কুমিল্লা টাউন হল Comilla Town Hall

কুমিল্লা টাউন হল Comilla Town Hall সেদিন দেখা হয়েছিল মুখ ও মুখোশের 🙂
কাউকে নিয়ে কোনো বাজে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন।
(3)

14/08/2025

I gained 5,137 followers, created 12 posts and received 39 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্...
14/08/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার

অর্থবিত্ত থাকা সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দিইনি। সে তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলত, "বাবা দে...
25/07/2025

অর্থবিত্ত থাকা সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দিইনি। সে তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলত, "বাবা দেখো, সুমন আজ ব্রাণ্ডেড ঘড়ি পরে এসেছে। বাবা দেখো, রাজুর স্কুল ব্যাগটা ইম্পোর্টেড। সুন্দর না বাবা!"

আমি চুপ করে থাকতাম। আমার ছেলের সাহস হয়নি কখনোই আমার কাছে ওই জিনিসগুলো চাওয়ার। একদিন ও খেলতে খেলতে পায়ে ব্যথা পেল। পরদিন স্কুলে যাওয়ার সময় আমাকে বলল, "বাবা, আমাকে তোমার সাথে অফিসের গাড়িতে করে স্কুলে নামিয়ে দেবে?"

আমি ওর অবস্থা দেখে বললাম, "ঠিক আছে।"

এরপর সপ্তাহখানেক ও আমার সাথেই গেল — আমার অফিসের গাড়িতে। আমি ওকে স্কুলের গেটে নামিয়ে দিতাম। এরপর থেকে ছেলের আর স্কুলে হেঁটে যেতে ইচ্ছে করে না! বাধ্য হয়ে আমি বলেই দিলাম, "অফিসিয়াল জিনিস ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নয়। বাড়ি থেকে স্কুল দশ মিনিটের পথ। স্কুল টাইমের খানিকক্ষণ আগে বের হবে, তাহলে সময়মতো পৌঁছে যাবে।"

ছেলে আমার প্রচন্ড মন খারাপ করে বসে রইল। ছেলের মায়েরও মুখ গোমড়া। আমি এমন করি কেন? সবাই তো অফিসের গাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে। তাহলে আমার সমস্যা কোথায়?

সেদিন সন্ধ্যায় ছেলে বাড়িতে এসে বলল, "জানো, আমার বন্ধু শহরের সবচেয়ে সেরা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। আমিও.....।"

এর বেশি কিছু বলার আগেই তাকে থামিয়ে দিয়ে আমি বললাম, "বাবা, প্রতিষ্ঠান সেরা হয় নাকি ছাত্র? ধরো আমি তোমাকে সেই স্কুলে দিলাম, কিন্তু তুমি ফেল করলে। তাহলে আমি কি বলব, তুমি ফেল নাকি তোমার স্কুল?"

ছেলে বলল, "বুঝেছি বাবা!"

আমি ওর মাথায় হাত রেখে বললাম, "এই পর্যন্ত তোমার ক্লাসের কোনো ছেলেই তোমাকে টপকে যেতে পারেনি। বরাবর তুমিই ফার্স্ট হয়েছ। সুতরাং, তুমি যেখানে পড়বে, সেই স্কুলই শহরের সেরা স্কুল।"

এরপর সে আর কিছু বলেনি।

এক বিকেলে ছেলে বলল, "বাবা, আমার এক্সট্রা টিউটর দরকার। ম্যাথ আর ইংলিশে একটু সমস্যা হচ্ছে।"

জবাবে আমি বললাম, "রাতে যখন আমি বাড়িতে ফিরব, আমার কাছেই তুমি ম্যাথ আর ইংলিশ শিখবে।"

ছেলে বলল, "বাবা, তুমি অনেক পরিশ্রম করে বাড়িতে আসো, তাইনা?"

আমি হেসে বললাম, "বাবা, আমার এত সামর্থ্য নেই তোমাকে এক্সট্রা টিউটর দেওয়ার। আমি বরং একটু কষ্ট করি, কি বলো?"

ছেলে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল, "ঠিক আছে বাবা।"

আমার স্ত্রী রাতে ঘুমাতে গিয়ে আমাকে জিজ্ঞাসা করল, "তুমি এরকম দশটা টিউটর রাখতে পারো, তাহলে ছেলেকে ওই কথাগুলো বললে কেন?

