কুলগাঁও সিটি কর্পোরেশন কলেজ বাংলার মুখ

  • Home
  • Bangladesh
  • Chittagong
  • কুলগাঁও সিটি কর্পোরেশন কলেজ বাংলার মুখ

কুলগাঁও সিটি কর্পোরেশন কলেজ বাংলার মুখ আসসালামু আলাইকুম❤️
এই পেজটি লাইক কমেন্ট করে সাথে থাকবেন
আপনাদের কে মন থেকে ভালবাসি।
(6)

একবার এক ইঁদুর লক্ষ্য করল যে বাড়িতে ইঁদুর মারার ফাঁদ পাতা রয়েছে। সে খুবই ভয় পেল। ফাঁদটি অকেজো করার জন্য সে ওই বাড়িতে...
02/12/2024

একবার এক ইঁদুর লক্ষ্য করল যে বাড়িতে ইঁদুর মারার ফাঁদ পাতা রয়েছে। সে খুবই ভয় পেল। ফাঁদটি অকেজো করার জন্য সে ওই বাড়িতে থাকা মুরগির সাহায্য চাইল। মুরগি ঘটনা শুনে জবাব দিল-
“ ফাঁদটি আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। অতএব আমি এখানে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।

মুরগির কাছ থেকে এই উত্তর শুনে ইঁদুর খুব দুঃখিত হল এবং ছাগলের কাছে গিয়ে সাহায্য চাইল। ছাগল ফাঁদের কথা শুনে বলল-
“ওই ফাঁদ বড়দের জন্য নয়। আমি এখানে তোমাকে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর ছাগলের কাছ থেকে একই উত্তর শুনে দুঃখিত হয়ে গরুর কাছে এলো। সব কথা শুনে গরু বলল-
“ইদুরের ফাঁদ আমার মত বড় প্রাণীর কোন ক্ষতিই করতে পারবেনা। যা আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা- তাতে আমি সাহায্য করতে পারবনা”।

ইঁদুর শেষ পর্যন্ত নিরাশ হয়ে তার ঘরে ফিরে এলো। রাতের বেলা বাড়ির কর্ত্রী অন্ধকারের ভিতর বুঝতে পারলেন যে ফাঁদে কিছু একটা ধরা পরেছে। অন্ধকারে ফাঁদের কাছে হাত দিতেই উনি হাতে কামড় খেলেন এবং দেখলেন ফাঁদে ইঁদুরের বদলে সাপ ধরা পরেছে।

তার চিৎকারে কর্তার ঘুম ভাঙল। তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকা হল। চিকিৎসা শুরু হয়ে গেল। কিন্তু অবস্থা মোটেই ভালো না। পথ্য হিসেবে ডাক্তার মুরগির সূপ খাওয়াতে বল্লেন। সুপের জন্য কর্তা মুরগিকে জবাই করে দিলেন। অবস্থা আস্তে আস্তে আরও খারাপ হতে লাগলো। দূরদূরান্ত থেকে আরও অনেকে আত্মীয় স্বজন আসতে লাগলো। বাধ্য হয়ে কর্তা ছাগলকে জবাই করলেন তাদের আপ্যায়ন করার জন্য।

আরও ভালো চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার দরকার হতে লাগলো। অবশেষে বাড়ির কর্তা তাদের গরুটিকে কসাইখানায় বিক্রি করে দিল। একসময় বাড়ির কর্ত্রী সুস্থ হয়ে উঠল। আর এই সমস্ত কিছু ইঁদুরটি তার ছোট্ট ঘর থেকে পর্যবেক্ষণ করল।

উপদেশঃ কেউ বিপদে সাহায্য চাইলে তাকে সাহায্য করা উচিৎ, হোক সেই বিপদ আপনাকে স্পর্শ করুক বা না করুক। বিপদগ্রস্থকে সাহায্য করা মানুষের নৈতিক দায়িত্ব।
সংগ্রহীত

12/07/2024
ছবিতে দেখানো মৃত ব্যক্তিদের মুখ ঢেকে রাখা হয়নি মসজিদুল হারামে জানাযার সময়, তার কারণ কি"....?কেননা সে ইহরাম অবস্থায় মৃ...
01/07/2024

ছবিতে দেখানো মৃত ব্যক্তিদের মুখ ঢেকে রাখা হয়নি মসজিদুল হারামে জানাযার সময়, তার কারণ কি"....?
কেননা সে ইহরাম অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে এবং যে ব্যক্তি ইহরাম অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, সে হাজী হোক বা ওমরা পালনকারী হোক, তাকে তার পোশাকে কাফন দিতে হবে, তার মুখমণ্ডল ও মাথা অনাবৃত থাকবে ।

"রাসূল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" বলেন যখন একজন ব্যক্তি ইহরাম অবস্থায় মারা যাবে......

