জোনাকী পোকা

জোনাকী পোকা Welcome To Our Page Firefly 🌹🌹🌹

19/06/2025
16/09/2022

Hello

28/02/2022

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়?
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ মূলত দুই ভাবে করা যায়।
১. মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করা
২. মার্কেটপ্লেসের বাইরে ফ্রিল্যান্সিং করা

17/02/2022

Allah

 ,
01/02/2022

,

25/01/2022

ব্যাকলিঙ্ক কি?
ব্যাকলিঙ্ক হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যা আপনাকে এক ওয়েব সাইট থেকে অন্য ওয়েব সাইটে নিয়ে যাবে।

আরও সহজ করে যদি বলি, ধরুন আপনার একটি সাইট আছে।এখন আপনার সাইটের ইউ,আর,এল অন্য একটি ওয়েব সাইটে থাকাকে মূলত ব্যাকলিঙ্ক বলে।

ব্যাকলিঙ্ক আপনি কয়েকভাবে তৈরি করতে পারেন। আপনি যদি চান তাহলে আপনার সাইটের মেইন ইউ,আর,এল দিয়ে ব্যাকলিঙ্ক বানাতে পারেন। আবার আপনার সাইটের যেকোনো একটি পোস্টের ইউ,আর,এল দিয়েও করতে পারেন।

What is Backlink-ব্যাকলিঙ্ক কি?কিভাবে ব্যাকলিঙ্ক ব্যবহার করে ওয়েবসাইট রেংক করবেন।
ব্যাকলিঙ্ক কয়েক ধরনের আছেঃ
ব্যাকলিঙ্ক কি?এবং ব্যাকলিঙ্ক এর কাজ কি আসা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

ব্যাকলিঙ্ক কয়েকটি প্রকার আছে।নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হলো।

ইন্টারনাল লিংকিং
এক্সটার্নাল লিংকিং
হাই অথরিটি ব্যাকলিংক
ডো ফলো ব্যাকলিংক
নো ফলো ব্যাকলিংক

ইন্টারনাল লিংকিংঃ
ইন্টারনাল লিংকিং হলো, মনে করুন আপনি একটি আর্টিকেল লিখলেন এবং সেই আর্টিকেল এর বিতরে এমন কিছু বিষয়ে লিখলেন যা আপনার পূর্বে লেখা আর্টিকেলের সাথে মিল আছে। যেখানে মনে করবেন মিল আছে সেখানে আপনি পূর্বের লেখা পোস্টের লিংকটি দিলেন। এটাই হলো ইন্টারনাল লিংকিং।

ইন্টারনাল লিংকিং আপনি অন্যভাবেও ব্যবহার করতে পারেন। যেমনঃ আপনি অন্য কোন ব্লগে আর্টিকেল বা কন্টেন্ট লিখেছেন সেখানে আপনি আপনার সাইটের যে পোস্টটি আপনি লিখেছেন সেই পোস্টের সাথে সাদৃশ্য রেখে লিংকটি দিতে পারেন।

এক্সটার্নাল লিংকিংঃ
এক্সটার্নাল লিংকিং হলো এমন একটি পদ্ধতি যা আপনাকে অন্য একটি ওয়েব সাইটে গিয়ে করতে হবে।

এক্সটার্নাল লিংকিং করতে হলে আপনাকে প্রথমে ভালো একটি ওয়েব সাইট খুঁজে বের করতে হবে।যেখানে বেশি ভিজিটর বা ট্রাফিক আসে।

এবং সেই ওয়েব সাইট এর ডোমেইন অথরিটি কেমন সেটাও দেখতে হবে। বা গুগলের কাছে সেই সাইটের মূল্যায়ন কতটুকু তা দেখতে হবে।যদি ভালো হয় তাহলে সেখান থেকে একটি ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারেন।

ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে নিবেনঃ

এক্সটার্নাল লিংকিং এর মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্ক নিতে হলে, প্রথমে আপনি সেই ওয়েব সাইটে গিয়ে একটি কমেন্ট করে সেখানে আপনার সাইটের বা পোস্টের লিংক দিবেন।

