https://www.facebook.com/110660808711527/

Nadia Afrin, North Patenga, Chittagong (2025)

10/10/2023

Things to do for your mental health 😌 :

▶️Wake up early

▶️Salah on time

▶️Talk to Allah

▶️Make dua for all creativity ♥️

10/09/2023

আমরা বাঙ্গালি
ব্রিটিশরা এসে আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছে কিভাবে অন্যের তোষামোদ করতে হয়। সেই থেকে শুরু অন্যের চাকুরী করা। এর আগ অব্দি সবাই বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত থাকতো। কেউ কৃষি কাজে, কেউ কামার, কেউ তাঁতি, কেউ বা ব্যাবসায়ী ✴️ ব্রিটিশরা আমাদের বুঝালো যে বড়লোকের চাকুরী করলে নিজে ভালো থাকা যায়, অন্যের চামচামি করো অনেক অনেক টাকা পাবে, বড় বড় পদ পাবে, বড় হুজুরের প্রিয় হওয়া যায়।এখনো সেই ট্র‍্যান্ড চলছে।
কিন্তু এই ধারাবাহিকতা ভেঙ্গেছে অনেকে, যাদের নিয়ে পত্রিকা ভর্তি কলাম থাকে। অনেক বই বের হয়। আমাদের পাঠ্য বই তাদের গূণ গানে ছেয়ে যায়।আমরা তাদের জীবনী পড়ি এবং চাকরির পরীক্ষা দেই। কি অদ্ভুত না😆 যেখানে আমাদের উচিত ছিলো তাদের সফলতার গল্পে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজেদের জীবনকে এমন ভাবে গড়ে তোলা। তা না করে উলটে আমরা দেই চাকুরী পরীক্ষা।
চাকরি করা কখনোই খারাপ বলছি না। বলছি শুধু চাকরির পিছনে ছুটা নিয়ে। পড়াশোনা করেছি বলে শুধু চাকরিই কেনো করতে হবে? উদ্যোক্তা কি হওয়া যায় না? অমুকে সরকারি অফিসার বলে আপনারও কেনো একই পদ পেতে হবে? আপনি ভিন্ন কিছু করুন।মাসের পর মাস পাড় করে দেই চাকরির জন্য পড়ে। যে পড়ালেখা চোখের ঘুম কেড়ে নেই।কিন্তু এত কষ্ট, এত ত্যাগ করার পরও যখন চাকরি পায় না। তখন আবার পড়তে থাকে। আরও একটা বছর এভাবে কাটিয়ে দেই। এভাবেই চলতে থাকে আর সাথে থাকে পরিবার ও আত্নীয় স্ব্জনের নানা কথা। ন্যাড়া তাল তলায় একবার যায়, কিন্তু আমরা যায় বার বার😆
এইসব এর পিছনে না ছুটে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলোন। সময় এবং শ্রম এমন জায়গায় কাজে লাগান যেখানে আপনি সফলতার নিশ্চয়তা পাবেন💖

06/09/2023

আমি কি পারবো? লোকে কি বলবে?😶‍🌫️
একবিংশ শতাব্দীর এই যুগেও মেয়েরা এসব ভাবনা নিয়ে চিন্তিত।
অন্যান্য চাকরির তুলনায় ফ্রিল্যান্সিং মেয়েদের জন্য অনেক বেশি সম্ভাবনাময়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশে মেয়েরা ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারে তেমন আগ্রহী নয়। এর মূল কারণ হলো চ্যালেঞ্জিং কোনো কিছু বেছে নিতে তারা ভয় পায়।
আমাদের দেশে ৯৬ শতাংশ ছেলে ফ্রিল্যান্সার, অন্য দিকে মেয়েরা আছে বাকি ৪ শতাংশে। এর কারন কি? 🙄 কারন একটাই। তারা চ্যালেঞ্জ নিতে ভয় পায়। ভাবে যে পরিবার হয়তো অনুমতি দিবে না। এই অনুমতির ভয়ে হাজার হাজার মেয়েরা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পা বাড়ায় না 🫥 অথচ ঘরে বসে, পর্দার মধ্যে থেকে উপার্জনের সবচেয়ে বড় মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং। হয়তো ১ম এ কষ্ট হবে। স্বাভাবিক ভাবেই শুরুটা কারোরই মিষ্টি হয় না। আপনি যখনই নতুন কিছু করতে যাবেন বাধা আসবেই। তবে এই বাধাকে মোকাবেলা করার শক্তিটা আপনার মধ্যে থাকা চাই।

