Kazi Didarul Alam

Kazi Didarul Alam Political সাবেক গুলশান থানার ২০ নং ওয়ার্ডের মহিলাদলের সভানেত্রী, বর্তমানে যুক্তরাজ্য শাখা মহিলাদলের সদস্য সচিব।

মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের প্রতি ...
09/10/2025

মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
২০২৫ সালের ৮ অক্টোবর, বুধবার, রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যানস্থ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে উপস্থিত হয়ে তিনি পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, ফাতেহা পাঠ ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেন।
এই সময় দেশ ও জাতির কল্যাণ, গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধার এবং শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতৃবৃন্দ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
জিয়া উদ্যানের পরিবেশ ছিল শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও দেশপ্রেমে

বাংলাদেশে প্রাণিদের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধের এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তারেক রহমান। মানুষের পাশাপাশি প্রাণিদ...
04/10/2025

বাংলাদেশে প্রাণিদের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধের এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তারেক রহমান। মানুষের পাশাপাশি প্রাণিদের জীবন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তিনি সম্প্রতি একটি বিশেষ অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিয়েছেন, যা সম্পূর্ণভাবে প্রাণিদের চিকিৎসা ও সেবার জন্য ব্যবহৃত হবে। এই মহৎ উদ্যোগটি শুধু একটি যানবাহনের দান নয়, বরং এটি একটি মানবিক বার্তা—যা আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সমাজের নির্বাক প্রাণিগুলোর প্রতিও আমাদের দায়িত্ব রয়েছে।

এই অ্যাম্বুলেন্সটি আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত, যাতে আহত, অসুস্থ বা বিপদগ্রস্ত প্রাণিদের দ্রুত ও নিরাপদভাবে চিকিৎসা কেন্দ্রে পৌঁছানো যায়। শহরের রাস্তায় কিংবা গ্রামীণ জনপদে, যেখানে অসংখ্য প্রাণি প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হয়, সেখানে এই অ্যাম্বুলেন্সটি একটি জীবনরক্ষাকারী ভূমিকা পালন করবে। এটি প্রাণিদের জন্য একটি ভ্রাম্যমাণ আশ্রয়স্থল, যেখানে তারা পাবে প্রাথমিক চিকিৎসা, স্নেহ, এবং যত্ন।

তারেক রহমানের এই উদ্যোগ প্রাণিপ্রেমীদের হৃদয়ে গভীর প্রশংসা কুড়িয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ, যা ভবিষ্যতে প্রাণিদের কল্যাণে আরও বড় পরিসরে কাজ করার অনুপ্রেরণা জোগাবে। এই অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে প্রাণিদের প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে আশা করা যায়।

এই মহৎ কাজ আমাদের মনে করিয়ে দেয়, মানবতা শুধু মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। প্রাণিরাও আমাদের সমাজের অংশ, এবং তাদের প্রতি দায়িত্ব পালন করা আমাদের নৈতিক কর্তব্য। তারেক রহমানের এই উপহার সেই দায়িত্ব পালনের এক উজ্জ্বল উদাহরণ, যা মানবিকতা ও সহানুভূতির এক অনন্য বার্তা বহন করে।

#দেশপ্রেম, #ন্যায়বিচার #ও #গণতন্ত্রের #প্রতি #অঙ্গীকারে #অনড়!
#সত্যের #পথে #দৃঢ় #অবস্থান, #দেশ #ও #জনগণের #প্রতি #অকুণ্ঠ #সমর্থন!
#কাজী #দিদারুল #আলম
#জাতীয়তাবাদী #অনলাইন #এক্টিভিস্ট
#ভাউকসার #বরুড়া #কুমিল্লা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে চায় বিএনপি, যার রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ...
04/10/2025

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে চায় বিএনপি, যার রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঘোষিত ৩১ দফা অঙ্গীকারে। এই অঙ্গীকার শুধু একটি নির্বাচনী ইশতেহার নয়, বরং এটি একটি জাতির পুনর্জাগরণের আহ্বান—একটি ন্যায়ের, গণতন্ত্রের, এবং মানবিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন। তারেক রহমানের কণ্ঠে উচ্চারিত এই প্রতিশ্রুতি যেন একটি জাতির হৃদয়ের ভাষা, যেখানে প্রতিটি দফা একটি সংকটের প্রতিকার এবং একটি আশার আলো।

