সত্যের বাণী

23/07/2025

এই জন্যই ১৪০০ বৎসর পূর্বেই, আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ), সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতে বলছেন।
আজ বিজ্ঞান তা প্রমাণ করছে।

21/07/2025

21/07/2025

উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের উপর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর ভীষণ হৃদয়বিদারক।
যারা ব্লাড দিতে পারবেন অতিদ্রুত নিম্নোক্ত হাসপাতালগুলোতে চলে যান-

১. ঢাকা মেডিক্যাল বার্ন ইউনিট
২. কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল
৩. উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ
৪. কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল
৫. উত্তরা উইমেন্স মেডিক্যাল কলেজ
৭. মনসুরআলী মেডিকেল কলেজ
৮. উত্তরা বাংলাদেশ মেডিক্যাল
৯. ক্রিসেন্ট হাসপাতাল

সবার আগে মানবতা 😥 বিপদে পাশে দাড়ান 💔
゚

21/07/2025

নামাজের গুরুত্ব

12/07/2025

সব মাছ
দরার মত কেউ নাই.ফেনী ওয়াবদা মাঠ

11/07/2025

হে আল্লাহ "আমি তো সবই বুঝি,
তাও কেন আমি ইসলাম থেকে দূরে সরে আছি?
নামাজ পড়ার প্রতি আমার কেন এত অবহেলা,এতো অনিহা?
আমার ভিতরে কেন আপনার ভয় কাজ করে না?
আমার চোখে কেন অন্য নারীরা এত সুন্দর?
ইবাদতের মাঝে আমি কেন মজা পাই না?
আমার নফস কেন এত অস্থির?
আমি তো মুক্তি চাই,
তবে কেন এই শৃঙ্খল?
আমি তো আলো দেখি,
তবে কেন এই অন্ধকার?"

09/07/2025

যুম করে নাম দেখার প্রয়োজন নেই🤗🤗

03/07/2025

যদি পদে পদে হোঁচট খাও! তবে সিজদাহ্ দাও,দোয়া করো,মহান আল্লাহই তোমাকে দাড় করাবেন ইনশাআল্লাহ

02/07/2025

চরিত্র নিয়ে হাদিস
ইসলামে চরিত্রের গুরুত্ব অপরিসীম। উত্তম চরিত্রকে ঈমানের পূর্ণতা এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হিসেবে দেখা হয়। নিচে চরিত্র নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ হাদিস উল্লেখ করা হলো:
* আবূ হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "মুমিনদের মধ্যে ঈমানের দিক থেকে সেই ব্যক্তিই পূর্ণাঙ্গ, যার চরিত্র উত্তম।" (তিরমিযী) - এই হাদিসটি স্পষ্ট করে যে, উত্তম চরিত্র ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
* আবূ দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "কিয়ামতের দিন মুমিনের পাল্লায় সচ্চরিত্রের চেয়ে ভারী আর কোনো জিনিস হবে না। আর আল্লাহ তায়ালা অশ্লীল ও দুশ্চরিত্র ব্যক্তিকে ঘৃণা করেন।" (তিরমিযী) - এটি চরিত্রের গুরুত্বকে আরও বাড়িয়ে দেয়, কারণ আখিরাতে এর বিশাল প্রতিদান রয়েছে।
* জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "তোমাদের মধ্যে আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় এবং কিয়ামতের দিন আমার সবচেয়ে নিকটবর্তী হবে সেই ব্যক্তি, যার চরিত্র সবচেয়ে সুন্দর।" (তিরমিযী) - এটি আল্লাহর রাসূল (সা.) এর কাছে প্রিয় হওয়ার একটি উপায় হিসেবে উত্তম চরিত্রের কথা বলে।
* আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "মানুষকে তাদের স্বভাবগত চরিত্রের ওপর সৃষ্টি করা হয়েছে।" (সহীহ আল-জামি') - এর দ্বারা বোঝা যায় যে, চরিত্র মানুষের ব্যক্তিত্বের একটি মৌলিক অংশ।
* আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "তোমরা মানুষের সাথে এমনভাবে মিশো যেন তারা তোমাদের প্রতি তোমাদের প্রত্যাশার অনুরূপ আচরণ করে।" (বায়হাকী) - এই হাদিসটি পারস্পরিক ভালো আচরণের গুরুত্বের ওপর জোর দেয়।
* আবূ যর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "তুমি যেখানেই থাকো না কেন, আল্লাহকে ভয় করো এবং মন্দ কাজের পরপরই ভালো কাজ করো, যা মন্দকে মুছে দেবে। আর মানুষের সাথে উত্তম চরিত্রে আচরণ করো।" (তিরমিযী) - এই হাদিসটি তাকওয়া (আল্লাহভীতি) এবং উত্তম চরিত্রকে একত্রিত করে উপস্থাপন করে।
এই হাদিসগুলো থেকে বোঝা যায় যে, ইসলামে চরিত্র গঠনের ওপর ব্যাপক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। একজন মুসলিমের উচিত তার ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে উত্তম চরিত্রের অনুশীলন করা।

