The Historian

The Historian সেই সোনালী যুগ পুনরায় ফিরে পেতে চাই

08/09/2025

দুনিয়াতে কেন পাঠালেন?

25/08/2025
09/08/2025

Celebrating my 5th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

29/07/2025

Hidden truth of Israel || The secrets you want to know 😔

প্রতিদিন এই দোয়াটি সবাই পড়বেন এবং পরিবারের সবাইকেও পড়তে বলবেন।আল্লাহ সবাইকে এমন ভ*য়ান*ক মৃ*ত্যু থেকে হিফাজত করুন আমিন।
22/07/2025

প্রতিদিন এই দোয়াটি সবাই পড়বেন এবং পরিবারের সবাইকেও পড়তে বলবেন।
আল্লাহ সবাইকে এমন ভ*য়ান*ক মৃ*ত্যু থেকে হিফাজত করুন আমিন।

10/07/2025

অনলাইন লাইভ ক্লাসগুলোতে এতদিন শিক্ষার্থীরা অশালীন মন্তব্য করত, আর শিক্ষক-শিক্ষিকারা সেই অশালীন কমেন্টগুলো বেছে বেছে পিক করতেন, উদ্দেশ্য একটাই, ভাইরাল হওয়া। সেভেজ রিপ্লাই দিয়ে নেগেটিভ মার্কেটিং করা যেন নতুন কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

কিন্তু এখন সেই নোংরামির মাত্রা সব সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
এইবার কথিত শিক্ষক-শিক্ষিকারা লাইভ ক্লাস চলাকালীন সময়েই সরাসরি অ*শ্লীল কাজে জড়িয়ে পড়েছে। এমন দুঃসাহস এর আগে দেশের আর কোনো পেশায় জড়িত কেউ দেখায়নি।

আপনি কি ভাবছেন এটা ভুলবশত হয়েছে?
না। এটার পেছনে আছে ভাইরাল হওয়ার লোভ, নিম্নস্তরের মনমানসিকতা, আর পশ্চিমা অ*শ্লীল সংস্কৃতিকে বাংলাদেশে নরমালাইজ এক ঘৃণ্য পরিকল্পনা।

দিন দিন শিক্ষকতা পেশার মতো পবিত্র জায়গাকে যেভাবে নোংরামির প্ল্যাটফর্ম বানানো হচ্ছে, তাতে দেশের ভবিষ্যৎ নৈতিক অবস্থার অবনতি এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। আজ যা দেখে আঁতকে উঠছি, সামনে সেটাই নাকি হবে “নরমাল”!

এই ঘটনা কেবল একটা বিচ্ছিন্ন উদাহরণ না, এটা এক ভয়াবহ সামাজিক পরিবর্তনের অভিষেক।

এখনই শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অনলাইন ক্লাসের জন্য কঠোর নীতিমালা প্রণয়ন না করলে, ভবিষ্যতে আর কিছু করার থাকবে না।

— সংগৃহীত

09/07/2025

war of Eliphent কাবা ধ্বংসে এসেছিল হাতীবাহিনী, কিন্তু আকাশ থেকে নেমে এলো আগুন!” 🔥🕋

৬ষ্ঠ শতকে কাবা ধ্বংস করতে এসেছিল এক বিশাল হস্তীবাহিনী, যার নেতৃত্বে ছিল নিষ্ঠুর শাসক আব্রাহা।
কিন্তু আল্লাহ নিজেই তাঁর ঘর রক্ষা করলেন — পাখিদের এক অলৌকিক বাহিনী পাঠিয়ে!

