COX'S 24-কক্স'স ২৪

COX'S 24-কক্স'স ২৪ সত্যের সন্ধানে নির্ভীক

বিএনপি আগামীতে যদি ক্ষমতায় গিয়ে আওয়ামীলীগের মতো কাজ করলে ১৫ দিনও টিকবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির ...
09/08/2025

বিএনপি আগামীতে যদি ক্ষমতায় গিয়ে আওয়ামীলীগের মতো কাজ করলে ১৫ দিনও টিকবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ।

শনিবার দুপুরে খুলনায় ‘৭১–এর মহান মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় শহীদ জিয়া’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

09/08/2025

মহেশখালীতে পাহাড় কেটে তৈরি হচ্ছে বহুতল ভবন। বনবিভাগের নীরবতা রহস্যজনক বলে জানা গেছে।

09/08/2025

ভিডিও বার্তার মাধ্যমে প্রবাসীর জায়গা দখল ও প্রাণনাশের হুমকি
*************
সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে প্রবাসী সেকান্দর আলীর জায়গা দখলে নেওয়ার চেষ্টা।
**********************
ধলঘাটা সাপমারার ডেইল রৌশন আলীর পুত্র গিয়াস উদ্দিন ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে নুর আহমদের পুত্র প্রবাসী সেকান্দর আলীর কক্সবাজার সাহিত্যিকা পল্লী এলাকায় ২ কানি ৫০ হরা জায়গা ক্রয়করে উক্ত জায়গার উপর বাড়িঘর ও জায়গার ৪ দিকে বাউন্ডারি দিয়ে সংরক্ষিত করে রাখা জায়গার লোভ সামলাতে না পেরে হঠাৎ সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন কিছু ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে জোরপু্র্বক জায়গাটি দখলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।

এ ব্যাপারে ভোক্তভোগী সেকান্দর আলী জানান, গিয়াস উদ্দিন আমার আপন ভাই নয় তার বাপ আরেক জন কিন্তু আমরা দুইজনের মা একজন। আমি দীর্ঘ দিন ধরে স্ব-পরিবারে বিদেশে থাকি আমি যখন কক্সবাজার সাহিত্যিকা পল্লী থেকে ২ কানি ৫০ হরা জায়গা ক্রয় করার জন্য মনস্হ করলাম তখন আমি জায়গাটি ক্রয়ের জন্য সব টাকা পয়সা আমার মায়ের কাছে পাঠিয়েছি। জায়গা ক্রয় করার জন্য টাকা পাঠিয়েছি ২ কানি ৫০ হরা কিন্তু আমি জায়গা বুঝিয়ে পেয়েছি পাহাড় ও সমতল সহ ৪৪ শতক (১৩২ হরা) এর মধ্যেও আমার মা চলচাতুরী করে তার আগের স্বামী রৌশন আলীর সাথে গোপন আতাঁত করে কুটকৌশলে আমার টাকায় ক্রয়কৃত জায়গার কাগজপত্রে গিয়াস উদ্দিনের নাম ঢুকিয়ে দিয়েছে। অথচ এই বিষয়টি আমাকে জানায়নি আমার কাছে গোপন রেখেছে। পরবর্তীতে আমি যখন আমার ক্রয়কৃত জায়গায় বাড়িঘর ও জায়গার চারপাশে বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে সংরক্ষিত করে রেখেছি। এই মুহুর্তে সেই জায়গার লোভ সামলাতে না পেরে গিয়াস উদ্দিন কিছু ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে আমার বাড়িঘর ও জায়গাটি জোরপু্র্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

