Mohammad Sohel

Mohammad Sohel Digital creator

19/08/2022

আপনি কিভাবে ফজরে উঠেন? আমি কিন্তু একদিন বা দুইদিন ফজরে উঠার কথা বলছি না। বরং আমি বলছি আপনি কিভাবে প্রতিদিন, কোনোদিন মিস না করেই নিয়মিত ফজরে উঠেন?

অনলাইনে ভুরি ভুরি ওয়েবসাইট আপনাকে সকাল সকাল ঘুম থেকে জাগার টিপস ও উপদেশ নিয়ে বসে আছে। কিন্তু আমাদের আজকের এ আলোচনার ফোকাস কিন্তু দুনিয়াবি টিপস দেয়া না, আমাদের ফোকাস হল ফজরে উঠার আধ্যাত্মিক কলা-কৌশল নিয়ে আলোচনা করা।

প্রতিদিন আপনি কমপক্ষে ১৭ বার সূরা ফাতিহা পাঠ করেন। আপনি তিলাওয়াত করেন, “আমরা কেবল আপনারই ইবাদত করি, আর আপনারই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি”। আপনি আল্লাহর ইবাদত করতে চান?- “হ্যা!” তবে আপনার প্রয়োজন আল্লাহর সাহায্য। আপনি ফজরে উঠতে চান? – “হ্যা, অবশ্যই।” এক্ষেত্রেও আপনার আল্লাহর সাহায্য প্রয়োজন। আপনি কোনোভাবেই আল্লাহর সাহায্য ছাড়া ফজরে উঠতে পারবেন না। আমি আবারো বলছি, আপনি পারবেন না। এখন নিজেকে প্রশ্ন করুন, আমি সত্যিই ফজরে উঠতে চাই- তা আল্লাহর নিকট উপস্থাপন করতে আমি কি করতে পারি?

আপনার কি এমন দিন গেছে যে আপনি ঘুমাতে যাচ্ছেন আর গভীরভাবে অনুভব করছেন যে আপনি অবশ্যই ফজরে উঠবেন? এবং আপনার কি এমন দিন গেছে যেদিন আপনি নিশ্চিত ছিলেন আপনি অতিরিক্ত ঘুমাবেন? এ দুটি দৃশ্য কল্পনা করুন। আমি নিশ্চিত, আমাদের কেউ কেউ এমন অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়ে গিয়েছেন:

◾দৃশ্য এক◾
আপনার ঈমান খুব বেশি আজ। রাতে আপনি এশা ও বিতর নামায পড়েলেন। কিছি সময় ধরে তিলাওয়াত করলেন পবিত্র কুরান। দেখা গেল, ফজর পর্যন্ত ঘুমানোর সময় আছে আর মাত্র ২ ঘন্টা। আপনি নিশ্চিত যে আপনি ফজরে উঠবেন কারণ, আপনি নিজের মন ঠিক করে নিয়েছেন। আসলে কখনো কখনো আপনি মাঝরাতে না ঘুমিয়ে হাটাচলা করতে থাকেন। আপনি ভাবেন, একটু পরই ফজর শুরু হবে, ঘুমিয়ে গেলেই নামাজ মিস হবে। আচ্ছা, আপনার যদি এমনটা করার অভিজ্ঞতা না থাকে তবে ওই দিনের কথা মনে করুন, যেদিন খুব ভোরে আপনার বিমান, বাস বা ট্রেইনে উঠার কথা ছিল। আপনি চিন্তা করুন, আপনার শরীর, মন ও মস্তিষ্ক সেদিন কেমন ‘সুইচ অন’ ছিল। আপনি সেদিন কতসময় ঘুমিয়েছেন তাতে কিছু আসে যায় না, আপনি জেগে উঠেছিলেন।

◾দৃশ্য দুই◾
আবার এমন দিনও আছে যেদিন আপনি আসলে ঘুমে ডুবে থাকতে চান, উঠতে চান না। আপনি মনে মনে আশা করেন ‘অতিরিক্ত ঘুম’ হোক আজ, যাতে আপনি ফজরে না উঠলে নিজেকে কম দোষী ভাবতে পারেন। আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করুন, কিন্তু আপনি জেগে যান। এলার্মের শব্দের সাথে যুদ্ধ শুরু হয় এবং শুরু হয় শয়তানের সেই পুরোনো কৌশল, “এই তো, আর পাঁচ মিনিট”…!

