Dilrabi Aziz shumona 777

Dilrabi Aziz shumona 777 আস সালামু আলাইকুম। এ পেজটা আমি আইন ও জীবন বিষয়ক কথা প্রচার জন্যে রেখেছি। আশা করবো সকলে পাশে থাকবেন।।

 #সুন্দর  #ফুল Dilrabi Aziz
04/09/2025

#সুন্দর #ফুল Dilrabi Aziz

ভাইবোনের ভালোবাসা
03/09/2025

ভাইবোনের ভালোবাসা

03/09/2025


পারিবারিক মামলা (Family Suit) জারি নিয়ম বলতে বোঝানো হয় মামলার রায় কার্যকর করার প্রক্রিয়া। যেমন—ভরণপোষণ, দেনমোহর, তালাক পরবর্তী ভাতা, সন্তান হেফাজত, অথবা সম্পত্তি বণ্টন ইত্যাদি সংক্রান্ত পারিবারিক মামলার ডিক্রি (রায়/আদেশ) কার্যকর করার জন্য জারি মামলা করতে হয়।

জারি নিয়ম সংক্ষেপে:

ডিক্রি/আদেশ প্রাপ্তি:
পারিবারিক মামলায় আদালত যেই রায়/আদেশ দেবে তা হাতে নিতে হবে।

জারি মামলা দাখিল:

ডিক্রি কার্যকর করতে চাইলে মূল আদালতে (যে আদালত রায় দিয়েছে) বা আইন অনুযায়ী ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য আদালতে Ex*****on Case (জারি মামলা) করতে হয়।

সিভিল প্রক্রিয়া সংহিতা (CPC) এর অর্ডার ২১ অনুযায়ী জারি মামলা পরিচালিত হয়।

আবেদন পদ্ধতি:

লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে, যেখানে ডিক্রির কপি, মামলার নাম্বার, রায় কী বিষয়ে হয়েছে, এবং ডিক্রি কীভাবে বাস্তবায়ন করতে চান তা উল্লেখ থাকবে।

কোর্ট ফি ও প্রয়োজনীয় খরচ দিতে হয়।

আদালতের ব্যবস্থা:
আদালত আবেদন গ্রহণ করে নোটিশ ইস্যু করবে বিবাদীর বিরুদ্ধে। যদি সে স্বেচ্ছায় আদেশ পালন না করে তবে আদালত—

জরিমানা/আটকাদেশ দিতে পারে (যেমন ভরণপোষণ না দিলে)।

সম্পত্তি জব্দ বা নিলাম করতে পারে (যেমন দেনমোহর আদায়ে)।

শিশুর হেফাজত বাস্তবায়ন করতে পুলিশি সহায়তায় ব্যবস্থা নিতে পারে।

সময়সীমা:
ডিক্রি কার্যকর করার জন্য সাধারণত ১২ বছরের মধ্যে জারি মামলা দাখিল করতে হয় (CPC অনুযায়ী)। তবে ভরণপোষণের মতো পুনরাবৃত্ত দাবির ক্ষেত্রে আলাদা আবেদন বারবার করা যায়।

ঠিকানা ২৫৪/এ জজকোর্ট চট্টগ্রাম
22/08/2025

ঠিকানা ২৫৪/এ জজকোর্ট চট্টগ্রাম

12/08/2025


"অপিত আইন" আসলে অপিত সম্পত্তি আইন বা Enemy Property / Vested Property Act এর কথা বোঝায়।
এটি মূলত পাকিস্তান আমলে প্রণীত আইন, পরে বাংলাদেশে কিছু পরিবর্তন ও সংশোধনসহ কার্যকর ছিল।

১. অপিত সম্পত্তি আইন কী

১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর পাকিস্তান সরকার একটি Enemy Property Act চালু করে।

পাকিস্তানের (বর্তমানে বাংলাদেশসহ) নাগরিকরা যারা ভারতে চলে গিয়েছিলেন বা ভারতে বসবাস করতেন, তাদের সম্পত্তি সরকার “অপিত সম্পত্তি” হিসেবে ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রণে নেয়।

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে এই আইন চালু থাকে “Vested Property Act” নামে।

এই আইনের ফলে বহু সংখ্যালঘু ও অনুপস্থিত মালিকের সম্পত্তি সরকারের তালিকাভুক্ত হয়।

২. বিধিমালা (Rules/Provisions)

অপিত সম্পত্তি আইনের কিছু প্রধান বিধান —

ঘোষণা ও তালিকাভুক্তি

জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা তহশিলদার কর্তৃক তালিকা তৈরি হয়।

