The Buddhist Tv

The Buddhist Tv Saddhamma Mission of Online Based The Buddhist Tv

হায় অচিরে এই দেহ... হায়!এই দেহ,যাকে নিয়ে আমি এত অহংকার করি,যার সৌন্দর্যে আমি বিভোর থাকি,যার জন্য দিনরাত ছুটে চলি—এই দেহই...
09/08/2025

হায় অচিরে এই দেহ...

হায়!
এই দেহ,
যাকে নিয়ে আমি এত অহংকার করি,
যার সৌন্দর্যে আমি বিভোর থাকি,
যার জন্য দিনরাত ছুটে চলি—
এই দেহই একদিন হয়ে যাবে এক নিথর কাঠখণ্ড!
না থাকবে রূপ,
না থাকবে গন্ধ,

না থাকবে উষ্ণতা কিংবা প্রাণের কোমল স্পর্শ।
এই দেহ একদিন মাটিতে পড়ে থাকবে—
নীরব, নিশ্চুপ, নির্জীব।
যে চোখ দিয়ে আমি সুন্দর জগৎ দেখতাম,
সে চোখ একদিন অন্ধকারে ঢেকে যাবে।

যে মুখ দিয়ে আমি হাসতাম, বলতাম, গর্ব করতাম।
সে মুখ একদিন বন্ধ হয়ে যাবে চিরতরে।
হে মন!

তুমি কেন এতো আসক্ত এই ক্ষণস্থায়ী দেহে?
যা একমুঠো ধূলায় বিলীন হয়ে যাবে,
যা নদীর জলে ভেসে যাবে,
বা চিতার আগুনে ছাই হয়ে যাবে—
তাকে তুমি কেন নিজের বলো?

এই দেহ তো প্রকৃতির তৈরি এক তুচ্ছ কাঠামো,
চারটি মহাভূতের মিশ্রণে গঠিত—
পৃথিবী, জল, অগ্নি, বায়ু।
তবুও আমরা ভাবি, "এটাই আমি!"
কি মায়া!
কি বিভ্রম!

© অনলাইনে সংগৃহীত

এই সমাজে পরিবারে পুত্র সন্তান যদি...বংশের প্রদীপ হয়!!!এই সমাজে পরিবারে কন্যা সন্তান হচ্ছে...দুই বংশের প্রদীপ..!✍️ তিলোকা...
03/08/2025

এই সমাজে পরিবারে পুত্র সন্তান যদি...
বংশের প্রদীপ হয়!!!
এই সমাজে পরিবারে কন্যা সন্তান হচ্ছে...
দুই বংশের প্রদীপ..!

✍️ তিলোকাবংশ ভান্তে

30/07/2025

সার্থ ছাড়া ভালোবাসে শুধুই আমার মা
🎤 নয়ন বড়ুয়া মুন্না

শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমার তাৎপর্য বিষয়ে কিছু তথ্য    ~~~ ভদন্ত মেত্তাবংশ মহাস্থবির শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছ...
10/07/2025

শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমার তাৎপর্য বিষয়ে কিছু তথ্য
~~~ ভদন্ত মেত্তাবংশ মহাস্থবির

শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে অতি তাৎপর্যময় পুণ্যতিথি। এ পুর্ণিমা তিথিতে তথাগত বুদ্ধের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী ব্যাপক তাৎপর্য বহন করে। বিশেষ করে রাজকুমার সিদ্ধার্থের মাতৃগর্ভে প্রতিসন্ধি গ্রহণ, গৃহত্যাগ (মহাভিনিষ্কমণ), সারনাথের ঋষিপতন মৃগদাবে পঞ্চবর্গীয় (কোণ্ডিণ্য, বপ্প, ভদ্রিয়, মহানাম ও অশ্বজিৎ) ভিক্ষুদের নিকট ভগবান বুদ্ধের প্রথম ধর্মচক্র প্রবর্তন সূত্র দেশনা, শ্রাবস্তীর গন্ডম্ব বৃক্ষমূলে যমক প্রতিহার্য ঋদ্ধি প্রদর্শন, মাতৃদেবীকে ধর্মদেশনার জন্য তুষিত স্বর্গে গমন এবং ভিক্ষুদের ত্রৈমাসিক বর্ষাবাস ব্রত আরম্ভ।

মহাকারুণিক তথাগত বুদ্ধের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী পূর্ণিমাকে কেন্দ্র করে। তাই বৌদ্ধদের কাছে পূর্ণিমা আসে জীবনে পূর্ণতা সাধনের জন্য। মহাকারুণিক তথাগত বুদ্ধ যেমন নিজ প্রচেষ্টায় জীবনে পূর্ণতা সাধন করে মহাবোধি বা আলোকপ্রাপ্ত হয়েছিলেন, জগজ্জ্যোতি বুদ্ধত্ব প্রাপ্ত হন, ঠিক তেমনিভাবে পূর্ণচন্দ্রের মতো নিজের জীবনকে ঋদ্ধ-সমৃদ্ধ লাভ করাই প্রতিটি বৌদ্ধদের আত্ম প্রচেষ্টা। তেমনি আষাঢ়ী পূর্ণিমাও বৌদ্ধদের জীবনে বিচিত্র রূপ পরিগ্রহ করে বৌদ্ধদের কাছে অতি স্মরণীয় হয়ে আছে।

আজ হতে আড়াই হাজার বৎসরেও অধিক আগের ঘটনা। কপিলাবস্তু নগরে আষাঢ়ী পূর্ণিমা সাড়ম্বরে উদযাপিত হতো। রাজন্ত পুরেও পালিত হতো এ পুণ্যোৎসব। রাজা শুদ্ধোধনের মহিষী রাণী মহামায়া আষাঢ়ী পূর্ণিমার উপোসথ ব্রত অধিষ্ঠান করলেন। সে রাত্রে রাণী মহামায়া স্বপ্ন মগ্ন হয়ে দেখলেন চারদিকপাল দেবগণ এসে পালঙ্কসহ মায়াদেবীকে নিয়ে গেলেন হিমালয়ের পর্বতোপরি সুবিস্তৃত এক সমতল ভূমির ওপর। তখন তারা মহামায়াকে সুউচ্চ মহাশাল বৃক্ষতলে রেখে সশ্রদ্ধ ভঙ্গিমায় এক প্রান্তে দাঁড়ালেন। তারপর মায়াদেবীকে তাদের মহিষীগণ এসে হিমালয়ের অনবতপ্ত হৃদে (মানস-সরোবর) স্নান করিয়ে দিব্য (স্বর্গীয়) বসন ভূষণ ও মাল্যগন্ধে সমলংকৃত করলেন। অনতিদূরে শোভা পাচ্ছিল এক রজতপর্বত। সেই পবর্তোপরি ছিল এক সুবর্ণ প্রাসাদ। চারদিকপাল দেবগণ মহারাজা পুনঃ পালঙ্কসহ দেবীকে সেই প্রাসাদে নিয়ে গিয়ে দিব্যশয্যায় শয়ন করালেন। তখন অদুরবর্তী সুবণ পর্বত থেকে নেমে এসে উত্তর দিক থেকে অগ্রসর হয়ে রজতপর্বতে আরোহণ করলো। রজত শুভ্রশুণ্ডে একটি শ্বেতপদ্ম ধারণ করে অবলীলাক্রমে কবিবর মহাক্রোষ্ণনাদে সুবর্ণ প্রাসাদে প্রবেশ করলেন। তৎপর ধীরে ধীরে তিন বার মাতৃশয্যা প্রদক্ষিণ করে তার দক্ষিণ পাশ্বভেদ করে মাতৃজঠরে প্রবেশ করলো। কিন্তু তা স্বপ্ন নয়। অলৌকিক বাস্তব ঘটনা; যা ঘটে গেল স্বপ্নাকারে। তখন চারদিকে দিব্য আভায় উদ্ভাসিত হলো। এ রূপে উত্তরাষাঢ়ী নক্ষত্র যোগে মাতৃকুক্ষিতে প্রতিসিন্ধ গ্রহণ করলেন ভাবী বুদ্ধ বোধিসত্ত্ব। সেই আষাঢ়ী পূর্ণিমার পুণ্যতিথিতেই এ অলৌকিক স্বপ্ন দর্শনে ভীত হলেন না রাণী মায়াদেবী । যেন দিব্য এক পুলকে অভিভূত তিনি।

পরদিন প্রত্যুষে দেবী রাজাকে স্বপ্ন বৃত্তান্ত জানালেন। রাজা কালবিলম্ব না করে চৌষট্টি জন জ্যোতিবিদ এনে স্বপ্নের ফল জানতে চানলেন। বিপ্রগণ বললেন, মহারাজ চিন্তা করবেন না, আপনার মহিষী সন্তান সম্ভবা হয়েছেন। লাভ করবেন তিনি এক দেব দুর্লভ পুত্ররত্ন। তখন বসুন্ধরা হবে ধন্য। তিনিই সে মহামানব সিদ্ধার্থরূপে জন্ম নিলেন রাজপরিবারে।