প্রতিদিন আমরা কিভাবে ‘দৃশ্য এক’ মেইনটেইন করব?
উপরের দুটি দৃশ্যের একটিতে আপনি হৃদয়ের গভীর থেকে অনুভব করেন, আপনি অবশ্যই ভোরে জেগে উঠবেন। আর অন্যটিতে আপনি হৃদয়ের গভীরে এমন মনোভাব রাখেন, আপনি আসলে ঘুম থেকে উঠতে চান না। আপনি ভোরে উঠার ক্ষেত্রে শয়তানের যে বাধা, সেটির সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত নন।
নিচে আমরা কিছু বাস্তব ও আধ্যাত্মিক উপায়ের কথা বলব, যেগুলো আপনাকে ‘দৃশ্য এক’ বাস্তবায়ন করতে সাহায্য করবে অর্থাৎ ফজরে জাগ্রত হতে সাহায্য করবে, ইন শা আল্লাহ…

◾ফজরে উঠার আধ্যাত্মিক কলা-কৌশল◾

◾আল্লাহকে জানুন: এটা ফজরে জাগার মূল ও এক নম্বর অস্ত্র। আপনি যদি জানেন যে আপনি কার ইবাদত করছেন, এবং আপনি জানেন যে তিনি আপনাকে ভোরে উঠে তার উদ্দেশ্যে সালাত আদায় করতে বলেছেন; তবে আপনি উঠে পড়বেন। এটা আমাদের কমতি যে আমরা আল্লাহকে চিনতে পারি নি, ফলে আমরা সর্বদাই ‘দৃশ্য দুই’ এর মধ্যে নিপতিত হই (ভোরে/ফজরে উঠতে পারি না)। এজন্য আপনার করণীয়, আপনার রবকে জানুন, এটাই প্রধানতম উপায়।

◾আন্তরিক হোন: ফজরে উঠার ব্যাপারে অন্তরিক মনোভাব লালন করুন। কেবল নিজেকে এটা বললেই হবে না- “ইন শা আল্লাহ, ফজরে উঠলে তো ভালই হয়!” ফজরে উঠা নিয়ে আন্তরিক হোন, দৃঢ় নিয়ত রেখে বলুন- “আমি ফজরে উঠব, কিভাবে উঠব জানি না, তবে অবশ্যই উঠব”। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এমনটি বলাতে উপকার পেয়েছি।

◾ঘুমানোর পূর্বে ওযু করুন: ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ইরশাদ করেন,
“এ অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলো ধৌত পবিত্র কর, আল্লাহও তোমাদের পবিত্র করবেন। যে বান্দা পবিত্র অবস্থায় ঘুমাতে যায়, একজন ফেরেশতা তার সাথে রাতে অবস্থান করে। যতবার বান্দা এপাশ ওপাশ করে, ফেরেশতা ততবার বলে, ‘হে আল্লাহ! আপনার এ বান্দাকে আপনি ক্ষমা করুন, কেননা সে পবিত্র অবস্থায় ঘুমিয়েছে।”
আপনার কি মনে হয়, যে বান্দার জন্য ফেরেশতারা এমন দু'আ করে, সে বান্দা কি অতিরিক্ত ঘুমাতে পারে, এবং ফজর মিস করতে পারে?

◾বিতরের নামায ও দু'আ: বিতর নামায পড়ে ঘুমানো নিশ্চিত করুন। বিতরের সালাতে মহান আল্লাহর নিকট দোয়া করুন যাতে তিনি আপনাকে ফজরে উঠতে সাহায্য করেন। মনে রাখবেন, আমরা প্রতিনিয়তই তিলাওয়াত করি, “আমরা তোমারই ইবাদত করি, এবং তোমারই নিকট সাহায্য চাই।”

◾পবিত্র কুরআন থেকে কিছু অংশ তিলাওয়াত করুন: মহা পবিত্র কুরানের আয়াত পাঠের মাধ্যমে আপনার দিনের সমাপ্তি সালাতের জন্য জাগ্রত হওয়ার ফোকাস নিশ্চিত করে। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে ঘুমানোর পূর্বে সূরা আস-সাজদাহ ও সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতের উপদেশ দিয়েছেন।

