EBF.Creation.

EBF.Creation. আত্নপ্রকাশ�

 #মিডিয়া_ও_সংস্কৃতি‌‌;মিডিয়া বা প্রচার মাধ্যমসমূহ সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ও প্রযুক্তির মাধ্যমে গড়েউঠেছে। মানুষে...
27/11/2023

#মিডিয়া_ও_সংস্কৃতি‌‌;

মিডিয়া বা প্রচার মাধ্যমসমূহ সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ও প্রযুক্তির মাধ্যমে গড়ে
উঠেছে। মানুষের জীবনের সুখ-দুঃখ, হাসি-বেদনা ও তার সামগ্রিক সাংস্কৃতিক বিষয়- আশয়কে শিল্পিত উপায়ে উপস্থাপনের জন্য জন্ম নিয়েছে কবিতা/গান/নাটক. চিত্রকলা সহ নানা বাহন বা ফর্মের। মিডিয়ার জন্ম মূলতঃ একজনের অনুভবকে দশজনের কাছে উপস্থাপনের জন্য, দশ জনকে তার সাথী করার জন্য। মিডয়ার ক্রমবিকাশ হলে তা পর্যায়ক্রমে ব্যক্তি থেকে দল, দল থেকে জাতি, জাতি, থেকে রাষ্ট্র পর্যায়ের হাতিয়ার হয়ে ওঠে। এ হাতিয়ারের কাজ হলো সংস্কৃতিকে গ্রহণীয় বর্জনীয় করে তোলা।

প্রথমেই প্রথিবীতে ছোট মিডিয়ার (Small media) জন্ম হয়। প্রিন্টমিডিয়া মূলতঃ ছোট মিডিয়া। খবরের কাগজ, বই পুস্তক প্রিন্টমিডিয়া।
বিগত কয়েক দশক থেকে পৃথিবীতে গড়ে উঠেছে বড় মিডিয়া (bigmedia) বা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া। রেডিও, টিভি, ডিশ, ইন্টারনেট, অডিও-ভিডিও এসব হচ্ছে ইলেকট্রনিক মিডিয়া। বর্তমানে দুনিয়ার শক্তিশালী হাতিয়ার হলো মিডিয়া।

একটি সত্যকে মিথ্যা ও মিথ্যাকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠার দুর্দান্ত ক্ষমতা রয়েছে এই মিডিয়ার।ইলেকট্রনিক যুগের মানুষ তাই অবতীর্ণ হয়েছে মিডিয়া লড়াইয়ে। মিডিয়া লড়াইয়ের প্রধান বিষয় সংস্কৃতি। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সহায়তায় পাল্টে দেয়া হচ্ছে মানুষের বোধ-বিশ্বাস-আচার-অনুষ্টান সব কিছুকে।

সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের জন্য মিডিয়া এক অসাধারণ হাতিয়ার। এ সত্যটি অনুধাবনের পর ইহুদী ও হিন্দুত্ববাদীগণ পৃথিবীর বড় বড় মিডিয়ার মালিকানা অর্জন করে নিয়েছে। একদিকে মুসলমানদের উপর পরিচালিত সমস্ত দমন-নিপীড়নের সংবাদ চেপে গিয়ে তাদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে অপর দিকে ইসলামী আক্বীদা, বিশ্বাস ও ইসলামের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধকে সমূলে নষ্ট করার জন্য নিত্য- নতুন কর্মসূচী সাজিয়ে আকর্ষণীয় উপায়ে পরিবেশন করে যাচ্ছে। ফলে এই মিডিয়া সাম্রাজ্যবাদের কবলে পড়ে কখন যে নিজের অজান্তে মুসিলম জাতির অর্ধসচেতন সদস্যগণ সাংস্কৃতিক অপমৃত্যুর শিকারে পরিণত হচ্ছে তা বুঝতেই পারছেনা।

