Happy Cooking by Nasrin

Happy Cooking by Nasrin বেকিং আর কুকিং নিয়ে আমার কাজ আমার পেজ এ সবাই লাইক ফলোয়ার দিয়ে রাখবেন। সবাইকে ধন্যবাদ ❤️
01960844455

যেই স্বামী যৌবনে স্ত্রী-সন্তানকে মূল্য দেয় না,শেষ জীবনে সেও কারো কাছে মূল্য পায়না
23/07/2025

যেই স্বামী যৌবনে স্ত্রী-সন্তানকে মূল্য দেয় না,
শেষ জীবনে সেও কারো কাছে মূল্য পায়না

22/07/2025

Mango Roll Cake Recipe

বন্ধুত্ব হওয়া উচিত এমন নয়তো তা বন্ধুই না!মাইলস্টোনে দূর্ঘটনার পর বেঁচে যাওয়া একজন ছাত্র তার আ*হত বন্ধুকে ক্লাসরুম থেকে...
22/07/2025

বন্ধুত্ব হওয়া উচিত এমন নয়তো তা বন্ধুই না!

মাইলস্টোনে দূর্ঘটনার পর বেঁচে যাওয়া একজন ছাত্র তার আ*হত বন্ধুকে ক্লাসরুম থেকে ফিরিয়ে আনতে গিয়েছিল।
ফায়ার ব্রিগেডের অফিসার বাধা দিয়ে বললেন, "এর কোনো লাভ নেই! তোমার বন্ধু অবশ্যই মা'রা যাবে"।

কিন্তু ছাত্র'টি তখনও গিয়ে তার বন্ধুকে একা একা ফিরিয়ে আনল।
মৃ"তদেহ দেখে ফায়ার ব্রিগেডের অফিসার বলে, "আমি তোমাকে বলেছিলাম এর কোন মূল্য নেই। সে মা'রা গেছে"।

ছাত্র'টি উত্তর দেয়: “ না স্যার, এটা সত্যিই মূল্যবান ছিল। যখন আমি তার কাছে গেলাম, সে তখনও জীবিত ছিলো - আমার বন্ধু আমাকে দেখে, হাসল এবং তার শেষ কথাটা বলল:

“আমি জানতাম তুমি আসবে!”❤️
©

আম্মা যে রাতে ইন্তি*কাল করবেন সে রাতে খুব অস্থির ছিলেন। নিজেই ছাদ থেকে শুকনো কাপড় এনে ভাজ করলেন। বিদেশে থাকা দুই মেয়ের ...
22/07/2025

আম্মা যে রাতে ইন্তি*কাল করবেন সে রাতে খুব অস্থির ছিলেন। নিজেই ছাদ থেকে শুকনো কাপড় এনে ভাজ করলেন। বিদেশে থাকা দুই মেয়ের সাথে ভিডিও কল করলেন, বিদায় নিলেন এমনভাবে যেন আর দেখা হবেনা কখনো। ভাগ্যের জোরে আমি দেশে ছিলাম। আব্বার কাছে মাফ চেয়ে নিলেন। রাত ৩ টার দিকে আমাকে আর মেজো ভাইয়াকে ডাকলেন। অনেক কথা বললেন। পরদিন সকালে ভাইয়ার চাকরিতে দূরে যাওয়ার কথা। আম্মা বললেন কাল একটু থেকে যা। বিকেলের দিকে যাস।

এরপর আমরা রুমে চলে আসি। ফজরের আযানের আধা ঘন্টা আগে আম্মার শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। আমি কোলে করে বেলকনিতে আনি ফ্রেশ বাতাসের জন্য। বারবার বলতে থাকি মা একটু শ্বাস নেয়ার চেষ্টা করো। তিনি বারবার বললেন না সেটার সময় শেষ। চলে যেতে হবে। এরপর উনি কালিমা পড়ে ইস্তিগফার করতে করতে সিজদায় চলে গেলেন। আমরা উনাকে বসিয়ে পিঠ মালিশ করছিলাম। তখন দুলাভাই দরজায় দাড়িয়ে ছিলেন। উনি মুফতি। আম্মা দুলাভাইকে জিজ্ঞেস করলেন এখন কি সূরা ইয়াসিন পড়ার সময় হয়েছে? একটু পরে ঘরের দক্ষিণ কোনায় ছাদের দিকে তাকিয়ে বললেন আপনারা আসেন। এর একটু পরেই ভাইয়া আর আমার বুকে আম্মা শেষ নিঃ*শ্বাস ত্যা/গ করেন। আমি এত সুন্দর মৃ*ত্যু কখনো দেখিনি। কল্পনাও করতে পারিনা।