🎥 এই ভিডিওতে দেখুন ‘হস্তির যুদ্ধ’-এর অজানা কাহিনী —
একটি সত্য ঘটনা যা কুরআনে বর্ণিত।

📌 পুরো ইতিহাস জানতে দেখুন আমাদের পূর্ণ ভিডিও!
🔔 সাবস্ক্রাইব করুন ইসলামিক ইতিহাস জানতে।

#হস্তির_যুদ্ধ

#দ্বীনের_ইতিহাস

কারবালা,,,এমন এক বিপ্লব যার কারনে অনেক বড়ো বড়ো গভর্মেন্ট পর্যন্ত কেঁপে উঠেছে। কিন্তু কি ঘটেছিল সেদিন কারবালার ময়দানে?কিভ...
06/07/2025

কারবালা,,,
এমন এক বিপ্লব যার কারনে অনেক বড়ো বড়ো গভর্মেন্ট পর্যন্ত কেঁপে উঠেছে। কিন্তু কি ঘটেছিল সেদিন কারবালার ময়দানে?
কিভাবেই বা ইমাম হোসাইন রাদিআল্লাহু আনহু শহিদ হলেন?
আজ আমরা সে বিষয়ে জানবো ইনশাআল্লাহ।

মৃত্যুর আগে মুয়াবিয়া তার সন্তান ইয়াজিদ কে সতর্ক করে যে, ইমাম হোসাইন থেকে তুমি সাবধান থেকো ,যদি সে তোমার বিরুদ্ধে যায় তবে তোমার পতন নিশ্চিত।

ইয়াজিদ এক জালিম শাষক ছিলো। সে জানতো যে লোকেরা তার বাইয়াত গ্রহণ করবে না।তাই সে মানুষকে তলোয়ারের ভয় দেখিয়ে বাইয়াত নেয়া শুরু করে। তখন মদিনার গভর্নর ওয়ালিদ বিন উতবা রাঁতের আঁধারে ইমাম হোসাইন কে ডেকে ইয়াজিদের বাইয়াত নিতে বলেন।কিন্তু ইমাম হোসাইন তা অস্বীকার করে পরিবার নিয়ে মক্কায় চলে যান।
সেখানে তিনি কয়েক মাস অবস্থান নেন। সে সময় কুফার লোকেরা ইমাম হোসাইন কে চিঠি লিখে বলেন যে, আপনি চাড়া আমাদের কোন ইমাম নেই। আপনি কুফায় চলে আসেন আমরা আপনার পক্ষ থেকে লড়াই করবো।
এরপর ইমাম হোসাইন মুসলিম বিন আকিল কে কুফায় প্রেরণ করেন।
কুফার আঠারো হাজার মুসলিম ইমাম হোসাইন এর বাইয়াত এবং ইয়াজিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ওয়াদা করে। এ খবর পেয়ে ইয়াজিদ দ্রুত কুফার গভর্নর কে সরিয়ে, ওবায়দুল্লা বিন জিয়াদ কে গভর্নর বানায়।

ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদ খুবই চতুরোতার সাথে ইমাম হোসাইন সেজে রাতের অন্ধকারে কুফায় প্রবেশ করে।কুফার মুসলিমরা তাকে ইমাম হোসেন মনে করে তার হাতে বাইয়াত গ্রহন করে।ঠিক তার পরের দিন সে সকলের সামনে এসে ঘোষনা করে ,যেই ইমাম হোসাইনের পক্ষে থাকবে তার পরিনতি ভয়াবহ হবে।

