The Buddhist Tv

The Buddhist Tv Saddhamma Mission of Online Based The Buddhist Tv

মানবতাবাদী শাসন রক্ষিত ভান্তের       আজ শুভ জন্মদিনমানবীয় গুণাবলীর অধিকারী, এ সময়ের মানবতার ফেরিওয়ালা হিসাবে খ্যাত, দি ...
09/06/2025

মানবতাবাদী শাসন রক্ষিত ভান্তের
আজ শুভ জন্মদিন

মানবীয় গুণাবলীর অধিকারী, এ সময়ের মানবতার ফেরিওয়ালা হিসাবে খ্যাত, দি বুড্ডিস্ট কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড এর প্রতিষ্টাতা ও চেয়ারম্যান, যিনি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক জাতীয় সমবায় পদকে ভূষিত হয়েছেন। কদলপুর সুদ্ধর্মানন্দ বিহারের অধ্যক্ষ, কদলপুর ভিক্ষু ট্রেনিং সেন্টারের পরিচালক, প্যারীমোহন - সুমনতিষ্য অনাথ আশ্রমের পরিচালক, শাসন রক্ষিত কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রতিষ্ঠাতা, দি বুড্ডিস্ট ট্যুরিজম, দি বুড্ডিস্ট টিভি, আলোকাধম্ম বৌদ্ধ বিহারসহ অনেক জনহিতকর প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, আর্থ মানবতায় সেবায় নিবেদিত সাংঘিক ব্যক্তিত্ব, যিনি সতত মানবের কল্যাণ চেতনায় নিবিষ্ট, যাঁর সুদূর প্রসারী পরিকল্পনায় হাজার হাজার দিশেহারা মানুষ স্বাবলম্বী হয়ে পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে পারছে তিনি আমাদের পরম কল্যাণকামী, কর্মবীর ভদন্ত শাসনরক্ষিত ভিক্ষু মহোদয়। আজ তাঁর শুভ জম্মদিন। এই শুভ দিনে পরম শ্রদ্ধেয় Shasana Rakkhit ভান্তের, নীরোগ দীর্ঘায়ু সুস্বাস্থ্য মঙ্গলময় জীবন কামনায় মম কুশলার্জিত পুণ্যদান 🙏🙏🙏


ভদন্ত শাসনরক্ষিত ভিক্ষু মহোদয়ের
শুভ জম্মদিনে শ্রদ্ধাভিনন্দন জ্ঞাপন করছি
🙏🙏🙏

16/05/2025

চুড়াইবাড়ি জ্ঞানোদয় বুদ্ধ বিহারের মহান বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপনের ধারণকৃত ভিডিও

12/05/2025

Happy Buddha Purnima _ Vesak Day 2025

Credit by Sanjoy Singha

 #বিশ্ব_মা_দিবস_ও_আমার_মামা ছোট্ট একটা শব্দ যার গভীরে লুকায়িত আছে হাজারো স্নেহ মায়া মমতা আদর সোহাগ ভালোবাসা ও হৃদয়ের বন্...
12/05/2025

#বিশ্ব_মা_দিবস_ও_আমার_মা

মা ছোট্ট একটা শব্দ যার গভীরে লুকায়িত আছে হাজারো স্নেহ মায়া মমতা আদর সোহাগ ভালোবাসা ও হৃদয়ের বন্ধন। যা দেখা যায় না, ছোঁয়া যায় না শুধু অনুভবে উপলব্ধি করা যায়। তাই কথায় আছে,
মা নাই গৃহে যায়, সংসার অরণ্য তার।
দেখিলে মায়ের মুখ, ঘুচে যায় সব দুঃখ।