©Mohammad Saeedul Mostafa

আল্লাহ আল্লাহ রহমত করেন, সকল বাচ্চাদের তার পরিবার কাছে সহি সালামত পৌছাই দেন, বাচ্চার আইডি কার্ড এ যদি বাপ মা এর নাম ;  ফ...
21/07/2025

আল্লাহ আল্লাহ রহমত করেন, সকল বাচ্চাদের তার পরিবার কাছে সহি সালামত পৌছাই দেন,

বাচ্চার আইডি কার্ড এ যদি বাপ মা এর নাম ;
ফোন নম্বর ; বাসার ঠিকানা ;
ব্লাড গ্রুপ এসব মেইন জিনিস ই না থাকে তো কোন বা**ল ফালাইতে আইডি কার্ড বিতরণ করছে স্কুল কর্তৃপক্ষ!

বাচ্চা গুলা বার্ন ইউনিটে মরতেছে বাপ মা রে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না!
যাবে কেমনে বাপ মা ও তো দিশেহারা 💔
জানেও না কলিজার টুকরা কোন হাসপাতালে আছে!

বাবার রুমের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম।হঠাৎ মনে হল একটু বাবার রুম থেকে ঘুরে আসি।অনেকদিন হল বাবার রুমে যাওয়া হয় না।বিয়ের পর থেকেই...
21/07/2025

