Ashraf Uddin Asif.

Ashraf Uddin Asif. যদি তুমি এমন কিছু চাও যা তুমি আজ পর্যন্ত পাওনি তবে তোমাকে এমন কিছু করতে হবে
যা তুমি আজ পর্যন্ত করোনি,💚🤍🖤

শতাব্দে মুজিব সম্রাট ইউসুফশতাব্দীর শেষে শতাব্দ এলেও হৃদয়ে রবে টান, তুমি দিগ্বিজয়ী মহাবীর শেখ মুজিবুর রহমান।জ্বালালে মশাল...
15/08/2025

শতাব্দে মুজিব সম্রাট ইউসুফ
শতাব্দীর শেষে শতাব্দ এলেও হৃদয়ে রবে টান, তুমি দিগ্বিজয়ী মহাবীর শেখ মুজিবুর রহমান।
জ্বালালে মশাল দেখালে আলো বীর বাঙ্গালীর মনে, অগ্নিঝরা জ্বালাময়ী ভাষন প্রতিধ্বনি তোলে প্রানে।
পেয়েছি এই সোনার বাংলা তোমার হাতে সৃষ্টি, সোনার বাংলায় পড়েছে যেন শকুনের কুদৃষ্টি।
বিনম্র শ্রদ্ধা 🖤🇧🇩🖤 Bangladesh Students' League Bangladesh Awami League বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ Bangladesh Awami Jubo League চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ Riaz Mahmud Ridoy Highlight ⊕ Saiful Baten Tito বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫০তম শাহাদাৎবার্ষিকী ও জাতীয় শোকের ৫০ বছর স্মরণে প্রকাশনাএবছর জাতির পিতা বঙ্গবন...
09/08/2025

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫০তম শাহাদাৎবার্ষিকী ও জাতীয় শোকের ৫০ বছর স্মরণে প্রকাশনা

এবছর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবকে সপরিবারে হত্যাকাণ্ডের ৫০ বছর পালিত হবে। প্রতিবারের ন্যায় এবারও বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার স্মরণে বার্ষিক প্রকাশনা ‘মাতৃভূমি’ প্রকাশ করবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

আগামী ৩১ আগস্ট বইটি প্রকাশিত হবে।

মাতৃভূমিতে লেখা পাঠানোর নিয়ম:

১. লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ- ২০ আগস্ট ২০২৫ (শনিবার)
২. লেখা পাঠানোর ঠিকানা- [email protected]

দেশে ও বিদেশে অধ্যয়নরত বাংলাদেশের যেকোন শিক্ষার্থী, নাগরিকসমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ, তরুণপ্রজন্ম, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুপ্রেমি যে কোন ব্যক্তি, রাজনৈতিক দল, প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যবৃন্দ, শিক্ষক-গবেষক-পেশাজীবীবৃন্দ, লেখক-কবি-শিল্পী-সাহিত্যিক-প্রাবন্ধিক-সাংবাদিক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান যে কোন সদস্য- বাংলা/ইংরেজিতে লেখা পাঠাতে পারবেন।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

হায়াত থাকলে মৃত্যু নেই— ৬ আগষ্ট ২০২৪ (৫ আগষ্ট শেষ হয়ে ৬ আগষ্ট শুরু হয়েছে) রাত প্রায় ২ টার সময়ে আদাবর ছাত্রলীগের অফিসের ...
06/08/2025

