Jams Milon

Jams Milon স্বপ্নকে বাস্তবতায় রূপ দেওয়ার জন্যে প্রয়োজন অধ্যাবসায় ,অদম্য ইচ্ছাশক্তি,চেষ্টা আর পরিশ্রম
(1)

আপনাকে সিজারের সময় মেরুদণ্ডে যে ইনজেকশন দেওয়া হয় সেই ইনজেকশনটা কে পুশ করেছিল মহিলা ডাক্তার নাকি পুরুষ ডাক্তার?  এই ইনজেক...
19/07/2025

আপনাকে সিজারের সময় মেরুদণ্ডে যে ইনজেকশন দেওয়া হয় সেই ইনজেকশনটা কে পুশ করেছিল মহিলা ডাক্তার নাকি পুরুষ ডাক্তার?
এই ইনজেকশনটায় পরবর্তীতে কি কি ক্ষতি হয় জানেন??

বর্তমানে সিজারের শতভাগ কাজ কি মহিলা ডাক্তাররাই করেন? নাকি কিছু কাজে পুরুষ ডাক্তারের সাহায্য নিতে হয়?

পৃথিবীতে কোনো প্রাণীর সিজার লাগে না, মানুষের কেন লাগে?

মানুষের সিজার লাগার কারণহলো, শুশুর ফোন দিয়ে বলবে আমার মেয়ের কিছু হলে জামাই তোমাকে ছাড়বো না, শাশুড়ি বলে আমার মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করুন টাকা যা লাগে আমি দিবো।
আর শালা শালি তো আছেই। তার পর ডাক্তারের কথা বললে তো আইডি আজই নষ্ট হবে।

হাসপাতালে গর্ভবতীকে নেবার পরে, ডাক্তার দেখা মাত্র চেক-আপ করে... এই ৩ টি ডায়লগের যেকোনো একটি দিয়ে থাকেন।
১. বাচ্চা পানিশূন্যতায় আছে।
২. বাচ্চা পেটের ভিতরে পায়খানা করে দিয়েছে।
৩. বাচ্চার পজিশন উল্টা।
এই কথাগুলোর যেকোনো একটা শোনার পর গর্ভবতীর এবং তার পরিবারের লোকে অবস্থা কি হতে পারে অনুমান করা কষ্টসাধ্য নয়।

বাংলাদেশের সমস্ত প্রাইভেট হাসপাতালের গত ৫ বছরের ডেলিভারি রিপোর্ট দেখলে, দেখা যাবে প্রায় ৯০% সন্তান সিজারে ডেলিভারি করানো হয়েছে।

,,100 মহিলা ডাক্তার এর মধ্যে একজন মহিলা ডাক্তার সিজার ডেলিভারি হয়েছে এমন খুঁজে পাওয়া খুব কষ্টকর ,, আর সাধারণ মানুষ হসপিটালে যাওয়া মাত্রই সিজার সিজার সিজার,, সিজারে এতো টাকা বিল আসে কেন, যাচাই করার কোন উপায় কি আছে আমাদের দেশে। সিজারের সময় যে এক কার্টুন ঔষধ ও,টি,তে নেওয়া হয়, তা কি সব লাগে? বাকি ঔষধ কোথায়?

সিজার ডেলিভারির জন্য, আমাদের দেশের মায়েরা অর্ধপঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। এটাকে বন্ধ করুন।মা’কে বাঁচান, বাচ্চা কে বাঁচান।

তবে আমি মনে করি, কিছু কিছু ডাক্তার নিজের স্বার্থের জন্য হয়ত সিজার করতে বলেন। কিন্তু সব ডাক্তার নয়।

এখন সিজারের সংখ্যা কেন বেড়ে গেছে তার কারণটা আমার কাছে মনে হয় ব্যাপারটার উৎপত্তি আমাদের জন্ম থেকে। আপনি আপনার দাদা দাদী / নানা নানীর দিকে তাকান । উনারা দেখবেন , বুড়ো বয়সেও কত শক্তিশালী। আমাদের দাদা নানারা দেখবেন , ৭০ বছর বয়সেও অনেক দূর হেটে হেটে নামাজ পরতে যাচ্ছে , চা খেতে যাচ্ছে। আমার দাদা ৮০+ বয়স হওয়ার পরেও চশমা ছাড়া পেপার পরত । এবার আমাদের বাবা মায়ের দিকে তাকান। কিছু পরিবর্তন পাচ্ছেন ? উনাদের কোমর ব্যাথা , হাটু ব্যাথা , হাড় ক্ষয় হয়ে যাওয়া ধরনের অসুখ দেখতে পাচ্ছেন ?

