A N Saifullah Ahmed Chowdhury

A N Saifullah Ahmed Chowdhury Entrepreneur | Freelancer | Digital Marketing Expert | CMS Web Designer | Content Writer | Volunteer I'm generally working as a contract-based freelancer.
(1)

To excel as a freelancer, IT innovation entrepreneur, Digital Marketing Expert & Web Designer, Affiliate Partner & Ambassador for prestigious organizations in Bangladesh, leveraging my expertise in digital marketing solutions. Committed to delivering exceptional results and utilizing valid, clean practices for Digital Marketing Solutions and Responsive Web Design by CMS. Seeking a promising career

in a leading organization, fueling professional growth, and making a significant impact in your business growth through unwavering dedication and top-notch performance. In my past experiences as a freelancer and working for agencies, I have learned how to work with clients and teams to finish a project successfully and perfectly. Making everything with genuine care, love, and common sense. Every client has the right to qualified person according to his requirements. I'm willing to talk before choosing me. I hope you feel comfortable working with me.

October Service Month Ending Program.Leo  District 315-B4, Bangladesh.Supporting by:Bangladesh Red Crescent Society, Cha...
31/10/2024

October Service Month Ending Program.
Leo District 315-B4, Bangladesh.
Supporting by:
Bangladesh Red Crescent Society, Chattogram unit

#যত্নের_ছায়ায়_ছড়ায়_মায়া

09/08/2024

প্রবাসীরদের ৯ দফা দাবি মেনে নিতে হবে!
১. প্রবাসীর লাশ ফ্রিতে দেশে নিতে হবে ১০০%
২. এয়ারপোর্টতে VIP সম্মান দিতে হবে ১০০%
৩. বিমানে টিকেট দাম কমিয়ে আনতে হবে ১০০%
৪. প্রবাসীর ফ্যামেলীর নিরাপত্তা দিতে হবে ১০০%
5. ১২ বৎসর পর অবশরে দেশে গেলে তাদের অবসর ভাতা দিতে হবে।
৬, সকল প্রবাসীকে প্রবাসী স্মার্ট কার্ড করে দিতে হবে।
৭. প্রবাসীদের জন্য উন্নত চিকিৎসা সেবা করতে হবে।
৮. সিন্ডিকেট ভেঙ্গে নতুন ভিসার দাম সীমিত করতে হবে।
৯. শর্তহীন ভাবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে প্রবাসীদেরকে লোন দিতে হবে।
সবার কাছে অনুরোধ রইল এটা নজরে আনার রাখার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে

09/08/2024

চাইতে গেলাম অধিকার, হয়ে গেলাম সরকার!✊🙂
পুলিশ ঢুকলো ক্যাম্পাসে,আমরা ঢুকলাম সংসদে!!
🇧🇩

ফিআমানিল্লাহ! ইনশাল্লাহ একটি সুন্দর, সমৃদ্ধ, সুশৃঙ্খল, সন্ত্র্যাস জঙ্গী মুক্ত, বহির-অভন্তরীন শত্রু ও ফ্যাসিবাদ স্বৈরাচার...
09/08/2024

ফিআমানিল্লাহ! ইনশাল্লাহ একটি সুন্দর, সমৃদ্ধ, সুশৃঙ্খল, সন্ত্র্যাস জঙ্গী মুক্ত, বহির-অভন্তরীন শত্রু ও ফ্যাসিবাদ স্বৈরাচারীর যৌথ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক শক্তিশালী বাংলাদেশ গঠনের যাত্রা শুরু হোক এই অন্তর্বতীনকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্ঠা নোবেল বিজয়ী বিশিষ্ঠ স্কলার ড.মুহাম্মদ ইউনুসসহ উপদেষ্ঠাগণদের মাধ্যমে ❤️
ইনশাল্লাহ আল্লাহ উক্ত সকল উপদেষ্ঠাগণকে আল্লাহর আরশের ছায়াতলে হায়াত বরকত রহমত দানের মাধ্যমে সৎ, দক্ষতা, দেশপ্রেমিক চেতনা, নেতৃত্ব ও নৈতিক গুনাবলি সম্পূর্ণ হিসেবে তারা যেন নিজেদের এবং বাঙালিকে একটি আদর্শ জাতি গঠনের মাধ্যমে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে রোল মডেল হিসেবে খুবই শীঘ্রই বাংলাদেশ তাদের নেতৃত্বে উপস্থাপণ করতে পারে-আমিন।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। ইনশাল্লাহ আল্লাহর রহমতে ভালো ও সুস্থ থাকুন সবাই এই দোয়া করি।আল্লাহর ওপর ভরসা--> সূরা ত...
17/06/2024

