samir das

samir das UNION PARISHAD ADMINISTRATIVE OFFICER

দূর্গা পূজার অন্জলী শেষে পরিবারের সবাই একসাথে
12/10/2024

দূর্গা পূজার অন্জলী শেষে পরিবারের সবাই একসাথে

10/08/2024

স্কুল ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বাতিল করা হোক।শিক্ষা পদ্ধতির আমুল সংস্কার হোক।

10/08/2024

The Patriot
Robert Browning

I
It was roses, roses, all the way,
With myrtle mixed in my path like mad:
The house-roofs seemed to heave and sway,
The church-spires flamed, such flags they had,
A year ago on this very day.

II
The air broke into a mist with bells,
The old walls rocked with the crowds and cries.
Had I said, ‘Good folks, mere noise repels -
But give me your sun from yonder skies!’
They had answered, ‘And afterward, what else?’

III
Alack, it was I who leaped at the sun,
To give it my loving friends to keep!
Nought man could do have I left undone:
And you see my harvest, what I reap
This very day, now a year is run.

IV
There's nobody on the house-tops now -
Just a palsied few at the windows set -
For the best of the sight is, all allow,
At the Shambles' Gate—or, better yet,
By the very scaffold's foot, I trow.

V
I go in the rain, and, more than needs,
A rope cuts both my wrists behind;
And I think, by the feel, my forehead bleeds,
For they fling, whoever has a mind,
Stones at me for my year's misdeeds.

VI
Thus I entered, and thus I go!
In such triumphs, people have dropped down dead.
‘Paid by the World, what dost thou owe
Me?’ - God might question; now instead,
'Tis God shall repay! I am safer so.
রবার্ট ব্রাউনিং এর patroit কবিতাটা আজ খুব মনে পড়ছে। দেশের জনগন কাউকে আজীবন মাথায় তুলে রাখেনা।

দপ্তর বন্ঠন।
09/08/2024

দপ্তর বন্ঠন।

১৭ সদস্য বিশিষ্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চূড়ান্ত তালিকা
08/08/2024

১৭ সদস্য বিশিষ্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চূড়ান্ত তালিকা

প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্লাস চালু সম্পর্কিত।
31/07/2024

প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্লাস চালু সম্পর্কিত।

27/07/2024

ভ্রান্তি বিলাস!

“নতুন ফেসবুক/মেটা নিয়ম শুরু হবে যেখানে নাকি তারা আমার ছবি অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবে। আমার ছবি, বর্তমান বা অতীত, বন্ধু-বান্ধব, ফোন নম্বর, ই‌মেইল এ‌ড্রেস, ব‌্যক্তিগত কোন তথ‌্য বা পোস্ট এ সবের কোন কিছুই আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া ভিন্নরূপে ব্যবহার করা যাবে না।
আমার ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য আমার অনুমতি ছাড়া অন্যকে ব্যবহার না করার পরামর্শ দিচ্ছি।”

নিষিদ্ধ সময়ে ভিপিএন এর সহায়তায় স্বল্পগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করে এ ধরণের হাস্যকর পোস্ট বানরের মত অনেকেই শেয়ার করছেন! অথচ আপনি না জেনে, না পড়ে, না বুঝে ফেসবুক একাউন্ট খোলার সময় Agree বাটনে ক্লিক করে তাদেরকে আপনার দেওয়া তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিয়েই রেখেছেন। এখন হুজুগে মেতে এসব লিখে কোন লাভ নেই। 😓
Collected

আজ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন টাস্কফোর্স কমিটির সভায় মহেশখালী উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে ।
11/07/2024

আজ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন টাস্কফোর্স কমিটির সভায় মহেশখালী উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে ।

ছাগলের এত ক্ষমতা!
04/07/2024

ছাগলের এত ক্ষমতা!

কারো টাকা হবে স্বাস্থ্য হবে না, কারো সুখ হবে সামর্থ্য হবেনা, কারো পদ হবে সম্মান হবে না, কারো সব যোগ্যতা সত্ত্বেও কিছুই হ...
04/07/2024

কারো টাকা হবে স্বাস্থ্য হবে না, কারো সুখ হবে সামর্থ্য হবেনা, কারো পদ হবে সম্মান হবে না, কারো সব যোগ্যতা সত্ত্বেও কিছুই হবে না, আবার কারো তেমন কিছু না করেও অনেক কিছুই হয়ে যাবে।

তবে যাই হউক জীবনে প্রেশার নেয়া যাবে না, একদমই না

হিসাব কারোরই মেলে না। যে বলে হিসেব মিলেছে তার ক্যালকুলেটর নষ্ট !