বর্তমান

হাতিয়ার আয়তন ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলেছে তা অতীতের সকল জরীপে থেকে প্রমানিত সত্যি। হাতিয়ার আয়তন বাড়ার কারন হল হিমালয় থেকে আসা ল...
15/04/2025

হাতিয়ার আয়তন ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলেছে তা অতীতের সকল জরীপে থেকে প্রমানিত সত্যি। হাতিয়ার আয়তন বাড়ার কারন হল হিমালয় থেকে আসা লক্ষ টন পলি যা মেঘনার মোহনায় অবস্হিত হাতিয়ার আয়তনকে বাড়াচ্ছে।

১৬০০ খ্রি হাতিয়ার ম্যাপ আর ১৭৭৫ সালের হাতিয়ার ম্যাপ দেখলে বুঝা যায় হাতিয়ার টেরিটোরি কত বিশাল!

১৮৭৫ সালের চরের জরিপকরেন W H Hunter, তিনি দেখেন হাতিয়ার আয়তন ক্রমবর্ধমান এবং হাতিয়ার চারপাশে ২১ টি চর রয়েছে! যা এখনো চলমান, বর্তমানে ৩৯টি চর রয়েছে!

১৫০০ সাল থেকে হাতিয়ার সকল ম্যাপ সংগ্রহে রয়েছে এবং ইদানীং কালের স্যাটেলাইট ম্যাপও আছে! এসব ম্যাপ পর্যালোচনা করে হাতিয়ার চরগুলো কখন ভেঙেছে আর কখন জেগে উঠেছে তার প্রকৃত কারন জানা যায় এবং সময়ে সময়ে হাতিয়ার আকৃতির বদলও বুঝা যায়!

Md. Ripaj Uddin

ছবিটিতে লাল বৃত্তের মধ্যে থাকা ব্যক্তিটির গল্প আমরা অনেকেই জানি কিন্তু তাকে খুব কম মানুষই চিনি। ইনি ছিলেন তার সময়ের সেরা...
10/04/2025

ছবিটিতে লাল বৃত্তের মধ্যে থাকা ব্যক্তিটির গল্প আমরা অনেকেই জানি কিন্তু তাকে খুব কম মানুষই চিনি। ইনি ছিলেন তার সময়ের সেরা একজন ইঞ্জিনিয়ার, তার জনপ্রিয়তা ছবিটির দিকে তাকালেই হয়ত বুঝে যাবেন।

তার একটি সত্য গল্প খুব প্রচলিত ছিল, যিনি একটি স্ক্রু ঘোরানোর জন্য ১ ডলার আর কোন স্ক্রু ঘোরাতে হবে সেটা জানার জন্য ৯,৯৯৯ ডলার দাবি করেছিলেন।

হ্যাঁ, এই প্রকৌশলী আসলেই ছিলেন। তার নাম ছিল চার্লস প্রোটিয়াস স্টেইনমেটজ (১৮৬৫–১৯২৩)।

একবার তার সঙ্গে পরিচিত হন খ্যাতিমান উদ্যোক্তা হেনরি ফোর্ড। যাকে বিখ্যাত ফোর্ড গাড়ির নির্মাতা হিসেবে জানি।

তো ফোর্ডের রিভার রুজ প্ল্যান্টে একটি বিশাল জেনারেটরে জটিল এক প্রযুক্তিগত সমস্যা দেখা দেয়। সেখানে কর্মরত প্রকৌশলীরা কোনোভাবেই সমস্যার উৎস খুঁজে পাচ্ছিলেন না।

শেষমেশ হেনরি ফোর্ড নিজেই স্টেইনমেটজকে ডাকেন।

যথারীতি স্টেইনমেটজ কারখানায় এসে কারো সাহায্য না নিয়ে শুধু একটি খাতা, কলম আর একটি খাট চাইলেন।

মনে হতে পারে না, এত কিছু থাকতে খাট কেন, কেননা তিনি জন্ম থেকেই kyphosis- নামক রোগে এ আক্রান্ত ছিলেন, যার ফলে পিঠে একটি কুঁজ তৈরি হয়। যে কারণে তিনি ছিলেন কুঁজো এবং তার উচ্চতাও ছিল মাত্র প্রায় ৪ ফুট। এছাড়াও তার কাঁধ ও শরীরের গঠন ছিল অস্বাভাবিক, যা চলাফেরা ও কাজকর্মে সমস্যা সৃষ্টি করত।

যাইহোক তিনি টানা দু’দিন ও দু’রাত সেই বিশাল জেনারেটরের শব্দ শুনে কাটালেন, আর করলেন অসংখ্য জটিল হিসাব।

হঠাৎ করে তিনি একটি মই, একটি টেপ মাপার ফিতা আর একটা ব্ল্যাকবোর্ডের চক আনতে বললেন।

তার শরীরের প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও তিনি মই বেয়ে জেনারেটরের উপর পর্যন্ত উঠলেন।

তারপর ফিতা দিয়ে মেপে জেনারেটরের একটি নির্দিষ্ট স্থানে চক দিয়ে একটি দাগ দিলেন।

নিচে নেমে এসে আশপাশের অবাক প্রকৌশলীদের বললেন, এই নির্দিষ্ট জায়গা থেকে সাইড প্লেট খুলে কুন্ডলি খুলতে হবে, এবং ঠিক ১৬টি তার খুলে ফেলতে হবে।