বাবার রুমের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম।হঠাৎ মনে হল একটু বাবার রুম থেকে ঘুরে আসি।অনেকদিন হল বাবার রুমে যাওয়া হয় না।বিয়ের পর থেকেই বাবার সাথে আগের মত সময় কাটানো হয় না।শুক্রবারে সময় পেলেই বউকে নিয়ে ঘুরতে চলে যায়।বাবা গেছেন কিছু ঔষধ আনতে।আমি বাবার রুমে ঢুকে দেখি রুমটা খুব এলোমেলো।খুব অগোছালো।ঠিক যেমন একটা ছোট্ট বাচ্চার রুম।বাবার বয়স হয়েছে।শরীরটারও দিন দিন অবনতি ঘটছে।আমার সাথে তার অনেকদিন কথাতো দূরে থাক তার চেহারাটাও দেখি না।সারাদিন অফিস করে রাত করে বাসায় আসি।এসে খেয়ে দেয়ে ঘুমায় পড়ি।সকালে উঠে আবার অফিসে চলে যায়।বাবাকে নিয়ে ভাবার সময় আমার নাই।আমি জুইকে ডাক দিলাম।জুই বাবার রুমে এসে বলল,
-কি হয়েছে এতো চিৎকার করছো কেনো??
-বাবার রুমটা এত অপরিষ্কার আর অগোছালো কেনো??
-তো আমি কি করবো??
-কি করবে মানে?তোমাকে না বলেছি বাবার যত্ন নিতে।
-আমি কি প্রতিদিন শুধু ওনাকে নিয়ে পড়ে থাকবো নাকি।যত্তসব।বাড়ির আরো অনেক কাজ আমাকে করতে হয়।
-তাই বলে বাবার যত্ন নিবে না।
-কেনো?ওনাকে সময় মতো খাওয়াচ্ছি।সময় মতো ঔষধ দিচ্ছি এসব কি যত্ন নেওয়া না।
আমি কিছু বলিনি আর।জানি ওকে কিছু বলে লাভ হবে না।ও এমনই।খুব জেদি।ভালোবেসে বিয়ে করেছি।তাই এসব সহ্য করতে হচ্ছে।জুই চলে গেলো রান্নাঘরে।আমি চুপচাপ বাবার ঘর পরিষ্কার করতে লাগলাম।।রুমটা পরিষ্কার করার সময় চোখ পড়লো টেবিলে রাখা খাতাটার উপর।বাবা খাতা দিয়ে কি করছে।কৌতুহল বেড়ে গেল কি আছে তা দেখার জন্য।আমি খাতাটা নিয়ে প্রথম পেইজটা খুললাম।প্রথম পেইজে লেখা আছে আমার ডায়েরি।লেখাটা পড়ে খুব অদ্ভুদ লাগলো।আমি পরের পেইজ খুলতেই দেখি।মায়ের একটা পুরানো ছবি।আর তার নিচে লেখা আছে কলিজা।বাবা মাকে অনেক ভালবাসতো।কিন্তু মায়ের মৃ&%ত্যুর পর বাবা খুব পাল্টে গেলেন।মা যখন মা&%রা যায় তখন আমি ইন্টারে পড়তাম।ঐসময় বাবা খুব ভেঙে পড়েছিলেন।আমি আর আপুরা মিলে অনেক কষ্টে বাবাকে সেই কষ্টটা ভুলাতে পেরেছি।আমরা তিন ভাই-বোন।আপুরা বড় আর আমি সবার ছোট।আমার আপুরা মানে ইরা আপু আর জান্নাত আপুর বিয়ে হয়েছে দুইবছর।তারপর থেকে বাবা আর আমি একা থাকি।জুই আর আমার বিয়ে হয়েছে ৬মাস হল।বাবা অনেক আগেই তার চাকরী থেকে রিটায়ার্ড হয়েছেন।আমি পরের পেইজটা উল্টালাম।সেখানে মাকে নিয়ে লেখা অনেক কবিতা আছে।আমি সব পড়ে একটু মুচকি হাসলাম।কয়েক পেইজ উল্টানোর পর লেখা আছে,
-আজ আমার ছোট্ট ছেলেটার বিয়ে।না ছোট্ট না অনেক বড় হয়েছে।সে এখন চাকরি করে।কাব্য এখন দ্বায়িত্ব নিতে শিখেছে।আজ তার বিয়ে।মেয়ে তার পছন্দের।আমি না দেখেই হ্যা করে দিই।আমার ছেলে মেয়ের আশা আমি কোনোদিন অপূর্ণ রাখিনি।তাই তাদের পছন্দ মতো সব করেছি।জুই মা দেখতে খুব মিষ্টি।দোয়া করি তারা যেনো সুখী হয়।
এভাবে কয়েক পেইজ পড়লাম সবগুলোতেই আমাকে নিয়ে লেখা।পরের পেইজ উল্টিয়ে দেখলাম,
-কাব্য এখন খুব ব্যস্ত।নিজের শরীরটাও দিনদিন অবনতি হচ্ছে।কাব্যের সাথে আগের মতো রাতের আকাশ দেখা হয় না।চায়ের দোকানে বসে আর চা খেতে খেতে বাপ-ছেলের আড্ডা দেওয়া হয় না।সারাদিন ঘরে বসে থেকে খুব বিরক্ত লাগে।তাই বউমাকে বলেছিলাম একটা ডায়েরি কিনে দিতে।কিন্তু বউমা আমাকে বলল,
-বাবা এই বয়সে ডায়েরি দিয়ে কি করবেন??
-কিছু না।একটু লিখালিখি করতাম।
-এত টাকা দিয়ে ডায়েরি না কিনে।অল্প দামে কিছু খাতা কিনে লিখলেই তো হয়।আমি কিছু না বলে খাতা কেনার টাকা নিয়ে নিলাম।এখন খুব লজ্জা হয় বউমার কাছ থেকে টাকা খুজতে।গতমাসে ঔষুধের টাকা খুজতে গিয়ে অনেক বকা শুনতে হয়েছিল।বলেছিল,
-এত দামী ঔষুধ না খেয়ে অল্প দামী ঔষুধ খেলেই তো হয়।
আমি সেদিনও কিছু বলিনি।কিছু কিভাবে বলব।কাব্যকে বললে সে ভাববে আমি মিথ্যা বলছি।সে তো আর আমার কথা ভাবে না।সে এখন নিজের ঘর সংসার নিয়ে ব্যস্ত।আমি চাই না তার সুন্দর সংসারটাকে নষ্ট করতে।এখন যে ঔষুধগুলো খাচ্ছি সেগুলো খুব সস্তা।তাতেও কষ্ট নাই।ছেলের সাথে আছি এইটাই যথেষ্ট।তবে বউমা আমাকে একটুও সহ্য করতে পারে না।আমি কিছু বললেই সে বিরক্ত হয়।কোমরের ব্যাথাটা বেড়েছে।বউমাকে ডাক্তার দেখাতে যাবো বলে কিছু টাকা চাইতে গেলে বউমা বলে,
-সব ঢং।
তাই আর কিছু বলিনি।বাধ্য হয়ে এই মাসের ঔষুদের টাকাটা বাঁচিয়ে রেখেছি।ডাক্তার দেখাতে যাবো বলে।কালকে বউমা বলেছিল আমি নাকি তাদের সংসারের বোজা।তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি আজকে ডাক্তার দেখাতে যাবো।সেখান থেকে বাসায় এসে শেষবারের জন্য ছেলের মুখটা দেখে কালকেই বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাবো।
