ABRAR Assalamualaikum
Everyone.
(2)

নিজের ওয়াইফকে চাকুরি করতে দেওয়ার আগে ভাববেন। বাসায় দেরী করে আসা বা ওভারটাইম বাহানা হতে পারে। সবসময় চেস্টা করবেন বাসায় আস...
15/10/2025

নিজের ওয়াইফকে চাকুরি করতে দেওয়ার আগে ভাববেন। বাসায় দেরী করে আসা বা ওভারটাইম বাহানা হতে পারে। সবসময় চেস্টা করবেন বাসায় আসার সময় যেন আপনি সাথে থাকেন। এখন যুগ খারাপ, স্বামী ছেড়ে সবাই অন্যের প্রতি আকর্ষিত বেশী হয়।

আজকে এক ভদ্রমহিলা মারা গেলেন। ৮৪ বছর বয়স হয়েছিলো উনার, আল্লাহ পাক নিয়ে গেলেন। উনার মারা যাওয়ার ব্যপারটা ইন্টারেস্টিং না।...
14/10/2025

আজকে এক ভদ্রমহিলা মারা গেলেন। ৮৪ বছর বয়স হয়েছিলো উনার, আল্লাহ পাক নিয়ে গেলেন। উনার মারা যাওয়ার ব্যপারটা ইন্টারেস্টিং না। কুল্লু নাফসিন যাইকাতুল মওঊত, মারা তো সবাইকেই যেতে হবে একদিন। ইন্টারেস্টিং হলো, উনি যেই প্রক্রিয়াটায় মারা গিয়েছেন, সেই প্রক্রিয়াটায়।

বয়স্ক এই ভদ্রমহিলার একজন নয়, দুইজন নয়, পাঁচ পাঁচজন সন্তান রয়েছে, সবাই ই বিবাহিত। তিন ছেলে দুই মেয়ের এই গর্বিত মা জননী তিন ছেলেকে পুরান ঢাকায় তিনটি দোকান ভাগ করে দিয়েছেন। ছেলেদের সংসারের জয়েন্ট ফ্যামিলিতে থাকতেন। উনার মৃত্যুর প্রক্রিয়াটা শুরু হয় মাসখানেকের কিছু আগে।

মাসখানেক আগে থেকে প্রতিদিন তিনি বলতেন, "আমার না বুকে অনেক ব্যথা করে। আগে কম করতো, এখন অনেক বেশী করে।" ব্যথাটা কোথায় করে, সেটা জিজ্ঞেস করলে তিনি বুকের নির্দিষ্ট একটা পিনপয়েন্ট লোকেশন দেখাতেন। সন্তানরা বললো, "গ্যাসের ব্যথা, তুমি গ্যাসের ট্যাবলেট খাও।"

গ্যাসের ট্যাবলেট খাওয়া হলো একের পর এক, ব্যথা গেলো না। ভদ্রমহিলার অভিযোগ করতেই থাকলেন। তিনি বসা থেকে উঠতে গেলে বুকে ব্যথা পান, দাঁড়ানো থেকে বসতে গেলেও বুকে ব্যথা পান, এমনকি নি:শ্বাস নিতে গেলেও বুকে ব্যথা পান। সপ্তাহখানেক পরে তিনি ছেলেদেরকে আলাদা আলাদা করে ডেকে নিয়ে অনুরোধ করে বললেন, "আমাকে একটা ডাক্তার দেখাও না তোমরা!! বুকের ব্যথাটায় অনেক কষ্ট পাচ্ছি।"

ডাক্তার দেখানো হলো না। তবে এই ফ্যামিলিটার একটা দু:সম্পর্কের আত্মীয় আছে, যিনি কিছুদিন আগে এমবিবিএস পাশ করে এখন একজন সার্জন হিসেবে কাজ করছেন। সেই সার্জনের সাথে কনসাল্ট করা হলো, ফোনে।

কমবয়সী সেই ডাক্তার সিম্পটম শুনেই বললো, অসুখটা সুইমিংপুলের পানির মত পরিষ্কার, সমস্যাটা কার্ডিয়াক। আপনারা এক্ষণি একটা ইকোকার্ডিওগ্রাম করান, সাথে আরও দুটো টেস্ট করাবেন। দ্রুত ট্রিটমেন্টে চলে না গেলে বিপদ কিন্তু বাড়বে।