প্রকৌশলীরা তার নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করলেন।

দেখা গেল, জেনারেটর আবার পুরোপুরি সচল হয়ে গেছে।

এরপর স্টেইনমেটজ, জেনারেল ইলেকট্রিকের পক্ষ থেকে হেনরি ফোর্ডের কাছে ১০,০০০ ডলারের একটি বিল পাঠান।

ফোর্ড কাজের প্রশংসা করলেও, এমন বড় অঙ্কের একটি বিল দেখে তিনি বিস্তারিত খরচ breakdown চেয়ে ফেরত পাঠান।

স্টেইনমেটজ তখন বিলটি এভাবে সংশোধন করে পাঠান—

জেনারেটরে চক দিয়ে দাগ টানা: ১ ডলার

কোথায় দাগ দিতে হবে তা জানা: ৯,৯৯৯ ডলার

মোট: ১০,০০০ ডলার

এইবার আর কোনো কথা না বলে ফোর্ড পুরো বিলটাই পরিশোধ করেন।

তো চার্লস স্টেইনমেটজ ও হেনরি ফোর্ডের ঘটোনাটি আমাদের চোখের সামনে একটি গভীর শিক্ষনীয় বার্তা তুলে ধরে।

জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার প্রকৃত মূল্য বোঝা এবং যথাযথ সম্মান করা উচিত।

দেখুন স্টেইনমেটজ এক নজরে খুব ছোট একটা কাজ করেছিলেন, চক দিয়ে একটা দাগ টেনেছিলেন। কিন্তু এই ছোট কাজের পেছনে ছিল বছরের পর বছর অর্জিত অভিজ্ঞতা, গভীর জ্ঞান ও বিশ্লেষণ ক্ষমতা।

এই গল্প আমাদের শেখায় যে, কেবল চোখে দেখা শ্রম নয়, বরং সমস্যার মূল ধরতে পারার ক্ষমতা, সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতাই অনেক সময় সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হয়ে দাঁড়ায়।

তাই কোনো পেশাজীবীর কাজ যখন সহজ মনে হয়, তখন তার পেছনের কঠোর পরিশ্রম ও দক্ষতা কদর করা উচিত।

**এই গল্পটি ১৯৬৫ সালের ১৪ মে "লাইফ" ম্যাগাজিনে ছাপা একটি চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছিল। চিঠিটি লিখেছিলেন জ্যাক বি. স্কট। তার বাবা বার্ট স্কট ছিলেন হেনরি ফোর্ডের বহু বছরের কর্মী।

#জীবন #সফল #অনুপ্রেরণা #সাফল্যে #চাবি #আত্মবিশ্বাস #শক্তি #সময় #ক্ষমতা #সিদ্ধান্ত #আত্মনির্ভর #আত্মসম্মান #আত্মমর্যাদা #সুখ #উদ্দেশ্য #অভিজ্ঞতা #দক্ষতা

Choklet Boy Rafsan

শিক্ষক ক্লাসে ঢুকে একটি ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেনঃ-আমাদের শরীরে ক'টা কিডনি আছে ? ছেলেটি চটজলদি উত্তর দিলোঃ- চারটে কিডনি স্যা...
09/12/2024

শিক্ষক ক্লাসে ঢুকে একটি ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেনঃ-
আমাদের শরীরে ক'টা কিডনি আছে ?

ছেলেটি চটজলদি উত্তর দিলোঃ-
চারটে কিডনি স্যার।

ছাত্রটির উত্তর শুনে ক্লাসের বাকি ছাত্ররা হো হো করে হেসে উঠলো।
শিক্ষক বললেন তোমরা হাসি থামাও।
তারপর অপর একটি ছাত্রকে বললেন,,,,

এবার দাঁড়াও।

ছাত্রটি জিজ্ঞেস করলো,,,,
স্যার ক'টা কিডনি আছে বলবো, নাকি বেত আনবো?

শিক্ষক বললেন,,,,
না ক'টা কিডনি আছে বলতে হবে না, বেতও আনতে হবে না, তুমি কিছু ঘাস নিয়ে আসো। একদম তাজা ঘাস।

ছাত্র,,,,
ঘাস দিয়ে কি হবে স্যার?

শিক্ষক,,,,
ক্লাসে একটা গাধা আছে তাকে খাওয়াবো।

এই কথা শুনে আগের ছাত্রটি বললো,,,,
যাও ঘাস নিয়ে এসো, সেই সঙ্গে এক কাপ কফি ও আনবে।

শিক্ষক রেগে বললো কফি আনবে কেন, কফি কে খাবে?
ছাত্রটির উত্তর,,,,
স্যার! কফি খাবো আমি, আর যে গাধা সে ঘাস খাবে।

শিক্ষক,,,,
তাহলে গাধাকে ?

ছাত্র,,,,
স্যার আপনি জিজ্ঞেস করেছিলেন আমাদের ক'টা কিডনি আছে ?