হায়াত থাকলে মৃত্যু নেই—

৬ আগষ্ট ২০২৪
(৫ আগষ্ট শেষ হয়ে ৬ আগষ্ট শুরু হয়েছে) রাত প্রায় ২ টার সময়ে আদাবর ছাত্রলীগের অফিসের সামনে দাড়িয়ে আমার শৈশবের কত শত স্মৃতি প্রিয় অফিস টার ধ্বংসাবশেষ রুপ টা দেখছিলাম খুব কষ্ট হচ্ছিল আমার অফিসটার দিকে তাকিয়ে,এমন সময় একটা ছেলে অফিসের কোন একটা গ্রীল খোলার চেষ্টা করছিলো আমাকে দেখতে পেয়ে চলে গেছে এমন সময় আমার যে বন্ধু আমাকে বিমানবন্দর নিয়ে যাওয়ার জন‍্য এসেছে (*) ও বলল গাড়ীতে উঠে বসতে গাড়ীতে বসলাম গাড়ী যাওয়ার সময় আদাবর থানার সামনে দেখলাম কিছু লোক জব্দকৃত গাড়ির বিভিন্ন অংশ ও থানার টেবিল চেয়ার বের করছে আমি তাকিয়ে চেনার চেষ্টা করলাম তারমধ‍্যে গাড়ী অনেকদুর চলে গিয়েছে তারপর আমার শ‍্যামলীর অফিসের সামনে আমার বন্ধু কে অনুরোধ করলাম একটু ধীরে যাওয়ার জন্য কারন আর কবে দেখবো জানি না তারপর ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছলাম, রাত ৩ টার আগেই ভিতরে প্রবেশ করলাম আমার ফ্লাইট ছিলো ৬ আগষ্ট ভোর ৫.৩০ মিনিটে আমি বিমানবন্দরে প্রবেশ করেই জানলাম ফ্লাইট ডিলে হয়েছে সকাল ১০.৩০ মিনিটে আমার পরিচিত প্রায় ৫০/৬০ জন তখনও পর্যন্ত বিমানবন্দরে ছিল বিভিন্ন দেশের ফ্লাইটে যাওয়ার জন‍্য অপেক্ষারত ছিল যত সময় যাচ্ছিল পরিচিত সবাই ফ্লাইটে উঠে যাচ্ছিল এবং যত দেরী হতে থাকে পরিচিত মানুষদের সংখ্যাও বাড়তে থাকলো,(নাম পদবী লিখলাম না) অনেক পরিচিত মানুষদের দেখলাম তারাও যাচ্ছে তাই সাহস বাড়লো যে কোন সমস্যা নেই,

হটাৎ সকাল ৭ টার দিকে জানতে পারলাম ফ্লাইট আবারও ডিলে বিকেল ৫ টায় ছাড়বে, বিমানবন্দরে অনেকেই চিনতে পেরেছিলো আমাকে অনেকে দেখাচ্ছিল আমাকে আমি বুঝতেছিলাম তারপরও অপেক্ষা করছিলাম, ১২ টার পর বোর্ডিং পাশ নিয়ে ইমিগ্রেশনে ঢুকলাম এক এসবি অফিসার কে হয়ত কেউ আগে বলে দিয়েছে আমার বিষয়ে আমি যাওয়ার সাথে সাথে প্রশ্ন করলেন আপনি যেন ছাত্রলীগের কি .?