তিনটা টেস্ট করাতে সাড়ে চার হাজার টাকার মত লাগবে শুনে সন্তানরা সেগুলো করালেন না। তারা ইস্যুটা চাপা দিয়ে ফেলার জন্য বললেন, "আরে ধূর, এত টাকার টেস্ট লাগবে না। প্রবলেমটা মনে হয় গ্যাসেরই। মা খায় না ঠিকমতো, খাওয়াটা রুটিনমাফিক করলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।"

ব্যথা গেলো না। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েই চললো। এরই মাঝে তারা একজনকে ডাক্তার সাজিয়ে বাসায় এনে ভদ্রমহিলার চেকাপ করানোর নাটকও করলেন। তাকে শান্ত করার জন্য জানানো হলো, "আপনার কিছুই হয় নাই। খাওয়াদাওয়াটা রুটিনমাফিক করবেন। সব ঠিক হয়ে যাবে।"

এভাবে দুই সপ্তাহ চলার পরে বয়স্ক ভদ্রমহিলা হুট করে একদিন পড়ে গেলেন, তার মুখ বেঁকে গেলো, কথা বলা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেলো। যেই সাড়ে চার হাজার টাকার টেস্ট সন্তানরা করাতে চাচ্ছিলো না, সেই টেস্টগুলোই তাকে হাসপাতালে এডমিট করার পরে করানো হলো। উনার শরীরে হোয়াইট ব্লাড সেল পাওয়া গেলো দেড় লাখ। এখন আইসিইউ ছাড়া উপায় নেই।

বাসায় তিন ভাইয়ের মিটিং বসলো। মায়ের দিয়ে যাওয়া পুরান ঢাকার তিনটা দোকান দিয়ে পেট চালানো তিন ভাইয়ের একজন বললো, "আইসিইউতে অনেক খরচ, এত টাকা কোথায় পাবো?? উই আর অল ব্রোক!!" বাকি দুই ভাই বিনা প্রশ্নে সম্মতি দিলো।

সেই কমবয়সী ডাক্তারটা এই ঘটনা জানার পরে নিজ উদ্যোগে নিজের চ্যানেল দিয়ে NICVD তে একটা আইসিইউ বেড জোগাড় করে দিলেন, যেখানে পার ডে তে খরচ পড়বে মাত্র দেড় হাজার টাকা। এই বেড পাওয়া আর লটারি পাওয়ার মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। সরকারি এবং এত সস্তা আইসিইউ বাংলাদেশে আর কোথাও নাই।

কমবয়সী ডাক্তারটা বয়স্ক মহিলার ছেলেদের শুধু হাত পায়ে ধরা বাকি রাখলেন ওখানে ভর্তি করানোর জন্য। এত অনুরোধেও কাজ হলো না, তারা মা কে ভর্তি করালো না। ঠিক সেই মুহূর্তটায় পরিষ্কার হয়ে গেলো, তাদের মায়ের চিকিৎসার জন্য টাকা জিনিসটা আসলে কখনোই ইস্যু ছিলো না।

তাকে বাসায় নিয়ে এসে একটা অক্সিজেন সিলিন্ডার লাগিয়ে বিছানায় ফেলে রাখা হলো। মাঝেমধ্যে গা হাত পা টিপে মুছিয়ে দেয়া হলো। মাতৃসেবার নামে এই ভন্ডামি করে তারা এই বয়স্ক ভদ্রমহিলার মৃত্যুর অপেক্ষা করে গেলো।

মানুষের শরীরে হোয়াইট ব্লাড সেল বা WBC এর স্বাভাবিক রেঞ্জ হলো চার থেকে এগারো হাজার। WBC যখন ৬০-৭০ হাজারে যায়, তখন শরীরের ভিতরের সবকিছু আগুনে পুড়ে যাওয়ার অনুভূতি হয়। জ্ঞান থাকলে মানুষটা যন্ত্রণায় চিৎকার করতে থাকে, বরফ খেতে চায়, গায়ে পানি ঢালতে চায়।

এই ভদ্রমহিলার WBC ছিলো দেড় লাখ!! শরীরের ভিতর দিক থেকে পুড়ে যাওয়ার যেই যন্ত্রণাটা তিনি পেয়েছেন, সেটা এমনকি বর্ণনা করাও সম্ভব না।

ভদ্রমহিলা আজকে মারা গিয়েছেন। কারও মৃত্যুতে আলহামদুলিল্লাহ পড়া উচিৎ না, কিন্তু আমি পড়লাম। উনার সকল যন্ত্রণার অবসান করে দেয়ার মত দয়া দেখানোর জন্য আমি আল্লাহপাকের দরবারে শুকরিয়া আদায় করলাম।