সিদ্ধার্থ গৌতমের বয়স তখন ২৯ (ঊনত্রিশ), তখন তাঁর যৌবন পরিপূর্ণ। ভরা যৌবনের মাদকতা তাঁর কাছে নেই। সর্বদা বৈরাগ্য চিন্তায় মনকে উদাসীন করে তোলে। এ অবস্থা দেখে রাজা শুদ্ধোধন কুমার সিদ্ধার্থ গৌতমকে সুন্দরী যশোধরার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করেন। ফিরে এলো সেই আষাঢ়ী পূর্ণিমা। এ তিথিতেই সিদ্ধার্থ পিতা-মাতা, স্ত্রী-পুত্র, ভোগবিলাস, রাজ্য, ধন সবকিছুকে তুচ্ছ মনে করে মহাভিনিক্রমণ অর্থাৎ সংসার ত্যাগ করলেন। সমস্ত তৃষ্ণার বন্ধনকে ছিন্ন করে জগতের মুক্তির জন্য এ তাঁর আত্মত্যাগ।

জগতের ইতিহাসে এরূপ আর কোনো মহাপুরুষের জীবনে দৃষ্ঠান্ত নেই। ভোগের পৃথিবীতে এরূপ ত্যাগের পরাকাষ্ঠা দেখিয়েছেন তা জীব-জগতের দুঃখ মোচনের জন্য। অতঃপর রাজকুমার গয়ার বোধিদ্রুম মূলে ৬ (ছয়) বছর কঠোর সাধনার পর চরম ও পরম জ্ঞান ‘মহাবোধি’ লাভ করলেন। সম্যক সম্বুদ্ধ হিসাবে দেবমানবকে প্রজ্ঞার আলো বিতরণের তাঁর আর্বিভাব। বুদ্ধত্ব লাভের পর তথাগত (সম্যক সম্বুদ্ধ) চিন্তা করতে লাগলেন তাঁর নবলব্ধ ধর্ম সর্বপ্রথম কার কাছে প্রকাশ করবেন। সিদ্ধার্থ গৌতম গৃহ-ত্যাগের পর প্রথম সাক্ষাৎ পান ঋষি আড়ার কালামের। সেই ঋষি আড়ার কালামের কথা চিন্তা করতেই দিব্যজ্ঞানে দেখেন তিনি পরলোকগমণ করেছেন। দ্বিতীয় সাক্ষাৎপ্রার্থী রামপুত্র রুদ্রকের কথা স্মরণ করে জানতে পারেন তিনি পরপারের যাত্রী হয়েছেন। কাকে তাঁর প্রথম নবলব্ধ ধর্ম প্রকাশ করবেন সেই চিন্তা করতে গিয়ে পঞ্চবর্গীয় শিষ্যের কথা মনে পড়লো। তখন তিনি সারানাথের ঈষিপত্তন মৃগদাবে গমণ করলেন। এই পঞ্চবর্গীয় শিষ্যের তাঁর ধ্যানের সঙ্গী ছিলেন। সিদ্ধার্থ কৃচ্ছ্রসাধনা ত্যাগ করে মধ্যমপথ গ্রহণ করলে তাঁরা তাঁকে ত্যাগ করে চলে যান।

মহাকারুণিক তথাগত বুদ্ধ সেই আষাঢ়ী পূর্ণিমার দিনে ঈষিপত্তন মৃগদাবে সেই পঞ্চবর্গীয় শিষ্যদেরকে সর্ব প্রথম ধর্মদেশনা ’ধর্মচক্র প্রবর্তন সূত্র’ দেশনা করলেন। তাঁর নবলব্ধ সদ্ধর্মকে প্রকাশ করলেন । তিনি সেই ’ধর্মচক্র প্রবর্তন সূত্রে’ বললেন, ‘হে ভিক্ষুগণ! দুটির চরমে প্রব্রজিত ভিক্ষু শ্রামণদের যাওয়া উচিত নহে। সেই দুটি কী কী? প্রথমত হীনগ্রাম্য ও সাধারণ জনসেবিত অনার্য ও অনর্থকর কাম্যবস্তুতে অনুরক্ত হওয়া আর দ্বিতীয়ত্ব অনার্য ও অনর্থযুক্ত আত্মক্লেশজনিত দুঃখবরণ। এই দুই অন্ত ত্যাগ করে তথাগত মধ্যমপথ অধিগত হয়েছে, যা চক্ষু উৎপাদনকারী এবং যা মানুষকে সম্বোধি বা নির্বাণের দিকে সংবর্তিত করে। ভগবান বুদ্ধের এ মধ্যমপথের শিক্ষা হলো : আর্যসত্যসমূহের দর্শন লাভ। সংসার দুঃখকে অতিক্রম হেতু যে মার্গ দর্শন। মার্গজ্ঞান ক্ষণেই চার আর্যসত্য প্রত্যক্ষ করেন। তা সংসার দুঃখ বিনাসের হেতু। সংযুক্তনিকায়ের সচ্চ সংযুক্ত তৃতীয় বর্গে বলা হয়েছে : ’যারা দুঃখ, দুঃখ সমুদয়, দুঃখনিরোধ এবং দুঃখ নিরোধের মার্গ চিত্তবিমুক্তি ও প্রজ্ঞাবিমুক্তি জানেন না, তারা জন্ম, জরা, ব্যাধি ও মরণাদির অধীন এবং তারা দুঃখের অন্তসাধন করতে অক্ষম। আর যাঁরা উক্ত আর্যসত্যসমূহ জানেন, জন্ম, জরা, ব্যাধি ও মরণাদির অধীন না হয়ে সর্বদুঃখের অন্তসাধন করতে সক্ষম।’
ভগবান বুদ্ধ ভিক্ষুদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, 'হে ভিক্ষুগণ! চারি আর্যসত্যের অনুরোধ ও পটিবোধের অভাবে আমাকেও তোমাদিগকে দীর্ঘকাল জন্ম হতে জন্মান্তরে এবং ভব হতে ভবান্তরে সন্ধাবন ও সংসরণ করতে হয়েছে। হে ভিক্ষুগণ! সেই চারি আর্যসত্য বর্তমানে অনুবুদ্ধ ও পটিবিদ্ধ হয়েছে। এখন ভবতৃঞ্চা উচ্ছিন্ন হয়েছে, ভবরজ্জু খীণ হয়েছে। আর পুনর্জন্ম নেই।’