#সংগৃহীত

04/07/2024

বাবার সাথে প্রায় ঘন্টা খানেক ধরে ব্যাংকে বসে আছি।
বিরক্ত হচ্ছি খুব।
যত না নিজের উপর, তার চেয়ে বেশি বাবার উপর।
অনেকটা রাগ করেই বললাম-
"বাবা, কতবার বলেছি,অনলাইন ব্যাঙ্কিংটা শিখো। "

বাবা বললেন --
এটা শিখলে কি হবে?
-- ঘরে বসেই তুমি এই সামান্য কাজটা করতে পারতে।
শুধু ব্যাংকিং না,
শপিংটাও তুমি অন- লাইনে করতে পারো।
ঘরে বসে ডেলিভারি পেতে পারো।
খুবই সহজ।
কিন্তু এই সহজ জিনিসটাই তুমি করবে না।

বাবা জানতে চাইলেন --
করলে আমাকে ঘরের বাইরে বের হতে হতো না-
তাই না?

-- হ্যাঁ, বাবা তাই।
এখানে এসে ঘন্টা খানেক অনর্থক বসে থাকতে হতো না।

এরপর বাবা যা বললেন
তাতে আমি নির্বাক হয়ে গেলাম।

বাবা বললেন:-
এতো সময় বাঁচিয়ে তোমরা কি করো ?

ফোনেই তো সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকো।
কবে শেষদিন তুমি তোমার ফুফুর সাথে কথা বলেছো?
দশ হাত দূরে প্রতিবেশী --
বৃদ্ধ সেজো কাকার খবর নিয়েছো ?
অথচ, আপন জনের সাথে দেখা করতে
আমরা দশ মাইল পথ হেঁটেছি।
সময় বাঁচানোর চিন্তা করিনি।
মানুষ যদি মানুষের পাশেই না যায়-
তবে এতো সময় বাঁচিয়ে কি হবে বলো ?

বাবার কথা পাশ থেকে মানুষেরা শুনছেন।
আমি চুপচাপ বসে আছি।

বাবা বললেন --
ব্যাংকে প্রবেশের পর থেকে
চারজন বন্ধুর সাথে কুশল বিনিময় করেছি।
তুমি জানো, আমি ঘরে একা।
তাই ঘর থেকে বের হয়ে আসাটাই আমার আনন্দ।

এইসব মানুষের সাহচর্যটাই আমার সঙ্গ।
আমার তো এখন সময়ের কমতি নেই।
মানুষের সাহচর্যেরই কমতি আছে।
ডিভাইস, হোম-ডেলিভারি,
এনে দেবে অনেক কিছু, কিন্তু
মানুষের সাহচর্য তো আমায় এনে দেবে না।

মনে পড়ে, দু বছর আগে
আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম।
যে দোকান থেকে আমি
দৈনন্দিন কেনাকাটা করি,
তিনিই আমাকে দেখতে গিয়েছিলেন।
আমার পাশে বসে থেকে
মাথায় হাত রেখেছিলেন।
আমার চোখ অশ্রুসিক্ত হয়েছিলো।

তোমার ডিভাইস বড়জোড় একটা যান্ত্রিক ইমেইল পাঠাবে,
কিন্তু আমার পাশে বসে থেকে
চোখের জল তো মুছে দেবে না,
বরং মনের কষ্ট আরও বাড়াবে, তাই না ।

চোখের জল মুছে দেয়ার মতো
কোনো ডিভাইস কি তৈরি হয়েছে?

সকালে হাঁটতে গিয়ে তোমার মা পড়ে গিয়েছিলেন।
কে তাকে ঘরে পৌঁছে দিয়েছিলো?

অনলাইন মানুষের একাউন্ট চেনে,
সে তো মানুষ চেনে না!
মানুষের ঠিকানা চেনে, কিন্তু
রাস্তায় পড়ে থাকা মানুষের ঘর তো চেনে না!

এই যে মানুষ আমার শয্যাপাশে ছিলো,
তোমার মাকে ঘরে পৌঁছে দিলো,
কারণ - দৈনন্দিন নানা প্রয়োজনে
একজন আরেকজনকে চিনেছি।

সবকিছু অনলাইন হয়ে গেলে --
মানুষ "হিউম্যান টাচটা" কোথায় পাবে বলো ?

