Normal diary

11/07/2025

💭🗯️😶‍🌫️

10/07/2025

07/07/2025

Rainey day 😶‍🌫️🗯️💭

05/07/2025

যে মেয়েদের মা নাই,দুনিয়াতে,"আল্লাহ" ছাড়া সে মেয়েদের আপন বলতে কেউ হয় না!😥😥
আর মা না থাকলে কবর ব্যতীত মেয়েদের রেস্টের জন্য কোনো বাড়ি হয় না।😢

05/07/2025

❤️❤️❤️
রাতে স্বামী অফিস থেকে ফিরে দরজায় নক করলো। স্ত্রী ভিতর থেকে জিজ্ঞেস করলো,
— “কেউ?”

স্বামী মুচকি হেসে বললো,
— “তোমার প্রিন্স চার্মিং!”

স্ত্রী হেসে বললো,
— “প্রিন্স চার্মিং হলে তো ঘোড়ায় করে আসতে, দরজায় নক করছো কেন? চাবি নেই?”

স্বামী বললো,
— “তোমার হাসি দেখার জন্যই চাবি পকেটে রেখেও নক করেছি!

03/07/2025

কেমন হল গঁাদা ফুলের কাভার 🌼🌼🌼

03/07/2025

জন্নাতের স্বামী-স্ত্রী🥰🥰🥰🥰

রাশেদ আর ফারহানা — এক দম্পতি, যারা এই দুনিয়ার জীবনে খুব সাধারণভাবে চলতেন। ধন-দৌলত বেশি ছিল না, কিন্তু তাদের অন্তরে ছিল অপার ভালোবাসা ও তাকওয়া।

রাশেদ প্রতিদিন সকালে অফিসে যাওয়ার আগে ফারহানার কপালে একটি মমতার চুমু দিতেন এবং বলতেন,
— “আমাদের এই ছোট সংসার যদি আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টির জন্য হয়, তাহলে ইনশা’আল্লাহ জান্নাতেও আমরা একসাথে থাকব।”

ফারহানা মুচকি হেসে বলতেন,
— “তুমি শুধু দোয়া করো, আমরা দু’জনেই নেক আমল করে মরতে পারি।”

প্রতিদিন তারা মিলে কুরআন তিলাওয়াত করতেন, দোয়া করতেন। কোনো দিন একে অপরের ওপর রাগ করলে সঙ্গে সঙ্গেই মাফ করে দিতেন। একে অপরকে নামাজে ডেকে নিতেন, যেন আল্লাহ্‌র হুকুম পালন করতে কোনো ফাঁকি না থাকে।

একবার রাশেদ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। ফারহানা কোরআনের সূরা ইয়াসিন পড়ে তার মাথার কাছে বসে ফুঁ দিতেন। বলতেন,
— “এই দুনিয়ার দুঃখ কষ্ট সাময়িক। আল্লাহ্‌ চাইলেই আমাদের জান্নাতে আবার সুস্থ করে একসাথে রাখবেন।”

কয়েক মাস পর রাশেদ মারা গেলেন। ফারহানা খুব কাঁদলেন, কিন্তু সবর করলেন। বললেন,
— “হে আল্লাহ! তুমি আমাদের এহসান মাফ করো, আমাদের নেক বানিয়ে দাও, যেন আমি ও রাশেদ জান্নাতে আবার একসাথে হতে পারি।”

অনেক বছর পর ফারহানাও ইন্তেকাল করলেন। যখন কবর থেকে উঠবেন, তখন ফেরেশতারা তাদের বলবেন,
— “তোমরা একসাথে জান্নাতে প্রবেশ করো, তোমরা একে অপরের জন্য ধৈর্য ধরেছিলে, আল্লাহ তোমাদের জন্য স্থায়ী সুখ তৈরি করেছেন।”

তারা হাত ধরাধরি করে জান্নাতে প্রবেশ করবে, যেখানে আর কোনো রোগব্যাধি নেই, দুঃখ নেই, শুধু শান্তি আর অনন্ত ভালোবাসা।