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। ইনশাল্লাহ আল্লাহর রহমতে ভালো ও সুস্থ থাকুন সবাই এই দোয়া করি।
আল্লাহর ওপর ভরসা-
-> সূরা তালাক, আয়াত ৩: "এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিজিক দেবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াকুল করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তাঁর লক্ষ্য উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেনই। নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের জন্য একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
যে/যারা আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট। আমি আল্লাহর উপর যেমন ভরসা করবো নিশ্চয় তিনি আমাকে/আমাদের তেমনি ফলাফল দিবেন।
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমরা যে ব্যক্তির দীনদারী ও নৈতিক চরিত্রে সন্তুষ্ট আছ তোমাদের নিকট সে ব্যক্তি বিয়ের প্রস্তাব করলে তবে তার সাথে বিয়ে দাও। তা যদি না কর তাহলে পৃথিবীতে ফিতনা-ফ্যাসাদ ও চরম বিপর্যয় সৃষ্টি হবে।
হাদিসের মান: হাসান সহীহ, ইরওয়া (১৮৬৮), সহীহাহ (১০২২), মিশকাত (২৫৭৯)
আবু হাতিম আল-মুযানী ও আইশ (রাঃ) হতেও এ অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে। আবু ঈসা বলেনঃ আবদুল হামীদের বিরোধিতা করা হয়েছে আবু হুরাইরা (রাঃ)-এর হাদীসের সনদে। এটাকে মুরসাল হিসেবে আবু হুরাইরা (রাঃ)-এর সূত্রে লাইস ইবনু সা'দ ইবনু আজলান হতে বর্ণনা করেছেন। লাইসের বর্ণনাটিকে ইমাম বুখারীও বিশুদ্ধতার নিকটতর বলেছেন এবং আবদুল হামীদের বর্ণনাকে সংরক্ষিত বলে মনে করেন না।
হাদিসের মান: হাসান সহিহ, জামে' আত-তিরমিজি: ১০৮৪
->সূরা নূর, আয়াত ৩২: "তোমাদের মধ্যে যারা অবিবাহিত (তারা পুরুষ হোক বা নারী) তাদের বিবাহ সম্পাদন কর এবং তোমাদের গোলাম ও বাঁদীদের মধ্যে যারা বিবাহের উপযুক্ত, তাদেরও। তারা অভাবগ্রস্ত হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দিবেন। আল্লাহ অতি প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
তাফসীরঃ
এ সূরায় অশ্লীলতা ও ব্যভিচার রোধ করার লক্ষে যেমন বিভিন্ন বিধি-বিধান দেওয়া হয়েছে তেমনি মানুষকে উৎসাহিত করা হয়েছে, সে যেন তার স্বভাবগত যৌনচাহিদা বৈধ পন্থায় পূরণ করে। সে হিসেবেই এ আয়াতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, বালেগ নারী-পুরুষ যদি বিবাহের উপযুক্ত হয়, তবে অভিভাবকদের উচিত তাদের বিবাহের জন্য চেষ্টা করা। এ ব্যাপারে বর্তমান সামর্থ্যই যথেষ্ট। বিবাহের পর স্ত্রী ও সন্তানদের ব্যয়ভার বহন করতে গিয়ে সে অভাবে পড়তে পারে এই আশঙ্কায় বিবাহ বিলম্বিত করা সমীচীন নয়। চরিত্র রক্ষার উদ্দেশ্যে আল্লাহ তাআলার উপর ভরসা করে বিবাহ দিলে অতিরিক্ত ব্যয় নির্বাহের জন্য আল্লাহ তাআলাই উপযুক্ত কোন ব্যবস্থা করে দেবেন।"
বিবাহ সংক্রান্ত হাদীস --> সহিহ বুখারী: ৫০৯১, হাদিসের মান: সহিহ হাদিস: সাহ্‌ল (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর নিকট দিয়ে অতিক্রম করছিল। তখন তিনি (সাহাবীবর্গকে) বললেন, তোমাদের এর সম্পর্কে কী ধারণা? তারা উত্তর দিলেন, “যদি কোথাও কোন মহিলার প্রতি এ লোকটি বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তার সঙ্গে বিয়ে দেয়া যায়। যদি সে সুপারিশ করে, তাহলে সুপারিশ গ্রহণ করা হয়, যদি কথা বলে, তবে তা শোনা হয়। রাবী বলেন, অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) চুপ করে থাকলেন। এরপর সেখান দিয়ে একজন গরীব মুসলিম অতিক্রম করতেই রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাদেরকে জিজ্ঞেস করলেন, এ ব্যক্তি সম্পর্কে তোমাদের কী ধারণা? তারা জবাব দিলেন, যদি এ ব্যক্তি কোথাও বিয়ের প্রস্তাব করে, তার সাথে বিয়ে দেয়া হয় না। যদি কারও জন্য সুপারিশ করে, তবে তা গ্রহণ করা হয় না। যদি কোন কথা বলে, তবে তা শোনা হয় না। তখন রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, দুনিয়া ভর্তি ঐ ধনীদের চেয়ে এ দরিদ্র লোকটি উত্তম। যেমন একজন নারীর জীবনে ফেরাউন এর মতো ধনী স্বামীর চেয়ে হযরত আলী (রাঃ) ও হযরত মূসা (আ.) এর মতো গরীব ধার্মিক, কর্মক্ষম পরীশ্রমী ও বিশ্বস্থ স্বামী অনেক উত্তম।
ভালো রাখুক আল্লাহ আমাদের সবাইকে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গরূপে তাওয়াক্কুল করার মতো সেই মজবুত ইমান দান করুন - আমিন। আর কুরআন ও সুন্নাহকে আমাদের দুনিয়াবী জীবনের তথাকথিত সমাজ ও শয়তানি ওয়াসওয়াসাই পথভ্রষ্ট নফসের গোলামীর উর্ধ্বে উঠে অনুসরণ করার তাওফিক দান করুন - আমিন।
জাঝাকাল্লাহ খয়রন!
মা'আস্সালাম

23/03/2024

আল্লাহ বলেন, আমি ৬টি জিনিসকে লুকিয়ে রেখেছি ৬টি স্থানে। কিন্তু মানুষ তা খুঁজে বেড়ায় ভিন্ন জায়গায়।
১. আমি দ্বীন ইসলামকে রেখেছি ক্ষুধা, দারিদ্রতা ও ধৈর্যের মধ্যে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে উদরপূর্তি ও দুনিয়ার স্বচ্ছলতার মধ্যে।
২. আমি সম্মান রেখেছি শেষ রাতের ইবাদতে, কিন্তু মানুষ খোঁজে, শাসক ও ক্ষমতাবানের সাহচর্যে।
৩. আমি সুখ স্বাচ্ছন্দ্য রেখেছি জান্নাতে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে দুনিয়াতে।
৪. আমি বড়ত্ব রেখেছি বিনয় ও নম্রে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে অহংকারে।
৫. আমি ধনী হওয়া রেখেছি অল্প তুষ্টিতে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে লোভ- লালসার মধ্যে।
৬. আমি দোয়া কবুল হওয়াকে নিহিত রেখেছি হালাল উপার্জনের মধ্যে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে হারাম উপার্জনে।
আল্লাহ পাক আমাদেরকে সঠিকভাবে আমল করার তাওফিক দান করুন, (আ-মীন।)

