Nusrat Ahmed

Nusrat Ahmed সবাই ফলো দিয়ে ইনবক্সে আসুন আড্ডা দি ✅✅ https://www.facebook.com/Anubhuti497/

08/07/2025
এটাই বাস্তব
04/07/2025

এটাই বাস্তব

Bhagse re bhai abar
30/06/2025

Bhagse re bhai abar

প্রেম করছো নিজের ইচ্ছায়.!হোটেলে se'x করছো নিজের ইচ্ছায়।প্রেমিকের সাথে যখন,তখন ফোনে সে'ক্স করছো।সেটাও নিজের ইচ্ছায়।ডেট...
14/06/2025

প্রেম করছো নিজের ইচ্ছায়.!
হোটেলে se'x করছো নিজের ইচ্ছায়।প্রেমিকের সাথে যখন,তখন ফোনে সে'ক্স করছো।সেটাও নিজের ইচ্ছায়।ডেটে গেলে শরীরের,জায়গায় জায়গায় হাত দিতে দিচ্ছো নিজের ইচ্ছায় ।কাওকে জিজ্ঞেস কর নাই,,,,,কাজটা কি ঠিক না বেঠিক..? দিন শেষে প্রেমিক তোমাকে ছেঁকা দিয়ে চলে গেল,,,,,!!!এখন তোমার মাথায় বুদ্ধির উদয় হয়েছে,, এখন বলছো,,, পৃথিবীর সব ছেলেরাই খারাপ...!
"""""তুমি যে খারাপ ছেলেটাকে বেছে নিয়েছিলে,তা তো বলো না! তোমাদের তো এসব লুচ্চা ছেলেরাই পছন্দ,যারা লুতু পুতু কথা বলে মেয়ে পটাতে পারে,,,,,,কখনো কি বুঝার বা জানার চেস্টা করছো,,,,একজন ছেলের পার্সোনালিটি বলতে কি বুঝাই?? যে ছেলে তোমার পিছে পিছে ঘুরে, তোমাকে ইম্প্রেস করছে তার কি ভরসা, যে সে অন্য মেয়ের পিছে ঘুরবে না? কিন্তু না এসবের পর ও ,,তুমি যে নিজেই তার হাতে তোমার মূল্যবান সম্পদ তুলে দিয়ে, তার কাছে তোমাকে সস্তা করে দিয়েছো,, তা আর স্বীকার করবে না। ওই ছেলে নিশ্চিত বাহিরে বলে বেরাবে "ওই মেয়েটা ভালো না, আমিও করছি,,! এই কথা তো আর মিথ্যা না,,,,!!!
তাকে এই কথা বলার সুযোগ দিলো কে? তুমিই তো নাকি???এরপর পুরুষ জাতিকে গালি দিয়ে,,, বাবা-মা এখন যার সাথে বিয়ে দিবে,,,তাকেই বেচে নিয়ে চুপ থাকবে,,,!!! তোমার এই ব্যবহৃত শরীরকে, সতীত্বের মিথ্যা মোড়কে পেচিয়ে,,,, তাকে উপহার দিবে,,,,!!!!
হ্যা বাবা-মা যা করে সন্তানের ভালোর
জন্যেই করে...!

যে ছেলেটিকে বিয়ে করে জীবন কাটিয়ে দিবে সেও একটি পুরুষ।মেয়েদের কাছে আশা করবো সুধু সুন্দর প্লেবয় টাইপ ছেলেদের বয়ফ্রেন্ড না বাছাই করে,
বাবা-মার পছন্দে বিয়ে করবো এতে শান্তি হবে ..!