আমার আর আপনার মিলিয়ে তো চারটেই কিডনি আছে। তাহলে আমি নিশ্চয়ই গাধা নই। শিক্ষক রেগে বললেন,,,,
তুই খুব বেশি বুঝিস, যারা বেশি বোঝে পরীক্ষায় তাদের আমি শূন্য দেই। অতএব তুমিও একটা নয় দুটো শূন্য পাবে।

ছাত্রটির উত্তর,,,,
পরীক্ষায় আমাকে দুটো শূন্য দিলে আপনারই ক্ষতি হবে স্যার! সবাই বলবে আপনার ছাত্র ডাবল গোল্লা পেয়েছে। এতে আপনারই বদনাম হবে, আপনাকে সবাই চেনে, আমাকে তো কেউ চেনে না।

ক্লাসে একটা হাসির রোল উঠলো। পরীক্ষা শেষে ওই শিক্ষক ছাত্রটির খাতায় একটা নোট লিখেছিলেন,,,,

তুমি প্রতিদিন ক্লাসে যে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দাও এবং বুদ্ধি দিয়ে সবাইকে হাসাও, তাতে আমার বিশ্বাস একদিন আমাকে হয়তো কেউ চিনবে না। তবে তোমাকে সারা পৃথিবীর মানুষ অবশ্যই চিনবে। আমি তোমার জন্য এই খাতায় আশীর্বাদ রেখে গেলাম।

সেদিনের সেই শিক্ষকের আশীর্বাদ পরবর্তীতে সত্যি হয়েছিল। ওই ছাত্রটি ছিলেন চার্লি চাপলিন। যাকে পৃথিবীর প্রায় সব মানুষই চেনে।

25/09/2024

গার্মেন্টস এর সাথে সংশ্লিষ্টতা নেই এমন মানুষজন প্রায় প্রশ্ন করে, এই দেশের সবচেয়ে বড় সেক্টর গার্মেন্টস।
গার্মেন্টস সেক্টরে ইনকাম হয় ডলারে, তারা হাজার হাজার কোটি টাকা ইনকাম করে এই ওয়ার্কারদের শ্রমে- তাহলে তাদের চাহিদা অনুযায়ী ২০/২৫ হাজার টাকা স্যালারি দিতে সমস্যা কোথায়?
সমস্যা গুলো কোথায় জানার পর আপনাদের মনে হবে তারা তাদের যোগ্যতার চেয়ে বেশি পাচ্ছে..
সমস্যা গুলো হচ্ছে....
১) গার্মেন্টস হচ্ছে একটা যাযাবরি ব্যাবসা , এই ব্যাবসা সেই দেশেই চলে যেখানে শ্রমের মুল্য কম- একটা সময়ে গার্মেন্টস জার্মানে ছিলো , ফ্রান্সে ছিলো , শ্রীলংকায় ছিলো , সব থেকে বেশি ছিলো চায়নাতে - সবশেষ ৩০/৪০ বছরের চায়না থেকে গার্মেন্টস কমে বাংলাদেশ এবং ভিয়েতনামে বাড়ছে-
এর কারণ শ্রম মুল্য ।
যে দেশে শ্রম মুল্য কম, গার্মেন্টস সেই দেশে চলে যাবে, এটাই
গার্মেন্টস সেক্টরের তরিকা, ভবিষ্যতে এই গার্মেন্টস আফ্রিকার দেশ গুলো তে চলে যাবে এবং যাচ্ছে।
২) বাংলাদেশ একটা গার্মেন্টস মুলত ইনকাম করে শুধুমাত্র সেলাই করে, একটা গার্মেন্টস এর প্রয়োজনীয় সব কিছু ইম্পোর্ট করে নিয়ে আসতে হয় চায়না, ইন্ডিয়া থেকে- সহজ করে বললে একটা গার্মেন্টস বানানো জন্য প্রয়োজনীয় raw materials (তুলা,সুতা,ফেবিক্স, এক্সেসরিজ) নিয়ে আসতে হয় অন্যদেশ থেকে-
একটা গার্মেন্টস এর ৬০/৮০% টাকা চলে যায় এই raw materials এ, অবশিষ্ট ২০/৩০% এর মধ্যে থেকেই গার্মেন্টস সেক্টর লাভ করে লস করে গার্মেন্টস সংশ্লিষ্টদের স্যালারি দেয়, ফ্যাক্টরির যাবতীয় মেইনটেন্যান্স বহন করে।
৩) শুনতে বাজে শোনাবে- তবুও সত্য হচ্ছে বাংলাদেশের ওয়ার্কারদের ব্রেইন এবং স্কিল দুইটাই বেশিরভাগরেই নেই, যার কারণে বাংলাদেশের বেশিরভাগ ফ্যাক্টরি ই খুব সাধারণত আইটেম নিয়ে কাজ করে, সহজ জিনিস এর মুল্যে কম, এই শ্রমের ও মুল্যে কম, কোনো কাস্টমার লুঙ্গি সেলাই করার জন্য জ্যাকেট সেলাই এর টাকা দিবেনা।
কিন্তু এই দেশের ওয়ার্কাররা লুঙ্গি সেলাই করে, জ্যাকেট সেলাই এর টাকা চাচ্ছে।
৪) এই দেশে একজন পড়াশোনা করে জব শুরু করে ১৩/১৫ ঘন্টা ডিওটি করে স্যালারি পায় ১৫/২০ হাজার টাকা, যার সব কাজেই ব্রেইনের ব্যাবহার স্কিল টেকনিক এর প্রয়োজন হয়। আর একজন ওয়ার্কার দাবি করছে স্টারটিং স্যালারি ২৫ হাজার,অথচ... যার একজনের পিছনে অতিরিক্ত দুইজন রাখা লাগে তার কাজ ঠিক করে দেয়ার জন্য।
আচ্ছা মনে করেন...ফ্যাক্টরির মালিকগণ মেনে নিলো ২৫ হাজার টাকা স্যালারি....
এর পর কি হবে জানেন....
তার পরের দিন থেকে বাসার যে বুয়ার বেতন ৫ হাজার টাকা, তাকে দিতে হবে ১৫ হাজার, যে রিক্সা ভাড়া ৩০ টাকা সেটা দিতে হবে ১০০ টাকা, এই চাপ কি বাকি সাধারণ মানুষে রা নিতে পারবে???
তাই আমরা বুঝে শুনে আন্দোলন সমর্থন করি
ওয়ার্কারদের না পোষালে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি এই দেশ থেকে অন্য দেশে চলে যাবে, এর বাইরে কিছু হবেনা।....
©️
Copied