অহংকার:কুরআন:"তুমি কি দেখোনি যে, যেকে তার নিজের কর্মের জন্য পবিত্র মনে করা হয়েছে সে কিভাবে অহংকার করে?" (সূরা ফুসসিলত: 8...
23/03/2024

অহংকার:

কুরআন:
"তুমি কি দেখোনি যে, যেকে তার নিজের কর্মের জন্য পবিত্র মনে করা হয়েছে সে কিভাবে অহংকার করে?" (সূরা ফুসসিলত: 8)
"আর যারা অহংকার করে এবং সত্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাদের জন্য জাহান্নামের আযাব নির্ধারিত রয়েছে।" (সূরা আনফাল: 15)
হাদিস:
রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তির হৃদয়ে অণু পরিমাণ অহংকার থাকবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না।" (সহীহ মুসলিম)

হিংসা:

কুরআন:
"তোমরা হিংসা থেকে সাবধান; কারণ হিংসা অনেক মন্দ কাজের প্ররোচনা দেয়।" (সূরা মায়িদা: 32)
"তোমরা হিংসা পোষণ করো না, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যের চেয়ে বেশি রিযক পেয়েছে।" (সূরা আন-নিসা: 32)
হাদিস:
রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "তোমরা একে অপরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, বিদ্বেষ পোষণ করো না, একে অপরের সাথে মুখ ফিরিয়ে নাও, এবং আল্লাহর বান্দা হিসেবে পরস্পর ভাই ভাই হয়ে থাকো।" (সহীহ বুখারী)

বিদ্বেষ:

কুরআন:
"তোমরা যদি বিদ্বেষ পোষণ করো, তবে তোমাদের জন্য আল্লাহর কাছে মাগফিরাতের কোন উপায় নেই।" (সূরা আলে ইমরান: 133)
"তোমরা একে অপরের প্রতি সদয় ও দয়ালু হও, এবং আল্লাহর রহমতের প্রতি আশাবাদী হও।" (সূরা আল-হাদীদ: 10)
হাদিস:
রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি অন্যের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, সে যতক্ষণ না তার বিদ্বেষ পরিত্যাগ করে ততক্ষণ পর্যন্ত সে ঈমানের স্বাদ পাবে না।" (তিরমিযী)

তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য:
কাউকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা বাজে অভ্যাস। সাধরণত নিচু মন-মানসিকতার ও ছোটলোক প্রকৃতির মানুষ এই ঘৃণিত কাজে জড়িত থাকে। অন্যকে ছোট করে সাময়িক মনে মনে সুখ পেলেও দিনশেষে নিজের ক্ষতি করে তারা।
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা এই নোংরা ও ঘৃণিত কাজ থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। আর এসব কাজকে নিকৃষ্ট বলে ঘোষণাও দিয়েছেন। ফলে কোনো মুমিন কখনো এসব কাজে লিপ্ত হতে পারে না।
কুরআন:
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদাররা, কোনো সম্প্রদায় যেন অন্য কোনো সম্প্রদায়কে বিদ্রুপ না করে, হতে পারে তারা বিদ্রুপকারীদের চেয়ে উত্তম। আর কোনো নারীও যেন অন্য নারীকে বিদ্রুপ না করে, হতে পারে তারা বিদ্রুপকারীদের চেয়ে উত্তম। আর তোমরা একে অপরের নিন্দা করো না এবং তোমরা একে অন্যকে মন্দ উপনামে ডেকো না। ঈমানের পর মন্দ নাম কতই না নিকৃষ্ট! আর যারা তাওবা করে না, তারাই তো জালিম।তোমরা একে অপরকে তুচ্ছ মনে করো না, একে অপরের দোষত্রুটি অনুসন্ধান করো না।’ (সুরা হুজরাত, আয়াত : ১১)
"তোমরা পরস্পরের প্রতি বিনীত ও নম্র হও।" (সূরা আল-কাহফ: 19)

হাদিস:
রাসুল (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি মানুষকে তুচ্ছ মনে করে, সে আল্লাহর কাছে তুচ্ছ।" (তিরমিযী)

উপসংহার:

ইসলামে অহংকার, হিংসা, বিদ্বেষ ও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য নিন্দনীয় গুণাবলী। এগুলো একজন মুমিনের ঈমান ও নৈতিকতাকে নষ্ট করে।

আস্সলামু আলাইকুম! আসা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমত ছায়ায় সুস্থতার সাথে আহলান সাহলান মাহে রমজানের রোজা রাখছেন।আজ আরেকটি গুর...
21/03/2024

আস্সলামু আলাইকুম! আসা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমত ছায়ায় সুস্থতার সাথে আহলান সাহলান মাহে রমজানের রোজা রাখছেন।
আজ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল ও তাসবিহ সম্পর্কে আপনাদের শেয়ার করছি। যার সাথে হয়তো আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত।
তাসবিহে ফাতেমি কী? পড়লে যে সওয়াব হয়---

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরে এবং ঘুমানোর আগে (৩৩) বার সুবহানাল্লাহ, (৩৩) বার আলহামদুলিল্লাহ্ এবং (৩৪) বার আল্লাহু আকবার পড়ার কথা হাদিসে রয়েছে। একে তাসবিহে ফাতেমি বলা হয়। এর বিশেষ সওয়াব রয়েছে। এই তাসবিহগুলোর প্রত্যেকটিতে আল্লাহ তায়ালার প্রশংসামূলক বাক্য রয়েছে। এই তাসবিহ প্রচলনের পেছনে বিশেষ একটি ঘটনা রয়েছে।
হাদিস থেকে জানা যায়- নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরিবারের সদস্য ও মেয়েদের মধ্যে সব থেকে আদরের ছিলেন হজরত ফাতেমা রা.। তিনি সংসারের সব কাজ নিজ হাতেই করতেন। হজরত আলী রা. বলেন, একবার গমের চাক্কি পেষণ করতে করতে ফাতেমা রা.-এর হাতে ফসকা পড়ে যায়, এতে তার কাজ করতে অনেক কষ্ট হচ্ছিল।
এমন সময় একবার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামে দরবারে অনেক গনীমত জমা হল। এতে দাস-দাসীও ছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামের মাঝে সেগুলো বণ্টন করে দিচ্ছিলেন।