সিদ্ধার্থ গৌতমের বুদ্ধত্ব প্রাপ্তির সপ্তম বছর পর আষাঢ়ী পূর্ণিমা দিবসে শ্রাবস্তীর নগরদ্বারে গন্ডম্ব বৃক্ষমূলে যমক প্রতিহার্য ঋদ্ধি প্রদর্শন করে। অতঃপর ঋদ্ধি প্রদর্শন করে ক্রমে ত্রিপদ বিক্ষেপে তাবতিংশ দেবলোকে উপস্থিত হয়েছিলেন। তথায় তিনি অভিধর্ম দেশনা করার মানসে পারিজাত বৃক্ষমূলে পান্ডুকম্বল শিলাসনে উপবেশন করলেন। দশ সহস্র চক্রবালের দেব-ব্রক্ষ্ম তখন বুদ্ধ সন্নিধানে সম্মিলিত হলেন। বুদ্ধের অনুপম ষড়রশ্মি দেবব্রক্ষ্মের দিব্যজ্যোতিকেও অভিহিত করল। শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা পুণ্যতিথিতেই তথাগত বুদ্ধ তাবতিংস স্বর্গে বর্ষাবাস গ্রহণ করেছিলেন। এ বর্ষাবাসের কারণ তাঁর মাতৃদেবীকে নির্বাণ লাভের হেতু উৎপন্ন করা। তাই এ আষাঢ়ী পূর্ণিমা তিথি বুদ্ধের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এ পূর্ণিমার মাহাত্ম্য বর্ণনা ব্যাপক। অনেক পুণ্যময় ও তাৎপর্যময় স্মৃতি বিজরিত এই আষাঢ়ী পুর্ণিমা। বাংলাদেশেরও অনুরূপভাবে এ আষাঢ়ী পূর্ণিমা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর পরিবেশে প্রতিপালিত হয়ে এসেছে।

এই শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেয়, আলোকিত জীবনের পথে চলার আহ্বান। আজ ২৫৬৯ বুদ্ধবর্ষ, ১০ জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১৪৪৬ হিজরি, ২৬ শে আষাঢ় ১৪৩২ বাংলা, বৃহস্পতিবার ত্রৈমাসিক বর্ষাবাস শুরু। অতএব সকলেই দান, শীল, ভাবনা, শীল, সমাধি ও প্রজ্ঞাময় জীবন লাভ করে নিজেকে পরিশীলিত করুন।

শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা—সবার জীবনে শান্তি, মৈত্রী ও প্রজ্ঞার বার্তা বয়ে আনুক, এই শুভ আশা ব্যক্ত করে পুণ্যরাশি দান করছি।

☸️ জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক ☸️

সবাইকে শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমার মৈত্রীময় শুভেচ্ছা  💐এই দিনে বুদ্ধের জীবনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল: জন্ম, গৃহত্যাগ এবং...
09/07/2025

সবাইকে শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমার মৈত্রীময় শুভেচ্ছা 💐
এই দিনে বুদ্ধের জীবনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল: জন্ম, গৃহত্যাগ এবং ধর্মচক্র প্রবর্তন। এছাড়াও, এই দিনে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা ত্রৈমাসিক বর্ষাব্রত পালন শুরু করেন। এই কারণে আষাঢ়ী পূর্ণিমা বৌদ্ধদের কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

আষাঢ়ী পূর্ণিমার তাৎপর্য:
শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমার মহাপবিত্র দিনে-

১. তথাগতের মাতৃগর্ভে প্রতিসন্ধি গ্রহণ,
২. মহাভিনিষ্ক্রমণ বা সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগ,
৩. ঋষিপতন মৃগদাবে(সারনাথ) ধর্মচক্র প্রবর্তন,
৪. যমক প্রতিহার্য ঋদ্ধি প্রদর্শন,
৫. মাতাকে ধর্মদান করার জন্য তাবতিংস স্বর্গে গমন, অভিধর্ম প্রবর্তনের সূচনা।
৬. পবিত্র সংযম সাধনার ভিক্ষুদের ত্রৈমাসিক বর্ষাবাস (ওয়া) শুরুর প্রবর্তন। বৌদ্ধগৃহীরাও বর্ষাবাসের ৩ মাস শীল, ভাবনা, সমাধি ও প্রজ্ঞার অনুশীলনে থাকেন।

এই ছয়টি স্মৃতি বিজড়িত আষাঢ়ী পূর্ণিমা বৌদ্ধদের জন্য এক মহা-পবিত্র দিন। সবাইকে দি বুড্ডিস্ট টিভির পক্ষ হতে মৈত্রীময় শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

