সুজন ভাই ツ

সুজন ভাই ツ Hello Everyone for
business mail
👇
[email protected]
(9)

17/07/2025

কেউ কেড়ে নেবে না ইন্টারনেট ব্যবহারের স্বাধীনতা। জুলাই গণঅভ্যুথান দিবস উপলক্ষে ১৮ জুলাই পাচ্ছেন ১ জিবি ডাটা ফ্রি। মেয়াদ ৫ দিন।

নোয়াখালী ❤️
15/07/2025

নোয়াখালী ❤️

13/07/2025

বিদেশে বসে ভিডিও কলে বউ সামলানো যায় না,
আরেকজন দেশ সামলাতে চাচ্ছে!🙂

11/07/2025

ভিডিওটা একবার দেখলাম, দ্বিতীয়বার দেখার সাহস নাই🥲

শহীদ ভুলু স্টোডিয়াম 🥲
10/07/2025

শহীদ ভুলু স্টোডিয়াম 🥲

নোয়াখালী সুবর্ণচরের বন্যার পরিস্থিতি 🥲
09/07/2025

নোয়াখালী সুবর্ণচরের বন্যার পরিস্থিতি 🥲

Respect Brother ❤️🫡
06/07/2025

Respect Brother ❤️🫡

.আপনার মতামত দিন..??? মাশরাফির সাথে কে কে মিজানুর রহমান আজারিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাও।সবাই কমেন্ট করুন! The Evo...
06/07/2025

.আপনার মতামত দিন..???

মাশরাফির সাথে কে কে মিজানুর রহমান আজারিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাও।
সবাই কমেন্ট করুন!


The Evolution of : A Legacy of Engineering Excellence

Introduction

Bayerische Motoren Werke AG, commonly known as BMW, is a renowned German automobile and motorcycle manufacturer celebrated for its performance-oriented vehicles and cutting-edge technology. Founded in 1916, BMW has become synonymous with luxury, innovation, and driving pleasure. This article explores the history, evolution, and impact of BMW on the automotive landscape.

History and Foundation

BMW was established in Munich, Germany, originally as a manufacturer of aircraft engines during World War I. The company's first product was the BMW IIIa aircraft engine, which gained acclaim for its performance and reliability. However, the end of the war in 1918 led to a ban on aircraft engine production in Germany, prompting BMW to diversify its offerings.— bersama Tasty Besty Food 1M.

In 1923, BMW shifted its focus to motorcycles, launching the R32, which featured a revolutionary flat-twin engine and shaft drive. This motorcycle laid the foundation for BMW's reputation in the two-wheeled segment, eventually leading to several racing successes in the years that followed.

The Automotive Era

BMW entered the automotive market in 1928 with the acquisition of the Fahrzeugfabrik Eisenach. The first BMW car was the BMW 3/15, based on the Austin Seven. The introduction of the BMW 328 in the 1930s marked a turning point for the company, establishing it as a manufacturer of high-performance sports cars. The 328 gained recognition in motorsports, winning the Mille Miglia in 1940.

However, World War II led to significant challenges for BMW. The company was forced to redirect its production to support the German war effort, resulting in severe damage to its factories and infrastructure. After the war, BMW faced the daunting task of rebuilding and redefining its identity.

Post-War Recovery and Growth

In the post-war years, BMW focused on producing small, affordable cars. The BMW 501 and 502,



নাতিদের হক মেরে দিচ্ছে দাদুরা😱
01/07/2025

নাতিদের হক মেরে দিচ্ছে দাদুরা😱

"ভালোবাসা মানে শুধু সুখে পাশে থাকা নয়, দুঃখ-কষ্টে হাতে হাত রেখে থাকা। এই ছবিটা সেই নিঃশব্দ ভালোবাসার এক মূর্ত উদাহরণ।"❤...
01/07/2025

"ভালোবাসা মানে শুধু সুখে পাশে থাকা নয়, দুঃখ-কষ্টে হাতে হাত রেখে থাকা। এই ছবিটা সেই নিঃশব্দ ভালোবাসার এক মূর্ত উদাহরণ।"❤️👈