অথবা আর্টিকেলের বিতরে আপনার সাইটের বা পোস্টের লিংক দিয়েও ব্যাকলিঙ্ক নিতে পারেন।

হাই অথরিটি ব্যাকলিঙ্কঃ
গুগলের রেংকে অনেক বড় বড় ওয়েব সাইট আছে।যারা নিয়মিত পোস্ট করছে এবং অনেক টাকা আয় করছে।

আপনি যখন কোন কিছু গুগলে সার্চ করলেন তখন দেখবেন সেই সাইট গুলো গুগল প্রথম পেইজে দেখাচ্ছে।আর সেই সাইট গুলোকে বলা হয় হাই অথরিটি সাইট।

আপনি সেই সাইটের পরিচালকের সাথে কথা বলে সেই সাইট থেকে যে ব্যাকলিঙ্ক নিবেন সেটাই হলো হাই অথরিটি ব্যাকলিঙ্ক।

ডো ফলো ব্যাকলিঙ্কঃ
ডো ফলো ব্যাকলিঙ্ক হলো ওয়েব সাইট রেংক করানোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার সাইটের কয়েকটি ডো ফলো ব্যাকলিংক হয়ে যায় তাহলে আপনার সাইটটি খুব সহজে গুগলে রেংক হয়ে যাবে।

ডো ফলো ব্যাকলিঙ্ক হলো, মনে করুন অন্য একটি ওয়েব সাইটে আপনার সাইটের লিংকটি দেওয়া হলো এখন যে দিয়েছে সে চায়, যখন গুগল তার সাইট ক্রল করবে তখন যেনো আপনার সাইটটিও ক্রল করে। একেই বলে ডো ফলো ব্যাকলিঙ্ক।

ডো ফলো ব্যাকলিঙ্ক নিতে হলে আপনাকে গুগলে সার্চ করতে হবে।সেখানে আপনি ডো ফলো ব্যাকলিঙ্ক দেয় এমন অনেক সাইট পেয়ে যাবেন।

নো ফলো ব্যাকলিঙ্কঃ
নো ফলো ব্যাকলিংক হলো অন্য একটি ওয়েব সাইটে আপনার সাইটের শুধু লিংকটি থাকবে।যখন গুগল তার সাইট ক্রল করবে তখন গুগলকে বলবেনা যে আপনার সাইটকেও ক্রল করার জন্য।এই ধরনের ব্যাকলিঙ্ককে বলা হয় নো ফলো ব্যাকলিঙ্ক।

ডো ফলো ব্যাকলিঙ্ক আর নো ফলো ব্যাকলিঙ্ক দুটি একটি অপরটির বিপরীত।ডো ফলো ব্যাকলিঙ্ক গুগলকে বলে ওই লিংকে গিয়ে ওই লিংকে ইন্ডেক্স কর।

আর নো ফলো ব্যাকলিঙ্ক গুগলকে নিষেধ করে যে ওই লিংকে যেয়োনা।নো ফলো ব্যাকলিঙ্ক শুধু ভিজিটর বা ট্রাফিককে এক ওয়েব সাইট থেকে অন্য ওয়েব সাইটে নিয়ে যায়।তাই নো ফলো ব্যাকলিঙ্ক এর চেয়ে ডো ফলো ব্যাকলিঙ্ক বেশি কার্যকর।

23/01/2022

👉ইউটিউব থেকে আয় কী?
ইউটিউব থেকে আয়ের প্রধান উৎস বিজ্ঞাপন। এর অর্থ আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে বিজ্ঞাপন দাতাদের ব্যবহার করতে দেবেন এবং পরিবর্তে আপনি তাদের থেকে টাকা পাবেন। অর্থাৎ আপনার ইউটিউব ভিডিওর শুরুতে বা মাঝে বিজ্ঞাপনদাতারা তাঁদের বিজ্ঞাপন দেখাবেন আর আপনি ইউটিউব থেকে রোজগার করবেন।

এছাড়া, চ্যানেল মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট, পণ্য বিক্রি, ইউটিউব প্রিমিয়াম ইত্যাদি বিভিন্নভাবেই ইউটিউব থেকে টাকা রোজগার করা সম্ভব।

👉ইউটিউব থেকে আয়ের উপায়?

ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে আপনাকে প্রথমেই একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। আপনার জি-মেল অ্যাকাউন্টের সাহায্যে সম্পূর্ণ বিনামূল্যেই নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন।তবে ইউটিউব চ্যানেল খুললে এবং লোকে সেই ভিডিও দেখলেই সেখান থেকে আয় হবে না। ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য আপনাকে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম-এ আপনার চ্যানেলকে নথিভুক্ত করতে হবে। আপনার চ্যানেল-কে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে নথিভুক্ত করার পরই ইউটিউব বিভিন্ন বিজ্ঞাপনদাতাদের ভিডিও সেখানে দেবে ও আপনি সেখান থেকে টাকা পাবেন। ইউটিউব পার্টনাশিপ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করার জন্যও আপনাকে কয়েকটি প্রাথমিক শর্ত পূরণ করতে হবে এবং সেই শর্তগুলি পূরণ হলে শুধুমাত্র তখনই আপনি এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। ইউটিউব পার্টনারশিপ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের শর্তগুলি হল-

👉আপনার চ্যানেলে অন্ততপক্ষে ১০০০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।
👉শেষ ১২ মাসে আপনার চ্যানেলের ৪,০০০ ভ্যালিড পাবলিক ওয়াচ আওয়ার থাকতে হবে।
👉আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে একটি গুগল্ অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত থাকতে হবে।

আপনি চাইলে আপনার চ্যানেল সেটিং থেকে নোটিফিকেশন অন করে রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে এই শর্তগুলি পূরণ হলে ইউটিউব থেকে আপনাকে নোটিফাই করা হবে। এই শর্তগুলি একবার পূরণ হয়ে গেলেই আপনি ইউটিউব পার্টনারশিপ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন।

👉
বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!!

23/01/2022

নতুনরা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন?
আমি কোন নামকরা ফ্রিল্যান্সার না। অনেকটা ভাগ্যের উপরে নির্ভর করবে।কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন সেই বিষয় নিয়ে সামান্য আলোচনা। শুরু করার পূর্বে আমাদের কিছু বিষয় নিশ্চিত হতে হবে। যে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে সেগুলোঃ
১। ইংরেজিতে দক্ষতাঃ
বাইরের কাজ করতে হলে বাইরের দেশের মানুষের কথা বুঝতে হবে। বায়ার কি ধরনের কাজ দিচ্ছে সেগুলো তাদের কাজ থেকে বুঝে নিতে হবে। তাছাড়া যখন কোন সমস্যা হবে তখন ইন্টারনেট থেকে যত তথ্য পাবেন সব ইংরেজিতে। ইংরেজি পড়েই আপনাকে বুঝে নিয়ে সমাধান করতে পারবেন। এই কারনে আমাদের পূর্বশর্ত হলো ইংরেজিতে কমিউনিকেশন জানতে হবে।
২। যেকোন একটা আইটি স্কিলঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেলপমেন্ট। গ্রাফিক ডিজাইনের যেকোন একটা স্কিল আপনাকে ভালো করে শিখে নিতে হবে। দরকার হলে কোন অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকে লাইভ ক্লাস করবেন। তবে স্কিল শিখার জন্য ছোট ছোট স্কিল নিয়ে কাজ করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বড় সেক্টর। সেখান থেকে ছোট একটা স্কিল শিখবেন।
৩। মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জানা
একটা মার্কেটপ্লেসে কিভাবে কাজ করে সেটা জানতে হবে। মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরি করা। কিভাবে নিজের প্রফাইল তৈরি করা যায় এবং মার্কেটিং করে সবার উপরে নিয়ে যাওয়া যায় সেই বিষয় নিয়ে কাজ করতে হবে। সময় নিয়ে অপেক্ষা করতে হবে। একটিভ থাকতে হবে। পরিশ্রম করার পাশাপাশি নতুন নতুন বিষয় জানতে হবে।
(Collected)

Address

Cumilla
Companiganj

Telephone

+8801865909505

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জোনাকী পোকা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জোনাকী পোকা:

Share