Ghost story of md jisan

Ghost story of md jisan স্বাগতম আমার পেজে 🥰🥰

আমার ইউটিউব চ্যানেল সবাইকে আমন্ত্রণ রইল আমার চ্যানেল এ,

https://youtube.com/-s5s9j?si=a7HTfrYcRPB6O06Y

17/07/2025

পরিবার 🙂

আসলে পরিবার কে যখন ভালোবাসার মানুষ এর কথা বলি বা বলা হয় তখন আমরা ছেলে রা দিকে তাকিয়ে তারা রাজি হয়, অপরদিক ভালোবাসার মানুষ এর পরিবার রাজি হয় না,, যখন ছেলে টা দেখে আর বুঝে তার পরিবার তাকে সাপোর্ট করবে তখন আর কিছু না ভেবে তখন তার ভালোবাসার মানুষ কে নিয়ে আসে বা আসতে বলে,, কিন্তু যখন মেয়ে টা আসে তখন পরিবার এর লোক চেন্জ হয়ে যাই,,ছেলে কে সাপোর্ট করা ছেড়ে দেই,, যে দিন ভালোবাসার মানুষ কে আনবে তার দুই দিন পর থেকে,, শুরু হবে পরিবারের অত্যাচার 🙂
কিছু বললে দোষ ধরবে প্রতি কদমে,,

ঠিক তাই আমার লাইফে তাই হচ্ছে,

আমি একজন মেয়ে কে ভালোবাসি, সম্পর্ক প্রায় পাঁচ মাস এর আমরা এমন গভীর ভাবে একে অপর কে ভালোবেসে ফেলেছি যে,কথা না বলে থাকতে পারি না, কথা বলতে বলে আজ থেকে দশ দিন আগে তার পরিবার সব কিছু জেনে যাই এবং আমাদের যোগাযোগ বন্ধ করে দেই,, তারপর সে আমাকে ওর একটা আপুর মোবাইল থেকে কল দেই, কল দিয়ে বলে তারে অনেক মারধোর করে,, এই রকম মারধর প্রায় 1 সপ্তাহে লাগাতার মারে,এই সব আমি জানতে পারি,, তাঁকে আমি বলি যে তুমি চলে আসো,, আমি ভাবি নি তাকে আনার পর কি হবে কি করবো,,আমি সম্পূর্ণ বেকার ছিলাম,

তাকে আসতে বলার এক দিন পর সে তিন হাজার টাকা নিয়ে সে চলে আসে তাকে,, আমি আনতে যাই মাঝ পথে,, তারপর তাকে নিয়ে বাসায় আসি,,বাসায় আসার,

প্রথম দিন এবং দ্বিতীয় দিন কেউ কিছু বলে নি, ভেবেছিলাম মেনে নিছে হাঁসি খুশি ছিলাম,, তৃতীয় দিন থেকে আমার উপর পরিবারের এমন মানসিক অত্যাচার সহ্য করতে হচ্ছে যা বলার মতো না আমার মাথায় শুধু চিন্তা করছে আত্মহত্যা করার,,
কিন্তু আবার ভাবী যে মেয়ে আমার জন্য তার পরিবার কে ছেড়ে,আসছে আমার কাছে ,

সে কোথায় যাবে যদি আমি মরে যাইইই?

আমার এই কথা গুলোর কোন আগামাথা কেউ বুঝতে পারবে,, আমার ভিতরে লুকিয়ে থাকা কষ্ট টা লিখে প্রকাশ করলাম,,।।

যাদের আশায় যার আশায় যাদের সাহসে আমার ভালোবাসার মানুষ টা রে আমার কাছে আনলাম তারে আজকে আমায় একা করে দিয়েছে,,😅

এই সব দেখে ভাবছি আমি হয়তো ওই মেয়ের লাইফ নষ্ট করে দিছি তার সাজানো গুছানো জীবন শেষ করে দিছি,,