"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
এই লেখাটা হয়তো অনেকের কাছেই
ভালো লাগবে না,,,,,,,,,,,!!!!
→ দয়া করে ক্ষমা করবেন.... ।।

প্রত্যেক সন্তান তার বাবা-মাকে সুখী দেখতে চায় 🖤
02/06/2025

প্রত্যেক সন্তান তার বাবা-মাকে সুখী দেখতে চায় 🖤

 #পারিবারিক ভাবে বিয়ের গল্প  ভালোবাসারওর সাথে পারিবারিক ভাবেই বিয়েটা হয়েছিলো।বাসর রাতে ওর প্রথম প্রশ্ন ছিলো,কয়টা প্রে...
26/05/2025

#পারিবারিক ভাবে বিয়ের গল্প ভালোবাসার

ওর সাথে পারিবারিক ভাবেই বিয়েটা হয়েছিলো।
বাসর রাতে ওর প্রথম প্রশ্ন ছিলো,কয়টা প্রেম করছেন?
আমি ওর মুখের দিকে অনেকক্ষন তাকিয়ে ছিলাম।
আবার বলেছিলো,কয়টা প্রেম করছেন?
আমি বলেছিলাম একটাও না!
উওরটা শুনে অনেক খুশি হয়েছিলো।বলেছিল
এখন থেকে শুধু আমাকেই
ভালোবাসবেন,অন্য কোন মেয়ের দিকে তাকালে মেরে ফেলবো!
ও আমাকে কতটা ভালোবাসে বুঝছিলাম সেই দিন।যেদিন আমি ওর চাচাতো বোনের সাথে হেসে হেসে কথা কিছুক্ষন
বলছিলাম।
ও আমাকে জড়িযে ধরে সে কি কান্না!
আমাকে বলেছিলো, তোমাকে না বলেছি আর
কারো সাথে কথা বলবে
না।আমি মরে গেলে ইচ্ছেমত কথা বলো!
তখন আর নিষেধ করবো না!
ওর কাঁন্না দেখে আমি নিজেই কেঁদেছিলাম।
ও আমাকে বলেছিলো,আমি নাকি
বাবা হবো!
কথাটা শুনে যে কি খুশি
হয়েছিলাম বোঝাতে পারবো না!
ওকে কোলে করে সারা বাড়ি ঘুরেছিলাম।
ও আমাকে বলতো রান্না করার সময় ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে না থাকলে
নাকি ওর রান্না করতে ইচ্ছে করে না।
আমি ওর সব আবদার হাসি মুখে পুরন করতাম।
বড্ড ভালোবাসতাম ওকে।
এখনো বাসি।
ও আমাকে বলেছিলো,আমাকে জড়িয়ে ধরে না ঘুমালে নাকি ওর ঘুমই আসে না!
সারারাত জড়িযে ধরে থাকতো।
তাই কোথাও রাতে থাকতাম না যত রাতই
হোক বাসায় আসতাম!
ও যখন ৬ মাসের অন্তঃসন্তা তখন আমাকে বলেছিলো,আমাকে ছাড়া তোমার কেমন লাগবে গো?
আমি ওর কথা উওর দিতে পারি নি শুধু কেঁদেছিলাম!
ও আমাকে প্রায় বলতো,আমার যদি কিছু
হয়ে যায় তুমি আবার আরেক টা বিয়ে করো না যেন!
মরে গিয়েও তোমাকে অন্য কারও হতে দিবো না!
আমাকে ভুলে যেও না।
ওর কথা শুনে কাঁদতাম।
ঘুমানোর সময় আমাকে বলতো,আমাকে ছাড়া ঘুমানোর চেষ্টা করো?
