Rotaract Club of Chittagong South

Rotaract Club of Chittagong South Rotaract Club of Chittagong South

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক যুদ্ধবিমান সাহারা মরুভূমিতে ভেঙে পড়ে। পাইলট প্রাণে বেঁচে যায়, কিন্তু চারদিকে শুধু ধু-ধু বালি...
06/05/2025

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক যুদ্ধবিমান সাহারা মরুভূমিতে ভেঙে পড়ে। পাইলট প্রাণে বেঁচে যায়, কিন্তু চারদিকে শুধু ধু-ধু বালির সমুদ্র আর ঝলসানো রোদ। খাবার নেই, পানি নেই — কেবল এক বোতল পানি আর কিছু শুকনো বিস্কুট।

তিনদিনের মাথায় তার পানি ফুরিয়ে যায়। প্রচণ্ড রোদ, পানির অভাব আর একাকীত্বের ভারে সে প্রায় মৃত্যুর মুখে। ঠিক তখনই মনে পড়ে — পাইলট হওয়ার আগে সে ছিল একজন শিল্পী। পকেটে ছিল একটি পেন্সিল আর ভাঙা একটা চশমা। মরুভূমির বালুর ওপর সে আঁকতে শুরু করে — তার পরিবার, শহর, রাস্তা আর টলমলে পানি!

জানি সে বাঁচবে না, তবু শেষ মুহূর্তগুলোতে সে তার স্মৃতি ধরে রাখতে চায়। অবাক করা বিষয়, ছবি আঁকতে আঁকতে তার তৃষ্ণা কিছুটা কমে যায়, মন শান্ত হয়ে আসে। সে ভাবল, "আমি এখনো বেঁচে আছি। স্বপ্ন দেখতে পারি মানে এখনো হার মানিনি।"

অষ্টম দিনে এক ফরাসি উদ্ধারকারী দল তাকে খুঁজে পায়। তারা দেখে — কঙ্কালসার দেহ, ফেটে যাওয়া ঠোঁট, ক্লান্ত চোখ — কিন্তু সেই পাইলট তখনো বালিতে ছবি আঁকছে, যেন কোনো মন্ত্রমুগ্ধ শিল্পী!

উদ্ধারের পরে পাইলট বলেছিল, "আমি টিকে ছিলাম, কারণ আমি বিশ্বাস হারাইনি। আমার ভাঙা চশমা আর এক টুকরো পেন্সিলও আমাকে মরুভূমিতে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে।”

শিক্ষা: জীবন অনেক কিছু কেড়ে নিতে পারে, কিন্তু আপনার বিশ্বাস কেড়ে নিতে পারে না। যদি আপনি নিজের ওপর বিশ্বাস রাখেন, কেউ আপনাকে হারাতে পারবে না।

বেশি করলে চালাকি,            পরে বুঝবেন জ্বালা কী 😸১. মিষ্টি বিক্রেতা মনে করে,আমি তো মিষ্টি খাই না। তাই এতে ভেজাল করলে আ...
03/05/2025

বেশি করলে চালাকি,
পরে বুঝবেন জ্বালা কী 😸

১. মিষ্টি বিক্রেতা মনে করে,
আমি তো মিষ্টি খাই না। তাই এতে ভেজাল করলে আমার কোন সমস্যা নাই।

২. বেকারির মালিক মনে করে,
আমিতো বিস্কুট খাই না। তাই পঁচা ডিম-ময়দা দিয়ে বানালে আমার কোন সমস্যা নাই।

৩. ফল বিক্রেতা মনে করে,
আমিতো ফল খাই না। তাই কেমিকেল মিশালে আমার কোন সমস্যা নাই।

৪.মাছ বিক্রেতা মনে করে,
আমিতো ফরমালিনযুক্ত মাছ খাই না। তাই ফরমালিন মিশালে আমার কোন সমস্যা নাই।

দিনের শেষে-
১. মিষ্টি বিক্রেতা মিষ্টি বিক্রি করে বিস্কুট, ফল, মাছ কিনে নিয়ে বাসায় যায়।
২. বেকারির মালিক বিস্কুট বিক্রি করে মিষ্টি, ফল, মাছ কিনে নিয়ে বাসায় যায়।
৩. ফল বিক্রেতা ফল বিক্রি করে মিষ্টি, বিস্কুট, মাছ কিনে নিয়ে বাসায় যায়।
৪. মাছ বিক্রেতা মাছ বিক্রি করে ফল, বিস্কুট, মিষ্টি কিনে নিয়ে বাসায় যায়।

