Thought Bites

Thought Bites Unfiltered Life, Unforgettable Stories.

অন্ধকার গলির শেষে দাঁড়িয়ে আছে এক ছায়া,তার চোখে আলো নেই—শুধু ভাঙা আয়নার মতন খণ্ড খণ্ড প্রতিচ্ছবি।বৃষ্টির জলে ভিজে গেছ...
10/08/2025

অন্ধকার গলির শেষে দাঁড়িয়ে আছে এক ছায়া,
তার চোখে আলো নেই—শুধু ভাঙা আয়নার মতন খণ্ড খণ্ড প্রতিচ্ছবি।
বৃষ্টির জলে ভিজে গেছে তার কাঁধ,
তবু সে কাঁধে তুলে নিতে পারে না নিজের জীবনের ভাঙা ভার।

নগরের কোলাহল তাকে ডাকে না,
বরং প্রতিটি শব্দ ছুরি হয়ে বিঁধে যায় তার কানে।
হাতের রেখাগুলো যেন মুছে গেছে ধুলোয়,
যেন ভাগ্যের কালি শুকিয়ে গেছে বহু বছর আগে।

তার চারপাশে হাজার মানুষ, তবুও এক অদৃশ্য দেয়াল,
কেউ তার দিকে তাকায় না—না কৌতূহলে, না ভালোবাসায়।
যেন তার অস্তিত্বই শুধু বাতাসের মতো,
যা অনুভব করা যায় না, ধরা যায় না, মনে রাখা যায় না।

তার পায়ের নিচে পড়ে আছে অগণিত অদেখা স্বপ্ন,
যেগুলো একসময় আকাশের দিকে হাত বাড়িয়েছিল।
এখন সেগুলো মরে আছে রঙ হারানো ছবির মতো—
ধুলোমাখা, উপেক্ষিত, ভুলে যাওয়া।

সে হাঁটছে, কিন্তু গন্তব্য নেই,
শহরের আলো তার জন্য জ্বলে না,
শুধু ছায়ারা বাড়িয়ে দেয় অন্ধকারের ডানা।
কোনো নাম নেই তার, কোনো ঠিকানা নেই—
শুধু আছে এক অদৃশ্য পথে হারিয়ে যাওয়ার তৃষ্ণা।

পৃথিবীতে এই একটা দেশ, যেখানে মারা যাওয়ার শত শত উপায় বিদ্যমান।
01/08/2025

পৃথিবীতে এই একটা দেশ, যেখানে মারা যাওয়ার শত শত উপায় বিদ্যমান।

সবাইকে একটা ঘোরের মধ্যে রেখে, যাবে যাবে বলে হঠাৎ অবিশ্বাস্যভাবে মানুষটা আমাদের ছেড়ে চলে গেলো।কিন্তু মানুষ সবই পারে হয়তো,...
19/07/2025

