Muslim tv 585- মুসলিম টিভি ৫৮৫

Muslim tv 585- মুসলিম টিভি ৫৮৫ ইসলামিক প্রশ্ন আছে? কুরআন, হাদিস, নামাজ, রোজা, হজ, যাকাত, শরিয়া—যেকোনো বিষয়ে জানতে চান? আপনার সব জিজ্ঞাসার উত্তর দিতে আমরা প্রস্তুত!

Muslim TV 585 পেইজটি লাইক ও ফলো করুন, ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা WhatsApp করুন: [01618342187] নম্বরে। আমাদের অভিজ্ঞ ইসলামিক,

25/06/2025

এ আমার মালিক… আমার প্রতিপালক… আমার হৃদয়ের মালিক…!
তুমি কী অপরিসীম দয়ালু! তুমি নিজ অনুগ্রহে আমাকে কুরআনের আলো দেখিয়েছো,
হাদীসের ভাষা শিখিয়েছো, তোমার দ্বীনের পথে ডাকার আকাঙ্ক্ষা দিয়েছো।

হে রব্ব!
এই তুচ্ছ আমি, তোমার দয়ার ছায়ায় বেঁচে আছি।
তোমার ইলমের সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে আমি বুঝতে পারি, আমি কত অজ্ঞ, কত অপারগ…
তবুও তুমি অনুগ্রহ করো, বারবার আমাকে ডাকো,
তুমি হারিয়ে যাওয়া পথিকের পথ দেখাও…

হে আমার আল্লাহ!
আমি তোমার কাছে কাতর মিনতি করছি —
আমার জন্য এমন খেদমতের দরজা খুলে দাও,
যেখানে আমার একটি সেকেন্ডও বৃথা না যায়…
আমার প্রতিটি নিঃশ্বাস, প্রতিটি ধ্বনি, প্রতিটি দৃষ্টিপাত…
সব যেন তোমার দ্বীনের জন্য নিবেদিত থাকে।

হে রহমতের মালিক!
তুমি আমাকে এমন ব্যস্ততা দাও,
যে ব্যস্ততায় আমি তোমার কালামের শব্দে ডুবে থাকি,
রাসূলের সুন্নাহর আলোয় পথ চলি,
উম্মতের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দেই…
আর আমার মন, দেহ, সময়… সব যেন তোমার জন্য জ্বলে-পুড়ে যায়।

হে প্রিয় রব্ব!
তুমি এমন ব্যবস্থা করে দাও,
যাতে আমার হৃদয় অন্য কোনো দিকে না ঝুঁকে,
আমার চোখ যেন গুনাহের দিকে না যায়,
আমার কান যেন অর্থহীন কিছুর শব্দ শুনতে না চায়…
আমার জীবন যেন তোমার ইলম, তোমার খেদমত, তোমার সন্তুষ্টির মাঝে পুড়ে-পুড়ে শেষ হয়ে যায়…
আর যখন মৃত্যু আসে, আমি যেন বলতে পারি —
হে আল্লাহ! আমি তোমার দ্বীনের জন্যই বেঁচেছি, তোমার দ্বীনের জন্যই মরলাম…

🕌 হুজুর-হুজুরানীর সুখের সংসারপর্ব - ১ : বিয়ের প্রথম দিনমাওলানা মিজানুর রহমান। এলাকার সম্মানিত আলেম, নরম মনের মানুষ। দীনি...
25/06/2025

🕌 হুজুর-হুজুরানীর সুখের সংসার

পর্ব - ১ : বিয়ের প্রথম দিন

মাওলানা মিজানুর রহমান। এলাকার সম্মানিত আলেম, নরম মনের মানুষ। দীনি ইলমের প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা। আর তার সদ্য বিবাহিত স্ত্রী, হুজুরানী খাদিজা আক্তার — পর্দানশীন, নম্র, দীনি পরিবেশে বড় হওয়া এক মেয়ে।

বিয়ের প্রথম দিন, অনেক জড়তা, অনেক লজ্জা। মিজান সাহেব ঘরে ঢুকেই সালাম দিলেন,
"আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ..."

খাদিজার মুখ লজ্জায় লাল, মাথা নিচু, নরম কণ্ঠে উত্তর দিলেন,
"ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ..."

মিজান সাহেব একটু সময় নিয়ে বললেন,
"আমি চাই আমাদের সংসারে যেন শুধু ভালোবাসা নয়, বরং রহমত, বরকত আর আল্লাহর সন্তুষ্টি থাকে। তুমি কি রাজি?"