#তরুণ_তোমার_জন্য

 #চাই_একট_ইসলামী_সমাজ👍আজকের শিশু-কিশোরেরা যেসব কষ্টের মাঝে আছে, পৃথিবীর বুকে যত অশান্তি আছে, হানাহানি আছে- যে কথাগুলো আম...
23/10/2023

#চাই_একট_ইসলামী_সমাজ👍

আজকের শিশু-কিশোরেরা যেসব কষ্টের মাঝে আছে, পৃথিবীর বুকে যত অশান্তি আছে, হানাহানি আছে- যে কথাগুলো আমরা আগেই বলেছি সেখান থেকে ওদের বাঁচানোর পথ কি? ঘরে বসে বই পড়ে, নবীজির জীবনী জেনে, কিছু কিছু ভালো কাজ করে কিছু ভালো থাকা যায় কিন্তু পুরো পৃথিবীর অশান্তি তাতে দূর করা সম্ভব নয়। সমস্ত পৃথিবীর বুকে শান্তি আনতে হলে পথ একটাই। আর তাহলো নবীজির আদর্শে সমাজ গঠন। ইসলামী রাষ্ট্র ও সমাজ গঠন। নবীজি মক্কায় থেকে ইসলাম কায়েম করতে পারেননি। চলে গেছেন মদীনায়। প্রতিষ্ঠা করেছেন ছোট্ট ইসলামী রাষ্ট্র। আর সে রাষ্ট্রই পরবর্তীতে সারা দুনিয়ার মানুষকে মুক্তি ও শান্তির পথ দেখিয়েছে।
আজ পৃথিবীর আবাল-বৃদ্ধ বণিতার মুক্তির সেই একটি মাত্র পথ। নবীর দেখানো পথে সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন। সেই কাজ বড়দের নয়, যুবক-কিশোরদের।

#সমাজে_একজন_যুবক_কিশোর_হিসেবে_আপনার_দায়ীত্ব_👍
১. সন্তান হিসেবে বাবা-মায়ের কথা মান্য করা। তাদের অবাধ্য হওয়া যাবে না।
২. ভাই-বোনের সাথে সুন্দর আচরণ করা, রক্তের সম্পর্ক ছিন্ন করা যাবে না।
৩. সমাজে বড়দের শ্রদ্ধা আর ছোটদের সেহ্ন করা।
৪. সৎ কাজ করতে হবে, অসৎ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
৫. সমাজের অভাবী লোকদের পাশে থাকা এবং সাহায্য করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করা।
৬. লজ্জাশীলতা থাকা, কেননা লজ্জা হচ্ছে ইমানের ভূষণ।
৭. সমাজে বাসবাসকারী সবার সাথে সুন্দর ও মার্জিত ভাষায় কথা বলা।
৮. সমাজের জনকল্যাণে সংঘবদ্ধ থাকতে হবে।
৯. সুন্দরকে (হালাল) গ্রহণ আর অসুন্দরকে (হারাম) পরিহার করতে হবে।
১০. সমাজ পরিচালনার কাজে রাসূল (সাঃ) এর সুন্নাহ অনুসরণ করা।

#তরুণ_তোমার_জন্য

 #খাওয়া_দাওয়া 🍚🍛আমরা বাচার জন্য খাই, খাওয়ার জন্য বাঁচিনা। ছোট্ট শিশুটি সেই যে মায়ের পেটে থাকতে খাওয়া শুরু করে মৃত্য...
22/10/2023

#খাওয়া_দাওয়া 🍚🍛

আমরা বাচার জন্য খাই, খাওয়ার জন্য বাঁচিনা। ছোট্ট শিশুটি সেই যে মায়ের পেটে থাকতে খাওয়া শুরু করে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সে খায়। জীবনে একজন মানুষ তার স্বাভাবিক ওজনের ১৪০০ গুণ খায়। কিন্তু সে কেন খায়? কি খায়? কতটুকু তার খাওয়া প্রয়োজন?

