Arif Mohammad

Arif Mohammad "Capturing emotions, crafting memories. Through our lens, your story lives forever. Let’s create magic together."
(1)

কে জিতবে,  দেখা যাক.....
21/11/2025

কে জিতবে, দেখা যাক.....

😲😲
21/11/2025

😲😲

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাফি মায়ের সঙ্গে মাংস কিনতে গিয়েছিলেন বংশালের কসাইটুলিতে। মাংসের...
21/11/2025

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাফি মায়ের সঙ্গে মাংস কিনতে গিয়েছিলেন বংশালের কসাইটুলিতে।

মাংসের দোকানের সামনে দাঁড়িয়েই ঘটে যায় সেই ভয়াল মুহূর্ত। সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে হঠাৎ শুরু হয় তীব্র ভূমিকম্প।

শক্তিশালী ঝাঁকুনিতে পাশের ভবনের রেলিং ভেঙে সোজা পড়তে থাকে রাফি ও তার মায়ের ওপর।

আহত অবস্থায় স্থানীয় লোকজন দ্রুত দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা রাফিকে মৃত ঘোষণা করেন।

রাফির মা এখনও অপারেশন থিয়েটারে চিকিৎসাধীন। তিনি এখনও জানেন না তার ছেলে আর বেঁচে নেই। বারবার ছেলের কথা জিজ্ঞেস করছেন। কিন্তু জগতের কোনো মানুষের শক্তি নেই এই প্রশ্নের জবাব তাকে দেওয়ার।

বীরপুরুষছেলে অস্ট্রেলিয়া থাকে। প্রতিমাসে বাবার একাউন্টে টাকা পাঠায়। বাবা সেখান থেকে কিছু টাকা তুলে সংসার চালায়, বাকী টা...
13/11/2025

বীরপুরুষ

ছেলে অস্ট্রেলিয়া থাকে। প্রতিমাসে বাবার একাউন্টে টাকা পাঠায়। বাবা সেখান থেকে কিছু টাকা তুলে সংসার চালায়, বাকী টাকা জমা থাকে একাউন্টে। গত দুই বছর এভাবেই চলেছে তাদের সংসার। এরই মধ‍্যে ছেলের পাঠানো টাকা জমা হতে হতে দশ লাখে পরিণত হয়েছে।

এবার ছেলে সেটা টাকা তার মায়ের নামে ফিক্সড ডিপোজিট করে রাখতে চায়। বাবাও তাতে খুশি।

আজ বাবা-মা ব‍্যাংকে আসেন। তারা যখন আমার সামনে বসা, এ সময় ছেলে আমাকে ফোন দিয়ে অনুরোধ করে- আমি যেনো পুরো দশ লাখ টাকা তার মায়ের হাতে কিছুক্ষণের জন্য তুলে দেই। সে ছেলের কামাইয়ের টাকা নিজ হাতে ছুঁয়ে দেখবে।

তার কথা শোনে আমি কিছুক্ষণ চুপ হয়ে গেলাম!

মায়ের সেই ছোট্ট খোকাটি আজ অনেক বড় হয়েছে।

সে কেবল তার কামাইয়ের টাকা পরিমান বা সংখ‍্যা দিয়ে মাকে বুজাতে চায় না, মায়ের চোখে দৃশ‍্যমান করতে চায়।

দেখো মা- এই টাকা তোমার খোকা তোমার জন‍্য জোগার করেছে!

ছেলের কথাগুলো শোনছিলাম, আর মনে মনে ভাবছিলাম ছোট্ট বেলার “বীরপুরুষ” কবিতাটির কথা-

মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চড়ে
দরজা দুটো একটুকু ফাঁক করে,
আমি যাচ্ছি রাঙ্গা ঘোড়ার ‘পরে
টগবগিয়ে তোমার পাশে পাশে।

আজকাল তো অনেক মায়েরা জানতেই পারে না তার ছেলের রোজগারের খবর !

প্রতিটি মায়ের এমন একটি করে “বীরপুরুষ থাকুক॥♥️

Collected!