আমি আর পড়তে পারছিনা।চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে।যেই বাবা আমাকে সামান্য কষ্ট কোনোদিন পেতে দেই নিই।সেই বাবা আজ হাজারো কষ্ট ভোগ করছে।জুই এতটাই নিচ।ছিঃ নিজেকে ওর স্বামী বলতেই লজ্জা হচ্ছে।আমি চুপচাপ রুম থেকে বেরিয়ে আসলাম।কিছুক্ষণ পর বাবা ফিরে আসলো।এসে আমাকে দেখে বলল,
-বাবা আমি একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
-কি বাবা??
-আমি কালকে বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাবো।আমাকে কি অফিসে যাওয়ার সময় আশ্রমে নামিয়ে দিবি।
-আচ্ছা বাবা।
কথাটি বলে বাবা চলে গেলো।আমাকে কিছু বলার সুযোগ দিল না।আমার পাশে জুই ছিল।সে খুশি হয়েছে।আমাকে বলল,
-যাক এতদিনে আপদ বিদায় হবে বলে মনে হচ্ছে।কি বল কাব্য।
আমি কিছু বললাম না।রাতে জুইকে বললাম,
-এই শোনো কালকে আমরা ছুটিতে যাবো কক্সবাজার।তুমি তোমার কাপড় চোপড় প্যাক করে রাখিও।
-সত্যি বলছো তুমি??
-হ্যা সত্যি।
জুই খুশি হয়ে রান্না করতে চলে গেলো।বাবা আমাদের সাথে খাইনা অনেক দিন হল।আজকে আসলো খেতে।জুই আব্বার পছন্দের খাবার বানিয়েছে।বাবাতো কাল চলে যাবে তাই।বাবা নিস্তব্ধে খেয়ে চলে গেলো।তার চোখের কোণে অশ্রুগুলো ঠিকই দেখতে পেরেছিলাম।সকালে রেডি হলাম।গাড়িতে আমি,জুই আর বাবা বসে আছি।প্রথমে গেলাম জুইয়ের বাড়িতে।জুইকে বললাম,
-তোমার ব্যাগটা নাও।আর চল একটু তোমার বাবার সাথে দেখা করে আসি।
-কিন্তু ব্যাগ কেনো??
-আরে চলই না।
আমি জুইয়ের বাসায় গেলাম।বাবাও আসলো।বাবাকে নিয়ে এসেছি।সোফায় বসে আছি।জুইয়ের বাবা-মা আমাদের দেখে বলল,
-কিরে জামাই সাহেব অসময়ে যে??
-জ্বি আপনাদের জিনিষ আপনাদের বুঝিয়ে দিতে এলাম।
-আমাদের জিনিষ মানে??
-আপনাদের মেয়েকে।
পাশ থেকে জুই বলল,
-কি বলছো এসব কাব্য??
-হ্যা ঠিক বলছি।আর শুন তোর মত নিচ মেয়েকে বউ হিসেবে না রেখে।আমি সারাজীবন বউ ছাড়াই থাকবো।আর আমি ডিভোর্সের পেপার পাঠিয়ে দিব।সাথে তোর পাওনা সব টাকাও।
বাবা পাশ থেকে আমাকে থা&%প্পড় দিয়ে বলল,
-ছিঃ কাব্য ছিঃ।তোকে আমি এজন্যেই মানুষ করেছি।নিজের বউয়ের সাথে কেউ এভাবে ব্যবহার করে।মাফ করবেন বেয়ান সাহেব।আমি কাব্যকে বুঝিয়ে বলবো সব।
জুইয়ের আব্বু আম্মু কিছু না বুঝে বলল,
-কাব্য বাবা কি হয়েছে খুলে বল??
বাবা হয়তো টের পেয়েছে।আমি বাবাকে বললাম,
-আব্বু তুমি গাড়িতে গিয়ে বস।আমি আসছি।
আব্বু যেতে রাজি না।বাধ্য হয়ে চিৎকার দিয়ে বললাম,
-তোমাকে যেতে বলেছি যাও।
-আব্বু চলে গেলো।
তারপর জুইয়ের আব্বু বলল,
-জামাই সাহেব কি হয়েছে??আমার মেয়ে কি ভুল করেছে??
-কাব্য আমি কি করেছি??আমি তো তোমাকে অনেক ভালবাসি।
-চুপ কর তুই।তুর মতো মেয়ের মুখে ভালবাসি শুনতেই ঘৃণা লাগে।আর হ্যা আপনাদের মেয়েকে ভুলেও আমার চোখের সামনে যেনো না দেখি।
-আমার মেয়েটা কি করেছে সেটাতো বলো,
-কি করেনি সেটা জিজ্ঞেস করেন??যেই বাবা আমাকে এতটা বছর কষ্ট করে বড় করেছে।নিজে হাজারো কষ্ট সহ্য করে আমাকে মানুষ করেছে।নিজের কষ্টগুলোকে লুকিয়ে আমাদের ভাই-বোনের সুখের জন্য লড়াই করেছে।সেই বাবাকে আপনার মেয়ে আপদ বলে।বাবা শব্দটা মানে কি সেটা আপনার মেয়ে জানেনা।ওকে শিখিয়ে দিবেন।আর হ্যা জুই তুমিও শুনে রাখো,
-আমার বাবা তোমার কাছে আপদ।কিন্তু আমার কাছে সব কিছুর উর্ধে।আমার কাছে সবচেয়ে দামী।সবচেয়ে প্রিয়।
-জুই আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,
-সরি কাব্য আমাকে ক্ষমা করে দাও।
-আমি পারবো না।ক্ষমা করা আমার পক্ষে সম্ভব না।তুমি বাবাকে আপদ মনে করো তাই না।বাবাকে এত কষ্ট দেওয়ার পর কিভাবে ভাবলে আমি তোমাকে মাফ করবো।তোমার জায়গা আমার মনেতো দূরের কথা আমার পায়ের নিচেও না।
আমি চলে আসলাম।গাড়ি স্টার্ট দিলাম।বাবা আমাকে বলল,
-কিরে বউমা কয়??
-ও আজকের পর আর আসবে না।বাবা আমাকে মাফ করে দাও।আমি ভুলে গিয়েছি।ভুলে গিয়েছি তোমাকে সময় দিতে।তুমিই আমার কাছে সব।
এখন আমি আর বাবা চায়ের দোকানে বসে বসে চা খাচ্ছি।আর আড্ডা দিচ্ছি।হুমম বাবার চোখে খুশির ঝলক দেখতে পাচ্ছি।অনেকদিন পর বাবা হাসছেন।তার হাসিমাখা মুখটা দেখি না অনেকদিন হল।তাকে হাসতে দেখে মনের মাঝে এক আনন্দের ঝড় বয়ে যেতে লাগলো।বাবা ভালবাসি।অনেক ভালবাসি তোমায়।।।