কবিতা,, পুর্নিমা বিলাস  💜☘️কবি,, ফকির কাজল,, 💙💔প্রেম শহরে ঝুম বৃষ্টি নামবেবৃষ্টিতে ভিজে দুজন কর্দমাক্ত হব মৃত্তিকায় লুটো...
26/06/2025

কবিতা,, পুর্নিমা বিলাস 💜☘️

কবি,, ফকির কাজল,, 💙💔

প্রেম শহরে ঝুম বৃষ্টি নামবে
বৃষ্টিতে ভিজে দুজন কর্দমাক্ত হব
মৃত্তিকায় লুটোপুটি খাব,,

প্রকৃতি চেয়ে দেখবে ভালবাসার খুঁনসুটি
ভেজা শাড়ির ফাঁকে ফাঁকে রুপের স্ফুলিঙ
বিচ্ছেুরিত হবে,
অবাক হয়ে নয়ন যুগলে রুপ আস্বাদন করব,,

নীল প্রজাপতি, লজ্জাবতিরা প্রেমলীলা
দেখে লজ্জায় লাল হয়ে যাবে,,
ওরাও যুগল প্রেম বরিষণে সিক্ত হবে
রুপের ঝাপটায় আলোকিত হবে পৃথিবী ময়,,

শ্রবাণ বর্ষায় ছাতার নিচে দাঁড়িয়ে আধ ভেজা হব,
আলতো করে হাত বুলিয়ে উষ্ণতা নেব
শিহরণ জাগবে দুটি প্রানে,,

ইচ্ছেরা মাথা ছারা দিবে
একান্তই কাছে যাবার অভিলাষে,,
ঠুনঠুনি কাঠবিড়ালি রাও যুগপৎ বর্ষা উৎসবে ভাসবে,,
সাম্পান এসে মথুরা নিয়ে যাবে হেমের ধামে
শুষ্ক হৃদয় ভিজে যাবে স্পর্শতায়

এই মন শহরে আবার জোছনা হাসবে,
আধার কেটে যাবে
বার বার ছুটে যাব মোরা পুর্নিমা বিলাসে
❤️

আচ্ছা বাবা, তোমরা যেইটা দিয়ে পেশাব করো, ঐটা মুখে নিলে কী হয়?নিজের ৬ বছর বয়সের বাচ্চা মেয়েটার মুখে এই প্রশ্নটা শুনে নাঈম ...
20/06/2025