আইসিইউ ম্যানেজ করে দেয়া সেই ডাক্তার দুই ঘন্টা সময় নিয়ে আমাকে ঘটনাটা বলেছেন। শেষদিকে কান্না আটকানোর জন্য উনি কথা বলতে পারছিলেন না। ভাঙা ভাঙা গলায় আমাকে বললেন, "এই মহিলার এক ছেলের বউ ইনফার্টাইল, কোনোদিন বাচ্চা হবে না। এটা জানার পরেও এই মহিলা কোনোদিন মনের ভুলেও ছেলের বউকে কোনোদিন খোঁটা দিয়ে কথা বলেন নাই। ছেলেকে আরেকটা বিয়েও করতে বলেন নাই। সেই মায়ের সাথে কিভাবে পারলো এত নিষ্ঠুর হতে এরা?? মায়ের লিখে দেয়া দোকান থেকে ইনকাম করে খাচ্ছে। সেই মায়ের চিকিংসার সময় এই কাজটা এরা কিভাবে করলো??"

কিছু কিছু সময় আসে, যখন মানুষ আসলে শুধু প্রশ্নটাই করতে চায়। উত্তর পাওয়াটা তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ না, প্রশ্ন করার ফ্লোর পাওয়াটাই গুরুত্বপূর্ণ।

আমি এক অখন্ড নীরবতার মধ্যে এই প্রশ্নটাকে বহমান নদীর কচুরিপানার মত ভেসে যেতে দিলাম।
সংগৃহীত

নিজের সন্তানদের যতটুকু সম্ভব জুস আর চিপস এইসব জাতীয় খাবার থেকে দূরে রাখুন এইসব খাবার একটি সুস্থ বাচ্চাকে ধীরে ধীরে মৃত্...
14/10/2025

নিজের সন্তানদের যতটুকু সম্ভব জুস আর চিপস এইসব জাতীয় খাবার থেকে দূরে রাখুন এইসব খাবার একটি সুস্থ বাচ্চাকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। কিছু কিছু আত্মীয়-স্বজন আছে বাচ্চার আবদার মিটানোর জন্য কিংবা শখের বসে দোকানে বিভিন্ন চিপস জোস চকলেট জাতীয় খাবার দিয়ে থাকে এইসব বন্ধ করুন। আর মা বাবা এসব বিষয়ের সতর্ক হোন বিশেষ করে মায়েরা এসব বিষয়ে কঠোর হবেন। নিজের সন্তানের উপর এসব আলকা পিরিতি দেখাতে দিবেন না। ধন্যবাদ লেখাটা মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য।

“মেয়েদের গ্যাসলাইটিংয়ের মিথ্যা গল্পগুলো”আজকের অনেক মেয়ে শুধু মিথ্যা বলতে শেখেনি,তারা সেটাকে একধরনের আর্ট বানিয়ে ফেলে...
14/10/2025

“মেয়েদের গ্যাসলাইটিংয়ের মিথ্যা গল্পগুলো”
আজকের অনেক মেয়ে শুধু মিথ্যা বলতে শেখেনি,
তারা সেটাকে একধরনের আর্ট বানিয়ে ফেলেছে।
নাম দিয়েছে “সেলফ-লাভ”, “হিলিং”, “মেন্টাল হেলথ”
কিন্তু আসলে সবই একটাই জিনিস: পুরুষকে দোষী বানানোর কৌশল।
আর খারাপ দিকটা কী জানো?
এখন অনেক পুরুষ সত্য বুঝলেও মেয়েদের সামনে অপরাধী বোধ করে।

চলো দেখি, তারা কীভাবে মগজ ধোলাই করে—

১️⃣ “মেয়ে তার পুরুষের প্রতিফলন”
এই কথাটা শুনে ভালো লাগে, কিন্তু মিথ্যা।
যদি মেয়ে ভালো হয় — সবাই বলে পুরুষটা ভালো।
যদি মেয়ে খারাপ হয় — বলে পুরুষটা খারাপ ছিল।
মানে, দোষ কখনো তার নয়, সব সময় ছেলেটার।

কিন্তু সত্যি হলো —
একটা সাপ মাটির জন্য নয়, নিজের স্বভাবের জন্য হেঁটে চলে।
একজন খারাপ মেয়ে তার চরিত্রের জন্য খারাপ, তোমার জন্য নয়।

২️⃣ “আমার আগের এক্স আমাকে নষ্ট করেছে”
এই ডায়লগ প্রায়ই শোনা যায়।
প্রথম প্রেমিক নাকি তার সঙ্গে প্রতারণা করেছে,
দ্বিতীয়টা ছেড়ে গেছে,
তৃতীয়টা বিয়ের প্রতিশ্রুতি ভেঙেছে,
চতুর্থটা নাকি অন্যরকম ছিল, কিন্তু সেটাও ভেঙে গেছে।
সবাই খারাপ, শুধু সে-ই ভালো!

