18/04/2023
আজকের রাতের আমল।।
আজকের রাত হাজার বছরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।
এই রাতের আমল, দান সদকা, কুরআন তেলাওয়াত,ইস্তেগফার যা কিছুই করা হবে ৩৬৫ দিনের চেয়ে বেশি সওয়াব পাওয়া যাবে। তাই রমজানে শেষ দশকের রাত গুলোতে আমরা ঈদ ঈদ ঈদের প্ল্যানিং করতে করতে যেনো কদর থেকে বঞ্চিত না হয়।
বিজোড় রাত গুলো কে কদরের রাত মনে করে ইবাদত করা উওম। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করবো মাফ চাইবো। দোয়াতে যেনো থাকে হে আল্লাহ আমাদের কে শবে কদর নসিব করুন। শবে কদর থেকে বঞ্চিত করিয়েন না মাবুদ।
এই কদরের রাতে কুরআন নাযিল হয়েছে। সূরা কদর পাঠ করলে আমরা বুঝতে পারবো কদরের রাত কী? কদরের রাতের গুরুত্ব।
এই মাসে কদরের রাতে কুরআন নাযিল হয়েছে নবি করিম (সঃ) এর উপর। কিন্তু আমরা কী সারা বছর কুরআন পাঠ করি?? প্রতিদিন ঠিকে ক্লাসের পড়া, অফিসের কাজ সবই করি কুরআন কী পাঠ করি? যেভাবে বেঁধে আলমিরাতে রাখি সারা বছর ওভাবে থেকে যায় কুরআন। আপনি কী জানেন কুরআন প্রতিদিন আপনাকে লানদ দেয়? অভিশাপ দেয়? প্রতিদিন ক্লাসের পড়া হয় অফিসের কাজ হয় কিন্তু ২/৩ লাইন কুরআনের আয়াত পড়া হয় না। কুরআনের চর্চা কুরআনের মর্যাদা রক্ষা হয় না।
কিয়ামতের মাঠে যখন আপনার সন্তান কে প্রশ্ন করা হইবে কুরআন পড় নি কেন?? তখন আপনার সন্তান নিজের মা বাবাকে দোষারোপ করবে দোষ দিবে। আমাকে শিক্ষা দেয়নি। পড়তে বলেনি।
আপনি হাজার আমল করেন, ছেলে মেয়ে ডাক্তার ইন্জিনিয়ার, অ্যাডভোকেট বানান কোন কাজে আসবে না। সন্তান যখন তার আমলের জন্য মা বাবাকে দোষারোপ করবে তখন অবশ্যই শাস্তি ভোগ আপনাকে করতে হবে।।
সিদ্ধান্ত এখন আপনার। আপনি আপনার পরিবার আজকে থেকে এই কদরে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে ওয়াদা করেন কুরআন চর্চা করবেন কুরআনের মর্যাদা দিবেন।
রমজান মাস ইবাদতের মাস। নিজেকে পরিবর্তনের মাস। আজকে কদরের রাতে ২০/৫০/১০০ রাকাত নফল নামাজ না পড়ে নিজের ঘরে একটা রুমের কোণায় লাইট বন্ধ করে নিজের অন্তর কে নরম ২ রাকাত নামাজ পড়ুন। তারপর জিকির, দোয়া, দরুদ, ইস্তেগফার বেশি বেশি পাঠ করুন।
মোনাজাতে উঠতে বসতে পড়ুন।
আসতাগফিরুল্লাহ, আসতাগফিরুল্লাহ।
আল্লাহুমা ইন্নাকা আফুউন তুহিববুল আফওয়া ফাপু আন্নি।
আল্লাহর কাছে এই রাতে ক্ষমা চান। আপনাকে যাতে পরহেযগার, নামাজী, মুত্তাকী বানিয়ে দেয়। এই রোজার আমলের মাধ্যমে যাতে আপনার জীবন পরিবর্তন করে দেয়। কিয়ামত পর্যন্ত যাতে এক ওয়াক্ত নামাজ, কুরআন পাঠ মিস না যায় সে তৌফিক দেয়।
আজকের রাতের আমল।।
আজকের রাত হাজার বছরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।
এই রাতের আমল, দান সদকা, কুরআন তেলাওয়াত,ইস্তেগফার যা কিছুই করা হবে ৩৬৫ দিনের চেয়ে বেশি সওয়াব পাওয়া যাবে। তাই রমজানে শেষ দশকের রাত গুলোতে আমরা ঈদ ঈদ ঈদের প্ল্যানিং করতে করতে যেনো কদর থেকে বঞ্চিত না হয়।
বিজোড় রাত গুলো কে কদরের রাত মনে করে ইবাদত করা উওম। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করবো মাফ চাইবো। দোয়াতে যেনো থাকে হে আল্লাহ আমাদের কে শবে কদর নসিব করুন। শবে কদর থেকে বঞ্চিত করিয়েন না মাবুদ।