মা তিনিও একজন মায়ের কন্যা শিশু। বয়সের তারতম্যে যুবতী, নারী তারপর তিনিও হয়ে উঠেন একজন গর্ভজাত সন্তানের গর্বিত মাতৃদেবী। অত্যন্ত ত্যাগময়, দায়িত্বশীল, কঠোর পরিশ্রম, সেবাদানকারী ও ভালোবাসার পরম আশ্রয়স্থল হলো মা। পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ ও বিপদজনক মুহূর্ত হলো প্রতিটি মায়ের গর্ভকালীন দশমাস দশদিন সময় আর সন্তান জন্মদানের নিদারুন কষ্ট। তারপরও মায়ের আকুল প্রার্থনা, নিজের জীবনের বিনিময়ে যেন সন্তান সুস্থভাবে পৃথিবীর আলো দেখে। চিকিৎসা বিজ্ঞান বহুত উন্নতি সাধন করলেও মাতৃ মৃত্যের হার শূন্যের কোটায় এখনো আনতে পারিনি। যে শিশু মাত্র ৭/৮ পাউন্ড ওজন নিয়ে পৃথিবীতে আসে সেই শিশুকে বুকের উষ্ণতায় সেবাযত্নে ধীরে ধীরে পৃথিবীতে আলো বাতাসের সাথে খাপ খাওয়ায়ে চলতে শেখায় একমাত্র মা। মায়ের স্তনপানে সুষম খাদ্যে গ্রহণ করতে শেখে সর্বপ্রথম। তারপর বসা, দাঁড়ানো, আদো আদো কথা বলা, হাঁটা, চলা আয়ত্ব করতে শেখে। কথায় আছে, মাতৃগর্ভ থেকে প্রথম পাঁচ বছর পর্যন্ত মায়ের কাছে সন্তানের হাতে কড়ি, আর জীবনের প্রথম পাঁচ বছরের শিক্ষাকে আজীবন আওয়াতে থাকে, নতুন করে আর কিছু শিখতে হয় না শুধু অভিজ্ঞতা যুক্ত হয়। যেমন: খাবার গ্রহণ, কথা বলা, হাঁটা, চলা, পোশাক পরিচ্ছেদ, পারিবারিক পরিচয়, আশে পাশের প্রকৃতির সাথে পরিচয়, আত্মীয় স্বজনকে সম্বোধন, সর্বোপরি লেখাপড়ার হাতেকড়ি, নিয়ম শৃঙ্খলা, ধর্মীয় অনুভূতি ও বিনয়ী হওয়ার মহান শিক্ষক মা জননী। মায়ের জীবনের বিনিময়ে এমন নিঃস্বার্থ ত্যাগ, অপ্রেমেয় ভালোবাসা, সেবা আর পরিচর্যা সবটুকু নিমিষে ভুলে যায় যখন সন্তানে মুখ থেকে মায়াভরা আদরমাখা "মা" ডাকটা শুনেন। ইহাতে নারী জীবনের পরম সার্থকতা।

মা -ডাকের মতো সুমধুর শব্দ পৃথিবীর সাহিত্য ভান্ডারে আর নেই বললেই চলে। আবার অন্যভাবে চিন্তা করলে দেখা যায়, পৃথিবীর সব ভাষাতে প্রায় একই ভাবে মাকে সম্বোধন করা হয়। যেমন : বাংলায় মা, আরবীতে আম্মু, হিন্দীতে মা বা মাতাজী, ইংরেজীতে মাদার, স্পেনীশে মাম্মা, ইউরোপে মামা, হিব্রুতে উম্ম বা আম্মা -- এমন কাছাকাছি উচ্চারণে বুঝা যায় বিশ্বের সর্বত্র মা আর সন্তানের সম্পর্ক অত্যন্ত মায়াবী আন্তরিক পরম মমতাময়। রক্তের সাথে চিরবন্ধন আজীবন হৃদয়ের আলিঙ্গনে বহমান থাকে। এমন সম্পর্ক প্রতিদিনকার প্রতিমুহূর্তে সজীব ও প্রাণবন্ত। তাই মায়ের জন্য বিশেষ কোন দিনের প্রয়োজন পড়ে না। প্রতিদিন মা কে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য। তারপরও প্রতিবছর বিশেষ দিনে অর্থাৎ মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার বিশ্বে মা দিবস মহাসমারোহে উদযাপন করা হয়। বিশ্ব মা দিবসের ইতিকথা একটু জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি।

ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায়, ১৯০৭ সালের ১২ই মে সর্বপ্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েষ্ট ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যে গ্রাফটন শহরে "মাদার্স ডে" বা মা দিবস পালিত হয়। ভার্জিনিয়ার এ্যান নামে একজন নারী অধিকার ও সমাজকর্মী বাস করতেন। তিনি একজন সংগ্রামী ও সচেতন নারী কর্মী হিসাবে নারীদের অধিকার সংরক্ষনে প্রতিষ্ঠা করেন "মাদারস ডে ওয়ার্ক ক্লাব"। সমাজের পিছিয়ে পড়া নারীদের সচেতনতা বৃদ্ধিকল্পে ছোট ছোট ওয়ার্ক ক্লাব গঠন করেন। নারী সদস্য বাড়ানো ও নারীদের বাক স্বাধীনতাসহ সমাজের নেতৃত্বগুণ বাড়ানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখেন। এ্যান একটি কন্যা সন্তানের মা ছিলেন, কন্যার নাম ছিল মারিয়া রিভস জার্ভিস। একদিন এ্যান তাঁর কন্যা সন্তানের সামনে বিনয়ের সাথে করজোড়ে বলেছিলেন, " নারীরা অর্থাৎ মা জাতি প্রতিদিন মানুষের কল্যানে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে চলেছেন। আমি বিনীতভাবে প্রার্থনা করি, একদিন কেউ না কেউ, মায়েদের জন্য একটা বিশেষ দিন উৎসর্গ করবে- কারণ এটি হবে মায়েদের অধিকার।" মায়ের এমন প্রার্থনা ছোট্ট আনার হৃদয় কম্পিত হয়। কয়েকবছর পর এ্যানের মৃত্যু হলে, ছোট্ট কন্যা আনা মারিয়া মায়ের মৃত্যুর দিনটি সারা বিশ্বে প্রতিটি মায়ের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন। পরবর্তীতে মায়েদের প্রতি যথাযথ সম্মান ও ভালোবাসা জানানোর জন্য প্রতি বছর দিনটি বিশ্ব মা দিবস হিসাবে পালিত হয়ে আসছে। ১৯১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন ২৮তম প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন মে মাসের দ্বিতীয় রবিবারকে "বিশ্ব মা দিবস" ঘোষনা করেন। সেই থেকে বিশ্বময় মায়ের প্রতি অনন্য ভালোবাসার স্বীকৃতি জানানোর নান্দনিক উৎসব উদযাপিত হয় মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার "আন্তজার্তিক মা দিবস"।

পৃথিবীতে সব সম্পর্কের ইতি টানলেও মা ও সন্তানের সম্পর্ক পবিত্র, শুদ্ধ ও চিরমধুর। মা যেমন সন্তানকে প্রাণের চেয়ে বেশী ভালোবাসেন। নিজে না খেয়ে সন্তানের মুখে খাবার তুলে দেন। ঠিক তদ্রূপ সন্তান স্কুল থেকে এসে, বাহির থেকে এসে, কাজ থেকে এসে আগে মাকে খুঁজে। মায়ের আঁচলে যেন সন্তানের পরম আনন্দ, পরম সুখ। মা যেমন করে শাসন করবে করুক পরক্ষনে আবার সব ভুলে মায়ের কাছে যত আবদার। মা শাসন করেন, বকা দেন, মারধর করেন তারপরও ব্যথা পেলে, কষ্ট পেলে, দুঃখ পেলে মনের অজান্তে সন্তান অকপটে বলে উঠে মা....., মা...রে রক্ষা করো শত বিপদআপদ থেকে। তাই কথায় আছে, সন্তানের দুঃখ কষ্ট অন্য কেউ জানার আগে মায়ের মন জানে আগে। মা পৃথিবীতে এমন পরমধন যার আছে সে উপলব্ধি করতে পারে না, যার নাই সে বোবাকান্নায় পার করে আমৃত্যু কাল।

মানব জীবনে যেমন মা সন্তানের অকৃত্রিম ভালোবাসার বন্ধনে জড়িয়ে থাকে তদ্রূপ প্রকৃতির সমস্ত প্রাণীর মধ্যেও সেইরূপ সম্পর্ক বিরাজমান। ঝড়ের দিনে বৃষ্টির পানি গায়ে না পড়ার জন্য মা পাখির অসুবিধে হলেও ডানা দিয়ে ছোট্ট বাচ্চাকে রক্ষা করে। এভাবে প্রকৃতির সমস্ত প্রাণীর মধ্যে চিরন্তন এক মায়ারবন্ধন রক্তে প্রবাহমান।