সবাইকে একটা ঘোরের মধ্যে রেখে, যাবে যাবে বলে হঠাৎ অবিশ্বাস্যভাবে মানুষটা আমাদের ছেড়ে চলে গেলো।
কিন্তু মানুষ সবই পারে হয়তো,শুধু চলে গেলে তার সব নিয়ে যেতে পারে না। হুমায়ুন আহমেদও তাকে মনে রাখার যে তীব্র একটা শক্তি তার ভক্তদের মাঝে সৃষ্টি করে দিয়ে গেছেন সেটি তিনি নিয়ে যেতে পারেননি। এই শক্তি আর কেউও হয়তো নিয়ে যেতে পারবেন না।
সাহিত্যের সৃষ্টিকর্মে হুমায়ুন আহমেদ সবই রেখে গেছেন।উপন্যাস,গল্প,গান,কবিতা,নাটক,সিনেমা সব,সবই রেখে গেছেন। অথচ তিনি আমাদের জীবনে হয়ে গেলেন একটি "ছোট গল্প", শেষ হয়েও তবু হলোনা শেষ।
কঠিন কঠিন কথায় লিখা বইয়ের ভাষা বোধগম্য না হয়ে বই বিমুখ হয়ে যাওয়া একটা প্রজন্মকে সহজ সাবলীল ভাষার বইয়ের মায়ার জালে বেঁধে বইমুখী করার যে একটা বিশাল কাজ করে গেছেন হুমায়ুন আহমেদ,এটি রীতিমতো একটি বিপ্লব বলা চলে।
রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বই বিমুখ প্রজন্মকে তিনি বইয়ের নেশায় বেঁধেছেন। কাউকে বেঁধেছেন সহজ প্রেম দিয়ে,কাউকে বেঁধেছেন হাসি দিয়ে আবার কাউকে বেঁধেছেন বিপ্লব কিংবা দেশপ্রেম দিয়ে।
হুমায়ুন আহমেদের লিখায় সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো আবেগের সংবরণ করে রাখার ধরণ।
তার কোন চরিত্র অতি দুঃখে বুক ফেঁটে কাঁদেন না। আবার অতি সুখে ভয়ংকর শব্দে হাসেনও না।
বাকের ভাইয়ের করুন পরিণতিতে মুনার বুক ফেটে গেলেও সেই দুঃখ ছিলো নীরবে নির্মল।
পিতামাতার পরিচয় না জানা মনীষার মনে ভীষণ চাপা কষ্ট নিয়ে, বুকের ভিতর পাহাড় সমান দুঃখ রেখেও মনীষা কখনো উশৃংখল, অস্বাভাবিক কেঁদে শব্দ করেননি।
পাকিস্তানি বাহিনীর বন্ধুকের বুলেট বুকে নিয়ে বদি রাতভর ছটফট করতে করতে নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে যাচ্ছে দেখেও রাত্রি নিঃশব্দে শুধু আকাশের দিকে তাকিয়ে থেকেছে। অথচ এই বদিকে সে মনে মনে ভীষণ ভালোবাসতো।
একজন হুমায়ুন আহমেদের বিশেষত্ব এটিই, তার লিখা পড়ে কেউ অট্টহাসিতে ফেটে পড়বেনা, কিন্তু বুকের ভিতর এক নির্মল হাসির হাওয়া বয়ে যাবে।
তার লিখায় বুক ফেটে কান্না আসবে না, তবে বুক ভারি হয়ে গলায় কি যেন একটা আটকে যাবে। অসহ্য বেদনা অনুভব করবেন। মনে হবে যেন গল্পের চরিত্রটি আপনি। আপনার জীবনের সমস্ত গল্প হুমায়ুন আহমেদ মনযোগ দিয়ে শুনে তারপর তিনি লিখতে বসেছিলেন।
প্রতিটা সাধারণ জীবনের সাথে হুমায়ুন আহমেদ তার সৃষ্ট সব চরিত্রকে রিলেট করে দিতে পারেন,এটিই একজন হুমায়ুনের আলাদা বিশেষত্ব।
পৃথিবীর প্রতিটা লেখককের প্রতিটা লেখায় একটা চমক থাকে। কেউ সেই চমক প্রতি অধ্যায়ে অধ্যায়ে দেন,কেউ সেই চমক একেবারে বইয়ের শেষে রাখেন।
কিন্তু হুমায়ুনই বোধহয় একমাত্র লেখক যার লেখায় কয়েক লাইন পর পর চমক থাকে।
একজন হুমায়ুনের অসাধারণ গুণ হলো তার লিখাকে খুব বেশি সাধারণ করে রাখা। সাধারণ করে লিখা।
তার লিখার অতি সাধারণ বৈশিষ্ট্যই তাকে অসাধারণ করে তুলেছে আমাদের মাঝে।
হুমায়ুন আহমেদ একজনই। আর কেউ হুমায়ুন আহমেদ হতে চাইলে তাকে নিজের স্বকীয়তা বিসর্জন দিয়ে হাসির পাত্র হতে হবে।
অথচ দুঃখের বিষয়,আমাদের অনেক নতুন লেখকদের মাঝে হুমায়ুন আহমেদ হয়ে উঠার একটা বিশেষ প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। অনেক মেধাবী অনেক লেখকের মাঝেও তা দেখা যায়।
তাতে করে বরঞ্চ অল্পদিনেই আমরা একজন মেধাবী স্বতন্ত্র লেখককে হারিয়ে ফেলি।
একজন হুমায়ুন আহমেদ তো আমাদের আছেনই। আমরা আরো মেধাবী স্বতন্ত্র কিছু লেখক চাই।
হুমায়ুন স্যার,আপনি ভালো থাকুন!