◾ঘুমানোর পূর্বে আল্লাহর যিকর: এ বিষয়টির কথা আমি প্রথমেই বলেছিলাম। ঘুমানোর পূর্বে যতরকম মাসনূন দু'আ আছে, সেগুলো আপনি খুব সহজেই জানতে পারেন। প্রথম দিকে হয়ত আপনাকে প্রিন্ট করা পেইজ দেখে দেখে এগুলো পড়তে হবে, কিন্তু এভাবে এক-দুই সপ্তাহ চললে এ দু'আগুলো আপনার পুরোপুরি মুখস্ত হয়ে যাওয়াই উচিত। আপনার কাজ শুধু চোখ বুজার আগে এগুলো পাঠ করা।

◾ফজরের নামায আদায়ের পুরস্কারসমূহের কথা মনে করুন: ফজরের নামায পড়লে আপনি মুনাফিক হওয়া থেকে বেচে থাকবেন। বিচার দিবসে নূরের জ্যোতি লাভ করবেন। পুরোদিন মহান আল্লাহর নিরাপত্তার চাদরে আবৃত থাকবেন। ফজর নামায আদায়ে আমাদের মধ্য হতে অলসতা দূর হবে, আমরা প্রোডাক্টিভ হয়ে উঠব- ঘুমানোর সময় ফজর নামাযের এসব পুরস্কারের কথা স্মরণ করুন, আশা করাযায়, আপনি অবশ্যই ফজরে উঠে পড়বেন।

◾ফজরে উঠার অন্যান্য কলা-কৌশল◾

◾বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের বলুন আপনাকে জাগিয়ে দিতে: এটা ফজরে উঠার এক নম্বর রুল। পরিবারের একজন সদস্য, বন্ধু বা স্ত্রীকে জাগিয়ে দিতে বলুন। আপনারা এক্ষেত্রে একে অপরকে সহযোগিতা করুন। আপনি যদি তাদের আগে উঠে পড়েন, তাহলে স্বার্থপর না হয়ে তাদের উঠাও নিশ্চিত করুন।

◾১.৫ আওয়ার স্লিপ রুল: হ্যা… একটি গোপন কৌশল, স্লিপ সাইন্সের এ থিউরি বলে,প্রতিটি মানুষ ১.৫ ঘন্টায় পুরো একটি ‘স্লিপ সাইকেল’ পূর্ণ করে। অতএব, আপনি বহু ১.৫ ঘন্টা পর জাগ্রত হতে পারবেন (যেমন ১.৫ ঘন্টা পর, ৩ ঘন্টা পর, বা ৪.৫ ঘন্টা পর। এমন ১.৫ ঘন্টার সাইকেল মেনে ঘুম থেকে জাগ্রত হলে আপনি সতেজ ও উজ্জীবিত বোধ করবেন। অন্যথায়, আপনি অলস অবস্থায় জাগ্রত হবেন। ফলে যদি ফজরের সময় থাকে ভোর ৫ টায়, আর আপনি ১২ টায় ঘুমাতে যান তবে আপনি ৪ টা ৩০ মিনিটে এলার্ম দিন। কারণ, এভাবে আপনি ৪.৫ ঘন্টা ঘুমানোর সুযোগ পাচ্ছেন অর্থাৎ স্লিপ সাইকেল পূর্ণ হচ্ছে, ফলে আপনার ঘুম থেকে উঠা সহজ হবে। (আর অবশ্যই, যদি আপনার ঘুমাতেই লেগে যায় ১.৫ ঘন্টা, তবে সময়ের হিসাব সে অনুযায়ীই ঠিক করবেন।)

◾সন্ধায় হালকা ঘুম: এটা আরেকটি লাইফ হ্যাক, যা সুন্নাহ ও বিভিন্ন বিজ্ঞ মানুষের কাছ থেকে পাওয়া। তা হল, নিশ্চিত করুন, আপনার এই একটু ঘুমের পরিমাণ যেন মাত্র ২০ মিনিটের হয়। হ্যা, মাত্র ২০ মিনিট! বিশ্বাস করুন, বিগত ৩ বছর ধরে আমি সন্ধ্যাহ এ ২০ মিনিট ঘুমাই। আর কখনোই এটি আমাকে উজ্জীবিত করতে ব্যর্থ হয় নি। আপনার যদি এই সময়টুকু ঘুমানোতে প্রশিক্ষণ নিতে চান, তবে pzizz ডট com ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পরামর্শ দিচ্ছি। এই অসাধারণ সফটওয়্যারটি আপনাকে এই স্বল্প সময় ঘুমানোর প্রশিক্ষণ দিবে। আমি নিজেও এখানে প্রশিক্ষণ নিয়েছি।