আমার পাশে কেউ নাই কই যাবো কোথায় যাবো 😅😅

কি করবো 😅

সাপোর্ট করার মতো কেউ নাই আমার সাথে 😅

Big shout out to my newest top fans! 💎 Mk Sammi, Abbur Rajkomari, My Fabred Army, Mohammad Shafik, মায়াবী হাঁসি, নিরপেক...
12/07/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Mk Sammi, Abbur Rajkomari, My Fabred Army, Mohammad Shafik, মায়াবী হাঁসি, নিরপেক্ষ জীবন, Riyad Hasan, Farhana Mili, Shariar Hasan, Shimu Khatun, Md Sanzid, Md Jisan, আনাস বিনতে মুনতাহানার আম্মু, Tanjila Tabassum Diba, Arfin Jahan Eva, শান্ত ছেলে, SîñƚïYã Islã'm Sãrâ, নিঝুম দ্বীপ, Singer Arfin Chawdury, Mim Akter, পিঁচ্চি শাঁহাঁজাঁদাঁ, Md Koushik Hasan, Md Jahidul Islam, Tajpia Jahan Tairin, Nusrat Khan, Ratna Akter, Køñ Îkâ

Drop a comment to welcome them to our community, fans

" একজন লোককে সংঘবদ্ধভাবে পাথর মে+রে ওরা যেভাবে বুনো উল্লাসে মেতেছে, তা সত্যিই পৈ+শাচিক। যেই দলেরই হোক — যে নিষ্ঠুরতার সঙ...
11/07/2025

" একজন লোককে সংঘবদ্ধভাবে পাথর মে+রে ওরা যেভাবে বুনো উল্লাসে মেতেছে, তা সত্যিই পৈ+শাচিক। যেই দলেরই হোক — যে নিষ্ঠুরতার সঙ্গে তারা ওই ব্যবসায়ীকে হ+ত্যা করেছে, তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত।এমন পাশবিকতার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি!"
"এই ধরনের সংঘবদ্ধ নৃ+শংসতা মানবতার জন্য হুমকি। যারা পাথর মে+রে একজন মানুষকে হ+ত্যা করেছে, তারা যে দলেরই হোক, তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে — যেন আর কেউ এমন পাশবিকতা করার সাহস না পায়!"
👎


#বাংলাদেশ

এক ছোট ভাই ছিলো৷ ওর ভয়াবহ সুন্দরি এক বান্ধবী ছিলো৷ এলাকার কোন ছেলে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছে জানলেই, ও ওর এই বান্ধবীকে সা...
11/07/2025

এক ছোট ভাই ছিলো৷ ওর ভয়াবহ সুন্দরি এক বান্ধবী ছিলো৷

এলাকার কোন ছেলে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছে জানলেই, ও ওর এই বান্ধবীকে সাজেস্ট করতো।

একাধিকবার দেখাদেখি হতো। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এসে কোন কারণে মেয়ে বিয়েতে রাজি হতো না৷

এলাকার অন্তত ১০-১৫ জন বড় ভাইয়ের সাথে এই ঘটনা ঘটছে৷

সবাই ওর বান্ধবীকে বিয়ের জন্য দেখতে যাইতো। যাওয়ার আগে ও শর্ত দিতো, দেখা শেষে অন্তত ৫০০০ টাকার কমে যেনো না দেয়৷ কম দিলে নাকি ওর মান-সম্মান থাকবে না।

আজ একজন ফোন করে জানালো, ওইটা হা*রা*ম*জা*দার বান্ধবী ছিলো না৷ প্রেমিকা ছিলো৷ আজকে নাকি দুজন পালিয়ে বিয়ে করছে৷

ওরে ফোন দিয়া জিগাইলাম,“তাইলে সবার সাথে এই আ*কাম কেন করছোস?”

ও বললো,“ভাই, পালিয়ে বিয়ে করার টাকা তো এভাবেই ম্যানেজ করছি আমরা।”

গল্প টা সংগ্রহ করা হয়েছে

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কা...
11/07/2025

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।

লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।

১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।

1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি

আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার 👍

সম্পর্কে ননদ  হলেও সে আমার চেয়ে বয়সে বড়।তার বয়স ২৪+..সে মারাত্মক লেভেলের সুন্দর।এটা লিখে বুঝানো যাবে না যে সে কতো সুন্দর...
10/07/2025

