Chunarughat HD Media

Chunarughat HD Media ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন
ইসলাম প্রচারে সহায়তা করুন।
Chunarughat HD media

Follow this page ❤🥀
24/06/2025

Follow this page ❤🥀

আজ পবিত্র আরাফার দিন। এই দিনটি কেবল হজ পালনকারীদের জন্য নয়, বরং পৃথিবীর প্রতিটি মুমিন হৃদয়ের জন্য এক আবেগময় ও গুরুত্ববহ ...
05/06/2025

আজ পবিত্র আরাফার দিন। এই দিনটি কেবল হজ পালনকারীদের জন্য নয়, বরং পৃথিবীর প্রতিটি মুমিন হৃদয়ের জন্য এক আবেগময় ও গুরুত্ববহ দিন। যেদিন আরাফাতের ময়দানে দাঁড়িয়ে লাখো লাখো হাজী হাত তুলে কান্নায় ভেঙে পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করে, ঠিক সেই মুহূর্তে সমগ্র দুনিয়ার মুমিনরাও তাদের অন্তর নিয়ে আল্লাহর দিকে ঝুঁকে পড়ে। এটি শুধু একটি দিন নয়, বরং এটি আত্মশুদ্ধির, ক্ষমা প্রার্থনার, আর অন্তরের সবচেয়ে গভীর জায়গা থেকে আল্লাহকে স্মরণ করার দিন।

আজকের দিনে ইসলাম আমাদের শেখায়—মানবকে পরিমাপ করা হয় তার পোশাক, রং, জাতি বা সম্পদ দিয়ে নয়। ইসলাম দেখেনা কে ধনী, কে গরীব, কে শাসক, কে শ্রমিক। বরং, ইসলাম দেখে—কার হৃদয়ে আল্লাহভীতি আছে, কে আল্লাহর সামনে বিনম্র, কে মাফ চায় নিজের গুনাহর জন্য, আর কে অন্যের হক আদায় করে।

আসলে এই দিনটি একটি ডাক—আত্মার কাছে, ঈমানের কাছে, ভালোবাসার কাছে। এই দিন মনে করিয়ে দেয়, আমরা সবাই আল্লাহর বান্দা। যেদিন সবাই সাদা কাপড়ে (ইহরাম বা কাফনের কাপড়) wrapped হয়ে আল্লাহর সামনে দাঁড়াবে, সেখানে কোনো পরিচয় থাকবে না, থাকবে শুধু ঈমান আর আমল।

এই জীবন কত অল্প, গর্ব করার কিছুই নেই, ক্ষমা চাওয়ার অনেক কিছুই আছে। তাই আসুন, এই আরাফার দিনে অন্তরকে পাক করি, অন্যের প্রতি অহংকার ঝেড়ে ফেলি, এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির পথ বেছে নিই।

নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার,আধাইপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর ব্রিজের নিচে থেকে ৮৩ পিচ প্যাকেট করা মাং*সের সন্ধান পাওয়া গেছে। ...
17/05/2025

নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার,আধাইপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর ব্রিজের নিচে থেকে ৮৩ পিচ প্যাকেট করা মাং*সের সন্ধান পাওয়া গেছে। পুলিশ এসে মাংসের প্যাকেট গুলি উদ্ধার করলেও কিসের মাংস তা এখনো জানা যায়নি।

মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু। মাছ ধরার জন্য বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি উপজেলার দেবডাঙ্গা গ্রামের যমুনা নদ...
17/05/2025

মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু।

মাছ ধরার জন্য বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি উপজেলার দেবডাঙ্গা গ্রামের যমুনা নদীর পাড়ে খুটির সাথে নৌকা বাধার সময় বিদ্যুৎ চমকালে দুই ভাইয়ের ঘটনা স্থলেই মৃত্যু হয়।
সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার মেঘাই গ্রামের আপন দুই ভাই

ইন্না লিল্লাহবজ্রপাতে চুনারুঘাট ১০ নং মিরাশি ইউনিয়নের মুছিকান্দি গ্রামের একজনের মৃত্যু
17/05/2025

ইন্না লিল্লাহ
বজ্রপাতে চুনারুঘাট ১০ নং মিরাশি ইউনিয়নের মুছিকান্দি গ্রামের একজনের মৃত্যু

সান্ডা! ছোট্ট এই প্রাণীটিকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন চলছে ব্যাপক আলোচনা। কফিলের ছেলের জন্য সান্ডা খুঁজতে খুঁজতে প্রাণীটি...
17/05/2025

সান্ডা! ছোট্ট এই প্রাণীটিকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন চলছে ব্যাপক আলোচনা। কফিলের ছেলের জন্য সান্ডা খুঁজতে খুঁজতে প্রাণীটিকে রীতিমতো ফেসবুক সেলিব্রিটি বানিয়ে দিয়েছে নেটিজেনরা।