এবং এই জালিম মুসলিম বিন আকিলকে মহলের উপর থেকে ফেলে শহিদ করে ফেলে।যারা ইমাম হোসাইন এর পক্ষে চিলেন তাদের অনেক কেই হত্যা ও বন্ধী করে অন্যদিকে ইমাম হোসাইন তার পরিবার নিয়ে কুফার দিকে রাওয়ানা হয়ে যান। তিনি যুদ্ধের জন্য নয় বরং কুফার মুসলিমদের সাথে দেখা করার জন্য যাচ্ছিলেন।
কিন্তু তিনি এটা জানতেন না যে ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদ কুফা দখল করে নিয়েছে।পরবর্তীতে মুসলিম বিন আকিলের শাহাদাতের খবর পেয়ে তার সাথিদের মনোবল ভেঙে যায়। তখন ইমাম হোসাইন বলেন আামরা আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছি ,আমাদের তার কাছেই ফিরে যেতে হবে।
পথিমধ্যে ইমাম হোসাইন রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সপ্নে দেখেন। এবং নিজের শাহাদতের বিষয়ে অবগত হন। এরপর নিজ সাথিদের এ বিষয়ে জানালে কিছু লোক মক্কার দিকে ফিরে যায় ,আর বাকিরা কুফার দিকে রাওয়ানা হন।পথে জুহাইর বিন কাইনের কাফেলার সাথে দেখা হয়।
সবকিছু জানার পর জুহাইর বিন কাইন তার স্ত্রীকে তালাক দেন এবং বলেন ,তুমি ফিরে যাও কারণ আমি ইমাম হোসাইন এর সাথে সাহাদাতের দিকে রাওয়ানা হবো।
অন্যদিকে ইয়াজিদ এ বিষয়ে জানলে, সে হুর বিন ইয়াজিদকে এক হাজার সেন্য নিয়ে ইমাম হোসাইন এর কাফেলার দিকে পাঠায়। সে ইমাম হোসাইন এর কাফেলাকে ফোরাত নদির ধারে মরুভূমিতে অবরুদ্ধ করে।
ইমাম হোসাইন যখন জানতে পারেন যে এটাই কারবালা তখন তার চোখে পানি চলে আসে ,এবং তিনি ঘোষণা করেন। তোমরা এখানেই তাঁবু লাগাও, কারন এখানেই আমাদের রক্ত জরানো হবে।
এসময় ইয়াজিদ চার হাজার সৈন্য নিয়ে আমর বিন সাদ কে হুর বিন ইয়াজিদ এর নিকট পাঠায়। এছাড়াও ইয়াজিদ আরো পঁচিশ হাজার সৈন্য পাঠায়। ফলে তাদের সৈন্য সংখা মোট ত্রিশ হাজারে পৌচায়। অন্যদিকে ইমাম হোসাইন এর সাথে মহিলা এবং শিশু সহ সত্তর জন সাথি চিলেন।
কিন্তু কেন ৭০ জনের বিরুদ্ধে ত্রিশ হাজার সৈন্য দাঁড় করালো ইয়াজিদ?
এর কারন হলেন আব্বাস রাদিআল্লাহু আনহু , যুদ্ধের ময়দান যার বীরত্ব, সাহসিকতা, ও গর্জন শুনে মনে হয় যেন আল্লাহর সিংহ হযরত আলি সয়ং যুদ্ধে নেমেছেন।
এর পর ইমাম হোসাইন কুফায় চিঠি পাঠান তার অবস্থান বর্ননা করে। কিন্তু সেই চিঠি কখনোই কুফায় পৌঁছায় নি।
আমর ইবনে আস পাঁচশত সৈন্য দিয়ে নদি ঘেরাও করলো।যাতে কেউ নদী থেকে পানি পান করতে না পারে।মরুভূমির ভয়াবহ গরমে নারী এবং শিশুদের বেহুশ হওয়ার উপক্রম।এ অবস্থা দেখে ইমাম হোসাইন শত্রুদের পত্র পাঠান ,যে তোমাদের শত্রুতা আমার সাথে কিন্তু নারী এবং শিশু দের পানি পান করতে দাও। শত্রুপক্ষ তাতে অশ্বিকৃতি জানালে তিনি তার সাথিদের বললেন ,তোমরা চলে যাও।শত্রুপক্ষ আমাকে হত্যা করতে চায় ,আমি চাইনা কেউ আমার জন্য জীবন দিক।এইবলে তিনি আলো নিভিয়ে দেন।কিন্তু আলো জালানোর পরেও কেউ সেখান থেকে যায়নি। অন্যদিকে হুর বিন ইয়াজিদ যখন জানতে পারেন যে আমর বিন সাদ ইমাম হোসাইন এর সাথে যুদ্ধ করবেন তখন তিনি ইমাম হোসাইন এর পক্ষে যোগ দেন।
অবশেষে দশ মহর্রমের সূর্যোদয় হয়। ইমাম হোসাইন শত্রুদের সামনে এসে বললেন, হে মানু্ষেরা
আমি কি তোমারদের নবীর বংশধর নই? তোমরা কি আমাকে হত্যা করতে চাও? কারন আমি ইয়াজিদের বাইয়াত নিতে অস্বীকার করেছি।
শত্রুদের পক্ষ থেকে কোন উত্তর নেই।
তাই তিনি নিজেদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করলেন। তিনি সৈন্যদের তিন ভাাগে ভাগ করলেন। যার মধ্যে একভাগের নেতৃত্ব দিয়েছেন সয়ং আাব্বাস রাদিআল্লাহু আনহু।

