Pictorhyme Pictures

Pictorhyme Pictures Photography & Filmmaking Morshed Himadri Himu is the CEO & Founder of PICTORHYME PICTURES. Morshed is keen to bring a new perspective to visual media.

Art & Entertainment

PICTORHYME PICTURES is the renown Audio-Visual Production company in Bangladesh with all the Art Technologies and skills. He started as an Independent Film Maker and later he founded this organisation on 2012 in Bangladesh. Morshed Himadri is an independent filmmaker with experience in visual storytelling as well as artistic vision, creative direction, filming and video editing. Activities:
Audio-Visual presentation.
[Television Fiction, Documentary, Short film, TVC, OVC.]

ঈদ মুবারক 🌙
07/06/2025

ঈদ মুবারক 🌙

29/05/2025
পিক্টোরাইম পিকচারস নিবেদিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র - ২২ বছর পর রচনা ঃ সমরেশ রায়চিত্রনাট্য, পরিচালনা ও প্রযোজনা ঃ মোরশেদ ...
27/05/2025

পিক্টোরাইম পিকচারস নিবেদিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র -
২২ বছর পর
রচনা ঃ সমরেশ রায়
চিত্রনাট্য, পরিচালনা ও প্রযোজনা ঃ মোরশেদ হিমাদ্রি হিমু
সহকারী ঃ ইমরান রবিন
চিত্রগ্রহণ ঃ পঙ্কজ রনি
সম্পাদনা ও বর্ণবিন্যাস ঃ জহিরুল ইসলাম জহির
অভিনয় ঃ তিষন সেন গুপ্তা, হিন্দোল রায়, দিপঙ্কর দস্তিদার, আফরোজা নিরু, দুলাল দাসগুপ্ত, জুনাঈদ রশিদ, স্নিগ্ধা রজক বৃষ্টি, বাহাউদ্দিন মিরন, হৃদেশনা দস্তিদার, দিবাকর দ্রোণ, তানিম ইবনে ইউসুফ, আঞ্জুমান আরা বেগম আনি

27/05/2025

চুপিচুপি বানানো সিনেমা, ফ্ল্যাশ ড্রাইভে করে কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে পাঠানো। কিংবা গৃহবন্দি অবস্থায় ঘরের ভেতরেই বানানো শুটিং সেট। এসব কিন্তু কোনো গুপ্তচর কাহিনী নয়। এ বাস্তবতা ছিল বিখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্রকার জাফর পানাহির। তাঁর বেশকয়েকটা সিনেমা এভাবেই বানানো।

ইরান রাষ্ট্রযন্ত্র যখনই তাঁকে থামাতে চেয়েছে, তখনই তিনি বানিয়েছেন আরো সোচ্চার, আরো সাহসী সিনেমা।

আর সেই দীর্ঘ লড়াইয়ের ফসল, ‘ইট ওয়াজ জাস্ট অ্যান অ্যাকসিডেন্ট’। এবার কানে স্বর্ণপাম জিতেছে এই সিনেমাটি। গতকাল রাতেই ঘোষণা হয়েছে।

১.
জাফর পানাহির লড়াইয়ের গল্প জেনে নেওয়া যাক!

২০১০ সালে ইরান সরকার ঘোষণা দেয়, পানাহি আগামী ২০ বছর সিনেমা বানাতে পারবেন না, সাক্ষাৎকার দিতে পারবেন না। এমনকি বিদেশেও যেতে পারবেন না! একজন নির্মাতাকে সিনেমা বানাতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মানে তাকে খুন করা।

কিন্তু পানাহি থামলেন না। বরং প্রতিবাদকে শিল্পে রূপ দিলেন। গৃহবন্দি অবস্থায় বানালেন সিনেমা ‘দিস ওয়াজ নট অ্যা ফিল্ম’। সেটাও গোপনে পাঠালেন কানে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভে! ২০১১ সালে এটি দেখানো হয় বিশেষ প্রদর্শনীতে।

এরপর বানান ‘ট্যাক্সি’। যেখানে গাড়িকে বানান স্টুডিও, যাত্রীদের আলাপেই গড়ে ওঠে ইরানি সমাজের প্রতিচ্ছবি। এই ধারাবাহিক সাহসিকতা চলতে থাকে। কিন্তু ২০২২ সালে দুই নির্মাতা সহকর্মীর গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ করায় আবারও আটক হন তিনি। সাত মাস ছিলেন কারাগারে। অনশনও করেছেন জেলে। এরপর ২০২৩ সালে মুক্তি। সুপ্রিম কোর্ট পুরোনো রায় বাতিল করে।

তাঁর এই বন্দিদশায়ই জমতে থাকে নতুন গল্প। কারাগারের ভেতরের মানুষদের কথাবার্তা থেকে আইডিয়া নেওয়া। সংলাপ বাছাই করা। আর সেই কাঁচামালেই তৈরি ‘ইট ওয়াজ জাস্ট অ্যান অ্যাকসিডেন্ট’।