সহজ কথায় বাঁচার জন্য আমাদের খেতে হয়। খেতে হবে। না খেয়ে যেমন নিজকে ক্ষতিগ্রস্থ করা যাবেনা তেমনি আবার অতিরিক্ত খেয়েও নিজেকে মেরে ফেলা যাবেনা। মানুষের বৃদ্ধির জন্য বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন ক্যালরি, খাদ্যপ্রাণ, ভিটামিনসহ নানা রকম উপাদানের। আমাদেরকে ছোট্টবেলা থেকেই এসব খাবারের যে জিনিস যতটুকু প্রয়েজন ততটুকু গ্রহণ করার চেষ্টা করতে হবে। খাদ্যাভ্যাস ঠিকমত গড়ে না উঠার কারণেও অনেক সময় আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ি। হয় অতিরিক্ত মোটা হয়ে যাই না হয় রয়ে যাই রোগ শোকা ।

#প্রতিদিন_আমাদেরকে_নীচের_সাতটি_গ্রুপের_খাবার_কম_বেশী_গ্রহণ_করতে_হবে:
১. সবুজ ও হলুদ রংয়ের শাক-সব্জি। যেমন: মিষ্টি কুমড়া, গাজর, লেটুস ইত্যাদি।
২. ফল-ফলাদি, অন্তত একটি ফল- কলা, কমলা, পেঁপে, পেয়ারা...।
৩. তাজা সবজি ।
৪. দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার যেমন- পনির, দধি ইত্যাদি।
৫. প্রোটিন- মাছ, গোশত, ডাল, ইত্যাদি।
৬. শর্করা জাতীয় খাবার ভাত, গম বা ময়দার রুটি ইত্যাদি।
৭. চর্বি বিশেষ করে সবজি থেকে তৈরি চর্বি, মাছের চর্বি ইত্যাদি।

#তরুণ_তোমার_জন্য

 ্রোধ ক্রোধের শাব্দিক অর্থ রাগ। এটা একটি খুবই শক্তিশালী নেতিবাচক আবেগ। মানুষের আশা ভঙ্গ, নিষ্ফলতা ও ব্যর্থতায় ক্ষোভের ব...
07/10/2023

্রোধ
ক্রোধের শাব্দিক অর্থ রাগ। এটা একটি খুবই শক্তিশালী নেতিবাচক আবেগ। মানুষের আশা ভঙ্গ, নিষ্ফলতা ও ব্যর্থতায় ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হলো ক্রোধ। সাধারণত ঝগড়া, তিরস্কার ও অহংকারের ফলে ক্রোধের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়। এই ক্রোধের ফলে জীবনে নেমে আসতে পারে চরম বিপর্যয়।

#বিজ্ঞানের_ভাষায়:- তীব্র অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ কে ক্রোধ বলে। এই আবেগের প্রকাশে মুখভঙ্গী বিকৃত হয়ে যায় এবং অপরের কাছে তা ভীতির সঞ্চার করে। ক্রোধ ষড়ঋপুর মধ্যে অন্যতম।অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে বাড়তে পারে রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দন। হার্টঅ্যাটাক বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরনের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। রেগে থাকলে একজন ব্যক্তির শরীরে স্ট্রেস হরমোনের নি:সরণ বেড়ে যায়। রক্তের সুগারের তারতম্য শুরু হয়। যারা প্রায়ই রেগে যান তাদের শুভ বুদ্ধির চর্চাও কমে যায়। অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে পাকস্থলীয় কোষ উজ্জিবিত হয়ে পরে এবং এসিড নির্গমনের পরিমাণ বেড়ে যায়। চিকিৎসকগন ক্রোধ নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ক্রোধ বা রাগ, একটি স্বাভাবিক তীব্র মানসিক অবস্থা যা অনুভূতিতে আঘাত প্রাপ্তির ফলে একটি শক্তিশালী অস্বস্তিকর এবং অসহযোগী প্রতিক্রিয়া। ক্রোধের সম্মুখীন একজন ব্যক্তি মানসিক অবস্থার পাশাপাশি প্রায়ই শারীরিক প্রভাব অনুভব করেন। যেমন হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপ, এবং অ্যাড্রেনালিন এবং নোরাড্রেনালিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। কেউ কেউ রাগকে একটি আবেগ হিসাবে দেখেন যা অস্বস্তিকর উত্তেজনার সৃষ্টি করে এবং শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। রাগের বাহ্যিক অভিব্যক্তি মুখের অভিব্যক্তি, শরীরের ভাষা, শারীরবৃত্তীয় প্রতিক্রিয়া এবং মাঝে মাঝে জনসাধারণের উপর আগ্রাসনের মধ্যে পাওয়া যায়। যদিও যারা রাগ অনুভব করেন তাদের বেশিরভাগই রাগের কারণ উল্লেখ করেন। তবুও একজন রাগান্বিত ব্যক্তির খুব বড় ভুল হতে পারে কারণ রাগ স্ব-পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা এবং বস্তুনিষ্ঠ পর্যবেক্ষণ ক্ষমতার ক্ষতিসাধন করে। অনিয়ন্ত্রিত রাগ ব্যক্তিগত বা সামাজিক সুস্থতার উপর নেতিবাচকভাবে প্রভাব ফেলতে পারে। ["ক্যাম্ব্রিজ ডিকশোনারি"]