যুদ্ধ শুরু হলো, একে একে ইমাম হোসাইন এর অনেক সাথি সহিদ হলেন। এরপর হযরত আলি আকবর সামনে এসে বললেন, হে মুসলিম গন আমি আলি আকবর। রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বংশধর। আমরা কখনোই বাতিলের সামনে ঝুঁকবো না। তখন শত্রুসেনারা কেউ মুখ ফিরিয়ে নেয় আর কেউ বা চোখ লুকানো শুরু করে।যেন মনে হলো স্বয়ং রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সামনে এসে দাঁড়িয়েছেন।
এরপর তিনি খুবই বীরত্বের সাথে শত্রুদের হত্যা করতে লাগলেন। কিন্তু দূর থেকে ভল্লম ছুঁড়ে হযরত আলি আকবরকে শহিদ করা হলো। ইমাম হোসাইন শত্রুদের পথচিরে দ্রুত তার কাছে পৌঁচালেন। আর আকাশের দিকে তাকিয়ে বলললেন হে আল্লাহ তুমি সাক্ষী থেকো এরা তাকেও হত্যা করলো যার সাথে তোমার নবীর চেহারার মিল ছিলো। এরপর ইমাম হোসাইন এর দুই ভাতিজা ও শহিদ হয়ে যান। অন্যদিকে হযরত আাব্বাস একাই শত্রুদের বুক চিরে পানির জন্য নদীতে পৌছান। কিন্তু পানি নিয়ে ফিরার সময় শত্রুরা তার দুই হাত কেঁটে তাকে হত্যা করেন। ইমাম হোসাইন হযরত আাব্বাস এর নিকট গেলে তিনি বললেন ,
ভাই আমাকে ক্ষমা করবেন আমি পানি আনতে পারিনাই।এরপর হযরত ইমাম হোসাইন তার ছোট্ট শিশু আলি আজগর কে দেখিয়ে বললেন আমার জন্য নয়, আমার ছোট্ট শিশুটার জন্য হলও একটু পানি দাও।

কিন্তু সে সমসয় এক জালিম তীর ছুঁড়ে হযরত আলি আজগর কে হত্যা করে। তখন ইমাম হোসাইন চিতকার করে বলেন হে আল্লাহ আমার এই ক্বোরবানিকে তুমি মনে রেখো। এই বলে তিনি যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন।

একের পর এক শত্রুর বুক চিরে সিংহের মতো এগোতে লাগলেন। যা দেখে শত্রুসৈন্যরা থরথর কাপতে শুরু করে।সৈন্যদের মনোবল ভাঙতে দেখে আমর বিন সাদ তির নিক্ষেপের নির্দেশ দেয়।অগনিত তীরের আঘাতে ইমাম হোসাইন রাদিআল্লাহু আনহু শাহাদাত বরন করেন।

অতপর শুরু হলো বিপ্লবের এক নতুন সুচনা। মক্কা ,মদিনা ,কুফা সহ সমগ্র আরবে শুরু হলো এক ভয়াবহ লড়াই। সে সম্পর্কে আমরা পরবর্তী ভিডিওতে জানবো ইনশাআল্লাহ।
কোন শব্দ বাদ না দিয়ে ভিডিও স্ক্রিপ্ট ,ইডিটিং প্ল্যান তৈরী করে দাও

01/07/2025

কাবায় মূর্তি কীভাবে ঢুকলো? | হারিয়ে যাওয়া তাওহীদের ইতিহাস।

ইব্রাহীম (আ.) ছিলেন তাওহীদের প্রতীক — কিন্তু কালের পরিক্রমায় কাবা ঘরেই প্রবেশ করলো মূর্তি!