© The Buddhist Tv 🇧🇩☸️📺 The Buddhist Tv

মানবতাবাদী শাসন রক্ষিত ভান্তের       আজ শুভ জন্মদিনমানবীয় গুণাবলীর অধিকারী, এ সময়ের মানবতার ফেরিওয়ালা হিসাবে খ্যাত, দি ...
09/06/2025

মানবতাবাদী শাসন রক্ষিত ভান্তের
আজ শুভ জন্মদিন

মানবীয় গুণাবলীর অধিকারী, এ সময়ের মানবতার ফেরিওয়ালা হিসাবে খ্যাত, দি বুড্ডিস্ট কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড এর প্রতিষ্টাতা ও চেয়ারম্যান, যিনি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক জাতীয় সমবায় পদকে ভূষিত হয়েছেন। কদলপুর সুদ্ধর্মানন্দ বিহারের অধ্যক্ষ, কদলপুর ভিক্ষু ট্রেনিং সেন্টারের পরিচালক, প্যারীমোহন - সুমনতিষ্য অনাথ আশ্রমের পরিচালক, শাসন রক্ষিত কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রতিষ্ঠাতা, দি বুড্ডিস্ট ট্যুরিজম, দি বুড্ডিস্ট টিভি, আলোকাধম্ম বৌদ্ধ বিহারসহ অনেক জনহিতকর প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, আর্থ মানবতায় সেবায় নিবেদিত সাংঘিক ব্যক্তিত্ব, যিনি সতত মানবের কল্যাণ চেতনায় নিবিষ্ট, যাঁর সুদূর প্রসারী পরিকল্পনায় হাজার হাজার দিশেহারা মানুষ স্বাবলম্বী হয়ে পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে পারছে তিনি আমাদের পরম কল্যাণকামী, কর্মবীর ভদন্ত শাসনরক্ষিত ভিক্ষু মহোদয়। আজ তাঁর শুভ জম্মদিন। এই শুভ দিনে পরম শ্রদ্ধেয় Shasana Rakkhit ভান্তের, নীরোগ দীর্ঘায়ু সুস্বাস্থ্য মঙ্গলময় জীবন কামনায় মম কুশলার্জিত পুণ্যদান 🙏🙏🙏


ভদন্ত শাসনরক্ষিত ভিক্ষু মহোদয়ের
শুভ জম্মদিনে শ্রদ্ধাভিনন্দন জ্ঞাপন করছি
🙏🙏🙏

16/05/2025

চুড়াইবাড়ি জ্ঞানোদয় বুদ্ধ বিহারের মহান বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপনের ধারণকৃত ভিডিও

12/05/2025

Happy Buddha Purnima _ Vesak Day 2025

Credit by Sanjoy Singha

 #বিশ্ব_মা_দিবস_ও_আমার_মামা ছোট্ট একটা শব্দ যার গভীরে লুকায়িত আছে হাজারো স্নেহ মায়া মমতা আদর সোহাগ ভালোবাসা ও হৃদয়ের বন্...
12/05/2025

#বিশ্ব_মা_দিবস_ও_আমার_মা

মা ছোট্ট একটা শব্দ যার গভীরে লুকায়িত আছে হাজারো স্নেহ মায়া মমতা আদর সোহাগ ভালোবাসা ও হৃদয়ের বন্ধন। যা দেখা যায় না, ছোঁয়া যায় না শুধু অনুভবে উপলব্ধি করা যায়। তাই কথায় আছে,
মা নাই গৃহে যায়, সংসার অরণ্য তার।
দেখিলে মায়ের মুখ, ঘুচে যায় সব দুঃখ।

মা তিনিও একজন মায়ের কন্যা শিশু। বয়সের তারতম্যে যুবতী, নারী তারপর তিনিও হয়ে উঠেন একজন গর্ভজাত সন্তানের গর্বিত মাতৃদেবী। অত্যন্ত ত্যাগময়, দায়িত্বশীল, কঠোর পরিশ্রম, সেবাদানকারী ও ভালোবাসার পরম আশ্রয়স্থল হলো মা। পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ ও বিপদজনক মুহূর্ত হলো প্রতিটি মায়ের গর্ভকালীন দশমাস দশদিন সময় আর সন্তান জন্মদানের নিদারুন কষ্ট। তারপরও মায়ের আকুল প্রার্থনা, নিজের জীবনের বিনিময়ে যেন সন্তান সুস্থভাবে পৃথিবীর আলো দেখে। চিকিৎসা বিজ্ঞান বহুত উন্নতি সাধন করলেও মাতৃ মৃত্যের হার শূন্যের কোটায় এখনো আনতে পারিনি। যে শিশু মাত্র ৭/৮ পাউন্ড ওজন নিয়ে পৃথিবীতে আসে সেই শিশুকে বুকের উষ্ণতায় সেবাযত্নে ধীরে ধীরে পৃথিবীতে আলো বাতাসের সাথে খাপ খাওয়ায়ে চলতে শেখায় একমাত্র মা। মায়ের স্তনপানে সুষম খাদ্যে গ্রহণ করতে শেখে সর্বপ্রথম। তারপর বসা, দাঁড়ানো, আদো আদো কথা বলা, হাঁটা, চলা আয়ত্ব করতে