#ক্রোধের_অপকারিতা: মানুষের নিন্দনীয় চরিত্রের অন্যতম হলো ক্রোধ। ক্রোধের সময় মানুষের হিতাহিত জ্ঞান লোপ পায়। তাই সে অসংযত হয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটায়। এ কথা সত্য যে রাগ জীবন থেকে কিছু না কিছু কেড়ে নেয়। ক্ষেত্র বিশেষে রাগ প্রদর্শন প্রয়োজন হয়। তবে এর অপব্যবহারে এমনকি এই ক্রোধ আমাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ ইমানকেও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। যেমন- মহানবি (সা.) বলেছেন, ‘সিরকা মধুকে যেমন নষ্ট করে, ক্রোধও ইমানকে নষ্ট করে।’(বায়হাকি) একদা এক সাহাবি আমাদের প্রিয় মহানবি (সা.) কে বলেছেন, ‘আপনি আমাকে কিছু ভালো কাজের নির্দেশনা দিন। তিনি বললেন, ‘তুমি রাগ করো না”। এই ব্যক্তি (সাহাবি) কয়েকবার এই পরামর্শ চাইলেন কিন্তু নবিজি (সা.) প্রতিবারই বলেলেন, রাগ করোনা।' (বুখারি)

#ক্রোধ_সংবরণের_উপকারিতা: মুমিন জীবনের সফলতা হলো আখিরাতে মুক্তির মাধ্যমে অর্জিত হয়। যারা নিজেদের ক্রোধকে সংবরণ করতে পারে তাদের জন্য মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ওয়াদা হলো জান্নাত। যেমন- মহান আল্লাহ বলেন, “তোমরা ধাবমান হও স্বীয় প্রতিপালকের ক্ষমার দিকে এবং সেই জান্নাতের দিকে যার বিস্তৃতি, যারা সচ্ছল ও অসচ্ছল অবস্থায় ব্যয় করে এবং যারা ক্রোধ সংবরণকারী এবং মানুষের প্রতি ক্ষমাশীল, আল্লাহ সৎকর্ম পরায়ণদের ভালোবাসেন।' (আল ইমরান, আয়াত: ১৩৪)। এছাড়া ক্রোধ সংবরণ করা একটি সাহসিকতাপূর্ণ কাজ।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন—
لَيْسَ الشَّدِيدُ بِالصُّرَعَةِ، إِنَّمَا الشَّدِيدُ الَّذِي يَمْلِكُ نَفْسَهُ عِنْدَ الْغَضَبِ
অর্থ: ‘সে প্রকৃতবীর নয় যে কুস্তিযুদ্ধে খুব লড়তে পারে। বরং সেই প্রকৃত বীর যে ক্রোধের সময় নিজেকে সংযত রাখতে পারে।' (বুখারি ও মুসলিম) এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা ক্রোধ লালন করে না তাদের শারীরিক রোগ-ব্যাধি কম হয় ।