আমি কক্সবাজার সাহিত্যিকা পল্লীতে যখন জায়গা ক্রয় করতেছিলাম তখন গিয়াস উদ্দিনের কোন টাকা পয়সা ছিলনা, আমার টাকা দিয়ে থাকে লেখাপড়া করিয়েছি, তার বিবাহ শাদী করিয়েছি, তার সাংসারিক খরচ চালিয়েছি। আর আমার টাকায় গিয়াস উদ্দিনের মা-বাবাকে হজ্ব করিয়েছি। গিয়াস উদ্দিন বর্তমানে যে ধলঘাটায় ঠিকা কেন্দ্রে চাকুরি করে তাও আমি নিজে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে চাকুরি নিয়ে দিয়েছি।
গিয়াস উদ্দিন একজন দূর্ণীতিবাজ ও সন্ত্রাসী কক্সবাজার এলও অফিস থেকে আমার প্রাপ্ত টাকা ৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা উত্তোলন করেছে। সেই টাকা গিয়াস উদ্দিন আমাকে বুঝিয়ে না দিয়ে আমার সাথে প্রতারনা করে আমাকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা একটি চেক দিয়েছে, সেই প্রদত্ত চেক নিয়ে ব্যাংকে গিয়ে দেখি গিয়াস উদ্দিন ব্যাংকের একাউন্টে এক টাকা ও রাখেনি আমাকে ভুয়াঁ চেক দিয়ে প্রতারনা করেছে। সেই প্রতারনার বিষয় নিয়ে প্রতারক গিয়াস উদ্দিনের বিরোদ্ধে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। প্রতারক ও সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন আমার ৬০ লক্ষ টাকা মুল্যের ১২ হাজার মন লবন আত্নসাৎ করেছে। অথচ আমি এই ১২ হাজার মন লবন নিয়েছিলাম-মজিদের কাছ থেকে ৫ হাজার মন, মুজিব কোম্পানির কাছ থেকে ৫ হাজার মন নুরুল হকের কাছ থেকে আড়াই হাজার মন ও নজির আহমদের কাছ থেকে আড়াই হাজার মন সর্বমোট ১২ হাজার মন লবন ক্রয় করেছি। তখন আমি প্রতিমন লবন ক্রয় করে ছিলাম ১ শত টাকা করে সেই লবন প্রতিমনে ৭ শত টাকা বিক্রি করে প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা মত আত্নসাৎ করেছে। আর আমার নিজস্ব যেই জায়গা অন্য লোকদেরকে বন্ধক দিয়েছি, সেই বন্ধকী জায়গা চাষাদের কাছ থেকে সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন কেড়ে নিয়ে আবার সে অন্যজনকে বন্ধক দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। আমার সমস্ত জায়গা জমির লাগিয়তের টাকা সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন জোরপু্র্বক আত্নসাৎ করে খেয়ে ফেলতেছে, আমার জায়গা জমি সহ সবকিছু লুটপাট করে খেয়ে ফেলতেছে এবং আমি মসজিদে যেই জায়গা ওয়াকফ্ করে দিয়েছি সেই জায়গা পযর্ন্ত জোরপু্র্বক দখল করে নিয়ে নিজে ভোগ করতেছে। বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্হানরত আমার মেয়ে অত্যন্ত ভয়ভীতির মধ্যে আছে যেই কোন মুহুর্তে সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন আমার মেয়ে ও তার সন্তানাদির উপর হামলা করতে পারে খুন, গুম অপহরণ ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রাণী করতে পারে।
এই চিহ্নিত সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন তার নিজের ভাই আব্দু শুক্কুরের বসতঘরের জায়গা জোরপু্র্বক কেড়েঁ নিয়ে নিজের নামে কবলা করে ফেলেছে। বর্তমানে আব্দু শুক্কুর পাগলের মত হয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তার মাথা গোছানোঁর কোন ঠাঁই নাই।
বর্তমানে গিয়াস উদ্দিন ভিডিও বার্তা সহ বিভিন্ন মাধ্যমে আমাকে ও আমার পরিবারের লোকজনকে বিভিন্নভাবে হুমকি দমকি দিচ্ছে। এবং ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে আমার জায়গাটি জোরপু্র্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অথচ আমার জায়গার মালিক হিসেবে সব ডকুমেন্টপত্র আমার কাছে আছে, জায়গার ক্রয়কৃত কাগজপত্র, জায়গায় আমার নামে সরকারী কর ট্যাক্স, উক্ত জায়গার উপর নির্মিত বাড়িতে প্রদত্ত বিদ্যুত লাইনের মিটার আমার নামে। এরপরেও গিয়াস উদ্দিন কিছু ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে আমার বাড়িঘর ও জায়গাটি জোরপু্র্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এমতাবস্থায় আমি প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করছি। আমি একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা আমি নিরুপায় আমার ঘরবাড়ি, জায়গা ও পরিবারের যদি কোন ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত হই দায়ভার সরকারকে নিতে হবে।

