ডিপ্রেশন

ডিপ্রেশন Only Islamic songs, ghazal concerts, and the history of Islam, etc.

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজে...
09/07/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেক...
08/07/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস

🤲🕋🕋

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ

এর থেকে সুন্দর দৃশ্য আর কোথাও নেই। #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প...
08/07/2025

এর থেকে সুন্দর দৃশ্য আর কোথাও নেই।

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার




ৃ #ডিপ্রশন

01/07/2025

সবকিছু সুন্দর ভাবে মানিয়ে নিতে শিখেছি। নিজের অনেক প্রিয় কিছু চোখের সামনে শেষ হতে দেখেও খুব সুন্দর করে তাকিয়ে থেকে মেনে নিতেছি।

21/06/2025
সত্যি ঘটনা নিয়ে : গল্প  ২ওনি রাতে আমার সাথে ঘুমানোর সময় ফোন সাইলেন্ট করে ঘুমায়, মাঝে মধ্যে দেখি  ফোনের আলো জ্বলে উঠে,  আ...
31/05/2025

সত্যি ঘটনা নিয়ে : গল্প ২
ওনি রাতে আমার সাথে ঘুমানোর সময় ফোন সাইলেন্ট করে ঘুমায়, মাঝে মধ্যে দেখি ফোনের আলো জ্বলে উঠে, আমার মনে তেমন কোন সন্দেহ নেই, কারণ আমি এতো কিছু বুঝি না, তাই এসবে মাথা না ঘামিয়ে ঘুমিয়ে গেলাম সকাল বেলা ঘুম থেকে দেরিতে উঠলাম,
সকালে নাস্তা ১১ টার পর খাইলাম ২ জনে এক সাথে গোসল করে, অহনা এই নিয়ে অনেক বার ডেকে গেছে আমাদের কিন্তু আমরা কেউ উঠি নাই,

নাস্তা খেয়ে ওনি বাহিরে চলে গেছে, আমি দুপুরের খাবার রেডি করে ওনার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম
ওনি আসলো ২ টার দিকে কিন্তু ওনার মুখ টা মলিন হয়ে আছে, খাবার খেতে বসলাম এমন সময় আমার চাচাতো বোন এসে বললো শিমু আমি চলে যাচ্ছি দুলাভাই কে দেখে রাখিস, ওর কথা শুনে আমার হাসি পাইলো বললাম এখনই চলে যাবা আজকের দিন থেকে যাও আমি তোমার জামাই কে বলে দেই, তখন অহনা বললো না থেকে কোন লাব নাই, তাই চলে যাই পরে আবার আসবো,

আমরা খাবার খেয়ে রুমে গিয়ে শুয়ে আছি, আমারা নতুন জামাই বউ কই একটু রোমান্স করবো তা না জামাইর মন খারাপ, জিজ্ঞেস করলাম অনেক বার কিন্তুু কিছুই বললো না, একটু পর আবার বাহিরে চলে গেছে, আমি ও এই ফাঁকে একটু ঘুমিয়ে নিলাম,

সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুমাইছি, কিন্তু এখন ও ওনি বাসায় আসলো না, তাই আম্মু কে জিজ্ঞেস করলাম ওনি কি আসে নাই বললো না তো কই গেছে, আমি বললাম আম্মু তুমি একটা ফোন দাও, আম্মু অনেক বার ফোন দিছে কিন্তুু বার বারই বিজি দেখাচ্ছে, রাত ৯ টার দিকে ওনি বাসায় আসলো খাবার খেয়ে সোজা রুমে চলে আসলো আমি ও ওনার সাথে সাথে রুমে এসে দরজা লাগিয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে ওনি শুধু বললো কাল সকালে আমারা চলে যাবো বাড়িতে কাজ আছে, সারা রাতে ওনি আর আমার কাছে আসেনি, ওনার মতো ওনি ঘুমাইছে,

সকালে উঠে নাস্তা খেয়ে ওনার সাথে চলে আসলাম শশুর বাড়ি,

আসতে আসতে সব কিছু নিজের করে নিয়ে চলতে লাগলাম, ওনার কোন কিছু তে আমি বাঁধা দেই নি ওনাকে শুধু একবার বলছি আপনি কি বাবু নিবেন যদি নেন তাইলে কোন কিছুর দরকার নেই আর না নিলে সেই ব্যবস্থা করেন, ওনি সেইটার ও কোন সঠিক জবাব দেয়নি, শুধু সময় হলে পাগলের মতো আমাকে আদর করে চলে যায়, রাতে ও তেমন থাকেনা আসে অনেক রাতে,