খাদিজা মাথা নেড়ে সম্মতি দিলেন। সেই শুরু, দুজনের জীবনে এক নতুন দীপ্তিময় অধ্যায়।

তারা ঠিক করলেন —

প্রতিদিন একসাথে নামাজ পড়বেন।

সপ্তাহে অন্তত একদিন কোরআনের আলোচনা করবেন।

একে অপরকে সম্মান করবেন, ছোট-খাটো ভুলকে বড় করবেন না।

দুজন মিলে সংসারকে দীনি পরিবেশে গড়ে তুলবেন।

এভাবেই শুরু হলো তাদের শান্তিময় জীবন...

---

✨ সিরিজ চলবে...

পরবর্তী পর্ব : "পরীক্ষার দিন: সংসারের প্রথম ঝামেলা"

24/06/2025

✨ পর্ব ৩: চোখ নামিয়ে রাখি

আমি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাই,
চারপাশে কত মুখ, কত হাসি…
তবুও আমি চোখ নামিয়ে রাখি,
কারণ আমি জানি,
আমার চোখ শুধু তোমার জন্যই সংরক্ষিত।

এটা প্রেম নয়,
এটা ইবাদত,
এটা তাকওয়া,
এটা নিজের প্রতি ওয়াদা —
"আমি শুধু তোমার জন্যই চোখ তুলে তাকাবো…"

23/06/2025

✨ পর্ব ২: হারাম নয়, হালালের অপেক্ষা

হারাম প্রেমের মিষ্টি বুলি শুনিনি,
তোমার নামে ভুল পথে পা বাড়াইনি,
কারণ আমি জানি —
হালাল ভালবাসা দেরিতে আসে,
কিন্তু আসলে তা জীবনের শান্তি হয়ে থাকে।

তুমি আসবে,
কিন্তু আগে আমাকে প্রস্তুত হতে হবে,
সেই কারণেই আমি এখনো অপেক্ষা করি…

23/06/2025

🟢 পর্ব ১: অপেক্ষা মানেই ইবাদত

আমি জানি, আমার জন্য একজন নির্দিষ্ট আছে,
যার জন্য আমি চোখ নিচু রাখি,
হারাম থেকে নিজেকে বাঁচাই,
আর বলি —
"হে আল্লাহ, তাকেই দাও, যাকে তুমি আমার জন্য লিখে রেখেছো…"

23/06/2025

🌸 প্রিয়তমার অপেক্ষা 🌸
(ইসলামিক কবিতা)

প্রিয়তমা আসবে, আমি জানি,
সময় হলে আসবেই সে জীবনের বানে,
আল্লাহ্ যাকে রাখেন নির্দিষ্ট করে,
সে হারিয়ে যায় না দুনিয়ার ঝড়ে।

আমি শুধু নিজেকে গড়ি সঠিক পথে,
সবর রাখি, থাকি নফসের সাথে রণে,
হারাম ভালবাসা নয় আমার মানে,
আমি চাই হালাল প্রেম আল্লাহর দানে।

যদি কেঁদে বলি, "হে রব, দাও তাকে,"
তিনি শুনেন, জানেন, রাখেন নিজের কাছে,
সময় হলে হয় দেখা, পূর্ণ হয় আশা,
অপেক্ষার মাঝে থাকে ঈমানের ভালোবাসা।

23/06/2025

🌸 হৃদয় থেকে বিয়ের জন্য দোয়া 🌸

হে আল্লাহ!
আপনি তো জানেন আমার হৃদয়ের সব কথা, আমার অভাব-অভিযোগ, আমার একাকীত্বের যন্ত্রণা।
হে দয়াময় রব! আমাকে এমন একজন জীবনসঙ্গী দিন,
যে আমাকে আপনার দিকে টেনে নিবে,
যে আমার দুনিয়ার শান্তি ও আখিরাতের সফলতার কারণ হবে,
যার সঙ্গে হাতে হাত রেখে আপনার পথে চলতে পারবো,
যার সঙ্গে তাকওয়া, ভালোবাসা আর বন্ধুত্বে ভরা একটি জীবন কাটাতে পারবো।

হে আল্লাহ! আপনি যদি মনে করেন, এখনই আমার জন্য সময় হয়নি —
তাহলে আমাকে ধৈর্য দিন, হৃদয়কে প্রশান্ত করুন।
আর যদি আপনি জানেন, এই সময়টাই উত্তম —
তাহলে আপনি নিজেই আমার জন্য উত্তম সঙ্গীর ব্যবস্থা করুন।

আমিন, ইয়া রাব্বাল আলামিন!