বলা তো যায় না..........
আমি ওকে আরও জড়িয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরতাম!
একদিন ওর ব্যথা উঠলো! সাথে সাথে ওকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।
ও আমাকে বলেছিলো,আমার যদি
কিছু হয়ে যায় প্লিজ আমাকে ভুলে যেও না!
বড্ড ভালোবাসি তোমাকে।
কথাটা শুনে কান্না ধরে রাখতে পারি নি!
ওকে বলেছিলাম,কিছু
হবে না তোমার আমি তো আছি।
কিছু হতে দিবো না!
ও আমাকে বলেছিলো,
শেষ বারের মত একবার
বুকে নিবে?
কথাটা বলেই হাউ মাউ
করে কেঁদে দিছিলো!
আমিও কান্না ধরে রাখতে পারি নি।ও আমাকে ছেড়ে দিতে চাইছিলো না, জড়িয়ে ধরে কাঁদছিলো!
আমিও কাঁদছিলাম!
সবাই হা করে তাকিয়ে
ছিলো।
নিয়েছিলাম ওকে বুকে
কিন্তু এটাই যে শেষবার বুঝতে পারি নি।বুঝতে পারলে কখনোই ছেড়ে দিতাম না।ও আমাকে
বলছিলো,আমার সাথে তুমিও চলো আমার খুব ভয় করছে!
ডাক্তারকে কত বার
বলেছিলাম,আমিও ওর
পাশে থাকবো!
কিন্তু আমাকে যেতে দিলো না।
অপারেশন থিয়েটার থেকে একটা বাচ্চার কান্নার আওয়াজ শুনলাম।
বাচ্চাকে পেলাম,কিন্তু ওকে আর পেলাম না!
পাগলেন মত ওর কাছে
গেলাম,দেখলাম সাদা কাপড় দিয়ে ওকে ঢেকে রাখছে।
কাপড়টা সরাতেই অজ্ঞান হয়ে গেছিলাম!
জ্ঞান ফিরার পর দেখলাম ওকে খাটলিতে শুয়ে রাখছে।
ওর কাছে গেলাম।বলেছিলাম,এই কই যাও আমাকে ছেড়ে?
আমার রাতে ঘুম হয় না
তোমাকে ছাড়া জানো না?
তোমাকে না জড়িয়ে ঘুমালে আমার ঘুম হয় না
জানো না?
কেন চলে যাচ্ছো?
এই উঠো উঠো অনেক তো ঘুমালা আর কত ঘুমাবে?
আমার কথা মনে পড়েনি?
এই তুমি না বলেছিলে আমার চোখের জল তুমি সহ্য করতে পারো না!
এই দেখো আমি কাদছি,
এই উঠো,আরে উঠো না!
প্লিজ উঠো!
ও শুনলোই না আমার কথা ঘুমিয়ে থাকলো!
ওকে যখন নিয়ে যাচ্ছিলো আমি পাগলের মত আচরন করছিলাম।
তবুও উঠলো না!
চলে গেলো।
ও আমাকে বলতো যে দিন হারিয়ে যাবো সেই দিন বোঝবে কতটা ভালোবাসি
তোমাকে!
চলে গেলো,হারিয়ে গেলো!
১০ বছর ধরে তার স্মৃতি বুকে নিয়ে বেঁচে আছি।
ছোট্ট মেয়ে বুঝতে শিখেছে।আমাকে বলে
আব্বু আম্মুর জন্য আর কেঁদো না।তোমাকে
আর কাঁদতে দিবো না!
বলে চোখের পানি মুছে দেয়।আবার চোখ জলে ভরে উঠে,আবার মুছে দেয়।