22/08/2024

ভারতীয় বাঁধের পানি আরো ব্যপকভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করার আশংকা করছেন অনেকে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ যারা উদ্ধার-কাজে ইতোমধ্যে তৎপর আছেন, আশা করি তাদের তৎপরতা সর্বোচ্চ জোরদার করবেন।

সেই সাথে নিরাপদে থাকা স্থানীয়দেরকেও যার যার মতো উদ্ধার কাজে শামিল হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

স্মরণকালে বাংলাদেশে এমন বিপর্যয় আর আসেনি। এটি বাইশ এর সিলেটের বন্যার চেয়েও ভয়াবহ।

যারা বিল্ডিংয়ে আছেন, কাঁচাঘরের প্রতিবেশীকে আপনার ঘরে ঠাঁই দিন। উঁচুনিচুর ভেদাভেদ ভুলে আজ সবার এক হওয়ার সময়। ধর্ম-বর্ণ-দল-মত নির্বিশেষে একে অপরের সাহায্যে এগিয়ে আসুন।

মানবিক সংকটের মুহুর্তে ছোট ছোট সেক্রিফাইসগুলো হতে পারে মহান রবের সন্তোষ ও জান্নাত লাভের মাধ্যম।

মহান আল্লাহ খুব দ্রুত আমাদের এই দুর্যোগ কাটিয়ে ওঠার তাওফীক দিন।

সাধারণত ছেলেরা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।মেয়েরা ১৫ এর আগেই।সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধা...
17/07/2024

সাধারণত ছেলেরা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।মেয়েরা ১৫ এর আগেই।

সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।

গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।

যে ছেলেটা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর।
এই ১৫ বছর সে কি করবে?

পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না?
দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?
কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?

এই দেশে ম-দ বিক্রি নি-ষি-দ্ধ না। কিন্তু ম-দ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে হয়!
একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?

আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে?
অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।

আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?

আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হওতার পর বিয়ে কর!

কোরআন বলে আগে বিয়ে করো,গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্‌র!🌸 ❤️
অথচ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।

"বউ কে খাওয়াবি কি? "
এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা।
বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?

বিসিএস দিয়ে ৩৫ বছর বয়সে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পর বিয়ে করতে হবে ।
নিজের পায়ে ঠিক-ঠাক দাঁড়াতে দাঁড়াতে সঠিক জিনিসটি দাঁড়ানোর সময় পেরিয়ে যায়.....
এখন ভাবুন, ইসলাম ধর্মে বিয়েকে অর্ধেক দ্বীন কেন বলা হয় !

তারপরও পরিবার এবং সবার ব্যক্তিগত মতা মত থাকতেই পারে 😊আপনিও স্বাধীন মনে আপনার মতামত কমেন্ট করুন।

