Cook 'n' Capture

Cook 'n' Capture Video Creator

28/04/2025

Life is unpredictable. আপনি প্রতিনিয়ত যে নতুনত্ব সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। সেটা আপনি ছাড়া কেউ আপনার মতো করে উপলব্ধি করতে পারবে না।

06/04/2025

মুসলিমগণ কি তাদেরই ভাই -বোনদের মজলুম অবস্থায় শত্রুর হাতে ছেড়ে দিতে পারে?
হুম পারে।
না হলে মুসলিম রাস্ট্র প্রধান আজ জাগ্রত থাকতো।

06/04/2025

Ya Allah save gaza🥲🥲🥲 জালিমদের হাত থেকে রক্ষা করুন আল্লাহ

কি _এক্টা_অবস্থা
27/03/2025

কি _এক্টা_অবস্থা

21/03/2025

অর্থ আধিপত্য আছে তো আপনি সম্মান পাবেন।।
আর অর্থ নাই তো দুই পয়সার দাম নেই আপনার বক্তব্যের।

17/03/2025

Speechless 😪😪😪
আছিয়ার মৃত্যুর সত্য ঘটনা উদঘাটনঃ

আমি সবটা জানি। সেদিন রাত্রে কি ঘটেছিলো। শুধু সে রাত্রে নয়। প্রতি রাত্রে কি ঘটেছে তোমার শশুর বাড়িতে। সেসব কথা আমি বলবো নাকি তুমি নিজেই বলবে? এবার আফিয়া বসে পরে।অপরাজিতার পায়ে ধরে। আপা কিছু বলেন না। আমার ছোট বোনের জীবনতো শেষ হয়েছে। আমার জীবন ন*ষ্ট হতে দিয়েন না। উৎসুক জনতা অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে। হঠাৎ কি কথোপকথন হয়েছে যে, আফিয়া পল্টি খাইয়া গেলো?

তাঁর দিকটা একবার দেখে নিল অপরাজিতা। তাঁরপর আফিয়ার দুই কাঁধে হাত রেখে উঠিয়ে নেয়. তাঁরপর বলে, দুর পাগলী। তোমার কিছুই হবে না. ধ*র্ষ*করা তো ধরা পরেছে। তাছাড়া যারা অপরাধ করেছে তাদের দোষ, তুমি অকারণে ভয় পাচ্ছো কেনো? আমি, আমরা সবাই, পুরো দেশবাসি তোমার পাশে আছি, তোমার সাথে থাকবো। ধ*র্ষ*কের সর্বোচ্চ শা'স্তি না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছড়বো না। এবার ওড়না দিয়ে মুখ লুকিয়ে রাখে আফিয়া। অপরাজিতা আফিয়ার মুখ থেকে ওড়না সরিয়ে দিয়ে বলে, তুমি চাও না আছিয়া সঠিক বিচার পাক? অপরাধীরা শাস্তি পাক? জী আপা চাই। তাহলে মুখ খোল। সত্যি কথা বলে দাও। সবাই জানুক সত্য ঘটনা।

আফিয়া এবার ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে থাকে। সাংবাদিকরা তারঁ দিকে তাকিয়ে আছে? আফিয়া আবার দুহাত দিয়ে মুখ ঢাকে। ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠে। অপরাজিতা বলে, কাঁদো। কেঁদে কেঁদে হাল্কা হও।নিজের মাধ্যে সাহস ফিরে আনো। শক্ত হয়ে দাঁড়াও। মুষ্টিবদ্ধ হাত উপরে উঠাও। চিৎকার করে বলো, আমি মানুষ। আমারও আছে ভালোভাবে বাঁচার অধিকার। আফিয়া ওড়নার আঁচলে মুখ মুছে নেয়।তাঁরপর ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে শক্ত হয়ে দাঁড়ায়। সাংবাদিক ভাইদের বলে, শোনেন আমার ও আমার ছোট বোনের সাথে কি ঘটেছিলো সেই রাত্রে।

আফিয়া নির্ভয়ে বলে, আমি আফিয়া। বাবা মায়ের প্রথম কন্যা সন্তান। অভাবের সংসার আমাদের। তাই পড়া শোনা করা হয়নি।একটি ভালো সমন্ধ আসায় অল্প বয়সে মা বাবা আমাকে বিয়ে দেয়। আমি প্রথমে বিয়ে করতে রাজি হইনি। সবাই আমাকে বোঝায়, অভাবের সংসারে একজন খাওয়ার মানুষ কমলে ছোট ভাই বোনেরা ভালো খেতে পারবে। তাই আমি রাজি হয়েছি।