আলী রা. বলেন, আমি হজরত ফাতেমা (রা.)-কে বললাম, যদি তুমি তোমার বাবার কাছে গিয়ে একজন খাদেম চেয়ে নাও, তাহলে ভালো হয়। এতে তোমার কাজকর্ম করতে সুবিধা হবে।

হজরত ফাতেমা রা. রাসুল (সা.)-এর কাছে গেলেন, কিন্তু সেখানে অনেকের ভিড় থাকায় ফিরে এলেন। পরদিন রাসুল (সা.) নিজেই মেয়ের বাড়িতে এসে বললেন, ‘গতকাল তুমি কী কাজে গিয়েছিলে?’ তিনি চুপ হয়ে গেলেন (লজ্জায় কথা বলতে পারলেন না)।

আলী রা. বলেন, আমি নিজেই বললাম, হে আল্লাহর রাসুল সা.! চাক্কি পেষণ করতে করতে তার হাতে দাগ পড়ে গেছে। সংসারের কাজ করতে তার অনেক কষ্ট হয়। তাই আমি তাকে বলেছি, একজন খাদেম নিতে পারলে কাজে সুবিধা হত।

একথা শুনে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘ফাতেমা! আল্লাহকে ভয় করো, এবং তাঁর হুকুম-আহকাম পালন করো, আর ঘরের কাজকর্ম করতে থাকো।

আল্লাহর রাসুল (সা.) তার মেয়ে ফাতেমা রা. ও জামাতা হযরত আলী রা.-কে আরও বলেন, ‘আমি কি তোমাদের এমন কিছু বলে দেবো না— যা তোমাদের জন্য খাদেম অপেক্ষাও উত্তম হবে? যখন তোমরা তোমাদের বিছানায় যাবে, তখন তোমরা (৩৩) বার সুবহানাল্লাহ, (৩৩) বার আলহামদুলিল্লাহ্ এবং (৩৪) বার আল্লাহু আকবার বলবে; তা খাদেম অপেক্ষাও তোমাদের জন্য উত্তম হবে।’ -(বুখারি, হাদিস : ৩৭০৫)’
এ কথা শুনে ফাতেমা (রা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহর নির্ধারিত ভাগ্য এবং তাঁর রাসুলের প্রস্তাবে সন্তুষ্ট’। (বুখারি (ইফা), হাদিস : ৩৪৪০)

আরেক হাদিসে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফুফাতো বোনের ঘটনাও এভাবেই এসেছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা দুই বোন ও রাসুল (সা.)-এর কন্যা হজরত ফাতেমা (রা.) মিলে রাসুল (সা.)-এর কাছে উপস্থিত হলাম। আমরা নিজেদের সমস্যার কথা তুলে ধরে একজন খাদেম চাইলাম।
রাসুল (সা.) বলেন, ‘খাদেম দেওয়ার ক্ষেত্রে তো বদরের পুত্রহারা সন্তান তোমার চেয়ে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত। আমি তোমাদের খাদেমের চেয়েও অধিক উত্তম জিনিস বলব। প্রত্যেক নামাজের পর এই তিনটি শব্দ অর্থাৎ সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার ৩৩ বার আর একবার এই দোয়া পড়বে—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদির। -(মুসলিম, হাদিস : ১২৩৯)

খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) স্ত্রীকে বললেন- ‘প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি বেশিক্ষণ বাঁচবো বলে মনে হচ্ছে না। তুমি আমার সারাটা শরীর পরী...
19/03/2024

খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) স্ত্রীকে বললেন- ‘প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি বেশিক্ষণ বাঁচবো বলে মনে হচ্ছে না। তুমি আমার সারাটা শরীর পরীক্ষা করে দেখ, এমন কোনো স্থান কি আমার শরীরে আছে যেখানে শত্রুর তরবারীর আঘাত নেই’?
দীর্ঘক্ষণ পরীক্ষা করে স্ত্রী উত্তর দিলেন- ‘না। আল্লাহর রাস্তায় আপনি এত বেশি যুদ্ধ করেছেন যে আপনার সারাটা শরীরেই শত্রুর আঘাত আছে’।
খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) তখন দুঃখ নিয়ে বললেন- ‘আল্লাহর কসম, প্রতিটা জিহাদে আমার নিয়ত থাকতো যেন আমি ময়দানে শত্রুর আঘাতে মারা যাই, তাতে যেন শহীদের মর্যাদা পাই। কিন্তু আফসোস, দেখ আজ যুদ্ধের ময়দানে মৃত্যু না হয়ে আমার মৃত্যু হচ্ছে আমারই বিছানায়! আমায় কি আল্লাহ শহীদদের মাঝে রাখতে চান না’?
স্বামীর আফসোস দেখে স্ত্রী কিছুক্ষণ মৌন রইলেন। এরপর করলেন সেই বিখ্যাত উক্তি :- ‘আপনার নাম স্বয়ং রাসুল (সা.) রেখেছিলেন সাইফুল্লাহ/আল্লাহর তরবারী (⚔️) এমন কোনো তরবারী কি দুনিয়ায় আছে যেটা আল্লাহর তরবারীর মোকাবিলা করতে পারে? তাইতো ময়দানে আপনার মৃত্যু হয়নি কারণ আল্লাহ তার তরবারী মাটিতে লুটিয়ে যেতে দেননি’। সুবহানাল্লাহ 💞