আমাকে ইমিগ্রেশন রুমে নিয়ে যায় আর আমি ইমিগ্রেশনে যাওয়ার মাত্র ৫/১০ মিনিট আগে পলক ভাই ইমিগ্রেশনে গেছেন, রুমে গিয়ে তাকে দেখতে পাই এবং সেনাবাহিনী তাকে সাথে করে নিয়ে যায়, আমার প্রথম বিদেশ সফর ছিল আমি বুঝতে পারিনি কি হচ্ছে এবং আমাকে নিয়ে অনেক তদন্ত করছিলো একটা সময়ে বললো আমাকে অপেক্ষা করতে আমার পাসপোর্ট রেখে দিয়ে ছেড়ে দিয়েছে আমি উপরে লাউন্জে গিয়ে অপেক্ষা করছিলাম এবং হাঁটাহাঁটি করছিলাম প্রায় ৩/৪ ঘন্টা পরে আমার বন্ধু যে আমার সাথে ছিলো আমাকে ফোন দিয়ে জানালো সৈকত কেও আটক করেছে,তখন প্রায় ৩.৩০ থেকে বিকেল ৪ টা আমি সৈকত কে সিড়ি তে ডাকলাম কথা হলো, সৈকত এবং আমি ২ জনই আমাদের আটকের কারন জানতে চাইলাম এবং আমাদের সাথে কোন এক মন্ত্রীর পিএস ও ছিলো ইমিগ্রেশন রুমে, আমরা বলতেছিলাম আমাদের যেতে দেওয়া না হলে পাসপোর্ট টা যেন ফেরত দিয়ে দেয়, সৈকত ইমিগ্রেশন রুমের বাহিরে অপেক্ষা করছিলো আমি উপরে ছিলাম আমার ফ্লাইটের সময় হয়ে গেছে বলে আমি নিচে নেমে আসি এটা বলতে যেন আমাকে যেতে দেয়া হয় তখনই দেখতে পাই কিছু মিডিয়া ও এসবি সৈকত কে ঘিরে আছে এবং আমাকে কারা যেন হাত দিয়ে দেখাচ্ছিলো কিছু মিডিয়া আমাকে প্রশ্ন করেছে ছবিও নিয়েছিলো তারপর আমি তাদের এড়িয়ে সামনের দিকে এক দম্পতি (স্বামী-স্ত্রী) ও বাচ্চা নিয়ে যাচ্ছিলো তাদের পিছনে হেঁটে নিজেকে আড়াল করে ইমিগ্রেশন রুমে চলে যাই,(অনেকেই যোগাযোগ মাধ্যম আমার স্ত্রী বাচ্চা বানানোর চেষ্টা করেছেন তাদের জন‍্য এই লাইন টা লিখা আমি তখনও অবিবাহিত ছিলাম এখনও অবিবাহিত আছি)

ইমিগ্রেশন রুমে অনেকে ছিলো পরিচিত অপরিচিত যাদের আটক করা হয়েছে তখন ফোন আসলো টিভির স্কলে লিখা যাচ্ছে আমাকে আটক করা হয়েছে,
সৈকত আর আমাকে বলা হলো আপনাদের আমাদের সাথে যেতে হবে আপনারা আটক
তখন আমি কিছু প্রশ্ন করেছিলাম যার উত্তর বিশেষ এক বাহিনীর সে দিতে পারেনি, প্রশ্নগুলো এমন- আমার বিরুদ্ধে কি অভিযোগ রয়েছে, আমি কি কোন এমপি মন্ত্রী বা সরকারী অর্থ রয়েছে বা আমি কি সরকারী চাকরীজীবি এবং গ্রেফতার করার কোন অধিকার কি এখনও আপনার রয়েছে, আমার নামে কি কোন মামলা আছে আপনাদের কাছে, এই প্রশ্ন গুলো শুনে জনাব খুব রাগ করে বললেন এক পারা দিয়ে ভুরি বের করে ফেলবো, সৈকত রাজি হলেন তাদের সাথে যেতে আমি আর কোন এক মন্ত্রীর পিএস যেতে রাজি না হওয়ায় তারা বললেন এখানে আপনাদের ছাড়া যাবে না মানুষ পিটিয়ে মেরে ফেলবে বললো আমরা নিয়ে যাবো আপনাদের, সৈকতে বুঝানোর চেষ্টা করলাম সৈকত শুধু বললো আমার সাথে চলেন গ্রেফতার হন বেঁচে থাকবেন আমি ওরে বললাম হায়াত থাকলে কেউ মরে না, সৈকতের চলে যাওয়া টা আজও চোখে ভাসে তার কিছুক্ষন পরই আমাদের লাইফ জ‍্যাকেট ও হেলমেট পড়িয়ে নিয়ে যায় কথা ছিল কিছুদূর নিয়ে নিরাপদ জায়গাতে নামিয়ে দিবে গাড়িটি রেডিসন হয়ে ঘুরছে আমি বললাম আমাকে এখানে নামিয়ে দিতে পারেন বিশেষ এক বাহিনীর একজন মুচকি হেসে বলল এখনও যাওয়ার চিন্তা করছেন .?