"তাকে তার কাপড়ে কাফন দাও, এবং তার মাথা বা মুখমণ্ডল ঢেকে রাখবে না, কেননা আল্লাহ তা‘আলা তাকে কিয়ামতের ময়দানে তালবিয়া (লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক ) পাঠরত অবস্থায় উঠাবেন।

হে আল্লাহ আমরা যেন ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারি, আল্লাহুম্মা আমিন ,,,

01/07/2024

ছেলেকে দেওয়া একজন আদর্শ বাবার উপদেশঃ
১. জুতা সেলাই বা রং করতে চাইলে মেরামতকারীর দোকানের সামনে পা বাড়িয়ে দিওনা, বরং জুতাটা খুলে নিজে একবার মুছে দিও।
২. কখনও কাউকে কামলা, কাজের লোক বা বুয়া বলে ডেকোনা। মনে রেখো তারাও কারো না কারো ভাই, বোন, মা, বাবা। তাদেরকে সম্মান দিয়ে ডেকো।
৩. বয়স, শিক্ষা, পদ বা পদবীর দিক দিয়ে কেউ ছোট হলেও কখনও কাউকে ছোট করে দেখোনা। নইলে তুমি ছোট হয়ে যাবে।
৪. পড়াশুনা করে জীবনে উন্নতি করো, কিন্তু কারো ঘাড়ে পা দিয়ে উপরে উঠার চেষ্টা করো না।
৫. কাউকে সাহায্য করে পিছনে ফিরে চেওনা, সে লজ্জা পেতে পারে।
৬. সব সময় পাওয়ার চেয়ে দেয়ার চেষ্টা করো বেশি । মনে রেখো, প্রদানকারির হাত সর্বদা উপরেই থাকে।
৭. এমন কিছু করোনা যার জন্য তোমার এবং তোমার পরিবারের উপর আঙুল ওঠে।
৮. ছেলে হয়ে জন্ম নিয়েছো, তাই দায়িত্ব এড়িয়ে যেওনা।
৯. তোমার কি আছে তোমার গায়ে লেখা নেই। কিন্তু তোমার ব্যবহারে দেখা যাবে তোমার পরিবার কোথায় আছে।
১০. কখনও মার কথা শুনে বউকে এবং বউয়ের কথা শুনে মাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিও না। কাউকে ফেলতে পারবে না।
১১. কারও বাসায় নিমন্ত্রন খেতে গেলে বাসায় দু-মুঠো ভাত খেয়ে যেও। অন্যের পাতিলের ভাতের আশায় থেকো না।
১২. কারো বাসার খাবার নিয়ে সমালোচনা করো না। কেউ খাবার ইচ্ছে করে অস্বাদ করার চেষ্টা করে না।
১৩. বড় হবার জন্য নয়, মানুষ হবার জন্য চেষ্টা করো।
১৪. শ্বশুর কিংবা শাশুড়িকে এতটা সম্মান দিও, যতটুকু সম্মান তোমার বাবা-মাকে দাও। এবং তাদের প্রতি এমন আচরন করো, যাতে করে তাদের মেয়েকে তোমার বাড়ি পাঠানোর জন্য উতলা থাকে।
১৫. সব সময় ভদ্র ও নম্রভাবে চলো এবং কথা বলো। কিন্তু অন্যায়ের সাথে আপোষ করোনা।

27/06/2024

রিক্সাওয়ালা ৩০টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি বলছেন ২৫ টাকা।
আপনি ৫টাকা সেভ করেছেন। (যদি আপনি উইন করেন)

বাসে ১৫টাকা ভাড়া চেয়েছে, আপনি ২ বছর আগের রেফারেন্স টেনে ঝগড়া করছেন ১০টাকা। (যদি আপনি ঝগড়ার পর জিতে যান)

এক বুড়া ভদ্রলোক শাক বিক্রি করছে ১২টাকা আটি, আপনি বললেন ১০টাকা। (এখানে আপনি উইন করলেন ২টাকা)

গোস্ত কিনতে গেলেন, খুব দামাদামি করে ২০টাকা কমিয়েছেন, ৪০টাকার হাড় আর চরবি পেয়েছেন। এখানেও ধরেন জিতেছেনই, জয়টা হয়েছে ২০টাকার।