সবাই মনে মনে নিজেকে অনেক চালাক ভাবে;
অনেক লাভ করেছে ভেবে আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তোলে।
আসলে তারা যে নিজেরাই নিজেদের ঠকাচ্ছে, ক্ষতি করছে তা ভাবতেও পারেনা।

"পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেইজন,
নিজের অনিষ্ট বীজ সে করে বপন।।"

এক লোক প্রায়ই এক বৃদ্ধ ফল বিক্রেতার কাছ থেকে আপেল কিনতেন। প্রতিবার আপেল কেনার পর লোকটি বৃদ্ধকে বলতেন, "আপনার আপেলগুলো প...
02/05/2025

এক লোক প্রায়ই এক বৃদ্ধ ফল বিক্রেতার কাছ থেকে আপেল কিনতেন। প্রতিবার আপেল কেনার পর লোকটি বৃদ্ধকে বলতেন, "আপনার আপেলগুলো পানসে, একদম মিষ্টি না! এই নিন একটা খেয়ে দেখুন।" এই বলে নিজের কেনা আপেল থেকে একটা আপেল সে বৃদ্ধের দিকে বাড়িয়ে দিত। বৃদ্ধ আপেলটা খেয়ে যেইমাত্র বলতেন "মিষ্টি তো ঠিকঠাকই আছে" অমনি লোকটি কিছু না বলে চলে যেতেন!

আজ লোকটির সাথে তার স্ত্রী ছিল। হাঁটতে হাঁটতে স্ত্রী বললেন, "তুমি প্রতিদিন মিথ্যা কথা বলো কেন? আপেলগুলো তো যথেষ্ট মিষ্টি।"

লোকটি বললেন, "আমি জানি ওগুলো মিষ্টি! তুমি ওনার চেহেরা দেখনি? উনি খুব গরীব, অনেক কষ্টে পরিবারের জন্য খাবার সংগ্রহ করেন। আমি তাই প্রতিবার মিথ্যা কথা বলে নিজের ভাগের একটা আপেল তাকে খেতে দিই!"

লোকটি এবং তার স্ত্রী আপেল কিনে চলে যাবার পর পাশের মুদি দোকানদার আপেল বিক্রি করা বৃদ্ধকে প্রশ্ন করলেন, "আমি লক্ষ্য করেছি আপনি প্রতিদিন ওই লোকটিকে খানিকটা ওজন বাড়িয়ে দেন। এর কারণ কি?"

বৃদ্ধ হেসে বললেন, "কারণ আমি জানি সে মিথ্যা বলে আমাকে একটা আপেল খাইয়ে চলে যায়। সে মনে করেছে আমি এটা বুঝি না! আমার প্রতি তার ভালোবাসা দেখে আমার ওজনের পাল্লাটাও তার দিকে ঢলে পড়ে!

ধনী হওয়া মানেই সবসময় বাইরে চাকচিক্য বা লোক দেখানো নয়। আসলে, যাদের নীরবে ধনী হতে দেখা যায়, তারা সাধারণত খুব সাধারণ জীবনয...
02/05/2025

ধনী হওয়া মানেই সবসময় বাইরে চাকচিক্য বা লোক দেখানো নয়। আসলে, যাদের নীরবে ধনী হতে দেখা যায়, তারা সাধারণত খুব সাধারণ জীবনযাপন করেন। এই মানুষগুলো সাফল্যের পিছনে ছোটেন না; বরং নিয়মিত ছোট ছোট অভ্যাসের মাধ্যমে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় সাফল্য পান। চলুন জেনে নিই, কীভাবে কিছু নীরব অভ্যাস মানুষকে ধীরে ধীরে ধনী করে তোলে:

১. আগে নিজের জন্য রাখুন
ধনী হওয়ার পথে যারা এগিয়ে থাকেন, তারা খরচের আগে সঞ্চয় করেন। মাস শেষের অপেক্ষা নয়, বেতনের একটা নির্দিষ্ট অংশ তারা সরাসরি সঞ্চয় বা বিনিয়োগে জমা করেন। অটোমেটিক ট্রান্সফার সেট করে রাখেন, যেন সঞ্চয়টা নিজের অজান্তেই হয়ে যায়। সঞ্চয় করার কাজে তারা অ্যাপ, নোটবুক বা এক্সেল শীট ব্যবহার করেন, কিন্তু মূল লক্ষ্য একটাই, দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় বাড়ানো।