তাই মায়ের ত্যাগ, অবদান, দায়িত্ব ও পরিশ্রম অপরিশোধ্য ঋন। যা প্রতিটি ধর্মের শিক্ষা থেকেও আমরা জানতে পারি। ইসলাম ধর্মে মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত, বৌদ্ধধর্ম ও সনাতন ধর্মে মা-কে স্বয়ং ব্রহ্মা রূপে সেবা করার কথা বলেছেন। খ্রীষ্টান ধর্মে বলা হয়েছে, যারা মায়ের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা প্রদর্শন করবে আমি স্বয়ং ঈশ্বর বলছি, আমি তোমাদের পুরস্কৃত করবো। এভাবে ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সকলে মায়ের অসামান্য অবদানকে অপরিসীম শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করে সম্মান প্রদর্শন করে থাকে। আজীবন ভরণপোষণ, চিকিৎসা সেবাসহ মায়ের ইচ্ছাপূরণে আপ্রান সন্তানেরা দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেন। বিশ্ব মা দিবসে আমেরিকা, ইউরোপসহ সারাবিশ্বে এক বিশাল বাণিজ্য সম্পাদন হয়। মায়েদের উপহার আর ফুলেফুলে আনন্দে উৎসবে দিনটি রঙিন হয়ে উঠে সর্বত্র। মায়ের প্রতি এমন আলিঙ্গন, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, সম্মান ও স্বীকৃতি প্রতিটি সন্তান পরিবার, সমাজ, সম্প্রদায় ও জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে বিরাজমান থাকুক।

প্রায় ৩২ বছর আমার মা একাকী সংগ্রাম করে আমাদের রক্ষা করেছেন। তিনি একজন সংগ্রামী, মিতব্যয়ী, পরিশ্রমী ও বুদ্ধিমতী ছিলেন। নিজের যা আছে তাতেই সন্তুষ্ট ছিলেন, খুব পরিমিত, সাবলীল ও সহজ সাধারণ জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছিলেন। আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন সততা, পরিশ্রম ও নিষ্ঠা দিয়ে জীবন গঠনের। উপদেশ দিয়েছেন যতটা সম্ভব মানবকল্যানে আত্ম-পরহিতে সেবাধর্মে নিজেদের সম্পৃক্ত করার। মা হারানোর চার মাসে, মা যেন আরো সুগভীরভাবে মম অন্তরে আসীন হয়ে আছে, মা তোমাকে খুব বেশী মনে পড়ে। বিশ্ব মা দিবসে আমার মায়ের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানাই।
বিশ্বের সকল মায়ের প্রতি অপার অতল শ্রদ্ধা, প্রণাম ও ভালোবাসা। সন্তানের কাছে প্রতিটি মা আনন্দে বাঁচুক, ভালো থাকুক। মা তেমনই একজন বটবৃক্ষ, যার নিঃস্বার্থ ছায়ায় গর্ভের প্রতিটি ধন হয়ে ওঠে বিদ্ধান, সজ্জন, সামাজিক, আলোকিত ও অতিজাত পুত্রকন্যা।

মা শ্রেষ্ঠ সম্পদ, মা ই শ্রেষ্ঠ।
জয়তু মা, জয়তু বিশ্ব মা দিবস।

ঝর্না বড়ুয়া
প্রাবন্ধিক ও প্রাক্তন এনজিও কর্মী
লং বীচ, ক্যালিফোর্নিয়া
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
তারিখঃ ১২ই মে ২০২৫ ইংরেজী

11/05/2025

পৃথিবীতে মহামানব সিদ্ধার্থের জন্ম 🙏🙏🙏

11/05/2025

বুদ্ধ অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন আমাদের নৈতিকতা, মানবিকতায় আর মৈত্রী-করূনায়।

সবাইকে বুদ্ধ পূর্ণিমার মৈত্রীময় শুভেচ্ছা 💐💐💐

নারীবান্ধব পরিবেশ চাই . ✍️ ঝর্না বড়ুয়াপ্রতিবারের মতো আজ ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপিত হচ্ছে। ১৮৫৭ সালের অধিকার ...
08/03/2025

নারীবান্ধব পরিবেশ চাই
. ✍️ ঝর্না বড়ুয়া

প্রতিবারের মতো আজ ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপিত হচ্ছে। ১৮৫৭ সালের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম থেকে নারীর জীবনমান উন্নয়নে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা শুরু হলেও প্রায় দেড়শত বছরেও নারীর পায়ের শিকল থেকে মুক্ত হতে পারেনি। আমরা নারী মুক্তির কথা বলি কিন্তু তা মানতে চাই না বা সুযোগ সৃষ্টিতে এগিয়ে আসি না। এমনকি নারীর জন্য নারীদের উদার দৃষ্টিভঙ্গি এক হওয়া প্রয়োজন। নারীদের আগে সচেতন হতে হবে আমরা কেমন পরিবেশে নিজেদের দেখতে চাই। নারীর প্রতি নারীর যথার্থ মমত্ববোধ আর একতা ঐক্যতায় নারী সচেতনতা বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে।