এভাবে আপনার মহল্লার প্রতিটা মানুষ জানে আপনি ছ্যাচড়া। যাই দাম বলা হোক, আপনি একটা কম বলবেনই।

দুই একদিন বাদে, মাছ মাংস, শাক সবজি, ডিম দুধওয়ালা সবাই আপনাকে ছোটলোক হিসেবেই জানবে। তখন তারা আগে যেখানে ১৫টাকা দাম চাইতো এখন চাইবে ২০ টাকা। আপনি স্বভাবসুলভ ভাবে ৫ টাকা কমিয়ে বলবেন, এতে করে তাদের প্রফিট থাকবে, এভাবেই সবাই আপনাকে ট্রিট করবে।

এবার আরেকটা দিক বলি, রিসার্চ মতে, একজন মানুষ যদি ৭০-৭৫ বছর বাঁচেন, এবং ১০ বছর বয়স থেকে কেনাকাটা শুরু করেন, তাহলে ১০-৭৫ এই ৬৫ বছর যদি তিনি এভাবে জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে দামাদামি করেন এবং সব কয়টায়ও যদি তিনিই উইন করেন, তাহলে সারাজীবনে তার মোট সেভিং হবে ম্যাক্সিমাম ২ লাখ টাকা। (উল্লেখ্য জীবনেও একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে জিতবেন না। কাজেই টাকার পরিমাণটা বেশ কম হবে।)

কিন্তু এই টাকাটা বাঁচাতে গিয়ে সারাটা জীবন তিনি গনমানুষের কাছে ছ্যাচড়া বা কিপটা টাইটেল প্রাপ্ত হবেন। কিন্তু এই ম্যাক্সিমাম দুই লাখ টাকা ৬৫ বছর কেনাকাটা করে এবং দামাদামি করে সেভ করার এই যে বাড়তি এফোরট, এটা তার অনেক ভালো কোয়ালিটি জীবনেও প্রকাশ পেতে দিবে না। কারণ, তার খাইছলত ততদিনে চেঞ্জ হয়ে যাবে। সে চাইলেই কাউকে ৫-১০টাকা বাড়িয়ে দেয়ার মানসিকতা করতে পারবেন না। আর দিতে না পারার এই অক্ষমতা এই জীবনে তার নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত হওয়ার ক্ষমতা নষ্ট করে দিবে।

তাহলে কি নেগোশিয়েট করবো না?

অবশ্যই করবেন। নেগোশিয়েট করার নিয়ম হচ্ছে, আপনি আপানর চেয়ে যে বড় তার সাথে নেগোশিয়েট করুন। বেতন পাচ্ছেন ৪০ হাজার, কিভাবে এটাকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া যায়, সেটা ভাবুন। এর জন্যে কি কি স্কিল দরকার, সেগুলা কোথা থেকে, কবের ভিতর কিভাবে ডেভলপ করবেন, সেটা নিয়ে ভাবুন। এই ভাবনাটা ভাবলে আপনার মাসে ১০ হাজার টাকা ইনক্রিমেন্ট হবে। আর ছ্যাচরামি করলে মাসে বড়জোর ৩০০-৫০০টাকা বাচবে।

এখন আপনি ১০ হাজার টাকা উপার্জনের দিকে বেশি ইফোরট দিবেন নাকি ৫০০টাকা বাঁচানোর দিকে বেশি ইফোরট দিবেন, সেই ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা খুব জরুরী। আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক হলে আপনাকে ম্যাচিউর বলা যায়।
©©

27/06/2024

প্লিজ নিজের সন্তানের সর্বনাশ করবেন না

আপনি রাগের মাথায় আপনার সন্তানকে বললেন.. মর তুই! ফেরেশতারা তখন বললো.. আমিন।
আপনার সন্তানকে বললেন.. তোর ভবিষ্যত অন্ধকার। ফেরেশতারা তখন বললো.. আমিন।
আপনি রাগের মাথায় আপনার সন্তানকে বললেন.. তোর মুখ আমি দেখতে চাই না। ফেরেশতারা তখন বললো.. আমিন।
আপনি রাগের মাথায় মেয়েকে বললেন.. জীবনেও স্বামীর ভাত খেতে পারবি না। ফেরেশতারা তখন বললো.. আমিন।
আপনি রাগের সময় সন্তানকে বললেন.. মরার সময় পানি পাবি না। ফেরেশতারা তখনও বললো.. আমিন।
আচ্ছা আপনি তো সেই মানুষ তাই না— যে নিজের সন্তানকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসেন?
আপনি তো সেই মানুষ তাই না— যার থেকে কেউ বেশি আন্তরিক দোয়া করতে পারবে না!
আপনি কি জানেন— মা-বাবার রাগের মাথায় বলা প্রতিটা কথা আল্লাহ তাআলার দরবারে কবুল হয়। তো আপনার কলিজার টুকরা সন্তানের ক্ষতি আপনি নিজেই করছেন না তো?
আপনার সন্তান অন্যায় করছে.. মা-বাবা হিসেবে আপনি এই ভাষা ব্যবহার না করে এগুলো বলুন..
আল্লাহ তোকে হেদায়েত দিন। আমার জন্য চক্ষু শীতলকারী বানান।
সবার সন্তান সবার কলিজার টুকরা। অতএব সন্তানকে বদদোয়া দেওয়া মানে নিজের চোখে নিজে বালি দিয়ে নষ্ট করে ফেলা!
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে বুঝার ও আমল করার তাওফিক দান করুন (আমিন)।

আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।যাকে হিকমাহ দান করা...
25/06/2024

আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।

যাকে হিকমাহ দান করা হয় তার ভিতরে থাকে সাকিনা। আরবি সাকিনা শব্দের অর্থ শান্ত, প্রশান্ত, ধীর, স্থির।

টেবিল ভর্তি খাবার অথচ প্রত্যেকটা খাবারে আপনি দোষ খুঁজে পাচ্ছেন, পেট ভরে খেতে পারছেন না। কেননা আপনাকে সম্পদ দান করা হয়েছে, হিকমাহ দেয়া হয়নি যে কারণে আপনার ভিতর সাকিনা নেই।

আপনাকে হিকমাহ দেয়া হয়েছে যে জন্যে আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েও পরম প্রশান্তি নিয়ে পেট ভরে খেয়ে উঠে বলে উঠবেন আলহামদুলিল্লাহ।

উচ্চশিক্ষিতা সুন্দরী স্ত্রী পেয়েও আপনি তাকে নিয়ে সুখী নন, কারণ আপনাকে হিকমা দেয়া হয়নি।

টয়োটা এলিয়নে চড়েও আপনি সুখী নন, আপনার কেন পাজেরো নাই? এর কারণ আপনার মাঝে হিকমাহ নাই, সাকিনা উঠে গেছে। আপনি আপনার অবস্থানে সুখী নন।

আরবি হিকমা শব্দের অর্থ প্রজ্ঞা। যাকে আল্লাহ তা'আলা হিকমা দান করেন সে সর্ব অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকে, শান্তিতে থাকে। এর অর্থ নিজেকে মানিয়ে চলা এবং তাতে সন্তুষ্ট থাকা।

রিজিক শব্দের অর্থ অনেক ব্যাপক।
■▪রিযিকেরর সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ।
■▪রিযিক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা।
■▪রিযিকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং
■▪রিযিক এর পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।

■■ রিযিক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি।

■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট।

■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না এবং একটিও বেশি না।

■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন।

■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার।

■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!

■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিযিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিযিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।

■■ রিযিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!

■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিযিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!

■■ কেউ কারওটা খাচ্ছে না, যে যার রিযিকের ভাগই খাচ্ছেন।

■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। কেননা,
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
-------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।"
-----(সুরা হুদ : আয়াত ৬)

■■ আল্লাহ তা'আলা অন্যত্র বলেনঃ
-------"যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিযিক দেবেন, যা সে ধারণাও করতে পারবে না।"
-----(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩)

■▪মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ এবং হালাল ও প্রশস্ত কামাই রোজগার ও রিযিক এর ব্যবস্থা করে দিন এবং সকল প্রকার হারাম কামাই রোজগার ও রিযিক থেকে হিফাযত করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন, এবং হিফাযত করুন(আমীন)।

এই ভদ্রমহিলা তার ভাইয়ের মৃত্যুর পর জানাযা শেষে কবরস্থানে যায়। সেখানে গিয়ে তার ভাইকে দাফন করানোর পর সে উপস্থিত সকলের সাম...
25/06/2024

এই ভদ্রমহিলা তার ভাইয়ের মৃত্যুর পর জানাযা শেষে কবরস্থানে যায়। সেখানে গিয়ে তার ভাইকে দাফন করানোর পর সে উপস্থিত সকলের সামনে উচুঁ আওয়াজে বলে : "হে আল্লাহ! এখন সে আপনার উপর অর্পিত।
আপনিই
💙 আদিল 💙
(ন্যায়পরায়ণ)
এবং
💙 আহকামিল হাকিমিন ❤️ (শাসকদের শাসক)।