২. জ্ঞানে বিনিয়োগ করুন
শুধু চাকরির আয়েই তারা সন্তুষ্ট নন। তারা নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে, ট্রেন্ড জানা ও বাজারের চাহিদা বোঝার চেষ্টা করেন। বিভিন্ন কোর্স, ব্লগ, বই কিংবা অভিজ্ঞদের অনুসরণ করে দক্ষতার মাধ্যমে নিজের মূল্য বাড়ান । ফলে নতুন সুযোগ এলে তারা সেটা লুফে নেন।

৩. ধৈর্য ধরুন
এই যুগে যেখানে সবকিছু গতিশীল, সেখানে নীরবে ধনী হওয়া মানুষগুলো অপেক্ষা করতে জানেন। তারা জানেন, এখন না কিনে ভবিষ্যতে বিনিয়োগ করলে, লাভটা অনেক বড় হতে পারে। নতুন ফোন বা ফ্যাশন আইটেমের বদলে তারা বিনিয়োগে মন দেন।

৪. আয়ের উৎস বাড়ান
একটা মাত্র চাকরি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে— এই সত্যটা তারা মেনে নেন। ফ্রিল্যান্সিং, ছোট ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট কিংবা বিভিন্ন স্থানে বিনিয়োগ করে নানাভাবে আয় বাড়ান। একটা আয়ের উৎস বন্ধ হলেও অন্যটা যেন চালু থাকে, এতে আর্থিক চিন্তা কম হয়।

৫. স্বাস্থ্যকর সামাজিক সম্পর্ক তৈরি করুন
তারা এমন মানুষের সঙ্গে সময় কাটান যারা নিজেও উন্নতিতে আগ্রহী। এতে তারা নতুন নতুন ধারণা, তথ্য বা সুযোগ পেয়ে যান। সবাইকে বদলানো সম্ভব নয়, কিন্তু সঠিক পরিবেশ তৈরি করলে নিজেদের লক্ষ্য ঠিক রাখা সহজ হয়।

৬. সাধ্যের মধ্যে জীবনযাপন করুন
দেখানোর জন্য নয়, নীরবে ধনী হওয়া মানুষদের গায়ে বিলাসিতার ছাপ থাকে না বা তারা তাদের সম্পদ দেখিয়ে বেড়ান না। তারা সাধারণ গাড়ি চালান, কম খরচে ঘুরতে যান, এবং বাস্তব প্রয়োজনকে গুরুত্ব দেন। এই অভ্যাস তাদের হাতে অতিরিক্ত অর্থ রাখে যা ভবিষ্যতে বড় বিনিয়োগে কাজে আসে।

৭. উন্নতির প্রতি লক্ষ্য রাখুন এবং প্রয়োজনে সমন্বয় করুন
তারা ইনকাম, খরচ, সঞ্চয়, বিনিয়োগ—সবকিছুর হিসেব রাখেন। ভুল হলে সেটাও বুঝে দ্রুত ঠিক করেন। স্প্রেডশিট হোক বা মোবাইল অ্যাপ, ট্র্যাকিংয়ের অভ্যাস তাদের আরও আত্ম-সচেতন করে তোলে।

৮. এখনি শুরু করুন
ধনী হওয়ার জন্য নিখুঁত সময়ের দরকার নেই- এই সত্যটা তারা বুঝেন। সুযোগ এলেই কাজ শুরু করেন। ছোট হলেও পদক্ষেপ নেন। নিখুঁত হওয়ার চেয়ে উন্নতি তাদের কাছে বেশি জরুরি।

ধনী হওয়া মানে বড়সড় কিছু নয়, বরং নিয়মিত ছোট অভ্যাসের চর্চা। নিজেকে প্রাধান্য দেন, শেখার আগ্রহ রাখেন, ধৈর্য ধরেন, আয় বাড়ান, সঠিক পরিবেশে থাকেন, হিসেব রাখেন, এবং সুযোগ এলে কাজে লাগান। এই অভ্যাসগুলো আজই শুরু করা সম্ভব। উপায়গুলো অনুসরণ করে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান এক নতুন অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের দিকে।

01/05/2025
01/05/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

এক লোক একজন রং মিস্ত্রিকে তাদের নৌকার কাছে নিয়ে এসে বললেন, ভাই এই নৌকাটিকে একটু ভালো করে রং করে দিন..!এই কথা বলে চলে গেল...
01/05/2025

এক লোক একজন রং মিস্ত্রিকে তাদের নৌকার কাছে নিয়ে এসে বললেন, ভাই এই নৌকাটিকে একটু ভালো করে রং করে দিন..!

এই কথা বলে চলে গেলেন..!