শেখে। কথায় আছে, মাতৃগর্ভ থেকে প্রথম পাঁচ বছর পর্যন্ত মায়ের কাছে সন্তানের হাতে কড়ি, আর জীবনের প্রথম পাঁচ বছরের শিক্ষাকে আজীবন আওয়াতে থাকে, নতুন করে আর কিছু শিখতে হয় না শুধু অভিজ্ঞতা যুক্ত হয়। যেমন: খাবার গ্রহণ, কথা বলা, হাঁটা, চলা, পোশাক পরিচ্ছেদ, পারিবারিক পরিচয়, আশে পাশের প্রকৃতির সাথে পরিচয়, আত্মীয় স্বজনকে সম্বোধন, সর্বোপরি লেখাপড়ার হাতেকড়ি, নিয়ম শৃঙ্খলা, ধর্মীয় অনুভূতি ও বিনয়ী হওয়ার মহান শিক্ষক মা জননী। মায়ের জীবনের বিনিময়ে এমন নিঃস্বার্থ ত্যাগ, অপ্রেমেয় ভালোবাসা, সেবা আর পরিচর্যা সবটুকু নিমিষে ভুলে যায় যখন সন্তানে মুখ থেকে মায়াভরা আদরমাখা "মা" ডাকটা শুনেন। ইহাতে নারী জীবনের পরম সার্থকতা।

মা -ডাকের মতো সুমধুর শব্দ পৃথিবীর সাহিত্য ভান্ডারে আর নেই বললেই চলে। আবার অন্যভাবে চিন্তা করলে দেখা যায়, পৃথিবীর সব ভাষাতে প্রায় একই ভাবে মাকে সম্বোধন করা হয়। যেমন : বাংলায় মা, আরবীতে আম্মু, হিন্দীতে মা বা মাতাজী, ইংরেজীতে মাদার, স্পেনীশে মাম্মা, ইউরোপে মামা, হিব্রুতে উম্ম বা আম্মা -- এমন কাছাকাছি উচ্চারণে বুঝা যায় বিশ্বের সর্বত্র মা আর সন্তানের সম্পর্ক অত্যন্ত মায়াবী আন্তরিক পরম মমতাময়। রক্তের সাথে চিরবন্ধন আজীবন হৃদয়ের আলিঙ্গনে বহমান থাকে। এমন সম্পর্ক প্রতিদিনকার প্রতিমুহূর্তে সজীব ও প্রাণবন্ত। তাই মায়ের জন্য বিশেষ কোন দিনের প্রয়োজন পড়ে না। প্রতিদিন মা কে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য। তারপরও প্রতিবছর বিশেষ দিনে অর্থাৎ মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার বিশ্বে মা দিবস মহাসমারোহে উদযাপন করা হয়। বিশ্ব মা দিবসের ইতিকথা একটু জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি।

ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায়, ১৯০৭ সালের ১২ই মে সর্বপ্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েষ্ট ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যে গ্রাফটন শহরে "মাদার্স ডে" বা মা দিবস পালিত হয়। ভার্জিনিয়ার এ্যান নামে একজন নারী অধিকার ও সমাজকর্মী বাস করতেন। তিনি একজন সংগ্রামী ও সচেতন নারী কর্মী হিসাবে নারীদের অধিকার সংরক্ষনে প্রতিষ্ঠা করেন "মাদারস ডে ওয়ার্ক ক্লাব"। সমাজের পিছিয়ে পড়া নারীদের সচেতনতা বৃদ্ধিকল্পে ছোট ছোট ওয়ার্ক ক্লাব গঠন করেন। নারী সদস্য বাড়ানো ও নারীদের বাক স্বাধীনতাসহ সমাজের নেতৃত্বগুণ বাড়ানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখেন। এ্যান একটি কন্যা সন্তানের মা ছিলেন, কন্যার নাম ছিল মারিয়া রিভস জার্ভিস। একদিন এ্যান তাঁর কন্যা সন্তানের সামনে বিনয়ের সাথে করজোড়ে বলেছিলেন, " নারীরা অর্থাৎ মা জাতি প্রতিদিন মানুষের কল্যানে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে চলেছেন। আমি বিনীতভাবে প্রার্থনা করি, একদিন কেউ না কেউ, মায়েদের জন্য একটা বিশেষ দিন উৎসর্গ করবে- কারণ এটি হবে মায়েদের অধিকার।" মায়ের এমন প্রার্থনা ছোট্ট আনার হৃদয় কম্পিত হয়। কয়েকবছর পর এ্যানের মৃত্যু হলে, ছোট্ট কন্যা আনা মারিয়া মায়ের মৃত্যুর দিনটি সারা বিশ্বে প্রতিটি মায়ের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন। পরবর্তীতে মায়েদের প্রতি যথাযথ সম্মান ও ভালোবাসা জানানোর জন্য প্রতি বছর দিনটি বিশ্ব মা দিবস হিসাবে পালিত হয়ে আসছে। ১৯১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন ২৮তম প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন মে মাসের দ্বিতীয় রবিবারকে "বিশ্ব মা দিবস" ঘোষনা করেন। সেই থেকে বিশ্বময় মায়ের প্রতি অনন্য ভালোবাসার স্বীকৃতি জানানোর নান্দনিক উৎসব উদযাপিত হয় মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার "আন্তজার্তিক মা দিবস"।