বিয়ের প্রথম দিন থেকেই আমার শশুরের কুনজর বুঝতে পারছি। রাত্রে বিছানায় স্বামী ব্যাবহারের পর আমাকে পোশাক পরতে না দিয়ে রুমের বাহিরে যায়। তারপর অন্ধকারে আমার শরীরের উপর কারো উপস্থিতি বুঝতে পারছি। এটাও খেয়াল করি এখন যে আছে সে আমার স্বামী না। অন্য পুরুষ। কিন্তু কে তা বুঝতে পারছি না। আমার ছোট শরীর। স্বামীকে সহ্য করাই অসম্ভব। তাঁরপর আরেক জন। আমি ব্যাথায় কুকরে উঠি। চিৎকার করার চেষ্টা করি। কিন্তু আমার মুখ চেপে ধরে। ফিসফিস করে আমাকে চুপ করতে বলে। মেরে ফেলার হুমকি দেয়। আমি এবার কন্ঠ চিনতে পারি। এ কন্ঠ আমার শশুরের কন্ঠ। তাঁরপর সে ছেড়ে চলে গেলে আবার আরেক জন আসে। একেও চিনতে পারি। সে হচ্ছে আমার দেবর। এরপর আমার স্বামী ভিতরে আসে। তাঁকে বিষয়টি জানালে, সে রেগে যায়। বলে সে ছাড়া ঘরে আর কেউ আসেনি।

পরের দিন শাশুড়ীকে জানালে বলে, আমি স্বপ্ন দেখেছি। এভাবে প্রতি রাত্রেই আমার স্বামী, শশুর ও দেবর আমাকে ধ*র্ষ*ণ করে। আমি স্বামীকে বললে মারধর করে। আর শাশুড়ীকে বললে বলে ভুতের আছর আছে। ভুত প্রতি রাত্রে আসে আমার কাছে।তাঁরপর বাড়িতে আসলে মাকে জানাই বিষয়টি। মা বিষয়টি বিশ্বাস করেনি। ভেবেছে মেয়ের বয়স কম তাই স্বামীর কাছে যেতে ভয় পায়। তাই স্বান্তনা দেয়। সময় হলে সব ঠিক হবে। আছিয়ার বড় বোন শশুর বাড়িতে যেতে চাচ্ছে না দেখে ছোট বোন আছিয়াকে সাথে পাঠায়। সে আবার বলে, আছিয়াকে আমার শাশুড়ী সাথে রাখতে চায়। কিন্তু আমি দেইনি।

আছিয়া পাশে থাকা অবস্থায় ওই ঘটনার আগের রাত্রে একই ভাবে আমার স্বামী দরজা খুলে বাথরুমে যায়। তাঁরপর আমার শশুর ঘরে আসে। স্বামীকে দেখাতে হবে এটা ভুত না, তাঁর বাপ। এটা ভেবেই আমি আছিয়াকে পা দিয়ে ধাক্কা দেই। কয়েকবার ধাক্কা দেওয়ার পর আছিয়া জেগে যায়। প্রথমে বুঝতে না পারলেও পরে বুঝতে পারে। সে বিছানা থেকে নেমে গিয়ে রুমের লাইট জালিয়ে দেয়। তখুনি আমার শশুরকে উ'ল'ঙ্গ অবস্থায় দেখতে পায়। আছিয়া সাথে সাথে বলে, তালোই আপনি এঘরে কেনো? আর এ অবস্থায় কেনো? তখন শশুর ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। আমার স্বামী ঘরে আসে। তখন আমাদের মাঝে ঝগড়া হয়। আমার স্বামী আমাকে মা'র'ধ'র করে। আমাকে মা'রে আর নিষেধ করে, একথা যেন কাউকে না বলি। কিন্তু আছিয়া বলে সে আব্বা মার কাছে সব বলে দিবে। এদিকে মারামারির শব্দ শুনতে পেয়ে লোকজন চলে আসে। তখন আছিয়াকে এক ঘরে আটকে রাখে হাত পা ও মুখ বেঁধে রেখে। কাউকে বুঝতে দেয়না আছিয়াার কথা। আর আমার কথা বলে ভুতে ধরেছে তাই স্বামীকে সন্দেহ করে। লোকজনও তাই বিশ্বাস করে। ততক্ষণে সকাল হয়েছে।