সান্ডা হলো আগামিডে গোত্রের অন্তর্ভুক্ত সরীসৃপ প্রজাতির প্রাণী। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে এদের দেখতে পাওয়া যায়।

তবে ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়ায় আরবদের যে প্রাণীটি খাওয়ার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেগুলো মূলত দব। দবকে অনেকে সান্ডা কিংবা গুইসাপের সাথে গুলিয়ে ফেললেও এটি সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রাণী।

সান্ডা প্রধানত তৃণভোজী তবে কখনো কখনো পোকামাকড় ও অন্যান্য ছোট প্রাণী যেমন টিকটিকিও খায়।

এদের লেজ মোটা ও কাঁটার মতো খাঁজযুক্ত। সান্ডার আকার ছোট হলেও দেখতে হুবুহু গুইসাপের মতো। আরব অঞ্চলে সান্ডা পাওয়া যায় না এবং তারা এটি খায়ও না।

দব আকারে ছোট, এটি সাধারণত ৯০ সেন্টিমিটারের বেশি লম্বা হয়। এর লেজ মসৃণ, দেখতে সাপের লেজের মতো।

এরা মরুভূমিতে বাস করে, পানির ধারেকাছেও যায় না। দব সাধারণত তৃণভোজী, খাদ্য হিসেবে এরা ফড়িং, পঙ্গপাল, পিঁপড়া, তাজা ঘাস ইত্যাদি গ্রহণ করে।

অন্যদিকে গুইসাপ আকারে বেশ বড় এবং লেজ চ্যাপ্টা হয়ে থাকে। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে এদের দেখা যায়।

গুইসাপ জলে-স্থলে, ঝোপ-জঙ্গলে ও ডোবায় থাকে। বিষাক্ত কীট-পতঙ্গ, সাপ, বিচ্ছু, গিটগিটি ইত্যাদি শিকার করে খায়।

অর্থাৎ আকৃতি কাছাকাছি হলেও দব, সান্ডা ও গুইসাপ পরস্পর থেকে আলাদা। ইসলামি শরিয়া অনুযায়ী, সান্ডা ও গুইসাপ খাওয়া হারাম হলেও দব খাওয়ার ব্যাপারে ভিন্নমত রয়েছে।

রাসুল সালল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে আরবের সাহাবিগণ দব খেতেন। নবীজি নিজে এটি খাননি, তবে সাহাবিদের খেতে নিষেধও করেননি।

সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম শরীফে এসেছে, তিনি বলেছিলেন, “এটি আমার এলাকায় ছিল না, তাই আমি এর প্রতি আগ্রহ বোধ করি না। কিন্তু তোমরা খেতে পারো, কারণ এটি হারাম করা হয়নি।”

তাই অধিকাংশ ইসলামি স্কলারদের মতে এটি হালাল হলেও হানাফি মাজহাবে এটিকে হারাম বলা হয়েছে।

হানাফি মাজহাবের অনুসারীরা শুধুমাত্র মাছজাতীয় প্রাণীকে হালাল মনে করেন। তাদের মতে, সরীসৃপ বা উভচর প্রাণী খাওয়া জায়েজ নয়।

মালিকি, শাফেয়ি ও হাম্বলি মাজহাবেও উভচর প্রাণী খাওয়া নিষিদ্ধ হলেও দব খাওয়াকে জায়েজ হিসেবে গণ্য করা হয়। তাই আরবের বেদুইনরা দবকে হালাল খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকে।

পানিতে সিদ্ধ করে বিভিন্ন প্রকারের মশলা দিয়ে রান্না করে তারা এটিকে আরবদের জনপ্রিয় খাবার খ্যাপসার সাথে পরিবেশন করে।

সুস্বাদু খাবার ছাড়াও সান্ডার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর তেল। সান্ডার তেল আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

বলা হয়ে থাকে, এই তেল পুরুষদের যৌন সমস্যা সমাধানে ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বেশ কার্যকরী। এছাড়া দেহের ব্যথা উপশম করতেও এই তেল মালিশ করা বেশ উপকারী বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি বা প্রমাণ নেই।

তবে মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে কিন্তু এই মরুভুমির দব পাওয়া যায় না। তাই কফিলের মতো দবের বিরিয়ানি খাওয়ার শখ জাগলে, পোল্ট্রি মুরগির বিরিয়ানি রেঁধে খেয়ে ফেলুন।

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডে...
15/05/2025

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়টা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির

(কয়েকদিন পরই ঘটনার বাকি আপডেট টুকু জানাব)
তথ্য সংগ্রহ এবং লেখা- Ibrahim Khalil Shawon

Address

Chunarughat Bazar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Chunarughat HD Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share