যদিও কিছুদিন আগে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেন নারী উন্নয়নে বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভারতের চেয়ে বাংলাদেশের নারীর অগ্রগতি অনেক বেশি। বাংলাদেশে শতকরা ৫৭ ভাগ নারী কর্মজীবী’। নারী শিক্ষায়, সমাজ পরিবর্তনে ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখছেন। নারীর এই অর্জন সম্ভবপর হয়েছে একমাত্র সংগ্রামী চেতনা, সাহসিকতা ও অধিকার সচেতন নারীসমাজ ও নারীবান্ধব পুরুষের আন্তরিক প্রচেষ্টায়।

মানুষ সামাজিক জীব। নারী পুরুষের সমন্বয়ে একটা সুন্দর পরিবার, সমাজ, সমপ্রদায়, জাতি ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিশ্বসভা নন্দিত হয়। একপক্ষকে পিছিয়ে রেখে অন্যপক্ষ একাকী নান্দনিক সমাজ বিনির্মাণ করা কি আদৌ সম্ভব! মানবসন্তান হিসাবে বুদ্ধিমত্তা ও মনোজগতের অভিন্নতায় নারীরা শত বাধা অতিক্রম করে সকল দুঃসাহসিক পেশায় নিজেদের সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। এমন কি আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন মহাকাশে দশ দিনের মিশনে গিয়ে দীর্ঘ আট মাস সুদক্ষ মিশন শেষে এই মার্চ মাসে উনিশ তারিখ সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর দুই সফর সঙ্গী পৃথিবীতে ফিরে আসবেন। তাঁদের আগমন নিরাপদ ও সফল হোক এ শুভ প্রত্যাশা করছি। সুযোগ আর যত্ন যদি সমানভাবে করা যায় নারী বা পুরুষ প্রতিটি মানবসন্তান হয়ে ওঠতে পারে যোগ্যতাসম্পন্ন মানবসম্পদ।

শিক্ষা মানুষের ইতিবাচক পরিবর্তন করে। প্রকৃত শিক্ষা মানুষকে বিনয়ী, সভ্য ও মানবিক হওয়ার শিক্ষা দান করে। তাহলে আমাদের যুবসমাজ রাজনীতির পটপরিবর্তনে যৌক্তিক দাবী রাখতে পারে এতে কোনো সংশয় নেই। যে কোনো সময় রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে নারীদের ওপর আক্রমণ, সহিংসতা, আক্রোশ, ধর্ষণ ও হত্যা বেগতিক রূপ ধারণ করে। যদি বলি গত ছয়মাসে মানবধিকার আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) প্রতিবেদনে প্রকাশ হয়েছে, ২৫০ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছে তারমধ্যে ধর্ষণের পর ১৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে। ধর্ষণের অপমান সহ্য করতে না পেরে ৩ জন আত্মহত্যা করেছে আরো ৫৮ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। আবার পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২৬৯ জন নারী তন্মধ্যে ৮৪ জন নারী স্বামী কর্তৃক হত্যা হয়েছে। আরো অনেক ঘটনা পরিবার ও সমাজের মানসম্মান ইজ্জতের কারণে মিডিয়া বা নিউজ থেকে বাদ পড়ে যায়। প্রতিনিয়ত সংবাদের হেডলাইনে নারীর ওপর অমানসিক নির্যাতনের খবরে সচেতন নারী হিসাবে আমি নির্বাক ও বাকরুদ্ধ। এমন অরাজক পরিস্থিতিতে আমাদের কন্যারা কীভাবে শিক্ষা গ্রহণে স্বাধীনভাবে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপদভাবে যাতায়াত করবে–এই প্রশ্ন আজ সকল মা, বোনের ও নারী সমাজের! আমরা কোন রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ত নয়। জন্মসূত্রে আমরা এ দেশের নাগরিক, একজন নাগরিকের স্বাচ্ছন্দ্য ও নিরাপদে পথ চলার স্বাধীনতাটুকু নিশ্চিত করা প্রয়োজন। আশাকরি যুবসমাজ নারীদের প্রতি যথাযথ সম্মান রেখে নারী স্বাধীনতাসহ নারীর মত প্রকাশের অধিকার, নারী জীবনের উন্নয়ন ও নারীর প্রতি কোনো ধরণের অন্যায় আচরণ যেন আর না হয় সেদিকে ইতিবাচক দৃষ্টিপাত দিবে।