#ক্রোধ_দমনের_উপায়: পবিত্র হাদিসের আলোকে ক্রোধ দমনের উপায়গুলো নিম্নরূপ,
১। অযু করা। মহানবি (সা.) বলেছেন, ‘ক্রোধ শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। শয়তান হলো আগুনের তৈরি। আর আগুনকে ঠান্ডা করে পানি। যদি কারও ক্রোধ বা রাগ আসে তার উচিত অযু করে নেওয়া।' (বুখারি)
২। স্থান পরিবর্তন করা। হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন তোমাদের কারও রাগ আসে, তখন দাঁড়ানো অবস্থায় থাকলে বসে পড়বে। তাতেও যদি রাগ না কমে, তাহলে সে যেন শুয়ে পড়ে।'
৩। আউজুবিল্লাহ পড়া। মহানবি (সা.) রাগ কমানোর জন্য আউজুবিল্লাহ পড়ার উপদেশ দিতেন, যা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত।
৪। চুপ থাকা। মহানবি (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা শিক্ষা দাও এবং সহজ করো। দ্বীনের বিষয়ে কঠিন করো না। যখন রাগান্বিত হও তখন চুপ থাকো, যখন রাগান্বিত হও চুপ থাকো, যখন রাগান্বিত হও চুপ থাকো।' (মুসনাদ আহমদ)

অতএব আমরা ক্রোধের ভয়াবহতা উপলব্ধি করব। ক্রোধ বর্জন করে সুখে থাকব।

👉জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড।

উচ্চতর সচেতনতার অবস্থায় কিছু সম্পর্কে গভীরভাবে এবং শান্তভাবে চিন্তা করার কাজটিকে ধ্যান বলা হয়। এটি মনকে প্রশিক্ষিত করা...
23/08/2023

উচ্চতর সচেতনতার অবস্থায় কিছু সম্পর্কে গভীরভাবে এবং শান্তভাবে চিন্তা করার কাজটিকে ধ্যান বলা হয়। এটি মনকে প্রশিক্ষিত করার একটি পন্থা, যেভাবে ফিটনেস হল শরীরকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার একটি পদ্ধতির মতো। ভোল্টেয়ার ব্যাখ্যা করেন, "ধ্যান হল অনন্ত সচেতনতা বা বস্তুনিষ্ঠতা ছাড়াই বিশুদ্ধ চেতনায় চিন্তার দ্রবীভূত করা, চিন্তা ছাড়াই জানা, অসীমে অসীমতাকে একত্রিত করা।"
প্রাচীনকাল থেকে, ধ্যান কিছু ধর্মীয় ঐতিহ্যের একটি অংশ হিসাবে জাগতিক যত্ন থেকে শরীরের মুক্তি অর্জনের উপায় হিসাবে এবং অভ্যন্তরীণ সাদৃশ্য তৈরি করে।
আমাদের সময়ে ধ্যান মানুষ চাপ এবং উত্তেজনা কমাতে এবং ফোকাস উন্নত করতে অনুশীলন করে। এমন প্রশিক্ষক আছেন যারা নতুনদের কিছু ব্যায়াম যেমন উন্নত শ্বাস-প্রশ্বাস এবং প্রগতিশীল শিথিলকরণে সাহায্য করেন। ধ্যানের সবচেয়ে সাধারণ পদ্ধতির মধ্যে একটি হল একাগ্রতা।
একাগ্রতা বিকাশের জন্য একজনকে একটি একক বিন্দুতে ফোকাস করতে হবে। যেহেতু মনকে ফোকাস করা চ্যালেঞ্জিং, একজন শিক্ষানবিস মাত্র কয়েক মিনিটের জন্য ধ্যান করতে পারে এবং তারপর দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করতে পারে।
ধ্যান উদ্বেগ থেকে মুক্তি দেয় এবং প্রশান্তির অবস্থা নিয়ে আসে। এটি মানুষের মস্তিস্কের চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ায় যাতে মানুষ তাদের আবেগকে আরও ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। যারা ধ্যান অনুশীলন করেন তারা দীর্ঘ সময়ের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করতে পারেন। মেডিটেশন মস্তিষ্ক এবং শরীরের অন্যান্য অংশে রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করে। অবশেষে, ধ্যান সৃজনশীলতা, আত্ম-সচেতনতা এবং সহনশীলতা উন্নত করে।