সরকার গেজেট বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জমি বা সম্পত্তি “অপিত” ঘোষণা করে।

নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনা

অপিত সম্পত্তি সরকারের তত্ত্বাবধানে থাকে।

এটি ইজারা বা লিজ দিয়ে ভাড়া আদায় করা যেতে পারে।

দাবি উত্থাপন প্রক্রিয়া

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা উত্তরাধিকারী প্রমাণ সহ দাবির আবেদন করতে পারেন।

প্রমাণ করতে হবে যে মালিক বাংলাদেশি নাগরিক এবং আইনত সম্পত্তি তার।

সরকারি রেকর্ড

এস.এ (Survey), আর.এস, খাজনা রশিদ, কোর্টের রায় ইত্যাদি ভিত্তিতে দাবি যাচাই হয়।

৩. প্রতিকার (Remedies)

যদি আপনার বা আপনার পরিবারের জমি ভুলবশত “অপিত” হিসাবে তালিকাভুক্ত হয়, তাহলে—

জেলা কমিটিতে আবেদন

জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন করতে হবে।

নাগরিকত্ব, উত্তরাধিকার, ও জমির কাগজপত্র প্রমাণ দিতে হবে।

আপিল

জেলা পর্যায়ে দাবি খারিজ হলে আপিল ট্রাইব্যুনাল-এ যেতে হবে।

আপিলের নির্দিষ্ট সময়সীমা মেনে চলতে হবে (সাধারণত ৩০ দিন)।

হাইকোর্টে রিট

প্রশাসনিক আপিলেও সমাধান না হলে সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা যায়।

প্রমাণপত্র জরুরি

নাগরিকত্ব সনদ, খাজনা রশিদ, রেকর্ড অব রাইটস, কোর্ট ডিক্রি, উইল/দলিল ইত্যাদি

 #মা  #সন্তান ও  #ভালোবাসার
12/08/2025

#মা #সন্তান ও #ভালোবাসার

12/08/2025

আজকের নতুন আপডেট কি

07/08/2025

চিকুন গুনিয়া নিয়া সবাই বিরক্ত

07/08/2025


পারিবারিক মামলা (Family Case) বলতে বোঝায় পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সম্পর্কিত যে কোনো আইনি বিরোধ বা সমস্যা, যেমন – বিবাহ বিচ্ছেদ, খোরপোষ, সন্তানের হেফাজত, পারিবারিক সহিংসতা ইত্যাদি। বাংলাদেশের পারিবারিক আইন বেশ কিছু ধর্মভিত্তিক আইন অনুসরণ করে যেমন মুসলিম পারিবারিক আইন, হিন্দু আইন, খ্রিস্টান আইন ইত্যাদি।

এখন নিচে পারিবারিক মামলার ধাপসমূহ এবং প্রতিটি ধাপের বিস্তারিত আলোচনা দেওয়া হলো:

🧾 ১. সমস্যা সনাক্তকরণ ও পরামর্শ গ্রহণ

বিবরণ:
পারিবারিক সমস্যার সূত্রপাত হলে প্রথমে বিষয়টি বুঝে নেওয়া জরুরি এবং একজন আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া ভালো।
যেমন: স্বামী-স্ত্রীর কলহ, খোরপোষ না দেওয়া, সন্তানের অভিভাবকত্ব ইত্যাদি।

📝 ২. মামলা দায়ের (Filing the case)

বিবরণ:
সংশ্লিষ্ট পারিবারিক আদালতে (Family Court) মামলা দায়ের করতে হয়। এর জন্য একটি লিখিত দরখাস্ত (পিটিশন) করতে হয়।

যে বিষয়ে মামলা করা যায়:

তালাক বা বিবাহবিচ্ছেদ

মোহরানা দাবি

খোরপোষ (Maintenance)

সন্তানের হেফাজত ও দর্শন অধিকার

পারিবারিক নির্যাতন

📜 ৩. আদালতের নোটিশ জারি

বিবরণ:
আদালত আসামিকে (যার বিরুদ্ধে মামলা) নোটিশ পাঠায়। এতে নির্দিষ্ট তারিখে হাজির হওয়ার নির্দেশ থাকে।

⚖️ ৪. মীমাংসার চেষ্টা (Settlement/Mediation)

বিবরণ:
বাংলাদেশের পারিবারিক আদালত সাধারণত প্রথমে বিবাদমান পক্ষদের মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করে।
যদি সমঝোতা হয়: মামলা নিষ্পত্তি হয়ে যায়।
যদি না হয়: মামলা বিচারিক পর্যায়ে যায়।