রং মিস্ত্রী কাজ শুরু করলেন।

নৌকাটি রং করতে গিয়ে তিনি দেখলেন—নৌকার তলায় ছোট একটা ফুটো আছে।

তিনি নৌকাটি ভালো করে রং করলেন।

তারপর সেই ফুটোটিও মেরামত করে উপরে রং লাগিয়ে দিলেন।

এরপরে লোকটি এসে মজুরি দিলে রং মিস্ত্রি চলে গেলেন।

পরদিন, নৌকার মালিক রং মিস্ত্রীর বাড়িতে এসে তাকে অনেকগুলো টাকা দিলেন।

রং মিস্ত্রী অবাক হয়ে বললেন—“আপনি তো আমার প্রাপ্য মজুরি গতকালকেই দিয়ে দিয়েছেন।

তবে, এই বাড়তি এতোগুলো টাকা আবার কেন দিচ্ছেন?”

নৌকার মালিক বললেন— ভাই “বাড়তি না, খুব কমই দিচ্ছি।

আপনি আমার যে উপকার করেছেন—এর আসল মূল্য দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না।”

রং মিস্ত্রী বললেন—“ ভাই আপনার কথা কিছুই বুঝতে পারছি না৷ আমি কি এমন উপকার করলাম?

নৌকার মালিক বললে, তাহলে শুনেন, কাজের মাঝে আমি এত বেশি ব্যস্ত ছিলাম—নৌকার তলানীতে যে ছোট একটা ফুটো আছে সেটা আপনাকে বলতে ভুলে গিয়েছিলাম। অথচ, নিজ তাগিদে আপনি সেটা মেরামত করে দিয়েছেন।”

রং মিস্ত্রী বললেন—“সেটা তো সামান্য একটা ফুটো। আর এ জন্য এতোগুলো টাকা?”

নৌকার মালিক তখন বললেন—“ ভাই এটা সামান্য ফুটো নয়।

আমি কাজ থেকে ফিরে ঘাটে গিয়ে দেখি—ডাঙ্গায় নৌকা নেই। ছেলেরা রঙ শুকানোর সাথে সাথেই নৌকা নিয়ে নদীতে চলে গেছে।

আমি ওদেরকে বলিনি—ওরাও জানে না নৌকার নিচে ছোট একটা ফুটো আছে।”

এবার তো “বুঝতেই পারছেন, আমার কি বিপর্যস্ত মানসিক অবস্থা হয়েছিলো।

সন্ধ্যা হয়ে আসছে, ছেলেরা নৌকা নিয়ে ফিরছে না।

আমার অস্থিরতা ক্রমেই বাড়ছেই।

আমি নদীর দিকে চেয়ে বসে আছি।

কোনো নৌকা ঘাটের নিকটে আসতে দেখলেই মনে করি—এই বুঝি ছেলেরা ফিরে এসেছে।”

“অস্থির মন নিয়ে ঘাট থেকে আপনার ঘরে আসি।

দেখি—আপনিও ঘরে নেই, হাটে গেছেন। আবার ঘাটে আসি। এমন সময় দেখি—ছেলেরা নৌকা নিয়ে ফিরছে।”

“ছোট ছেলে দুটোকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরি।

ওরাও বুঝতে পারছে না, আজ কি এমন হয়েছে! এরপর নৌকা চেক করে দেখি—আপনি নৌকার তলানীর ফুটোটি সবার অজান্তেই মেরামত করে দিয়েছেন।

হয়তোবা কাজটি অতি সামান্য, কিন্তু এই সামান্য কাজটিই যদি আপনি না করতেন—তবে আমার আদরের সন্তান দুটি আজ হয়তো নৌকা ডুবিতে মারা যেতো।

আপনার উসিলায় আল্লাহ ওদের বাঁচিয়েছেন।”

উশর  : ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গঠনে  ফরজ ইবাদত।পবিত্র কোরআনের সুরা-৬ আনআমের  ১৪১ নং আয়াত  “যখন তোমরা ফসল কাটবে সে...
26/04/2025

উশর : ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গঠনে ফরজ ইবাদত।

পবিত্র কোরআনের সুরা-৬ আনআমের ১৪১ নং আয়াত “যখন তোমরা ফসল কাটবে সেদিনই ফসলের দায় (উশর বা যাকাত) প্রদান করবে কিন্তু অপচয় করবে না, আল্লাহ অপচয়কারী কে পছন্দ করেন না ”।