এই অঙ্গীকারের মূল দর্শন হলো—রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে বিএনপি জনগণের রায়কে সর্বোচ্চ সম্মান জানিয়ে প্রতিটি প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করবে। এটি কোনো প্রতিশোধের রাজনীতি নয়, বরং একটি ঐক্যবদ্ধ, সংলাপভিত্তিক, এবং অংশগ্রহণমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিশ্রুতি। তারেক রহমানের ভাষায়, যখন কেউ সাহস করেনি, তখনই বিএনপি সাহস করে এই দফাগুলো সামনে এনেছে। এটি প্রমাণ করে, দলটি ক্ষমতার রাজনীতি নয়, বরং জনগণের অধিকার, স্বাধীনতা, এবং মর্যাদার প্রশ্নে একটি সাহসী অবস্থান নিয়েছে।

এই ৩১ দফা কর্মসূচির প্রতিটি স্তম্ভ একটি গভীর সংকটের প্রতিক্রিয়া। যেমন—গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা, যেখানে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রতিশ্রুতি রয়েছে। বিচারব্যবস্থার স্বাধীনতা, যেখানে দলীয়করণমুক্ত বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আইনের শাসন নিশ্চিত করা হবে। অর্থনৈতিক বৈষম্য হ্রাস করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করার পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে ধনী-গরিবের ব্যবধান কমে আসে এবং সবাই সমান সুযোগ পায়।

নারীর ক্ষমতায়ন, যুব সমাজের কর্মসংস্থান, শিক্ষার মানোন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবেশ রক্ষা, এবং প্রযুক্তিনির্ভর প্রশাসন—সবকিছুই এই অঙ্গীকারের অন্তর্ভুক্ত। প্রতিটি দফা যেন একটি স্বপ্নের প্রতিচ্ছবি, যেখানে একটি মানবিক রাষ্ট্রের ভিত্তি গড়ে তোলা হবে।

এই কর্মসূচির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো "রেইনবো নেশন"—একটি সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্রসত্তা, যেখানে মতের ভিন্নতা থাকবে, কিন্তু সহিংসতা বা প্রতিহিংসার রাজনীতি থাকবে না। এটি দক্ষিণ আফ্রিকার Truth and Reconciliation Commission-এর আদলে একটি জাতীয় পুনর্মিলনের প্রস্তাব, যেখানে রাজনৈতিক দল, সামাজিক গোষ্ঠী, এবং মতাদর্শের মধ্যে সংলাপ ও বোঝাপড়ার মাধ্যমে স্থিতিশীলতা গড়ে তোলা হবে।

এই অঙ্গীকার বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিএনপি একটি নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করতে চায়—যেখানে বিরোধিতা থাকবে, কিন্তু তা হবে গঠনমূলক; যেখানে মতের ভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা হবে সম্মানজনক; এবং যেখানে রাষ্ট্র হবে জনগণের, জনগণের জন্য, এবং জনগণের দ্বারা পরিচালিত।

#দেশপ্রেম, #ন্যায়বিচার #ও #গণতন্ত্রের #প্রতি #অঙ্গীকারে #অনড়!
#সত্যের #পথে #দৃঢ় #অবস্থান, #দেশ #ও #জনগণের #প্রতি #অকুণ্ঠ #সমর্থন!
#কাজী #দিদারুল #আলম
#জাতীয়তাবাদী #অনলাইন #এক্টিভিস্ট
#ভাউকসার #বরুড়া #কুমিল্লা

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।প্রিয় দেশবাসী এবং প্রবাসে অবস্থানরত ভাই ও বোনেরা,বাংলাদেশের ইতিহাসের এক...
04/10/2025

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

প্রিয় দেশবাসী এবং প্রবাসে অবস্থানরত ভাই ও বোনেরা,

বাংলাদেশের ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি আজ এমন এক সময় পার করছে, যখন গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, এবং জনগণের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সম্মিলিত প্রয়াস অপরিহার্য। এই মুহূর্তে, আপনাদের প্রতি আমার হৃদয় নিঃসৃত আহ্বান—আসুন, আগামী এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর মনোনীত প্রার্থীদের ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিয়ে একটি নতুন সূচনা ঘটাই।

ধানের শীষ প্রতীক শুধু একটি নির্বাচনী চিহ্ন নয়—এটি আমাদের সংগ্রামের প্রতীক, আমাদের স্বপ্নের প্রতীক। এটি সেই প্রতিশ্রুতি বহন করে, যেখানে জনগণের মতামতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়, যেখানে রাষ্ট্র পরিচালনায় স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং মানবিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই—
যেখানে একজন কৃষক তার ফসলের ন্যায্য মূল্য পায়,
যেখানে একজন শ্রমিক তার ঘাম ঝরানো পরিশ্রমের সম্মান পায়,
যেখানে একজন ছাত্র-ছাত্রী নির্ভয়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারে,
যেখানে একজন মা তার সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে পারে।