নারী কি শুধু একজন মমতাময়ী মা, আদরণীয় বোন, অণুপ্রেরণার সাথী, রোমান্টিক প্রেমিকা বা যুগলবন্দী জীবনের পথচলার সহযাত্রী! নারী সাহসী, তেজস্বী, সৃষ্টিশীল, সংগ্রামী ও অপ্রতিরোধ্য এক চরিত্রের নাম নারী। নারীকে দায়িত্ব প্রদান করলে যে কোনো মূল্যে সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার আপ্রাণ চেষ্টা করে। নারী যেরূপ বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন সেরূপ কঠিন নিষ্টাবান, সততা ও পরিশ্রমীও। যুগে যুগে বাংলার কালজয়ী লেখকদের সাহিত্যে নানান ঐতিহাসিক চরিত্রে নারীকে বহুরূপে উপস্থাপন করেছেন। নারী স্বাধীনতা, ব্যক্তিত্ব, নেতৃত্ব, সকল কুসংস্কারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর, কঠোর পরিশ্রমী ও অপরাজিত এক মানবিক সত্তা। মায়া মমতা, স্নেহ ভালোবাসা, কর্তব্যপরায়ণের এক মায়াবী সত্তা নারী জীবন।

সুন্দর, সার্থক, সফল ও আদর্শিক সংসার, পরিবার ও সমাজ বির্নিমাণে নারীসমাজের অতুলনীয় অবদান। কথায় আছে, ‘রাজা রাজ্য শাসন করেন কিন্তু রাজাকে শাসন করেন রানি’। এমন অনিন্দ্য সুন্দর, মায়াবী সত্তা, দায়িত্ববোধসম্পন্ন, মমতাময়ী মা জাতির কল্যাণে সকলে নারীবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করে নারীকে মুক্তচিন্তার বেড়ে উঠার নিরাপত্তা নিশ্চিত করি। আজকের কন্যা শিশু আগামীকালের গর্বিত মা। তাই সমাজ পরিবর্তনে মা জাতির অবদান অনস্বীকার্য। শিক্ষিত মা শিক্ষিত জাতি গঠনে অসামান্য ভূমিকা পালন করে থাকে। আসুন নারী সচেতনতা ও নারীবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে নারীপুরুষ উভয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতাসহ নিরপেক্ষ উন্নত মানসিকতার উদ্বুদ্ধ হই।

৮ই মার্চ আন্তজার্তিক নারীদিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটির আবেদন বলিষ্ঠ কণ্ঠে দাবী উঠুক। অন্তত একদিন নারীর অধিকার আদায়ের জন্য নারীদের কল্যাণে, নারীর আত্মসামাজিক উন্নয়নে, নারীদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে সাধারণ বা প্রান্তিক নারীদের মধ্যে সভা, সমাবেশ, আলোচনা, বৈঠক ও খোলামেলা আলাপ্ল্ল্ল্ল্লচারিতায় দিনটির ইতিহাস ও তাৎপর্য তুলে ধরা হোক। তাহলেই সম্ভব হবে জাতিসংঘের আন্তজার্তিক নারী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়ের প্রকৃত সার্থকতা– ‘অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন, নারী ও কন্যার উন্নয়ন’।

লেখক- ঝর্না বড়ুয়া
প্রাবন্ধিক ও প্রাক্তন এনজিও কর্মী, লং বীচ, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র

পাহাড়তলী অরন্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা- পরিচালক প্রয়াত বিদর্শন আচার্য্য পরম শ্রদ্ধেয় প্রজ্ঞাজ্যোতি মহাথের মহ...
03/03/2025