17/07/2025

Thousands of drones lit up the sky over Chittagong last night

বাঙালি চরিত্র পাঁচ তারকা বুফেতেওছি: এবার সোমালিয়া সুদানকেও হার মানালো!:হোটেল সোনারগাঁওয়ের বিশাল হল রূমে আন্তর্জাতিক সেমি...
03/07/2025

বাঙালি চরিত্র পাঁচ তারকা বুফেতেও
ছি: এবার সোমালিয়া সুদানকেও হার মানালো!
:
হোটেল সোনারগাঁওয়ের বিশাল হল রূমে আন্তর্জাতিক সেমিনার হচ্ছে। আমন্ত্রিত অতিথি সব হাই অফিসিয়াল। সরকারি বেসরকারি, এনজিও, ব্যাংক বীমা, সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

দুপুরের বুফে লাঞ্চ হলের একপাশে লম্বালম্বি সাজিয়ে রাখা হয়েছে। সবাই বসেছেন গোল টেবিলের চারিপাশে। সামনে কয়েক সারি সোফা।

সমাপনী বক্তৃতা শেষ করে লাঞ্চের আয়োজন। সভাপতি শেষ পর্যায়ে। আমি লাঞ্চ টেবিলের উল্টো দিকে প্রবেশ দরজাগুলো সামনে বসেছি। কী যেন একটা লিখছিলাম। সভাপতি ধন্যবাদ জানাবার সময় পেলেন না। শুধু শুনলাম শোঁশোঁ আওয়াজ, দুপদাপ শব্দ। হঠাত ঝড় আসলে যেমন হয়, তেমন।

মাথা তুলে ডানদিকে দেখি কেউ নেই। দুইশ আড়াইশ অতিথি দশ পনের সেকেন্ডের মধ্যে লাঞ্চ টেবিলগুলোর উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। কে কার ঘাড়ের উপর, বগলের নিচে, ঠেলে, ধাক্কা দিয়ে, প্লেট গুঁজে দিয়ে, কোটের পকেট টেনে, কারো টাই টেনে ধরে সবাই খাবার খাবলে নেয়া শুরু করে দিয়েছে। কেউ হামাগুড়ি দিয়ে কারো ঠ্যাঙ্গের তল দিয়ে সামনে যাচ্ছে কিনা, সেটাও দেখার চেষ্টা করলাম। হায়রে কাউয়া ক্যাচাল!!

আমরা জনা ত্রিশেক চেয়ারে বসে অসহায়ের মত দেখতে লাগলাম খাবার নিয়ে সুশীল সমাজের কাণ্ডকীর্তি। যখন সবাই সরে গেল তখন আর খাবার ছিল না। আয়োজন ছিল নির্দিষ্ট পরিমাণ। এতবেশি খাবার নষ্ট করেছে সবাই যে, তা পরে আর ছিল না আমাদের অনেকের জন্য।

এবার হজ শেষে দেশে ফেরার পথে জেদ্দা এয়ারপোর্ট থেকে লিখেছে এক বোন। হুবহু তুলে দিলাম।

"জেদ্দা এয়ারপোর্টে সৌদি এয়ারলাইনসের অপেক্ষায় ছিলাম কয়েকশত হাজি। ফ্লাইট বিলম্ব ছিল সাতঘন্টা। তাই সৌদি এয়ার লাইনসের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হল।দুজন লোক খাবারের ট্রলিটা নিয়ে ওয়েটিং রুমে আসার সাথে সাথে নব্য হাজিদের বেশ কয়েকজন ট্রলির ওপর যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়লেন এবং মুহূর্তে যে দৃশ্যের অবতারণা হল, তা বর্ণনা করার ভাষা আমার জানা নেই। শুধু দেখলাম আমাদের দেশের যেসব ক্লিনার সেখানে কাজ করেন তারা লজ্জায় এদিক সেদিক মুখ লুকাচ্ছেন। অথচ খাবার পর্যাপ্তই ছিল। কারো ভাগেই কম পড়ত না।

ঠিক তার আধাঘন্টা পরেই ইয়েমেনে যাত্রী দের জন্য খাবার আসল।অবাক হয় দেখলাম, প্রত্যেকে সুশৃঙ্খল ভাবে নিঃশব্দে একটি করে প্যাকেট নিয়ে যাচ্ছেন। অথচ আমাদের একেকজন ৫/৭টা করে নিচ্ছেন আবার কেউ পাচ্ছেন না। তদুপরি ঝগড়া, হাতাহাতি ছিল দেখার মত। দেশে এসে দেখলাম ফল উৎসব!!!"