ওশর শুধু দান নয়, বরং এক ফরজ ইবাদত যা সমাজের অর্থনৈতিক ভারসাম্য ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। উশর জেনে শুনে বুঝে, ভুলে কিংবা অবহেলায় যথাযথ আদায় না করে সারা বিশ্বকে চরম দারিদ্র্যতার অভিশাপে অভিশপ্ত করছি। যার ফলে আল্লাহর ক্রোধ বৃদ্ধি পেতে পারে । আমরা পাপের পাল্লা ভারী করছি।যা পরকালে জাহান্নাম আমাদেরকে স্বাগত জানাচ্ছে।

ভূমিতে উৎপাদিত ফসলের যাকাতকে ‘ওশর’ বলে। যেসব জমি বা ভূমিতে শস্য উৎপাদনে সেচের প্রয়োজন হয় না প্রাকৃতিক পানি দ্বারা সম্ভব সেসব ক্ষেত্রে ফসলের ১০% ।

যদি ফসল উৎপাদনে সেচের প্রয়োজন হয় ওশরের হার ৫%। (সহিহ বুখারি ও তিরমিজি)
আংশিক সেচ ও আংশিক প্রাকৃতিক পানি দ্বারা উৎপাদিত শস্যের ওশরের হার ৭.৫%।

বাংলাদেশে বার্ষিক ধান, গম ও ভুট্টার উৎপাদন প্রায় ৪ কোটি ৫০ লক্ষ টন, সবজি তিন কোটি টন, ফল এক কোটি ৫০ লক্ষ টন। নূন্যতম ৫% হিসেবে যদি ওশর আদায় করে চরম দরিদ্র এক কোটি লোকর মধ্যে সমহারে বণ্টন করলে, বার্ষিক প্রতি জন পাবে ২২৫ কেজি (ধান গম ভুট্টা,) ১৫০কেজি সবজি ও ৭৫ কেজি ফল যার মাধ্যমে খাদ্যের মত প্রধান মৌলিক চাহিদা পূরণ হবে সাচ্ছন্দ্যে।

আমাদের ঈমানের উজ্জলতা কম হেতু সংশয় হয় উচ্চ মূল্যের বাজারে ওশর আদায় করলে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হব। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ সূরা রূম ৩৯ নং আয়াতে বলেছেন “আর তোমরা যে যাকাত দাও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, তারাই (আসল) বহুগুণ লাভকারী।”

এভাবে যদি যাকাত যথাযথভাবে আদায় ও বন্টন হয় তাহলে এই এক কোটি লোকের বস্ত্র, বাসস্থান,শিক্ষা ও চিকিৎসার সুব্যবস্থা হবে। দেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত, পরিবেশ হবে উন্নত। মানুষের মাঝে জাগ্রত হবে ভ্রাতৃত্ববোধে ও বন্ধুত্বের নিবিড় বন্ধন। উৎপাদন ও ব্যবহারে বাড়বে বরকত।এভাবে সারা বিশ্বের মুসলমানরা ওশর ও যাকাত পালন করে বিশ্বে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যতা শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে পারবে ।

যেসব উৎপাদনের ওশর প্রদান করতে হয়— খাদ্যশস্য, ফল ফলাদি, শাক সবজি, অর্থকরী ফসল যেমন:ধান, গম, যব, ভুট্টা, খেজুর, আঙুর, আম, জাম, কাঁঠাল, তরমুজ, লাউ, কুমড়া, ঝিঙে, বেগুন, আলু, কচু পেঁয়াজ, রসুন, আদা, হলুদ, সয়াবিন,পাট, তুলা, রেশম, আখ, লবণ ইত্যাদি।

ওশরের নিসাবের ব্যাপারে দুটি মত আছে। ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর মতে,ফসলের পরিমাণ যা-ই হোক তা থেকেই ওশর আদায় করতে হবে।

তবে অন্য ইমামদের মতে উৎপাদিত ফসল ১৮ মন ৩০ কেজি থেকে ২৫ মন (বিভিন্ন ইমামদের মতামত) কম হলে উশর প্রদান করতে হবে না।

সার ও কীটনাশক ব্যবহারের ক্ষেত্রেও ওশরের বিধান প্রযোজ্য।

অনেকে মনে করেন সরকারকে খাজনা দেন এ কারণে ওশর দিতে হবে না। সরকার ভূমি ব্যবস্থাপনার জন্য যে নামমাত্র খাজনা নেয় তা ভূমি ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনিক ব্যয় হিসাবে । দরিদ্রদের জন্য ওশর বা সরকারি লিজ হিসাবে নয়।