সে আরও বলে, তাই আমি আপনাকেই বলছি। সে যেভাবে আমাকে ৩০ বছর ধরে আমার বাবার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত রেখেছিল, সেভাবে আপনিও তাকে আপনার রহমত থেকে বঞ্চিত করুন
©

আমি মনে করি, এই ঘটনাটি আমাদের জন্য অনেক বড় একটি শিক্ষা।
বান্দার হক অনেক কঠিন জিনিস।
আপনার বোনদের সম্পত্তি বণ্টনের ক্ষেত্রে আল্লাহকে ভয় করুন।

22/06/2024

স্বামী হচ্ছে এমন একজন মানুষ, যার সাথে রক্তের সম্পর্ক না থাকলেও, তার প্রাধান্য ইসলামে জন্মদাতা বাবারও আগে।একমাত্র তিনিই এমন একজন মানুষ, যার কাছে সবকিছুই শেয়ার করা যায়।যার কাছে কোনো গোপনীয়তার প্রয়োজন নেই।

সর্বপ্রথম স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক এসেছে তারপর বাকিসব।স্বামী যতটা আপন,আবার স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ততটাই ঠুনকো।রাগে হোক কিংবা হাসিঠাট্টায়,তিন তালাকেই সম্পর্কের শেষ।মুহুর্তেই হালাল থেকে হারামে পরিণত হয়ে যায়।

অথচ রক্তের সম্পর্কে যত যাই হোক কখনো সম্পর্ক হারাম হয়না।সম্পর্কের আগে‘এক্স' শব্দ টা যোগ হয়না।বাবা খারাপ হোক কিংবা মা,তারা সারাজীবন বাবা-মা-ই থাকে।পর হয়ে যায় না।

পর হয় শুধু স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক।এই মহৎ সম্পর্কের যত্ন নিতে হয় সবচেয়ে বেশি।একটু ভুলে রাগের মাথায় যেন সম্পর্ক শেষ ‘না' হয়ে যায়।

সম্পর্কের যত্ন নিন।যাকে ছাড়া ভালো থাকতে পারবেন না, তাকে রাগের মাথায় পর করে দিতে নেই। রাগ চলে গেলেও স্ত্রী একবার হারাম হয়ে গেলে সহজেই তাকে হালাল করা সম্ভব নয়।এই একটা সম্পর্কেই, যদি সম্পর্ক টা টিকে যায় তবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দুজন দুজনকে ছেড়ে যায় না। পাশে থেকে যায় সারাজীবন।সন্তান যতই আদরের হোক তারা ঠিকই একসময় নিজেদের সংসারে ব্যস্ত হয়ে যায়,সব সন্তান বাবা-মায়ের পাশে তাদের বৃদ্ধ বয়সে থাকতে পারে না।থেকে যায় স্বামী স্ত্রী ওই দুইজন মানুষই,একে অপরের পাশাপাশি।

একটা বিষয় খেয়াল করুন।যাকে বেশি ভালোবাসবেন তার অল্প আঘাতে কষ্টও পাবেন বেশি।তেমনই স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক টা।যতটা আপন,ততটাই ঠুনকো!পার্থক্য টা হচ্ছে, দুজনার মধ্যকার বোঝাপড়ার,আর ধৈর্য,সহ্যের।এগুলো যাদের বেশি তাদের সম্পর্ক ততটাই মজবুত।কম হলেই ভেঙে যায়,আফসোস।

©

06/06/2024

কুরবানি ইসলামের ফরজ বিধানও নয়। এটি সুন্নত। করলে ভালো, না করলেও ক্ষতি নেই। মুসলিম হওয়ার জন্য কুরবানি কোনো শর্ত নয়। অথচ প্রথাটিকে সমাজে এমনভাবে চাপানো হয়েছে, যেন ঋণ করে হলেও কুরবানি দিতে হবে। যিনি টাকার অভাবে উপযুক্ত কন্যা সন্তানকে বিবাহ দিতে পারছে না, অর্থাভাবে সন্তানকে বিদ্যালয়ে পাঠাতে যিনি হিমশিম খাচ্ছেন, তিনিও লোক-লজ্জায় কুরবানি দিচ্ছেন। সমাজে মুখ দেখানোর প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন। যাকাত ফরজ বিধান হলেও যাকাতের চেয়ে কুরবানিতে মুসলমানদের অধিক আগ্রহ।

Address

Oxyzen
Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুলগাঁও সিটি কর্পোরেশন কলেজ বাংলার মুখ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to কুলগাঁও সিটি কর্পোরেশন কলেজ বাংলার মুখ:

Share