আমি করছি। আলহামদুলিল্লাহ। তবে আপনারা কেন না? পা বাড়িয়ে দেখুন।আল্লাহ তায়ালা আপনার জন্য সবকিছু সহজ করে দেবে ইনশাআল্লাহ ❤️

04/09/2023

With Canva💫
page Cover💟

02/09/2023

ফ্রিল্যান্সিং, এমন একটা পেশা যা আপনার জীবন পাল্টে দিতে পারে। তবে শর্ত হলো আপনার ধৈর্যশীল হতে হবে।
👉বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বুরো অনুযায়ী বর্তমান বেকার সংখ্যা ২৫ লাখ। এর মধ্যে পুরুষ সংখ্যা ১৬ লাখ ৭০ হাজার এবং ৮ লাখ ৩০ হাজার নারী। প্রতিদিন এর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে।
🚷চাকরির পিছনে না ঘুরে প্রয়োজন দক্ষতা অর্জন করা। উদ্যোক্তা হয়ে ওঠা। শুধু চাকরিই যে মূল সমাধান নয় তা বুঝতে হবে।
তবে অনেকের কাছে ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারে ভূল ধারণা আছে। অনেকেই ভাবেন যে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখলে বা গ্রাফিক ডিজাইন শিখলে অথবা ওয়েব ডেভেলপিং শিখলে শুধু মার্কেটপ্লেসেই কাজ করা যায়। শুধু ডলার কামানো যায়। যার জন্য অনেক রাত জাগতে হয়। কিন্তু বিষয়টি মোটেও এমন নয়। ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আপনি আপনার দক্ষতার উন্নয়ন ঘটাতে পারেন। ফলে আপনি আপনার যোগ্যতায় আপনার কাজ বেছে নিতে পারেন। তখন আর আপনার চাচা, মামার কাছে গিয়ে গিয়ে চাকরি খুজতে হবে না। চাকরি আপনার দুয়ারে এসে কড়া নাড়বে।

26/08/2023

Allah helps those who help themselves🤲
SubhanAllah

24/08/2023

বিসিএস অর্থাৎ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস।❤️

আগে একটা সময় ছিলো যখন ছাত্র ছাত্রীরা পরীক্ষার খাতায় বড় হয়ে কি হবে এই প্রশ্নের উত্তরে লিখত, তারা বড় হয়ে ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার অথবা শিক্ষক হতে চাই। কিন্তু বর্তমান চিত্র একেবারেই ভিন্ন৷ তাদের মনে শুরু থেকেই গেঁথে দেওয়া হয় যে বড় হয়ে যেকোনো মূল্যে বিসিএস ক্যাডার হতে হবে। এই কারনে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের আগেই মুখস্ত পড়া লেখা শুরু করে দেয়। এমনকি বুয়েটে চান্স পাওয়া ছেলেটাও ৫ম/৭ম শ্রেণির বই মুখস্ত করতে থাকে। অনেকে চান্স পায় 🛄 আবার অনেকে চান্স না পেয়ে ডিপ্রেসনে চলে যায়।তারা ভাবতে বাধ্য হয় যে বিসিএস ক্যাডার হতে পারে নি মানে তার জীবন ব্যার্থ❌ যেখানে তার মহাকাশ নিয়ে গবেষনা করার কথা।

প্রতিবছর জ্যামিতিক হারে বিসিএস পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে। ৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ছিলো মোট ৪ লাখ ৭৫ হাজার যেখানে বিভিন্ন ক্যাডারে সুযোগ পেয়েছেন মাত্র ২ হাজার ৫২০ জন প্রার্থী। এই সংখ্যা পৃথিবীর ৫৪ টি দেশের জনসংখ্যার সমান। যারা ১ম বারে টিকে না এরা আবার চেষ্টা করতে থাকে যতদিন তাদের বয়স পার না হয়ে যায় 😞
অনুত্তীর্ণদের জীবনে নেমে আসে এক বিপর্যয়। নিজে মানষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে, সাথে থাকে আশপাশের মানুষের খোটা। অমুকের ছেলে বিসিএস ক্যাডার, এত এত ক্ষমতা তার, মা বাবার সার্থক সন্তান। যেন বিসিএস যারা হয় নি তারা কিছুই না। বিসিএস ছাড়া যেন পৃথিবীতে কিছুই নেই। আমি বিসিএস ক্যাডারের বিরুদ্ধে বলছি না, শুধু বলছি মানুষের বিসিএস ক্যাডার নামক জ্বর নিয়ে। এটি সমাজে ব্যধির মতো ছড়িয়ে যাচ্ছে। অনার্স পড়াকালীন তো অবশ্যই এমনকি মাস্টার্স এর পর আশপাশের মানুষ এই বিসিএস বিসিএস করে মাথা খারাপ করে দেই😵‍💫