তারপর আসো তুমি—
ভাবো তুমি তাকে “বাঁচাবে”, ভালোবাসা শেখাবে।
কিন্তু না ভাই, তুমি উদ্ধারকারী নও।
তুমি যদি সাবধান না থাকো, তুমিও তার গল্পের “দোষী পুরুষ” হয়ে যাবে।

৩️⃣ “আমার প্রাইভেসি আর বাউন্ডারি দরকার”
মানে কী জানো?
তার ইনবক্সে থাকবে পুরুষ বন্ধু, আগের প্রেমিক, ব্যাকআপ ছেলেরা—
আর তুমি কিছু বললেই সেটা “তুমি কন্ট্রোলিং” বা “ইনসিকিউর” বলবে।

কিন্তু আসল ভালোবাসা লুকানো নয়,
যেখানে ভালোবাসা আছে, সেখানে স্বচ্ছতা থাকে।
“প্রাইভেসি” নাম দিয়ে প্রতারণা ঢেকে রাখা মানে কেবল কষ্টের শুরু।

৪️⃣ “তুমি ইনসিকিউর হচ্ছ”
তুমি যদি প্রশ্ন করো—
রাত ১২টার পরও কেন সহকর্মী মেসেজ করে,
বা কেন সে অন্য পুরুষের পোস্টে লাইক দেয়,
তাহলে বলবে, “তুমি ইনসিকিউর!”
কিন্তু ভাই, এটা ইনসিকিউরিটি নয়, এটা সচেতনতা।
নৌকায় ছিদ্র দেখলে সেটা বলা মানে ভয় নয় — বুদ্ধি।

৫️⃣ “আমি নির্যাতনের শিকার”
অনেক সত্যিকারের নির্যাতিত নারী আছে — সম্মান করি।
কিন্তু কিছু মেয়ে এখন এটা ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে।
তুমি যদি কথা বলো, স্ট্যাটাস দাও, বা প্রশ্ন করো —
তবুও সেটা “অ্যাবিউজ” বলে চিৎকার করবে।
তুমি মনে করবে ওর ব্যথা বোঝা দরকার,
কিন্তু শেষমেশ তোমাকেই ওর গল্পের “ভিলেন” বানিয়ে দেবে।

৬️⃣ “মেয়েরা আবেগপ্রবণ, যুক্তিশীল নয়”
যখন টাকা খরচ করতে হবে, তখন আবেগী;
কিন্তু যখন ধনী ছেলেকে বেছে নেবে, তখন একদম যুক্তিশীল।
যখন ভুল করবে, তখন বলবে “আমি ইমোশনাল”,
কিন্তু যখন তোমার সাথে হিসাব করবে, তখন পুরো লজিক্যাল!
মানে, যখন সুবিধা পায় তখন লজিক,
আর যখন দায় এড়াতে চায় তখন ইমোশন।

৭️⃣ “আমি এখন কমিটমেন্টের জন্য রেডি নই”
সত্যি বলি —
যদি তুমি সত্যিই তার পছন্দের হও,
তাহলে সে কালই কমিট করবে।
“আমি হিলিং করছি”, “আমি নিজেকে খুঁজছি” —
সবই অজুহাত, যতক্ষণ না সে ভালো অপশন পায়।
তুমি ভাবছো তুমি সম্পর্ক গড়ছো,
আসলে তুমি তাকে অন্য কারো জন্য তৈরি করছো।

শেষ কথা:
আজকাল সম্পর্ক মানেই একধরনের খেলা —
যেখানে অনেক নারী দায় এড়াতে পুরুষকে দোষী বানায়।
তাই ভাই, এখন সময় এসেছে বুদ্ধি দিয়ে ভালোবাসার।
প্রেমে চোখ বন্ধ করলে সেটা বিশ্বস্ততা নয় — সেটা আত্মধ্বংস।

ভালোবাসো, কিন্তু চোখ খোলা রেখে।
কারণ এখনকার সময়ে, ভালোবাসা নয় — সচেতনতাই বাঁচায়।

