Chittagong Raozan Views

Chittagong Raozan Views সর্বশেষ সংবাদ জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। আমরা সজাগ দেশের তরে!

19/09/2025

চলুন দেখি গতকাল সৌদি আরব ও পাকিস্তানের মধ্যে স্বাক্ষরিত প্রতিরক্ষা চুক্তির মূল পয়েন্টস:

১) একের উপর আক্রমণ দুটোর উপর আক্রমণ (ন্যাটো-সদৃশ অনুচ্ছেদ ৫ প্রয়োগ)।

২) নির্দিষ্ট হুমকি অনুসারে উভয় দেশ সব ধরনের প্রতিরক্ষামূলক ও সামরিক উপায় ব্যবহার করবে।

৩) সংকটকালে যৌথ কমান্ড কাঠামো গঠিত হবে।

৪) বার্ষিক উচ্চপর্যায়ের প্রতিরক্ষা সংলাপ চলবে।

৫) আঞ্চলিক আক্রমণকারীদের (ইরান/ইসরায়েল প্রক্সির বিরুদ্ধে) প্রতিরোধে ফোকাস।

৬) যৌথ উদ্যোগে $১০ বিলিয়ন (যেমন মিসাইল উৎপাদন); পাকিস্তানের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় $৫ বিলিয়ন সাহায্য; প্রযুক্তি স্থানান্তরে আরও $৫ বিলিয়ন। মোট $২০ বিলিয়ন চুক্তি।

৭) ৪৮ ঘণ্টার নোটিসে পাকিস্তান ১০,০০০ সেনা/কর্মী সৌদিতে মোতায়েন করবে।

৮) রিয়াদ ও ইসলামাবাদে জয়েন্ট কমান্ড পোস্ট গঠিত হবে।

৯) ৫০০ যৌথ বিশেষ বাহিনী প্রশিক্ষক নিয়োগ।

১০) পাকিস্তানের পরমাণু প্রতিরোধের ইঙ্গিত আছে, যদিও অফিসিয়ালি অস্বীকার। পাকিস্তান $২ বিলিয়ন মূল্যের শাহিন-৩ মিসাইল, বাবুর ক্রুজ মিসাইল ও বুরাক সিরিজ ড্রোন সোয়ার্ম স্থানান্তর করবে; সৌদি লেজার-গাইডেড গোলাবারুদ শেয়ার করবে।

১১) ১০ বছরের চুক্তি, পরে নবায়নযোগ্য।

১২) চুক্তির ফলে পাকিস্তানে প্রায় ৫০,০০০ কর্মীর কর্মসংস্থান হবে।

এই চুক্তির মূল কারণ রিসেন্ট ইজরায়েলও বোমা হামলা অন কাতার । আর তারপর নতনীয়াহুর বলা যে বিশ্বের যেখানে তার হুমকি দেখবে সেখানেই তার বোমা হামলা করবে, কাউকে ছাড় দিবে না। কাতারে ইসরায়েলি হামলার পর আরব দেশগুলো আমেরিকার উপর নির্ভরতার সীমাবদ্ধতা বুঝেছে—ট্রাম্পকে $৫০০ মিলিয়ন দিলেও আমেরিকা ইসরায়েলকে গ্রিন সিগন্যাল দিয়েছে, যা কাতার-সৌদির হজম হয়নি। টাকা দিয়েও তারা আমেরিকার সাপোর্ট কিনতে সক্ষম হয়নি।

সৌদি তার প্রতিরক্ষা দুর্বলতা জানে, যদিও গত দুই দশকে মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিরক্ষা খাতে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছে সৌদি আরব। কিন্তু রিয়াদকে ইসরায়েল থেকে রক্ষা করার মিসাইল বা পরমাণু ওয়ারহেডের অভাব আছে তাদের । ওদিকে পাকিস্তানের ১৭০টি পরমাণু ওয়ারহেড (২০২৫ অনুমান) এবং উন্নত মিসাইল সক্ষমতা আছে। ১৯৫০ সাল থেকেই পাকিস্তান সৌদির প্রতিরক্ষায় সাহায্য করছে।

সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান সংঘাত (২০২৫) পাকিস্তানের এয়ার পাওয়ার প্রমাণ করেছে: ভারতের চেয়ে কম সক্ষমতা সত্ত্বেও একটি জেট না হারিয়ে ৫টি ভারতীয় জেট ভূপতিত করেছে, যা বিশ্বে তার মর্যাদা বাড়িয়েছে।

এই চুক্তি দিয়ে পাকিস্তান-সৌদি ইস্পাত-কঠিন জোট গঠন করেছে। পাকিস্তানের একদিকে চীন (প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি), অন্যদিকে সৌদি (অর্থ)। সৌদি পাকিস্তানের আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক লোন পরিশোধে বহুবার সাহায্য করেছে। আমাদের তেমন যেন কখনও করো সাহায্য প্রয়োজন না হয় সেদিকে খুব খেয়াল রাখতে হবে, কারণ আমাদের জন্য কেউ নাই। পাকিস্তান চীনের সাথে যৌথভাবে ফাইটার জেট (জেএফ-১৭) ও ট্যাঙ্ক তৈরি; ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে চিন লজিস্টিক সাহায্য দিচ্ছে। আমদের লজিস্টিক সাহায্যের জন্য দেশটাকে কারো কাছে হয়তো বিক্রি করে দিতে হবে, কারণ সেই সম্পর্ক আমরা কারও সাথে গড়ে তুলিনি।

১৯৭১-এর যুদ্ধে জয়ের পর আমরা চেতনা নিয়ে পরে রইলাম: কপালে টিপ, রবীন্দ্রসংগীত, স্কুলে নাচ-গান। প্রতিরক্ষা শিল্প গড়িনি, মিসাইল-জেট-ট্যাঙ্ক বানাইনি। ইচ্ছাকৃতভাবে প্রতিরক্ষা সেক্টর পঙ্গু করে রেখেছি। টুকটাক ব্যবসা-বাণিজ্য দিয়ে প্রতীরক্ষা বাহিনীকে তৃপ্ত করে রেখেছি।

সৌদি-পাকিস্তান চুক্তি কেবল দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত জোট নয়, বরং আঞ্চলিক ভারসাম্যের একটি শক্তিশালী সংকেত—যেখানে অর্থ, প্রযুক্তি ও সামরিক শক্তির সমন্বয়ে দুর্বলতা রূপান্তরিত হচ্ছে শক্তিতে। পাকিস্তানের এই অগ্রগতি আমাদের মতো দেশগুলোর জন্য একটি জাগরণের ডাক: ১৯৭১-এর জয়কে শুধু স্মৃতিতে সীমাবদ্ধ না রেখে, প্রতিরক্ষা শিল্পকে স্বনির্ভর করে তোলার সময় এসেছে। যদি আমরা এখনই পদক্ষেপ না নিই, তাহলে আঞ্চলিক ঝড়ে আমাদের স্বাধীনতা কেবল কাগজের উপর থেকেই থেকে যাবে। শক্তিশালী প্রতিরক্ষাই হলো সত্যিকারের শান্তির চাবিকাঠি।

এক কালে তালেBan কে জংই জংই বলে ফেনা তোলা পতমালুর কাছেও তারা এখন ইমারাত এ ইসলামিয়া!! তারা এখন সরকার। মোারাল অফ দি স্টোরি ...
18/09/2025

এক কালে তালেBan কে জংই জংই বলে ফেনা তোলা পতমালুর কাছেও তারা এখন ইমারাত এ ইসলামিয়া!!
তারা এখন সরকার।

মোারাল অফ দি স্টোরি হয়তেসে, মাইরের উপর ওষুধ নাই।
আম্রিকা আব্বো যেহেতু মাইর খাইসে, সেহেতু জংইরা এখন মানুষ। তারা এখন শ্রদ্ধেও সরকার।

যুদ্ধরত অবস্থায় থাকলে জংই, আর আমেরিকা আব্বু আত্মসমর্পণ করলে হয়ে যায় দেশপ্রেমী সরকার।

আফগানিস্তান, তালেban এসব নিয়ে লেখালেখি করলে,
আফগানিস্তানে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করা কত ব্যক্তিকে গুম করে ফেলা হয়েছিল, ক্রসফায়ার দেয়া হয়েছিল।
আর মিডিয়াগুলোও এসব জুলুম জায়েজ করার
গল্প ফাঁদতো।