আমি বললাম, "আমি চাই আমার সন্তান বুঝুক আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে অভাব আসলে তা কিভাবে মোকাবিলা করতে হয় সেটা শিখুক।"

আমার স্ত্রী চুপ হয়ে গেল।

মাঝে মাঝে আমার ছেলেকে নিয়ে আমি ফুটপাতে হাঁটি। পথশিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সম্পর্কে ধারণা দিই। সে জানুক, পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর, বাস্তবে খুব কঠিন! চাওয়া মাত্রই কিছু তাকে আমি কখনও দেই না। একদিন সে বলেছিল, "বাবা, তুমি এরকম কেন?" আমি জবাব দিয়েছিলাম, "সময় হলে বুঝবে!"

একবার সে বায়না ধরল ইলিশ মাছ খাবে। আমি বললাম, "টাকা তো কম! তোমার কাছে কিছু আছে? থাকলে ইলিশ আনা যাবে।"

ছেলে আমার হাতে পঞ্চাশটা দশ টাকার নোট বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে বললাম, "তুমি খরচ করনি!" সে মুচকি হেসে বলল, "না বাবা! জমিয়েছি। আমার এক বন্ধু মাঝে মাঝে স্কুলে না খেয়ে আসে। আসলে ও খুব অসহায়। আমি ওকে ক্ষুধার্ত দেখলেই বুঝতে পারি। তখন ওকে সাথে নিয়ে খাই। অন্যান্য দিন সব টাকা খরচ করি না, জমিয়ে রাখি, কারণ বাড়ি থেকে তোমরা যা দাও তা প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি। কিছু মানুষ তো সামান্যটুকুও পায় না!"

আমি ছেলের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। সেই জমানো টাকা দিয়ে সেদিন বাজার থেকে ইলিশ এনে ছেলেকে খাওয়ালাম। এভাবে ইচ্ছে করেই মাঝে মাঝে ছেলেকে অভাব অনুভব করাতাম, যাতে সে বোঝে জীবনটা কঠিন, অনেক কঠিন।

একবার মার্কেটে গিয়ে তাকে বললাম সাধ্যের মধ্যে কিনতে। সে একটা প্যান্ট নিল শুধু। আর কিছু লাগবে কিনা জিজ্ঞাসা করলে বলল, "তোমার জন্য পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য শাড়ি নাও।"

আমি হাসলাম।

সে বুঝতে শিখেছে টাকা কিভাবে খরচ করতে হয়। একদিন সন্ধ্যায় আমি চা খাচ্ছিলাম। ও বলল, "বাবা, সায়নটা আর মানুষ হলো না! অথচ আংকেল ওর জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। যখন যা চেয়েছে, তাই পেয়েছে।" আমি ছেলেকে বললাম, "আমি তো তোমাকে কিছুই দিতে পারিনি!" ছেলে আমার কোলে মাথা রেখে বলল, "প্রতিটা চাহিদা পূরণ না করে তুমি শিখিয়েছ অভাবে যেন স্বভাব নষ্ট না হয়। তুমি জীবনে যে শিক্ষা দিয়েছ, তা সবকিছুর উর্ধ্বে। তুমি শিখিয়েছ, অভাবকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। আমি এখন জানি, আমার বাবার আমি ছাড়া আর কিছু নেই। বাকিটা আমাকে গড়ে নিতে হবে। আমি সাধারণ জামাকাপড়েও হীনমন্যতায় ভুগি না। কারণ আমি জানি আমি কে! তোমার দেওয়া শিক্ষা আমি সারাজীবন ধরে রাখব বাবা। চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে আমি কখনো জানতামই না পঞ্চাশ দিন না খেয়ে টিফিনের টাকা জমালে পাঁচশো টাকা হয়। তুমি ছিলে বলেই সবকিছু সম্ভব হয়েছে। আমি মানুষকে মানুষের চোখে দেখি। আমি বুঝি জীবন কত কঠিন!"