বিষয়টি সত্যতা জানার জন্য কথা বলা হয়েছে স্হানীয় প্রত্যক্ষদর্শীদের সাথে।

প্রত্যক্ষদর্শী কুতুব উদ্দিন জানান, আমরা শুনেছি জায়গাটি প্রবাসী সেকান্দর আলী ক্রয় করেছে, গিয়াস উদ্দিন দেখভাল করত, এখন শুনতেছি গিয়াস উদ্দিন জায়গা পাইবে মর্মে প্রবাসী সেকান্দরের জায়গা ও বাড়িঘর ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে জোরপু্র্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

প্রত্যক্ষদর্শী সাপমারার ডেইল মাদ্রাসার অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক মাওলানা আবু ছাদেক জানান, দুই জনই আমার আত্নীয়স্বজন আমরা শুনেছি জায়গাটি সেকান্দর আলী ক্রয় করেছিল, তৎ সময় গিয়াস উদ্দিনের কোন টাকা পয়সা ছিল না, গিয়াস উদ্দিন হচ্ছে রৌশন আলীর পুত্র আর সেকান্দর আলী হচ্ছে নুর আহমদের পুত্র কিন্তু তারা দুইজনের মা একজন। সেই সুত্রধরে সেকান্দর আলী তার ক্রয়কৃত জায়গাটি দেখভাল করার দায়িত্ব দিয়েছিল গিয়াস উদ্দিনকে আমরা এতটুকুই জানি।
।। COX'S 24 চ্যানেল ।।

ধলঘাটার গিয়াস উদ্দিন ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে প্রবাসী সেকান্দর আলীর জায়গা দখলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে*****************...
08/08/2025

ধলঘাটার গিয়াস উদ্দিন ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে প্রবাসী সেকান্দর আলীর জায়গা দখলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে
**********************
ধলঘাটা সাপমারার ডেইল রৌশন আলীর পুত্র গিয়াস উদ্দিন ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে নুর আহমদের পুত্র প্রবাসী সেকান্দর আলীর কক্সবাজার সাহিত্যিকা পল্লী এলাকায় ২ কানি ৫০ হরা জায়গা ক্রয়করে উক্ত জায়গার উপর বাড়িঘর ও জায়গার ৪ দিকে বাউন্ডারি দিয়ে সংরক্ষিত করে রাখা জায়গার লোভ সামলাতে না পেরে হঠাৎ সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন কিছু ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে জোরপু্র্বক জায়গাটি দখলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।

এ ব্যাপারে ভোক্তভোগী সেকান্দর আলী জানান, গিয়াস উদ্দিন আমার আপন ভাই নয় তার বাপ আরেক জন কিন্তু আমরা দুইজনের মা একজন। আমি দীর্ঘ দিন ধরে স্ব-পরিবারে বিদেশে থাকি আমি যখন কক্সবাজার সাহিত্যিকা পল্লী থেকে ২ কানি ৫০ হরা জায়গা ক্রয় করার জন্য মনস্হ করলাম তখন আমি জায়গাটি ক্রয়ের জন্য সব টাকা পয়সা আমার মায়ের কাছে পাঠিয়েছি। জায়গা ক্রয় করার জন্য টাকা পাঠিয়েছি ২ কানি ৫০ হরা কিন্তু আমি জায়গা বুঝিয়ে পেয়েছি পাহাড় ও সমতল সহ ৪৪ শতক (১৩২ হরা) এর মধ্যেও আমার মা চলচাতুরী করে তার আগের স্বামী রৌশন আলীর সাথে গোপন আতাঁত করে কুটকৌশলে আমার টাকায় ক্রয়কৃত জায়গার কাগজপত্রে গিয়াস উদ্দিনের নাম ঢুকিয়ে দিয়েছে। অথচ এই বিষয়টি আমাকে জানায়নি আমার কাছে গোপন রেখেছে। পরবর্তীতে আমি যখন আমার ক্রয়কৃত জায়গায় বাড়িঘর ও জায়গার চারপাশে বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে সংরক্ষিত করে রেখেছি। এই মুহুর্তে সেই জায়গার লোভ সামলাতে না পেরে গিয়াস উদ্দিন কিছু ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে আমার বাড়িঘর ও জায়গাটি জোরপু্র্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