গাড়িটি যখন ৩০০ ফিট রোডে প্রবেশ করলো এক অজানা ভয় কাজ করছিলো, অনুরোধ করে বলার পরও গাড়িটি একদম নির্জন জায়গা খুঁজছে বলে ভয় আরো চেপে ধরলো আমি বলছিলাম আমার একহাত বাঁ পা ভেঙে দিন অকেজো করে দিতে পারেন তবুও জানে মারবেন না আমি মায়ের একটাই ছেলে, তারা আমার নামে অনেক মিথ‍্যা বানোয়াট অভিযোগ বললেও আমার কথা শুনে তারা বুঝতে পারে হয়ত,
এরমধ্যে একদম নির্জন অন্ধকার একটা জায়গায় গিয়ে গাড়ী থামে কোন একটা নদীর পাড়ে, আমার বুজতে আর কিছু বাকী নেই আমি শুধু বললাম আমি আমার মায়ের সাথে এক মিনিট কথা বলতে পারি ভিডিও কলে তারা আমার ফোন নিয়ে নেট অফ করে দিলো আমি অনেক অনুরোধ করে শেষবারের মত একটা ম‍্যাসেজ দেওয়ার অনুমতি নিলাম—

“তোমরা সবাই ভাল থেকো, আমার জন‍্য দোয়া করো”

লিখে পাঠালাম, তারপর আমার ফোন নিয়ে গেলো এবং আমি তারমধ্যেই চিৎকারের শব্দ পেলাম মন্ত্রীর পিএস(তখন জানতাম না কার আওয়াজ কিছুদিন আগে বললো সেই ছিলো এখন নিরাপদে এবং সুস্থ হয়েছেন)

(ধন্যবাদ ও আমৃত্যু কৃতজ্ঞতা প্রানের প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা আপা কে ও কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম কে আল্লাহ আমার হায়াত দেওয়ার জন্য ফেরেশতা করে দিয়েছিলেন, হয়ত তাদের জন‍্যই আমাকে গুলি করেনি,এই সংক্রান্ত আরেকদিন লিখবো )

আমাকে গাড়ী থেকে নামানোর পরে আমি (কালিমা শাহাদত পাঠ করছিলাম) সাথে সাথেই অমানুষিক নির্যাতন শুরু করা হয় এবং আমি মূহুর্তের মধ‍্যেই অজ্ঞান হয়ে যাই এবং আমাকে আবারো তোলা হয় আরেক দফা নির্যাতনের পরে যখন বলছিলো যে মারা গেছে আমার গলায় বুটের চিহ্ন দেখে বুঝতে পারবেন তারা আমার ফোন ২ টা ভেঙ্গে পাসপোর্ট ছিঁড়ে ফেলে দেয় আমাকে সহ পাশের নদীর পানিতে,
সেভাবে আর কিছুক্ষণ থাকলে হয়ত মরে যেতাম কিছু ছেলে আসে কিছুক্ষন পরে এবং আমার মুখে লাইট মেরে আমাকে চিনতে পারে( তখন ওরা উত্তরার ছাত্রলীগের সাবেক নেতা আমার কাছের এক ছোট ভাই কে ফোন করে এবং সে বলে ভাইকে ট্রলারে করে নিয়ে আয়)
ওরা আমাকে ট্রলারে উঠায় এবং মৈনারটেক হসপিটালে প্রথমে নিয়ে যায় সেখানে আমার বন্ধু ও আত্মীয়রা আমাকে ৬ তারিখ রাতে এভার কেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যায় আমার জ্ঞান ফিরে ৭ তারিখ আমার সারা শরীরে ক্ষত চিহ্নসহ বুকের ডান পাশের পাঁজরের হার ভেঙ্গে গেছে জানতে পারি আমাকে জরুরী চিকিৎসা প্রদানের পর আমি কয়েকবার কেবিনে হাঁটার চেষ্টা করি এবং একটু হাঁটতে পারার পর ৭ তারিখ রাতে ৮ তারিখ শুরু হয়ে গেছে তখন হসপিটাল থেকে রিলিজ নেই অনেক টা জোর করে (কারন এভারকেয়ার হাসপাতালে তখন প্রচুর বিএনপির কর্মীরা যাতায়াত করছিলো) আমি আরোও জানতে পারি পাশের কেবিনে মতিয়া চৌধুরী আপা ও আমির হোসেন আমু ভাই কে রাখা হয়েছে কেবিনের বাহিরে প্রশাসনের লোক রয়েছে