এই ভাবে দের মাস চলে গেছে, ওনার ছুটি ও আছে আর ১ মাস, কিন্তু দিন পর আমি বাবার বাড়ি গেছি ওনি দিয়ে এসেছে কিন্তুু রাতে থাকেনি,আমি আম্মু কে বললাম হয়তো আমাদের বেবি হতে পারে এখনে সিওর না তবে আর কিছু দিন গেলে বলতে পারবো, এই খবর আবার আমার শাশুড়ী কে বলে দিছে আম্মু,

একদিন বাড়িতে থেকে পরের দিন চলে গেলাম, আব্বু দিয়ে গেছে আমাকে,

এইবার সাথে ফোন নিয়ে গেছি কারন জামাই নাম্বার ও জানি না দরকার পরলে বার বার শাশুড়ী কাছে গিয়ে ওনাকে ফোন দিতে হয়,

বাসায় এসে জামাই কে বাড়িতে পাইনি, ওনি বিকালে এসেছে বাসায়, এসেই আমাকে দেখে বললো বেড়ানো শেষ, আমি বললাম আপনাকে ছাড়া ভালো লাগে না, ওনি মুচকি হেসে বললো ২ মাস আগেও তো ওই বাড়িতে ছিলা আর এখন ভালো লাগে না, আমি মনে মনে বলতে লাগলান বেডা মানুষকে একটু ভালোবাসা দেখাইলে উল্টা রিয়েক্ট করে,

ওনি গোসল করবে রেডি হয়ে গোসলখানা গেলো, ওনি ডুকলা আর সাথে সাথে মিস কল আসলো ওর ফোনে আমি ফোনটা হাতে নিয়েই দেখি সেভ করা নাম ( জান ) আমি নাম্বার টা আমার ফোনে তুলতেই অহনার নাম চলে আসলো, এটা দেখে আমি দাড়ানো থেকে বসে পরলান বিছানায়, এটা কি ভাবে হয়,অহনা আপু আমার জামাই সাথে কি করে,

আমি ওনার ফোনে গেলারির তে ডুকলাম, ওনার সাথে অহনা আপুর অনেক পিক , মেক্সপ্লিয়ার ডুকলাম ভিডিও দেখার জন্য তখন দেখলাম তেমন ভিডিও নেই তবে কিছু ভয়েস রেকর্ড আছে আমি একটা রেকর্ড ক্লিক করে শুলাম অহনা আপু আর ওনার কথা, ওনার ফোনে মনে হয় অটো রেকর্ড করা, আমি সাথে সাথে শেয়ার অন করে সব গুলো আমার ফোনে নিয়ে ওনার ফোন যেভাবে ছিলো সেই ভাবে রেখে দিছি,আর আমার
ফোন লুকিয়ে রাখছি, যদি জানতে পারে আমার ফোন আছে তাইলে চেক করতে পারে,

ওনি গোসল শেষ করে খাইলো,তার পর রুমে এসে শুয়ে আছে, আমি ও ওনার পাশে শুয়ে আছি,

আজকে ওনার আদর গুলোতে কোন ফিল পাচ্ছি না কারণ যতোক্ষণ না বিস্তারিত জানতে না পারবো, ওনি ওনার মতো ওনার কাজ শেষ করে শুয়ে আছে, আমি একটু পর গোসল করে শাশুড়ী রুমে গিয়ে বসে কথা বলছি, আর ওনি যে কখন বের হয়েছে আমি জানি ও না,, সেই ফাঁকে রুমের দরজা লাগিয়ে ফোনটা হাতে নিয়ে রেকর্ড গুলো শুনতে লাগলাম,