আমার স্ত্রী এখন নিজে থেকেই অনেক খুশি। সে বুঝতে পেরেছে আমার উদ্দেশ্যটা। ছেলে নিজের রোজগারে প্রাইভেট কার কিনে আমাকে হাসতে হাসতে বলল, "দুই বছর ধরে টাকা জমিয়ে কিনেছি এটা!" তখন বুঝেছিলাম ছেলে আমার সঞ্চয়ী হয়েছে। আমার শিক্ষা বৃথা যায়নি।

সেদিন যাবতীয় সম্পত্তি ওকে বুঝিয়ে দিয়ে বললাম, "সামলে রেখো।" ছেলে দলিলগুলো আমার হাতে ফিরিয়ে দিয়ে বলল, "তোমরা সাথে থেকো, আর কিছু লাগবে না।"

ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরে ছেলের মাকে বললাম, "দেখেছ, আমি ভুল করিনি। আমি আমার সন্তানকে মানুষ করতে গিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাটাই দিয়েছি — যেমনটা আমার বাবা আমাকে দিয়েছিলেন। আমি ওকে অভাবে লজ্জিত হওয়া নয়, বরং দৃঢ় থাকতে শিখিয়েছি। ওকে আমি নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছি, কারো উপর নির্ভর না করে চলতে শিখিয়েছি। ছেলে আমার মানুষের মতো মানুষ হয়েছে। এর চেয়ে বড় সম্পদ আর কি হতে পারে!"
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
Joe Biden— at আলহামদুলিল্লাহ মহান আল্লাহ অনেক ভাল রেখেছেন.

এই সময়ে কিছু মানুষ শোকের কালোতে থাকি, আর কেউ থাকে গোলাপি তে- এই আর কী!Rubiat Fatima Tony Sanvee's by Tony
25/07/2025

এই সময়ে কিছু মানুষ শোকের কালোতে থাকি,
আর কেউ থাকে গোলাপি তে- এই আর কী!
Rubiat Fatima Tony Sanvee's by Tony

"ঘোষ লাগবে না"হাদিয়া/অফিস খরচ দিলেই হবে"সৌদি আরবের লাভজনক এই ডিজিটাল ফেইসবুক ব্যবসার মাধ্যমে নতুন নতুন প্রবাসী থেকে হাজা...
14/07/2025

"ঘোষ লাগবে না"হাদিয়া/অফিস খরচ দিলেই হবে"

সৌদি আরবের লাভজনক এই ডিজিটাল ফেইসবুক ব্যবসার মাধ্যমে নতুন নতুন প্রবাসী থেকে হাজার হাজার রিয়াল
হাতিয়ে নিচ্ছে কিছু ফেইসবুক সাপ্লাইয়ার" তার মধ্যে এ ছবির লোকটি অন্যতম" বর্তমান সৌদি আরবে কাজের এতই সংকট যে" আপনি ফেইসবুকে এসে যদি কোন একটা কাজের কথা বলেন দেখবেন শত শত প্রবাসী কাজে যাইতে প্রস্তুত"বিনীময় আপনি ১হাজার ২হাজার যা চাইবেন তাই দিতে প্রস্তুত"তার মধ্যে অধিকাংশ নতুন প্রবাসী"নতুন প্রবাসী ভাইয়েরা শুনেন যদি ঘোষ দিয়ে কাজে ঢোকেন" তাহলে একটা আইডিয়া দিচ্ছি" যার মাধ্যমে কাজে ঢুকবেন"ঐ লোক ঐ কোম্পানিতে কাজ করে কিনা খুজে দেখবেন"যদি কাজ করে থাকে"তাহলে টাকা দিয়ে ঢুকেন" আর ঐ লোক যদি প্রতিদিন কাজের কথা বলতে থাকে ফেইসুবকে এসে""থাকে কখনো টাকা দিয়ে লেনদেন করবেন না" অন্যতায় আপনার টাকা ১০০% বিফলে যাবে" কারণ বর্তমান এগুলো একটা চক্র যেগুলো নতুন প্রবাসীদের" নিয়ে এসব ব্যবসা চালু করেছে"সাবধান❌

প্রবাসের সাতকাহন - সাইফুল রাজীব ভাই এই দালালের হাত থেকে মানুষ কে রক্ষা করেন।

এই পরকিয়াকারি ও হত্যাকারি দুজনকেই দ্রুত ফাঁসি দিতে হবে। তারা একসাথে তিনটি জঘন্য অপরাধ করেছে, জেনা করেছে,  একটি মেয়েকে হত...
10/07/2025