বিপদের বন্ধুরাই প্রকৃত সম্পদ: ছায়া সঙ্গীদের বর্জনই শ্রেয়****প্রারম্ভিকা:**মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে মিলেমিশে বাস করাই মান...
21/06/2025

বিপদের বন্ধুরাই প্রকৃত সম্পদ: ছায়া সঙ্গীদের বর্জনই শ্রেয়**

**প্রারম্ভিকা:**

মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে মিলেমিশে বাস করাই মানুষের ধর্ম। এই পথচলায় আমাদের জীবনে বিভিন্ন মানুষের আগমন ঘটে। কেউ আসে ক্ষণিকের জন্য, কেউ বা স্থায়ী আসন করে নেয়। আবার এমন কিছু মানুষও থাকে যারা শুধু সুসময়ে পাশে থাকে, কিন্তু দুর্দিন এলে তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। এই ধরনের মানুষেরা আমাদের জীবনে বিষাদের ছায়া ফেলে এবং একসময় তাদের থেকে দূরে থাকাটাই শ্রেয় বলে প্রতীয়মান হয়।

**সুসময়ের সঙ্গী ও দুর্দিনের পলাতক:**

জীবন একটি নদীর মতো, কখনও শান্ত আবার কখনও উত্তাল। যখন জীবন শান্ত ও সুগম থাকে, তখন চারপাশে মানুষের ভিড় দেখা যায়। সবাই প্রশংসা করে, পাশে থাকার আশ্বাস দেয়। কিন্তু জীবনের প্রতিকূল স্রোতে যখন বিপদ বাড়ে, যখন সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তখন এই ভিড়ের একটি বড় অংশ উধাও হয়ে যায়। যারা নিজেদের বন্ধু বা শুভাকাঙ্ক্ষী বলে পরিচয় দিত, তাদের অনেককেই আর খুঁজে পাওয়া যায় না। এই ধরনের মানুষগুলো আসলে সুসময়ের ফড়িংয়ের মতো, আলো দেখলেই ছুটে আসে আর অন্ধকার নামলে কোথায় যেন মিলিয়ে যায়। তাদের অনুপস্থিতি কেবল হতাশার জন্ম দেয় না, বরং মানসিক যন্ত্রণা ও একাকীত্ব বাড়িয়ে তোলে।

**কেন দূরে থাকা শ্রেয়?**

যারা বিপদের সময় বা প্রয়োজনীয় মুহূর্তে দূরে থাকে, তাদের থেকে দূরে থাকা কেন শ্রেয়, তার কয়েকটি কারণ নিচে আলোচনা করা হলো:

১. **বিশ্বাস ভঙ্গ:** যখন আমরা কাউকে বন্ধু বা শুভাকাঙ্ক্ষী মনে করি এবং বিপদের সময় তার উপর ভরসা করি, তখন তার অনুপস্থিতি আমাদের বিশ্বাসকে ভঙ্গ করে। এই বিশ্বাস ভঙ্গের কারণে মানুষের প্রতি আস্থা কমে যায় এবং নতুন সম্পর্কে জড়ানোর ক্ষেত্রে দ্বিধা সৃষ্টি হয়।

২. **মানসিক শান্তি বিঘ্নিত:** বিপদের সময় এমনিতেই মানুষ মানসিকভাবে দুর্বল থাকে। এমন পরিস্থিতিতে যাদের কাছে সাহায্য প্রত্যাশা করা হয়, তাদের থেকে কোনো সাড়া না পেলে বা তাদের অনুপস্থিতি আরও বেশি মানসিক চাপ সৃষ্টি করে। এই চাপ দৈনন্দিন জীবনকেও প্রভাবিত করে এবং মানসিক শান্তি নষ্ট করে।

৩. **সময় ও শক্তির অপচয়:** যারা আপনার খারাপ সময়ে পাশে থাকে না, তাদের পেছনে সময় ও শক্তি ব্যয় করা নিরর্থক। এই সময় ও শক্তি বরং নিজের উন্নতিতে বা যারা আপনার পাশে থাকার যোগ্য, তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার পেছনে ব্যয় করা উচিত।