আর আজ আফগানিস্তানে যাওয়াকে সেলিব্রেট করা হয়।
এত অল্প সময়ে আল্লাহ তায়ালা কত কিছু যে দেখাইলেন।
সুবহানাল্লাহ।

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের মধ্যে নাহিদ ইসলাম একমাত্র প্রথম সারির নেতা যিনি ট্রাইবুন্যালে হাসিনা ও লীগের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দ...
18/09/2025

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের মধ্যে নাহিদ ইসলাম একমাত্র প্রথম সারির নেতা যিনি ট্রাইবুন্যালে হাসিনা ও লীগের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন, বিচারের ধারাবাহিকতা রক্ষার প্রতি জোর দিয়েছেন। অনেক নির্যাতিত রাজনৈতিক নেতারাও হয়তো রাজনৈতিক কৌশলে সমোঝোতার রাজনীতিতে এই সাহস দেখাননি!

নাহিদ ইসলাম তার রাজনৈতিক কমিটমেন্ট রেখেছেন। এভাবেই ব্যক্তিগত কিংবা দলীয় স্বার্থের থেকে গণ অভ্যূত্থানের আকাঙ্খাকে ধারণ করে রাজনীতি বিনির্মানের জন্য ছুটে চলছি আমরা জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি।

18/09/2025

🇧🇩vs🇱🇰

18/09/2025

সৌদি আরব-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা বিষয়ক যে চুক্তির তথ‍্য প্রকাশ করেছে পাকিস্তান,তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সৌদি আরবের রাজপরিবারের নিরাপত্তায় বহু আগে থেকেই পাকিস্তানের একটা সম্পৃক্ততা আছে। সেটা এখন আরও মজবুত হবে।

এই চুক্তির পর ভারত যদি পাকিস্তানে বোমা হামলা,সার্জিক্যাল স্ট্রাইক বা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় হামলা করে,তখন কী ঘটবে?
চুক্তি অনুযায়ী, সৌদি আরব এবং পাকিস্তান দুই দেশের কোনো একটি দেশ আক্রান্ত হলে সেটাকে দুই দেশের ওপর ‘আগ্রাসন’ হিসেবে দেখবে রিয়াদ ও ইসলামাবাদ।

দুই দেশ এক সঙ্গে হামলার জবাব দেবে।

পাকিস্তানের অর্থ নাই,পারমাণবিক অস্ত্র আছে। সৌদি আরবের অর্থ আছে, পারমাণবিক অস্ত্র নেই। তবে অত‍্যাধুনিক অস্ত্র আছে।বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র তারা কেনে।

এই চুক্তির ফলে সৌদি আরব আংশিক পারমাণবিক শক্তির অংশ হয়ে গেল?
সৌদি আরবের অব‍্যবহৃত অত্যাধুনিক অস্ত্রের সুবিধা পাকিস্তান ভোগ করবে? এই চুক্তিতে আগামী দিনে দেশের সংখ‍্যা বাড়তে পারে? কাতার কী তৃতীয় দেশ হিসেবে যুক্ত হতে পারে?

ন‍্যাটোর মত জোটের সূচনা হয়ে গেল? ভারত বা ইসরাইলের জন‍্যে এই চুক্তি কতটা দুশ্চিন্তার?

ভারত কী আর এত সহজে পাকিস্তানে হামলার কথা চিন্তা করতে পারবে?

18/09/2025

চট্টগ্রামে আমেরিকান সৈন্যরা গাইছে ‘হালুগাইট্ট্যা মুড়ির টিন’..