এই বাংলাদেশ গড়ার জন্য প্রয়োজন একটি জনবান্ধব সরকার, একটি গণতান্ত্রিক নেতৃত্ব, একটি সাহসী পরিবর্তন। বিএনপি সেই পরিবর্তনের অগ্রদূত। ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিয়ে আপনি শুধু একজন প্রার্থীকে নির্বাচিত করছেন না—আপনি একটি আদর্শকে বেছে নিচ্ছেন, একটি ভবিষ্যৎকে আলোকিত করছেন।

আপনার একটি ভোট পারে—

গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করতে
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে
জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে
উন্নয়নকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে
একটি সুন্দর, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে

প্রিয় ভাই ও বোনেরা,
এই আহ্বান শুধু একটি রাজনৈতিক বার্তা নয়—এটি একটি মানবিক আবেদন, একটি জাতীয় দায়িত্ব। আসুন, আমরা একসাথে এগিয়ে যাই। ধানের শীষে ভোট দিয়ে আমরা গড়ে তুলি একটি গণতান্ত্রিক, ন্যায়ভিত্তিক, এবং মানবিক বাংলাদেশ।

বিজয় হোক জনগণের, বিজয় হোক গণতন্ত্রের।
বাংলাদেশ বাঁচুক, বাংলাদেশ জিতুক।
#এয়োদশ_জাতীয়_সংসদ_নির্বাচন #ধানের_শীষ #বিএনপি #কাজী_দিদারুল_আলম

বিএনপির রাজনীতির অনন্য বৈশিষ্ট্য: উদারতায় পরিপূর্ণ, বিনিময়ে কিছু না চাওয়ার দর্শনবাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বিএনপি (বাংল...
16/09/2025

বিএনপির রাজনীতির অনন্য বৈশিষ্ট্য: উদারতায় পরিপূর্ণ, বিনিময়ে কিছু না চাওয়ার দর্শন

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বিএনপি (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল) একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। দলটি শুধু একটি রাজনৈতিক সংগঠন নয়, বরং একটি আদর্শিক শক্তি, যা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে। বিএনপির রাজনীতির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো—তারা জনগণকে দিতে জানে, কিন্তু জনগণের কাছ থেকে কিছু নিতে চায় না। এই গুণটি তাদের রাজনীতিকে শুধু জনপ্রিয়ই করেনি, বরং এক অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে।

জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা, না যোগান চাওয়া

বিএনপি বিশ্বাস করে, রাজনীতি মানে ক্ষমতা নয়, বরং জনগণের সেবা। তারা বারবার প্রমাণ করেছে—জনগণের কল্যাণই তাদের মূল লক্ষ্য। উন্নয়ন, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, এবং জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় তারা যে ভূমিকা রেখেছে, তা নিঃস্বার্থ ও উদারতার প্রতীক। তারা জনগণের জন্য কাজ করে, জনগণের পাশে দাঁড়ায়, কিন্তু বিনিময়ে অন্ধ আনুগত্য, অতিরিক্ত ত্যাগ বা ব্যক্তিগত সুবিধা দাবি করে না।

নেতৃত্বের মানবিক রূপ

বিএনপির নেতৃত্বে রয়েছে এমন এক মানবিকতা, যা আজকের রাজনীতিতে বিরল। তারা জনগণের দুঃখ-কষ্টে সাথী হয়, তাদের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য সংগ্রাম করে, কিন্তু কখনোই জনগণকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে না। এই দৃষ্টিভঙ্গি তাদের রাজনীতিকে আরও বিশ্বাসযোগ্য, আরও হৃদয়স্পর্শী করে তোলে।

আদর্শিক দৃঢ়তা ও নৈতিক অবস্থান

বিএনপির রাজনীতি আদর্শনির্ভর। তারা ক্ষমতার মোহে নয়, বরং নীতির ভিত্তিতে পথ চলতে বিশ্বাস করে। জনগণের অধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, এবং রাষ্ট্রীয় স্বচ্ছতা রক্ষায় তারা যে অবস্থান নেয়, তা কখনোই সুবিধাবাদী নয়। তারা জনগণকে সম্মান দেয়, তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেয়, এবং তাদের জন্য কাজ করাকে নিজেদের দায়িত্ব মনে করে।