রেস্টুরেন্টে বুফে খাবারে গিয়ে দেখবেন, মায়েরা বাচ্চাদের প্লেটে এত বেশ আইটেম তুলে দিচ্ছে যে, বাচ্চাই উল্টো বলছে, মা এত দিও না। খেতে পারব না।
আর মায়ের উত্তর হচ্ছে, নে নে! পরে দেখা যাবে। পরে দেখা গেল অনেকেই প্লেটে অনেক পরিমাণে খাবার নষ্ট করে রেখে গেছে।

শিক্ষা তো আমাদের সবার মাঝেই আছে। ঠিক কোন শিক্ষা হলে পশুত্ব, অমানবিকতা, বিশৃঙ্খলা এবং বর্বরতা থেকে রক্ষা করা যাবে এই জাতিকে!!

আপনি ব্রিজ, কালভার্ট, সেতু, টানেল, রেল, শিল্প, বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, সব অবকাঠামোগত উন্নয়ন করবেন, কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবেন কিভাবে!! মানুষকে সভ্য করবেন, তার তরিকা কোথায়!!

অসভ্য বর্বরকে সঠিক রাস্তায় না আনা পর্যন্ত উন্নয়নের তৃপ্তির ঢেকুর তোলা উচিত নয়।
:
যিনি লিখেছেন তাকে অনেক ধন্যবাদ। প্রকৃত লেখক পাওয়া গেলে প্রাপ্তি স্বীকার করা হবে।

এক লোক রাতে বাড়িতে এসে দেখেন, তার সন্তানরা সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে। স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন, 'ওরা নামায পড়েছে'?স্ত্রী বললেন, '...
25/06/2025

এক লোক রাতে বাড়িতে এসে দেখেন, তার সন্তানরা সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে। স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন, 'ওরা নামায পড়েছে'?

স্ত্রী বললেন, 'বাড়িতে কোনো খাবার ছিলোনা। সবাই ক্ষুধায় কান্না করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছে। নামায পড়েনি'।

'ওদেরকে জাগিয়ে দাও। ওরা নামায পড়ুক'।

'ওদেরকে জাগিয়ে উঠালে খাবার না পেয়ে ওরাতো ক্ষুধায় আবার কান্না-কাটি করবে'।

'ওদেরকে জাগিয়ে দিতে বলেছি জাগিয়ে দাও। আমার আদেশ পালন করো। তাদের রিজিকের দায়িত্ব আমার না। রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহ তাআ’লার উপর'।

আল্লাহ তাআ’লা বলেছেন,
وأمر أهلك بالصلاة واصطبر عليها لا نسألك رزقا نحن نرزقك والعاقبة للتقوى

"তোমার পরিবারবর্গকে নামাযের আদেশ দাও এবং তার উপর অবিচল থাকো। আমি তোমার কাছে কোন রিযিক চাইনা আমিই তোমাদেরকে রিযক দান করি। শুভ পরিণাম তো শুধুমাত্র মুত্তাকীদের জন্য"।
(১৩২ - সূরা ত্বহা)

একথা শুনে স্ত্রী তৎক্ষণাৎ সন্তানদের জাগিয়ে নামায়ে দাঁড় করিয়ে দিলেন। নামায শেষ করে যখন তারা উঠলো। এমন সময় দরজার বাইরে থেকে সালামের আওয়াজ ভেসে আসলো। দরজা খুলে দেখা গেলো, এক লোক তার কাধে অনেক খাবার। লোকটি বললো, 'এগুলো আপনার পরিবারের জন্য। গ্রহণ করুন'।

লোকটি কৈফিয়তের সুরে আরো বললো, 'শহর থেকে একজন নেতা আমার বাসায় মেহমান হয়ে এসেছিলেন। তার সামনে আমি খাবারগুলো পরিবেশন করলাম। কিন্তু খাবার শুরু করার পূর্বেই আমাদের মাঝে প্রচন্ড কথা কাটাকাটি হয়ে গেলো। মেহমান রাগান্বিত হয়ে কিছু না খেয়েই চলে গেলেন। অতঃপর আমি খাবারগুলো নিয়ে বের হলাম। ভাবলাম, আল্লাহ যেদিকেই নেন, যেখানে নেন সেখানে খাবারগুলো দিয়ে আসবো। আল্লাহর নামে শপথ করে বলছি, হাঁটতে হাঁটতে আমি আপনার দরজায় এসে দাড়িয়ে গেলাম। আমি বুঝতে পারছিনা, কে আমাকে আপনার দরজার সামনে এনে দাঁড় করিয়ে দিলো'

-✍️আব্দুল্লাহ বিন হুজাইফা

বাঁচতে বাঁচতে মানুষ ক্লান্ত হয়ে যায়,পাখা ভাঙ্গা কোন শালিক পাখির মত।যে পাখি উড়তে পারে না তার আর পাখির জীবন থাকেনা।মাথার উ...
19/01/2025

