13/06/2025
ছবি কথা বলে !!
ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডঃ ইউনুস এর মুখোমুখি হবেন না।
কিয়ার স্টারমার (ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী) যেভাবেই হোক না কেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মুখোমুখি হবেন না — এটা অনেকটাই নিশ্চিত।
কেন? কারণ খুব সোজা। যদি পাচার হওয়া বাংলাদেশি অর্থ ফেরত আসে, তাহলে সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হবে ব্রিটেনেরই।
এই চোরাই টাকা দিয়ে ব্রিটেনে বিলাসবহুল জীবন কাটায় অনেক বিদেশি রাজনীতিবিদ, শিল্পপতি আর দালাল শ্রেণি। এই টাকা যদি ফেরত চলে যায়, তাহলে ভবিষ্যতে কেউ আর ব্রিটেনে এসে “আশ্রয়” নিতে চাইবে না।
যুক্তরাজ্য যে ‘সেফ হ্যাভেন’ বা লুটেরাদের নিরাপদ গন্তব্য — সেই ভাবমূর্তিই ভেঙে যাবে।
তার ওপর স্টারমার ও টিউলিপ সিদ্দিকীর সম্পর্কটা তো সবাই জানে — একেবারে আপনজন বলা যায়।
আর ইউনূস সাহেব কী করলেন? টিউলিপের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে স্টারমারকে নিজের দলের সামনে তো বটেই, আন্তর্জাতিক মহলের কাছেও বিপাকে ফেললেন।
বিরোধীদল এখন এই ইস্যুতে স্টারমারকে চেপে ধরছে।
এই অপমান কি এত সহজে ভুলে যেতে পারবেন স্টারমার?
তাই পরিস্থিতি খুব পরিষ্কার — কৌশলে, হিসেব কষে স্টারমার ইউনূসের কাছ থেকে সরে গেছেন।
সরাসরি মুখোমুখি হতে গেলে অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে হতো — যা ব্রিটেনের স্বার্থে যায় না, আর টিউলিপের স্বার্থেও না।
এই ঘটনাটা আমাদের চোখে স্পষ্ট করে দেয়, কারা দেশের স্বার্থ রক্ষা করতে চায় আর কারা চায় লুটেরাদের আড়াল করতে।
তবুও ইউনূস চেষ্টা করে যাচ্ছেন — কারণ তিনি জানেন, এই টাকা বাংলাদেশের মানুষের। এই লড়াই শুধু অর্থ ফেরানোর নয় — এটা ন্যায়ের লড়াই।
(সুতরাং আসুন আমরা ইউনুসের পক্ষে দাঁড়াই তাহলে সেটাই হবে দেশের পক্ষে দাঁড়ানো)
#টাকা_পাচার_বিরোধী
#ইউনূস_এর_লড়াই
#স্টারমার_এর_নীরবতা
#বাংলাদেশ_এর_অধিকার
(C)