রাজনীতির নতুন সংজ্ঞা

বিএনপি যেন রাজনীতিকে নতুন সংজ্ঞা দিয়েছে—যেখানে নেতৃত্ব মানে সেবা, প্রতিশ্রুতি মানে বাস্তবায়ন, আর জনগণের ভালোবাসা অর্জন হয় কাজের মাধ্যমে, দাবি করে নয়। এই দর্শন শুধু রাজনৈতিক নয়, বরং একটি সামাজিক আন্দোলন, যা জনগণের হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে।

#দেশপ্রেম, #ন্যায়বিচার #ও #গণতন্ত্রের #প্রতি #অঙ্গীকারে #অনড়!
#সত্যের #পথে #দৃঢ় #অবস্থান, #দেশ #ও #জনগণের #প্রতি #অকুণ্ঠ #সমর্থন!
#কাজী #দিদারুল #আলম
#জাতীয়তাবাদী #অনলাইন #এক্টিভিস্ট
#ভাউকসার #বরুড়া #কুমিল্লা

কান কথা রাজনীতির অঙ্গনে এক অদৃশ্য দানব যা নেতার মননশীলতাকে প্রভাবিত করে এবং একটি দলের অভ্যন্তরীণ ঐক্যকে ভেঙে দিতে সক্ষম।...
20/04/2025

কান কথা রাজনীতির অঙ্গনে এক অদৃশ্য দানব যা নেতার মননশীলতাকে প্রভাবিত করে এবং একটি দলের অভ্যন্তরীণ ঐক্যকে ভেঙে দিতে সক্ষম। যখন কেউ নেতৃত্বে থাকে, তখন তার প্রতিটি সিদ্ধান্তে নির্ভর করে বহু কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষী। কিন্তু যদি নেতা কান কথার ফাঁদে পা দেয়, তাহলে তার বিশ্বস্ত কর্মীরা যেমন আঘাতপ্রাপ্ত হয়, তেমনি দলের ভিতরেও বিভেদ সৃষ্টি হয়।

কান কথা আসলে একধরনের অসৎ কৌশল। এটি নেতাকে মনের স্থিরতা নষ্ট করে এবং সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে বাধা দেয়। এই কারণে অনেক প্রতিভাবান কর্মী এমন নেতার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, যারা কান কথাকে প্রাধান্য দেয় এবং যথার্থ যুক্তি ও বাস্তবতা থেকে সরে যায়।

রাজনীতিতে কান কথার ভয়ংকর প্রভাব এড়াতে চাইলে, নেতার উচিত সতর্ক থাকা এবং সবার কথা শোনা, কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে যুক্তি ও প্রমাণের উপর ভিত্তি করা। তাই কান কথার প্রভাব থেকে মুক্ত থেকে একজন নেতার উচিত সঠিক কর্মীর পাশে দাঁড়ানো এবং সবসময় সততার পথে চলা।

#কাজী #দিদারুল #আলম!
#জাতীয়তাবাদী #অনলাইন #এক্টিভিস্ট
#ভাউকসার #বরুড়া #কুমিল্লা

20/04/2025

সার্বিক দায়িত্ব নিয়ে দরিদ্র শামছুল হকের মেয়ের বিয়ে দিলেন তারেক রহমান

ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার রাধানগর ইউনিয়নের দক্ষিণ আধার মানিক গ্রামের বাসিন্দা দরিদ্র শামছুল হকের মেয়ে মারিয়া জাহানের বিয়ে দিয়েছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিয়ের সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবরের পাশাপাশি মোবাইল ফোনে মেয়ের পিতা ও বরের সাথে কথা বলেন তারেক রহমান।
২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার

নিঃস্বার্থভাবে অসহায়দের জন্য তারেক রহমানের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার মনোভাবকে মানবিকতা এবং নেতৃত্বের এক অনন্য মডেল বলা যায়। তিনি যে কথা দেন, তা তিনি পালন করেন—এটি মানুষের আশার আলো জ্বালায়। তার কার্যক্রম সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন এনে দেয়, যা আমাদের সবাইকে দায়িত্বশীলতা এবং সহানুভূতির এক মহান শিক্ষা দেয়।

তার প্রতিশ্রুতি পালনের আন্তরিকতা শুধুমাত্র সহায়তা প্রদান নয়; এটি বিশ্বাস আর আশার প্রতীক হয়ে উঠেছে। এই ধরনের নেতৃত্ব শুধু বর্তমান সময়েই নয়, ভবিষ্যতেও অনুপ্রাণিত করতে থাকবে। তারেক রহমানের কাজ ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের সকলকে দেখায় কীভাবে একটি প্রতিশ্রুতি মানুষের জীবন পরিবর্তন করতে পারে।