অনেক ইরানি নির্মাতা নির্বাসনে গেলেও পানাহি থেকে গেছেন নিজের মাটিতে। বলেছেন, এখানকার গল্প তিনি চেনেন। ইউরোপে গিয়ে সেই গল্প বলা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়।

২.
কানজয়ী সিনেমার প্লট।

রাতের রাস্তায় এক গর্ভবতী স্ত্রী আর তাঁর স্বামীর গাড়ি। দুর্ঘটনায় মরে এক কুকুর, গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে। তারা গিয়ে ওঠে এক গ্যারেজে। সেখানেই এক পুরনো মুখ, মিস্ত্রী ভাহিদ। সে চিনে ফেলে গাড়িচালক ইকবালকে। এ তো সেই কর্মকর্তা, কারাগারে ভাহিদের ওপর যে অত্যাচার করত!

সেখান থেকেই শুরু হয় স্মৃতির পুনরুজ্জীবন। পুরোনো বন্দিদের জমায়েত। এর বেশী বলা জানা ও বলা কিছুই ঠিক হবে না। সিনেমাটা দেখতে হবে তো। রাষ্ট্রের অনুমতি ছাড়াই ছবিটি বানিয়েছেন তিনি। ইরান, ফ্রান্স আর লুক্সেমবার্গের যৌথ প্রযোজনায়।

৩.
কেন পানাহির হাতে উঠলো স্বর্ণপাম?

প্রথমত, জুরি বোর্ড শুধু ছবির গল্পই দেখেনি। দেখেছে পানাহির অদম্য সাহসও। সব হারানোর ভয় থাকা সত্ত্বেও তিনি নিজের কথা বলা থামাননি।

এই সিনেমা আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় তৈরি, বলেছে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা। আর কান ফেস্টিভ্যালের পুরস্কার মাঝেমধ্যে দমন-পীড়িত শিল্পীদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দেয়।তবে মানসম্পন্ন ছবি হতে হবে। পানাহির ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে বলে মনে হয়। তিনি খুব ভালো সিনেমা বানান। যারা দেখেছেন তারা জানেন।

এই ছবিতে নেই বড় বাজেট, নেই চাকচিক্য। কিন্তু আছে এক শিল্পীর যন্ত্রণায় পোড়া সততা, যেটা শুধু জাফর পানাহির পক্ষেই সম্ভব।

পুরস্কার জয়ের পর এএফপি বলেছে, ইরানের স্বৈরশাসন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক জোরালো অভিযোগ এই ছবি। বিবিসি বলেছে, ‘একটি ক্ষুব্ধ অথচ মজার প্রতিশোধমূলক থ্রিলার’, যা শাসকদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় সত্যটা।

৪.
জয়ের পর জাফর পানাহির আহ্বান, ইরানের প্রতি।

পুরস্কার নিতে গিয়ে জাফর পানাহি দিলেন একজোট হওয়ার ডাক। বললেন, দেশে কিংবা বিদেশে সব ইরানিকে এখন এক হতে হবে। ভুলে যেতে হবে মতভেদ। এগিয়ে যেতে হবে দেশ ও দেশের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য।

তাঁর মতে, সিনেমা নিজেই একটি সমাজ। কে কী করবে, কী পরবে তা যেন আর কেউ চাপিয়ে না দেয়।

পানাহি সবাইকে স্বপ্ন দেখা চালিয়ে যেতে বলেন। সবশেষে তিনি কান উৎসবকে, উপস্থিত সবাইকে এবং তাঁকে এই পুরস্কারে সম্মানিত করায় সবাইকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান।

জাফর পানাহি দেখালেন, সিনেমা কেবল গল্প নয়, এটা প্রতিবাদের ভাষা। আর সেই ভাষার সবচেয়ে সাহসী কণ্ঠস্বর আসলে তিনিই।

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pictorhyme Pictures posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Pictorhyme Pictures:

Share

Our Story

PICTORHYME PICTURES is the renown Audio-Visual Production company in Bangladesh with all the Art Technologies and skills. Morshed Himadri Himu is the CEO & Founder of PICTORHYME PICTURES. He started as an Independent Film Maker and later he founded this organization on 2012 in Bangladesh. Activities: • Audio-Visual presentation. [Television Fiction, Documentary, Short film, DSLR Cinematography, Wedding video program.] • Photography. [Wedding Photography, Fashion Photography, Portrait Photography, Still Life Photography, Product photography, Industrial Photography.] • Graphics Design & Printing Solution. [Graphics Design, Poster layout, take away box design, magazine cover design, Calendar design, Invitation card design, Greeting cards design, office printing stationary, Garments Accessories design and other offset printing solution. Used to work on both Windows and Macintosh operating system.]