14/10/2025

হঠাৎ করে স্বামীর প্রতি বিরক্তি ভাব, সহ্য না হওয়া, কুৎসিত রূপে দেখা, স্বামীর বাড়িতে অস্বস্তি বোধ করা পুরাতন জাদু রিনিউ হওয়া অথবা নতুন জাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।
(বদ নজর অতিরিক্ত)

ঘরের বউদের বেশি সুখ দিতে নেই যে বউ গুলার জামাইরা বেশি সুখ স্বাচ্ছন্দ  দেয়  সেগুলো ই পরকিয়া করে।  বাসায় কাজ নাই কর্ম ন...
13/10/2025

ঘরের বউদের বেশি সুখ দিতে নেই
যে বউ গুলার জামাইরা বেশি সুখ স্বাচ্ছন্দ দেয় সেগুলো ই পরকিয়া করে। বাসায় কাজ নাই কর্ম নাই শশুর শাশুড়ি ননদ দেবর নেই ,পায়ের উপর পা দিয়ে বসে বসে চিন্তা করে কি করা যায়, কোন কাজ না পেয়ে পরকিয়া প্রেম করে, স্বামী যে কত পরিশ্রম করে বউ এর সুখের জন্য, বেশি ভাগ ঘরের বউ এটা বোঝার চেষ্টাই করে না, এখন কার জামাইদের আমি একটা কথা বলি বউ ভালবাসবেন তবে অতিরিক্ত না,আর বেশি বিশ্বাস করবেন না। দেখবেন যে লোক টা বউকে বেশি ভালবাসেন বিশ্বাস করেন তার স্ত্রী ই পরকিয়া প্রেম করে ,আর যে স্ত্রীকে দ্বায়িত্ব ও চাপের ভিতরে রাখে, তার স্ত্রী কখনোই পরকিয়া প্রেম কেন, ঝগড়া করার সময় ও পায় না,

স্ত্রীর বিশেষ দিনে গিফট নিয়ে এসে দেখে স্ত্রী পরকিয় প্রেমিকের সঙ্গে মজে গেছে।
কত বড় বেয়াদব কিছু মহিলা
তার সাথে শয়তান ছেলেগুলো।

স্ত্রীর অবহেলা কোনো পুরুষকে মারে না, কিন্তু ধীরে ধীরে তাকে ভেতর থেকে ভেঙে ফেলেপুরুষরা বাইরে থেকে শক্ত দেখায়।তাদের হাসি, ...
13/10/2025

স্ত্রীর অবহেলা কোনো পুরুষকে মারে না, কিন্তু ধীরে ধীরে তাকে ভেতর থেকে ভেঙে ফেলে

পুরুষরা বাইরে থেকে শক্ত দেখায়।
তাদের হাসি, তাদের দৃঢ়তা, তাদের চুপচাপ থাকা দেখে সবাই ভাবে—“ওর কোনো কষ্ট নেই।”
কিন্তু সত্যিটা হলো, একজন পুরুষের ভেতরের কষ্ট সবচেয়ে গভীর, আর সেই কষ্টের সবচেয়ে বড় কারণ অনেক সময় তার নিজের স্ত্রী।

👉 স্বামী সারাদিন যুদ্ধ করে—
বাইরে বসের অপমান, রাস্তায় ঠেলাঠেলি, টাকার চিন্তা, ভবিষ্যতের দুশ্চিন্তা…
সব শেষে ঘরে ফেরে একটুখানি শান্তির আশায়।
সে ভাবে—স্ত্রীর হাসি দেখবে, দুটো মিষ্টি কথা শুনবে, বুক ভরে একটু আদর পাবে।

কিন্তু যখন ঘরে ফিরে তাকে স্বাগত জানায় অবহেলা, ঠাণ্ডা ব্যবহার আর নিরবতা—
তখন সেই পুরুষটা বাইরে নয়, ভেতর থেকে ভেঙে পড়ে।

🔹 স্ত্রীর মুখ ফিরিয়ে নেওয়া = স্বামীর একাকিত্বের শুরু।
🔹 স্ত্রীর অবহেলা = স্বামীর আত্মবিশ্বাসের মৃত্যু।
🔹 স্ত্রীর ঠাণ্ডা ব্যবহার = স্বামীর মানসিক ভাঙনের সবচেয়ে বড় কারণ।

সত্যি কথা হলো—
পুরুষ খুব কমই কাঁদে, অভিযোগ করে না, কিন্তু স্ত্রীর অবহেলা তাকে ধীরে ধীরে নিঃশেষ করে দেয়।
যে স্বামী একসময় আগুনের মতো শক্ত ছিল, সেই স্বামী একদিন স্ত্রীর ঠাণ্ডা অবহেলায় ছাই হয়ে যায়।

আজ আয়নায় দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন—
👉 আপনার স্বামীর ভেতরের মানুষটা কি আপনি ধীরে ধীরে ভেঙে দিচ্ছেন?
👉 নাকি তার ক্লান্ত জীবনে আপনিই একমাত্র শক্তি হয়ে আছেন?