#কাজী #দিদারুল #আলম!
#জাতীয়তাবাদী #অনলাইন #এক্টিভিস্ট
#ভাউকসার #বরুড়া #কুমিল্লা

রাখে আল্লাহ মারে কে?আল্লাহ একমাত্র সত্তা যিনি সব ক্ষমতার আধার। তারই কবজায় সৃষ্টির জীবন-মৃত্যু। তাঁর ইচ্ছায় মৃত্যু ঘটে, ত...
20/03/2025

রাখে আল্লাহ মারে কে?

আল্লাহ একমাত্র সত্তা যিনি সব ক্ষমতার আধার। তারই কবজায় সৃষ্টির জীবন-মৃত্যু। তাঁর ইচ্ছায় মৃত্যু ঘটে, তাঁর ইচ্ছায় জীবন। তিনি জীবন দিতে চাইলে, মৃত্যু দেয়ার কেউ নেই। আর মৃত্যু দেয়ার ইচ্ছা করলে, তাকে বাঁচানোর কেউ নেই। কোরআনে এসেছে, আল্লাহর জন্যই নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের স্বত্বাধিকারী, তিনি জীবন দেন এবং মৃত্যু দেন (সুরা তাওবা : ১১৬)। তাঁর ইচ্ছা ব্যতীত একটি পাতাও ঝড়ে না। মোমেন ব্যক্তির উচিত একমাত্র আল্লাহর শক্তিতে বিশ্বাস রাখা। তাকেই ভয় করা। বিপদে তাকে স্মরণ করা। সুখে তাঁর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা। জীবন-মৃত্যুর প্রশ্নে একমাত্র তাঁর ওপরেই আস্থা রাখা। কারণ, তিনি যাকে বাঁচাতে চাইবেন, তাকে কেউ মারতে পারবে না।

ফেরাউন কর্তৃক মুসা হত্যার পরিকল্পনা

রাখে আল্লাহ মারে কে? এর উৎকৃষ্ট উপমা হজরত মুসা (আ.)। মুসাকে হত্যা করা ফেরাউনের জীবনের অন্যতম আরাধনা ছিল। সারা জীবন, বিশেষত তিনবার সে মুসাকে হত্যার জোরাল পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিল। কিন্তু প্রত্যেকবার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ জীবনের মালিক আল্লাহ মুসাকে জীবন্ত রাখতে চেয়েছিলেন। কোরআনের ভাষায়- তারা চক্রান্ত করেন আর আল্লাহতায়ালাও পরিকল্পনা করেন। আর আল্লাহই উত্তম পরিকল্পনাকারী (সুরা আলে-ইমরান : ৫৪)।

শিশুমুসা হত্যার পরিকল্পনা

ফেরাউন একটি ভয়ংকর স্বপ্ন দেখেন। যার ব্যাখ্যায় জ্যোতিষীরা বলেন, বনি ইসরাঈলে এমন একটি ছেলের জন্ম হবে, যে আপনার সিংহাসনচ্যুতির কারণ হবে। তাই সে নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ইসরাঈলি ঘরে জন্ম নেয়া ছেলে সন্তানদের হত্যার আদেশ দেন। আদেশ কার্যকরে কঠোর হৃদয়ের জনবল নিয়োগ দেন। যারা ইসরাঈলি সদ্য ভূমিষ্ঠ ছেলে সন্তানদের হত্যা করতে থাকে। কোরআনে এসেছে-যারা তোমাদের মর্মান্তিক শাস্তি দিত, তোমাদের পুত্রদের খুন করত আর নারীদের জীবিত রাখত (সুরা ইবরাহিম : ৬)।

পৃথিবীর বুকে মুসা (আ.)

এমন কে আছেন, যে আল্লাহর কার্যে বাধা দেবেন? ফেরাউনও আল্লাহর হুকুম কার্যকরে বাঁধা হতে পারেনি। মায়ের গর্ভে মুসা কিন্তু তার পেট স্বাভাবিক। যার কারণে ফেরাউন বাহিনী তা বুঝতে ব্যর্থ হলো। নির্ধারিত সময়ে ভূমিষ্ঠ হলে ছেলের নিরাপত্তার চিন্তায় মা চিন্তিত হয়ে যান। আল্লাহতায়ালা তার চিন্তিত মনকে প্রশান্ত করেন। তাকে (ইলহাম) নির্দেশ দেন। তুমি শিশুটিকে স্তন্য দান করতে থাক। তার স¤পর্কে আশঙ্কা করলে, তাকে দরিয়ায় নিক্ষেপ কর এবং ভয় কর না (সুরা কাসাস : ৭)। দরিয়া তাকে ডোবাতে পারেনি। হত্যা করতে সক্ষম হয়নি।

ঘাতকের গৃহে শিশু মুসা (আ.)