আচ্ছা বাবা, তোমরা যেইটা দিয়ে পেশাব করো, ঐটা মুখে নিলে কী হয়?
নিজের ৬ বছর বয়সের বাচ্চা মেয়েটার মুখে এই প্রশ্নটা শুনে নাঈম পুরো থতমত খেয়ে গেল। রিতু এতক্ষন ধরে চিপস খাচ্ছিল আর টিভিতে কার্টুন দেখছিল। হঠাৎই টিভি থেকে চোখ সরিয়ে নাঈমের দিকে তাকিয়ে প্রশ্নটা করে সে। প্রশ্নটা করেই সে আবার কার্টুন দেখায় মনোযোগী হয়ে পড়ে। নাঈম আম খাচ্ছিল। নাঈমের হাত থেকে আমের প্লেট টা ধমাস করে মেঝেতে পড়ে যায়। তার স্ত্রী শান্তা রান্না ঘর থেকে ছুটে এসে জানতে চায়, কী হয়েছে? নাঈম আমতা আমতা করে বলে, কিছু না। হাত থেকে ছুটে পড়ে গেছে। শান্তা মেঝে পরিস্কার করে চলে যায়। নাঈমের চোখে-মুখে তখনও ভয়, বিস্ময় আর কৌতূহল। এইটা কী ধরনের প্রশ্ন? রিতুর মাথায় এই প্রশ্ন এল কীভাবে? রিতুর যেন প্রশ্নের উত্তর শোনার ভ্রূক্ষেপ নেই। সে স্বাভাবিক ভাবেই টিভি দেখছে।
মেয়েটার সাথে এই প্রসঙ্গে আর কিছু বলার সাহস হয় না নাঈমের। দুপুরে লাঞ্চ ব্রেকে বাসায় এসেছিল সে। দ্রুতই আবার চলে যেতে হলো তাকে অফিসে। কিন্তু অফিসের কাজে কিছুতেই মনোযোগ দিতে পারে না সে। কয়েকজন কলিগ তার অন্যমনস্ক ভাব ধরতে পেরে তাকে জিজ্ঞেস করে, কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি? সে মৃদু হেসে কাঁধ ঘুরিয়ে জানায়, তার কোনো সমস্যা নেই। অন্যদিনের মতো অফিস ছুটি হওয়ার সাথে সাথে বাড়িতে যায় না নাঈম। কিছুক্ষণ অন্যমনস্ক হয়ে বাড়িতে যাওয়ার উল্টো পথ ধরে একা একা হাঁটতে থাকে। তার মেয়ের বলা সেই এক লাইন প্রশ্নের তাৎপর্য সে কিছুতেই বের করতে পারছে না। মেয়েটার বয়স সবে পাঁচ পেরিয়ে ছয়ে পড়েছে। এই বছরের শুরুতেই তাকে এলাকার একটা স্কুলের শিশু শ্রেণীতে ভর্তি করা হয়েছে। এতটুকু একটা বাচ্চা মেয়ের মাথায় এই ধরনের একটা উদ্ভট প্রশ্ন কী করে আসতে পারে তা কিছুতেই মাথায় আসে না নাঈমের। এই ধরনের কিছু সামনাসামনি না দেখলে এমন একটা প্রশ্ন মেয়েটার মাথায় আসার কথা না। কিন্তু নাঈম ভাবে, রিতু যখন একটু একটু সব কিছু বুঝতে শুরু করেছে তখন থেকে রিতুর সামনে কখনই সহবাস করে নি তারা। আর তাদের সহবাসে অতিরিক্ত এই নোংরামি গুলো কখনই ছিল না, যেমনটা রিতুর মনে প্রশ্ন জেগেছে।
নাঈম বুঝেছিল, বিষয়টা মোটেও হালকে নয়। তাই বিষয়টাকে সে হালকা ভাবে উড়িয়ে দেয় নি। অনেকক্ষণ ধরে এই বিষয়টা নিয়ে একা একাই চিন্তা করে যায় সে। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেয় এই বিষয়ে খোলাখুলি তার মেয়ের সঙ্গেই কথা বলবেন তিনি। একটা ছয় বছরের বাচ্চা শিশুকে আমরা যতটা অবুঝ ভাবি তারা মোটেও ততটা অবুঝ হয় না। এই বয়সে অনেকেরই মানসিক বিকাশ অনেক ভালো হয়। আমরা যতটা ভাবি তারা তার চেয়ে অনেক বেশিই বুঝতে পারে। হয়তো তা তাদের মনের ভেতরেই আবদ্ধ করে রাখে। তাই আমরা ভাবি তারা অবুঝ।