যাকাত যে সকল খাতে ব্যয় করা যায় ‘ওশর’ সে সকল খাতে ব্যয় করা যায়।
বাংলাদেশের জমি উশরী কিনা এ ব্যাপারে একাধিক মত থাকলেও হানাফী মাযহাব ও অন্যান্য আলেম-ওলামার অধিকাংশই ওশরী হিসাবে মতামত প্রদান করেছেন।
আমাদের দেশের অপরিচিত ও অপ্রচলিত ওশর ফরজটি সৌদি আরব, সুদান ও ইরান ভালোভাবে প্রচলিত।

আসুন আমরা ওশর ও যাকাত প্রদান করি। অপচয় কে না বলি। বিশ্বকে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত গড়ে তুলি। আল্লাহর রহমত ও জান্নাত কে স্বাগত জানাই।

অনুরোধ: এই হারিয়ে যাওয়া ফরজ কে ব্যাপক প্রচার ও প্রসার করে বহুল প্রচলিত করার কাজে সকলে আত্মনিয়োগ করি।

সতর্কতা: অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। ওশর অপ্রচলিত ফরজ বিধায় কোন কোন আলেমগণের এই সম্পর্কে তথ্য উপাত্ত মুখস্ত নন।তাৎক্ষণিক প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলে যথাযথ উত্তর পাওয়া কষ্টসাধ্য । বরং সময় নিয়ে গভীরভাবে স্টাডি করে উত্তর নিলে ভালো হয়।

আপনার কাছে যদি মুরগির ঝোল আর সাদা ভাত বেশি ভালো লাগে তবে আপনি সেটাই খান! গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের চোখে স্মার্ট সাজার...
26/04/2025

আপনার কাছে যদি মুরগির ঝোল আর সাদা ভাত বেশি ভালো লাগে তবে আপনি সেটাই খান! গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের চোখে স্মার্ট সাজার জন্য চাইনিজ অর্ডার করার দরকার নাই!

যদি ক্যাপিচিনো খেতে ভালো না লাগে জোর করে ভালো লাগাতে যাবেন না, আপনি টং দোকানের দুধ চা খান — কোনো দ্বিধা ছাড়াই দুধ চায়ের ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড দিন।

আপনার গেম অব থ্রোনস ভালো লাগে না, আপনি ডার্ক ফ্যান্টাসি বোঝেন না, আর্ট ফিল্ম দেখতে আপনার বিরক্ত লাগে; আপনি দেখবেন না।

আপনার কবিতা পড়তে ভালো লাগে না, পড়বেন না। বৃষ্টি হলেই যে কবিতা পড়তে হবে একথা কোথায় লেখা আছে? বৃষ্টির দিনে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমানোও কি কম শান্তির!

স্টাইলিশ আর টাইট ফিটিং জামা কাপড় পড়ে কমফোর্ট ফিল না করলে পড়বেন না, ঢিলাঢালা জামা কাপড় পড়ে বের হোন। সবাই স্টাইলিশ জামা কাপড় পড়লে আপনাকেও পড়তে হবে এমন কোনো কথা নেই। যারা আপনার ভিতরটা না দেখে গায়ের কাপড় দিয়ে আপনাকে বিচার করে তাদের সাথে মেলামেশা না করাই আপনার জন্য ভালো! অন্যের চোখে নিজেকে ড্যাশিং প্রমাণ করার জন্য নিজের উপর কিছু চাপিয়ে নিবেন না।

ক্যাপাচিনো পছন্দ না করলে যে সার্কেলে আপনার ইজ্জত থাকে না, গেম অব থ্রোনস, ডার্ক ফ্যান্টাসি, বিটিএস না দেখলে যে সার্কেলে আপনি ক্ষ্যাত বলে পরিচিত হন, ট্রেন্ডি স্টাইলে না চললে যে সার্কেলে আপনি আঁতেল উপাধি পান, ওইটা টক্সিক সার্কেল — ওখান থেকে বের হয়ে আসুন!

যারা আপনাকে আপনার মত করে গ্রহণ করতে পারে না, তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার চেয়ে একা থাকাই ভালো। মনে রাখবেন একশটা নাক উঁচু জাজমেন্টাল ইন্টেলেকচুয়ালের সাথে কৃত্রিম আড্ডার চেয়ে একজন সাধারণ দিলখোলা মানুষের সাথে দুদন্ড গল্প করা অনেক বেশি প্রশান্তি!


