ইসলাম

ইসলাম There are no sad endings for those who trust Allah..!

05/07/2025
পিথাগোরাসের উপপাদ্যের কিছু নকশা আবিষ্কার হয়েছিলো। যা ব্যাবিলনীয়রা ও ব্যবহার করতো।পিথাগোরাসের জন্মের ১০০০ বছর আগের আবিষ্ক...
04/07/2025

পিথাগোরাসের উপপাদ্যের কিছু নকশা আবিষ্কার হয়েছিলো। যা ব্যাবিলনীয়রা ও ব্যবহার করতো।
পিথাগোরাসের জন্মের ১০০০ বছর আগের আবিষ্কার থেকে জানা যায়।

কি বুঝলেন??

আহ পুরুষ!!
02/07/2025

আহ পুরুষ!!

02/07/2025
এই কথাগুলো অনেকেই বুঝেও না বোঝার ভান করে।🙂
30/06/2025

এই কথাগুলো অনেকেই বুঝেও না বোঝার ভান করে।🙂

28/06/2025

একটা কথা প্রচলিত আছে, 'মাইগ্রেন যাদের আছে, তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। এরা ভালো থাকেই বা কয়দিন?

মাইগ্রেন যাদের আছে এদের আসলে 'কোনো কালেই' শান্তি নাই!
এই যে, বেশি গরম পড়লে তাদের মাথা ব্যা-থা করে আবার বেশি শীত পড়লেও মাথা ব্যা-থা করে! এখন বৃষ্টির সীজন। বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লেও মাথা ব্যা-থা করে!

মাইগ্রেন রোদে গেলে বাড়ে,কিচেনে গেলে বাড়ে,চোখে আলো পড়লে বাড়ে, খুব সাউন্ডে বাড়ে!
একটু এদিক সেদিক হলেই ব্যাথা এসে হাজির,আর শান্তি পায়না! টাফনিল এর উপরেই তাদের জীবন!

আসলেই যাদের মাইগ্রেন আছে, তাদের একটু স্পেশাল কেয়ার করা উচিত! এদের জীবনে তো শান্তি ই নাই 🙂
©

28/06/2025

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ুপথ দিয়ে বেরোতে থাকে। তৎসহ এমন দুর্গন্ধ ছড়ায় যা সহ্য করা অসম্ভব। আর ঐ দুর্গন্ধ পোকার সমগোত্রীয় পোকাদের নিমন্ত্রণ দেয়।

দুর্গন্ধ পেয়ে সমস্ত পোকা, মাকড়, বিছে মানুষের মৃতদেহের দিকে যাত্রা শুরু করে আর সবাই মিলে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করে দেয়।
কবরস্থ করার তিনদিন পরে সবচেয়ে প্রথমে নাকের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে এবং পচন ধরে যায়।
ছয় দিন পরে নখ খসে পড়তে থাকে।
নয় দিন পরে চুল খসে পড়া শুরু হয়।

মানুষের শরীরের সমস্ত লোম ঝরে পরে আর পেট ফোলা শুরু হয়ে যায়, 17 দিন পরে পেট ফেটে যায় আর শরীরের ভিতরের সমস্ত অংশ বাহিরে বেরিয়ে আসে। 60 দিন পরে মৃতদেহের শরীরের সমস্ত মাংস শেষ হয়ে যায়। মানুষের শরীরে একটু টুকরো মাংস অবশিষ্ট থাকে না। 90 দিন পরে সমস্ত হাড় একে অপরের থেকে পৃথক হয়ে যায়।

এক বছর পরে মানুষের শরীরের সমস্ত হাড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়। আর যে মানুষের মৃতদেহ কবরস্থ করা হয়েছিল তার সমস্ত অস্তিত্ব মুছে যায়।অতএব আমার ভাই ও বোনেরা বলুন -মানুষের এতো অহংকার, এতো আত্মগরিমা, এতো হিংসা, এতো বিদ্বেষ, এতো লালসা, এতো নাম, এতো শৌর্য্য, এতো সম্মান, এতো শক্তি, এতো সামর্থ্য, এতো ধণদৌলত, এতো ক্ষমতা, এই বাদশাহী কোথায় যায়? সবকিছুই মাটিতে মিশে যায়।
মানুষের অস্তিত্ব বা কি আছে?

