01/05/2025
# # #টিকেট কাটতে গিয়ে পরকিয়ায় হিমালয়ের কামরুল # # # # #
চাটখিল হিমালয় কাউন্টারে প্রবাসীর স্ত্রী টিকেট কাটতে কাটতেই ম্যানেজার কামরুলে সাথে প্রেমের সর্ম্পক।
চাটখিল টিভিঃ নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার পৌরসভার সুন্দরপুর গ্রামের প্রবাসী নুর নবী(৩৬) এর স্ত্রী শারমিন আক্তার নিপা (২৭) পরকীয়া প্রেমে আসক্ত হয়ে স্বামীর স্বর্নালংকার, নগদ টাকা সহ ৩৬ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে পালিয়ে গিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সাথে বসবাস করেছে ।
ঘটনার তিন মাস পর তাকে পরকোট ইউনিয়নের কালাম চৌকিদার বাড়িতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে পুরুষোত্তমপুর গ্রামের চাটখিল হিমালয় কাউন্টারে ম্যানেজার কামরুল ইসলামের সঙ্গে বসবাস করতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে প্রবাসী নুর নবীর ভাই নুর হোসেন পলাশ বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার কামরুল সহ ৫ জনকে আসামী করে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ০৭ নং আমলী আদালত, নোয়াখালীতে মামলা দায়ের করেন।
মামলার সুত্রে , পৌরসভার সুন্দরপুর গ্রামের মৃত আবুল কালামের ছেলে নুর নবীর সাথে ২০২১ সালে উপজেলার সিংবাহুড়া গ্রামের আহসান উল্যাহ বলির মেয়ে শারমিন আক্তার নিপার সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে নিপা স্বামীর বাড়িতে বসবাস করতে থাকে। গত ৫ জানুয়ারি নিপা কৌশলে স্বর্নালংকার নগদ টাকা সহ মালামাল নিয়ে স্বামীর বাড়ি থেকে বাবার বাড়িতে যায়। এরপর খোঁজ নিতে নুর নবীর ভাই পলাশ নিপার বাবার বাড়িতে যায়। সেখানে গেলে নিপার বাবা মা সঠিক খোঁজ খবর না দিয়ে পলাশের সাথে খারাপ আচরণ করে। এরপর পলাশ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নিতে থাকে। তিন মাসের অধিক সময় পর গত ২৬ এপ্রিল শনিবার রাতে তার সন্ধান পায়। পলাশ পরকোট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাহার আলম মুন্সীকে নিয়ে কালাম চৌকিদারের বাড়িতে যায়। সেখানে বাড়ির মালিক জানায় হিমালয় কাউন্টারে কর্মরত কামরুল ইসলাম ও নিপা স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করছে। চেয়ারম্যান বাহার আলম মুন্সী নিপাকে জিজ্ঞেস করলে নিপা বলেন আমি নুর নবীকে তালাক দিয়ে কামরুল কে বিয়ে করে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করছি। তবে নিপা তালাকের ও বিয়ের কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।