সম্পর্কে ননদ হলেও সে আমার চেয়ে বয়সে বড়।তার বয়স ২৪+..
সে মারাত্মক লেভেলের সুন্দর।এটা লিখে বুঝানো যাবে না যে সে কতো সুন্দরী।তাকে দেখে কেউ বলবে না সে বাংলাদেশী।তার হাইট ৫ ফিট ৫".... সাধারণ বাংলাদেশী মেয়েদের তুলনায় সে বেশ লম্বা।এছাড়াও,তার গায়ের রংও যেমন ফর্সা সেরকম বাংলাদেশীরা হয়না।এটার ১ টা কারণ আছে।

আমার নানি শ্বাশুড়ি অর্থাৎ আমার শ্বাশুড়ির মা ইরানী ছিলেন।সম্ভবত আমার ননদ তার নানির জিন পাইছে।এটা আমার ধারণা,নইলে বাঙালি মেয়ে আমি এমন দেখিনি।।

আমার শ্বাশুড়ি বেঁচে নাই।পরিবারে থাকে আমার শ্বশুর, আমার দেবর, আমি আর ননদ।আমার স্বামী ঢাকায় চাকরি করে,সে মাসে ২/১ বার আসে গ্রামে।শুনেছি, ৩ বছর ধরে আমার ননদের বিয়ে দিতে চাচ্ছে কিন্তু হচ্ছেনা।আমার ননদকে যে দেখে সেই পছন্দ করে,নানা ঝামেলা হয়।এরজন্য আমার স্বামী তাকে ঘর থেকেই বের হতে দেয়না।সারাদিন ঘরে বন্দির মতো থাকে,বড়জোর ছাদে ওঠে।অনার্স শেষ করছে,মাস্টার্স আর পড়াবে না আমার স্বামী।

আমার চাচাতো দেবর ১ জন সে আমার ননদকে বিয়ে করতে ভীষন পাগল।হাত টাত কে*টে ফেলার ইতিহাসও তার আছে। কিন্তু,আমার স্বামী দিবেনা কারণ তাদের সাথে জায়গা জমি নিয়ে ঝামেলা আছে।এছাড়া আমার স্বামীর বন্ধু একজন,সে আর্মি অফিসার, সেও বিয়ে করতে চায়।

আর আমার বড় ভাইও বেশ ঝামেলা করে তাকে বিয়ে করার জন্য। আমার মাও চায় তাকে ছেলের বউ বানাতে।কিন্তু,আমার স্বামী রাজি না।সে তার বন্ধুর কাছে দিবে।কিন্তু,কাউকে সরাসরি কিছু জানাচ্ছেনা।

কারণ,ননদের বিয়ে ঠিক হলেই পাত্রপক্ষ ১ দম জানপ্রাণ দিয়ে ফেলে।কিন্তু,পরে বিয়ে আর হয়না।তাদের যে কেউ ফোন করে ভেটো দেয়।হু*মকি দেয়।

আমার স্বামীর ধারণা এই কাজটা করে তার চাচাতো ভাই।কিন্তু শ্বশুরের ধারণা এটা কোনো জিন-ভূত ঘটিত বিষয়।সে মেয়েকে নানান জায়গা থেকে হুজুরের পানি পড়া, হাবিজাবি এসব এনে দেয়,ঘর বন্ধ করায়।হাজার হাজার টাকা খরচ করে।
আমারও শুরুর দিকে এটা মনে হতো।কারণ, আমার ননদের গায়ে অনেক দাগ টাগ দেখা যায়।যেন কেউ ব্যাথা দিছে এমন।

আমার স্বামী উল্টা তাকে বকা দেয় বলে ও নিজেই খামচি দিয়ে টিয়ে দাগ বানায়।বিয়ে ভাঙার জন্য।আমার স্বামীর ধারণা চাচাতো ভাইয়ের সাথে তার প্রেম।

কিন্তু,আমি দেখছি পিঠেও দাগ যেখানে তার হাত পৌঁছানো সম্ভব না।আর সে কারো সাথে কথা বলে না।একা একা বসে বসে নিঃশব্দে কাঁদে।আমি চেষ্টা করেছি মিশার।কিন্তু,মিশতে পারিনি শুরুতে,সে তেমন কথা বলেনা।সবসময় ডিপ্রেশনে থাকে।আমার ইদানীং জিন বাদেও আরেকটা জিনিস মনে হয় যেটা আমি কারো কাছে শেয়ার করতে পারছি না ভয় এবং লজ্জায়।