বিসিএস ক্যাডারে মানুষ এত মধু কেন খুজে পায় তার যথেষ্ট কারনও আছে। আগে এর মূল কারন ছিলো চাকরির নিশ্চয়তা। কিন্তু বর্তমানে হয়েছে ক্ষমতার অপব্যবহার এবং সরকারী চাকরি পাওয়ার একমাত্র আস্থার জায়গা। মানুষ ভাবে একজন বিসিএস ক্যাডার যা ইচ্ছা তাই করতে পারে, অন্যের মাথায় তাল ভেঙ্গে খেতে পারে। তাকে বাধা দেওয়ার কেউ নেই৷ ব্যাপারটা কিন্তু এমনই। অন্তত বর্তমান প্রেক্ষাপটে এমনটাই দেখা যায়।
যায়হোক আমাদের এই ধারনা থেকে বেরিয়ে আসা উচিত। সকল কাজকে সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত। উন্নত বিশ্ব এত উন্নত হওয়ার পিছনে একমাত্র কারন হচ্ছে তারা সকল কাজকে সমান চোখে দেখে, কাজের মধ্যে উচুনিচু ভেদাভেদ রাখে না।
সবশেষে সবাইকে ফ্রিল্যান্সিং এর আমন্ত্রণ দিয়ে যাচ্ছি 😁😁 শুরুটা কঠিন কিন্তু একবার ধৈর্য ধরে নিজের জায়গা প্রতিষ্ঠা করতে পারলে আর কারো তোষামোদ করার প্রয়োজন পড়বে না।

23/08/2023

মানুষকে বলা হয় আশরাফুল মাখলুকাত অর্থাৎ সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষকে আল্লাহ তা'য়ালা অনেক সুন্দর একটা আকৃতি এবং উন্নত মস্তিষ্ক দ্বারা তৈরী করেছেন। এই বুদ্ধির জোরে মানুষ আজ সভ্যতাকে করেছে জয়। আজ মানুষ পৃথিবীর সীমানা অতিক্রম করে চলে যাচ্ছে মঙ্গলে, উদ্দেশ্য হলো সেখানে বসতি স্থাপন।
এই আবিষ্কারের ধারাবাহিকতায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় অর্জন। AI বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দ্বারা আজ মুহুর্তেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা, নকশা বা আর্টিক্যাল ইত্যাদি তৈরি করা যাচ্ছে। তবে সৃষ্টির এই সেরা মানুষের মধ্যেও দেখতে মানুষরূপী কিছু অমানুষ আছে যারা এই এআই কে অসাধু ভাবে ব্যবহার করছে। পৃথিবীর বহু দেশে বিশেষ করে নারীরা এর শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
সৃষ্টির সূচনা থেকে যেকোনো উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার হাতিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে নারীদের। বার বার প্রতিটি ক্ষেত্রে বলি হয় নারী। এমনকি আমাদের দেশেও Noureen Afroz এর মতো উদ্যোক্তাও এই জঘন্য ব্যাপারটির শিকার হয়েছেন। আজ তিনি, কাল আমি অথবা আপনি যে এর শিকার হব না তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
অনেকেই স্লোগান তুলেছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার বন্ধ করার। কিন্তু তা কি আদৌ কোনো সমাধান হতে পারে? কখনোই না। গ্রাফিক্স এডিটিং এর শুরুতেও এমন কিছু অসাধু ব্যক্তি এই রকম চরম সর্বনাশমূলক কাজ করেছিলো, কিন্তু তা বলে ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স বন্ধ হয়ে গেছে? বিজ্ঞানের কোনো আবিষ্কারের পিছনে থাকে অনেকজন বিজ্ঞানীর শত শত দিনের হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম। যা কিছু অসাধু ব্যক্তির অনৈতিক কাজের জন্য বন্ধ করে দেওয়া মোটেও সমীচিন নয়।
আমাদের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ) জানিয়েছেন, এই ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। ৩৩৩ জরুরি হ্যাল্প সেন্টার চালু করেছেন। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ তানভির হাসান জোহা বলেন, এআই( ডিপফেক) এর কার সাজিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছেন সেলিব্রিটি, রাজনীতিবিদ, খেলোয়াড়, সাংবাদিক এবং তরুণ-তরুণিরা। এর জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় ছবি আপলোড কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
আমাদের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব। কোথাও কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ভিডিও বা ছবি দেখলে তা বিশ্বাস না করে নিজের মাথা খাটিয়ে ব্যাপারটা পর্যালোচনা করা উচিত।