-------------সমাপ্ত------------

💞💞বাবা।💞💞
সংগৃহিত

এটা আমার বিয়ের আংটি, যেটা ৩ বছর আগে ফ্লোরিডাতে থাকতে হারিয়ে গিয়েছিল। ফ্লোরিডার বাসায় তন্ন তন্ন করে খুজেছিলাম। বাসা মুভ হ...
20/07/2025

এটা আমার বিয়ের আংটি, যেটা ৩ বছর আগে ফ্লোরিডাতে থাকতে হারিয়ে গিয়েছিল। ফ্লোরিডার বাসায় তন্ন তন্ন করে খুজেছিলাম। বাসা মুভ হওয়ার সময় যে ঐ বাসায় উঠেছিল তাকেও বলে এসেছিলাম যদি খুজে পায়!!!
ফ্লোরিডাতে যাদের বাসায় দাওয়াতে গিয়েছিলাম তারাও খুজেছিল এই রিংটি।

টেক্সাসে আসার পর আর খুজে দেখিনি। স্বর্ন গয়নার প্রতি কোন আকর্ষন নেই, এর আগেও টুকটাক স্বর্ন হারিয়েছি কিন্তু এমন খারাপ লাগা কাজ করে নি। বিয়ের আংটি দেখে হয়ত একটা ইমোশন কাজ করত!! যদিও আংটিটা আমার কাছে ছিল না তারপরও আমি এই স্বর্নের যাকাত গত তিন বছর ধরে দিয়ে আসছি। মাঝে মাঝে ভাবতাম যদি কখনো মিরাকল ভাবে আংটি টা পেয়ে যেতাম!!! আবার নিজেই ভাবতাম এটা কি কখনো সম্ভব!!!