আমি কক্সবাজার সাহিত্যিকা পল্লীতে যখন জায়গা ক্রয় করতেছিলাম তখন গিয়াস উদ্দিনের কোন টাকা পয়সা ছিলনা, আমার টাকা দিয়ে থাকে লেখাপড়া করিয়েছি, তার বিবাহ শাদী করিয়েছি, তার সাংসারিক খরচ চালিয়েছি। আর আমার টাকায় গিয়াস উদ্দিনের মা-বাবাকে হজ্ব করিয়েছি। গিয়াস উদ্দিন বর্তমানে যে ধলঘাটায় ঠিকা কেন্দ্রে চাকুরি করে তাও আমি নিজে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে চাকুরি নিয়ে দিয়েছি।
গিয়াস উদ্দিন একজন দূর্ণীতিবাজ ও সন্ত্রাসী কক্সবাজার এলও অফিস থেকে আমার প্রাপ্ত টাকা ৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা উত্তোলন করেছে। সেই টাকা গিয়াস উদ্দিন আমাকে বুঝিয়ে না দিয়ে আমার সাথে প্রতারনা করে আমাকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা একটি চেক দিয়েছে, সেই প্রদত্ত চেক নিয়ে ব্যাংকে গিয়ে দেখি গিয়াস উদ্দিন ব্যাংকের একাউন্টে এক টাকা ও রাখেনি আমাকে ভুয়াঁ চেক দিয়ে প্রতারনা করেছে। সেই প্রতারনার বিষয় নিয়ে প্রতারক গিয়াস উদ্দিনের বিরোদ্ধে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। প্রতারক ও সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন আমার ৬০ লক্ষ টাকা মুল্যের ১২ হাজার মন লবন আত্নসাৎ করেছে। অথচ আমি এই ১২ হাজার মন লবন নিয়েছিলাম-মজিদের কাছ থেকে ৫ হাজার মন, মুজিব কোম্পানির কাছ থেকে ৫ হাজার মন নুরুল হকের কাছ থেকে আড়াই হাজার মন ও নজির আহমদের কাছ থেকে আড়াই হাজার মন সর্বমোট ১২ হাজার মন লবন ক্রয় করেছি। তখন আমি প্রতিমন লবন ক্রয় করে ছিলাম ১ শত টাকা করে সেই লবন প্রতিমনে ৭ শত টাকা বিক্রি করে প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা মত আত্নসাৎ করেছে। আর আমার নিজস্ব যেই জায়গা অন্য লোকদেরকে বন্ধক দিয়েছি, সেই বন্ধকী জায়গা চাষাদের কাছ থেকে সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন কেড়ে নিয়ে আবার সে অন্যজনকে বন্ধক দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। আমার সমস্ত জায়গা জমির লাগিয়তের টাকা সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন জোরপু্র্বক আত্নসাৎ করে খেয়ে ফেলতেছে, আমার জায়গা জমি সহ সবকিছু লুটপাট করে খেয়ে ফেলতেছে এবং আমি মসজিদে যেই জায়গা ওয়াকফ্ করে দিয়েছি সেই জায়গা পযর্ন্ত জোরপু্র্বক দখল করে নিয়ে নিজে ভোগ করতেছে। বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্হানরত আমার মেয়ে অত্যন্ত ভয়ভীতির মধ্যে আছে যেই কোন মুহুর্তে সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন আমার মেয়ে ও তার সন্তানাদির উপর হামলা করতে পারে খুন, গুম অপহরণ ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রাণী করতে পারে।
এই চিহ্নিত সন্ত্রাসী গিয়াস উদ্দিন তার নিজের ভাই আব্দু শুক্কুরের বসতঘরের জায়গা জোরপু্র্বক কেড়েঁ নিয়ে নিজের নামে কবলা করে ফেলেছে। বর্তমানে আব্দু শুক্কুর পাগলের মত হয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তার মাথা গোছানোঁর কোন ঠাঁই নাই।
বর্তমানে গিয়াস উদ্দিন ভিডিও বার্তা সহ বিভিন্ন মাধ্যমে আমাকে ও আমার পরিবারের লোকজনকে বিভিন্নভাবে হুমকি দমকি দিচ্ছে। এবং ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে আমার জায়গাটি জোরপু্র্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অথচ আমার জায়গার মালিক হিসেবে সব ডকুমেন্টপত্র আমার কাছে আছে, জায়গার ক্রয়কৃত কাগজপত্র, জায়গায় আমার নামে সরকারী কর ট্যাক্স, উক্ত জায়গার উপর নির্মিত বাড়িতে প্রদত্ত বিদ্যুত লাইনের মিটার আমার নামে। এরপরেও গিয়াস উদ্দিন কিছু ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে আমার বাড়িঘর ও জায়গাটি জোরপু্র্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এমতাবস্থায় আমি প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করছি। আমি একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা আমি নিরুপায় আমার ঘরবাড়ি, জায়গা ও পরিবারের যদি কোন ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত হই দায়ভার সরকারকে নিতে হবে।