৪. **আত্মমর্যাদা রক্ষা:** যারা কেবল নিজেদের সুবিধা বোঝে এবং প্রয়োজন ফুরোলেই সরে দাঁড়ায়, তাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখা আত্মমর্যাদাহানিকর। নিজের আত্মমর্যাদা রক্ষার জন্য এমন সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসা জরুরি।

৫. **প্রকৃত সম্পর্ক চিহ্নিতকরণ:** বিপদের সময়ই প্রকৃত বন্ধুদের চেনা যায়। যারা দুর্দিনে আপনার পাশে থাকে, তারাই আপনার প্রকৃত শুভাকাঙ্ক্ষী। যারা সরে যায়, তাদের থেকে দূরে থাকা আপনাকে প্রকৃত সম্পর্কগুলো চিনতে সাহায্য করবে। এতে আপনি আপনার সামাজিক বৃত্তকে আরও সুদৃঢ় ও নির্ভরযোগ্য করে তুলতে পারবেন।

**উপসংহার:**

জীবন সংক্ষিপ্ত। এই সংক্ষিপ্ত জীবনে আমাদের উচিত সেইসব মানুষের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা যারা আমাদের ভালো-মন্দ সব সময়েই পাশে থাকবে। যারা কেবল সুসময়ের সঙ্গী, বিপদে ছায়া সঙ্গী হয়ে যায়, তাদের থেকে দূরে থাকা কেবল নিজের মানসিক শান্তি ও আত্মমর্যাদা রক্ষাই করে না, বরং জীবনে প্রকৃত মূল্যবোধের সন্ধান দেয়। মনে রাখতে হবে, "বিপদের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু"। তাই আসুন, যারা আমাদের জীবনের কঠিন সময়ে হাত বাড়িয়ে দেয়, তাদের মূল্যায়ন করি এবং যারা শুধু নিজেদের স্বার্থ বোঝে, তাদের থেকে দূরত্ব বজায় রেখে একটি সুন্দর ও নির্ভরযোগ্য জীবন গড়ে তুলি।

21/06/2025

আপনি যা জানতে পারবেন না: একটি নীরব আরাধনা

জীবন এক দীর্ঘ প্রতীক্ষা, আর ভালোবাসার প্রতীক্ষা সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে মধুর, প্রায়শই সবচেয়ে বেদনাদায়ক। এমন ভালোবাসা, যা একতরফা, যা অপরের অগোচরে বেড়ে ওঠে, তা আরও গভীর, আরও পবিত্র হয়। "আপনি কখনো জানবেন না- আমি কতখানি অপেক্ষা জমিয়ে রেখেছি স্রষ্টার কাছে, দু'আ করে কতটুকু চোখের জলে ভিজিয়েছি জায়নামাজ! প্রভুর কাছে দুই হাত তুলে কত মিনতি করে চেয়ে যাচ্ছি আপনাকে, আপনি তার কোনোটা টের পাচ্ছেন না, কখনো পাবেনও না, সবাই যখন গভীর ঘুমে আমি তখন আপনাকে ডাকি একা নীরবে, তার সবটাই সৃষ্টিকর্তা জানেন। আপনি জানবেন না, ঠিক কতটা আরাধনায় চেয়েছি আপনাকে, কত অপেক্ষায় আছি আপনার," - এই কথাগুলো সেই নীরব, গভীর ভালোবাসার এক মর্মস্পর্শী চিত্র তুলে ধরে।

এই অনুচ্চারিত প্রেম, যা শুধু সৃষ্টিকর্তার কাছেই নিবেদন করা হয়, তা মানব সম্পর্কের সাধারণ গতিপথ থেকে ভিন্ন। এখানে কোনো দাবি নেই, কোনো প্রত্যাশা নেই প্রাপ্তির। আছে শুধু এক অনন্ত অপেক্ষা, এক নীরব প্রার্থনা। প্রেমিকের জায়নামাজ ভেজানো চোখের জল, গভীর রাতের নির্জনতায় করা মিনতি – এ সবই এক অলৌকিক সংযোগের ইঙ্গিত বহন করে। যখন পৃথিবী ঘুমিয়ে থাকে, যখন জাগতিক কোলাহল স্তব্ধ হয়, তখন আত্মার গভীরতম প্রদেশে লুকিয়ে থাকা আকুতিগুলো সৃষ্টিকর্তার আরশে পৌঁছে যায়। এই প্রার্থনাগুলো এতটাই ব্যক্তিগত যে, এর লক্ষ্যবস্তু ব্যক্তিটিও এর বিন্দুমাত্র আঁচ করতে পারে না।