------💞💞💞💞---------

02/07/2025

🥰🥰🥰🤣🤣🤣

স্বামী অফিস থেকে বাসায় ফিরেই ক্লান্ত মুখে বলল,
— “শোনো, খুব ক্লান্ত লাগছে। এক কাপ চা খাওয়াও তো।”

স্ত্রী তখন সোফায় বসে মোবাইলে ফেসবুক চালাচ্ছিল। একটু বিরক্ত হয়ে বললো,
— “আমিও সারাদিন বাসার কাজ করে ক্লান্ত। তুমি নিজেই বানিয়ে নাও।”

স্বামী একটু ভেবে বললো,
— “আচ্ছা, তাহলে আজকে থেকে আমরা ভাগাভাগি করে কাজ করব। তুমি অফিসে যাবে, আমি বাসার সব কাজ করব।”

স্ত্রী খুশি হয়ে বললো,
— “ঠিক আছে, কাল থেকেই শুরু করো।”

পরের দিন ভোরে স্ত্রী স্বামীকে ডেকে বললো,
— “তোমার লাঞ্চবক্স রেডি। জলদি অফিসে যাও। আর হ্যাঁ, রাতে এসে এক কাপ চা খাওয়াতে ভুলবে না!”

স্বামী কিছুক্ষণ স্তব্ধ থেকে বললো,
— “তুমি বুঝি চায়ের বদলে পুরো কাহিনীই উল্টে দিল।।
🤣🤣🤣

02/07/2025

🇧🇩🇧🇩🥰Attention🥰🇧🇩🇧🇩

এক জন অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নিচ্ছিলেন। ক্লাস শুরু হতেই এক ছাত্র শিস দিয়ে বসল।

অধ্যাপক থেমে গিয়ে বললেন:
— "কে শিস দিল?"

কেউ কোনো উত্তর দিল না।

তিনি আবার পাঠ দেওয়া শুরু করলেন। কিছুক্ষণ পর সেই ছাত্র আবার শিস দিল।
অধ্যাপক আবার থেমে জিজ্ঞেস করলেন:
— "কে শিস দিচ্ছে?"

তবুও কেউ উত্তর দিল না।

তিনি আবার ক্লাস শুরু করলেন। কিন্তু এবার যখন তৃতীয়বারের মতো শিস এল,
তিনি কলম বন্ধ করলেন এবং বই গুটিয়ে বললেন:
— "আজকের ক্লাস এখানেই শেষ। তবে আমি তোমাদের একটা গল্প শোনাব।"

ক্লাসে নেমে এলো নিস্তব্ধতা, সবাই মনোযোগ দিল।

অধ্যাপক বললেন:
"এক রাতে ঘুম আসছিল না, অস্থির হয়ে বাসা থেকে বের হয়ে গাড়ি চালিয়ে কোথাও যাচ্ছিলাম। কোনো নির্দিষ্ট গন্তব্য ছিল না।

হঠাৎ দেখি এক বৃদ্ধা মহিলা, হাতে ভারী বোঝা নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।
আমি গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'মা, কিছু সাহায্য লাগবে কি?'
তিনি খুশি হলেন, গাড়িতে উঠলেন।

চলতে চলতে বুঝলাম, তিনি আমাকে ভালোভাবেই চেনেন।
তিনি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বললেন:

— ‘ডক্টর সাহেব, আমার একটা অবৈধ সন্তান আছে, সে আপনার ইউনিভার্সিটিতেই পড়ে। আমি চাই আপনি তার পাশে থাকুন, তাকে মানুষ হিসেবে গড়ে তুলুন।’

আমি বললাম:
— 'নিশ্চয়ই মা, কিন্তু নামটা বললে তো আমি তাকে চিনতে পারব।'

তিনি হেসে বললেন:
— 'নাম বলার দরকার নেই। আপনি নিজেই তাকে চিনে ফেলবেন — সে খুব দুষ্ট, সব সময় ক্লাসে শিস দেয়।'"

এই কথা শুনে ক্লাসের সব ছাত্র ঘুরে তাকাল সেই শিস দেওয়া ছাত্রের দিকে!

অধ্যাপক তখন বললেন:
তুমি কি ভাবছ আমি এই পিএইচডি সার্টিফিকেট গাধার হাট থেকে কিনেছি..?Attention 🥸🥸🥸