06/08/2023

পৃথিবীর অদ্ভুত সুন্দর স্থাপনার মধ্যে অন্যতম হলো পিরামিড। মরুভূমির দেশে ত্রিভুজ আকৃতির এই স্থাপনায় যেন মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই। হবেই না কেন, এই স্থাপনাগুলো দেখলে কেউ সহজে বিশ্বাস করতে পারবে না যে এইগুলো তৈরি হয়েছে আজ থেকে প্রায় ৪৭০০ বছর আগে। যখন বিজ্ঞানের আবিষ্কার ছিলো শূন্যের কোঠায়। কীভাবে এই অদ্ভুত সুন্দর স্থাপনাগুলো মিশরীয়রা নির্মান করেছিলো তা আজও বিজ্ঞানীদের রাতের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে। হায়রোগ্লিফিক বর্ণে লিখা আছে মিশরীয় ইতিহাস, লিখা আছে তাদের রুচিশীল সংস্কৃতির কথা, তাদের সমাজব্যাবস্থা, জীবনযাত্রার কথা। শুধু বাদ পড়ে আছে পিরামিড এর ইতিহাস। তাহলে পিরামিডের ইতিহাস কি তারা ইচ্ছাকৃত গোপন রেখে গেছে? তৎকালীন সময়ে অতবড় ভারী পাথরগুলো তারা কি করে এত উচ্চতায় তুলতো তা আসলেই রহস্যজনক।
পিরামিডের গঠণশৈলী আসলেই রহস্যময়। আজ থেকে প্রায় সাড়ে চার হাজার বছর আগে কিভাবে সম্ভব হয়েছিলো এই বৈচিত্র‍্যময় স্থাপনাগুলো নির্মান করতে, আজ আধুনিক যুগের মানুষের কাছে সত্যিই অবাক করার বিষয়। সাধারণ রাস্তায় এতবড় পাথর তুলে নিয়ে আসা কতটা কষ্টকর তা আমরা জানি। সেইখানে এতবড় পাথর বহন করে তুলে নিয়ে যাওয়া কোনো মানুষের পক্ষে কল্পনাতীত। বালির উপর দিয়ে হেটে গেলে আমরা জানি বালি কিভাবে নিচের দিকে টেনে ধরে। এইক্ষেত্রে মিশরীয় মরুভূমিতে অতবড় ভারী পাথর নিয়ে যাওয়া, যেখানে তখনো পর্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তির উদ্ভাবনই হয়নি তা অনেক জটিলতার ব্যাপার। তাই তো আজকের দিন পর্যন্ত অপার রহস্যের নাম পিরামিড।
মিশরের ৭৫ টি ছোট বড় পিরামিডের মধ্যে 'গিজা' বা ' খুফু' র পিরামিড আয়তনে সবচেয়ে বড়। এর উচ্চতা প্রায় ৪৮১ ফুট এবং এটি ৭৫৫ বর্গফুট ভূমির উপর নির্মিত। গ্রীক ঐতিহাসিক ' হেরোডটাস এর মতে এটি তৈরি করতে সময় লেগেছিলো প্রায় ২০ বছর এবং শ্রমিকের প্রয়োজন হয়েছিলো আনুমানিক ১ লক্ষ। পিরামিডটি নির্মান করা হয়েছিল বিশালাকার পাথর খন্ড দ্বারা যার আনুমানিক ওজন প্রায় ৬০ টন।পাথরগুলো এমন ভাবে বসানো হত যেন একটির সঙ্গে অপরটির এক বিন্দুও ফাঁকা স্থান না থাকে। ফেরাউন রাজা খুফুর নির্দেশে এই পিরামিড নির্মিত হয়েছিলো। নীল নদের অপর পাশ থেকে এই বিশালাকার পাথর গুলো এনে এইসব পিরামিড বানানো হত। বন্যার কারনে যখন ফসলাদি করা সম্ভব হতো না, তখনই শ্রমিকদের দিয়ে পাথর টানার কাজ করানো হত।
মিশরদের রাজাদের বলা হত ফেরাউন বা ফারাও। তাদের মধ্যে একটা কথা প্রচলিত ছিলো যে, তারা ভাবতো মানুষ মারা গেলেও তার আত্মা জীবিত থাকে। এর ভিত্তিতে সুউচ্চ পিরামিড তৈরী করা হতো তাদের মরদেহ মমি করে সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে।
অভিজ্ঞ প্রকৌশলীর দ্বারা নকশা করে, শ্রমিকদের অক্লান্ত শ্রম দিয়ে এই ত্রিভূজাকার বিশাল পিরামিড নির্মান হতো। যদি প্রশ্ন করা হয় পিরামিড কে তৈরী করেছে তাহলে হয়তো উত্তর আসবে মিশরের ফিরাউনেরা। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে উত্তর হওয়া উচিত দক্ষ কারীগর ও শ্রমিকেরা।