09/07/2024

নোয়াখালীর চৌমুহনীকে সারা বাংলাদেশে চিনতো কিছু নাম করা শিল্প প্রতিষ্ঠানের কারনে তা আজ বিলুপ্তির পথে।
১- ডেল্টা জুট মিলস লিঃ
২- পুথিঘর যার প্রতিষ্ঠাতা চিত্যরন্জন সাহা,যিনি বাংলা বইমেলা তথা বাংলা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা।
৩- নুর বিড়ি- নুর কোম্পানি
৪- রশিদ বিড়ি- রশিদ কোম্পানি
৫- আবুল বিড়ি - আবুল খায়ের গ্রুপ
৬- হাশেম বিড়ি - পারটেক্স গ্রুপ
৭- মুদ্রন শিল্প
৮- মদীনা অফসেট প্রেস
৯- মিনার প্রকাশনী
১০- রেখা প্রকাশনী
১১- আশরাফিয়া প্রেস,আশরাফিয়া লাইব্রেরী,আশরাফিয়া প্রকাশনী
১২- আবদুল্লাহ এন্ড সন্স
১৩ আজিজিয়া বুক ডিপো
১৪- কথাকলি প্রকাশনী কথাকলি প্রিন্টার্স
১৫- বাংলাদেশ প্রকাশনী
১৬- নবযুগ অয়েল মিল
১৮- ডালিয়া অয়েল মিল
১৯- লাড্ডু অয়েল মিল
২০- আজমীর অয়েল মিল
২১- রুপভারতী সিনেমা হল
২২- রুপসা সিনেমা হল
২৩- জনতা হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট।
২৪- বাবুল রেডিও হাউজ যেখান থেকে বাংলাদেশের অনেক নামি দামি কন্ঠশিল্পী ও নায়ক নায়িকা সৃষ্টি হয়েছেন
২৫- তাজ লাইব্রেরী
২৬- তাজ এলুমুনিয়াম।
২৭- মোস্তফা বেকারী
২৮- হক বেকারী
২৯- খাজা বেকারী
৩০- গাউসিয়া বেকারী
৩১- মিতালী বেকারী
৩২- জনতা বেকারী।
৩৩- কামাল প্রেস।
৩৫ মিতালী প্রেস।
৩৬- ক্যপমা ফার্মাসিউটিক্যলস লিঃ
৩৭- জোনাকী স্টুডিও
৩৮- রেজ্জাকিয়া লাইব্রেরী
৩৯- গনি আট প্রেস।
৪০- আজাদ প্রেস
৪১- শ্রী কৃষ্ণ মিষ্টান্ন ভাণ্ডার
৪২- লক্ষীনারায়ন মিষ্টান্ন ভাণ্ডার।
৪৩- বাদাম ব্যাপারীর চা দোকান
৪৪- পপুলার বিস্কুট ফ্যাক্টরি।
৪৫- নোয়াখালী আট প্রেস।
৪৬- সাহা ফার্মেসি
৪৯- ডে নাইট ফার্মেসি
৫০- চৌধুরী মেডিকেল হল
৫১- বিজয় ফার্মেসি।
৫২- চৌমুহনী টেক্সটাইল মিলস
৫৩- আজিজ সুপার মার্কেট।
৫৪- সাব বিড়ি
৫৫- জাহাজ বিড়ি
৫৬- মাসুমা হোটেল
৫৭-আলমাস হোটেল।
৫৮- ইউনিক ল্যাবরেটরিজ
৫৯- তাসমীর ল্যাবরেটরিজ
৬০- দোস্তি হোটেল
৬১- জামান হোটেল
৬২- নবি হোটেল
৬৩- চৌরোঙ্গী হোটেল
৬৪- হালিম কোম্পানির পেট্রল পাম্প
৬৫- দিগন্ত প্রকাশনী ও দিগন্ত গাইড
৬৬- অনুপম লাইব্রেরী ও অনুপম গাইড
সহ অনেক কিছু বিলুপ্তি হয়ে গেছে আরো কিছু বিলুপ্তির পথে।

09/07/2024

কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌
১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।
৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।
৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।
৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।
৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।
৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।
৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।
১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!
*জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া।
সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি *
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে!
~সংগৃহীত~
পোস্ট ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুন🙏💕 ধন্যবাদ

03/07/2024

প্রিয় সন্তান,
আমি তোমাকে ৩ টি কারণে এই চিঠিটি লিখছি-
১। জীবন, ভাগ্য এবং দুর্ঘটনার কোন নিশ্চয়তা নেই, কেউ জানে না সে কতদিন বাঁচবে।
২। আমি তোমার বাবা, যদি আমি তোমাকে এই কথা না বলি, অন্য কেউ বলবে না।
৩। যা লিখলাম, তা আমার নিজের ব্যক্তিগত তিক্ত অভিজ্ঞতা- এটা হয়তো তোমাকে অনেক অপ্রয়োজনীয় কষ্ট পাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে।