অথচ আল্লাহওয়াযাল আজ প্রায় তিন বছর পর এই আংটি টি আমার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছেন। টেক্সাসে আমার বাসার ওয়াশিংমেশিনের রাবারের মধ্যে আটকে ছিল, যা আমার কল্পনার বাহিরে! 🤍

© sharmin huda badhon

এর হিসাব একদিন দিতে হবে...!মানুষ কতটা নিচে নামতে পারলে এমন কাজ করতে পারে আমি জানি নাহ। একটা ৫০+ বয়সের লোক সকাল ১১টা থেকে...
19/07/2025

এর হিসাব একদিন দিতে হবে...!

মানুষ কতটা নিচে নামতে পারলে এমন কাজ করতে পারে আমি জানি নাহ। একটা ৫০+ বয়সের লোক সকাল ১১টা থেকে ২:৩০ ঘুরায়ে আমাদের বাসার নিচে নিয়ে আসে।

তারপর ভাড়া দেওয়ার নাম করে বলে যে আমার ছেলে সামনে আছে একটু দেখেন তো বলে যে লোকটা সামনে যাই তখনই ওই মহিলাটা পালায় যায় (রিক্সাতে মহিলা আর তার ছেলে উঠেছিলো)

যাই হোক অনেক কান্না করতেছিলো লোক টা। ৩০০ টাকার জন্য এমন ছোট লোকি। তারপর আমি আর আব্বু মিলে কিছু টাকা তাকে দিলাম। কিন্তু মানুষ যে কতটা খারাপ হতে পারে।

এই লোকটার চোখের পানির মুল্য একটা সময় তার বা তাদেরকে দিতে হবে ।

collected
লাল ভাই

আমি কিছুদিন আগে আমার বড় খালার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। খালার ধর্মীয় জীবন বরাবরই আমাকে ভাবিয়ে তোলে—তিনি খুব পরহেজগার, নাম...
18/07/2025

আমি কিছুদিন আগে আমার বড় খালার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। খালার ধর্মীয় জীবন বরাবরই আমাকে ভাবিয়ে তোলে—তিনি খুব পরহেজগার, নামাজ-রোজা ঠিকমতো করেন, মুখে সবসময় কোরআনের আয়াত অথবা কোনো হাদিস ভাসে।

এক বিকেলে আমি যখন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে হাতে-পায়ে নেলপালিশ দিচ্ছিলাম, খালা হঠাৎ এসে পাশে দাঁড়িয়ে বললেন,
"মিতালি মা, নেলপালিশ দিস না… এটা ওজুর বাধা। আর জানিস তো, আল্লাহর রাসূল (সঃ) বলেছেন—পতিতালয়ের নারীদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল রঙিন নখ। (বানীতে: আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)"

আমি একটু হেসেই বলেছিলাম,
"খালা, এখন তো সবাই দেয়! রিমুভার দিলে উঠে যায় তো, এত ভয় দেখাইয়ো না!"
খালাও চুপ করে গিয়েছিলেন, হয়তো কেবল আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন—এই মেয়ে যেন একদিন নিজে বুঝে।

তারপর কয়েক দিন পরে ঘটল এক এমন ঘটনা—যেটা চোখের সামনে দেখার পর আজও আমি রাতে ঘুমাতে গেলে সেই দৃশ্য মনে পড়ে গা শিউরে ওঠে!

খালার পাশের বাড়ির এক চেনা মহিলা—ভদ্র, পর্দানশীন, সদালাপী—হঠাৎ রাত ১টায় মারা গেলেন। স্বাভাবিক মৃত্যু। সবাই ভাবছিলো, সকালে জানাজা হবে—জোহরের দিকে মাটি দেয়া যাবে।

মরদেহটা রাখা হলো বরফের উপর। পুরো ঘরে কান্নার শব্দ, শোকের ভার যেন ঘর ভেঙে পড়বে এমন।

সকাল বেলা যখন তাকে গোসল করাতে ইমাম সাহেবের স্ত্রী ঘরে গেলেন, হঠাৎ দেখলেন—মৃত মহিলার হাত-পায়ে চকচকে গাঢ় রঙের নেলপালিশ!
তিনি কোনো কথা না বলে বাইরে এসে স্বামীকে ডাকলেন, খুব আস্তে কানে বললেন—

"আপনারা গোসল দিচ্ছেন… কিন্তু ওনার নখে নেলপালিশ!"