এই মানুষটা এবং তার প্রিয় বন্ধুর এই ছবিটি সারা বিশ্বের মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে গেছেছবির মানুষটির নাম জন উঙ্গার, আর তার সাথে ...
11/11/2025

এই মানুষটা এবং তার প্রিয় বন্ধুর এই ছবিটি সারা বিশ্বের মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে
ছবির মানুষটির নাম জন উঙ্গার, আর তার সাথে আছে তার ১৯ বছর বয়সী কুকুর শেপ, যে ছিল তার জীবনের সেরা সঙ্গী। একদিন জন জানতে পারে, শেপ-এর শরীরে ভয়ংকর আর্থ্রাইটিস ধরা পড়েছে এবং হয়তো তাকে শীঘ্রই শেষ বিদায় দিতে হবে। এই খবর জনকে ভেঙে দেয় — কিন্তু সে ঠিক করে, শেষ সময়টা হলেও সে শেপ-এর ব্যথা কিছুটা কমানোর চেষ্টা করবে।
আর্থ্রাইটিস জন্য পানির থেরাপি সাহায্য করে — এটা জানার পর, জন শেপকে নিয়ে যায় তাদের প্রিয় জায়গায়, লেক সুপিরিয়র-এ 🥺
সেখানে পানির ভেতরে বুকে জড়িয়ে ধরে সে শেপকে আরাম দিতো, যেন কষ্ট একটু কমে, যেন শেষ দিনগুলোতে ভালোবাসা পুরোটাই অনুভব করতে পারে।
ভালোবাসা শুধু বেঁচে থাকার জন্য নয় —
শেষ মুহূর্তগুলোতেও তা অনুভব করানোই সবচেয়ে বড় উপহার।

collected.

" রাত ১২:১০ এ আমাদের ওয়ার্ডে একজন সাপে কাটা রুগী আসেন। মহিলার বয়স ১৯ বছর, ওনি প্রেগন্যান্ট। ওনার প্রেগন্যান্সির ৮ মাস রা...
10/11/2025

" রাত ১২:১০ এ আমাদের ওয়ার্ডে একজন সাপে কাটা রুগী আসেন।

মহিলার বয়স ১৯ বছর, ওনি প্রেগন্যান্ট।
ওনার প্রেগন্যান্সির ৮ মাস রানিং আর তাছাড়াও ওনার ২ বছরের একটা ছেলে বাচ্চা আছে......।

রাত ৩:২০ মিনিটে ডক্টর প্লাস আমাদের সব চেষ্টা বৃথা করে একটা দীর্ঘ সময় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে জীবনের কাছে হার মানলেন.....।

মুহূর্তেই কেমন একটা থমথমে পরিবেশ তৈরি হয়ে গেলো সবার চোখে জল,মুখে পরাজয়ের ছাপ আর সাথে মানুষের মৃত্যুকে খুব কাছে থেকে দেখার একটা অনুভূতি....... ।


মানতেই পারছিলাম না এভাবে একসাথে দুইটা জীবন কিভাবে চলে গেলো.....।

চোখের সামনে দুইটা কেন সাথে আরও একটা জীবন তো অনিশ্চিত হয়ে পড়লো কেমন হবে মা কে ছাড়া সেই দুইবছরে বাচ্চাটার (আয়াত) জীবন......???

সাথে আরও একটা জিনিস খুব পীড়া দিচ্ছিলো মহিলার বাবা টা কেমন একটা ছোট বাচ্চাদের মতো করছিলো।

কোথাও শান্ত হয়ে বসতে পারছে না, শুধু এদিক সেদিক করছে আর ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে।

শুধু একবার ডক্টরের মুখের দিকে, আবার তার মেয়ের দিকে তাকিয়ে থাকে...

মুখে যেন কিছু বলার ভাষা নেই তার.... থাকবে কিভাবে জীবনের সবচেয়ে প্রিয় জিনিস যে সে হারিয়ে ফেলেছে......।

একটা অনাকাঙ্ক্ষিত ভোর, একজন অসহায় বাবা যার কাধে উঠবে তার প্রিয় সন্তানের লাশ,একজন স্বামীর কাধে তার প্রিয়তমার লাশ,মায়ের আহাজারি, একজন ছোট নিস্পাপ বাচ্চার তার প্রিয় আশ্রয় হারিয়ে ফেলা, আরও একটা ছোট্ট হৃদয় পৃথিবীতে ভূমিষ্ট হওয়ার আগেই ছটফট করতে করতে বিদায় নেওয়া...... একজন আফরোজার বয়স ১৯ এই থেমে যাওয়া , তার অস্তিত্ব চিরতরে বিদায় নেওয়া .......... "

ঘটনা টাংগাইল মেডিকেলের একজন ডাক্তারের লেখা... জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে শেয়ার করুন ও পেইজটি ফলো করুন

