13/07/2025
েক_বছরের_একটা_বাস্তবতা_বলি,
মিলায় নিয়েন।।।।
কুষ্টিয়া, পাবনা, সিরাজগঞ্জের বড় বড় প্রান্তিকরা কুরবানির বাজারে অন্যান্য গরু বিক্রি করলেও কোয়ালিটিফুল+ সুন্দর রেডি গরুগুলা বিক্রি করে না এখন.. বাসায় রাইখা দেয় ঈদের সময়েও ।।
বছরজুড়ে কাস্টমার থাকায় এখন গরু ধরে রাখার এই ক্ষমতা তাদের হয়ে গেছে। তাদের কোয়ালিটির গরু নাকি কুরবানির বাজারে ন্যায্য দাম পাবে না!!
তাহলে ন্যায্য দাম পাবে কই? আর এই ন্যায্য দাম নির্ধারণ করে কারা? গরুর এই কোয়ালিটি আবিষ্কার করলো কারা? গরুর কোয়ালিটি দিয়ে কাস্টমারের ফায়দা কি?
-ন্যায্য দাম পাবে হইলো প্রিমিয়াম এক্সক্লুসিভ ট্যাগ লাগায়ে, জাত মান নিয়ে গবেষণা করে, রেডি দেশি গরু বিদেশি দামে হাতবদল করে বিক্রি করা, কোয়ালিটির আবিষ্কারক,কিছু খামারীদের কাছে।।
কারণ তারা জানে যে কোন না কোন বিশিষ্ট নিত্যনতুন খামারী ঈদের পর এসে তার ঘরের গরু ৮-১০ লাখে কালেক্ট করে নিয়ে যাবে নিজের খামার আর নিজেকে হাইলাইট / ভাইরাল করতে.....
আর তারপর খামারে নিয়ে ক্রেতাকে টুপি পরাইতে সেই একি গান শুনাবে- গো খাদ্যের দাম বেশি, গরু কেনা বেশি, আমার গরু এক্সক্লুসিভ,জাতে মানে টেক্সাস ব্রাহমার সমান,আমার ঘরের বাচ্চা, জবাই দিলে মাংসের জায়গায় হিরা মুক্তা বের হয়, এই সেই...
যাদের অঢেল / দুই নাম্বার টাকা তারাও এইসব গান শুনে কোয়ালিটির মালা গলায় পরে নিবে।
যদিও এইসব কোয়ালিটি দিয়ে কাস্টমারের আদৌ কোন ফায়দা আজ পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নাই।
এখন এইজন্য কুরবানির হাটে হাটে আগেকার মত সুন্দর সুন্দর কোয়ালিটিফুল গরুগুলো কম দেখতে পাওয়া যায়।
Courtysy : Bull Club Bangladesh Bdgh