ইমাম সাহেব থমকে গেলেন। দ্রুত এসে লাশ দেখলেন। তারপর মহিলার ছেলেমেয়েদের ডেকে বললেন:
"আপনাদের আম্মাকে এখন দাফন করা যাবে না। প্রতিটি নখে নেলপালিশ। ওজু হয়নি, গোসলও হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত নেলপালিশ না উঠবে, জানাজাও হবে না, দাফনও না। এটা শরীয়তের নিয়ম।"

সবার মুখ শুকিয়ে গেল।
হাত-পা কাঁপছে সবার, কান্না থেমে গিয়ে শুরু হলো উৎকণ্ঠা।
রিমুভার আনা হলো… কাজ হলো না!
কেরোসিন, ব্লেড, তুলা—কোনো কিছুতেই নেলপালিশ উঠছে না।

ততক্ষণে লাশ ফুলে গেছে।
সারা শরীর থেকে অদ্ভুত গন্ধ।
পোকা-মাকড় চারদিক দিয়ে ভিড় করছে।
নতুন বরফ এনে আবার রাখা হলো।
তবুও… নেলপালিশ কিছুতেই উঠছে না!

রাত হয়ে এলো।
এশার ওয়াক্ত পেরিয়ে গেছে।
একজন মা, স্ত্রী, মুসলিম নারী—মাটির অপেক্ষায় কষ্ট পাচ্ছেন।
সবাই ইমাম সাহেবকে অনুরোধ করলো,
"হুজুর, এমনি করে দাফন দেই না? আর রাখা যাচ্ছে না!"

ইমাম সাহেব ধীরে বলে উঠলেন,
"এই অবস্থায় দাফন করলে ওনার আজাব অনেক বেশি হবে। শরীরের যেই অংশে ওজু না হয়, সেই অংশ আগুনে পুড়ে যাবে—এটা কোনো কাহিনী না, হাদিসে আছে।"

শেষমেশ সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিল—
তার প্রতিটা নখ কেটে ফেলা হবে!
একটা একটা করে কাটা হলো—একটা লাশের আঘাত সহ্য করার ক্ষমতা নেই, কিন্তু আমাদের ভুলে তাকে এভাবে সহ্য করতে হলো।

ফজরের পরে তাকে দাফন করা হলো—একটা মৃতদেহ, যার ওজু সম্পূর্ণ হলো নখ হারিয়ে…!

প্রিয় বোনেরা,
এই ঘটনা আমি আমার চোখে দেখেছি।
আজও যেন সেই লাশটার ব্যথা আমার বুকের মধ্যে ঢুকে আছে।

নেলপালিশ কি এতটাই দরকার ছিল?
একটা গা শিউরে ওঠা মৃত্যু, আর একটা লাশ—যার জানাজা আটকে গেল শুধু আমাদের একটুখানি অবহেলায়।

আজও আমি আর কখনো নেলপালিশ দেই না।
আপনাদের বলি—অনেক সুন্দর মেহেদী দিয়ে হাত সাজান, ওজু হয়, পাপ হয় না।

আসুন, আজকেই প্রতিজ্ঞা করি—
"হে আল্লাহ, আমি আর নেলপালিশ ব্যবহার করবো না—তাওবা করি, তুমি ক্ষমা করো…!"

মৃত্যু তো বলে আসে না,
কারো বয়সের আগেই যেকোনো এক্সিডেন্টে মৃ*ত্যু হতে পারে.. তবে প্রস্তুতি তো আমাদের থাকা উচিত… নয় কি? 🍃

আল্লাহ আমাদের ঈমানের সঙ্গে মৃত্যু দিন। আমাদের নখ, চোখ, মুখ—সবকিছু পাক হোক সেই শেষ যাত্রার সময়… 🤲🏻
©️
collected post

মা-বাবারা হয়ত এমনি হয়!আমি আমার ছেলেকে না নিয়ে এখান থেকে যাব না!গত ৮ দিন যাবত কক্সবাজার সমুদ্রে হারিয়ে যাওয়া অরিত্রের খোঁ...
17/07/2025

মা-বাবারা হয়ত এমনি হয়!
আমি আমার ছেলেকে না নিয়ে এখান থেকে যাব না!গত ৮ দিন যাবত কক্সবাজার সমুদ্রে হারিয়ে যাওয়া অরিত্রের খোঁজে সাগরের দিকে চেয়ে আছে মা।বাবার কণ্ঠেও আক্ষেপ!ছেলের খোঁজে কক্সবাজার সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে বিভিন্ন পয়েন্টে হেটে বেড়াচ্ছে তার বাবা মা।
©

তুচ্ছ ঘটনায় ছেলের ওপর রেগে যান বাবা। একপর্যায়ে ছেলের দিকে কাঁচি ছুরে মারেন তিনি। মুহূর্তেই কাঁচিটি ছেলের মাথায় গেঁথে যায়...
16/07/2025