মাটি থেকে সৃষ্ট, মাটিতেই কবরস্থ হয়ে, মাটিতেই মিশে যায়।5 ফুট, 6 ফুট, 7 ফুটের মানুষ কবরে চলে যাওয়ার পরে তার নাম, চিহ্ন মুছে যায়। এই দুনিয়াতে গাম্ভীর্যের সঙ্গে বিচরণকারী যখন কবরে চলে যায় তখন তার অস্তিত্ব মাটি ছাড়া অন্য কিছুই থাকে না।অতএব মানুষের আসল জীবন, আমৃত্যু জীবন যাতে সুন্দর হয় এবং শান্তিপূর্ণ হয় তার চেষ্টা করা উচিত এবং সেই মোতাবেক কাজ করা উচিত।

প্রতিটি ভালো কাজ, এবং প্রতিটি উত্তম কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করা উচিত। আর প্রতিটি মন্দ চিন্তাভাবনার অস্তিত্ব নষ্ট করার জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থণা করা উচিত। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)😔

©️

23/06/2025

আমরা যেরকম হাসিনার ডারতের সাথে ডলাডলি, কোরিডোর দেওয়া ইত্যাদি পছন্দ করতাম না, তেমনি আরবের অধিকাংশ সাধারণ জনগণও এসব পছন্দ করে না যে, ভিনদেশীরা তাদের দেশে ঘাঁটি গেড়ে বসুক। তাদের দেশ আমেরিকার মতো জালেমের সেবাদাস হয়ে থাকুক৷
ধরেন, বার্মিজদের সাথে ডারতের ঝামেলা বাঁধলো। তারা আমাদের দেশে দিয়ে যাওয়া ডারতীয় করিডোরের উপর কয়েকটা মিসাইল মারলো। এটাতে এদেশের সাধারণ জনগণ খুবই ভীত হয়ে পড়লো নিজেদের জান-মালের নিরাপত্তার কথা ভেবে। তারা দৌড়াদৌড়ি শুরু করল। এই ভিডিও শেয়ার করে পাকিস্তানিরা লেখল, মর শালারা। তোরা ডারতকে করিডোর দিয়েছিস কেন? একজন বাংলাদেশী হিসেবে আপনি বিষয়টাকে ভালোভাবে নিবেন না এজন্য যে, এই করিডোরের ব্যাপারে তো আমাদের নিজেদেরও আপত্তি আছে৷ কিন্তু সিদ্ধান্ত এখানে সরকারের, আমাদের চাওয়া বা না চাওযার কোন গুরুত্ব নেই এখানে৷ তো ইরানের মিসাইল দেখে কাতারের সাধারণ জনগণের ছুটোছুটির ভিডিও শেয়ার দিয়ে আপনারা যারা মজা নিচ্ছেন এই বলে যে, আর দিবি আমেরিকাকে ঘাঁটি করতে? এবার মজা বুঝ। তারা পুরো ব্যাপারটা এভাবে চিন্তা কইরেন। আল্লাহ আমাদের সুমতি দিন৷ আমীন৷

আমেরিকা ইরানে হামলা হামলা করেছে এইটা নিয়ে অনেকে হা -হুতাশ করতেছে।মূলত এটাই হওয়ার ছিলো। ইসরায়েল কোনো রাষ্ট্র নয়। এটি মূলত...
22/06/2025

আমেরিকা ইরানে হামলা হামলা করেছে এইটা নিয়ে অনেকে হা -হুতাশ করতেছে।
মূলত এটাই হওয়ার ছিলো। ইসরায়েল কোনো রাষ্ট্র নয়। এটি মূলত আমেরিকার প্রক্সি কান্ট্রি।
এখানে যুদ্ধটা ইরান-ইসরায়েলের নয়!যুদ্ধটা আমেরিকা-ইরানের।।

মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলে কোনো পদক্ষেপ বরাবরের মত নেবে না। তারা দেখেই যাবে.. যেরকম গাযার গনহত্যা দেখে গিয়েছে ওইরকম।
কারনটা ব্যাখ্যা করি।
এখন চাইলেও কারো কথা বলার ক্ষমতা নেই কারন এখানে মূল গাদ্দারি করেছিলো সৌদি রাজবংশ।
শিয়া সুন্নি একটা গোল পাকিয়ে মুসলিমদের বিভক্ত ও ভয়ভীতির অবস্থান তৈরী করেছিলো আমেরিকা।
এরপর সামরিক নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়ে ১৯৭৪ সালে সৌদি রাজপরিবার ও হেনরি কিসিঞ্জার 'পেট্রো-ডলার ' চুক্তি স্বাক্ষর করে গোপনে। যেখানে উল্লেখ ছিলো আমেরিকান ডলারের বিনিময়ে সৌদি আরব ও OPEC ভুক্ত দেশগুলো তেল রপ্তানি করবে।
এই চুক্তিতে সারাবিশ্বে ডলারের চাহিদা বেড়ে যায়। আমেরিকা ডলার চাপিয়েও চাহিদা পূরন করতে হিমশিম খাচ্ছিলো।
যার ফলে ফেডারেল রিজার্ভের কাছে সব দেশ জিম্মি হয়ে যায়।(উত্তর কোরিয়া,চীনও ভেনেজুয়েলা)
ব্যতিত পৃথিবীর সব দেশ ফেডারেল রিজার্ভের সদস্য।
এই ফেড়ারেল রিজার্ভ থেকে যে সরে আসতে চেয়েছে বা তার রিজার্ভকৃত স্বর্ন মুদ্রা দেশে নিতে চেয়েছে তাদের পরিনতি আমেরিকা কি করেছে এই বিশ্ব দেখেছে। যেমন,ইরাকের সাদ্দাম হোসেন। লিবিয়ার মুয়াম্মার গাদ্দাফি। সিরিয়ার বাশার আল আসাদ।।
এদের ইতিহাস সবার জানা।