চট্টগ্রামে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর মহড়া নিয়ে যখন সবাই টেনশনে , তাদের টেনশন দুর করতে চট্টগ্রামে বসে সৈন্যরা গাইছে ‘হালুগাইট্টা মুড়ির টিন’।
সবাই গান শুনেন। মন ভালো রাখেন।

ভারতীয় আধিপত্যবাদ ক্রমেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হিসেবে হাজির হচ্ছে। ভারত ইতোমধ্যে তথাকথিত সার্...
18/09/2025

ভারতীয় আধিপত্যবাদ ক্রমেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হিসেবে হাজির হচ্ছে। ভারত ইতোমধ্যে তথাকথিত সার্জিকাল স্ট্রাইকের নামে প্রমাণ করেছে তারা নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক সীমানা ও আইনের তোয়াক্কা করবে না। বিশেষত, ভারতকে না চাইতেই সব দিয়ে দেয়া হাসিনার সরকার যেহেতু ক্ষমতায় নেই, ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী ফ্যাসিবাদের আগ্রাসনের শিকার হতে পারে বাংলাদেশ।

ভারত ও বাংলাদেশের কোনো ন্যাচারাল বর্ডার নেই - অর্থাৎ নদী, পাহাড়, সমুদ্র ইত্যাদি মাধ্যমে কোনো সুরক্ষা নেই। এই ভৌগোলিক বাস্তবতা মাথায় রেখে এবং আধুনিক যুদ্ধকৌশলের পরিপ্রেক্ষিতে এনসিপির নতুন বাংলাদেশের ২৪ দফা ইশতেহারের প্রতিরক্ষার দফাতে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে সারফেস টু এয়ার মিসাইল, ড্রোন ব্রিগেড, এবং সাবমেরিন ভিত্তিক ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনীর উপর। দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হিসেবে একটি শক্তিশালী দেশীয় ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি এবং নন নিউক্লিয়ার সেকেন্ড স্ট্রাইক সক্ষমতা অর্জনকে ঠিক করা হয়েছে।

বিএনপির ৩১ দফায় প্রতিরক্ষা বিষয়ক একটি দফা আছে, কিন্তু এতে প্রতিরক্ষা সক্ষমতার কোনো লক্ষ্য বা পরিকল্পনার উল্লেখ নেই। দেশপ্রেম ও বিতর্কমুক্ত রাখার জেনেরিক কথায় কেউ কি দ্বিমত জানাবে? তাহলে প্রতিরক্ষা বিষয়ে বিএনপির ইউনিক পয়েন্ট কী? জামায়াতে ইসলামীর ২৪ দফা বা ৩১ দফার মতো কোনো ইশতেহার/ পলিসি ডকুমেন্ট আছে কী? তাতে প্রতিরক্ষা নিয়ে কী আছে?

বিএনপি ও জামায়াত এই দুটি দল ভারতীয় আধিপত্যবাদ থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় কী পরিবর্তন আনতে চায়? কিন্তু কার্যকর কোন প্রস্তাবন নাই।

জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে সব রাজনৈতিক দলের স্পেসিফিক এবং কার্যকর অবস্থান জরুরী।

18/09/2025

চট্টগ্রামের আতুরার ডিপো এলাকায় কার্যক্রম নি-ষিদ্ধ আওয়ামী লীগের মিছিলে অংশ নিতে চকরিয়া থেকে হায়েস ভাড়া করা মূল হোতা কফিল উদ্দিনকে (২৫) গ্রে-প্তার করেছে পুলিশ।

18/09/2025

টেক-বিশ্বে নতুন উত্তেজনা! চীন তাদের টেক-জায়ান্টদের Nvidia-র AI চিপ কেনা বন্ধ করতে বলেছে।

US-China প্রযুক্তিগত দ্বন্দ্ব (Tech Rivalry) আরও গভীর হলো।

এর মাধ্যমে বিশ্বের সবচেয়ে বড় চিপ নির্মাতা Nvidia-কে বড় একটি ধাক্কা দিলো চীন।

চীনের রেগুলেটররা দেশের শীর্ষস্থানীয় টেক কোম্পানিগুলোকে (যেমন Alibaba, ByteDance) নির্দেশ দিয়েছে আমেরিকার এই টেক-জায়ান্টের নতুন AI চিপ কেনা এবং পরীক্ষা করা বন্ধ করার জন্য।

ব্যাপারটা ঠিক কী ঘটছে?