◾নিজেকে ট্রিট দিন: আমি একজন ব্রেকফাস্ট পাগল মানুষ। তো যদি আম সকালে উঠতে পারি, আমি ব্রেকফাস্টে বিশাল খাবারের আয়োজন করি। কখনো কখনো আমি এ ব্রেকফাস্টের জন্য আগের দিন সন্ধ্যা থেকে মুখিয়ে থাকি। ফজরে উঠার ছোট্ট পুরস্কার হিসেবে সকালের বিশাল ব্রেকফাস্ট ভক্ষণ করে নিজেকে ট্রিট দিন। এটি আপনার দিনকে সুষম রাখবে, ইন শা আল্লাহ!

ফজরে ঘুম থেকে উঠার ব্যাপারে আমার কাছে থাকা পরামর্শ এগুলোই। আপনার কাছে ফজরে উঠার অন্য কোনো কলা-কৌশল থাকলে আমাদের জানান.....

________________________
ফজরে উঠবেন যেভাবে
________________________
✍️মূল: মোহাম্মদ ফারিস
📋অনুবাদ: মুহাম্মদ খালিদ সাইফুল্লাহ

সেদিন এক বোনের ঘটনা শুনলাম। আন্ডার গ্রাজুয়েট করা অবস্থায় বাবা বিয়ে দেয়নিতার বাবা তকে বলেছিলেনআগে পড়াশুনা শেষ করো, তারপর ...
24/07/2022

সেদিন এক বোনের ঘটনা শুনলাম।

আন্ডার গ্রাজুয়েট করা অবস্থায় বাবা বিয়ে দেয়নি
তার বাবা তকে বলেছিলেন
আগে পড়াশুনা শেষ করো, তারপর অন্যকথা। বাবার কথামতো পোস্টগ্রাজুয়েট, পিএইচডি করলেন। ফাঁক দিয়ে একজন স্বাভাবিক তরুণীর মতোই বোনটির দীর্ঘশ্বাস দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে লাগলো।

সমস্যা হচ্ছে, এত উচ্চশিক্ষিতার জন্য উচ্চশিক্ষিত ছেলে পাওয়া খুবই কঠিন। বোনটা ভার্সিটির প্রফেসর হয়ে গেলেন। কলিগরা বিয়ের প্রস্তাব দিলে সেখানেও বাবা না করে দেন।

কোন ছেলের চেহারা তার ভালো লাগে না তো কোনো ছেলের টাকাপয়সা তার কাছে কম মনে হয়।

হয়তো মেয়ের জন্য পার্ফেক্ট ছেলে খুঁজতে গিয়ে তিনি ভুলে গিয়েছিলেন, পৃথিবীতে কেউই পার্ফেক্ট না। এমনকি তার মেয়েও না।

এর মধ্যে বহু নদীর জল বহু জায়গায় গড়াল। বোনের বয়সও ত্রিশ পেরিয়ে চল্লিশের দিকে এগোলো। প্রচণ্ড ডিপ্রেশনে ভুগে একসময় হাসপাতালে ভর্তি হলেন তিনি।

সামান্য অসুখই তীব্র আকার ধারণ করায় একসময় বোনটা মারা গেলেন। মৃত্যুর সামান্য আগে বাবাকে কাছে ডেকে বললেন, বাবা, বলুন আমিন।
বাবা বললেন, আমিন।
- আবার বলুন আমিন।
- আমিন।
- আরেকবার বলুন আমিন।
- আমিন।

বোনটা তারপর বুকে একরাশ ব্যাথা নিয়ে বললেন, "ওয়াল্লাহি! আল্লাহর কসম! আল্লাহ যেন আপনাকে আখিরাতে জান্নাতের আনন্দ থেকে বঞ্চিত করেন যেভাবে আপনি আমার যৌবনে আমাকে বিয়ের আনন্দ থেকে বঞ্চিত করেছেন।