এই পরকিয়াকারি ও হত্যাকারি দুজনকেই দ্রুত ফাঁসি দিতে হবে।
তারা একসাথে তিনটি জঘন্য অপরাধ করেছে, জেনা করেছে, একটি মেয়েকে হত্যা করেছে, নিরপরাধ ইমাম ও মোয়াজ্জিনকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ফাঁসিয়ে আলেম উলামাদের উপর কালিমা লেপন করে কলঙ্কিত করতে চেয়েছে!!

▪️ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দেবর সাথে পরকীয়ার ঘঠনা ধামাচাপা দিতে নিজের মেয়েকে হত্যা করে, ইমাম ও মুয়াজ্জিনকে ফাঁসানোর চেষ্টা

ময়নার বাবা বিদেশ থাকায় মা পরকীয়ায় জড়িত ছিলো ময়নার চাচার সাথে।ময়নার চাচার সাথে গত ৩ দিন আগে যেদিন ময়না নিখোঁজ খবর প্রকাশ পেলো ঐদিন দুপুর বেলা মা ও ময়নার চাচা কে একসঙ্গে উলঙ্গ অবস্থায় আকামের মধ্যে দেখতে পাই ময়না।

ময়না তাদের আকাম প্রকাশ করে দিবে বলেই এই ঘটনাকে দামাচাপা দেয়ার জন্য ময়নাকে তার মা প্রথমে একটি কান কর্তন করে তারপর দেয়ালের সাথে তাকে ধাক্কা দিয়ে আঘাত করে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। দেখা গেলো ময়না কোনভাবেই মৃত্যু বরণ করতেছে না!

তাই চাচা ময়নার লজ্জাস্থানের ভিতরে রট ঢুকিয়ে দেন তখন ময়না মুহূর্তে মৃত্যু বরণ করেন😭

তারপর তার চাচা মসজিদের হুজুরকে ফাসানোর জন্য মসজিদে ময়নার লাশ রেখে আসেন। মসজিদের ছাঁদে লাশ পাওয়া যাওয়ায় প্রশাসন গ্রেফতার করেন মসজিদের ইমাম - মুয়াজ্জিন কে। ডিএনএ টেস্ট করে দেখা গেলো ইমাম - মুয়াজ্জিন দু'জনই নির্দোষ। কিন্তু আদালত স্বসম্মানে মুক্তি না দিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে দু'দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।দাঁড়ি আর টুপি থাকায় আজ সমাজ আর রাস্ট্র অবজ্ঞার নজরে দেখেছে তাদের কে।

এদিকে ময়নার বাবা বিদেশ থেকে চলে আসে ময়নার আকস্মিক মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে। বাবা সংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে বলেন,আমার মেয়ে কোন একটা বিষয় জেনে গেছে,যারফলে মেয়ে আমাকে ফোনে কথা বললেই দ্রুত বাড়িতে আসার জন্য বলতো।এবং বাবা নিজেও চাচা সহ বেশ কয়েকজন মেয়ের hoত্যার সাথে জড়িত আছে বলে ধারণা করেছেন।

শাহবাজপুরের এক প্রতিনিধি থেকে বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হলাম। এই নিষ্ঠুর মা কারো জীবনে যেন না হয় !!

আমরা কুমিল্লা জেলা ওয়ায়েজীন পরিষদ বাংলাদেশের পক্ষথেকে উপরোক্ত গঠনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি, অতিসত্বর

প্রকৃতি অপরাধীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হউক এবং সেই সাথে নিরপরাধ ইমাম ও মুয়াজ্জিন কে সসম্মানে মুক্তি দেওয়া হউক।

31/05/2025

ফাঁস হলো সেনাবাহিনীর
৩ গোপন প্রস্তাব
বিস্তারিত

প্রিয় কবি দুখু মিয়া, শুভ জন্মদিন।ব্রিটিশ রাণীর তোষামোদ করে নোবেল না পেলেও, তুমিই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কবি—আমাদের প্রেরণা, আ...
25/05/2025