 #প্রবাসি_মামার_বউ  পর্ব (৪)যাওয়ার সময় বলতে বলতে গেলো আরিয়ান তারাতারি গোসল শেরে নিচে খাবার টেবিলে আশো।  আমি ও তারাতারি ক...
26/05/2025

#প্রবাসি_মামার_বউ
পর্ব (৪)
যাওয়ার সময় বলতে বলতে গেলো আরিয়ান তারাতারি গোসল শেরে নিচে খাবার টেবিলে আশো। আমি ও তারাতারি করে.গোসল করে। ফ্রেশ হয়ে নিচে চলে গেলাম। ওমা এখানে দেখে মামী আর নানী আগে থেকেই নিচে খাবার টেবিলে বসে আছে।

গলা ঝাঁকিয়ে বললাম তোমরা কি আমার জন্য অপেক্ষা করতেছ। করবাই তো কারণ আমি হলাম ইমপোর্টেন্ট মানুষ। আমাকে নিয়ে অপেক্ষা করবে না তো কার জন্য অপেক্ষা করবে।

মামী : হইছে আরিয়ান আর ডায়লগ মারতে হবে না। এবার তাড়াতাড়ি খেতে আসো। তা না হলে আমার থেকে খারাপ কেউ হবে না। আমাদের দুজনের এরকম কথাবার্তা শুনে নানু পুরাই চুপসে গেলো!!!

বেচারই মুরুব্বী মানুষ আর কি করবে বলেন??

খাবার খেতে খেতে মামীর দিকে হঠাৎ করে চোখ পরলো, দেকলাম নীল শাড়ি পড়ে। ঠোটে লিপিস্টিক দিয়ে, কপালে টিপ দিয়ে, চোখে কাজল মেখে, হাতে নানান রঙ্গের চুরি, বাহ আমি কী স্বপ্ন দেখছি নাকি বাস্তবে। মামিকে বলেই দিলাম,! এত সুন্দর করে সেজে আছো কেউ কি বাসায় আসবে, নাকি কোথাও বেড়াতে যাবে. ।
মামী আমার এক গাল হেসে বললো আরিয়ান তুমি কিন্তু দুষ্ট হয়ে গেছো। সত্যি কথা বলছি তো এই কারণে দুষ্টামি মনে করছো।

হইছে হইছে আর বলতে হবে না?? মনে মনে ভাবলাম হয়তো নানুর সামনে এই ধরনের কথাগুলো বলা ঠিক হয় নাই। তাই হয়তো আমি একটু লজ্জা পাইছি?

নানু ভাই হঠাৎ করে বলে উঠলো, আরিয়ান এখন কি তুমি কোথাও যাবে। আসলে আমার ওষুধ শেষ হয়ে গেছে। সন্ধ্যার আগে, ওষুধ নিয়ে এসো তো। বৌমা আলমারি থেকে আরিয়ানকে ওষুধ আনার জন্য টাকা দিয়ে দিও।

ওকে আম্মা??

বিকালে বেলা মামীর রুমে উঁকি দিলাম। মামি হয়তো মামার সাথে মোবাইলে গল্প করতেছে। নানুর রুমে গিয়ে দেখলাম নানু ঘুমাচ্ছে। আমি আর কি করবো গান গাইতে গাইতে ছাদের উপরে চলে গেলাম, ছাদে, বিকেলে মনোরম দৃশ্য দেখতে লাগলাম। লেখা পেইজ............... Sopno chaya99%. .............
এরই মধ্যে তাদের এক কোণে চোখ পরলো। দেখলাম রশিতে মামীর কাপড় ঝুলছে। আমি তো দেখে পুরাই অবাক। আস্তে করে কাপড়ের কাছে গেলাম, এবং দুচোখ ভরে কাপড় গুলো দেখতে লাগলাম।

আহ্ কী সুন্দর??
আসলে আমার এই ছাদের কর্মকর্তগুলা মানি পিছন থেকে সবকিছু দেখছে। বাট কিছু বলছে না। আরে আরিয়ান এই বিকালে ছাঁদে কী করো। একটু পর তো সন্ধানে আসবে।

হুম মামী ঠিকি বলছো। তবে মামী একটা কথা বলার ছিলো!!

হুম বলো __ আজকে তোমাকে শাড়িতে খুব সুন্দরী লাগছে, তাই নাকি, হুম। তাহলে আমার এখন কী করতে হবে।

না কিছু না।

আর মামী শুনো, আমি কিন্তু সামনের শুক্রবার বাড়িতে চলে যাবো, ও আচ্ছা তাহলে আমার একটা কাজ করে দিবি?
কী?
আসলে আমার দরকারি কিছু জিনিস লাগতো। একটু এনে দিতে পারবি।

সমস্যা নাই বলো কি কি আনতে হবে?
হুম বলছি??