আমার ছোট দেবর।তার বয়স ২২... সে নেশা করে বন্ধুদের সাথে।যেটা আমার স্বামী জেনে ৮/৯ মাস আগে একবার তাকে মার*ছিলো ভীষন।এরপর সে চিল্লায় গেছে।ফিরে এসে ১ দম ভাইয়ের সামনে ভালো সেজে ফেলছে।তবে,আমার ধারণা এখনো করে। কারণ আমি তাকে ফোনে কথা বলতে শুনেছি।এছাড়া সে খারাপ মেয়েদের কাছেও যায়।এটাও আমি শুনেছি চাচী শ্বাশুড়ির কাছ থেকে।উনি আমাকে বলে,তুমি সাবধানে থেকো তোমার দেবরের চরিত্র ভালো না।এছাড়াও, সে পাতিনেতা দের সাথে ঘুরে।অর্থাৎ, সে ভালো ছেলে না।আমার মাঝেমাঝে মনে হয়,জিনভূত কিছু না সেই তার বোনের গায়ে হাত দেয়।

একটা মানুষ আরো খারাপ হলেও এত নিচ কাজ করতে পারে না আমি জানি।কিন্তু,আমার এটা মনে হওয়ার কারণ আছে।আমার ননদ আমার স্বামীকে সমীহ করে কিন্তু ভয় পায়না।নিজে থেকেই এসে জড়িয়ে ধরে ভাই অনেক দিন পর বাড়ি এলে।অথচ,ও ছোট ভাইয়ের সামনে জীবনেও যায়না।যথাসম্ভব দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করে।ছোট দেবর রোজ বাড়িতে থাকেনা।সপ্তাহে সপ্তাহে আসে।তখন সে একপ্রকার পালিয়ে বেড়ায়।তার চোখ মুখ শুকিয়ে যায়।এছাড়া তাদের ২ জনের রুম পাশাপাশি। মাঝে একটা কমন দরজা।যেটা লক সিস্টেম।একপাশ দিয়ে লক করলেও চাবি থাকলে অপর রুম থেকে খোলা যায়। আরো আগে,১ বার আমার ননদ আমার রুমে ঘুমাতে আসতে চাইছিলো এই দেবর আসায়।কিন্তু আমি তখন তাকে জায়গা দেইনাই।

কারণ,আমার তখন তার উপর রাগ ছিলো।যেহেতু আমার নিজের বড়ভাই বাড়িতে পাগলামি করতেছিলো তাকে বিয়ে করার জন্য তাই আমার তাকে বিরক্ত লাগতো।মনে হতো,সে নিশ্চয়ই আমার ভাইয়ের সাথে ফ্লার্ট করছে,নাহয় খামোখা আমার ভাই এমন অশান্তি করছে কেন? কিন্তু এখন আমি বুঝি প্রেম করার মতো মানসিক স্টেবেলিটি তার নাই।তাকে শুরুতে অহংকারী, মুডি মনে হলেও এখন দেখি সে একদমই ভীতু।তার কোনো ম্যাচুরিটি নাই।তার কোনো মোবাইলও নাই।আমার স্বামী দেয়না। ভাবে,চাচাতো ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করবে।

সে কোনো কাজও করতে পারে না ঠিক মতো।খায়ও না ঠিকমতো।আমি তাকে ধমক দিলে দেখি সে প্রতিবাদ করতে পারেনা,সে কথাই বলতে পারেনা গুছিয়ে।কিন্তু,ছোটভাইকে যেমন ভাবে ভয় পায় সেটা চোখে লাগার মতো।আমার চোখে এটা ভীষন ভাবে লাগছে।নিজের আপন ছোট ভাইকে সে এত ভয় কেন পাবে?
আমার স্বামীকে কিছুটা ইঙ্গিত দিলে সে বলে,,ওর জেদ বেশি এরজন্য ওকে ভয় পায়।

এখন আমার ননদকে আমি আমার রুমে ঘুম পাড়াই।
এখন তার গায়ে আর কোনো দাগ টাগও হয়না।প্রায়শই মাঝরাতে ঘুম ভাঙলে দেখি সে আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতেছে।আমার জামা ভিজে যায় চোখের পানিতে।এরজন্য, আমার অনেক মায়া লাগছে।