২০১১ সালের কথা। মাত্র ইন্টার্ন শেষ করেছি।  ঢাকায় এসে দেখি প্রাইভেট হাসপাতাল গুলো জবের জন্য রীতিমত  কাড়াকাড়ি অবস্থা । ডিউ...
26/04/2025

২০১১ সালের কথা। মাত্র ইন্টার্ন শেষ করেছি। ঢাকায় এসে দেখি প্রাইভেট হাসপাতাল গুলো জবের জন্য রীতিমত কাড়াকাড়ি অবস্থা । ডিউটি ডাক্তার খুঁজে পায় না তারা। তাই খুব সহজে একজন পাশ করা ডাক্তার হ্যান্ডসাম স্যালারিতে জব পেয়ে যেতো। তখন চাকুরির জন্য বিয়া আটকে থাকত না।

যারা একটু চতুর, তারা একসাথে ৩ হাসপাতালে একি রোস্টারে জব করত। আমার MMC এর এক বড় ভাই একি সাথে পাশাপাশি ৩ হাসপাতালে একি রোস্টারে ডিউটি করত (মডার্ণ, কিডনি এন্ড জেনারেল, প্যানোরমা হাসপাতাল) 😛 । বলা চলে ৩ হাসপাতালে একসাথে অন কল ডাক্তার। সাথে সাথে মৌসুমী ডাক্তার হিসেবে কুমিল্লা, নোয়াখালীর বড় মাত্রায় খ্যাপ। সাথে চলত পোস্ট গ্রাজুয়েশন অনাহারী (অনারারী) ট্রেইনিং।

কিন্তু দিন বদলে গেছে। এখন দিনে দিনে পাশ করা ডাক্তার এর সংখ্যা এতোই বেড়েছে যে, ছোট খাটো একটা হাসপাতালে একজন ডিউটি ডাক্তার পদের জন্য ধন্না দিতে হয় মাসের পর মাস। বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন করা ডাক্তার এর সংখ্যাই প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজারের মতো আর বেনামে, ভুয়া ডাক্তার লাখ ছাড়াবে।

পোস্ট খালি নাই নোটিশও দেখা যায় অনেক হাসপাতালে। সিভি জমা দিয়ে রেখে ধুলায় গড়ায়। তবুও কল আসে না। আজকাল দেখি প্রাইভেট হাসপাতাল গুলো বিনা বেতনে চিকিৎসক খুঁজতেছে। প্রতিযোগিতার মার্কেটে সুযোগ নিচ্ছে প্রাইভেট হাসপাতাল গুলো।

এদিকে এমবিবিএস পাশ করে বাবা মায়ের কাছে হাত পাতাও লজ্জার ব্যাপার। অন্য দিকে বয়স ও বিবাহের দিকে তাকানোর সময় নাই পোস্ট গ্রাজুয়েশন এর কথা ভেবে। দোটানায় নাও বেয়ে কুল কিনারা নাই বেশির ভাগের। সরকার এমবিবিএস পাশের গ্যারান্টি দিলেও সরকারী চাকুরীর নিশ্চয়তা দেয় না। আশির দশকের মত পাশের পর সরকারি চাকুরি ও মোটরসাইকেল পাওয়া এখন রীতিমত ইতিহাস।

সরকারী মেডিকেলে না হয় খরচ কম, কিন্তু প্রাইভেট মেড়িকেলে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা খরচ করে এমবিবিএস পাশ করে নামের সাথে বেকার ডাক্তার লাগানোর কষ্ট কেউ বুঝবে না। বন্ধুমহল ভাববে আপনি হাজার ডলার কামান মিনিটে মিনিটে।

এখনি ভাবার সময়। কি অবস্থা হবে আরো ৫ বছর পর। কি অবস্থা হবে ১৫ বছর পর।। পোস্ট ফাঁকার জন্য খুন করে সিট দখল করতে হবে।।
সবাই ভাবে ডাক্তার মানেই হেব্বি টাকাওয়ালা। কিন্তু সেটা শুধুমাত্র কয়েকজন নামকরা বড় মাপের প্রফেসরের বেলায় প্রযোজ্য। বাকিরা গড়ের মাঠের না খাওয়া জমিদার। সো, এখনি চিন্তা করে দেখেন। ড্রিম কিন্তু ড্রিম নয়, এখন নাইটমেয়ার হয়ে গেছে

সবজি ওজন করার সময় যদি মাপার কাঁটায় একটি মাছি বসে, তাহলে ওজনে তেমন পার্থক্য হয় না। কিন্তু সেই একই মাছি যদি স্বর্ণ ওজন ...
26/04/2025

সবজি ওজন করার সময় যদি মাপার কাঁটায় একটি মাছি বসে, তাহলে ওজনে তেমন পার্থক্য হয় না।