আল্লাহর হুকুমে ও আমার মনের তীব্র আকাঙ্খা আমার নাম "এ এন সাইফুল্লাহ আহমদ চৌধুরী"
উল্লেখ্য যে,
১. এ ( A) এর আমার নামে যা বুঝানো হয়েছে তা হল "আব্দুল্লাহ" অর্থ আল্লাহর দাস বা গোলাম

২. এন ( N ) এর আমার নামে যা বুঝানো হয়েছে তা হল "নূর" অর্থ পবিত্র আলো বা আগুন

৩. সাইফুল্লাহ অর্থ আল্লাহর তরবারি | যেই উপাধি স্বয়ং রাসুল (সা.) দিয়েছিলেন খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) কে- "সাইফুল্লাহ"। আল্লাহর সন্তুষ্ঠি অর্জনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ অপরাজিত ও অহংকারমুক্ত সৈনিক | সত্যের ও ন্যায়ের পথের পথিক । জীবনে যে আল্লাহর হুকুমে নিজের লক্ষ্য অর্জনে "লিল্লাহি তাকবীর আল্লাহ আকবর" ধ্বনিতে শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যেতে জানে পিছনে না তাকিয়ে দ্বীন ইসলামের জন্য শহীদি তামানা নিয়ে দ্বীন ইসলাম জন্য ও জীবনযুদ্ধ ময়দান থেকে পলায়ন করে না।

৪. আহমদ নামের আরবি অর্থ হলো অদ্বিতীয় (অতুলনীয় ও শ্রেষ্ঠ বীর), সচেতন, সদাচার। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরবি ভাষায় আহমদ নামের অর্থ হিসেবে মিলনসার, প্রগতিশীল, মানবিক হিসেবেও বর্ননা করা বোঝানো হয়েছে। এটিই রাসুল (সা.) এর একটি নামো।

৫. চৌধুরী- এটিই আমাদের বংশীয় টাইটেল।
চৌধুরী শব্দের চৌর উৎপত্তি চৌ বা চৌত অর্থ চার বোঝায় আর ধুরী শব্দের অর্থ ধারক। মূলত এই দুইটা শব্দের মিশ্রনে চৌধুরী শব্দের উৎপত্তি। ভারতীয় উপমহাদেশে কোন সামন্ত রাজা যিনি যুদ্ধের জন্য নৌ, হস্তী, অশ্ব ও পদাতি এই চার শক্তির অধিকারী সেনাপতি হতেন। তাদের ওই সাম্রাজ্যের সম্রাট চৌধুরী পদবীতে ভূষিত করতেন।

আমার নামের অর্থের ভাবসম্প্রসারন করেছি কারন আছে। এই নাম আমাকে আল্লাহ হুকুমেই আমার জন্য যেই উদ্দেশ্যে নির্ধারিত হয়েছে তা হল খিলাফতের (আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব) দায়িত্ব দিয়ে দুনিয়া প্রেরন করেছে আল্লাহর দ্বীন ইসলাম পক্ষে কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক ব্যক্তি জীবনে, পরিবারিক জীবনে, সমাজে, রাষ্ট্রে ও বিশ্বব্যাপি হিকমতে ও বুদ্ধির সাথে কায়েমের মাধ্যমে সত্য ন্যায়ের পক্ষে সংগ্রাম অব্যাহত রেখে মুসলমান ও মানবতার সেবায় নিস্বার্থে আল্লাহর সন্তুষ্ঠি জন্য কাজ করার দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হয়েছে তা স্বরণ করিয়ে দেই প্রতিনিয়ত আমিন আলহামদুল্লিলাহ। ইনশাল্লাহ আমাকে আমার উক্ত নামের (উপাধির) মর্যাদা যাতে রক্ষা করতে পারি সেই দ্বীনি ইলম - আমল - উত্তম আখলাক অর্জন করার তাওফীক দান করুন। আমাকে সেই মেধা, ইলম - শিক্ষাগত যোগ্যতা - হালাল আর্থিক সচ্ছলতা (দুনিয়াবি ও আখিরাত উভয় জাহানে আল্লাহর সন্তুষ্ঠি অর্জনে সহায়ক), মানবিক ও নৈতিক মূল্যবোধ সম্পূর্ণ, বিবেকবান, নেতৃত্বের গুণাবলি সম্পূর্ণ হওয়ার, সত্য ও মিথ্যার পার্থক্যকারি, ন্যায়বিচার করার হিকমত অবলম্বনকারি ও আল্লাহর দ্বীন কায়েমে সহায়ক হালাল উচ্চবিত্ত/ অর্থবান রিযিক অর্জন করে দ্বীনের দাওয়াত নিয়ে মানবতার সেবা করার তাওফীক দান করুন। আমিন আলহামদুল্লিলাহ ইনশাল্লাহ। একজন আদর্শবাণ সন্তান মা ও বাবার, আদর্শবাণ মানসিক ও চক্ষু শীতলকারী স্বামী স্ত্রী জন্য, আদর্শবাণ দায়িত্বশীল পিতা আল্লাহর প্রেরিত আমানত নিজ সন্তানদের জন্য ও আদর্শবাণ দায়িত্বশীল ও আল্লাহ ভীরু নেতা মানবতার সেবা করা - ন্যায় ও সত্যের পক্ষে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালনে নেতৃত্ব দানকারি হওয়ার তাওফীক দান করুন।আমিন আলহামদুল্লিলাহ ইনশাল্লাহ।

বেশ কিছু অযৌক্তিক আইনি জটিলতাই আছি যা হল বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে মনে করি আমার ব্যক্তি স্বাধীনতা সরাসরি হস্থক্ষেপ অতএব দোয়া করবেন যে, খুব দ্রত সব ঠিক করে যাতে আমার সকল নথিতে "এ এন সাইফুল্লাহ আহমদ চৌধুরী" লিপিবদ্ধ করতে সক্ষম হই।