#দাম্পত্যজীবন #স্বামীস্ত্রী #ভালোবাসা

আজ যে স্ত্রী মোবাইলে বেশি সময় দেয়, কাল সে সংসারের ভাঙন নিয়েই কাঁদবেআজকাল ঘরে দু’জন মানুষ থাকলেও, তাদের মাঝে দেয়াল হয়ে দা...
11/10/2025

আজ যে স্ত্রী মোবাইলে বেশি সময় দেয়, কাল সে সংসারের ভাঙন নিয়েই কাঁদবে

আজকাল ঘরে দু’জন মানুষ থাকলেও, তাদের মাঝে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছে একটা ছোট্ট যন্ত্র—মোবাইল।
স্বামী সারাদিনের ক্লান্তি নিয়ে ঘরে ফেরে, একটা হাসি, দুটো মিষ্টি কথা চায়।
কিন্তু স্ত্রী তখন ডুবে থাকে ফেসবুকের ছবিতে, ইনস্টাগ্রামের রিলসে বা অন্যের সাজানো সুখের গল্পে।

👉 যে সময়টা স্বামী-স্ত্রীর একান্ত সময় হওয়ার কথা,
👉 যে মুহূর্তে সম্পর্ক গভীর হওয়ার কথা,
👉 যে সময়ে দুজনের মাঝে ভালোবাসার সেতু গড়ার কথা—
সেই সময়টা হারিয়ে যায় মোবাইলের নীল আলোয়।

আজ যে স্ত্রী স্বামীকে অবহেলা করে স্ক্রিনে ডুবে আছে, সে হয়তো টেরই পাচ্ছে না, তার সংসারের ভিত ধীরে ধীরে নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে।
স্বামী যখন একাকিত্বে ভুগতে থাকে, তখন বাইরের প্রশংসা, বাইরের মায়া, বাইরের হাসি—সবকিছুই তার কাছে আশ্রয় হয়ে ওঠে।
এভাবেই শুরু হয় দূরত্ব, আর দূরত্ব থেকেই জন্ম নেয় ভাঙন।

🔹 মোবাইলের নেশা হয়তো সাময়িক আনন্দ দেয়,
কিন্তু স্বামীর হৃদয়ের আঘাত একদিন সংসারের মৃত্যু ডেকে আনে।
🔹 আজ আপনি যত বেশি সময় স্ক্রিনে দিচ্ছেন,
কাল হয়তো সেই স্ক্রিনেই দেখবেন নিজের ভাঙা সংসারের গল্প।

মনে রাখবেন—
👉 সংসার টিকে থাকে ভালোবাসায়, লাইকে নয়।
👉 সম্পর্ক বাঁচে আদরে, কমেন্টে নয়।

আজই সিদ্ধান্ত নিন—
আপনি কি স্বামীর চোখে চোখ রেখে বাঁচবেন, নাকি স্ক্রিনের আলোয় সংসার অন্ধকার করবেন?

#দাম্পত্যজীবন #অবহেলা #মোবাইলআসক্তি #পরকীয়া

একমাত্র ওভার থিংকার জানে তার কষ্ট গুলো কতোটা ভয়ানক । এই ওভার থিকিং করার কারনে সে কখনো ঠিকমত খুশি হতে পারে না ।অযাচিত ভয় ...
09/10/2025

একমাত্র ওভার থিংকার জানে তার কষ্ট গুলো কতোটা ভয়ানক । এই ওভার থিকিং করার কারনে সে কখনো ঠিকমত খুশি হতে পারে না ।অযাচিত ভয় তাকে সব সময়ই তাড়িয়ে বেড়ায় ।প্রিয় মানুষ গুলো নিয়ে তারা হয়ে থাকে ওভার প্রটেক্টিভ ।তাদের জীবনে যে কেউ তাদের মনে জায়গা করে নিতে পারে না ।