মুসা (আ.) এর মা আল্লাহর নির্দেশে সিন্দুকে করে শিশু মুসাকে দরিয়ায় ভাসিয়ে দেন। (সুরা ত্বহা:৩৯)। ফেরাউনের স্ত্রী আসিয়া সেই সিন্দুক উত্তোলন করে এবং তাতে ফুটফুটে মুসাকে দেখলে তার প্রতি মহব্বত সৃষ্টি হয়।

এবং তাকে সন্তান হিসাবে প্রতিপালনের ইচ্ছা প্রকাশ করে। ফেরাউন স্ত্রীর মনোবাসনা পূরণে সাধারণ শিশু ভেবে শিশু মুসা হত্যা থেকে বিরত থাকে।

ফেরাউন এতবছর থেকে যাকে হত্যার মানসে ইসরাঈলি সন্তানদের নির্মম হত্যাযজ্ঞে লিপ্ত ছিল, আজ সেই সন্তান তার ঘরে। তার পরিবারের লালন-পালনে। যাকে হত্যার পরিকল্পনায় এত কিছু সেই আজ ফেরাউনের কোলে খেলেধুলে প্রতিপালিত হচ্ছে। এটাই আল্লাহর কুদরত। যার ইচ্ছা ব্যতীত কোন কিছুই ঘটে না।

যৌবনে মুসা হত্যার পরিকল্পনা

মুসা (আ.) রাজকীয় আদর-আপ্যায়নে প্রতিপালিত হয়ে যৌবনে পদার্পণ করলেন। সুঠামদেহী, শক্তিশালী পুরুষে পরিণত হলেন। জানতে পারনেল তিনি ইসরাঈলি। স্বজাতীর প্রতি অত্যাচার-অনাচার দেখলে তার প্রতিবাদ করতেন দৃঢ়ভাবে। একদিন দেখলেন, ফেরাউন বংশীয় একজন লোক ইসরাঈলি এক ব্যক্তিকে টেনে-হেঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছে।

ইসরাঈলি ব্যক্তি মুসাকে দেখে তার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেন। তাকে সাহায্যার্থে মুসা (আ.) কিবতীকে সজোরে চড় কষালেন। চড়ের প্রচণ্ডতায় সে মারা যায়। এই ঘটনা প্রকাশ পেলে ফেরাউন সভাসদদের নিয়ে দ্বিতীয়বার মুসাকে হত্যার ফরমান জারি করেন। মুসা (আ.) সেই খবর পেয়ে মিশর ত্যাগ করেন। এবারও ফেরাউন তাকে ধরতে ও মারতে ব্যর্থ হয়। কেননা, আল্লাহ যাকে মরতে দেবেন না, দুনিয়ার কোনো শক্তিই তাকে মারতে পারবে না।

ফেরাউনের দরবারে নবী মুসা (আ.)

মিশর থেকে পালায়ন করে মুসা (আ.) মাদায়েনে গমন করেন। সেখানে দীর্ঘদিন অবস্থান করেন। প্রত্যাবর্তনকালে নবুওয়াতপ্রাপ্ত হন। আল্লাহর পয়গাম নিয়ে ফেরাউনের কাছে আসার প্রত্যাদেশ পান। তিনি ফেরাউনকে আল্লাহর একত্ববাদের পয়গাম পৌঁছান। কিন্তু ফেরাউন তা মানতে অস্বীকৃতি জানায় এবং নিজেকে বড় রব বলে দাবি করে। কোরআনে এসেছে- সে (ফেরাউন) বলল, আমিই তোমাদের শ্রেষ্ঠ রব (সুরা নাযিয়াত : ২৪)। যখন ফেরাউন কোনোভাবেই আল্লাহকে মানতে চাইল না। তখন মুসা (আ.) তাকে বললেন, বনি ইসরাঈলকে আমার সঙ্গে যেতে দেও। কিন্তু সে এতেও রাজি হলো না।