19/03/2024

আস্সলামু আলাইকুম! আসা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমত ছায়ায় সুস্থতার সাথে আহলান সাহলান মাহে রমজানের রোজা রাখছেন। আমার রাসুল (সা.) যেই দোয়াগুলো নিয়মিত পড়তেন। আর আমিও নিয়মিত পড়ার চেষ্ঠা করি ফেতনা ও জ্যাহিলিয়াত এই যুগে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে! প্রতিনিয়ত কত গুন্নাহ ( কবিরাহ ও ছগিরাহ) করছি।

তাই আমাদের প্রয়োজন নিয়মিত যখনি সুযোগ পায় মজলিসের কাফফারার দু’আ পাঠ করা---
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِه سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ
উচ্চারণঃ সুবহাানাল্লাাহি ওয়া বিহামদিহী সুবহাানা কাল্লাাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা আশহাদু আল লাা ইলাাহা ইল্লাা আনতা আস্তাগফিরুকা ওয়া আতূবু ইলাইক।

অর্থঃ হে আল্লাহ! আমরা আপনার পবিত্রতা বর্ণনা করছি এবং প্রশংসা ব্যক্ত করছি। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি ছাড়া অন্য কোন মা‘বুদ নেই, আমি আপনার নিকট ক্ষমা চাচ্ছি এবং আপনার দিকেই ধাবিত হচ্ছি।

উৎসঃ
সুনান তিরমিজি, হাদীস নং-৩৪৩৩; মুস্তাদরাকে হাকিম; আবু দাঊদ, হাদীস নং-২/৬৬২

উপকারিতাঃ
(১) হযরত আবু বারযাহ আস্লামী (রাযিঃ) বর্ননা করেন যে, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শেষ বয়সে এই অভ্যাস ছিল যে, যখন মাজলিস হইতে উঠিবার এরাদা করিতেন তখন--
سُبْحَانَكَ اَللهم وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلٰهَ إِلاَّ أَنتَ أسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيكَ
পড়িতেন। এক ব্যাক্তি আরজ করিলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ, আজকাল আপনি একটি দু’আ পাঠ করেন যাহা পূর্বে করিতেন না। তিনি এরশাদ করিলেন,এই দু’আ মাজলিশের (ভূল ভ্রান্তির জন্য কাফফারা স্বরূপ)।
অর্থঃ আয় আল্লহ! আপনি পবিত্র, আমি আপনার প্রশংসা করিতেছি, আমি সাক্ষ্য দিতেছি যে, আপনি ব্যতীত কোন মা’বুদ নেই, আমি আপনার নিকট ক্ষমা চাহিতেছি এবং আপনার নিকট তওবা করিতেছি। (আবু দাউদ)
(২) আবু উবায়দা ইবন আবু সাফার কুফী এর নাম হল আহমাদ ইবন আবদুল্লাহ হামদানী (রহঃ) আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তাআলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কেউ যদি কোন মজলিসে বসে আর তাতে সে অধিক অনর্থক কথাবার্তা বলে ফেলে তবে মজলিস থেকে প্রস্থানের পূর্বে এই দু’আ পাঠ করলে সেই মজলিসে তার যে ত্রুটি হয়েছে তা মাফ করে দেওয়া হবে। দু’আ টি
سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلٰهَ إِلاَّ أَنتَ أسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيكَ
(৩) হযরত জুবায়ের ইবনে মুতইম (রাযিঃ) বর্ননা করেন যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যে ব্যক্তি যিকিরের মজলিশের (শেষে) এই দুয়া পড়িল--
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِه سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ
এই দুয়া সেই জিকিরের মজলিশের জন্য এইরূপ, যেরূপ (গুরুত্তপূর্ন কাগজপত্রের উপর) মোহর লাগাইয়া দেওয়া হয়। অর্থাৎ এই মজলিশ আল্লাহ তায়ালার নিকট কবুল হইয়া যায় এবং উহার আজর ও সওয়াব আল্লাহ তায়ালার নিকট রক্ষিত হইয়া যায়। আর যদি এই দুয়া এমন মজলিশে পড়া হয় যেখানে অযথা কথাবার্তা বলা হইয়াছে তবে এই দুয়া উক্ত মজলিশের কাফফারা হইয়া যাইবে। (মুস্তাদরাকে হাকিম)
মুস্তাদরাকে হাকিম ছাড়াও হাদীসের আরো একাধিক কিতাবে হাদীসটি এসেছে।
ইমাম তাবরানী একই সাহাবী থেকে বর্ণনা করেনঃ
الدعاء للطبراني (ص: 537)
1919 - حدثنا إسحاق بن أحمد الخزاعي المكي، ثنا عبد الجبار بن العلا، ثنا سفيان، عن محمد بن عجلان، عن مسلم بن أبي مريم، عن نافع بن جبير بن مطعم، عن أبيه، رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: " من قال: سبحان الله وبحمده سبحانك اللهم وبحمدك أشهد أن لا إله إلا أنت أستغفرك وأتوب إليك فقالها في مجلس ذكر كانت كالطابع يطبع عليها، ومن قالها في غير مجلس ذكر كانت كفارة "
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যে ব্যক্তি যিকিরের মজলিশের (শেষে) এই দুয়া পড়িল--
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِه سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ
এই দুয়া সেই জিকিরের মজলিশের জন্য এইরূপ, যেরূপ (গুরুত্তপূর্ন কাগজপত্রের উপর) মোহর লাগাইয়া দেওয়া হয়। অর্থাৎ এই মজলিশ আল্লাহ তায়ালার নিকট কবুল হইয়া যায় এবং উহার আজর ও সওয়াব আল্লাহ তায়ালার নিকট রক্ষিত হইয়া যায়। আর যদি এই দুয়া এমন মজলিশে পড়া হয় যেখানে অযথা কথাবার্তা বলা হইয়াছে তবে এই দুয়া উক্ত মজলিশের কাফফারা হইয়া যাইবে।
(কিতাবুদ দুআ-১৯১৯)
একই অর্থে মুজামে কাবীরেও এসছেঃ
المعجم الكبير للطبراني (2/ 138)
1586 - حدثنا العباس بن حمدان الحنفي، ثنا عبد الجبار بن العلاء، ثنا سفيان، حدثني ابن عجلان، عن مسلم بن أبي مريم، عن نافع بن جبير، عن أبيه، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: " من قال: سبحان الله، وبحمده، سبحانك اللهم وبحمدك، أشهد أن لا إله إلا أنت، أستغفرك وأتوب إليك، فقالها في مجلس ذكر كان كالطابع يطبع عليه، ومن قالها في مجلس لغو، كانت كفارة له "
একই অর্থে নাসাঈর আমালুল ইয়াওম কিতাবেও এসছেঃ
عمل اليوم والليلة للنسائي (ص: 319)
424 - أخبرني زكريا بن يحي حدثنا عبد الجبار بن العلاء حدثنا سفيان حدثنا ابن عجلان عن مسلم وداوود بن قيس عن نافع بن جبير عن أبيه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم
من قال سبحان الله وبحمده سبحانك اللهم وبحمدك لا إله إلا أنت أستغفرك وأتوب إليك فقالها في مجلس ذكر كانت كالطابع يطبع عليه ومن قالها في مجلس لغو كانت كفارته
৪- আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোক মাজলিসে বসে প্রয়োজন ছাড়া অনেক কথাবার্তা বলেছে, সে উক্ত মাজলিস হতে উঠে যাওয়ার আগে যদি বলেঃ ‘‘সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা আশহাদু আন লা ইলাহা ইল্লা আনতা আসতাগফিরুকা ওয়া আতূবু ইলাইকা।’’ - “হে আল্লাহ! তুমি পবিত্র এবং সমস্ত প্রশংসা তোমার জন্য। আমি সাক্ষ্য দেই যে, তুমি ব্যতীত আর কোন মা’বূদ নেই, তোমার কাছে আমি ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং তোমার দিকেই প্রত্যাবর্তন করি”, তাহলে উক্ত মাজলিসে তার যে অপরাধ হয়েছিল তা ক্ষমা করে দেয়া হবে।
(তিরমিযী হাঃ ৩৪৩৩)
*হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
মুসলিম ব্যক্তির উচিত যে, সে যেন সর্বশক্তিমান আল্লাহকে প্রতিটি জায়গায় স্মরণ করে। সুতরাং সে আল্লাহকে স্মরণ করবে যে কোনো সভা,মিটিং, প্রোগ্রাম, আলোচনার স্থান, সফর, বাসস্থান,দাওয়াত এবং ভোজ ও ওয়ালিমার অনুষ্ঠানসমূহে তথা তার জীবনের সমস্ত শাখা-প্রশাখায়।