পাহাড়তলী অরন্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা- পরিচালক প্রয়াত বিদর্শন আচার্য্য পরম শ্রদ্ধেয় প্রজ্ঞাজ্যোতি মহাথের মহোদয়ের গৃহী কুলের কনিষ্ট ভ্রাতা,রাউজান উপজেলার কদলপুর ভিক্ষু প্রশিক্ষন ও সাধনা কেন্দ্রের অন্তেবাসী শ্রদ্ধেয় বিমলজ্যোতি মহাথের মহোদয় আজ সকাল বেলা মহাপ্রয়াণ করেছেন। আমি প্রজ্ঞাজ্যোতি-প্রজ্ঞাবংশ ভিক্ষু পরিষদের পক্ষে প্রয়াতঃ- শ্রদ্ধেয় ভান্তের পারলৌকিক নির্বাণ শান্তি-সুখ কামনায় পুণ্যরাশি দান করছি। তদুপরি আগামীকাল ৪ মার্চ ২০২৫ ইং, রোজ মঙ্গলবার দুপুর ২ ঘটিকার সময় মহামুণি পাহাড়তলী অরণ্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে প্রয়াতঃ- শ্রদ্ধেয় বিমলজ্যোতি মহাথের মহোদয়ের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে হবে।

উক্ত পুণ্যময় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে ভিক্ষু সংঘ ও দায়ক-দায়িকা সংঘ সকলকে উপস্থিত থাকার জন্য মৈত্রীপুর্ণ আহ্বান জানাচ্ছি।

অন্ত্যেষ্ঠিক্রিয়া অনুষ্ঠান-স্থান:-
রাউজান,মহামুণি পাহাড়তলী,অরন্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র।

🥲🥲অন্তিম বিদায়🥲🥲বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সম্মানিত সভাপতি, মহামান্য উপ-সংঘরাজ, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, আধাঁর মানিক বোধি-...
28/02/2025

🥲🥲অন্তিম বিদায়🥲🥲

বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সম্মানিত সভাপতি, মহামান্য উপ-সংঘরাজ, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, আধাঁর মানিক বোধি-নিকেতন বিহারের আজীবন অধ্যক্ষ, পরম শ্রদ্ধেয় ভদন্ত বুদ্ধরক্ষিত মহাস্থবির মহোদয়ের আজ অন্তেষ্টিক্রিয়া (শেষকৃত্যানুষ্ঠান)। শ্রদ্ধেয় ভান্তের অন্তিম যাত্রায় কৃতজ্ঞতাপূর্ণ চিত্তে নিবেদন করছি... হৃদয়ের গভীর থেকে বন্দনা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি।

🔰তারিখ : ২৫৬৮ বুদ্ধাব্দ; ২৮ ফেব্রুয়ারি, শুক্রবার, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ; ১৪৪৬ হিজরি ও ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।

🙏 জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক 🙏

#ভদন্ত_বুদ্ধরক্ষিত_মহাস্থবির

অসময়ে সন্তান প্রসবকারী এক মায়ের অন্তিম যাত্রানারী এক সংগ্রামী জীবনের গল্প। নারীর সম্পর্ক বা পরিচয় কন্যা, বোন, প্রেমিকা, ...
26/02/2025

অসময়ে সন্তান প্রসবকারী এক মায়ের অন্তিম যাত্রা

নারী এক সংগ্রামী জীবনের গল্প। নারীর সম্পর্ক বা পরিচয় কন্যা, বোন, প্রেমিকা, সহধর্মীনি এবং পরম মমতাময়ী মা। সকল সম্পর্কে নারী হয়ে ওঠে এক মায়া, মমতা ও ভালোবাসার আশ্রয়স্থল। নারীরা জীবনের পরম সার্থকতা খুঁজেন একজন সন্তানের মা হওয়ার মধ্য দিয়ে। ১০ মাস বহু কষ্ট ধৈর্য্য সহ্য করে আনন্দে অপেক্ষা করে একটা সুস্থ সবল শিশু জন্মদান করে তার পবিত্র মুখাবয়ব ও প্রথম কান্নার শব্দ শুনবে বলে। নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে সন্তানকে সুস্থভাবে পৃথিবীর আলো দেখানোর জন্য মায়েদের পরম আকুলতা।

গতকাল থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় এক আবেগঘন পোষ্টে যুবতী মায়ের প্রসব যন্ত্রনায় নিজের ও সন্তানের অপ্রত্যাশিত বিদায় মনকে বেদনাতুর করে তুলেছে।মায়ের কষ্ট অনুভব করার জন্য এক বাস্তব চিত্র সবার হাতের মুঠোয় ধরা দিয়েছে।