নাঈম যতক্ষণে বাড়িতে ফিরে আসে ততক্ষণে রিতু ঘুমিয়ে গেছে। রাতে একই বিছানায় নাঈম , রিতু আর শান্তা ঘুমায়। রিতু মাঝখানে আর নাঈম এবং শান্তা তার দুইপাশে। ঘরে ডিম লাইট জ্বলছে। সেই আলোতেই নাঈমের চোখ হঠাৎ করে শান্তার মুখের ওপর আটকে যায়। কোনো এক অজানা কারণে তার বুকটা ধ্বক করে উঠে। একটা অজানা ভয় নাঈমের মনে বাসা বাঁধে। সে শান্তাকে নিজের চাইতেও বেশি বিশ্বাস করে। শান্তা কী কোনোভাবে তাকে ধোকা দিচ্ছে? তার অন্ধ বিশ্বাসের সুযোগ নিচ্ছে? রিতু মেয়েটা তো এর বাইরে আর কারও সাথে মিশে না! তার মনে এই উদ্ভট প্রশ্ন জাগার কারণ কী প্রত্যক্ষ ভাবে শান্তাই? হয়তো শান্তা কে এমন কিছু করতে দেখেছে রিতু, তাই তার মাথায় এই প্রশ্নটা এসেছে। শান্তা কী পরক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত! কিন্তু সে এমনটা কেন করবে? নাঈমের মাথায় একের পর এক এমন উদ্ভট সব প্রশ্ন এসে তার মাথার ভেতর ভয়ংকর রকম জটলা বাঁধতে থাকে। অসংখ্য অজানা , অচেনা ভয়, সন্দেহ তার মনে চেপে বসে।
সকাল হতেই নাঈম বাড়ি থেকে রাস্তায় বেড়োয় একটু হাঁটাহাঁটি করতে। তার বাড়ির গেট বরাবর রাস্তার ওপাশেই একটা মুদির দোকান। মুদি পণ্যের পাশাপাশি চাও বিক্রি হয় এখানে। দোকানে বসে চা খেতে খেতে কথা প্রসঙ্গে নাঈম দোকানদারের কাছে জানতে চায় , সে এই বাড়িতে অচেনা কাউকে ঢুকতে দেখে কি না দিনের বেলায়। দোকানদার কিছুক্ষণ ভেবে বলে, সেদিকে তেমন খেয়াল করে না সে। তবে কয়েকদিন একটা কমবয়সী ছেলেকে বাড়ি থেকে বের হতে দেখেছে সে। কথাটা শুনে আবার নাঈমের বুকটা ধ্বক করে উঠে!
সে রাস্তায় বেশিক্ষণ না থেকে আবার বাড়িতে ফিরে যায়।
ফোন বন্ধ করে রেখেছে নাঈম। আজ সে অফিসে যাবে না। শান্তা অবাক হয়ে অফিস কামাই দেওয়ার কারণ জানতে চাইল তার কাছে। নাঈম বলল, এমনি টানা অফিস করতে ভালো লাগছে না। তাই অফিসে বলে একদিন ছুটি নিয়েছে। সকালে নাস্তা করার পর অন্যদিন শান্তা রিতুকে স্কুলে দিয়ে যায়। আজ যেহেতু নাঈম বাসায় তাই নাঈম গেল।
রিতু স্কুলের পোশাক পরে তৈরি হয়ে বাবার হাত ধরে বাড়ির বাহিরে বেরিয়ে এল। শান্তা গেট পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে বাড়ির ভেতরে যেতেই নাঈম রিতুকে নিয়ে স্কুলের পথের উল্টো পথে হাঁটা শুরু করল। রিতু কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইল, বাবা, আমরা কোথায় যাচ্ছি? নাঈম মিষ্টি করে হেসে বলে, আমরা আজ সারাদিন অনেক ঘুরবো, আর মজা করবো। আজ তোমার স্কুল কামাই। রিতু আনন্দে চেঁচিয়ে উঠল। সত্যি সত্যিই নাঈম রিতুকে নিয়ে প্রায় ঘন্টা খানেক অনেক জায়গায় ঘুরলো। ওকে আইসক্রিম, চকোলেট কিনে দিল। তারপর কাছেরই একটা পার্কে ঢুকল তারা। পার্কের একটা বেঞ্চিতে দুজনেই গিয়ে বসে।
প্রচন্ড উৎকণ্ঠা আর উত্তেজনায় নাঈমের শরীর কাঁপছে। রিতু এক মনে আইসক্রিম খাচ্ছে, আর মুগ্ধ হয়ে চারপাশের মানুষ জন দেখছে। নাঈম কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে রিতুকে প্রশ্ন করল, আচ্ছা রিতু মা, একটা কথা বলতো আমি যখন অফিসে থাকি , তখন কী এই বাড়িতে তোমার আম্মুর সাথে দেখা করতে কেউ আসে? রিতু হা করে কিছুক্ষণ ভেবে বলে,,,,,,,,,,,,,,,

চলবে......

গল্প : উলঙ্গ মন
সুচনা পর্ব

নেক্সট পার্ট সবার আগে পেজটিকে ফলো করে সাথেই থাকুন।

#কবিতা

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সুজন ভাই ツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সুজন ভাই ツ:

Share

Category