অপরদিকে সামরিক সহায়তার নামে মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক ঘাঁটি গড়েছে আমেরিকা।
প্রায় ৪৬ হাজার মার্কিন সামরিক সদস্য মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে।
এখন সৌদি আরব,
বাহরাইন,জর্ডান,মিশর,ইয়েমেন,ওমান,তুরস্ক কাতার,আরব আমিরাত এরা নিজেরাই যেখানে ঘাঁটি গেঁড়ে মার্কিন সেনা পালতেছে তারা কি করে আমেরিকার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলবে??।
পেটের মধ্যে ঝামেলা আঁকড়ে ধরে বসে থেকেতো আর সমাধান অন্যের কাছে চাওয়া যায়না।

আবার ফেডারেল রিজার্ভের কাছেও জিম্মি হয়ে আছে।
চাইলেই আওয়াজ তোলার ক্ষমতা কারো নেই।

যদি ইসরায়েলিদের/আমেরিকাকে ঘৃনা করতেই হয়। আরবদের আগে করুন।।
এরাই বড় গাদ্দার।
লেখনীতেঃ শারমিন।
@এডমিন

22/06/2025

তাদেরকে যখন বলা হয়, ‘পৃথিবীতে অশান্তি (ফাসাদ) সৃষ্টি করো না’, তখন তারা বলে, ‘আমরা তো শুধুই শান্তি স্থাপনকারী’। মূলতঃ তারাই অশান্তি সৃষ্টিকারী, কিন্তু তারা তা বুঝতে পারে না।

— সূরা আল-বাকারা, আয়াত : ১১-১২

22/06/2025

প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর অংশগ্রহণ করা ২৭ টি যু$দ্ধে উভয়পক্ষে মারা গেছে মোট চারশ মানুষ। তাদের প্রত্যেকে আবার ছিলেন সামরিক যো$দ্ধা।

আজকের পৃথিবীতে এক বো$মার আঘাতেই চারশর বেশি মানুষ মারা যায়। যাদের বেশিরভাগই আবার নারী-শিশু-বৃদ্ধ সহ বেসামরিক সাধারণ মানুষ।

এরপরও আপনাকে বলতে হবে আজকের পৃথিবী সভ্য!

নবীজি (সা.) এবং তাঁর সৈনিকেরা কখনো কোনো নারী কিংবা শিশুর গায়ে ফুলের টোকাও দেননি। অথচ আজ প্রতিটি রণাঙ্গণে কান পাতলেই শোনা যায় নারী ও শিশুর আর্তনাদ।

এরপরও আপনাকে বলতে হবে, আজকের পৃথিবী অনেক মানবিক!

নবীজি (সা.) কখনো উপাসনালয়ে থাকা যাজকদের হ$ত্যা করেননি। অথচ আজ বেছে বেছে ধর্মীয় উপাসনালয় ও ধর্মীয় নেতাদের টার্গেট করা হয়।

এরপরও আপনাকে বলতে হবে, আজকের পৃথিবী সংখ্যালঘুদের ব্যাপারে সংবেদনশীল!

নবীজি (সা.)-এর খলিফা আবু বকর (রা.) যুদ্ধের সময় সৈনিকদের গাছপালা ও ফসল নষ্ট করতে নিষেধ করেছেন। অথচ আজ নির্বিচারে কা$র্পেট বো$মা মেরে পরিবেশ ও প্রকৃতি ধ্বংস করা হয়।

এরপরও আপনাকে বলতে হবে, আজকের পৃথিবী অনেক বেশি পরিবেশ সচেতন।

নবীজি (সা.) লাশের সাথে অমানবিক আচরণ করতে নিষেধ করেছেন। অথচ আজ মৃত লাশ নিয়ে পৈশাচিক আনন্দ করা হয়।

এরপরও আপনাকে বলতে হবে, আজকের পৃথিবী মানবাধিকারের উর্বরভূমি

নবীজি (সা.) সম্মুখ যু$দ্ধেও প্রতিপক্ষের আক্রমণের অপেক্ষা করতেন, আক্রমণের আগে তাদের শেষবারের মতো দাওয়াত দিতেন, অথচ আজ ক্ষমতাধরেরা যখন যেখানে খুশি এমনকি রাতে আঁধারে ঘুমন্ত মানুষের ওপর হামলা করে।

এরপরও আপনাকে বলতে হবে, আজকের পৃথিবী শান্তিকামী।

© Ahmadullah

Address

Companiganj
3850

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইসলাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ইসলাম:

Share