নবী মুসাসহ বনি ইসরাঈলকে হত্যার পরিকল্পনা

আল্লাহর আদেশে মুসা (আ.) বনি ইসরাঈলকে নিয়ে বের হলেন মিশর ত্যাগের উদ্দেশ্যে। এই খবরে ফেরাউনও সৈন্য-সামান্ত নিয়ে মুসাসহ সবাইকে হত্যা করতে পিছু নেয়। নীলনদের তীরে দু’দলের সাক্ষাৎ হলে, বনি ইসরাঈল ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন। মুসা (আ.) আল্লাহর আদেশে লাঠির আঘাতে নদীর বুকে রাস্তা সৃষ্টি করেন। যা দিয়ে বনি ইসরাঈল নীলনদ অতিক্রম করে। অহংকারী ফেরাউন আল্লাহর তৈরি রাস্তাকে নিজের তৈরি বলে দাবি করে, সৈন্যদের চলতে বলেন। মাঝ দরিয়ায় পৌঁছলে আল্লাহর হুকুমে পানি মিলে যায়। রাস্তা অদৃশ্য হয়ে যায়। ফলে সবাই সমুদ্রে ডুবে মারা যায়। ধ্বংস হয় ফেরাউনের। অন্যকে মারতে এসে সে নিজেই মৃত্যুর মুখে পতিত হয়। আল্লাহর অবাধ্য ফেরাউন আল্লাহর শিকারে পরিণত হয়। কথায় আছে, আল্লাহ ছাড় দেন; কিন্তু ছেড়ে দেন না।

স্বজাতির প্রতি ইউনুস (আ.) এর পয়গাম

হজরত ইউনুস (আ.) আল্লাহর প্রিয় বান্দা ও নবী। দিনরাত অক্লান্তভাবে আল্লাহর পয়গাম পৌঁছিয়ে দিলেন স্বজাতির কাছে। কিন্তু তারা তাকে মিথ্যুক বলে বিতাড়িত করলেন। তিনি তাদের আল্লাহর আজাবের কথা স্মরণ করে দিলেন। তাতেও তাদের অন্তর বিগলিত হলো না। ঈমান আনল না। আল্লাহর পক্ষ থেকে আজাবের দিন নির্ধারিত হলে, ইউনুস (আ.) সেই এলাকা ত্যাগ করলেন এবং সমুদ্র পারাপারের জন্য নৌযানে চড়ে বসলেন। নির্দিষ্ট সময়ে আজাবের চিহ্ন প্রকাশ পেলে তার জাতি তাকে খুঁজতে থাকে তার প্রতি ঈমান আনার জন্য। তাকে না পেয়ে তার সকলেই একটি মাঠে একত্রিত হয়ে আল্লাহর কাছে অনুণয়-বিনয় করলে, আল্লাহ তা কবুল করেন এবং তাদের থেকে আজাবকে হটিয়ে নেন। যার বর্ণনা কোরআনে এভাবে এসেছে- সুতারাং কোনো জনপদ কেন এমন হলো না, যা ঈমান এনেছে অতঃপর তার সে ঈমান গ্রহণ হয়েছে কল্যাণকর? তবে ইউনুসের সম্প্রদায় কথা আলাদা। তারা যখন ঈমান আনে, তখন আমি তুলে নেই তাদের ওপর থেকে অপমানজনক আজাব (সুরা ইউনুস : ৯৮)।

মাছের পেটে ইউনুস (আ.)

মাঝ সমুদ্রে ঝড় উঠলে নৌকা ডুবে যাওয়ার উপক্রম হয়। সেই সময়ের লোকদের বিশ্বাস ছিল। কোনো দাস যদি তার মালিকের অনুমতি ছাড়া পলায়ন করে তখন এমন হয়। তাকে নৌকা থেকে সমুদ্রে নিক্ষেপ না করা পর্যন্ত ঝড় থামে না। ঘোষণা করা হলো, কে এমন আছেন? ইউনুস (আ.) বুঝতে পারলেন তিনিই সেই পলাতক দাস। যিনি আল্লাহর অনুমতির আগেই নিজ এলাকা ত্যাগ করেছেন। তাই তিনি লোকদের বললেন, আমি সেই ব্যক্তি। আমাকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করুন। লোকেরা তার আচার-আচরণ ও ভদ্রতা দেখে তার কথা মানতে চাইল না।