সে যেহেতু কারো সাথে মিশেনি তাই সে ভীষন ইন্ট্রোভার্ট।মাও নাই।ছোট থেকে বাড়িতে একাই সে মেয়ে মানুষ। কারো কাছে কিছু শেয়ারও করতে পারেনা।আরো ইন্ট্রোভার্ট হয়ে গেছে।আমার দেবর সে বাড়ি এসেই বোনকে জড়িয়ে ধরতে চায়,আর ছাড়েই না।এর হাবভাব আমার ভাল্লাগে না।বোনের দিকে মানুষ এভাবে তাকায় না।সারাক্ষন একটা ছুঁতো খুঁজে ধরার।

আমার ১ দম একে অসহ্য লাগে।কিন্তু,আবার মাঝেমাঝে মনে হয়, এটা কি সম্ভব আদো? আমি যা ভাবি এমন টা কি হতে পারে...এই নোংরা কাজ সে কিভাবে করবে।সে তো আজ অবধি আমাকে কোনো বাজে ইঙ্গিত দেয়নি।বাইরে যাই করে ঘরে তো ভালো ব্যবহার ই করে।আর,নিজের বড় বোনকে। এরপর,নিজের উপরই লজ্জা লাগে যে এসব কি সন্দেহ করি।

জানিনা আমার পোস্ট পড়ে হয়তো আমাকে অনেকে গা*লি দিবেন যে এত নিচ কেন আমার চিন্তা।কিন্তু বিশ্বাস করুন,এমন সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ ছিলো বলেই এটা আমার মাথায় এসেছে।

আমার ননদ যাকে সরাসরি কিছু আমি জিজ্ঞেস করতে পারছিনা।দাগ কিভাবে হয় জিজ্ঞেস করলে বলে,জানিনা।এটা বলে,কাঁদে।সে তার বাবাকে বলবে না কেন, যদি ঘরের কেউ এমন করে।আবার মনে হয় সে মানসিক ভাবে দূর্বল।তাকে হয়তো হু*মকি দেয়।আবার মনে হয়,ছিঃ এমন সন্দেহ অমূলক।আসলেই হয়তো জিন আছে।

আমি চাই,তাকে মানসিক ডাক্তার দেখাতে।কিন্তু,আমার স্বামী রাজি না।সে আমাকে অনেক গা*লি দিছে।বলে,আমার বোন কি পাগল নাকি?

এদিকে আমার বড় ভাই সে আরো যন্ত্রনা দিচ্ছে আমাকে। আমি যেন আমার স্বামীকে রাজি করাই,সে বিয়ে করতে চায়।এর যন্ত্রনাটা আরো অতিষ্ঠ হচ্ছি।আমার মাকে বলছি,এই মেয়ের সাথে জিন আছে।এটা শুনে মা দমছে।কিন্তু,বড় ভাই থামছে না।সে বলে,জিন ভূত ১০০ টা থাকলেও আমি ওরেই বিয়ে করবো।
এখন আমি সন্তানাম্ভবা।আমি তো বাবার বাসায় যেতে হবে।আমার ইচ্ছে হচ্ছে না ননদকে একলা এবাড়িতে রেখে যেতে।আবার,আমার সাথে নিয়ে যাওয়াও সম্ভব না আমার বড় ভাইয়ের কারণে।আমার স্বামী বলে,তোমার ভাই আমার বোনকে জ্বালাতন করবে তোমাদের বাড়ি গেলে।তার থেকে ভালো ও বাড়িতেই থাকুক,ছোটভাইকে বলবো সে যেন বাড়ি তে টানা থাকে কয়েকমাস।তাহলে একটা নিরাপত্তা। বাবা তো বুড়া মানুষ।

আমি কার সাথে আলোচনা করবো।কাকে কি বলবো।কিছুই বুঝতে পারছিনা।কারে বললে উপকার হবে,কি পদক্ষেপ নিবো।

হিতে বীপরীত হবে নাতো? নতুন বউ আমি।বিয়ের এক বছর ৩ মাস মাত্র।যদি আমার উপরই রাগ করে সবাই?