_____________________________

রেকর্ড গুলো ছিলো, অহনা আপু আমাকে বিয়ে করতে বলছে তাই সে বিয়ে করছে, আর অহনার সর্ত ছিলো বিয়ে আমাকে করলেও বাসর তার সাথে করতে হবে সেই সুযোগ অহনা করে দিবে, ঠিকই করে দিছে বিয়ের দিন ওয় আমার সাথে এই বাড়িতে এসেছে, আর আমার জামাই রাতে আমার রুমে না গিয়ে পাশের রুমে গেছিলো অহনার কাছে,ওই দিন প্রথম ওদের মিলন হয়, বিয়ে আমাকে করে বাসর ওনারা করছে, রেকর্ড এই ও ছিলো আমার ছোট বোনের জন্য ওরা স্টাইলে করতে পারে নাই প্রথম রাতে, তাই পরের দিন বাহিরে ঘুরবার নাম করে আমার বোন কে ঘুমের বড়ি খাইয়ে দিয়ে রাতে ওরা সব স্টাইলে করছে, আমি যে মাঝে মধ্যে ওনার মুখ টা মলিন দেখতাম সেই কারণ ও খুজে পাইছি, অহনা আমার জামাই কে বার বার পেরা দিতো যে বউকে লাগাতে পারো আমাকে ও লাগাতে হবে, আমি ওনাকে সুখ দিতে পারি কি না এসব কথা ও জিজ্ঞেস করতো,

আমাকে নাকি আমার জামাই বেশি ভালোবাসে সে জন্য বিয়ের ৩ দিন পর ওয় বাড়ি থেকে জামাইর বাড়ি চলে গেছে, আমি যে বাচ্চা নিবার বিষয় কথা বলছি এই গুলো ওদের মধ্যে কথা হয়েছে, এটা ও বলছে এখন যেন বাচ্চা না নেয়,,

আরো অনেক কথা, ওদের রিলেশন নিয়ে, অহনার জামাই নাকি ওরে সুখ দিতে পারে না ৩/৪ মিনিট বেশি পারে না, তাই ওরা ফোন সে-, ক্স ও করছে,সব কিছু শুনছি,

আবার নাকি সে আসবে এটা আজকের বিকালের কল রেকর্ড ছিলো, আমার সাথে দেখা করতে আসবে, আর আসলে তো পাশের রুমে থাকতে দিবো,আসার সময় নাকি ঘুমের ঔষধ দিয়ে আসবে আমার জন্য, যাতে আমি ঘুমিয়ে গেলে ওরা স্টাইলে করতে পারে,

______________________________________

রেকর্ড গুলো শুনে আমি কি করবো বুঝতে পারছি না,
ফোনটা বন্ধ করে আগের জায়গায় রেখে দিলাম, ওনি যে কোন সময় আসতে পারে,

চলবে.
গল্প পড়ে যদি লাইক কমেন্ট না করেন তাইলে আর লিখবো না 😴
ঝড়ে যাওয়া শিমুল ফুল
পর্ব -২
FIFA #বাংলাদেশ #পাকিস্তান

আবেগে আপ্লুত হয়ে বলে ফেলবেন না,আহারে অটো রিকশা চালক দের কী হবে? আহারে এভাবে ভেঙে ফেলছে কেন?আবেগ পাশে রেখে ঢাকা শহরের রা...
15/05/2025

আবেগে আপ্লুত হয়ে বলে ফেলবেন না,
আহারে অটো রিকশা চালক দের কী হবে? আহারে এভাবে ভেঙে ফেলছে কেন?

আবেগ পাশে রেখে ঢাকা শহরের রাস্তায় বের হন, দেখবেন মেইন রাস্তার ৪ ভাগের ২-৩ ভাগ টেসলার দখলে। আর একটু হাঁটলে দেখবেন ফ্লাইওভারের উপরে টেসলা বিমান উড়ে। এভাবে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকবেন, হঠাৎ দেখবেন আপনার পিছনে বরাবর ঢুকে গেছে টেসলা বিমানের সামনের চাকা। ঠিক তখনই আপনার মুখ থেকে বের হবে মাদা____দ।

আমি রিয়ালিটি বললাম, আবেগের বশে আমারে গালি দেয়ার আগে প্লিজ কাল চট্টগ্রাম নিউমার্কেট এসে ঘুরে যান।

এই পোস্ট পড়ে নিজেকে স্থীর রাখতে পারবেন না! রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে...
15/05/2025

এই পোস্ট পড়ে নিজেকে স্থীর রাখতে পারবেন না!

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়টা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির

(কয়েকদিন পরই ঘটনার বাকি আপডেট টুকু জানাব)
তথ্য সংগ্রহ এবং লেখা-

22/02/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

Address

Chittagong

Telephone

+8801870606892

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডিপ্রেশন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ডিপ্রেশন:

Share

Category