পৃথিবীতে সব সম্পর্কের ইতি টানলেও মা ও সন্তানের সম্পর্ক পবিত্র, শুদ্ধ ও চিরমধুর। মা যেমন সন্তানকে প্রাণের চেয়ে বেশী ভালোবাসেন। নিজে না খেয়ে সন্তানের মুখে খাবার তুলে দেন। ঠিক তদ্রূপ সন্তান স্কুল থেকে এসে, বাহির থেকে এসে, কাজ থেকে এসে আগে মাকে খুঁজে। মায়ের আঁচলে যেন সন্তানের পরম আনন্দ, পরম সুখ। মা যেমন করে শাসন করবে করুক পরক্ষনে আবার সব ভুলে মায়ের কাছে যত আবদার। মা শাসন করেন, বকা দেন, মারধর করেন তারপরও ব্যথা পেলে, কষ্ট পেলে, দুঃখ পেলে মনের অজান্তে সন্তান অকপটে বলে উঠে মা....., মা...রে রক্ষা করো শত বিপদআপদ থেকে। তাই কথায় আছে, সন্তানের দুঃখ কষ্ট অন্য কেউ জানার আগে মায়ের মন জানে আগে। মা পৃথিবীতে এমন পরমধন যার আছে সে উপলব্ধি করতে পারে না, যার নাই সে বোবাকান্নায় পার করে আমৃত্যু কাল।

মানব জীবনে যেমন মা সন্তানের অকৃত্রিম ভালোবাসার বন্ধনে জড়িয়ে থাকে তদ্রূপ প্রকৃতির সমস্ত প্রাণীর মধ্যেও সেইরূপ সম্পর্ক বিরাজমান। ঝড়ের দিনে বৃষ্টির পানি গায়ে না পড়ার জন্য মা পাখির অসুবিধে হলেও ডানা দিয়ে ছোট্ট বাচ্চাকে রক্ষা করে। এভাবে প্রকৃতির সমস্ত প্রাণীর মধ্যে চিরন্তন এক মায়ারবন্ধন রক্তে প্রবাহমান।

তাই মায়ের ত্যাগ, অবদান, দায়িত্ব ও পরিশ্রম অপরিশোধ্য ঋন। যা প্রতিটি ধর্মের শিক্ষা থেকেও আমরা জানতে পারি। ইসলাম ধর্মে মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত, বৌদ্ধধর্ম ও সনাতন ধর্মে মা-কে স্বয়ং ব্রহ্মা রূপে সেবা করার কথা বলেছেন। খ্রীষ্টান ধর্মে বলা হয়েছে, যারা মায়ের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা প্রদর্শন করবে আমি স্বয়ং ঈশ্বর বলছি, আমি তোমাদের পুরস্কৃত করবো। এভাবে ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সকলে মায়ের অসামান্য অবদানকে অপরিসীম শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করে সম্মান প্রদর্শন করে থাকে। আজীবন ভরণপোষণ, চিকিৎসা সেবাসহ মায়ের ইচ্ছাপূরণে আপ্রান সন্তানেরা দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেন। বিশ্ব মা দিবসে আমেরিকা, ইউরোপসহ সারাবিশ্বে এক বিশাল বাণিজ্য সম্পাদন হয়। মায়েদের উপহার আর ফুলেফুলে আনন্দে উৎসবে দিনটি রঙিন হয়ে উঠে সর্বত্র। মায়ের প্রতি এমন আলিঙ্গন, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, সম্মান ও স্বীকৃতি প্রতিটি সন্তান পরিবার, সমাজ, সম্প্রদায় ও জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে বিরাজমান থাকুক।

প্রায় ৩২ বছর আমার মা একাকী সংগ্রাম করে আমাদের রক্ষা করেছেন। তিনি একজন সংগ্রামী, মিতব্যয়ী, পরিশ্রমী ও বুদ্ধিমতী ছিলেন। নিজের যা আছে তাতেই সন্তুষ্ট ছিলেন, খুব পরিমিত, সাবলীল ও সহজ সাধারণ জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছিলেন। আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন সততা, পরিশ্রম ও নিষ্ঠা দিয়ে জীবন গঠনের। উপদেশ দিয়েছেন যতটা সম্ভব মানবকল্যানে আত্ম-পরহিতে সেবাধর্মে নিজেদের সম্পৃক্ত করার। মা হারানোর চার মাসে, মা যেন আরো সুগভীরভাবে মম অন্তরে আসীন হয়ে আছে, মা তোমাকে খুব বেশী মনে পড়ে। বিশ্ব মা দিবসে আমার মায়ের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানাই।