👩‍⚖️ ৫. বিচার কার্যক্রম শুরু (Hearing)

বিবরণ:
উভয় পক্ষ তাদের বক্তব্য, সাক্ষ্য-প্রমাণ, সাক্ষী উপস্থাপন করে।

ধাপগুলো:

বাদীর সাক্ষ্য

আসামির জবাব

উভয় পক্ষের সাক্ষী জেরা

প্রমাণপত্র পেশ

📑 ৬. রায় প্রদান (Judgment)

বিবরণ:
সব শুনানি শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন। এতে খোরপোষ নির্ধারণ, হেফাজত কার থাকবে, তালাক কার্যকর হবে কিনা – এসব নির্ধারণ হয়।

💼 ৭. ডিক্রি ও কার্যকর (Ex*****on)

বিবরণ:
রায় অনুসারে আদালত আদেশ কার্যকর করে। যেমন:

টাকা আদায়ের জন্য আদেশ

সন্তানের হেফাজত হস্তান্তর

তালাক কার্যকর

🏛️ ৮. আপিল (যদি প্রয়োজন হয়)

বিবরণ:
যদি কোনো পক্ষ রায়ে অসন্তুষ্ট হয়, তাহলে Family Court-এর রায়ের বিরুদ্ধে District Judge Court-এ আপিল করতে পারে।

✅ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক

বিষয়ব্যাখ্যাআদালতসাধারণত জেলা/মেট্রোপলিটন আদালতে Family Court থাকেমামলা খরচন্যূনতম কোর্ট ফি, তব

05/08/2025

দূনিয়াটা নয় বেইমান

05/08/2025

আস সালামু আলাইকুম

05/08/2025

ভাড়া (ভাড়াটিয়া ও মালিকের মধ্যে) সংক্রান্ত মামলাগুলো সাধারণত দেওয়ানি আদালতে (সিভিল কোর্ট) দায়ের করা হয়। এসব মামলার ধাপগুলো নিচে সহজভাবে তুলে ধরা হলো:

🏠 ঘর ভাড়া মামলার ধাপসমূহ:

১. আইনি নোটিশ প্রদান

বাড়িওয়ালা বা ভাড়াটিয়া উভয় পক্ষই সমস্যা সমাধানে প্রথমে আইনি নোটিশ পাঠাতে পারেন।

যেমন: ভাড়াটিয়া ভাড়া না দিলে মালিক নোটিশ দিয়ে বাড়ি ছাড়ার সময় দিতে পারেন।

২. মামলা দায়ের (Plaint Filing)

সমস্যা সমাধান না হলে দেওয়ানি আদালতে মামলা করা হয়।

মামলা করতে হলে স্ট্যাম্পে লিখিত অভিযোগ (Plaint) জমা দিতে হয়।

৩. আদালতের সমন জারি

আদালত অপর পক্ষকে সমন পাঠায় হাজির হওয়ার জন্য।

৪. উত্তর দাখিল (Written Statement)

যে পক্ষের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, সে পক্ষ আদালতে লিখিত জবাব দেয়।

৫. প্রাথমিক শুনানি (Preliminary Hearing)

আদালত উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেয় মামলা চলবে কি না।

৬. প্রমাণ উপস্থাপন (Evidence)

উভয় পক্ষ কাগজপত্র, চুক্তিপত্র (rent agreement), রশিদ, সাক্ষী ইত্যাদি প্রমাণ উপস্থাপন করে।

৭. সাক্ষ্যগ্রহণ (Witness Hearing)

আদালত উভয় পক্ষের সাক্ষীদের জেরা করে শুনে।

৮. চূড়ান্ত শুনানি (Final Argument)

আইনজীবীরা তাদের যুক্তি উপস্থাপন করেন।

৯. রায় ঘোষণা (Judgment)

আদালত সব কিছু বিবেচনায় নিয়ে রায় দেয়।

১০. রায়ের বাস্তবায়ন (Ex*****on)

রায়ে যদি কোনো পক্ষ বাড়ি ছাড়ার নির্দেশ পায়, কিন্তু না মানে, তাহলে আদালতের মাধ্যমে জোরপূর্বক বাস্তবায়ন করা হয়।

⚖️ কিছু অতিরিক্ত তথ্য:

বাংলাদেশে "ভাড়াটিয়া নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯১" অনুযায়ী ভাড়া সংক্রান্ত মামলাগুলো চলে।

ভাড়া চুক্তি (লিখিত হলে ভালো হয়) এবং ভাড়া প্রদান সংক্রান্ত রশিদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ।

Address

Chittagong Division
Chittagong
4209

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dilrabi Aziz shumona 777 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share