Dr-Abdur Inayah Rahman

পৃথিবীর সবচেয়ে অপ্রতিরোধ্য প্রাণী কোনটি? বাঘ সিংহ? হাঙর? নাকি অন্য কিছু? উত্তরটি শুনলে চমকে উঠবেন । এটি একটি ক্ষুদ্র, অ...
09/11/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে অপ্রতিরোধ্য প্রাণী কোনটি? বাঘ সিংহ? হাঙর? নাকি অন্য কিছু? উত্তরটি শুনলে চমকে উঠবেন । এটি একটি ক্ষুদ্র, অণুজীবের মতো প্রাণী, যার নাম 'টার্ডিগ্রেড', সাধারণত ‘ওয়াটার বেয়ার’ বা ‘মস পিগলেট’ নামে পরিচিত। এই অণুবীক্ষণিক জীব, যার আকার মাত্র ০.৫ থেকে ১.৫ মিলিমিটার, পৃথিবীর সবচেয়ে চরম পরিবেশেও বেঁচে থাকতে পারে! একে আপনি যেখানেই রাখেন না কেন, সেখানেই দিব্যি টিকে থাকবে! কোথায় বাঁচতে পারে না এই টার্ডিগ্রেড? হিমায়িত তুষারময় অ্যান্টার্কটিকা থেকে শুরু করে উত্তপ্ত মরুভূমি, এমনকি মহাশূন্যের জিরো গ্র‍্যাভিটিতেও টিকে থাকতে পারে!! কি অবাক হচ্ছেন? কিন্তু কীভাবে সম্ভব এমন অসাধারণ ক্ষমতা?

এরা প্রাণীজগৎ বা Animalia রাজ্যের অধীনে পড়লেও, এদের একটি পূর্ণাঙ্গ পর্ব বা Phylum আছে — যার নাম Tardigrada। এই নাম এসেছে ল্যাটিন শব্দ tardus (ধীর) এবং gradus (পদক্ষেপ) থেকে — কারণ এরা আট পায়ে ধীরে ধীরে হাঁটে। বর্তমানে প্রায় ১,৩০০ প্রজাতির টার্ডিগ্রেড চিহ্নিত হয়েছে। গবেষকরা বলছেন, এদের দেহে রয়েছে এক অনন্য জৈবিক প্রক্রিয়া, যা এদের অস্বাভাবিক সারভাইভিং করে তোলে । টার্ডিগ্রেডের এই অসাধারণ টিকে থাকার ক্ষমতার পেছনে রয়েছে ‘ক্রিপ্টোবায়োসিস’ নামক একটি বিশেষ অবস্থা — বিশেষ করে অ্যানহাইড্রোবায়োসিস। এই অবস্থায় তারা তাদের শরীরের জল ৯৯% পর্যন্ত হারায়, দেহ সঙ্কুচিত হয়ে একটি শুকনো বলের মতো হয়ে যায়।

এই সময় বিপাক প্রক্রিয়া প্রায় শূন্যের কাছাকাছি চলে যায় —হৃদস্পন্দন, শ্বাস-প্রশ্বাস, হজম, সব বন্ধ। এরা তৈরি করে বিশেষ প্রোটিন, যেমন Tardigrade Damage Suppressor (TDS) এবং LEA প্রোটিন, যা কোষের ক্ষয় রোধ করে। এই অবস্থায় তারা টিকে থাকতে পারে –২৭২° সেলসিয়াস (পরম শূন্যের কাছাকাছি! ভাবুন একবার! ) থেকে +১৫০° সেলসিয়াস তাপমাত্রায়, ৬,০০০ বায়ুমণ্ডল চাপে (মারিয়ানা ট্রেঞ্চের চেয়েও গভীর), এবং মানুষের তুলনায় ১,০০০ গুণ বেশি বিকিরণেও। ২০০৭ সালে নাসার FOTON-M3 মহাকাশযানে টার্ডিগ্রেড পাঠানো হয়েছিল — সেখানে ১০ দিন ধরে খোলামেলা মহাশূন্যে থেকেও এরা বেঁচে ফিরে এসেছিল এবং ডিম পেড়েছিল!

এরা পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই বাস করে — শ্যাওলা-লাইকেনের উপর, সমুদ্রের তলদেশ, হিমবাহের ভিতর, মরুভূমির বালুকণা, গাছের ছাল, এমনকি পাহাড়ের চূড়া ও গুহার অন্ধকারেও। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যান্টার্কটিকার বরফে ৩১ বছর ধরে জমাট বাঁধা একটি টার্ডিগ্রেড পানি দিয়ে পুনর্জাগরিত হয়ে হাঁটতে শুরু করেছিল! তবে, তাদের এই অসাধারণ ক্ষমতা সত্ত্বেও, পরিবেশ দূষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তন তাদের বাসস্থানের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। তাই এই সুপারপাওয়ার প্রাণীকে রক্ষা করতে আমাদের প্রকৃতিকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।