আসুন সহজভাবে বোঝার চেষ্টা করি।

চীন মার্কেটের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা Nvidia-র নতুন RTX Pro 6000D চিপের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, এর আগে আগস্ট মাসেও H20 নামক আরেকটি চিপের ওপর 'নিরাপত্তা উদ্বেগ' (Security Concerns)-এর কারণ দেখিয়ে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল।

Nvidia-র প্রতিক্রিয়া ছিলো ইনস্ট্যান্ট :)

Nvidia-র CEO Jensen Huang এই সিদ্ধান্তে 'হতাশা' প্রকাশ করেছেন। তিনি চীনে তাদের দীর্ঘদিনের অবদানের কথা মনে করিয়ে দিলেও, তিনি এটাও বলেছেন যে, তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার 'বৃহত্তর এজেন্ডা'র (larger agendas) বিষয়টি বোঝেন।

তাঁর কথায় স্পষ্ট যে, এটি শুধু একটি বাণিজ্যিক সিদ্ধান্ত নয়, এর পেছনে ভূ-রাজনীতি (Geopolitics) জড়িত।

এই ঘটনাটি মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান প্রযুক্তিগত শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়েরই একটি অংশ। আমেরিকা চায় না চীনের হাতে অত্যাধুনিক AI প্রযুক্তি চলে যাক, আর চীন এখন নিজেদের চিপ ম্যানুফ্যাকচারিং সক্ষমতা (Chip Manufacturing Capabilities) তৈরিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে, যাতে তাদের আমেরিকার ওপর নির্ভর করতে না হয়।

এর প্রভাব কী হতে পারে?

এই ঘটনায় সবচেয়ে বড় ক্ষতির মুখে পড়লো Nvidia, কারণ চীন তাদের অন্যতম বৃহত্তম বাজার।

কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব আরও সুদূরপ্রসারী। AI-এর ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ করবে কারা?

কাদের তৈরি হার্ডওয়্যারের উপর চলবে আগামী দিনের প্রযুক্তি?

এই প্রশ্নগুলোই এখন বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে।

সামনের দিনগুলোয় এই প্রযুক্তিগত স্নায়ুযুদ্ধ (Tech Cold War) আরও বাড়বে বলেই মনে হচ্ছে।

এবার বোনের প্রতিশোধ নাও 🇧🇩
18/09/2025

এবার বোনের প্রতিশোধ নাও 🇧🇩

নিজের পরিবার ও সন্তানের কথা একবারও ভাবলেন না?নেতা বিদেশে, তার ডাকে মিছিলে গিয়ে কী লাভ হলো?
18/09/2025

নিজের পরিবার ও সন্তানের কথা একবারও ভাবলেন না?

নেতা বিদেশে, তার ডাকে মিছিলে গিয়ে কী লাভ হলো?

সৌদি আরব এবং পাকিস্তানের মধ্যে এই মর্মে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে যে, তাদের কেউ আক্রান্ত হলে অপর দেশ নিজের ওপর আক...
18/09/2025

সৌদি আরব এবং পাকিস্তানের মধ্যে এই মর্মে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে যে, তাদের কেউ আক্রান্ত হলে অপর দেশ নিজের ওপর আক্রমণ হয়েছে বলে মনে করবে এবং সেই আক্রমণ উভয় দেশ মিলে প্রতিহত করবে।

এটা নিঃসন্দেহে একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত, এতে পাকিস্তান লাভবান হবে অর্থনৈতিকভাবে। সৌদি আরবের শ্রমবাজারে পাকিস্তানের আধিপত্য বাড়বে যা আগেও ছিল। পাকিস্তান আক্রান্ত হলে সৌদি আরব মাঠে কতটা সাহায্য করতে পারবে জানি না, তবে অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং অস্ত্রের যোগান অবশ্যই দিবে। পক্ষান্তরে সৌদি আরবের মাটিতে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এমনিতেই আছে।

তবে এই চুক্তির কিছু প্রভাবও পড়তে পারে অদূর ভবিষ্যতে। যদি ভারত-ইসরায়েল একই চুক্তি করে বসে তাহলে গোটা বিশ্বে নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণ হতে পারে। এতে করে মধ্যপ্রাচ্যের আরও অনেক দেশ পাকিস্তান এবং সৌদি জোটে ইনভল্ভ হবে, থাকতে পারে তুরষ্ক ও।

আর আমরা চেতনা ফেরি করতে করতেই ট্রেন চলে যাবে স্টেশন ছেড়ে!

Address

Chittagong
4000,4100,42XX

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Chittagong Raozan Views posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category