আমাকে পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করুন।
আমার ননদ সে বয়সে বড় হলেও একদমই বোকা ধাঁচের মেয়ে।যাকে আমিও যদি কখনো মার*ধর করি সে সেটা বড় ভাইয়ের কাছে বিচার দিতে পারবে না এমনই বোকা।তাকে ১ টা মিথ্যা গল্প মজা করে বললেও সে ধরতে পারেনা ভাবে সত্যি।

২ মাস ধরে মোটামুটি সে আমার রুমে ঘুমায়।আমি তার খেয়াল রাখি।সে একদম হাঁসের বাচ্চার মতো আমার পিছু পিছু ঘুরে।আমিই তাকে গল্প শোনাই,তাকে রান্না শিখাই।সে বাচ্চাদের মতো তা অনুসরণ করে।কিন্তু,কথা বলে না।চুপচাপ সব শোনে,করে।

তার জন্য আমি অনেক টান অনুভব করতেছি।পোস্টটা লিখতে যেয়েও আমার চোখে পানি আসছে।জানিনা আমি হয়তো,বুঝাতে পারিনাই। আমি কি করবো এখন পরামর্শ চাই।যদি জিনঘটিত কোনো বিষয় হয় তাহলেও বা সমাধান কি?

( নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক )

🩸  #ভয়ংকর_কফিন_সিজন২  #পর্ব_৪✍️  #লেখক_শহিদুল_ইসলাম_সাইম_জিসান ঘরের বাতাসে যেন আগুন মিশে গেছে।তিন দিক থেকে ঘিরে দাঁড়িয...
09/07/2025

🩸 #ভয়ংকর_কফিন_সিজন২

#পর্ব_৪

✍️ #লেখক_শহিদুল_ইসলাম_সাইম_জিসান

ঘরের বাতাসে যেন আগুন মিশে গেছে।
তিন দিক থেকে ঘিরে দাঁড়িয়ে আছে — সাবরিনা, জাহিদুল, আর সেই অভিশপ্ত আত্মা।

জিসান দাঁড়িয়ে আছে মাঝখানে, সম্পূর্ণ অসহায়।

সাবরিনার চোখে তখন আগুন।
সে ধীরে ধীরে জাহিদুলের দিকে এগিয়ে আসে।
তার ঠোঁট কাঁপছে, যেন ভেতরে লড়াই চলছে দুটো সত্তার মধ্যে।

> “তুই... তুই আমাকে ব্যবহার করেছিস, জাহিদুল! তোর তন্ত্র, তোর ভালোবাসা... সব ছিলো মিথ্যে!”

জাহিদুল হঠাৎ চুপ হয়ে যায়।
তার চোখে কষ্ট, কিন্তু কণ্ঠে দৃঢ়তা—

“আমি তোকে ভালোবেসেছিলাম সাবরিনা… কিন্তু সেই ভালোবাসার বিনিময়ে পেয়েছি অভিশাপ।
তোর শরীরে এখন যার প্রভাব, সে আমার ভুলের ফল।”

এই কথা বলার সাথে সাথেই সাবরিনা দুই হাতে মাথা চেপে ধরলো।

সে চিৎকার করে উঠলো –

> “আমার মাথার ভেতর কেউ আছে! সে আমাকে কিছু করতে বাধ্য করছে!”

জিসান ছুটে এলো সাবরিনার দিকে।

“সাবরিনা, লড়ো! আমি জানি, তুমিই পারবে নিজেকে ফিরে পেতে!”

সেই মুহূর্তে মেঝেতে ছায়া গাঢ় হয়ে উঠে, একটা নতুন রূপ নিলো।
আত্মাটা এবার ভয়ানক রূপে চিৎকার করলো—

> “তোমরা যদি আমাকে আটকে রাখো, তবে তোমাদের কেউ বাঁচবে না! আমি এসেছি, আগুন নিয়ে এসেছি!”

হঠাৎ করে ঘরের এক কোনায় আগুন জ্বলে উঠলো।
কাঠের আলমারি, পর্দা সব একে একে জ্বলতে শুরু করলো।

আর সেই আগুনের ঠিক মাঝখানে দাঁড়িয়ে… এক নারী।

সে নতুন। সে আগের সেই নারী নয়।

সে বললো,

> “তোমরা আমাকে চিনবে। আমি এসেছি শেষ অধ্যায়ের শুরু লিখতে।”

---

🩸 চলবে…
📚 #ভয়ংকর_কফিন_সিজন২
🔥 পর্ব ৫-এ প্রকাশ পাবে এই নতুন নারীর পরিচয়!