এদিকে আফিয়ার শশুর বুঝতে পারে, যে আছিয়া বাড়িতে ফিরে সব বলে দিবে। আছিয়াকে বলতে দেওয়া যাবে। তাই তাকে আটকে রাখে। রাত্রের অপেক্ষা করে। সন্ধ্যার পর লোকজন ঘুমিয়ে পরলে, গভীর রাত্রে আছিয়াকে ধ*র্ষ*ণ করতে যায়। আছিয়াকে কতটা নি'র্ম'মভাবে ধর্ষণ করা হযেছিলো আজকে সেটার বর্ণনা দিয়েছে ডাক্তাররা। চিকিৎসারত ডাক্তার বলেছে - আছিয়া যেহেতু বাচ্চা মেয়ে তাই তার পোপনাঙ্গের ডেপথ খুবই ছোট।

সে জন্যে ধ*র্ষ*করা কিছুটা ধারালো ব্লে'ড/ কাঠি দিয়ে গোপনাঙ্গে ছি'দ্র করার চেষ্টা করেছিলো। সে ছি'দ্রটা ছিলো আনুমানিক ৫ সেঃমিঃ গভীর। তারপর গো'প'না'ঙ্গের একদম ভিতরের দিকে অনেক গুলো স্ক্রেচ করা হয় এবং সেটা করা হয় একদম সূক্ষ্ম ভাবে, অনেকটা সময় নিয়ে। একাজ করার সময় তার নাক-মুখ চেপে ধরা হয়েছিল যাতে কোনরকম চিৎকার করতে না পারে। তারপর মানুষ চলে আসার আওয়াজ পেয়ে আরেকজন গলা চেপে ধরেছিল মেরে ফেলার জন্যে। আর এজন্যেই অক্সিজেনের অভাবে অজ্ঞান হয়ে পড়ে মেয়েটা। মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছিলো তখন। এ নি'র্মম বর্ণনা দিতে গিয়ে বারবার কণ্ঠস্বর কাঁপছিল ডাক্তারের। তিনি বলছিলেন- 'এরকম কন্ডিশনে ভিক্টিম স্পটেই মারা যায়।
এ মেয়েটা যে এখনও বেঁচে তাতেই অবাক হচ্ছি আমি'।

তাহলে এবার বুঝুন কতটা অমানবিকভাবে নি'র্যা'তন করা হয়েছিল বাচ্চা মেয়েটাকে। একে একে শশুর, স্বামী ও দেবর তিনজনেই পালাক্রমে ধ*র্ষ*ণ করে আছিয়াকে। আর পর জিজ্ঞেস করে কাউকে বলবি? আছিয়া ক্ষীণ কন্ঠে বলে, আপনারা খারাপ। আমি বলবোই। এবার সিদ্ধান্ত নেয় আছিয়াকে মেরে ফেলার। আছিয়া প্রাণপনে চিৎকার করে আর বলে আপনারা খারাপ। আছিয়ার চিৎকার বন্ধ করার জন্য গলা চেপে ধরে। আছিয়া অতিরিক্ত র'ক্ত ক্ষরণের কারনে আর ব্যাথায় জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ওরা ভেবেছে আছিয়া মরে গেছে। এবার তারা আফিয়ার নিকট আসে। প্রতি রাত্রের মতো তিনজনই আফিয়া ধ*র্ষ*ণ করে। এবার তারা বলে তুই একথা কাউকে বললে তোরও অবস্থা তোর বোনের মতো হবে। আফিয়া সাক্ষাৎ মৃত্যু দেখে ভয়ে কাঁপছে। আর লজ্জায় তাঁর ধ*র্ষ*ণের ঘটনা প্রকাশ হওয়ার ভয়ে সে উল্টো পাল্টা কথা বলেছে। এই ব্যাপারে তাঁকে ইন্ধন দিচ্ছে তাঁর ও আছিয়ার দাদী।

সত্য ঘটনা হচ্ছে এই, শুধু আছিয়া ধ*র্ষ*ণের স্বীকার হয়নি তাঁর চাইতেও ভয়ংকর রকমের নি'র্যা'তনের স্বীকার হয়েছে আছিয়ার বড় বোন। আছিয়া মরে হয়তো বেঁচে গেছে কিন্তু আছিয়ার বড় বোন বেঁচেও মরার মতো বেঁচে আছে।

Copied

13/03/2025

কতটা ভয়ানক ভাবে ধর্ষণ করা হলে নিষ্পাপ শিশুটি মরে যায়😪😪😪।
আছিয়ারা মরে যায় আর ধর্ষকরা বেঁচে থাকে আমাদের ভন্ড আইনের আওতায়।
কেন আমরা এখন ও শুনতে পাই না আমাদের দেশে ধর্ষকদের শিরশ্ছেদ করা হয়েছে ধর্ষণের পরের দিন😪😪।।

Address

Stiglötsgatan
Cox's Bazar
58646

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cook 'n' Capture posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category