কীভাবে আরব জাতি ভুলে গেল দীনের মূল শিক্ষা?

এই ভিডিওতে জানুন:
• ইব্রাহীম (আ.) এর কাবা নির্মাণ
• জমজমের অলৌকিক কাহিনী
• আমর ইবনে লুহাই কিভাবে মূর্তিপূজা শুরু করলো
• মুহাম্মদ (সা.) কীভাবে পুনরায় তাওহীদ ফিরিয়ে আনলেন

✨ এই ইতিহাস শুধু অতীত নয় — এটি আমাদের ঈমানের আয়না।

🔔 সাবস্ক্রাইব করুন ‘দ্বীন ও ইতিহাস’ চ্যানেল — সত্য জানুন, শিরক থেকে বাঁচুন।

#ইব্রাহীমআ #তাওহীদ #ইসলামেরইতিহাস #মূর্তিপূজা #কাবারইতিহাস
#আমরইবনলুহাই #শিরক #ইসলামিকশর্টস #দ্বীনওইতিহাস #ইসলামিকভিডিও
#ইসলামিকরিলস #তাওহীদেরপুনরুত্থান #নবীদেরইতিহাস #ইসলাম

ইব্রাহীম (আ.) এর ধর্ম
• কাবায় মূর্তি কীভাবে এলো
• আরবে শিরক কিভাবে শুরু হয়
• তাওহীদ বনাম শিরক
• ইসলামিক ইতিহাস ভিডিও
• ইসলামিক শর্টস বাংলা
• নবীদের জীবনী
• আমর ইবনে লুহাই ইতিহাস
• তাওহীদের পুনরুত্থান
• দ্বীনে ইব্রাহিমি

Ibrahim AS and the Kaaba
• Lost history of Tawheed
• How idols entered the Kaaba
• Amr ibn Luhay shirk
• Islamic history short video
• History of monotheism in Islam
• Arabian idol worship origins
• Tawheed vs Shirk explained
• Zamzam miracle story
• Islamic shorts YouTube
• Truth of Ibrahim’s faith





How Idols Entered the Kaaba – Lost History of Tawheed
2. Ibrahim (AS) to Muhammad (SAW): The Rise and Fall of Tawheed
3. The Forgotten Faith of Ibrahim (AS) | Islamic History Short
4. From Tawheed to Shirk: What Happened After Ibrahim (AS)?
5. The Hidden Story Behind Idol Worship in Makkah

28/06/2025

“যখন মানবজাতির হৃদয়ে নেমে এসেছিল অন্ধকার,
যখন গোটা সমাজ ডুবে ছিল মূর্তিপূজার অন্ধকারে —
তখন একজন মানুষ দাঁড়িয়েছিলেন আলোর বার্তা নিয়ে।
তিনি ছিলেন ইব্রাহীম (আ.) — নবীদের পিতা, তাওহীদের অগ্রদূত।
তিনি আহ্বান জানিয়েছিলেন এক আল্লাহর ইবাদতের দিকে,
ভেঙে দিয়েছিলেন সমাজের প্রচলিত ভ্রান্ত বিশ্বাস।”

“কিন্তু কালের পরিক্রমায় সেই পবিত্র দাওয়াত কীভাবে পথভ্রষ্ট হলো?
কে ছিল সেই ব্যক্তি — যে সর্বপ্রথম কাবা ঘরে মূর্তি স্থাপন করলো?
তাওহীদের ঘর কীভাবে পরিণত হলো মূর্তিপূজার কেন্দ্রে?”
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে সাথে থাকুন

Address

মিরসরাই
Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Historian posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Historian:

Share