রাতের বেলা খাওয়া-দাওয়া শেষ করে রুমে আসিও। তার পর সব কিছু বলবো।

আচ্ছা?

রাতে খাবার খাওয়া শেষ, আমি কিছুক্ষণ জন্য নিজের রুমে গেলাম। কাজ শেরে, এইবার মামীর রুমের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। কাছে যেতেই দেখলাম মামীর রুম এখনো খোলাই আছে। আর দেখতে পেলাম মামি কি যেন একটা বই সৌফায় বসে পড়ছে। আমি গিয়ে খাটের উপরে বসলাম। এবং দেখলাম মামি ঘুমানোর জন্য সমস্ত প্রস্তুতি নিয়ে বসে আছে। এখনকার সময় 99% মেয়েরা রাতে ঘুমানোর সময় গেঞ্জি পরে ঘুমায়।
একটা সাদা গেঞ্জি পরা এবং চুল গুলা এলোমেলো।

আমি স্বাভাবিকভাবেই মামীকে বললাম মামী কেন ডেকেছিল, রাতের বেলা তাড়াতাড়ি বলো। গুমাতে হবে??

হুম বলছি, এতো তারা কিসের আরিয়ান, না-__ ইয়ে____ মানি?

কী মানি মানি করছো। কিছু না ? এরই মধ্যে হঠাৎ করে বিদ্যুৎ চলে গেলো।এখনকার সময় অনেকের ঘরেই আইপিএস বা সাজার লাইট এসব কিছু থাকে। লেখাপেইজ sopnochaya99% মামি সঙ্গে সঙ্গে চার্জার লাইট জালিয়ে দিলো। এবং রুমের জানালা খোলা থাকায় জানালা দিয়ে ঠান্ডা হাওয়া বইতে লাগলো । আমি বেশ বুঝতে পারলাম মনে হয় রাতের বেলা বৃষ্টি হবে।

মামী বৃষ্টি হবে মনে হয়, আকাশের অবস্থা তেমন ভালো নয়। এবং মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ চমকাতে শুরু করলো। আরিয়ান শোনো আমার খুব ভয় লাগছে। তুমি তাড়াতাড়ি করে জানালা এবং দরজা বন্ধ করে দাও।

আমি সব কিছু মামীর কথা মতো করছি? এরপর বলতে লাগলো আরিয়ান তোমার ভয় করছে না । কেনো?

আমি ছেলে মানুষ, আর ছেলেমানুষ কখনো ভয় পায় না। এরই মধ্যে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল, বাইরে বৃষ্টি পড়ার শব্দ, ভিতর থেকে বেশ শুনতে পাচ্ছি। মামী শুনো একটা কথা বলি,
হুম বল।
তোমার বৃষ্টি তে ভিজতে কেমন লাগে, খুব ভালো। কিন্তু এখন এই কথা কেনো? আরিয়ান।

না আসলে, তোমার কথা বলা শেষ হলে, আমি ছাদে যাবো।
মামী এতো রাতে,
হুম? কেনো? বৃষ্টিতে ভিজতে। পাগল হইছো আরিয়ান। রাতের বেলা কেউ ছাঁদে যায়। তাও এই বৃষ্টির মধ্যে। হুম আমি যাবো?

আরিয়ানের এমন কৌতুহল দেখে আমারও ভিতরে লোভ জাগলো। সত্যি কী আরিয়ান তুমি ছাঁদে বৃষ্টিতে ভিজবে।

হুম?

তাহলে আমি যাবো। আর বৃষ্টিতে ভিজবো।

কী তুমি। হুম আমি। কেনো তোমার কেনো সমস্যা হবে।
না তাহলে তো ভালোই হবে।
কিন্তু একটা সমস্যা আছে। কী সেটা। গেঞ্জি পড়ে?