The act of thinking deeply and calmly about something in a state of heightened awareness is known as meditation. It is an approach to train up the mind, similar to the way that fitness is an approach to training the body. Voltaire explains, "Meditation is the dissolution of thoughts in eternal awareness or pure consciousness without objectification, knowing without thinking, merging finitude in infinity."
From the ancient times, meditation has been a part of some religious traditions as a way of achieving the body's release from worldly cares, and creating inner harmony.
Meditation in our time is practiced by people to reduce stress and tension, and improve focus. There are trainers who help beginners with some exercises such as improved breathing and progressive relaxation. One of the most common approaches to meditation is concentration.
To develop concentration one needs to focus on a single point. Since focusing the mind is challenging, a beginner might meditate for only a few minutes and then work up to longer durations.
Meditation releases anxiety and brings a state of calmness. It increases the thinking ability of human brain so that people have a better control of their emotions. Those who practice meditation can work tirelessly for a longer period of time. Meditation helps improve blood circulation in the brain and other parts of the body. Finally, meditation improves creativity, self-awareness and tolerance.

★নিষিদ্ধ সবকিছু আকর্ষণীয়★ আরবীতে একটি প্রবাদ আছে:كل ممنوع مرغوب (নিষিদ্ধ সবকিছু আকর্ষণীয়।)দ্বীনের পথে ফিরে আসার পর আমর...
10/05/2023

★নিষিদ্ধ সবকিছু আকর্ষণীয়★

আরবীতে একটি প্রবাদ আছে:
كل ممنوع مرغوب (নিষিদ্ধ সবকিছু আকর্ষণীয়।)

দ্বীনের পথে ফিরে আসার পর আমরা আমাদের অতীত পাপ নিয়ে সর্বদা অনুশোচনায় দগ্ধ হই। সেই পাপগুলো আবার করার কথা চিন্তাও করতে পারি না। অনেক ঘৃণা করি সেগুলো। কিন্তু দিনশেষে আমরা সবাই মানুষ। আর মানুষের প্রবৃত্তির কামনা-বাসনা থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু শয়তান আমাদের এই দুর্বলতাকে তার নিজের নিয়ন্ত্রণে নিতে চায়, এগুলো দিয়ে বাজে কাজ করাতে চায়। এভাবে সে আপানাকে পথভ্রষ্ট করতে চাইবে। সে বলবে-

“তুমি আগে কত সুন্দর মৌজ-মাস্তিতে মেতে থাকতে! তোমার পূর্বের অবস্থা কত ভালো ছিল! জীবন কত সহজ ছিল! এখন তুমি কেন নিজেকে এতসব আনন্দ থেকে বঞ্চিত করছ? কেউ তো আর জানবে না! পূর্বের অবস্থায়
ফেরত যাও। আনন্দ কর।”

এভাবে সে আপনাকে আবার পাপের পথে নিয়ে যেতে চাইবে। এই কৌশলে শয়তান পেছন থেকে আপনাকে আক্রমণ করবে। পেছন থেকে আপনাকে টানতে থাকবে যে পর্যন্ত আপনি আগের মতো না হোন। আমাদেরকে শয়তানের এই কৌশল সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।

কপিরাইট
বই: শয়তানের থাবা
লেখক: উস্তাদ নোমান আলী খান

জীবন ও বাস্তবতামেয়েটা আজ এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট আনতে কলেজে গেছে।রেজাল্টে সে A+ পেয়েছে। সে প্রচুর খুশি।ফেরার পথে রিক্স...
05/12/2022

জীবন ও বাস্তবতা

মেয়েটা আজ এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট আনতে কলেজে গেছে।
রেজাল্টে সে A+ পেয়েছে। সে প্রচুর খুশি।

ফেরার পথে রিক্সায় উঠে রিক্সাওয়ালাকে বললো,,, " আজ আমার লাইফের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন টা পূরণ হলো! আমিA+ পেলাম।"
দেখা যাক ভবিষ্যত আমায় কোন জায়গায় নিয়ে যায়...!!!