বিষয়টি সত্যতা জানার জন্য কথা বলা হয়েছে স্হানীয় প্রত্যক্ষদর্শীদের সাথে।

প্রত্যক্ষদর্শী কুতুব উদ্দিন জানান, আমরা শুনেছি জায়গাটি প্রবাসী সেকান্দর আলী ক্রয় করেছে, গিয়াস উদ্দিন দেখভাল করত, এখন শুনতেছি গিয়াস উদ্দিন জায়গা পাইবে মর্মে প্রবাসী সেকান্দরের জায়গা ও বাড়িঘর ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে জোরপু্র্বক দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

প্রত্যক্ষদর্শী সাপমারার ডেইল মাদ্রাসার অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক মাওলানা আবু ছাদেক জানান, দুই জনই আমার আত্নীয়স্বজন আমরা শুনেছি জায়গাটি সেকান্দর আলী ক্রয় করেছিল, তৎ সময় গিয়াস উদ্দিনের কোন টাকা পয়সা ছিল না, গিয়াস উদ্দিন হচ্ছে রৌশন আলীর পুত্র আর সেকান্দর আলী হচ্ছে নুর আহমদের পুত্র কিন্তু তারা দুইজনের মা একজন। সেই সুত্রধরে সেকান্দর আলী তার ক্রয়কৃত জায়গাটি দেখভাল করার দায়িত্ব দিয়েছিল গিয়াস উদ্দিনকে আমরা এতটুকুই জানি।
।। COX'S 24 চ্যানেল ।।

08/08/2025

মহেশখালীর কালারমারছড়া মঈনুল ইসলাম আলিম মাদ্রাসায় স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে প্রভাষক নিয়োগের অভিযোগ উঠেছে। প্.....

Institutional recruitment has been stopped, yet teacher recruitment at Kalarmarchhara Girls' Madrasa.Md. Ramjan Ali Mohe...
07/08/2025

Institutional recruitment has been stopped, yet teacher recruitment at Kalarmarchhara Girls' Madrasa.

Md. Ramjan Ali Moheshkhali-7 August 25.

Despite the government officially halting institutional teacher recruitment on 22 October 2015, the superintendent of Kalarmarchhara Shah Majidia Girls' Madrasa, Solaiman, disregarded government policy and appointed a relative by showing a joining date in 2015 and included them in MPO in 2017.