মা হারানোর ৪৫ দিন পর এই সংবাদ আমার চিত্ত প্রকম্প্রিত হচ্ছে বারংবার, আহা! আমার মা কেমন কষ্ট করেছে আমাকে জন্ম দেওয়ার সময়! আমার মায়ের সুখে দুখে তেমন কি থাকতে পেরেছি! মায়ের যদি আরেকটু সেবা শ্রূষুষা করার সুযোগ পেতাম!! কতো প্রশ্ন আজ মনকে তোলপাড় করছে - ভাষায় প্রকাশ করতে পাচ্ছি না। শুধু মায়ের ত্যাগের কথা মনে করে অশ্রুসিক্ত হয়ে বুক ভাসায়।

নারীর সবাইকে নিয়ে সুখে থাকায় সুন্দর মনোবাসনা থাকলেও নানা প্রতিকূলতায় তা অনেকের পূরণ হয় না।অহেনজিতা বড়ুয়া অপি সন্তান জন্মদানে সেই ভূমিষ্ট শিশুসহ খুব অল্প বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে সকলকে দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে অনিত্য পথের যাত্রী হলেন। এমন অকাল প্রয়াণ মেনে নেওয়া ভীষন কঠিন ও বেদনাদায়ক।

শুধু বলবো, এমন জন্মদাতা সকল মায়েরা সন্তানদের পৃথিবীর আলো দেখানোর জন্য এমন জন্মমৃত্যুর সাথে লড়াই করেন। চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির কারণে মাতৃ মৃত্যুর হার হ্রাস করলেও নির্মূল করতে পারেনি এখনো। বর্তমানে বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর হার ১.৭।

এমন ত্যাগময় কষ্টসাধ্য মা হওয়ার বাস্তবতা টুকু সন্তানেরা যদি গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারে তাহলে ব্রহ্মতূল্য মাতাপিতা সবার কাছে প্রকৃত শ্রূষুষায় শান্তিতে বাঁচতে পারবে। একমাত্র মাতাপিতা আসল স্রষ্টা ও সাক্ষাত ভগবান। মাতাপিতার সেবাতে নিজেদেরও পরম সুখ ও শান্তি লাভের আসল আর্শীবাদ।

পটিয়া থানার বাকখালী গ্রামের অহেনজিতা বড়ুয়া অপির বেদনাবিধুর মর্মান্তিক বিদায় সবাইকে নাড়া দিয়েছে। আমরা সচেতন হই, নিজেকে নিজেদের বাঁচিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করি। মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সবসময় ভালো কাজের সাথে ভালো মানুষের সাথে সম্প্রীতির মেলবন্ধন সৃষ্টি করি।আর যথাসময়ে সুচিকিৎসা গ্রহণ করি।

এমন অসময়ে অকাল মাতৃহত্যা যেন আর না হয়। পুন্যের কাছে বিনম্র প্রার্থনা তার যাত্রা যেন উর্ধ্বমুখী হোক, অচিরেই যেন সমস্ত দুঃখকে অপনোদন করে পরম শান্তি সুখ নির্বাণ সাক্ষাৎ করতে পারে। পরিবার পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।

তার প্রথম ছোট্ট কন্যা ও স্বামীকে সান্তনা দেওয়া ভাষা নেই। তারপরও প্রাণভরা আশীর্বাদ করি তার মাতৃহারা ছোট্ট কন্যা সন্তানটি নিরাপদে বেড়ে উঠুক, শিক্ষা দীক্ষায় সুন্দর জীবন গঠন করে, সার্থক করুক দূর্লভ মানবজীবন।

লিখেছেন- ঝর্না বড়ুয়া (আমেরিকা প্রবাসী)

বৌদ্ধ ভিক্ষুদের মতে, এই পূর্ণিমা তিথিতে তথাগত বুদ্ধ তাঁর ভিক্ষু সংঘের কাছে নিজের মহাপরিনির্বাণ দিবস ঘোষণা করেন। সবাইকে দ...
11/02/2025

বৌদ্ধ ভিক্ষুদের মতে, এই পূর্ণিমা তিথিতে তথাগত বুদ্ধ তাঁর ভিক্ষু সংঘের কাছে নিজের মহাপরিনির্বাণ দিবস ঘোষণা করেন। সবাইকে দি বুড্ডিস্ট টিভির পক্ষ হতে শুভেচ্ছা রইলো।

Address

Raozan
Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Buddhist Tv posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Buddhist Tv:

Share