প্রিয় কবি দুখু মিয়া, শুভ জন্মদিন।
ব্রিটিশ রাণীর তোষামোদ করে নোবেল না পেলেও, তুমিই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কবি—আমাদের প্রেরণা, আমাদের বিদ্রোহ, আমাদের ভালোবাসার প্রতীক।
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায়,
কাজী নজরুল ইসলাম
কাজী নজরুল ইসলাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে গু'লিবি'দ্ধ বীর যো'দ্ধা মোহাম্মদ হাসান গতকাল রাত ১১ টায় থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস...
23/05/2025

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে গু'লিবি'দ্ধ বীর যো'দ্ধা মোহাম্মদ হাসান গতকাল রাত ১১ টায় থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। শহিদের কাতারে আরও একটি নাম যুক্ত হলো। আর আপনারা বিভাজন-ঐক্যের রাজনীতিটাই করতে থাকেন।

আর যারা বিভাজন চাননি আগামীকাল রাত ৯ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হাসানের জানাজা নামাজে সবাই আসুন

জুলাইয়ের সবচেয়ে সাহসী সৈনিক লে: ইনতিসার ইনজামামকে আগস্টের পরপর বন্দি করা হয়। এরপর গত ১৭ মে তারিখে বরখাস্ত করা হয়েছে।...
21/05/2025

জুলাইয়ের সবচেয়ে সাহসী সৈনিক লে: ইনতিসার ইনজামামকে আগস্টের পরপর বন্দি করা হয়। এরপর গত ১৭ মে তারিখে বরখাস্ত করা হয়েছে।

এই বীর যোদ্ধাকে যদি জুলাই অভ্যুত্থানের সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় রক্ষা করতে না পারে তাহলে এই জুলাই ব্যর্থ।

অবশ্যই তাকে চাকুরিতে সসম্মানে এবং পদোন্নতি দিয়ে ফিরিয়ে আনতে হবে। হাসিনার দোসরদের আমরা এভাবে যা ইচ্ছে তাই করতে দিতে পারি না।

আট বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ করলেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। কারাভোগ, অন‍্যায় অত‍্যাচার সহ‍্য করেও তিনি দেশবাসীকে ছেড়ে...
31/03/2025

আট বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ করলেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। কারাভোগ, অন‍্যায় অত‍্যাচার সহ‍্য করেও তিনি দেশবাসীকে ছেড়ে কোথাও যাননি। তিনি বলেছেন - বাংলাদেশের বাইরে আমার কোন ঠিকানা নাই। এ জায়গাতেই বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ‍্যাসিস্ট রাজনীতিকদের মূল পার্থক‍্য।

এর মধ‍্যে তিনি হারিয়েছেন ছোট সন্তান আরাফাত রহমান কোকো'কে। নানা প্রতিবন্ধকতা প্রতিকূলতা শেষে তিনি আছেন তার বড় সন্তান জনাব তারেক রহমানের সাথে, সেখানে আছেন উনার সহধর্মিণী ডক্টর জুবাইদা রহমান এবং বড় নাতনী ব‍্যারিষ্টার জাইমা রহমান।

বেগম খালেদা জিয়া সব কিছুর উর্ধ্বে একজন মা। উনারও আবেগ অনুভূতি ক্রিয়াশীল। তবুও দেশের মানুষকে ছেড়ে তিনি পালিয়ে যাননি। আমার দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া এই দেশের সবচেয়ে উচ্চ পর্যায়ের অবিসংবাদিত জাতীয় নেতার কাতারে পৌঁছে গেছেন। আমি ব‍্যক্তিগতভাবে বেগম জিয়ার অনুগত একজন জাতীয়তাবাদী। ম‍্যাডামের সুস্বাস্থ‍্য আর দীর্ঘায়ু কামনা করি। পরিবারের সাথে উনার ঈদ হয়ে উঠুক আনন্দমুখর। দোয়া এবং শুভকামনা রইলো।
ঈদ মুবারক...

ভালবাসা অবিরাম...

এই বংশ যেখানে যায়, সেখানেই বংশীয় দাগ রেখে আসে।
15/03/2025

এই বংশ যেখানে যায়, সেখানেই বংশীয় দাগ রেখে আসে।

Address

Cumilla

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুমিল্লা টাউন হল Comilla Town Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share