19/03/2024

আস্সলামু আলাইকুম! আসা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমত ছায়ায় সুস্থতার সাথে আহলান সাহলান মাহে রমজানের রোজা রাখছেন। আমার রাসুল (সা.) যেই দোয়াগুলো নিয়মিত পড়তেন। আর আমিও নিয়মিত পড়ার চেষ্ঠা করি ফেতনা ও জ্যাহিলিয়াত এই যুগে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে! প্রতিনিয়ত কত গুন্নাহ ( কবিরাহ ও ছগিরাহ) করছি।
তাই আমাদের প্রয়োজন নিয়মিত যখনি সুযোগ পায় সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার পাঠ করা--
أللّٰهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ

উচ্চারণঃ “আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ’বদুকা ওয়া আনা আ’লা আহ্‌দিকা ওয়া ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ’উযুবিকা মিন শার্‌রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি’মাতিকা আ’লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্‌ফির্‌লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্‌যুনূবা ইল্লা আনতা

অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমার রব। তুমি ছাড়া আর কোনো সত্য মাবুদ নাই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ, আমি তোমার বান্দা। আমি তোমার ওয়াদা ও অঙ্গীকারের উপর সাধ্যানুযায়ী প্রতিষ্ঠিত। আমি অনিষ্টকর যা কিছু করেছি তা থেকে তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমার উপর তোমার যে নিয়ামত আছে তার স্বীকৃতি দিচ্ছি। তোমার নিকট আমার গুনাহের স্বীকৃতি দিচ্ছি। সুতরাং তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও; কেননা তুমি ছাড়া আর কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারে না।

উৎসঃ
(সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৮৬৭)