লেখা: জাওয়াদ ওসমান,

জোহরান মামদানি, নিউ ইয়র্ক সিটির প্রথম মুসলিম মেয়র, তাঁর যাত্রা ছিল চ্যালেঞ্জে ভরা। মুসলিম পরিচয় নিয়ে রাজনীতিতে আসার ...
06/11/2025

জোহরান মামদানি, নিউ ইয়র্ক সিটির প্রথম মুসলিম মেয়র, তাঁর যাত্রা ছিল চ্যালেঞ্জে ভরা। মুসলিম পরিচয় নিয়ে রাজনীতিতে আসার সময় সামাজিক ও রাজনৈতিক বাধার মুখোমুখি হন। তবে কঠোর পরিশ্রম ও দৃঢ় সংকল্পে তিনি এসব অতিক্রম করেছেন। রাজনীতিতে আসার আগে, তিনি আবাসন খাতে কাজ করেছেন এবং ‘স্টুডেন্টস ফর জাস্টিস ইন প্যালেস্টাইন’ সংগঠনের সহপ্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। মেয়র হবার পর তিনি শহরের উন্নয়নে নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন, যদিও সামনে এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তাঁর এই যাত্রা আমাদের শিখায়, নিজের পরিচয় ও নীতির প্রতি অবিচল থেকে, সব বাধা অতিক্রম করা সম্ভব।

৫০,০০০ বছরের পুরনো মাংসের 'আইস এজ স্ট্যু!' সালটা ১৯৭৯, জায়গা আলাস্কা।সোনা খুঁজতে গিয়ে একদল খনি শ্রমিক যা পেলেন, তা সোনার...
05/11/2025

৫০,০০০ বছরের পুরনো মাংসের 'আইস এজ স্ট্যু!'

সালটা ১৯৭৯, জায়গা আলাস্কা।
সোনা খুঁজতে গিয়ে একদল খনি শ্রমিক যা পেলেন, তা সোনার চেয়েও কম নয়— একেবারে বরফ-যুগের একটি আস্ত বাইসন! প্রাণীটি হাজার হাজার বছর ধরে বরফের কবরে শুয়ে ছিল। গায়ের উপর নীলচে খনিজ পদার্থের আস্তরণের জন্য বিজ্ঞানীরা আদর করে এর নাম দিলেন "ব্লু বেব" (Blue Babe) 🐂💙।

কিন্তু বেচারা ব্লু বেব শান্তিতে মরেনি। তার শরীরে থাবার দাগ স্পষ্ট বলে দিচ্ছিল, পৃথিবীর সর্ববৃহৎ বিড়ালদের (প্রাগৈতিহাসিক আমেরিকান সিংহ) মধ্যে একটির সাথে তার শেষ যুদ্ধ হয়েছিল। ভাগ্যিস সে দ্রুত জমে গিয়েছিল, নইলে তার শিকার হওয়া মাংস নিয়ে সিংহদের ভোজ আরও আগেই হয়ে যেত 😃।

এরপর এলো ১৯৮৪ সাল। জীবাশ্মবিদ ডঃ আর. ডেল গাথরি সহ গবেষকদের দলটির বাইসন নিয়ে গবেষণা প্রায় শেষ। এবার কীভাবে আবিষ্কারের উদযাপন করা যায়? কেক কেটে? শ্যাম্পেন দিয়ে?
না! এই বিজ্ঞানীরা হলেন অন্য ধাতুর!
ডঃ গাথরি ভাবলেন, "বরফ থেকে বের করা হয়েছে? এত বছর ধরে ভালোই তো আছে! একটু চেখে দেখলে কেমন হয়?"

আর যেমন ভাবা, তেমন কাজ! বাইসনটির গলার (নেক মাসল) একটি অংশ, যেটি বরফে খুব দ্রুত জমে যাওয়ার কারণে তুলনামূলকভাবে "টাটকা" ছিল, সেটাকে সাবধানে কেটে নেওয়া হলো। তারপর যোগ করা হলো কিছু সবজি এবং মশলা। তৈরি হলো ৫০,০০০ বছরের পুরনো বাইসনের স্ট্যু!

