
11/06/2025
উখিয়া- টেকনাফের নেতৃত্ব দুই পরিবারের মধ্যে ভা'গাভাগি! যেই দলই ক্ষ'ম'তায় আসুক না কেন, দুই পরিবারের সদস্যরা ক্ষ'ম'তা ভোগ করবে : বিএনপি নেতা আব্দুল্লাহ
বার্তা পরিবেশক;
কক্সবাজার জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ লিখেছেন "ইউটিউব ফেইসবুক স্থানীয় পত্র-পত্রিকায় অ*পপ্রচারে আত্মপক্ষ সমর্থন করার আগে আমার বিরুদ্ধে অ*প-প্র*চারের কারণ জানতে হবে
২০০৭ সালের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর উখিয়া টেকনাফের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ দুই পরিবারের মধ্যে ভা'গাভাগি হয়। দেশের প্রধান তিনটি দলের উখিয়া- টেকনাফের নেতৃত্ব ওই দুই পরিবারের মধ্যে ভাগাভাগি হয়। যেই দলই ক্ষমতায় আসুক ওই দুই পরিবারের সদস্যরা ক্ষ'ম'তা ভোগ করবে। এই দুই পরিবার তিনটি দলের দলীয় প্রভাব খাটিয়ে দুই পরিবারের বাইরের কোন নেতৃত্ব গড়ে উঠতে দেবে না। টেকনাফকে নেতৃত্ব শূন্য রাখা তাদের মূল উদ্দেশ্য।
আমি সেই দুই পরিবারের কেউ নই। আমি পারিবারিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করিনা। শ'হীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে অবদান রাখার মধ্য দিয়ে দলের কর্মী সমর্থকরা আমাকে বর্তমান অবস্থায় এনেছে। আমার পিতা আ'মৃ'ত্যু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন। আমরা তিন ভাই একই রাজনীতিঅতে বিশ্বাসী। দলের সু-দিন কিংবা দুর্দিনে শতশত মা'ম'লা- মো'কা'দ্দ'মা, জেল-জু'লু'ম সহ্য করে আমরা কখনোই দলের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করিনি, দল বদলাইনি, কারো সাথে আপোষ করিনি হাজারও প্রতিকূলতার মাঝে।
২০০৯ ও ২০১৪ সালে উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ওই দুই পরিবারের ষ'ড়'য'ন্ত্রে আমি হেরে গেলে ও আমার প্রাণপ্রিয় দলকে হারতে দেইনি। দলের আপামর কর্মী সমর্থক নিয়ে প্রতিবাদের ধারা অদ্যাবধি অব্যাহত রেখেছি। ১৭ বছরের দীর্ঘ সংগ্রামে আমি আমার সবচেয়ে বড় অর্জন আমি আমার সাত বছরের শিশু পুত্রকে হারিয়েছি। আমার ৭০ উর্ধ্ব পিতাকে নি*র্যাতন করে ষ্টোক করে প*ঙ্গু অবসহায় মৃ*ত্যু বরণ করে। বদি ও জাফর গং আমার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে ও বাড়ি ঘরে বারংবার হামলা করেছে যা সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ৫ আগস্ট বিপ্লবের পর সারা দেশের আ'ওয়ামীলীগ পালিয়ে গেলেও কিন্তু টেকনাফের আওয়ামী লীগ দুই পরিবারের নেতৃত্বাধীন দুটি দলে মিশে গেছে। আমরা দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা এর প্রতিবাদ করে যাচ্ছি। যার প্রমাণ সংবাদ সম্মেলন, প্রতিবাদ সভা, বিক্ষোভ মিছিলসহ যা স্যোসাল মিডিয়ায় ভাইরাল। আমার