18/04/2024
#জনসচেতনতা_মূলক_পোস্ট!!
🔥তার পর ও আনেক মানুষ আল্লাহ ভরসা বলে বসে থাকে চিকিৎসা না নিয়ে।🔥
●একজন গর্ভবতী মা, প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষ সে ,তার রক্তের গ্রুপই জানতেন না ।
প্রথম বাচ্চা মৃত হয়েছিল। প্রথম বাচ্চা মৃত হলেও পরবর্তী বাচ্চা জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকতো যদি সময়ের ভিতর Rh Anti D Ab নামক ইনজেকশন দিতো। কিন্তু যে রক্তের গ্রুপই জানতো না বাচ্চার হওয়ার আগে সে ডাক্তারকে কেমনে বলবে আর ডাক্তারই বা তার জন্য কি পূর্ব প্রস্তুতি নিবে।
যার ফলে প্রথম বাচ্চা হওয়ার পর মায়ের রক্তে Rh positive রক্তের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে যায়।এবং পরবর্তীতে ঐ মা যতবার কনসিভ করে ততবারই বেবি IUD অর্থাৎ বাচ্চার গর্ভেই মৃত্যু হয় 🥲🥲
এই বাচ্চা ৩৮ সপ্তাহে মায়ের পেটে থেকে এরিথ্রোব্লাস্টোসিস ফিটালিস হয়ে IUD হয়। এটা মায়ের ৮ম বাচ্চা ছিলো। একটা ভুলের জন্য একটা ইনফরমেশন না জানার জন্য সারাজীবন মায়ের হাহাকার 🥲...
স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র একটি ক্যাটাগরির জন্য সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । আর সেটা হলো স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হলে ।
সেক্ষেত্রে নবজাতকের রক্তের গ্রুপ পজিটিভ হয় তাহলেই মাকে বাচ্চা প্রসব করার ৭২ ঘন্টা তথা ৩ দিনের মধ্যে একটি ইনজেকশন দিতে হয় ।যার নাম Rh Anti D Antibody ...
এই ইনজেকশন দিলে পরবর্তী বাচ্চার রক্তের গ্রুপ জনিত আর কোনো সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি থাকবেনা ইনশাআল্লাহ ।কিন্তু না দিলে পরবর্তী বাচ্চা মিসকারেজ হয়ে যেতে পারে ।
তাই সম্ভব হলে বিবাহের আগেই অথবা বিবাহের পর সন্তান নেয়ার আগেই রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করুন, সচেতন হোন। নিজে সচেতন হোন, অন্যকে সচেতন হতে সহায়তা করুন ।
শেয়ার করুন!
পিক- কালেক্টেড।