05/08/2023

পিন্টারেস্ট,
একটি ওয়েব এবং মোবাইল আপ্লিকেশন কোম্পানি, যা ফটো শেয়ারিং ওয়াবসাইট হিসেবে কাজ করে থাকে। এটি ব্যবহারের জন্য নিবন্ধন করা প্রয়োজন। পিন্টারেস্ট প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালে। বর্তমানে বিশ্ব এই সাইটের মাধ্যমে বিলিয়ন বিলিয়ন অর্থ উপার্জন করছে।
পিন্টারেস্ট শুধু মাত্র ব্লগারদের জন্য নয়। এটা ব্যবসায়ীদের জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারি। এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসায়ের জন্য কাঙ্খিত গ্রাহক পেয়ে থাকে। অতএব সহজ ভাবে বলতে গেলে পিন্টারেস্ট এর মাধ্যমে আপনার পন্যের বা ব্যবসায়ের প্রচার বা প্রসার করাকে বলা হয় পিন্টারেস্ট মার্কেটিং।
পিন্টারেস্ট আপনার ব্র‍্যান্ডকে আর ও সমৃদ্ধ করতে পারে এবং আপনার আয় আরও বাড়াতে পুরোপুরি সাহায্য করতে পারে। এটির মাধ্যমে ব্র‍্যান্ডকে বৃহত্তর গ্রাহকের সামনে তুলে ধরা যায়।
এর মাধ্যমে রান্নার রেসিপি, ঘর সাজানোর আইডিয়া ইত্যাদি বিভিন্ন আইডিয়া পাবেন। বিলিয়ন বিলিয়ন পিনের সাহায্যে আপনি প্রতিদিন অনূপ্রেরণার জন্য ধারনা পাবেন। সাধারণত ৮০% পিনাররা পিন্টারেস্টে একটি নতুন ব্র‍্যান্ড বা পন্য আবিষ্কার করেন।ধারণা করা হয় যে এই সাইটে কাস্টমার কোনো পন্য দেখার পর তা কেনার ৫৫% সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
আজকের এই প্রতিযোগিতার যুগে কোনো ব্র‍্যান্ডকে সবার নিকট পৌছে দেওয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ার অবদান সবচেয়ে বেশি। এক্ষেত্রে পিন্টারেস্টের ভূমিকা তুলনাহীন। ব্যবসায়ীদের অধিক বিক্রয় সার্থে পিন্টারেস্ট অনেক সুবিধাজনক। কেননা এখানে রয়েছে হাজার হাজার ইউজার। এইখানে যদি আপনার পন্যের আকর্ষণীয় কোনো বিজ্ঞাপন দিতে পারেন তবে আপনার পন্যের প্রসার অন্যান্য সোশাল সাইট অপেক্ষা কয়েকগুন বেশি বেড়ে যায়।
আপনার পরিচিতি বাড়ানোর জন্য আপনি যতবেশি পিন করবেন ততই উপকারী। এইভাবে পিন্টারেস্টের দ্বারা ওয়েবসাইট এ ট্রাফিক জেনারেট করা যাই। চাইলে বিভিন্ন ধরনের বোর্ড তৈরী করে মার্কেটিং করা যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পিন্টারেস্ট ব্যবহারকারীর সংখ্যা তুলনামূলক বেশি। যদি নিয়মিত উন্নত দেশের গ্রাহক পাওয়া যায় অর্থাৎ ট্রাফিক জেনারেট করা যায় তাহলে ব্র‍্যান্ড প্রতিষ্ঠা করা অনেক সহজ। আরেকটি বড় সুবিধা হলো যদি আপনার ওয়াবসাইটটি তাড়াতাড়ি রিচ করাতে চান তাহলে পিন্টারেস্ট মার্কেটিং হলো সবচেয়ে সুবিধাজনক।