জীবনে চলার পথে এগুলো মনে রাখার চেষ্টা কোরো:
১. যারা তোমার প্রতি সদয় ছিল না, তাঁদের উপর অসন্তোষ পুষে রেখো না। কারণ, তোমার মা এবং আমি ছাড়া, তোমার প্রতি সুবিচার করা কারো দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না। আর যারা তোমার সাথে ভালো ব্যবহার করেছে - তোমার উচিত সেটার সঠিক মূল্যায়ন করা এবং কৃতজ্ঞ থাকা। তবে তোমার সতর্ক থাকতে হবে এজন্য যে, প্রতিটি মানুষেরই প্রতি পদক্ষেপের নিজ নিজ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। একজন মানুষ আজ তোমার সাথে ভালো- তার মানে এই নয় যে সে সবসময়ই ভালো থাকবে। কাজেই খুব দ্রুত কাউকে প্রকৃত বন্ধু ভেবো না।🌸
২. জীবনে কিছুই কিংবা কেউই "অপরিহার্য" নয়, যা তোমার পেতেই হবে। একবার যখন তুমি এ কথাটির গভীরতা অনুধাবন করবে, তখন জীবনের পথ চলা অনেক সহজ হবে - বিশেষ করে যখন বহুল প্রত্যাশিত কিছু হারাবে, কিংবা তোমার তথাকথিত আত্মীয়-স্বজনকে তোমার পাশে পাবে না। 🌸
৩. জীবন সংক্ষিপ্ত।
আজ তুমি জীবনকে অবহেলা করলে, কাল জীবন তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে। কাজেই জীবনকে তুমি যতো তাড়াতাড়ি মূল্যায়ন করতে শিখবে, ততোই বেশী উপভোগ করতে পারবে। 🌸
৪. ভালবাসা একটি ক্ষণস্থায়ী অনুভূতি ছাড়া কিছুই নয়। মানুষের মেজাজ আর সময়ের সাথে সাথে এই অনুভূতি বিবর্ণ হবে। যদি তোমার তথাকথিত কাছের মানুষ তোমাকে ছেড়ে চলে যায়, ধৈর্য ধরো, সময় তোমার সব ব্যথা-বিষন্নতা কে ধুয়ে-মুছে দেবে। কখনো প্রেম-ভালবাসার মিষ্টতা এবং সৌন্দর্যকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না, আবার ভালবাসা হারিয়ে বিষণ্ণতায়ও অতিরঞ্জিত হবে না।🌸
৫. অনেক সফল লোক আছেন যাদের হয়তো উচ্চশিক্ষা ছিল না- এর অর্থ এই নয় যে তুমিও কঠোর পরিশ্রম বা শিক্ষালাভ ছাড়াই সফল হতে পারবে! তুমি যতোটুকু জ্ঞানই অর্জন করো না কেন, তাই হলো তোমার জীবনের অস্ত্র। কেউ ছেঁড়া কাঁথা থেকে লাখ টাকার অধিকারী হতেই পারে, তবে এজন্য তাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।🌸
৬. আমি আশা করি না যে, আমার বার্ধক্যে তুমি আমাকে আর্থিক সহায়তা দিবে। আবার আমিও তোমার সারাজীবন ধরে তোমাকে অর্থ সহায়তা দিয়ে যাব না। যখনি তুমি প্রাপ্তবয়স্ক হবে, তখনি বাবা হিসেবে আমার অর্থ-সহায়তা দেবার দিন শেষ। তারপর, তোমাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে- তুমি কি পাবলিক পরিবহনে যাতায়াত করবে, নাকি নিজস্ব লিমুজিন হাঁকাবে; গরীব থাকবে নাকি ধনী হবে। 🌸
৭. তুমি তোমার কথার মর্যাদা রাখবে, কিন্তু অন্যদের কাছে তা আশা করো না। মানুষের সাথে ভালো আচরণ করবে, তবে অন্যরাও তোমার সাথে ভালো থাকবে- তা প্রত্যাশা করবে না। যদি তুমি এটি না বুঝতে পারো, তবে শুধু অপ্রয়োজনীয় যন্ত্রণাই পাবে। 🌸
৮. আমি অনেক বছর ধরে লটারি কিনেছি, কিন্তু কখনও কোন পুরষ্কার পাইনি। তার মানে হলো এই যে- যদি তুমি সমৃদ্ধি চাও তবে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। বিনামূল্যে কোথাও কিছু জুটবে না। 🌸
৯. তোমার সাথে আমি কতোটা সময় থাকবো- সেটা কোন ব্যাপার না। বরং চলো আমরা আমাদের একসাথে কাটানো মুহুর্তগুলো উপভোগ করি ...মূল্যায়ন করি। 🌸
ভালোবাসা সহ,
তোমার বাবা।
--------------------------
বাবাটি হলেন একজন চাইল্ড সাইকোলজিষ্ট এবং হংকং-এর প্রখ্যাত টিভি সম্প্রচারকারী। তার কথাগুলো বয়োজ্যেষ্ঠ, বয়োকনিষ্ঠ, বৃদ্ধ কিংবা তরুন, শিশু, আমাদের সবার জন্যই প্রযোজ্য। (সংগৃহীত)

বাড়ি নির্মাণ করছেন বা করবেন? এই পোষ্ট অবশ্যয় টাইমলানে রেখে দিন  নির্মাণ কাজে সহযোগী হবে আপনার বাড়িটা যেন শুধু মাত্র মাথ...
23/06/2024

বাড়ি নির্মাণ করছেন বা করবেন?
এই পোষ্ট অবশ্যয় টাইমলানে রেখে দিন নির্মাণ কাজে সহযোগী হবে
আপনার বাড়িটা যেন শুধু মাত্র মাথা গোজার স্থান না হয়। আপনার বাড়ি করতে হবে ভেবে চিন্তে প্রকৌশলীর পরামর্শে। বাড়ি করার পূর্বে মূল শর্ত হলো প্ল্যানিং। প্ল্যান করে বাড়ি করা হলে আপনি আপনার জমির সঠিক মূল্যায়ন করতে পারবেন ।