আরে সমস্যা নাই, রাতে কেউ কিছু বুজতে পারবে না।
আর নানু তো এখন গুমে। হুম ঠিক বলছো চলো তাহলে,, হুম,,, চলো ,,,,,,,,???

চলবে..?
#এই গল্পের পাঠক কতোজন আমি দেখতে চাই সবাই গল্প পড়ে লাইক দিয়ে সাড়া দিন🌸🖤

24/05/2025

সবাই কেমন আছেন

প্রবাসী_মামার_বউ #পর্ব_২আরিয়ান বললো মামি আমি বুঝতে পারেনি আসলে খুবই দুঃখিত তুমি এই সময় রুমে চলে আসবে। আমি লজ্জায় একাকা...
23/05/2025

প্রবাসী_মামার_বউ
#পর্ব_২

আরিয়ান বললো মামি আমি বুঝতে পারেনি আসলে খুবই দুঃখিত তুমি এই সময় রুমে চলে আসবে। আমি লজ্জায় একাকার হয়ে গেলাম।
মামি আমার সম্পূর্ণ উ*লঙ্গ অবস্থায় দেখে একবারে হা করে চেয়ে আছে আমার দিকে মামি একটা কথাই বলল আমার আরিয়ান কত বড় হয়ে গিয়েছে।

আরিয়ান তাড়াহুড়ো করে পাশে একটা লুঙ্গি ছিল সেটা পড়ে নিল। তখন মামীকে বলল মামী কিছু বলবা?
মামি তখন বলল খাবার দিয়েছি ডাইনিং টেবিলে খেতে আয়।
আরিয়ান তখন বলল মামী আমি তো কিছুক্ষণ আগে খেয়ে এলাম।
আবার কি খাবার দিয়েছো?
মামি বলল তোর নানি তোর জন্য পায়েস রান্না করেছে।
তোর অনেক ফেভারিট খাবারই পায়েস সেই জন্য তোর নানী নিজ হাতে রান্না করেছে।

তোর নানি খাবার টেবিলে অপেক্ষা করতেছি তুই দ্রুত চলে আয়।

আমি কিছুক্ষণ পরে খাবার টেবিলে গেলাম। নানী আমাকে বলল তোর এতক্ষণ লাগে রুম থেকে আসতে।

নানীকে বললাম আমি একটু কাপুড় চেঞ্জ করছিলাম একটু ফ্রেশ হয়ে নিলাম।

নানী তো যাই হোক তোর আম্মু কেমন আছে আরিয়ান?
আরিয়ান তখন বলল হ্যাঁ নানি আম্মু ভালো আছে এবং বাবা ও ভালো আছে।

খাবার খাওয়ার সময় তখনই মামা কল করলো এর আগে আর মায়ের সাথে কথা বলেছিল মামা।
আমি এখানে আসবো মামা জানে।
কল করে মামা আমাকে বলল আরিয়ান তুই কেমন আছোস।
আমি তখন বললাম জি মামা আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি।
মামা তুমি কেমন আছো?
মামা ও আমাকে বলল হ্যাঁ বাবা আমি ভালো আছি।
মামা আমাকে বলল আরিয়ান তুই এখন যথেষ্ট ম্যাচুয়েট এখন তোর ভালো-মন্দ বুঝার ক্ষমতা আছে।
বাড়িতে তোর নানি এবং তোর মামী থাকে।
এখন থেকে বাইরের বাজারের যে কোন কাজগুলো তো একটু সামলে নিস্ বাবা।
আরিয়ান তখন বলল হ্যাঁ মামা তোমার কোন টেনশন করা লাগবে না আমি যেহেতু এখানে আসছি।