তারা মানুষের ভালো ও মন্দ দুটো সাইড বিবেচনা করে তারপর সিদ্ধান্ত নেয়ে । সব সময়ই যে তাদের সিদ্ধ্যান্ত সঠিক হয় তা কিন্তু নয় ।তারা তাদের মনের কাছে ভীষণ অসহায় । এ মানুষগুলো জীবনে একজন শক্ত মানসিকতার মানুষ প্রয়োজন হয় । তারা যখন ভীষন ভেঙ্গে পড়ে ওসময় এমন একজন মানুষ দরকার হয় যে মানুষটা তাকে অভয় দিয়ে বলবে - এত চিন্তা করার কি আছে আমি তো আছি তোমার পাশে । শুধু এতটুকু কথা ওদের জীবনে ম্যাজিকের মত কাজ করে ।ওরা ভালো থাকতে পারে ।

একজন ওভার থিকাংর যখন মুখে কিছু বলে না, তখন তার পরিস্হিতি বুঝে সাপোর্ট করুন তাকে । তার জীবনে শুধু মাত্র তার প্রিয় মানুষটার সাপোর্ট অনেক জরুরী ।তাকে ওভাবে ট্রিট করুন যতটা স্নেহ দিয়ে একজন বাচ্চাকে ট্রিট করা হয় । জাষ্ট তার চিন্তার জট খুলে গেলে বিশ্বাস করুন তার মত ভালো মানুষ আর একটাও নেই ।

~মাসুমা ইসলাম নদী -

সচেতনতা পোষ্টকোল্ড ড্রিংকস বাচ্চাদের খাওয়ানো ঠিক না। এর উপাদান মানুষের শরীর যন্ত্রের জন্য উপযোগী নয় এবং বাচ্চাদের জন্য ত...
08/10/2025

সচেতনতা পোষ্ট
কোল্ড ড্রিংকস বাচ্চাদের খাওয়ানো ঠিক না। এর উপাদান মানুষের শরীর যন্ত্রের জন্য উপযোগী নয় এবং বাচ্চাদের জন্য তো আরো বেশী খারাপ।

ক্ষতি জেনেও আমরা কোল্ড ড্রিংস খাই। প্রতিবার কোল্ডড্রিংস খাওয়ার সময় প্রতিজ্ঞা করি যে, আর খাবোনা তারপরও বারবার খাই এবং আমাদের দেখাদেখি বাচ্চারাও খেতে চায়। তাদের বায়না এবং কান্নাকাটি সহ্য করতে না পেরে আমরা মাঝে মাঝে তা কিনে দেই।

গতকাল মেয়ে কোক খাওয়ার বায়না ধরলো। কিন্তু কোকের বোতলটি সে হাতে পাওয়ার পর আমরা কেউ বোতলের ছিপি খুলে দিব সে পর্যন্ত যেন তার আর তর সইছিল না। সে নিজেই তা খুলতে লাগলো।ছিপি খুলতেই বোতলের ভেতরে থাকা গ্যাসের কারনে ভেতর থেকে প্রচন্ড বেগে কোক বের হয়ে তার চোখে এসে আঘাত লাগলো। তারপর তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলাম। ডাক্তার বললেন চোখের কর্নিয়াতে আঘাত লেগেছে, ব্যান্ডেজ করে চোখকে রেষ্টে রাখতে হবে।

বাচ্চাদের কোল্ড ড্রিংস খাওয়াতে সাবধান, আরো সাবধান বোতলের ছিপি খুলতে গেলে।

দেহ পচে যাচ্ছে ,অথচ শ্বাস আছে।টাকা না দিতে পারেন ,শেয়ার করার অনুরোধ রইল। বর্তমানে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বারান্দা...
06/10/2025

দেহ পচে যাচ্ছে ,অথচ শ্বাস আছে।
টাকা না দিতে পারেন ,শেয়ার করার অনুরোধ রইল।

বর্তমানে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বারান্দায় পড়ে আছে।

বাড়ি কিনছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।একটি নতুন গাড়ি নিচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।নতুন ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন...
06/10/2025

বাড়ি কিনছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
একটি নতুন গাড়ি নিচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
নতুন ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
ছুটিতে যাচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
নতুন কোর্স শুরু করছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
চাকরিতে পদোন্নতি হবে? — মুখ বন্ধ রাখুন।