পেছন ফিরে রিক্সা ওয়ালা বললো"Congratulations
আমি রফীক আলী। Golden A+ ২০১৩ batch.
সুতরাং রেজাল্ট কখনও কারো ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পারে না! কারণ এটা বাংলাদেশে! 🙂
কোন কোন শিক্ষার্থী যোগ্য থাকা স্বত্তেও A+ পায় না, আবার কোন কোন শিক্ষার্থী অযোগ্য স্বত্তেও A+ পাই।
কারণ এইটা বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা🙂😁

ছবি: প্রতীকী
সংগৃহীত

সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতে পারা মানুষগুলো সমাজের চোখে বেয়াদব।কেন জানেন?কারণ, সমাজ মানুষকে অনুগত করে রাখতে চাই। সমা...
23/11/2022

সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতে পারা মানুষগুলো সমাজের চোখে বেয়াদব।
কেন জানেন?
কারণ, সমাজ মানুষকে অনুগত করে রাখতে চাই। সমাজের উচুশ্রেণির মানুষগুলোর অনুগত হতে পারলেই আপনি আদর্শ নাগরিক।

এখন এইটা দেখার বিষয় নই, রং আসলে কী? দেখার বিষয় হলো, আপনি যার অনুগত সে এই রং কে কী ব্যাখ্যা দিচ্ছে! আপনার কাজ ত শুধু সহমত বলে যাওয়া।

এবার আসি, পর্দা উঠিয়ে আসল রং দেখিয়ে দেওয়া মানুষগুলোর কথায়। গতানুগতিক সমাজে তারা কিছুটা অবহেলিত। কারণ, তারা ঐ যে, সমাজে তথাকথিত অনুগত নয়। সঠিক রং বলে, বলেই হয়তো সমাজের আড় চোখের দৃষ্টি তাদের উপর একটু বেশিই পড়ে। তাতে অবশ্য তাদের তেমন কিছু যায় আসে না। কারণ, তারা এইভাবেই সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে।

কথায় কথায় সহমত বলা মানুষগুলোর জন্য সাফল্য অর্জন কিছুটা সহজ। কারণ, তারা মানুষের মন রক্ষা করার দক্ষতা বেশ ভালোভাবেই রপ্ত করতে পেরেছে। তাদের মেরুদণ্ডের অস্তিত্বের সন্ধান পাওয়া না গেলেও তারা চাঁমড়া বাঁচাতে বেশ পটু। তাই গতানুগতিকথাকে ছাপিয়ে তাদের কাছে মঙ্গল কিংবা ভালো কিছুর আশাও করা যায় না।

এদের থেকে ভিন্ন কিছু মানুষ আছে, যাদের কাছে চাঁমড়ার চেয়েও মেরুদণ্ডের গুরুত্বটা একটু বেশিই। তাদের জন্য সফলতা অর্জন করা যতটা না কঠিন তার চেয়েও বেশি কঠিন মানুষের মন যোগিয়ে চলা। দিন শেষে তারা দীর্ঘশ্বাস ফেলে সমাজের তৈরিকৃত এই যাদুর বাক্সের বাইরে বেরিয়ে নতুন কিছু চিন্তা করার জন্য নিজেকে প্রতিনিয়ত প্রস্তুত করে যাচ্ছে।

Address

Cox's Bazar

Telephone

+8801887657899

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when EBF.Creation. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to EBF.Creation.:

Share