এই একতরফা আরাধনা এক অন্যরকম শক্তির জন্ম দেয়। এখানে না পাওয়ার বেদনা রূপান্তরিত হয় গভীরতম ভালোবাসায়। যে ব্যক্তি এই প্রার্থনা করে চলেছেন, তিনি জানেন যে তার এই ভালোবাসার সম্পূর্ণ সাক্ষী একমাত্র সৃষ্টিকর্তা। এই জ্ঞানই তাকে শক্তি যোগায়, তাকে ধৈর্য ধরতে শেখায়। জাগতিক প্রাপ্তির মোহ থেকে মুক্ত হয়ে, এই প্রেম এক আত্মিক স্তরে উন্নীত হয়, যেখানে প্রেমিকের সুখই পরম লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়, সে সুখ অন্য কারো সঙ্গেই আসুক না কেন।

এই ধরনের অপেক্ষা কেবল একজন মানুষকে ধৈর্যশীলই করে তোলে না, বরং তাকে সৃষ্টিকর্তার আরও কাছে নিয়ে আসে। প্রতিটি দু'আ, প্রতিটি মিনতি বিশ্বাসের দৃঢ়তাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রেও এই ধৈর্য এবং বিশ্বাস প্রতিফলিত হয়। একজন ব্যক্তি যখন এত গভীর বিশ্বাস নিয়ে কিছু চেয়ে যান, তখন তার ভেতরের আত্মিক শক্তিও বৃদ্ধি পায়। তিনি শেখেন কীভাবে নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে হয় এবং কীভাবে চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য সৃষ্টিকর্তার ওপর নির্ভর করতে হয়।

অবশেষে, এই নীরব আরাধনা একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্যকে তুলে ধরে: কিছু ভালোবাসা প্রকাশের ঊর্ধ্বে। কিছু আকাঙ্ক্ষা এতটাই পবিত্র যে, তা কেবল স্রষ্টার কাছেই নিবেদন করা যায়। প্রাপক জানুক বা না জানুক, এই প্রেম তার নিজস্ব মহিমায় উজ্জ্বল। এটি এক নীরব সাক্ষী হয়ে থাকে, যা প্রমাণ করে যে ভালোবাসা কতটা নিঃস্বার্থ হতে পারে, এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস মানুষকে কতটা গভীর শক্তি ও সান্ত্বনা দিতে পারে। "আপনি জানবেন না, ঠিক কতটা আরাধনায় চেয়েছি আপনাকে, কত অপেক্ষায় আছি আপনার," – এই বাক্যগুলো কেবল একটি ব্যক্তিগত অনুভূতির প্রকাশ নয়, এটি মানব হৃদয়ের এক চিরন্তন সত্য, এক অবিনশ্বর প্রেমের গাথা।

“সব গুণ সবার মধ্যে থাকে না।”হাদীসে এসেছে:"المؤمن للمؤمن كالبنيان يشدّ بعضه بعضًا"অর্থাৎ: “এক মুমিন অপর মুমিনের জন্য দেয়া...
20/06/2025

“সব গুণ সবার মধ্যে থাকে না।”

হাদীসে এসেছে:
"المؤمن للمؤمن كالبنيان يشدّ بعضه بعضًا"
অর্থাৎ: “এক মুমিন অপর মুমিনের জন্য দেয়ালের মতো, একে অন্যকে শক্তি দেয়।” [সহীহ বুখারী]

এই হাদীস আমাদের শিখায়, আমরা কেউ পরিপূর্ণ নই, কিন্তু একে অপরের গুণে আমরা পূর্ণতা পাই।
আল্লাহ্‌ তা‘আলা প্রত্যেককে আলাদা আলাদা গুণে সৃষ্টি করেছেন—
কেউ সুন্দর মুখে,
কেউ সুন্দর আচরণে।
কেউ দানশীল, কেউ ধৈর্যশীল, কেউ বিশ্বস্ত।