ডিনার পার্টিতে ডঃ গাথরি এবং তাঁর সহকর্মীরা মহা উৎসাহে চামচ ডুবালেন সেই 'প্লেইস্টোসিন অ্যারোমা' যুক্ত স্ট্যুতে।

> পরে ডঃ গাথরি বর্ণনা করেছিলেন: "মাংসটা ভালোভাবেই 'এজড' (old) ছিল, কিন্তু একটু শক্ত লাগছিল। তবে একটা তীব্র 'প্লেইস্টোসিন অ্যারোমা' দিয়েছিল স্ট্যুটিকে। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হলো— খেয়ে কেউই অসুস্থ হয়নি!"
>
ভাবুন একবার, যে মাংস বরফ-যুগের সিংহ খেতে পারেনি, সেই মাংস খেলেন আধুনিক যুগের বিজ্ঞানীরা! এই ব্যাপারটা নেহাতই একটি বৈজ্ঞানিক কৌতূহল বলা চলে, যার মাধ্যমে তাঁরা আক্ষরিক অর্থেই 'আইস এজ'কে খেয়ে নিলেন! 🤯

তথ্যসূত্র:

আয়.... 🥴
30/10/2025

আয়.... 🥴

একজন ইলিয়াস কাঞ্চন — যিনি নিজের বেদনাকে জাতির দায়িত্বে রূপ দিয়েছেনস্ত্রীকে হারানোর পর ছোট্ট দুই সন্তান — জয় ও ইমাকে বুকে...
30/10/2025

একজন ইলিয়াস কাঞ্চন — যিনি নিজের বেদনাকে জাতির দায়িত্বে রূপ দিয়েছেন

স্ত্রীকে হারানোর পর ছোট্ট দুই সন্তান — জয় ও ইমাকে বুকের কাছে আগলে রেখেছিলেন তিনি।
একদিকে জীবনের শোক, অন্যদিকে দায়িত্বের পাহাড়।
কিন্তু ইলিয়াস কাঞ্চন শুধু মা–হারা দুটি সন্তানের অভিভাবক হয়ে থেমে থাকেননি —
তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন এই দেশের প্রতিটি সন্তানের জন্য,
যেন আর কোনো সন্তান তার সন্তানের মতো মায়ের কোলে চিরদিনের জন্য হারিয়ে না যায় সড়ক দুর্ঘটনায়।

সেই মর্মবেদনা থেকেই শুরু হয় এক ঐতিহাসিক আন্দোলন —
‘নিরাপদ সড়ক চাই’,
যা আজ দেশের মানুষকে সচেতনতার আলোয় জাগিয়েছে।

চলচ্চিত্রের উজ্জ্বল নায়ক থেকে তিনি হয়ে ওঠেন মানবতার সৈনিক।
সুপারহিট নায়ক হয়েও ত্যাগ করেছেন ক্যারিয়ারের জৌলুস,
কারণ তাঁর কাছে জনপ্রিয়তার চেয়ে মানুষের জীবন ছিল মূল্যবান।

বছরের পর বছর রাজপথে থেকেছেন —
অসংখ্য হুমকি, অপমান, কটূ কথা, ট্রল — কিছুই তাঁকে থামাতে পারেনি।
৩২ বছর ধরে তিনি একা এক “ওয়ান ম্যান আর্মি”,
যিনি দেশের প্রতিটি জীবনের নিরাপত্তার জন্য লড়ে যাচ্ছেন অক্লান্তভাবে।

ফোরলেন সড়ক, হাইওয়ে পুলিশ, একমুখী যান চলাচল,
ডিভাইডার, নিরাপদ সড়ক দিবস —
এসব অর্জনের পেছনে রয়েছে একজন ইলিয়াস কাঞ্চনের ঘাম, শ্রম আর অদম্য সাহস।

নিজেদের মাটিতে ইলিয়াস কাঞ্চনের অর্ধেক জীবনের সন্ধান পেলেও
বলিউড হলিউড একের পর এক দুর্দান্ত অটোবায়োগ্রাফিক মুভি
তৈরি করে হইচই ফেলে দিত।

তবুও তিনি কিছু চান না —
না পুরস্কার, না প্রশংসা, না সম্মান।
তিনি শুধু চান, এই দেশের প্রতিটি মানুষ যেন নিরাপদে বাড়ি ফিরে যেতে পারে।

আজ তিনি অসুস্থ,
তবু তাঁর চিন্তা এখনো দেশের মানুষ,
দেশের সন্তানদের নিয়ে।

চলুন আমরা সবাই মিলে এই মহান মানুষটির জন্য দোয়া করি —
👉 আল্লাহ যেন তাঁকে দ্রুত সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু দান করেন,
যেন তিনি আবারও রাজপথে দাঁড়িয়ে বলতে পারেন—
“আমি আছি, নিরাপদ সড়কের জন্য।” 🌿

27/10/2025

ভাই, পরিবেশ টা সুন্দর না!!!
এইটার কি হইলো আবার

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arif Mohammad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share