বাড়ি করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।

* বিভিন্ন রুমের আদর্শ এবং সর্বনিম্ন মাপ
* রুমের অবস্থান
* সৌন্দর্য
* পর্যাপ্ত আলো বাতাস এর সুব্যাবস্থা
* নিরাপত্তা
* ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
* আপনার এলাকার নিয়ম অনুযায়ী কতটুকু জমি ছেড়ে বাড়ি করতে হবে , তার পরিমাণ ।
★★ রুমে মাপ এবং অবস্থানঃ

#বেড_রুম :
বেড রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত ১০ ফিট বাই ১২ ফিট।
~অবস্থান : যেদিকে সর্বোচ্চ ন্যাচারাল গিফট পাওয়া যাবে অর্থাৎ পর্যাপ্ত আলো বাতাস যেদিকে পাওয়া যায়। যেনো ব্যালকনি তে বসলেই ভেসে আসে দখিনা বাতাস । তবে সাধারণত একটা বিল্ডিং এর কর্ণার সাইডে বেড রুম দেওয়া হয় । এক বেড রুম থেকে আরেক বেড রুমের দূরত্ব বা অবস্থান এমন হবে যেন সম্পূর্ণ প্রাইভেসি বজায় থাকে। অর্থাৎ এক রুমের থেকে অন্য রুমের ভ্যান্তরীন দৃশ্য সহজেই দৃষ্টি-গোচর হবে না ।
#গেষ্ট_রুম :
গেস্ট রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই নয় ফিট
~অবস্থান : সিঁড়ির কাছাকাছি ।
#ডায়নিং :
ডায়নিং রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই দশ ফিট
~অবস্থান :রান্না ঘরের পাশে হলে ভাল হয় ।
#বাথরুম_টয়লেট :
বাথ রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত
ছয় ফিট বাই চার ফিট ।
~অবস্থান :
কমন বাথরুম হলে সবাই যাতে সহজেই ব্যাবহার করতে পারে এমন স্থানে ।
টয়লেটে অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করবেন । এটা এয়ার ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে টয়লেটের দূর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি আপনার টয়লেট এর ফ্লোর শুকনা রাখবে ।
#কিচেন :
কিচেন রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই সাত ফিট
~অবস্থান :
কিচেনে রান্নার সময় রান্নার গ্যাস বা ধোয়া যেন অন্য রুমে প্রবেশ না করতে পারে ।
রান্না ঘরের পরিবেশ ফ্রেস রাখার জন্য, কিচেনেও এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করা উচিত ।
#ব্যালকনি :
চওড়া তিন ফিটের কম নয় ।
#সিড়ি :
আট ফিট চওড়া হলে ভাল হয় অবস্থান : মেইন রাস্তার পাশে অথবা রাস্তা থেকে সর্বনিম্ন দূরত্বে।

ভয়ংকর এক নারী প্রজন্মের অপেক্ষায় আমরা!!৭৫% উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে ২৭ থেকে ৩০ বয়সেও বিয়েহীন। ক্যারিয়ার গড়তে গিয়ে এরা এমন এক ...
13/06/2024

ভয়ংকর এক নারী প্রজন্মের অপেক্ষায় আমরা!!
৭৫% উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে ২৭ থেকে ৩০ বয়সেও বিয়েহীন। ক্যারিয়ার গড়তে গিয়ে এরা এমন এক সংকট তৈরী করেছে যে। আগামী ৫ বছরে লাখ লাখ মেয়ে বিয়েহীন থাকবে৷

তাদের যৌবনের চাহিদা, আবেগ,ভালোবাসা হারানোর ফলে। স্বামীর মন জয় করার পরিবর্তে স্বামীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েই সংসারে দরকষাকষি করবে৷ আর স্বামীও তাদের মাঝে আনুগত্য, কোমলত্ব,নারীত্ব না পেয়ে অসহ্য হয়ে উঠবে। তখন সংসার টিকানো অসম্ভব হয়ে পড়বে। কারণ তার স্ত্রী ৩০ টা বছর পুরুষের ফিতরাতে টেক্কা দিয়ে সে নিজেই পুরুষে বিবর্তিত হয়ে গেছে। তার আস্ত দেহটাই নারীর বৈশিষ্ট্য হলেও। সে মানসিকভাবে পুরুষ। স্বামী তাকে দৈহিক ভাবে নারী পেলেও সে মেন্টাল ভাবে পুরুষ।এমন একটা দিন আসতে যাচ্ছে। মেয়েরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যৌবন থেকে যেমন বঞ্চিত হবে। বঞ্চিত হবে সংসার থেকেও। বঞ্চিত হবে আখিরাতের মুক্তি থেকেও।

Address

Abdullahpur
Chittagong
FATHEPUR-4345

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jams Milon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jams Milon:

Share