25/07/2025
আল্লাহর হুকুম ছাড়া একটা গাছের পাতাও নড়ে না, আর সেখানে
অনেক মানুষ বলছে পাইলটের ভুল ছিলো,, অনেকেই বলছে এটা পূর্ব পরিকল্পিত ছিলো, অনেকেই বলছে এটা ষড়যন্ত্র ছিলো,,
সেই সব মানুষদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা
আচ্ছা কোনো যান্ত্রিক যন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গেলে সেই যন্ত্রটাকে আপনারা কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করেন?
নিশ্চয়ই আপনারা সেই যন্ত্রটাকে খুব সুরক্ষিত ভাবে অনায়াসে নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন তাইতো?
তানা হলে তো বোকার মতো কথা বলতেন না,।
আর দ্বিতীয়ত,
আপনারা যদি বিশ্বাস করেন যে পাইলট তৌকিরের বিমান বিধ্বস্ত না হলে এতো গুনা প্রান যেতো না, তাহলে আমি বলবো আপনাদের ইমান টা শক্ত করুন।
আর ঈমান হারাতে বেশি কিছুর প্রয়োজন হয় না শুধু আপনার নাফারমানি,,গাজুরি কথাই যথেষ্ট।
তার কারণ,পাইলট তৌকির এর বিমান বিধ্বস্ত হয়ে এতো গুলো প্রান যাবে না, বরং এই রুহু গুলো একসাথে এই দিনে এই সময়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিবে জন্যই বিমান টা বিধ্বস্ত হয়ে এই জায়গায় পরেছে।
কারণ মানুষ সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগে আল্লাহ মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করে রেখেছেন,,যে রুহু পৃথিবীতে যতোদিন যত সময় থাকবে সেই রুহু সেই সময় পর্যন্ত ই থাকবে তার এক সেকেন্ড আগে পরেও হবে না এটা আল্লাহর পরিকল্পনা।
আর ইনশাআল্লাহ এগুলো শহীদি মৃত্যু,,
কারো পরিকল্পনা, ষড়যন্ত্র কিনবা পাইলটের ভুলের কারণে এই মৃত্যু নয় এটা বিশ্বাস করতেই হবে।
কারণ একজন সুদক্ষ অফিসার পর পর একটার পর একটা প্রশিক্ষণ সফল ভাবে শেষ করতে পারলে শেষ প্রশিক্ষণ ও সফল হতে পারতো, কিন্তু আল্লাহ চাননি তাই হয়নি,, এখানে পরিকল্পনা টা আল্লাহর কোনো মানুষের না।
আর পাইলট তৌকির যখন বুঝতে পারছে বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি আছে আর বিমান টা আকাশে ভাসছে না, তখন আপনাদের কি মনে হয় সে আপ্রাণ চেষ্টা করে নাই, নিজেকে আর অন্য সবাইকে বাঁচাতে?? কিন্তু সে চাইলেই কি এই রুহু গুলো বাচতো?
আপনারা কিভাবে আল্লাহর সিদ্ধান্ত কে মানতে রাজি হন না?
সবচেয়ে কঠিন সত্যি তো এটাই যে এই রুহু গুলো এই কয়দিনের সময় নিয়েই এই দুনিয়াতে এসেছিলো, তাদের সময় শেষ তাই তারা আবার তাদের রবের নিকট ফিরে গেছে 🥺
বিমান বিধ্বস্ত তো একটা অছিলা মাত্র
আল্লাহ সবাইকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মর্যাদা দান করুন আমীন🤲🤲