কিন্তু যদি আমরা শুধু অন্যের সেই গুণের দিকে তাকিয়ে হিংসা করি, তাহলে আমরা নিজের মুল্য হারিয়ে ফেলি।
আল্লাহ বলেন:
وَلَا تَتَمَنَّوْا مَا فَضَّلَ ٱللَّهُ بِهِۦ بَعْضَكُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ
“তোমরা আকাঙ্ক্ষা করো না তা, যা দিয়ে আল্লাহ একে অন্যের উপর তোমাদের শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন।” [সূরা নিসা: ৩২]

🕌 তাই আসুন,

আমরা একে অন্যকে হিংসা না করে সহযোগিতা করি।

যার যে গুণ আছে, তাকে সম্মান করি।

এবং নিজের মধ্যে যা আছে, তাতে কৃতজ্ঞ হই।

🤲 হে আল্লাহ! আমাদের অন্তরগুলোকে পরস্পরের জন্য পরিশুদ্ধ করে দাও।
🤲 আমাদের একে অপরের গুণাবলিকে সম্মান করার তাওফিক দান করো।
🤲 আমাদের অপূর্ণতাগুলোকে পূর্ণ করো তোমার রহমতের মাধ্যমে।

নূরের রবি...মুহাঃ মুসলিম উদ্দিন ত্বহা তিমির রাতের তারা তুমি, হে নূরের রবি,তোমার আগমনে ঘুচেছে আঁধার, জেগেছে সবি।মরুর বুকে...
15/06/2025

নূরের রবি...
মুহাঃ মুসলিম উদ্দিন ত্বহা

তিমির রাতের তারা তুমি, হে নূরের রবি,
তোমার আগমনে ঘুচেছে আঁধার, জেগেছে সবি।
মরুর বুকে ফুটিয়েছো তুমি শান্তির ফুল,
তোমার দেখানো পথে চলে যত নির্ভুল।

উত্তম চরিত্রের তুমি শ্রেষ্ঠ উদাহরণ,
ক্ষমা, দয়া, ভালোবাসার অফুরন্ত দান।
তোমার সুন্নাহ, তোমার তরীকা, আলোর মশাল,
পথহারা দিশারীদের দেখায় চিরকাল।

সকল সৃষ্টির সেরা তুমি, শ্রেষ্ঠতম জন,
তোমারি প্রশংসায় মুখরিত ত্রিভুবন।
তোমারই নামে দরূদ পাঠাই সকাল-সন্ধ্যায়,
তোমারি শাফায়াত যেনো কপালে জোটে হায়!

তোমারি উম্মত মোরা, ওগো রাহমাতুল্লিল আলামীন, তোমার দেখানো পথে যেনো কাটে প্রতিটি দিন।

ওগো আল্লাহ ক্ষমা করে দাও: এক আত্মশুদ্ধির ডাক...মানুষ হিসেবে আমরা প্রতিনিয়ত ভুল করি, জেনে বা না জেনে অসংখ্য পাপাচারে লিপ...
14/06/2025

ওগো আল্লাহ ক্ষমা করে দাও: এক আত্মশুদ্ধির ডাক...

মানুষ হিসেবে আমরা প্রতিনিয়ত ভুল করি, জেনে বা না জেনে অসংখ্য পাপাচারে লিপ্ত হই। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা পরম দয়ালু ও ক্ষমাশীল। তিনি চান তাঁর বান্দারা তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুক এবং সরল পথে ফিরে আসুক। "ওগো আল্লাহ ক্ষমা করে দাও" - এই বাক্যটি কেবল একটি প্রার্থনা নয়, এটি আল্লাহর প্রতি বান্দার অপার বিনয়, অনুশোচনা এবং প্রত্যাবর্তনের এক আকুতি। এটি হৃদয়ের গভীর থেকে উৎসারিত এক আত্মশুদ্ধির ডাক, যা মানুষকে পরিশুদ্ধির পথে আহ্বান জানায় এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের সুযোগ করে দেয়।

ক্ষমার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা: আত্মশুদ্ধির ভিত্তি
ইসলামে ক্ষমার গুরুত্ব অপরিসীম। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বারবার তাঁর ক্ষমাশীলতার কথা উল্লেখ করেছেন, যা মুমিনদের জন্য এক অফুরন্ত আশার উৎস। সূরা আয-যুমার-এর ৫৩ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন: "বলো, হে আমার বান্দাগণ, যারা নিজেদের প্রতি বাড়াবাড়ি করেছ - তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।" এই আয়াতটি পাপী বান্দাদের জন্য এক উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা। এটি প্রমাণ করে, আল্লাহর ক্ষমার দরজা সর্বদা খোলা এবং তাঁর দয়ার কোনো সীমা নেই।