হসপিটাল এর বাহিরে এক বন্ধু গাড়ী নিয়ে অপেক্ষা করছিলো তার সাথে তার বাসায় যাই এবং চিকিৎসা নেই তখন প্রায় ১০ দিন পর নিউজে দেখতে পাই পলক ভাই ও সৈকত কে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে
সুস্থ হতে প্রায় মাস খানেক লেগে গিয়েছিলো,

সেই সময়ে পাশে থাকা সকলের প্রতি ধন‍্যবাদ,কৃতজ্ঞতা ও ভালবাসা যতদিন বাচবো,

আমি ছোট থেকেই ছাত্রলীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি দীর্ঘদিন কারো কখনও ক্ষতি করিনি বা অর্থের জন্য চরিত্রে দাগ লাগতে দেইনি তা বিশেষকরে আদাবরের প্রতিটি মানুষ স্বাক্ষী, আমি বিশ্বাস করতাম আমার সাথে আল্লাহর রহমত,আমার মায়ের ও মানুষের দোয়া রয়েছে এবং আমি তার প্রমান পেয়েছি বহুবার ❤️

৬ আগষ্ট তৃতীয় বারের মতন জীবন পেয়েছি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর কাছে কোটি গুন শুকরিয়া,

আল্লাহ না চাইলে, কেউ কাউকে মারতে পারে না ।
Riaz Mahmud Ridoy Bangladesh Students' League Bangladesh Awami League বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ Bangladesh Awami Jubo League চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ Highlight ⊕

চুমা চুমি দিবসের শুভেচ্ছা 😆💋😆 Bangladesh Students' League
05/08/2025

চুমা চুমি দিবসের শুভেচ্ছা 😆💋😆 Bangladesh Students' League

শুভ জন্মদিন শহীদ শেখ কামালআজ ০৫ আগস্ট, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জেষ্ঠ পুত্র, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এ...
05/08/2025

শুভ জন্মদিন
শহীদ শেখ কামাল

আজ ০৫ আগস্ট, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জেষ্ঠ পুত্র, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শহীদ শেখ কামালের ৭৬তম জন্মবার্ষিকী।

১৯৪৯ সালের এই দিনে তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে মাত্র ২৬ বছর বয়সে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তাঁকেও ঘাতকরা হত্যা করে।

বহুমাত্রিক তারুণ্যের দীপ্ত প্রতীক অনন্য সৃষ্টিশীল প্রতিভার অধিকারী শহীদ শেখ কামাল শাহীন স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন।

শেখ কামাল ছিলেন ঢাকা থিয়েটারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। অভিনেতা হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যাঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। স্বাধীনতা উত্তর যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠন ও পুনর্বাসন কর্মসূচির পাশাপাশি সমাজের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর ভাগ্য উন্নয়নে সমাজ চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণে মঞ্চ নাটক আন্দোলনের ক্ষেত্রে তিনি প্রথমসারির একজন সংগঠক ছিলেন। শিল্পীদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘স্পন্দন শিল্পী গোষ্ঠী’। শৈশব থেকে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, বাস্কেটবলসহ বিভিন্ন খেলাধূলায় প্রচণ্ড উৎসাহ ছিল তাঁর। তিনি ছিলেন উপমহাদেশের অন্যতম সেরা ক্রীড়া সংগঠন, বাংলাদেশে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তক ‘আবাহনী ক্রীড়াচক্র’ এর প্রতিষ্ঠাতা। শহীদ শেখ কামাল এই দেশের নান্দনিক ফুটবল ও ক্রিকেটসহ অন্যান্য দেশীয় খেলার মান উন্নয়নে তাঁর অক্লান্ত শ্রম দিয়ে অপরিসীম অবদান রেখেছিলেন। নতুন নতুন খেলোয়াড় তৈরির লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প গড়ে তুলতেন এবং তাদের নিয়ে নিয়মিত অনুশীলন করতেন। ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠক শেখ কামাল অমর হয়ে থাকবেন তাঁর সৃষ্টি আবাহনীর মাঝে। বাংলাদেশ তাঁকে মনে রাখবে আধুনিক ফুটবলের পথিকৃৎ হিসাবেও।