সবকিছু দেখে রাখবো ইনশাআল্লাহ।

এই বলে মামা ফোন কেটে দিল। এবার নানি গল্প করা শুরু করলো আমার সাথে অনেক।
এর সাথে মামী ও আমাদের সাথে আছে।
আমি অনেক লজ্জা পেয়েছি মামী আমার এই অবস্থা দেখার কারণে। মামী আমাকে দেখে একটু কেমন করে হাসছে আমি কিছুটা বুঝতে পারলাম।

মামী তখনই নানীকে বললেন আমাদের আরিয়ান অনেক বড় হয়ে গেছে সেটা হয়তোবা আমরা জানতাম না আমাদের বাড়িতে না আসলে।
নানী তখন মামীকে বললেন, বড় তো হবেই যেহেতু এখন বড় ক্লাসে পড়াশোনা করছে আমাদের আরিয়ান।

অনেকক্ষণ গল্প করার পরে আমি আমার রুমে চলে আসলাম। এবং নানি এবং মামী সবার রুমে চলে গেলেন।

রুমে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরে আমার আম্মু আমাকে কল দিয়ে বলল?

আরিয়ান সবকিছু ঠিক আছে তো?
আরিয়ান তখন বলল হ্যাঁ আম্মু সবকিছু ঠিক আছে,
তোর ওখান থেকে কলেজ কতদূর?
আরিয়ান তখন বলল আম্মু বেশি দূর না।
আম্মু বললেন আচ্ছা বাবা সমস্যা নেই ঠিকভাবে লেখাপড়া করবি আর তোর নানি এবং মামীকে খেয়াল রাখবি।

আরিয়ান তখন আম্মুকে বললেন তোমার এই নিয়ে টেনশন করতে হবে না আমি ভালো আছি এবং না নিয়ে এবং মামীকে ঠিকভাবে দেখে রাখবো।

আরিয়ান- সে তো অনেকক্ষণ জার্নি করার পরে বাড়িতে এসেছি একটু ঘুমানোর প্রয়োজন।
যাক একটু ঘুমিয়ে নিলাম।

ঘুম থেকে উঠে দেখি মোবাইলে বেজে গেছে রাত ৯ টা।
এরই মধ্যে আমার রুমে মামী হাজির। ওই এতক্ষণ কিসের জন্য ঘুমাচ্ছিস?
আমি বললাম মামী এত জার্নি করি নাই তো। এইজন্য একটু চোখটা লেগে গেছে।

মামি তখন বলল ঠিক আছে ফ্রেশ হয়ে নে ডাইনিং টেবিলে খাবার দিয়েছি তোর নানি তোর জন্য অপেক্ষা করছে।
আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে মামী আমি এখনই রেডি হচ্ছি।

মামী আচ্ছা আমি তো রুমে আছি তুই ফ্রেশ হইয়ে নে।
আচ্ছা ঠিক আছে মামী তুমি বসো আমি ফ্রেশ হয়ে আসছি।

আমি ওয়াশরুমে যাইয়া কিভাবে পানির ট্যাবটা ছাড়বো সেটা হয়তো আমি জানিনা।
মামী কে ওয়াশরুমে ডাকলাম।

মামি ও আমার ডাকে দ্রুত চলে আসলো। এসে বলল কি হয়েছে আরিয়ান?
দেখো না আমি আমি পানি ছাড়বো কিভাবে অন করব সেটা বুঝতে পারছি না।

আমার পরনে ছিল একটা টাওয়াল। মামি কিভাবে যেন তাকিয়ে আছে আমার দিকে। পানি ছেড়ে দিয়ে দিল তখনি আমার টাওয়াল টা আবার খুলে গেল।
টাওয়াল টা যখনই খুলে গেল মামী তখনই আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো আমাদের আরিয়ান অনেক বড় হয়ে গিয়েছে।
মামী ওয়াশরুম থেকে দ্রুত চলে গেলেন। এবং আমাকে বললেন দ্রুত কাজ ছেড়ে খাবার টেবিলে আয়।