🙂
07/07/2025

🙂

আসসলামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, ওয়া জান্নাতুহু, ওয়া মাগফিরাতুহু 🥰🥰
06/07/2025

আসসলামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, ওয়া জান্নাতুহু, ওয়া মাগফিরাতুহু 🥰🥰

🩸  #ভয়ংকর_কফিন_সিজন২  #পর্ব৩ ✍️  #লেখক_শহিদুল_ইসলাম_সাইম_জিসান রক্তে ভেজা মেঝে ফেটে বেরিয়ে আসা সেই হাতটা ছিল হাড়সর্বস্ব...
06/07/2025

🩸 #ভয়ংকর_কফিন_সিজন২

#পর্ব৩

✍️ #লেখক_শহিদুল_ইসলাম_সাইম_জিসান

রক্তে ভেজা মেঝে ফেটে বেরিয়ে আসা সেই হাতটা ছিল হাড়সর্বস্ব, কালচে বর্ণের, আর নখগুলো লম্বা ও ধারালো।
জিসান হতভম্ব হয়ে পিছিয়ে গেলো, চোখের সামনে এই দৃশ্য যেন এক দুঃস্বপ্ন।

সাবরিনা তখনো কাঁপছে। তার চোখ বন্ধ, মুখে ফিসফিস করে কিছু বলছে সে –
অজানা কোনো ভাষায়, যেন তান্ত্রিক মন্ত্র!

হাতটা ধীরে ধীরে পুরো শরীর হয়ে উঠলো।
মাটির নিচ থেকে উঠে এলো একটা অদ্ভুত আকৃতির মানুষ —
তার চোখে পলক নেই, ঠোঁট সেলাই করা, আর বুকের মাঝখানে খোদাই করা একটা চিহ্ন —
যেটা একবার দেখেই চিৎকার করে উঠলো সাবরিনা।

> “ওটা... ওটা ‘খুনির প্রতীক’। এটা যার গায়ে থাকে, সে শুধু হত্যা করতেই জন্ম নেয়...!”

জিসান বুঝতে পারলো, এই প্রাণী আসলে মানুষ নয় —
এটা এক ধরনের আত্মা, যাকে কেউ কবর থেকে ডেকে তুলেছে।

ঘরজুড়ে বাতাস ভারি হয়ে উঠলো।
ছোট ছোট সব জিনিসপত্র হাওয়ায় ভাসতে লাগলো।
ঘড়ির কাঁটা ঘুরতে লাগলো উল্টো দিকে।

আর তখনই দরজার পাশ থেকে একটি কণ্ঠস্বর ভেসে এলো —

> “তোমাদের সময় শেষ। আমার প্রতিশোধের শুরু আজ থেকেই…”

জাহিদুল!

সে এসেছে, এক হাত ভাঙা, গায়ে ছাই মাখা।
তবে তার চোখে ভয় নয়, বরং প্রতিজ্ঞা।

“আমি জানতাম ও ফিরে আসবে... কিন্তু সাবরিনা, তুমি কি এখনো আমাদের পক্ষে আছো?”

সাবরিনা কোনো উত্তর দিল না।
তার চোখে ঝলকানো অগ্নিশিখা।
সে ধীরে ধীরে তাকালো জাহিদুলের দিকে…

---

🩸 চলবে…
📚 #ভয়ংকর_কফিন_সিজন২
🔥 পর্ব ৪ আসছে, যেখানে খোলাসা হবে সাবরিনার ভিতরের যুদ্ধ!

03/07/2025

ভয়ংকর কফিন - পর্ব ৬
অন্ধকারের গভীরে লুকিয়ে থাকা সেই রহস্য এবার আর চাপা থাকবে না।
জিসান ও সাবরিনার জীবন কি সত্যিই নিরাপদ থাকবে? না কি আবার নতুন বিপদের মুখোমুখি হবে তারা?
পড়ে জানো পর্ব ৬, যেখানে আতঙ্ক আর উত্তেজনা ক্রমশ বাড়ছে।

#ভয়ংকর_কফিন ্প #বাংলা_হরর #জিসান_এর_গল্প

Address

Chittagong

Telephone

+8801854122370

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ghost story of md jisan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share