ক্ষমা প্রার্থনা একজন মুমিনের জীবনে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। এটি কেবল পার্থিব জীবনে মানসিক শান্তি বয়ে আনে না, বরং আখিরাতেও মুক্তি ও জান্নাতের পথ সুগম করে। যখন আমরা আমাদের ভুল স্বীকার করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, তখন আমাদের আত্মা পরিশুদ্ধ হয়, হৃদয় হালকা হয় এবং আমরা নতুন করে জীবন শুরু করার অনুপ্রেরণা পাই। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া মানে নিজেদের দুর্বলতা ও সীমাবদ্ধতাকে স্বীকার করে তাঁর অসীম ক্ষমতা ও দয়ার ওপর ভরসা করা। এটি আমাদের অহংকার দূর করে বিনয়ী হতে শেখায়। পাপের গভীরতা যতই হোক না কেন, আল্লাহ তাঁর বান্দার দিকে তাকিয়ে থাকেন এবং তাঁর তওবার অপেক্ষায় থাকেন। এই প্রক্রিয়াটি একটি আধ্যাত্মিক পুনর্জন্মের মতো, যেখানে ব্যক্তি তার অতীতের বোঝা ঝেড়ে ফেলে নতুন করে শুরু করার সুযোগ পায়।

কীভাবে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইব?
ক্ষমা চাওয়ার জন্য আন্তরিকতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কেবল মুখে মুখে "আল্লাহ ক্ষমা করে দাও" বললেই হবে না, বরং অন্তরে অনুশোচনা ও ভুল সংশোধনের দৃঢ় সংকল্প থাকতে হবে। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার কিছু সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে, যা অনুসরণ করে আমরা তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি:

আন্তরিক তওবা: সর্বপ্রথম নিজের ভুল ও পাপের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হতে হবে। অতীত পাপের জন্য অনুশোচনা প্রকাশ করা এবং ভবিষ্যতে আর এই পাপ না করার দৃঢ় সংকল্প করা তওবার প্রথম শর্ত। এটি এমন এক অঙ্গীকার যা হৃদয়ের গভীর থেকে আসতে হবে। তওবা হলো আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নির্দেশিত পথে চলা এবং শয়তানের প্ররোচনা থেকে নিজেকে রক্ষা করা।
বেশি বেশি ইস্তিগফার: নিয়মিতভাবে 'আস্তাগফিরুল্লাহ' পাঠ করা। এর অর্থ হলো, "আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।" রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজেও দৈনিক ১০০ বারের বেশি ইস্তিগফার করতেন, যদিও তিনি নিষ্পাপ ছিলেন। এটি আমাদের জন্য একটি উদাহরণ যে, ক্ষমা চাওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ। শুধু ইস্তিগফার পাঠ নয়, এর অর্থ ও তাৎপর্য অনুধাবন করাও জরুরি।
নফল নামাজ আদায়: তাহাজ্জুদসহ অন্যান্য নফল নামাজ আদায় করে আল্লাহর কাছে চোখের পানি ফেলে ক্ষমা চাওয়া। বিশেষ করে রাতের শেষ ভাগে তাহাজ্জুদের নামাজে আল্লাহর নিকটবর্তী হয়ে দু'আ করলে তা কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এই সময়ে বান্দা একান্তে আল্লাহর সাথে কথা বলতে পারে এবং তার মনের সব কথা খুলে বলতে পারে।
বিনম্র দু'আ: নিজের ভাষায় আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া। হাদিসে বর্ণিত বিভিন্ন ক্ষমা প্রার্থনার দু'আ পাঠ করা। যেমন - সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার (শ্রেষ্ঠ ক্ষমা প্রার্থনা)। এটি একটি ব্যাপক দু'আ যা আল্লাহর ক্ষমা ও দয়ার পূর্ণাঙ্গ আবেদন। দু'আতে বিনয়, আর্তি এবং একনিষ্ঠতা থাকা আবশ্যক।
নেক আমল বৃদ্ধি: পাপ মোচনের জন্য সাধ্যমতো নেক আমল করা। যেমন - দান-সদকা, অসহায় ও দুস্থদের সাহায্য করা, অসুস্থদের সেবা করা, কোরআন তিলাওয়াত করা, যিকির করা, পিতা-মাতার খেদমত করা, সৎ কাজ করা এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকা। নেক আমল পাপকে মুছে ফেলে এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভে সহায়তা করে।
ক্ষমাশীলতার ফল: জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বরকত
আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করার ফল সুদূরপ্রসারী এবং এর প্রভাব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হয়। যারা আল্লাহর কাছে নিয়মিত ক্ষমা প্রার্থনা করে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং তাদের জীবনকে বরকতময় করেন। এর কিছু উল্লেখযোগ্য ফল নিচে দেওয়া হলো:

গুনাহ মাফ: সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো জীবনের সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাওয়া। এটি আল্লাহর অসীম দয়া ও ক্ষমার প্রমাণ। যখন একজন বান্দা সত্যিই অনুতপ্ত হয়ে তওবা করে, তখন আল্লাহ তার অতীতের সকল পাপ ক্ষমা করে দেন, যেন সে নতুন করে জন্মগ্রহণ করেছে।
মানসিক শান্তি ও প্রশান্তি: ক্ষমা প্রার্থনা আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে, মনকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখে এবং এক অনাবিল মানসিক শান্তি দান করে। পাপের বোঝা হালকা হলে মন শান্ত হয় এবং হৃদয় এক স্বর্গীয় আনন্দে ভরে ওঠে।
রিজিকের বরকত: আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা প্রার্থনাকারীর রিজিক বৃদ্ধি করেন এবং তা বরকতময় করে তোলেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, যারা ইস্তিগফার করে, আল্লাহ তাদের জন্য আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি বৃদ্ধি করেন (সূরা নূহ: ১০-১২)।
বিপদমুক্তি ও সহজতা: বিপদাপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার একটি অন্যতম উপায় হলো আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া। যখন বান্দা আল্লাহর কাছে ফিরে আসে, তখন আল্লাহ তার পথ সহজ করে দেন এবং বিপদ থেকে মুক্তি দেন। অনেক সময় আমাদের বিপদাপদ পাপের ফলস্বরূপ আসে, তাই ক্ষমা চাইলে বিপদ দূর হয়।
জান্নাত লাভ: যে ব্যক্তি খাঁটি দিলে তওবা করে এবং ক্ষমা প্রার্থনা করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন। জান্নাত হলো মুমিনদের চূড়ান্ত গন্তব্য এবং আল্লাহর ক্ষমা ছাড়া তা লাভ করা অসম্ভব। ক্ষমা তওবাকারীকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করে এবং জান্নাতের সুসংবাদ দান করে।
শারীরিক ও আত্মিক সুস্থতা: অনেক সময় পাপের কারণে শারীরিক ও আত্মিক অসুস্থতা দেখা দেয়। ক্ষমা প্রার্থনার মাধ্যমে আত্মা পরিশুদ্ধ হলে তা শারীরিক সুস্থতাতেও সহায়তা করে। মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে আসে, যা সার্বিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
আল্লাহর নৈকট্য লাভ: ক্ষমা প্রার্থনা আল্লাহর প্রতি বান্দার আনুগত্য ও ভালোবাসার প্রকাশ। এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর আরও কাছাকাছি হতে পারে এবং তাঁর প্রিয় বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
পরিশেষে বলা যায়, "ওগো আল্লাহ ক্ষমা করে দাও" - এই উক্তিটি প্রতিটি মুমিনের হৃদয়ে গভীরভাবে গেঁথে থাকা উচিত। এটি আল্লাহর প্রতি আমাদের অপার নির্ভরশীলতা এবং তাঁর অসীম দয়ার স্বীকৃতির প্রতীক। আমরা যতই পাপী হই না কেন, আল্লাহর ক্ষমার দুয়ার সর্বদা উন্মুক্ত। তাঁর কাছে ফিরে আসার জন্য প্রয়োজন কেবল আন্তরিকতা ও দৃঢ় সংকল্প। আসুন, আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের ভুলগুলোর জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই এবং আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে এক সুন্দর ও পরিশুদ্ধ জীবন গড়ার চেষ্টা করি, যা পার্থিব জীবনে শান্তি ও আখিরাতে মুক্তির পথ দেখাবে।

আমরা কি আজ থেকে আরও বেশি করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলব না?

Address

Cumilla

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Muslim tv 585- মুসলিম টিভি ৫৮৫ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Muslim tv 585- মুসলিম টিভি ৫৮৫:

Share