01/07/2025

জেনা সম্পর্কে কিছু হাদিস উল্লেখ করা হলো:
১. "যে ব্যক্তি জেনা করে, সে মুমিন থাকা অবস্থায় জেনা করে না।" (বুখারী ও মুসলিম)
২. "জেনা ব্যভিচার চোখের জেনা হলো দেখা, জিহ্বার জেনা হলো কথা বলা, আর মনের জেনা হলো কামনা-বাসনা।" (মুসলিম)
৩. "যে ব্যক্তি জেনা করে, সে যেনো আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করে।" (বুখারী ও মুসলিম)
৪. "জেনা ব্যভিচার একটি নিকৃষ্ট কাজ, যা মানুষকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়।" (তিরমিযী)

01/07/2025

«««««««কুফু মিলিয়ে বিয়ে করুন«««««
"কুফু" শব্দের অর্থ হলো সমতা বা সামঞ্জস্য। বিয়ের ক্ষেত্রে "কুফু" শব্দটি ব্যবহার করা হয়, যার অর্থ হলো বর ও কনের মধ্যে কিছু বিষয়ে সামঞ্জস্য থাকা। এই সামঞ্জস্য সাধারণত ধর্ম, বংশ, সামাজিক অবস্থান, আর্থিক অবস্থা, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং চারিত্রিক গুণের ক্ষেত্রে দেখা হয়।
বিয়ের ক্ষেত্রে কুফু বা সমতা বজায় রাখার ধারণাটি ইসলামিক সমাজে প্রচলিত। এর মূল ধারণা হল, বর ও কনের মধ্যে কিছু বিষয়ে মিল থাকলে দাম্পত্য জীবন সুখের হতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, "কুফু" বলতে বোঝায়-
ধর্মীয় দিক থেকে: বর ও কনে উভয়ই যদি ধার্মিক হন, বা ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলেন তবে তাদের মধ্যে কুফু রয়েছে বলে ধরা হয়।
বংশগত দিক থেকে: কোনো সম্ভ্রান্ত বংশের ছেলে বা মেয়ে একই ধরনের বংশের কাউকে বিয়ে করলে তাদের মধ্যে কুফু রয়েছে বলে ধরা হয়।
আর্থিক দিক থেকে: বর যদি কনের মোহরানা এবং ভরণপোষণ দিতে সক্ষম হন তবে তাদের মধ্যে কুফু রয়েছে বলে ধরা হয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বামী-স্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা কাছাকাছি হলে দাম্পত্য জীবনে সুবিধা হয়।
চারিত্রিক গুণাবলী: বর ও কনের চারিত্রিক গুণাবলী (যেমন-সততা, নম্রতা ইত্যাদি) কাছাকাছি হলে তাদের মধ্যে কুফু রয়েছ

01/07/2025

@নফসে আম্মারা@
এটি একটি আরবি শব্দগুচ্ছ, যার অর্থ "আত্মার প্রবৃত্তি"। ইসলামে, এটি মানুষের ভেতরের সেই অংশকে বোঝায় যা খারাপ কাজ ও পাপের দিকে ধাবিত করে।
নফসে আম্মারাকে সাধারণত তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়:
* মন্দ কাজের প্ররোচনা: এটি মানুষকে অন্যায় ও পাপ কাজের দিকে ঠেলে দেয়।
* অহংকার ও আত্ম-অহমিকা: এটি মানুষের মধ্যে অহংকার এবং নিজেদেরকে বড় ভাবার প্রবণতা সৃষ্টি করে।
* পার্থিব সুখের মোহ: এটি মানুষকে দুনিয়াবী ভোগ-বিলাসের পেছনে ছুটতে উৎসাহিত করে, যা আখিরাতের জীবনের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
নফসে আম্মারা নিয়ন্ত্রণের উপায়
নফসে আম্মারাকে নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং এর জন্য কিছু কার্যকর উপায় রয়েছে:
* আল্লাহর কাছে দু'আ: নিয়মিত আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা।
* খারাপ সঙ্গ ত্যাগ: নেতিবাচক প্রভাব ফেলে এমন মানুষ ও পরিবেশ থেকে দূরে থাকা।
* ভালো কাজে নিয়োজিত থাকা: নিজেকে গঠনমূলক ও পুণ্যের কাজে ব্যস্ত রাখা।
* কুরআন তেলাওয়াত ও বোঝা: নিয়মিত কুরআন তেলাওয়াত করা এবং এর গভীর অর্থ অনুধাবন করার চেষ্টা করা।
* ইসলামিক জ্ঞান অর্জন: দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করা এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
* ধৈর্য ও সহনশীলতা: বিপদে ও কষ্টে ধৈর্য ধারণ করা এবং সহনশীলতার অনুশীলন করা।
* ভুল স্বীকার ও সংশোধন: নিজের ভুলগুলো মেনে নেওয়া এবং সেগুলো শুধরে নেওয়ার জন্য চেষ্টা করা।
এই বিষয়গুলো অনুসরণ করে আপনি নফসে আম্মারাকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন এবং একটি উন্নত জীবনযাপন করতে পারবেন।
নফসে আম্মারা নিয়ে আপনার আর কোনো প্রশ্ন আছে কি?