At that time, there were no vacancies for the assistant moulvi position at Kalarmarchhara Shah Majidia Girls' Madrasa; three individuals were serving as assistant moulvis: Maulana Tamij Uddin, Maulana Abul Kalam Azad, and Abdul Majid.

Due to the proven corruption of the madrasa superintendent Solaiman, Aminul Ehsan was imprisoned in a case by the Anti-Corruption Commission for illegal recruitment and various irregularities and corruption, which were published in the media. Subsequently, the then-serving Upazila Nirbahi Officer (UNO) had stopped the salaries and allowances of the teachers and staff of Kalarmarchhara Shah Majidia Girls' Madrasa. Later, the accomplice of the fascists, Syedul Kader, the publicity secretary of Moheshkhali Upazila Awami League, used the title of the president of the madrasa management committee and the APS of the MP Ashik Ullah Rafiq to arrange for Aminul Ehsan and everyone else to receive their salaries through illegal means.

When asked why the recruitment application from Super Maulana Solaiman in 2015 was included in the MPO in 2017, he avoided the question without giving any answer.

The Upazila Secondary Education Officer Mohammad Zahidur Rahman stated that such recruitment is out of the question. According to the directives of the department, if any recruitment notice was issued by 22 October 2015, the recruitment process must be completed within the next 6 months. Any deviation from this would be irregular.

The Upazila Executive Officer Md. Hedayet Ullah stated that if the investigation confirms the irregularity, necessary actions will be taken.

The inspector of the Education Directorate, GM Shamsul Alam, mentioned that this method of recruitment is not compliant with the regulations, and if a written complaint is received, necessary actions will be taken after investigation.

Professor Md. Fazlul Kader Chowdhury, Director of the Chattogram Regional Office of the Education Directorate, stated that this method of recruitment is not supposed to happen, and actions will be taken regarding this matter after reviewing the proper documents.

প্রাতিষ্ঠানিক নিয়োগ বন্ধ থাকার পরেও কালারমারছড়া শাহ্ মজিদিয়া বালিকা মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগমোঃ রমজান আলী মহেশখালী-৭ আগষ্ট...
07/08/2025

প্রাতিষ্ঠানিক নিয়োগ বন্ধ থাকার পরেও কালারমারছড়া শাহ্ মজিদিয়া বালিকা মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগ

মোঃ রমজান আলী মহেশখালী-৭ আগষ্ট ২০২৫ ইং।

সরকারিভাবে ২০১৫ সালের ২২ অক্টোবর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ থাকার পরেও কালারমারছড়া শাহ মজিদিয়া বালিকা মাদ্রাসার সুপার সোলায়মান সরকারি নীতিমালাকে তোয়াক্কা না করে তার এক আত্নীয়কে ২০১৫ সালে যোগদান দেখিয়ে ২০১৭ সালে এমপিওভুক্ত করে নিয়েছে।

সেই সময় কালারমারছড়া শাহ মজিদিয়া বালিকা মাদ্রাসায় সহকারি মৌলভী পদ শুন্য ছিলনা, সহকারী মৌলভী হিসেবে ৩জন দায়িত্বরত ছিল মাওলানা তমিজ উদ্দিন, মাওলানা আবুল কালাম আযাদ ও আব্দুল মজিদ।

মাদ্রাসার সুপার সোলাইমানের দুর্ণীতি প্রমানিত হওয়ায় দুদকের মামলায় জেল, আমিনুল এহেছানকে অবৈধভাবে নিয়োগ সহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্ণীতি গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর তৎসময় দায়িত্বরত উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কালারমারছড়া শাহ মজিদিয়া বালিকা মাদ্রাসার শিক্ষক কর্মচারীর বেতন-ভাতা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। পরে ফ্যাসিষ্টদের দোসর, মহেশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক ছৈয়দুল কাদের মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি, এমপির এপিএস এর পদবী ব্যবহার করে এবং এমপি আশেক উল্লাহ রফিকের মাধ্যমে তদবীর করে অবৈধ পন্হায় আমিনুল এহছান সহ সকলের যাবতীয় বেতন পাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন।