জীবনের বড় বড় মুহূর্তে আমাদের মনে হয়, প্রিয়জন বা বন্ধুদের জানালে খুশি হবে। মনে হয়, সুখ ভাগ করলে দ্বিগুণ হয়। কিন্তু সত্যি বলতে কী, সব সময় তা হয় না। বরং অতি তাড়াতাড়ি মুখ খোলাই হয়ে দাঁড়ায় সবচেয়ে বড় ভুল।

আমাদের স্বপ্ন আসলে একেকটা বীজ। এই বীজকে মাটিতে রোপণ করার পর যত্ন চাই, সুরক্ষা চাই। কিন্তু যদি খুব তাড়াতাড়ি সবাইকে দেখাতে ব্যস্ত হই, তখন সেটি শেকড় গজানোর আগেই শুকিয়ে যায়। বাস্তব অভিজ্ঞতা বলে—যত বেশি স্বপ্ন শেয়ার করবেন, তত বেশি হিংসা, ঈর্ষা আর বদনজরের চোখ আপনার দিকে পড়বে। আর এটাই অনেক সময় আপনার সাফল্যের পথে অদৃশ্য দেয়াল হয়ে দাঁড়ায়।

আমরা যাদের "বন্ধু" বলে বিশ্বাস করি, তাদের সবাই আন্তরিক নয়। কেউ কেউ চায় আপনি ভালো থাকুন, কিন্তু কখনোই তাদের চেয়ে ভালো না। তাই তারা হাসিমুখে অভিনন্দন জানালেও মনে মনে আপনার ব্যর্থতা কামনা করতে পারে। এটা তিক্ত হলেও সত্যি।

আমরা ভেবে নিই, অন্তত পরিবার তো আমাদের সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, পরিবারের ভেতরেও সূক্ষ্ম হিংসা থাকতে পারে। ভাই, বোন, আত্মীয় কেউ কেউ চাইতে পারে যে আপনি তাদের ছাড়িয়ে না যান। এই গোপন প্রতিযোগিতা অনেক সময় আপনার আনন্দকে নিঃশব্দে বিষিয়ে দিতে পারে।

অনেকে বলে বদনজর শুধু কুসংস্কার। কিন্তু অভিজ্ঞতা বলে অন্য কথা। মানুষ যখন আপনার উন্নতি দেখে ঈর্ষায় পুড়ে যায়, তখন সেই নেতিবাচক এনার্জি আপনার জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে। সনাতন হিন্দু ধর্ম , ইসলাম ধর্ম ও অন্য প্রায় সব ধর্মেই বদনজরের উল্লেখ আছে। অর্থাৎ, এটা কোনো কাল্পনিক ভয় নয়।

নীরবতা দুর্বলতা নয়, বরং শক্তি। চুপ থাকা মানে ভেতরে ভেতরে প্রস্তুত হওয়া। কৃষক যেমন বীজ রোপণের পর প্রতিদিন হাটে গিয়ে ঘোষণা করে না, তেমনি বুদ্ধিমান মানুষও নিজের স্বপ্ন গোপন রাখে। সময় এলে ফলাফল নিজেই কথা বলে। তখন আর কাউকে বোঝানোর প্রয়োজন হয় না।

আপনার ভাগ্যে যা আছে, ঈশ্বরের লিখে রাখা পরিকল্পনা কেউ মুছে দিতে পারবে না। কিন্তু তাড়াহুড়ো করে বেশি মুখ খোলার কারণে আপনি নিজের জন্য অযথা বাধা তৈরি করতে পারেন।তাই বিশ্বাস রাখুন, ধৈর্য ধরুন, পরিশ্রম করুন এবং যতটা সম্ভব মুখ বন্ধ রাখুন।

মনে রাখবেন, স্বপ্নকে আগেভাগে প্রকাশ করা মানে তাকে দুর্বল করে ফেলা। হিংসা, ঈর্ষা আর বদনজর সত্যিই আপনার সাফল্যকে ধ্বংস করতে পারে। তাই যখনই জীবন আপনাকে কোনো বড় সুখবর দেবে—নতুন বাড়ি, গাড়ি, বিয়ে বা পদোন্নতি—তখন আনন্দে চিৎকার না করে নীরবে উপভোগ করুন। সময় এলে আপনার সাফল্যই পুরো পৃথিবীকে জানিয়ে দেবে আপনি কী করেছেন।

Address

Cottogram
Cox's Bazar
7851

Telephone

+8801963918927

Website

https://www.youtube.com/@BEAhmed-ri5gh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ABRAR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ABRAR:

Share