আমি বললাম আচ্ছা মামী তুমি যাও আমি আসছি।

আরিয়ান তখন ভাবতে লাগলো আমি একটা জিনিস বুঝতে পারছি না।
কেন বারবার মামী আসলে আমার কাপড়-চোপড় এমন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে।

আমার সাথে এ কি হতে যাচ্ছে।
মামি অলরেডি দুইবার আমার উল**ঙ্গ অবস্থায় দেখে ফেলেছে।
এটা অনেক ভাবতে লাগলাম এরই মধ্যে আবার জোরে ডাকতে লাগলেন মামী।
আরিয়ান তোর কি এখনো হয় নাই তোর নানি তোর জন্য অপেক্ষা করছে?
আরিয়ান তখন বলল এইতো মামি চলে আসছি আমি।
আবার একসাথে খাবার শেষ করলাম এবং আমার রুমে চলে আসলাম ।

আরিয়ান-আমি আমার রুমে এসে মোবাইল একটু ফেসবুক টিপছি।
তখন ঠিক রাত ১১ টা বাজে।

মামী আমার রুমে এসে ডাক দিয়ে বললো?

আরিয়ান তোমার পদ্ধতি কোন কিছু লাগে কোন লজ্জা পাবে না আমাকে বলবা।

আমিও মামীকে বললাম আচ্ছা ঠিক আছে মামী আমার যদি কিছু প্রয়োজন হয় তাহলে তোমাকে ডাক দেবো।
তারপর মামি আমাকে বলল কি করছো আরিয়ান?
আরিয়ান তখন বলল মামী একটু ফেসবুক দেখছি।

মামি তখন বলল আমার ফেসবুকে তুমি এড আছো?
আরিয়ান তখন বলল কই না তো মামী তোমার ফেসবুক আছে?
কি বলো আরিয়ান তুমি আমার ফেসবুক আছে তুমি জানো না?
নাতো মামি আমি তো জানি না তোমার ফেসবুক আছে?

আচ্ছা তোমার ফোন দাও আমার ফেসবুকে আমি এড করে নিচ্ছি?
আরিয়ান তার ফোনটা দিয়ে দিল.?

মামি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাইল আরিয়ান একসেপ্ট করে নিলাম।

মামির ফেসবুকে যে ছবি দেখছি ওমা টসটসে একদম ২৫ বছরের যুবতী।
আমি তখন বললাম আমি মামি তোমার এত সুন্দর ছবি পোস্ট করছো?
আর বলো না আরিয়ান আমি তো ফেসবুক চালাতে চাইছিলাম না।
তোমার মামা আমাকে জোর করে বলে ফেসবুক চালায় সমস্যা নাই।

যখন ভালো লাগে না আমি ও একটু ফেসবুক চালাই।

এই বলে দুজনে অনেকক্ষণ আড্ডা দিলাম। আড্ডা দেওয়ার পরে মামি দেখছি হঠাৎ করে বেডে শুয়ে পড়লেন?

আরিয়ান তখন মামীকে বললেন মামি তুমি কি ঠিক আছো?

মামি তখন বললেন আরিয়ান আমার একটু কেমন ঘাড় ব্য*থা করছে।

আরিয়ান তখন বলল মামী আমি কি ডক্টর খবর দেবো?

আরে বোকা ছেলে না ডাক্তার লাগবে না
তুমি এক কাজ করো আমার একটু ঘাড়টা মা*লিশ করে দাও ওখানের ম*লমটা নিয়ে আরিয়ান আচ্ছা মামী আমি মলমটা নিয়ে তোমাকে একটা মালিশ করে দিচ্ছি।
ম*লমটা নিয়ে মা*লিশ করতে করতে মামী কেমন যেন হয়ে উঠছে!

Address

Cox's Bazar

Telephone

+8801758901802

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nusrat Ahmed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share