সুপার মাওলানা সোলাইমানের কাছ থেকে ২০১৫ সালের নিয়োগ আবেদন কেন ২০১৭ সালে এমপিওভুক্ত হল তা জানতে চাইলে কোন উত্তর না দিয়ে প্রশ্ন এড়িয়ে যান।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান জানান, এ ধরনের নিয়োগ হওয়ার প্রশ্ন-ই আসে না। অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী ২২ অক্টোবর ২০১৫ ইং এরমধ্যে কোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া থাকলে তার নিয়োগ কার্যক্রম পরবর্তী ৬ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে সেটা অনিয়ম।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ হেদায়েত উল্যাহ্ জানান-তদন্ত করে অনিয়মের সত্যতা পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিদর্শক জিএম শামশুল আলম জানান, এভাবে নিয়োগ বিধি সম্মত নয়, লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শিক্ষা অধিদপ্তর চট্রগ্রাম আঞ্চলিক অফিস পরিচালক অধ্যাপক মোঃ ফজলুল কাদের চৌধুরী জানান, এভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া হওয়ার কথা না, যথাযথ কাগজপত্র দেখে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

07/08/2025

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলা বন্ধ করতে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্যোগ যথেষ্ট...

7 demands for implementation call for the people to unite Jamaat's***************************The party has called upon t...
07/08/2025

7 demands for implementation call for the people to unite Jamaat's
***************************
The party has called upon the people to play a united role for the implementation of the 7-point demands declared by Bangladesh Jamaat-e-Islami. This call was made during an emergency meeting of the party's central executive council on Thursday (7 August) afternoon.

The meeting, chaired by the organisation's Deputy Amir and former MP Professor Mujibur Rahman, discussed in detail the current political situation in the country.

The meeting emphasised the legal basis for the July Charter with the main objective of establishing a fascism-free Bangladesh and holding the next elections based on the July Charter.

Present at the meeting were the Deputy Amirs of the organisation, the Secretary General, Assistant Secretaries General, and members of the central executive council.

Among Jamaat's 7-point demands are:
1. Justice for all genocides committed on 5 August 2024 and at other times.

2. Necessary fundamental reforms at all levels of the state.

3. Full implementation of the historic July Charter and declaration.

4. Rehabilitation of the families of the martyrs and injured in the July uprising.

5. Holding national elections using the PR (Proportional Representation) system to reflect the true opinions of the people.

6. Taking specific measures to ensure the voting rights of expatriates.

7. Ensuring equal opportunities and a 'level playing field' for political parties and candidates.

07/08/2025

৭ দাবি বাস্তবায়নের জন্য জনগনকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জামায়াতের
***************************
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঘোষিত ৭ দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছে দলটি। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বিকেলে দলটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক জরুরি বৈঠকে এই আহ্বান জানানো হয়।

সংগঠনটির নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

বৈঠকে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মূল উদ্দেশ্য ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ও জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

বৈঠকে সংগঠনের নায়েবে আমিরবৃন্দ, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেলবৃন্দ ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

জামায়াতের ৭ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে-
১. ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ও অন্যান্য সময় সংঘটিত সব গণহত্যার বিচার।

২. রাষ্ট্রের সর্বস্তরে প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার।

৩. ঐতিহাসিক জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের পূর্ণ বাস্তবায়ন।

৪. জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন।

৫. জনগণের প্রকৃত মতামতের প্রতিফলন ঘটাতে পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন।

৬. প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণ।

৭. রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য সমান সুযোগ ও ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিতকরণ।

07/08/2025

মহেশখালী হাসপাতালে থেকে জিয়াসমিন আক্তার ও ৭ মাসের শিশুকে তুলে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন, পরিশেষে পুলিশের সহযোগীতায় উদ্ধার। রাশেদা বেগম বাদী হয়ে অপহরণকারী সিরাজুল মোস্তফাকে আসামী করে মহেশখালী থানায় অভিযোগ দায়ের।

(ভোক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন)
।। COX'S 24 চ্যানেল ।।

Address

Moheshkhali
Cox's Bazar
4710

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when COX'S 24-কক্স'স ২৪ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share