শেখ কামাল বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের একজন কার্যকরী সদস্য ছিলেন। ছাত্রলীগের একজন নিবেদিত, সংগ্রামী ও আদর্শবাদী কর্মী হিসেবে ’৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান ও ‘৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর এইড ডি ক্যাম্প (এডিসি) হিসেবে কাজ করেন। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ওয়ার কোর্সে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে মুক্তিবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন।

শুভ জন্মদিন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শেখ কামাল। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও বিনম্র শ্রদ্ধা। শহীদ শেখ কামালের মতো একজন দেশপ্রেমিক ও সংগঠক বাংলাদেশের প্রতিটি তরুণকে অনুপ্রাণিত ও উজ্জীবিত করবে এবং সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে উদ্বুদ্ধ করবে।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
Bangladesh Students' League Bangladesh Awami League বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ Bangladesh Awami Jubo League চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ Highlight ⊕

৫ আগষ্ট ২০২৪ ভোর রাতে বাসায় ঢুকেছিলাম ঘুম থেকে উঠেছিলাম প্রায় ১০.৩০ থেকে ১১ টা, উঠেই ঢাকার বিভিন্ন স্থানের খোঁজখবর নিচ্ছ...
05/08/2025

৫ আগষ্ট ২০২৪ ভোর রাতে বাসায় ঢুকেছিলাম
ঘুম থেকে উঠেছিলাম প্রায় ১০.৩০ থেকে ১১ টা, উঠেই ঢাকার বিভিন্ন স্থানের খোঁজখবর নিচ্ছিলাম,অনেকের সাথেই কথা হচ্ছিল তখনও প্রায় স্বাভাবিক সবকিছু ৪ তারিখ আমাদের বলা হয়েছিল আগামীকাল আমাদের কোন কাজ নেই,সেনাবাহিনী কারফিউ দিয়েছে এবং কারফিউ তে আমাদের কেউ যেন বাহিরে না থাকে, আমি গনভবনের ৩ কর্ণার (আসাদগেটের আড়ং,কলেজগেট ও বানিজ্য মেলার মাঠ বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্র) দিকে আমাদের সবাই কে নিয়ে থাকতাম সাথে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেকে ছিল,
হটাৎ একটা ফোন আসলো (কেন্দ্রীয় সভাপতি) আর বললো আপনার গনভবনের সামনে আসতে হবে নেত্রী কে বাঁচাতে হবে আমার আসতে ৫ মিনিট লাগবে আপনি এসে ফোন দেন,আরোও বললো কোন এক বাহিনী(নাম লিখলাম না) কাজ করছে না লোকজন জড়ো হচ্ছে,মূহুর্তে মধ‍্যে মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরলো, সাথে সাথে গ্রুপে মেসেজ দিলাম সবাই কে আসার জন‍্য দ্রুত অনেকেই এত অল্প সময়ে কিভাবে যে আসলো তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই,আমি বুঝতেছিলাম আপা কে মনে হয় বাঁচাতে পারবো না কারন আমাদের সাথে সুকৌশলে রাজপথে থেকে