এই কদরের রাতে কুরআন নাযিল হয়েছে। সূরা কদর পাঠ করলে আমরা বুঝতে পারবো কদরের রাত কী? কদরের রাতের গুরুত্ব।
এই মাসে কদরের রাতে কুরআন নাযিল হয়েছে নবি করিম (সঃ) এর উপর। কিন্তু আমরা কী সারা বছর কুরআন পাঠ করি?? প্রতিদিন ঠিকে ক্লাসের পড়া, অফিসের কাজ সবই করি কুরআন কী পাঠ করি? যেভাবে বেঁধে আলমিরাতে রাখি সারা বছর ওভাবে থেকে যায় কুরআন। আপনি কী জানেন কুরআন প্রতিদিন আপনাকে লানদ দেয়? অভিশাপ দেয়? প্রতিদিন ক্লাসের পড়া হয় অফিসের কাজ হয় কিন্তু ২/৩ লাইন কুরআনের আয়াত পড়া হয় না। কুরআনের চর্চা কুরআনের মর্যাদা রক্ষা হয় না।
কিয়ামতের মাঠে যখন আপনার সন্তান কে প্রশ্ন করা হইবে কুরআন পড় নি কেন?? তখন আপনার সন্তান নিজের মা বাবাকে দোষারোপ করবে দোষ দিবে। আমাকে শিক্ষা দেয়নি। পড়তে বলেনি।
আপনি হাজার আমল করেন, ছেলে মেয়ে ডাক্তার ইন্জিনিয়ার, অ্যাডভোকেট বানান কোন কাজে আসবে না। সন্তান যখন তার আমলের জন্য মা বাবাকে দোষারোপ করবে তখন অবশ্যই শাস্তি ভোগ আপনাকে করতে হবে।।
সিদ্ধান্ত এখন আপনার। আপনি আপনার পরিবার আজকে থেকে এই কদরে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে ওয়াদা করেন কুরআন চর্চা করবেন কুরআনের মর্যাদা দিবেন।
রমজান মাস ইবাদতের মাস। নিজেকে পরিবর্তনের মাস। আজকে কদরের রাতে ২০/৫০/১০০ রাকাত নফল নামাজ না পড়ে নিজের ঘরে একটা রুমের কোণায় লাইট বন্ধ করে নিজের অন্তর কে নরম ২ রাকাত নামাজ পড়ুন। তারপর জিকির, দোয়া, দরুদ, ইস্তেগফার বেশি বেশি পাঠ করুন।
মোনাজাতে উঠতে বসতে পড়ুন।
আসতাগফিরুল্লাহ, আসতাগফিরুল্লাহ।
আল্লাহুমা ইন্নাকা আফুউন তুহিববুল আফওয়া ফাপু আন্নি।
আল্লাহর কাছে এই রাতে ক্ষমা চান। আপনাকে যাতে পরহেযগার, নামাজী, মুত্তাকী বানিয়ে দেয়। এই রোজার আমলের মাধ্যমে যাতে আপনার জীবন পরিবর্তন করে দেয়। কিয়ামত পর্যন্ত যাতে এক ওয়াক্ত নামাজ, কুরআন পাঠ মিস না যায় সে তৌফিক দেয়।
হে আমার ভাই বোন ছেলে সন্তান মা বোনেরা আপনাদের কাছে অনুরোধ এই দুনিয়া ক্ষনিকের। কালকে চোখ বন্ধ করলে সব শেষ। মৃত্যুর পর আপনার এই জীবনের কোন কিছু কাজে আসবে না। আসবে শুধু আপনার আমল। আপনাদের কাছে অনুরোধ রোজা আমাদের থেকে বিদায় নিচ্ছে হতে পারে এই রোজা জীবনের শেষ রোজা। আগামী বছর হয়তো কবরে থাকতে পারি। জীবনের শেষ রোজা মনে করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান।
রোজা শেষ ঈদ আনন্দে যা আমল করেছেন তা শেষ যাতে না হয়। রোজার পর যাতে আপনার ঈমান আমল ইবাদত ধরে রাখতে পারেন সেই দোয়া করবেন।
রোজার পর যদি নিজেকে পরিবর্তন করতে না পারেন তাহলে রোজার নিয়ামতের সাথে ও আপনার বেইমানি হবে।
আপনাদের কাছে অনুরোধ বেশি বেশি ইবাদত করুন আল্লাহর গোলামি করুন। যাতে আপনার মৃত্যুর পর কিয়ামতের মাঠে আপনার কর্মের কারণে আপনার মা বাবা যাতে দোষী না হয়।। দোয়া করবেন দোয়ায় রাখবেন। আমি ছোট্ট একজন মানুষ কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমা করবেন।
ড. মাওলানা নিজাম উদ্দিন।
খতিব, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা বি-ব্লক জামে মসজিদ।
আজকে তারাবির পর এলাকার বাসির জন্য সবার হেদায়াতের জন্য এই ছিল আজকের আলোচনা।