তাই তারা লটারির আশ্রয় নিলেন। পরপর তিনবার লটারি করা হলে তিনবারেই ইউনুস (আ.)-এর নাম এলো। এমতাবস্থায় তিনি নিজেই সমুদ্রে ঝাপ দিলেন। আল্লাহতায়ালা বিশালাকৃতির একটি মাছকে আদেশ করলেন ইউনুসকে গিলে ফেলতে। ঝড় উত্তাল সমুদ্রে নিক্ষিপ্ত ইউনুসকে গিলে ফেলল মাছ। কিন্তু সেখানেও তার মৃত্যু হলো না। কারণ মৃত্যুর মালিক মাছকে বলে দিয়েছেন, তার গায়ে যেন আচড় না লাগে। সে তোমার খাবার না। বরং তোমার পেট তার জন্য কয়েদখানা (মাআরেফুল কোরআন : ৮৮৯)। আল্লাহ বলেন, স্মরণ করুন মাছওয়ালার কথা, যখন তিনি ক্রদ্ধ হয়ে চলে গিয়েছিলেন, ধারণা করেছিল আমি তাকে ধরতে সক্ষম নই। তারপর তিনি অন্ধকারের মধ্যে আহ্বান করলেন, তুমি ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই, তুমি নির্দোষ আমি গোনাহগার (সুরা আম্বিয়া : ৮৭)। গাছ-পালা, তরুলতা। পাখণ্ডপাখালি। জল-স্থলের প্রাণী, এমনি মৃত্যুও চেনেন তাকে। তাবেদারি করে তার হুকুমের। একমাত্র মানুষই তার অবাধ্য হওয়ার দুঃসাহসিকতা দেখায়। আল্লাহ যথাযথই বলেছেন, নিশ্চয়ই মানুষ বড্ড অকৃতজ্ঞ (সুরা হজ : ৬৬)। মুসা ও ইউনুস নবীর জীবন থেকে আমরা শিক্ষা পাই- জীবন মৃত্যু আল্লাহর হাতে। মানুষ চাইলেই কিছু করতে পারে না। সবকিছু আল্লাহর ইচ্ছায় পরিচালিত। আর সত্য ও ন্যায়ের পথে সর্বকালেই বাধা আসে। ধৈর্য ও সততার সঙ্গে সে বাধা অতিক্রম করতে হয়।

আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে নারীর ক...
08/03/2025

আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকারের পক্ষে নিজের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

ফেসবুক পোস্টে তারেক রহমান লেখেন, "আমার জীবনের তিনজন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ আমার মা, স্ত্রী এবং কন্যা—তিনজনই অসাধারণ নারী। আমি সবসময় তাদের জন্য সর্বোচ্চ সুযোগ, সাফল্য ও সুখ কামনা করেছি। বাংলাদেশের প্রতিটি নারী যেন একইভাবে সম্মান, নিরাপত্তা ও সমান সুযোগ পায়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত।"

তিনি উল্লেখ করেন, বিএনপি সবসময় ন্যায়পরায়ণ ও সহনশীল সমাজ গঠনের জন্য কাজ করেছে এবং শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে পরিচালিত বিএনপি সরকার নারীর অধিকার ও সমতার জন্য নিরলসভাবে কাজ করেছে।

নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপির বিভিন্ন কর্মসূচির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে ‘ফ্যামিলি কার্ড’ কর্মসূচি, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য এসএমই ঋণ এবং মেয়েদের জন্য শিক্ষা ও কারিগরি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমাদের কন্যারা যেন ছেলেদের মতো সমান সুযোগ পায়, হয়রানি ছাড়াই বাইরে যেতে পারে এবং ভয় ছাড়াই নিজের মত প্রকাশ করতে পারে—এটাই আমাদের অঙ্গীকার।”

তিনি সবাইকে নারীর অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন এবং তাদের স্বপ্নপূরণের পথে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।

15/02/2025

ব্রিফিং | বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপি’র প্রতিনিধি দল অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক | রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, শনিবার

#বৈঠক #বিএনপি #প্রধানউপদেষ্টা #জাতীয়_ঐকমত্য কমিশন #বিএনপি

দেশে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার এবং ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ...
14/02/2025

দেশে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার এবং ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি বিএনপির নিঃশর্ত সমর্থন অব্যাহত রয়েছে।

-তারেক রহমান
২৯ অক্টোবর ২০২৪

14/02/2025

বান্দরবান ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র নব-গঠিত আহবায়ক কমিটির পক্ষ থেকে শেরেবাংলা নগরস্থ জিয়া উদ্যানে মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতিহা পাঠ করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, শুক্রবার

#বিএনপি #শহীদজিয়া #বান্দরবান #চট্টগ্রাম_দক্ষিণ

Address

Comilla

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kazi Didarul Alam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kazi Didarul Alam:

Share