সড়ানো হয়েছিলো ওয়াশরুমে গিয়ে চোখ মুছে বের হয়ে যাওয়ার সময়ে মনে হচ্ছিল এটাই আমার মনে হয় শেষ বের হওয়া কারন জামায়াত,বিএনপি ও জঙ্গীদের গনভবনে প্রবেশ করতে হলে আমাদের কয়েকজন কে হত‍্যা করে যেতে হবে আমরা বেঁচে থাকতে নেত্রী কে কিছু হতে দিবো না,জুতা পরতে পরতে মা কে ডাকলাম,মা কে সালাম করে বললাম আমার জন্য দোয়া করো বলে জড়িয়ে ধরলাম চোখের কোণে পানি লুকিয়ে দৌড়ে বের হলাম গনভবনের দিকে রওয়ানা হলাম, এবং গনভবনের একদম কাছাকাছি যাওয়ার মধ‍্যেই ফোন আসলো আপা কে সেনাবাহিনী নিরাপদে পৌঁছে দিচ্ছে,আপা বঙ্গভবনে যাচ্ছেন পরবর্তীতে এসএসএফ যার সাথে সবসময় যোগাযোগ করতাম গনভবনের সামনে গেলেই সে বললো আপা কে ভারতে নিয়ে যাচ্ছে পৌঁছে দিচ্ছে সেনাবাহিনী,(আপা বেঁচে আছে বা আপাকে নিরাপদে নিয়ে যাচ্ছে ভাবতেই খুশিতে হেসে দিয়েছিলাম, কারন আমার কাছে শেখ হাসিনা মানেই
সুখি,সমৃদ্ধি ও উন্নত বাংলাদেশ) তিনি আমাকে আরোও বললেন পিএম মুভ করেছে আপনি এখানে থেকে চলে যান দ্রুত আমি বাইক ঘুরিয়ে আদাবরের দিকে রওয়ানা হলাম আর কেমন যেন সবকিছু অন্ধকার মনে হচ্ছিল, বাসার নিচে গিয়ে সবাই কে বিদায় দিলাম ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছাত্রলীগের কর্মীরা এসেছিলো যারা তাদের সাবধানে বাসায় যেতে বললাম আর আমি একা হেঁটে হেঁটে আদাবর ছাত্রলীগের অফিসের দিকে গেলাম গিয়ে অফিসের বাহিরে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম আর মানুষের ছুটে চলা দেখছিলাম,
সেই যে মাকে সালাম করে বাসা থেকে বের হয়েছিলাম আর ফেরা হয়নি,
কিছু অকৃতজ্ঞ পথভ্রষ্টদের নীল নকশার কাছে পরাজিত হয়েছিলাম,ভেঙ্গে যাইনি থেমেও থাকিনি, হার না থাকলে জয়ের স্বাদ’ই বোঝা যায় না,

ছাত্রলীগের লাখো লাখো কর্মী সেদিন থেকে ঘর ছাড়া মায়ের আদর,মমতা থেকে দুরে, হাজারও কর্মীর জীবন কেড়ে নিয়েছে,হত‍্যা করা হয়েছে প্রতিনিয়ত মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে নির্যাতিত করা হচ্ছে জিম্মি করে মুক্তিপণ নিয়ে পুলিশে দেয়া হচ্ছে তারপরও ছাত্রলীগ রাজপথে জীবন দিয়ে লড়াই করে প্রমান দিচ্ছে

“সময়ের সাহসী সন্তানেরাই ছাত্রলীগ করে”

ইনশাআল্লাহ দেখা হবে বিজয়ে—
সকল মায়ের ঘর আলো তে আলোকিত হবে শ্রীঘ্রই ।
Riaz Mahmud Ridoy ভাই 🥲🇧🇩🔥

শুভ জন্মদিন শহীদ শেখ কামালআজ ০৫ আগস্ট, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জেষ্ঠ পুত্র, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এ...
05/08/2025

শুভ জন্মদিন
শহীদ শেখ কামাল

আজ ০৫ আগস্ট, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জেষ্ঠ পুত্র, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শহীদ শেখ কামালের ৭৬তম জন্মবার্ষিকী।