03/08/2023

মুক্তপেশা,
কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তির অধীনে না থেকে নিজের স্বাধীনতায় কাজ করায় হলো মুক্তপেশা। বর্তমান বিশ্বে এই মুক্তপেশার অনেক কদর বেড়েছে। তরূণেরা পড়ালেখা শেষ করে চাকরির পিছনে না ছুটে নিজেই নিজের কাজের ব্যাবস্থা করতে পারছে। তবে এর জন্য চাই দক্ষতা। নিজের যোগ্যতা আর দক্ষতার বলে হয়ে উঠছে উদ্যোক্তা।
মুক্তপেশাকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং নামে চেনে থাকি। এই ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি আমাদের দেশে এসেছে ১৯৯৮ সনের পরে। এর আগ পর্যন্ত কেউই এ ব্যাপারে অবগত ছিলো না। ১৮১৯ সালে ১ম ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি ছাপা হয় 'Walter Scott' নামক এক লেখকের বইএ।
আমাদের দেশে ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে মানুষ সংযুক্ত হওয়া শুরু করে মূলত ২০০৫/২০০৬ এর দিক থেকে। সেই থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করা শুরু। অনেকেই তাদের জীবন পাল্টেছেন এর মাধ্যমে। কোনো দেশের তরুণ সমাজ যখন তূলনামূলক ভাবে বাড়তে থাকে ওই অবস্থাকে বলা হয় Windows of Opportunity। এর মানে হলো দেশের উন্নয়নের দুয়ার খুলে যাওয়া। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমাদের দেশে তরুণ সমাজ পড়াশুনা শেষ করে, এমনকি পোস্ট গ্র‍্যাজুয়েটেড হওয়ার পর ও বেকার ঘুরে। চাকরির খুজে হন্য হয়ে ঘুরে বেড়ায়। এই সমাজের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সবচেয়ে উত্তম।
বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এর ধারণাটি তেমন পুরাতন না হলেও উন্নত বিশ্ব এর সাথে বহু আগে থেকে পরিচিত। সর্বপ্রথম মার্কেটপ্লেস হলো Guru যা ১৯৯৮ সালে SOFTmoonlighter.com হিসেবে জনপ্রিয় ছিলো।এর পর আসে Getafreelancer.com, freelancer.com, Odesk.com ইত্যাদি। ইন্টারনেটের আশীর্বাদে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা দ্রুততার সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক অনেক টাকা রোজগার করব, অনেক অনেক স্বপ্ন দেখলাম, যত তাড়াতাড়ি পারা যায় বেশি বেশি আয় করব ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে যারা পরে থাকে, তারাই মুলত প্রতারিত হয়। এইসব তাড়াতাড়ির মানুষগুলোর সাথে প্রতারণা করার জন্য কিছু ধাপ্পাবাজ মানুষ অপেক্ষা করে বসে থাকে। বেকারত্বের সুযোগ নিয়ে এইসব প্রতারক নানাভাবে প্রতারণা করছে। doolancer.com বা skylancer.com এর মতো মার্কেটপ্লেসগুলো দিনের পর দিন আমাদের দেশের মত সহজ সরল মানুষকে ফাঁদে ফেলছে। আমরাও তাদের দ্বারা ধোকা খায়, আবারও যায় আরও বাঁশ খেতে। দ্রুত টাকা আয়ের লোভে আমরা বার বার একই ভুল করেও শিক্ষা নেই না। ফ্রিল্যান্সিং এর ১ম শর্ত হলো দক্ষতা অর্জন এবং এর পর কাজে নামা৷ আপনি যদি দক্ষ হন এবং লোভ না করেন তাহলে আপনাকে কখনোই এইসব ধোকাবাজের ফাঁদে পড়তে হবে না।

Nadia Afrin

10/10/2023

10/09/2023

06/09/2023

04/09/2023

02/09/2023

26/08/2023

24/08/2023

23/08/2023

06/08/2023

05/08/2023

03/08/2023

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category