ঘটনা টা শুনে আমি কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। নিজের অজান্তেই দুচোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে উঠলো

সাবধান! শ্রদ্ধেয় মা-বাবারা
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআ'লা মাজলুমের পক্ষে আছেন।

সংগ্রহীত পোস্ট

24/07/2022

সূরাঃ মুযাম্মিল [73:20]

إِنَّ رَبَّكَ يَعْلَمُ أَنَّكَ تَقُومُ أَدْنَىٰ مِن ثُلُثَىِ ٱلَّيْلِ وَنِصْفَهُۥ وَثُلُثَهُۥ وَطَآئِفَةٌ مِّنَ ٱلَّذِينَ مَعَكَ وَٱللَّهُ يُقَدِّرُ ٱلَّيْلَ وَٱلنَّهَارَ عَلِمَ أَن لَّن تُحْصُوهُ فَتَابَ عَلَيْكُمْ فَٱقْرَءُوا۟ مَا تَيَسَّرَ مِنَ ٱلْقُرْءَانِ عَلِمَ أَن سَيَكُونُ مِنكُم مَّرْضَىٰ وَءَاخَرُونَ يَضْرِبُونَ فِى ٱلْأَرْضِ يَبْتَغُونَ مِن فَضْلِ ٱللَّهِ وَءَاخَرُونَ يُقَٰتِلُونَ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ فَٱقْرَءُوا۟ مَا تَيَسَّرَ مِنْهُ وَأَقِيمُوا۟ ٱلصَّلَوٰةَ وَءَاتُوا۟ ٱلزَّكَوٰةَ وَأَقْرِضُوا۟ ٱللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا وَمَا تُقَدِّمُوا۟ لِأَنفُسِكُم مِّنْ خَيْرٍ تَجِدُوهُ عِندَ ٱللَّهِ هُوَ خَيْرًا وَأَعْظَمَ أَجْرًا وَٱسْتَغْفِرُوا۟ ٱللَّهَ إِنَّ ٱللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌۢ

ইন্না রাব্বাকা ইয়া‘লামুআন্নাকা তাকূমুআদনা- মিন ছু লুছাইল্লাইলি ওয়া নিসফাহূওয়া ছু লুছাহূওয়া তাইফাতুম মিনাল্লাযীনা মা‘আকা ওয়াল্লা-হু ইউকাদ্দিরুল্লাইলা ওয়ান্নাহা-রা ‘আলিমা আল্লান তুহসূহু ফাতা-বা ‘আলাইকুম ফাকরাঊ মা- তায়াছছারা মিনাল কুরআ-নি ‘আলিমা আন ছাইয়াকূনুমিনকুম মারদা- ওয়া আ-খারূনা ইয়াদরিবূনা ফিল আরদিইয়াবতাগূনা মিন ফাদলিল্লা-হি ওয়া আ- খারূনা ইউকাতিলূনা ফী ছাবীলিল্লা-হি ফাকরাঊ মা-তায়াছছারা মিনহু ওয়া আকীমুসসালা-তা ওয়া আ-তুঝঝাকা-তা ওয়া আকরিদূ ল্লা-হা কারদান হাছানাও ওয়ামা- তুকাদ্দিমূ লিআনফুছিকুম মিন খাইরিন তাজিদূ হু ‘ইনদাল্লা-হি হুওয়া খাইরাওঁ ওয়া আ‘জামা আজরাও ওয়াছতাগফিরুল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা গাফূরুর রাহীম।