উপকারিতাঃ
(১) হযরত সাদ্দাদ ইবনে আওস (রাযিঃ) হইতে বর্নিত আছে যে, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, সাইয়্যেদুল এস্তেগফার (অর্থাৎ মাগফিরাত চাওয়ার সর্বোত্তম তরীকা) এই যে, এইভাবে বলিবে--
"اللهم أنت ربي لا إله إلا أنت خلقتني وأنا عبدك وأنا على عهدك ووعدك ما استطعت، أعوذ بكمن شر ما صنعت، أبوء لك بنعمتك عليَّ وأبوء لك بذنبي فاغفر لي فإنه لا يغفر الذنوب إلا أنت"
’অর্থঃ আয় আল্লাহ, আপনিই আমার রব, আপনি ব্যতীত কোন মা’বুদ নাই, আপনিই আমাকে সৃষ্টি করিয়াছেন। আমি আপনার বান্দা, আমি সামার্থ্যানুযায়ী আপনার সহিত কৃত অঙ্গীকার ও ওয়াদার উপর কায়েম আছি, আমি আমার কৃত খারাপ আমল হইতে আপনার আশ্রয় গ্রহন করিতেছি । আমার উপর আপনার যে সমস্ত নেয়ামত রহিয়াছে উহা স্বীকার করিতেছি এবং আপন গুনাহেরও স্বীকারোক্তি করিতেছে। অতএব আমাকে মাফ করিয়া দিন। কেননা আপনি ব্যাতীত কেহ গুনাহসমূহ মাফ করিতে পারে না।’
রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন যে, যে ব্যাক্তি দিলের একিনের সহিত দিনের যে কোন অংশে এই কালিমাগুলি পড়িয়াছে এবং সেইদিন সন্ধ্যার পূর্বে তাহার মৃত্যু হইয়া গিয়াছে সে জান্নাতীদের মধ্য হইতে হইবে। এমনিভাবে যদি কেহ দিলের একিনের সহিত রাত্রের কোন অংশে এই কালিমাগুলো পড়িয়াছে এবং সকাল হওয়ার পূর্বে তাহার মৃত্যু হইয়া গিয়াছে সে জান্নাতীদের মধ্য হইতে হইবে। (বোখারী)
(২) আবু মামার (র)......শাদ্দাদ ইবন উস (রাঃ) থেকে বর্ণিত । নবী (সা) বলেছেনঃ সাইয়্যেদুন ইস্তিগফার হলো বান্দার এ দু’আ পড়া--
اللهم أنت ربي لا إله إلا أنت خلقتني وأنا عبدك وأنا على عهدك ووعدك ما استطعت، أعوذ بكمن شر ما صنعت، أبوء لك بنعمتك عليَّ وأبوء لك بذنبي فاغفر لي فإنه لا يغفر الذنوب إلا أنت
অর্থঃ হে আল্লাহ তুমিই আমার প্রতিপালক । তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই । তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ । আমি তোমারই গোলাম । আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি । আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে পানাহ চাচ্ছি । তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়াঁমত দিয়েছ তা স্বীকার করছি । আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি । তুমি আমাকে মাফ করে দাও । কারন তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না । যে ব্যক্তি দিনের (সকাল) বেলায় দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এ ইস্তিগফার পড়বে আর সন্ধা হওয়ার আগেই সে মারা যাবে, সে জান্নাতী হবে । আর যে ব্যাক্তি রাতের (প্রথম) বেলায় দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এ দু’আ পড়ে নেবে আর সে ভোর হওয়ার আগেই মারা যাবে সে জান্নাতী হবে । সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৮৬৭

19/03/2024

আস্সলামু আলাইকুম! আসা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমত ছায়ায় সুস্থতার সাথে আহলান সাহলান মাহে রমজানের রোজা রাখছেন। মার দৈনন্দিন জীবনের পছন্দনীয় কয়েকটি দোয়া যা আমার প্রিয় রাসুল (সা.) পড়তেন তা আপনাদের শেয়ার করলাম। হয়তো অনেকেরই পরিচিত তারপরও ফেসবুকে ঢুকলে চোখ পড়লে নিজেকে ও আমার মুসলমান ভাই-বোনদের স্বরণ করিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে দিলাম।
১- আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন কোন কিছু পছন্দ করতেন তখন বলতেনঃ আল-হামদু লিল্লাহিল-লাদী বি নি’মাতিহি তাতিমুস-সালিহাত (প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য যার রহমতে ভাল কাজ সম্পন্ন হয়েছে)।' আর যদি সে অপছন্দের কিছু দেখতে পায়, তাহলে বলতেন: 'আল-হামদু লিল্লাহি 'আলা কুল্লি হাল (সকল পরিস্থিতিতে আল্লাহর প্রশংসা)'। --- [সুনানে ইবনে মাজাহ ৩৮০৩]
২- রাসুল (সা.) চক্ষুশীতলকারী উত্তম জীবন সঙ্গী ও সন্তান পাওয়ার জন্য কুরআন শরীফের যেই আয়াতটি বেশি বেশি পড়তে বলেছেন - ‘রাব্বানা হাব্লানা মিন আযওয়াঝিনা ওয়া জুর্রিয়াতিনা কুর্রাতা আইয়ুনিও ওয়াঝআলনা লিলমুত্তাক্বিনা ইমামা।’
অর্থ : ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের এমন স্ত্রী ও সন্তান দান করুন। যারা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দেয় আর আমাদেরকে (পুরুষদেরকে) মুত্তাকি লোকদের নেতা বানিয়ে দাও।’ - [সুরা ফুরক্বান : আয়াত ৭]
"রাসুল (সাঃ) নিজেই এই আয়াতটি নিয়মিত তেলাওয়াত করতেন ও সবাইকে তেলাওয়াত করতে বলতেন, তোমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করো কুরআন শরীফের সুরা ফুরক্বানের ৭৪ নম্বর অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আয়াতটি পাঠ করে তাহলে আল্লাহ তোমাদের চক্ষুশীতলকারী উত্তম জীবনসঙ্গী ও সন্তানের দান করবেন।"
- [হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত- সহিহ বুখারী হাদিস নং: ৬৩৭৬; হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত - সহিহ মুসলিম হাদিস নং: ১৪৯৩; হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত- সুনান আবু দাউদ হাদিস নং: ২০৪৭; হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত - তিরমিযী হাদিস নং: ৩৫১১; হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত - ইবনে মাজাহ হাদিস নং: ১৯১১]
৩-”রাব্বি ইন্নি লিমা আনযালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিন ফাক্বীর”
"..হে আমার রব, নিশ্চয় আপনি আমার প্রতি যে অনুগ্রহই নাযিল করবেন, আমি তার মুখাপেক্ষী।" (সূরা কাসাস, ২৪)
এই এক বাক্যে আছে কৃতজ্ঞতা, প্রশংসা আর দোয়ার সমন্বয়। এই বাক্য বলার কারণে আল্লাহ মুসা আলাইহিস সালামকে স্ত্রী, বাসস্থান এবং কর্ম দিয়েছিলেন। - ইবন আশূর (রাহিমাহুল্লাহ)
[আত-তাহরীর ওয়াত-তানওয়ীর: ২০/৩৮৮]

Address

Plot # 552/336, Road # 05, Lane # 01, Jalalabad Co Operative Housing Society, West Khulshi, Police Station/Khulshi
Chittagong
4202

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A N Saifullah Ahmed Chowdhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to A N Saifullah Ahmed Chowdhury:

Share