বাঁচতে বাঁচতে মানুষ ক্লান্ত হয়ে যায়,
পাখা ভাঙ্গা কোন শালিক পাখির মত।

যে পাখি উড়তে পারে না তার আর পাখির জীবন থাকেনা।
মাথার উপর মুক্ত আকাশ, সুঘ্রান বাতাস,
বিস্তীর্ণ প্রান্তর, বাতাসে দোল খাওয়া সোনালি ধান
কিছুই তার জীবনে অর্থ হয়ে দাঁড়ায় না।

মৃত্যু হলে কি হবে সেই অনিশ্চয়তায় সে মৃত্যুকে কাছে ডাকতে ভয় পায়।
নতুবা দু'একবার মরে দেখার দুঃসাহস করতো।

অনেক পাখির ভীড়ে নিজেকে একা প্রমাণ করেছে সে বারবার।
অবান্তরও ভেবেছে নিজেকে কত!

সব ভাষা কি আর সবাই বুঝে?
অথবা বুঝাতে পারেও বা কজন?

নিজেকে ব্যক্ত করতে না পারার অব্যক্ত যন্ত্রণা বয়ে বেড়ায় যে শরীর, সেই শরীরের ভিতর কাঁচা ইট দিলে তা পাথর হয়ে বের হবে।

উত্তপ্ত আগুনকে আগলে নিতে কজনই বা সাহস করে?

আমি গত এক বছর ধরে ইস্তিগফার করছি। আমি ২০২৩ এর রমাদান থেকে ইস্তিগফার করা শুরু করি। প্রথম প্রথম আমি দিনে ১০০০ বার ইস্তিগফা...
17/01/2025

আমি গত এক বছর ধরে ইস্তিগফার করছি। আমি ২০২৩ এর রমাদান থেকে ইস্তিগফার করা শুরু করি। প্রথম প্রথম আমি দিনে ১০০০ বার ইস্তিগফার করতাম। এখন দিনে ২০ হাজার/২৫ হাজার বার ইস্তিগফার করি৷

ফলাফল : আমি কোনো কিছু ভাবার সাথে সাথেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা সেটা কবুল করে নেন।

আমি উমরাহ যেতে চেয়েছিলাম। আল্লাহ একদিনের মধ্যে আমার ভিসার ব্যবস্থা করে দেন। ট্রাভেল এজেন্টও অবাক হয়ে গিয়েছিলো কারন ভিসা আসতে কমপক্ষে ৫ দিন লাগে।

আমার জীবনে ইস্তিগফারের আরো অনেক অনেক অলৌকিক গল্প আছে। আমি কিছু চাইলেই সেটা কবুল হয়ে যায় সাথে সাথে। আমি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করতে পারবো না।

বিঃদ্রঃ নির্দিষ্ট সংখ্যায় ইস্তিগফার করলে বিশেষ ফজিলত আছে এমন ভাবা যাবে না৷ টার্গেট রাখতে পারেন যে আমি দিনে এতোবার ইস্তিগফার করবো। তবে এতোবারই করতে হবে বা এতোবার করলেই দু'আ কবুল হবে এমন ভাবলে বিদআত হবে। বরং যতো ইচ্ছা করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

- সংগৃহীত

Alhamdulillah
09/01/2025

Alhamdulillah

সব 'অভ্যাস' হয়ে যায়! দেখতে দেখতে অভ্যাস হয়ে যায়, কথা না বলতে বলতে অভ্যাস হয়ে যায়! খারাপ সময় দেখতে দেখতে অভ্যাস হয়ে যায়, ...
09/01/2025

সব 'অভ্যাস' হয়ে যায়! দেখতে দেখতে অভ্যাস হয়ে যায়, কথা না বলতে বলতে অভ্যাস হয়ে যায়! খারাপ সময় দেখতে দেখতে অভ্যাস হয়ে যায়, দূরে থাকতে থাকতে অভ্যাস হয়ে যায়, কষ্ট পেতে পেতে অভ্যাস হয়ে যায়! সব অভ্যাস হয়ে যায়! কিছুই আগের মতো থাকে না! সব ই মেনে নেই! কিচ্ছু করার নাই, অভ্যাস হয়ে গেলে আর পাত্তা দেইনা! অপেক্ষা করি, ভালো দিনের! ভালো দিন আসবে।🤍

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Thought Bites posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share