আপনার পালনকর্তা জানেন, আপনি এবাদতের জন্যে দন্ডায়মান হন রাত্রির প্রায় দু’তৃতীয়াংশ, অর্ধাংশ ও তৃতীয়াংশ এবং আপনার সঙ্গীদের একটি দলও দন্ডায়মান হয়। আল্লাহ দিবা ও রাত্রি পরিমাপ করেন। তিনি জানেন, তোমরা এর পূর্ণ হিসাব রাখতে পার না। অতএব তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমা পরায়ন হয়েছেন। কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ, ততটুকু আবৃত্তি কর। তিনি জানেন তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ অসুস্থ হবে, কেউ কেউ আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধানে দেশে-বিদেশে যাবে এবং কেউ কেউ আল্লাহর পথে জেহাদে লিপ্ত হবে। কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ ততটুকু আবৃত্তি কর। তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ দাও। তোমরা নিজেদের জন্যে যা কিছু অগ্রে পাঠাবে, তা আল্লাহর কাছে উত্তম আকারে এবং পুরস্কার হিসেবে বর্ধিতরূপে পাবে। তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।
Thy Lord doth know that thou standest forth (to prayer) nigh two-thirds of the night, or half the night, or a third of the night, and so doth a party of those with thee. But Allah doth appoint night and day in due measure He knoweth that ye are unable to keep count thereof. So He hath turned to you (in mercy): read ye, therefore, of the Qur´an as much as may be easy for you. He knoweth that there may be (some) among you in ill-health; others travelling through the land, seeking of Allah´s bounty; yet others fighting in Allah´s Cause, read ye, therefore, as much of the Qur´an as may be easy (for you); and establish regular Prayer and give regular Charity; and loan to Allah a Beautiful Loan. And whatever good ye send forth for your souls ye shall find it in Allah´s Presence,- yea, better and greater, in Reward and seek ye the Grace of Allah: for Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful.

22/07/2022

⚠️🚫 সালাম দেওয়াতে এখনও সতর্ক হন!🚫⚠️

১.স্লামালাইকুম ❌
অর্থ : উটের নাড়িভুঁড়ি আপনার জন্য (আস্তাগফিরুল্লহ )

২.আসসালামালাইকুম ❌
অর্থ : আপনার মৃত্যু হোক ( আস্তাগফিরুল্লহ )

৩.স্লামালিকুম ❌
অর্থ :আপনার উপর গজব হোক (আস্তাগফিরুল্লহ )

সেলামালাইকুম ❌
•আসলা মালিকুম ❌
•> যার অর্থ শান্তির পরিবর্তে গজব, অশান্তি কিংবা শাস্তি কামনা করা হয় ।

আবার উত্তর দেয়ার সময়ও শোনা যায় ভুল শব্দের ব্যবহার,
•অলাইকুম সালাম ❌
••অলাইকুম আস-সালাম ❌
•আলিকুম সালাম ❌
•>যার উত্তরেও গজব ,অশান্তি কিংবা শাস্তি কামনা করা হয়

▪️ নাঊজুবিল্লাহি মিন জালিক!
আস্তাগফিরুল্লহ্ আ'জিম!
তাই, কখনোই এভাবে সালাম দিবেন না। অর্থ পরিবর্তন হয়ে যায়। সবসময় সালাম দিবেন এইভাবে :

▪️সালাম এর সঠিক উচ্চারণ হলো,
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَ
✅ আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহি, ওয়া
বারকাতুহ্।❤️

وَعَلَيْكُمُ السَّلَامُ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهُ
✅ ওয়া আলাইকুমুস-সালাম, ওয়া রহমাতুল্লহি, ওয়া বারকাতুহ্।❤️

Naseeha - নসিহা

26/06/2022

আমাদের ফিরে যেতে হবে আল্লাহর কাছে আমাদের জীবনের আসল হিসাব তো আল্লাহর কাছেই দিতে হবে,তাহলে কেনো আমরা দুনিয়ার মিছে মায়ায় পড়ে আছি!আমরা আল্লাহর গোলাম হয়তো এটাই ভুলে গেছি?না ভুলি নাই!তাহলে আমরা কেনো সালাত আদায় করিনা?কেনো আমরা দাঙ্গা হাঙ্গামায় জড়িত?

আল্লাহ বলেনঃ
সূরাঃ আল-বাকারা [2:11]

وَإِذَا قِيلَ لَهُمْ لَا تُفْسِدُوا۟ فِى ٱلْأَرْضِ قَالُوٓا۟ إِنَّمَا نَحْنُ مُصْلِحُونَ

আর যখন তাদেরকে বলা হয় যে, দুনিয়ার বুকে দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করো না, তখন তারা বলে, আমরা তো মীমাংসার পথ অবলম্বন করেছি।

13/06/2022

Address

Teknaf
Cox's Bazar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammad Sohel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mohammad Sohel:

Share