১৯৪৯ সালের এই দিনে তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে মাত্র ২৬ বছর বয়সে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তাঁকেও ঘাতকরা হত্যা করে।

বহুমাত্রিক তারুণ্যের দীপ্ত প্রতীক অনন্য সৃষ্টিশীল প্রতিভার অধিকারী শহীদ শেখ কামাল শাহীন স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন।

শেখ কামাল ছিলেন ঢাকা থিয়েটারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। অভিনেতা হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যাঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। স্বাধীনতা উত্তর যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠন ও পুনর্বাসন কর্মসূচির পাশাপাশি সমাজের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর ভাগ্য উন্নয়নে সমাজ চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণে মঞ্চ নাটক আন্দোলনের ক্ষেত্রে তিনি প্রথমসারির একজন সংগঠক ছিলেন। শিল্পীদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘স্পন্দন শিল্পী গোষ্ঠী’। শৈশব থেকে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, বাস্কেটবলসহ বিভিন্ন খেলাধূলায় প্রচণ্ড উৎসাহ ছিল তাঁর। তিনি ছিলেন উপমহাদেশের অন্যতম সেরা ক্রীড়া সংগঠন, বাংলাদেশে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তক ‘আবাহনী ক্রীড়াচক্র’ এর প্রতিষ্ঠাতা। শহীদ শেখ কামাল এই দেশের নান্দনিক ফুটবল ও ক্রিকেটসহ অন্যান্য দেশীয় খেলার মান উন্নয়নে তাঁর অক্লান্ত শ্রম দিয়ে অপরিসীম অবদান রেখেছিলেন। নতুন নতুন খেলোয়াড় তৈরির লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প গড়ে তুলতেন এবং তাদের নিয়ে নিয়মিত অনুশীলন করতেন। ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠক শেখ কামাল অমর হয়ে থাকবেন তাঁর সৃষ্টি আবাহনীর মাঝে। বাংলাদেশ তাঁকে মনে রাখবে আধুনিক ফুটবলের পথিকৃৎ হিসাবেও।

শেখ কামাল বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের একজন কার্যকরী সদস্য ছিলেন। ছাত্রলীগের একজন নিবেদিত, সংগ্রামী ও আদর্শবাদী কর্মী হিসেবে ’৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান ও ‘৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর এইড ডি ক্যাম্প (এডিসি) হিসেবে কাজ করেন। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ওয়ার কোর্সে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে মুক্তিবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন।

শুভ জন্মদিন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শেখ কামাল। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও বিনম্র শ্রদ্ধা। শহীদ শেখ কামালের মতো একজন দেশপ্রেমিক ও সংগঠক বাংলাদেশের প্রতিটি তরুণকে অনুপ্রাণিত ও উজ্জীবিত করবে এবং সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে উদ্বুদ্ধ করবে।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। Bangladesh Students' League Bangladesh Awami League বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ Bangladesh Awami Jubo League

এখনি প্রতিবাদ গড়ে তুলুন, 🥲
05/08/2025

এখনি প্রতিবাদ গড়ে তুলুন, 🥲

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারির ছবি এটি। পাকিস্তানের বন্দিত্ব থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধ-বিদ্ধস্ত স্বাধী...
13/12/2024

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারির ছবি এটি। পাকিস্তানের বন্দিত্ব থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধ-বিদ্ধস্ত স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন। ঢাকায় পৌঁছানোর পর লাখো মানুষ ততকাল রেসকোর্স ময়দানে তাকে সংবর্ধনা জানায় ১০ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে ভাষণ দেন তিনি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বিশেষ কিছু ছবি প্রকাশ করেছিল সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)৷
ছবিঘরে দেখে নিন অনেক ত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতার ইতিহাস
http://dw.com/p/3r60w

Credit : DW বাংলা

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ashraf Uddin Asif. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share