বিশ্বের সকল মায়ের প্রতি অপার অতল শ্রদ্ধা, প্রণাম ও ভালোবাসা। সন্তানের কাছে প্রতিটি মা আনন্দে বাঁচুক, ভালো থাকুক। মা তেমনই একজন বটবৃক্ষ, যার নিঃস্বার্থ ছায়ায় গর্ভের প্রতিটি ধন হয়ে ওঠে বিদ্ধান, সজ্জন, সামাজিক, আলোকিত ও অতিজাত পুত্রকন্যা।

মা শ্রেষ্ঠ সম্পদ, মা ই শ্রেষ্ঠ।
জয়তু মা, জয়তু বিশ্ব মা দিবস।

ঝর্না বড়ুয়া
প্রাবন্ধিক ও প্রাক্তন এনজিও কর্মী
লং বীচ, ক্যালিফোর্নিয়া
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
তারিখঃ ১২ই মে ২০২৫ ইংরেজী

11/05/2025

পৃথিবীতে মহামানব সিদ্ধার্থের জন্ম 🙏🙏🙏

পাহাড়তলী অরন্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা- পরিচালক প্রয়াত বিদর্শন আচার্য্য পরম শ্রদ্ধেয় প্রজ্ঞাজ্যোতি মহাথের মহ...
03/03/2025

পাহাড়তলী অরন্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা- পরিচালক প্রয়াত বিদর্শন আচার্য্য পরম শ্রদ্ধেয় প্রজ্ঞাজ্যোতি মহাথের মহোদয়ের গৃহী কুলের কনিষ্ট ভ্রাতা,রাউজান উপজেলার কদলপুর ভিক্ষু প্রশিক্ষন ও সাধনা কেন্দ্রের অন্তেবাসী শ্রদ্ধেয় বিমলজ্যোতি মহাথের মহোদয় আজ সকাল বেলা মহাপ্রয়াণ করেছেন। আমি প্রজ্ঞাজ্যোতি-প্রজ্ঞাবংশ ভিক্ষু পরিষদের পক্ষে প্রয়াতঃ- শ্রদ্ধেয় ভান্তের পারলৌকিক নির্বাণ শান্তি-সুখ কামনায় পুণ্যরাশি দান করছি। তদুপরি আগামীকাল ৪ মার্চ ২০২৫ ইং, রোজ মঙ্গলবার দুপুর ২ ঘটিকার সময় মহামুণি পাহাড়তলী অরণ্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে প্রয়াতঃ- শ্রদ্ধেয় বিমলজ্যোতি মহাথের মহোদয়ের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে হবে।

উক্ত পুণ্যময় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে ভিক্ষু সংঘ ও দায়ক-দায়িকা সংঘ সকলকে উপস্থিত থাকার জন্য মৈত্রীপুর্ণ আহ্বান জানাচ্ছি।

অন্ত্যেষ্ঠিক্রিয়া অনুষ্ঠান-স্থান:-
রাউজান,মহামুণি পাহাড়তলী,অরন্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র।

🥲🥲অন্তিম বিদায়🥲🥲বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সম্মানিত সভাপতি, মহামান্য উপ-সংঘরাজ, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, আধাঁর মানিক বোধি-...
28/02/2025

🥲🥲অন্তিম বিদায়🥲🥲

বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সম্মানিত সভাপতি, মহামান্য উপ-সংঘরাজ, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, আধাঁর মানিক বোধি-নিকেতন বিহারের আজীবন অধ্যক্ষ, পরম শ্রদ্ধেয় ভদন্ত বুদ্ধরক্ষিত মহাস্থবির মহোদয়ের আজ অন্তেষ্টিক্রিয়া (শেষকৃত্যানুষ্ঠান)। শ্রদ্ধেয় ভান্তের অন্তিম যাত্রায় কৃতজ্ঞতাপূর্ণ চিত্তে নিবেদন করছি... হৃদয়ের গভীর থেকে বন্দনা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি।

🔰তারিখ : ২৫৬৮ বুদ্ধাব্দ; ২৮ ফেব্রুয়ারি, শুক্রবার, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ; ১৪৪৬ হিজরি ও ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।

🙏 জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক 🙏

#ভদন্ত_বুদ্ধরক্ষিত_মহাস্থবির

Address

Raozan
Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Buddhist Tv posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Buddhist Tv:

Share