কিন্তু সেই একই মাছি যদি স্বর্ণ ওজন করার সময় মাপার কাঁটায় বসে, তাহলে তার ওজনে দশ-বিশ হাজার টাকার পার্থক্য করে দিতে পারে।

এখানে ওজন বড় কথা নয়, আপনি কোন যায়গায় অবস্থান করছেন—সেটাই আসল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তাই চেষ্টা করুন ভালো মানুষদের সংস্পর্শে থাকতে। নিজেকে উত্তম পরিবেশে রাখুন এবং নিজের সম্মান ও মর্যাদা বজায় রাখুন।

শিশুদের মন খুবই সংবেদনশীল, যার জন্য সঠিক পুষ্টি এবং যত্ন প্রয়োজন। ভুল সার যেমন একটি গাছকে শুকিয়ে দিতে পারে, ঠিক তেমনই কি...
25/04/2025

শিশুদের মন খুবই সংবেদনশীল, যার জন্য সঠিক পুষ্টি এবং যত্ন প্রয়োজন। ভুল সার যেমন একটি গাছকে শুকিয়ে দিতে পারে, ঠিক তেমনই কিছু ভুল অভ্যাস এবং পরিবেশ শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের ক্ষতি করতে পারে। প্রতিটি শিশুই আলাদা এবং তার নিজস্ব কিছু ক্ষমতা আছে যা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তোলে। এমন পরিস্থিতিতে, কখনও আপনার সন্তানের তুলনা অন্য কোনও শিশুর সঙ্গে করবেন না।

গভীর প্রভাব : বিকাশের প্রাথমিক বছরগুলিতে, শিশুদের মস্তিষ্ক নতুন জিনিস শেখার এবং বোঝার জন্য দ্রুত বিকশিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে, বাবা-মায়ের ছোট ছোট ভুলও তাদের মনে গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।

উচ্চ প্রত্যাশা থাকা : শিশুদের কাছ থেকে খুব বেশি প্রত্যাশা থাকা তাদের মানসিক চাপের মধ্যে ফেলতে পারে। প্রতিটি শিশুর শেখার ক্ষমতা আলাদা, তাই কখনোই আপনার সন্তানের উপর প্রত্যাশার বোঝা চাপিয়ে দেবেন না।

হিংসা : শিশুদের সামনে হিংসা এড়িয়ে চলুন। এটি তাদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে। এটি তাদের ভীত করে তুলতে পারে এবং তাদের নিরাপত্তাহীনতা বোধ কারতে পারে। বাচ্চাদের সঙ্গে সবসময় ভালোবাসার সঙ্গে কথা বলুন।

সমালোচনা করা : শিশুদের ক্রমাগত সমালোচনা করা তাদের মনোবল ভেঙে দিতে পারে। তারা তাদের ক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ করতে শুরু করতে পারে যা তাদের আত্মবিশ্বাস হ্রাস করতে পারে।

উপেক্ষা করা : শিশুদের উপেক্ষা করা বা তিরস্কার করা আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দিতে পারে এবং তাদের একাকীত্ব বোধ করাতে পারে। তাই শিশুদের সর্বদা ভালোবাসা উচিত।

অতিরিক্ত সুরক্ষা : শিশুদের অতিরিক্ত সুরক্ষা দেওয়া তাদের ঝুঁকি নেওয়া এবং ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া থেকে বিরত রাখতে পারে। এর ফলে, তারা স্বাবলম্বী হওয়ার পরিবর্তে অন্যদের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়তে পারে এবং তাদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হতে পারে।

নেতিবাচক কথা : বাচ্চাদের নেতিবাচক কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। এই জিনিসগুলি তাদের মনে গেঁথে যায় এবং তাদের নেতিবাচক করে তুলতে পারে। বাবা-মায়ের উচিত সবসময় তাদের সন্তানদের সঙ্গে ইতিবাচক কথা বলা।

অভিভাবকদের জন্য : আপনাদের এমন কিছু বিষয় সম্পর্কে জানাব যা শিশুদের মনে খারাপ প্রভাব ফেলে এবং যেগুলো সম্পর্কে অভিভাবকদের সময়মতো সতর্ক থাকা উচিত।

তুলনা করা : অন্যদের সঙ্গে শিশুদের তুলনা করলে তাদের আত্মবিশ্বাস কমে যেতে পারে এবং তাদের মধ্যে হীনমন্যতার অনুভূতি তৈরি হতে পারে।

Address

Chittagong
4000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rotaract Club of Chittagong South posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share