তুচ্ছ ঘটনায় ছেলের ওপর রেগে যান বাবা। একপর্যায়ে ছেলের দিকে কাঁচি ছুরে মারেন তিনি। মুহূর্তেই কাঁচিটি ছেলের মাথায় গেঁথে যায়! নেওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। অবস্থা জটিল হওয়ায় সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হয় ঢাকায়। ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ছুটোছুটির পর অবশেষে ভর্তি করা হয় পিজি হাসপাতালে। কিন্তু তৎক্ষণাৎ মাথা থেকে কাঁচি বের করা সম্ভব হয়নি; রাখা হয়েছে আইসিইউতে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এর চিকিৎসায় দেড় লাখ টাকার মতো খরচ হবে; ঝুঁকিও আছে। ছেলের এ অবস্থায় বাবাও ছুটাছুটি করে পাগলপ্রায়।

রাগ মানুষকে কোন পরিস্থিতিতে নিয়ে যেতে পারে ভাবা যায়! এ কারণেই হাদিসে রাগ নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। শিক্ষা দেওয়া হয়েছে ক্রোধ সংবরণের অনেক উপায়।

"রাগ" কখনো কখনো প্রাণনাশের কারণ হয়ে ওঠে। বহু সম্পর্ক নষ্ট হয়, আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয়, মান-সম্মান ভূলুণ্ঠিত হয় রাগের কারণে। রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় বহু মানুষের জীবনে নেমে আসে অসহনীয় বিপর্যয়; যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়াটা অনেক সময় অসাধ্য হয়ে ওঠে। এ কারণেই নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাগ নিয়ন্ত্রণকারীকে আল্লাহর পক্ষ থেকে মহা-পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেন—

"যে ব্যক্তি নিজের ক্রোধ চরিতার্থ করার ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তা সংবরণ করে, আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিন সমগ্র সৃষ্টির সামনে ডেকে আনবেন এবং জান্নাতের যেকোনো হুর নিজের ইচ্ছামতো বেছে নেওয়ার অধিকার দান করবেন।" (ইবনে মাজাহ: ৪১৮৬)।

নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন,

"আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য বান্দার ক্রোধ সংবরণে যে মহান প্রতিদান রয়েছে, তা অন্য কিছুতে নেই।" (ইবনে মাজাহ: ৪১৮৯)।

আর পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে—

"তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ক্ষমা এবং জান্নাতের দিকে ছুটে যাও, যার সীমানা হচ্ছে আসমান ও জমিন, যা তৈরি করা হয়েছে পরহেজগারদের জন্য। যারা সচ্ছলতায় ও অভাবের সময় ব্যয় করে, যারা নিজেদের রাগকে সংবরণ করে আর মানুষকে ক্ষমা করে, বস্তুত আল্লাহ সত্কর্মশীলদিগকেই ভালোবাসেন।" (সুরা আলে ইমরান: ১৩৪)

সুতরাং রাগ নিয়ন্ত্রণের অভ্যাস করুন। নিজেকে সংবরণ করুন সর্বাবস্থায়। ঠান্ডা মাথায় ভেবেচিন্তে করুন প্রতিটি কাজ। নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার সাহাবিদের জিজ্ঞেস করলেন, "তোমাদের মধ্যে কাকে তোমরা অধিক শক্তিশালী মনে করো?" তাঁরা উত্তর দিলেন, "যে ব্যক্তি কুস্তিতে অন্যকে হারিয়ে দিতে পারে।" নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, "সে প্রকৃত বীর নয়, যে কাউকে কুস্তিতে হারিয়ে দেয়; বরং সে-ই প্রকৃত বীর যে ক্রোধের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়।" (বুখারি: ৫৬৮৪)।

©লেখা: Raqi Mahmudullah Muhib
(লেখাটি উপাকারী মনে হলে সতর্কতা ও দাওয়াহর নিয়তে লেখকের নামসহ কপি-পোস্ট করতে পারেন। নাম কেটে প্রকাশের অনুমতি নেই।)

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পার্থক্য কি জানেন,, স্ত্রী তার স্বামীকে ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করে না। আর স্বামী তার স্ত্রীকে বাদে সবা...
15/07/2025

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পার্থক্য কি জানেন,, স্ত্রী তার স্বামীকে ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করে না। আর স্বামী তার স্ত্রীকে বাদে সবাইকে বিশ্বাস করে 🤣🤣🫣

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Happy Cooking by Nasrin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share