আর পায় না বলেই --
পাশের ঘরে মানুষ মরে গিয়ে লাশ হয়ে থাকে,
দুর্গন্ধ না আসা পর্যন্ত
কেউ কারো খবরও আর রাখে না।

বড় বড় অ্যাপার্টমেন্টগুলো আমাদের
" অ্যাপার্টই " করে দিয়েছে ।

পুরো পাড়ায় একটা টেলিভিশনে
কোনো অনুষ্ঠান একসাথে দেখে সবার আনন্দ,
আমরা একসাথে জড়ো করতাম।
এখন আমরা রুমে রুমে
নানা ডিভাইস জড়ো করেছি।
আনন্দ আর জড়ো করতে পারি না।

এই যে ব্যাংকের ক্যাশিয়ারকে দেখছো --
তুমি তাঁকে ক্যাশিয়ার হিসাবেই দেখছো,
সেলসম্যানকে সেলসম্যান হিসাবেই দেখছো।

কিন্তু আমি সুখ- দুঃখের অনুভূতির
একজন মানুষকেও দেখছি।
তাঁর চোখ দেখছি।
মুখের ভাষা দেখছি।
হৃদয়ের কান্না দেখছি।
ঘরে ফেরার আকুতি দেখছি ।

এই যে মানুষ মানুষকে দেখা,
এটা একটা বন্ধন তৈরি করে।
অনলাইন শুধু সার্ভিস দিতে পারে,
এই বন্ধন দিতে পারে না।
পণ্য দিতে পারে,
পুণ্য দিতে পারে না।

এই যে মানুষের সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
কুশলাদি জিগ্যেস করা --
এখানে শুধু পণ্যের সম্পর্ক নেই,
পুণ্যের সম্পর্কও আছে।

-- বাবা, তাহলে টেকনোলজি কি খারাপ ? আমি জানতে চাই।

বাবা বললেন --
টেকনোলজি খারাপ না। অনেক কিছু সহজ করেছে নিঃসন্দেহে সত্য।
ভিডিও কলের মাধ্যমে লাখে লাখে ছেলেমেয়েরা পড়ছে,
শিখছে, এটা তো টেকনোলজিরই উপহার।

তবে, টেকনোলজির নেশাটাই খারাপ।

স্ক্রিন অ্যাডিকশন
ড্রাগ অ্যাডিকশনের চেয়ে কোনো অংশে কম না।

দেখতে হবে,
ডিভাইস যেন আমাদের মানবিক সত্ত্বার
মৃত্যু না ঘটায়।
আমরা যেন টেকনোলজির দাসে পরিণত না হই।
মানুষ ডিভাইস ব্যবহার করবে।
মানুষের সাথে সম্পর্ক তৈরি করবে।

কিন্ত ভয়ঙ্কর সত্য হলো,
এখন আমরা মানুষকে ব্যবহার করি,
আর ডিভাইসের সাথে সম্পর্ক তৈরি করি।

মানুষ ঘুম থেকে ওঠে আপন সন্তানের মুখ দেখার আগে মোবাইলের স্ক্রিন দেখে,

সায়েন্টিফিক রিসার্চ ইন্সটিউট
এটাকে ভয়ঙ্কর মানসিক অসুখ বলে ঘোষণা করেছে।

কিছুদিন আগে আশা ভোঁসলে
একটা ছবি পোস্ট করে ক্যাপশান লিখেছেন-
" আমার চারপাশে মানুষ বসে আছে --
কিন্তু কথা বলার মানুষ নেই।
কারণ সবার হাতে ডিভাইস।"

বাবা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন --
জানি না ভুল বলছি কি-না,
তবে আমার মনে হয়,
তোমরা পণ্যের লোগো যতো চেনো,
স্বজনের চেহারা ততো চেনো না।

তাই,যতো পারো মানুষের সাথে সম্পর্ক তৈরি করো,
ডিভাইসের সাথে না।
টেকনোলজি জীবন নয়।

স্পেন্ড টাইম উইথ পিপল,
নট উইথ ভিডাইস।

এ সময় বাবাকে কাকা বলে কে একজন ডাক দিলেন...।
বাবা কাউন্টারের দিকে হেঁটে যাচ্ছেন।
এই প্রথম আমি বুঝতে পারলাম --
বাবা কেবল ক্যাশিয়ারের দিকে যাচ্ছেন না,
একজন মানুষ,আরেকজন মানুষের কাছেই যাচ্ছেন।

বাবাকে আমি অনলাইন শেখাতে চেয়েছিলাম,
বাবা আমাকে লাইফলাইন শিখিয়ে দিলেন।

(সংগৃহিত)

Address

Cox's Bazar

Telephone

+8801755500769

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when samir das posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share