গুরা'বা

গুরা'বা হে প্রশান্ত আত্মা!
ফিরে এসো তোমার রবের কাছে!🌸

31/01/2024

আমার স্ত্রীর মুখে তার এক আত্মীয়ার গল্প শুনেছিলাম। উত্তরবঙ্গের দুপুরের কড়া রোদে, ভদ্রমহিলাকে ধান শুকাতে- নাড়তে হতো, খড় শুকাতে হতো। কিন্তু, বাড়ির সাথে লাগোয়া ছিলো সদর রাস্তা এবং ওই রাস্তায় বাজার বসতো সকাল থেকে। যেহেতু রাস্তা এবং বাড়ির উঠোনের মাঝে কোন দেয়াল ছিলো না, নিদেনপক্ষে একটা বাঁশ বা টিনের বেড়াও না, তাই রাস্তা এবং বাজারের সমস্ত লোক বাড়ির লোকেদের এবং বাড়ির সমস্ত লোক বাজারের লোকেদের দেখত পেতো অনায়েশে।
এই অবস্থার মধ্যেই বাইরে ধান শুকাতে হতো ওই আত্মীয়াকে। কিন্তু, পর্দা করার ব্যাপারে তিনি যেহেতু নাছোড়বান্দা, তাই ওই কড়কড়ে রোদের মাঝে, বোরকা-নেকাব পরেই তিনি সমস্তদিন ধান শুকাতেন আর খড় নাড়তেন। স্বামীর আদেশ ছিলো এই— পর্দা করো আর যা-ই করো বাপু, তোমার কাজ যেন ঠিকঠাক থাকে। কাজ সামলিয়ে তুমি যা ইচ্ছে করো, আমার তাতে কিছু যায় আসে না’।
মহিলাকে তো কাজও করতে হবে, অন্যদিকে পর্দাও করতে হবে। পর-পুরুষের নজর থেকে বাঁচাতে হবে নিজেকে। তাই, সেই কাঠফাঁটা রোদের মাঝেও তিনি নিজের পর্দার ব্যাপারে এতোটুকু ছাড় দেননি।
এই যে ত্যাগের গল্প, এই গল্পকে আপনি কিন্তু বস্তুবাদের কোন প্যারামিটার দিয়েই মাপতে পারবেন না। এই ত্যাগের তৃপ্তি ওই মহিলা বুঝবে না যার কাছে পর্দাটা নিছক ফ্যাশন কিংবা আহ্লাদের বিষয়। ওই মহিলাও বুঝবে না যার কাছে পর্দাটা একপ্রকার বোঝা। এই ত্যাগের মর্ম ওই পুরুষ বুঝবে না যে নিজের মা, স্ত্রী, বোন, কন্যার পর্দার ব্যাপারে সচেতন নয়। যে মনে করে তার স্ত্রী-কন্যা আর বোনেরা পর-পুরুষদের সাথে মিশলে, কথা বললে, খোশালাপে মজলে দুনিয়া উল্টে যাবে না।
— আরিফ আজাদ
লেখাটি জীবন জাগরণ সিরিজের 'এবার ভিন্ন কিছু হোক' বই থেকে নেওয়া। এই সিরিজের নতুন আরেকটি বই আসছে এবারের বইমেলায় 'হায়াতের দিন ফুরোলে।' কমেন্টে লিংক দেওয়া রইল।

31/01/2024

একবার আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন তাঁর জন্য দু’আ করতে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহার জন্য দু’আ করেন:

“হে আল্লাহ! আপনি আয়িশার (রাদিয়াল্লাহু আনহা) অতীত এবং ভবিষ্যতের, গোপন এবং প্রকাশ্য সকল গুনাহ ক্ষমা করে দিন।”

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এমন দু’আ শুনে আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা এতোটাই খুশি হন যে, তাঁর মাথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কোলে ঢলে পড়ে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন,

“আমার দু’আ কি তোমাকে আনন্দিত করেছে?”

আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা জবাব দিলেন, “এমন দু’আ আমাকে আনন্দিত না করে পারে!”

অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “আল্লাহর কসম! প্রতি নামাজের পর আমি আমার উম্মতের জন্য এই দু’আটি করি।”

অর্থাৎ, হে আল্লাহ! আপনি আমার উম্মতের অতীত এবং ভবিষ্যতের, গোপন এবং প্রকাশ্য সকল গুনাহ ক্ষমা করে দিন।

তথ্যসূত্র: সহীহ ইবনে হিব্বান: ৭২৬৬

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। 💚

31/01/2024

বলা হয়ে থাকে, ‘তুমি প্রতিদিন সেই পরিমাণ কুরআন পড়ো, যে পরিমাণ প্রশান্তি তোমার প্রয়োজন।’ সালাফগণ কুরআন পড়ে আনন্দ লাভ করতেন।
কুরআনকে আমরা অবসরের অংশ বানিয়েছি, জীবনের অংশ নয়। হঠাৎ মন চাইলে কুরআন পড়ি। অনেকে তো মাসের পর মাস কুরআনের মুসহাফ ছুঁয়েও দেখি না। সেজন্য আজ আমাদের মন খারাপের উপলক্ষের শেষ নেই।
নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনের মাধ্যমে প্রশান্তি অর্জনের জন্য দু‘আ করতেন—
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ أَنْ تَجْعَلَ الْقُرْآنَ رَبِيْعَ قَلْبِيْ، وَنُوْرَ صَدْرِيْ، وَجَلَاءَ حُزْنِيْ، وَذَهَابَ هَمِّيْ
(আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকা আন তাজ‘আলাল কুরআ-না রবি-‘আ ক্বালবি, ওয়া নু-রা সদরু, ওয়া জালা-আ ‘হুযনি ওয়া যাহা-বা হাম্মি)
অর্থ: হে আল্লাহ! আপনার নিকট চাই, যেন আপনি কুরআনকে করে দেন আমার হৃদয়ের বসন্ত (আগ্রহ-ভালোবাসা); আমার বুকের আলো; আমার দুশ্চিন্তার নির্বাসন এবং আমার পেরেশানি-দূরকারী। [ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ৩৭১২; শায়খ আলবানি, সিলসিলা সহিহাহ: ১৯৯, হাদিসটি সহিহ]

“আল্লাহর প্রিয়ভাজন হওয়ার একটা রাস্তা সদা-সর্বদা খোলা রয়েছে আমাদের জন্য ৷ আর সেই রাস্তা হলো °তাওবার রাস্তা°। অধিক পরিম...
27/01/2024

“আল্লাহর প্রিয়ভাজন হওয়ার একটা রাস্তা সদা-সর্বদা খোলা রয়েছে আমাদের জন্য ৷ আর সেই রাস্তা হলো °তাওবার রাস্তা°। অধিক পরিমাণে তাওবা করা ৷ আল্লাহর কাছে নিজের পাপ,নিজের ভুল, নিজের অবাধ্যতার জন্য কায়মনোবাক্যে ক্ষমা চাওয়া!”

~আরিফ আজাদ

میں نے اپنی زندگی میں تم سے محبت کے سوا کوئی جرم نہیں کیا——•🤍💛
27/01/2024

میں نے اپنی زندگی میں تم سے محبت کے سوا کوئی جرم نہیں کیا——•🤍💛

আপনার কেমন লাগবে যখন কেউ আপনার বাসা থেকে সব চুরি করে, আপনার ঘুমানোর জায়গাটুকুও ধ্বংস করে দেয়!Don't stop taking about phi...
27/01/2024

আপনার কেমন লাগবে যখন কেউ আপনার বাসা থেকে সব চুরি করে, আপনার ঘুমানোর জায়গাটুকুও ধ্বংস করে দেয়!
Don't stop taking about philistine 💔🌹

-ফুল🌸🌼🤍
26/01/2024

-ফুল🌸🌼🤍

দাম্পত্য জীবনে বরকত বৃদ্ধির উপায় (৩)১। দুয়া, দুয়া এবং দুয়া। অনেকেই বলে, "বিয়ের ২-৩ বছর পরেই "হানিমুনের আমেজ" দূর হয...
26/01/2024

দাম্পত্য জীবনে বরকত বৃদ্ধির উপায় (৩)

১। দুয়া, দুয়া এবং দুয়া। অনেকেই বলে, "বিয়ের ২-৩ বছর পরেই "হানিমুনের আমেজ" দূর হয়ে গেলেই হাড়ে হাড়ে টের পাবে...।" এখন নিশ্চয়ই এই কথার মাঝে কিছু বাস্তবতা আছে।‌ সেই সাথে দুয়া করার সময় আল্লাহর কাছে তো আমি চাইতেই পারি যে, "ইয়া রব্বুল আলামিন, সারা জীবন ধরে আপনি আমাদের বিয়ের "হানিমুনের আমেজ" বজায় রাখবেন, বরকত দান করবেন, এবং আমাদেরকে নেককার স্বামী স্ত্রী হওয়ার তৌফিক দিবেন যাদের উপর আপনি সন্তুষ্ট।" আমিন।

২। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা হচ্ছে: সন্তানের সামনে কখনো স্বামী-স্ত্রীরা নিজেদের ঝগড়া, তর্ক এবং মতপার্থক্য গুলো খোলাখুলি ভাবে প্রকাশ করবেন না। আপনাদের স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যে যতই ঝামেলা থাকুক, সেটা প্রাইভেটলি নিজেরা সমাধান করে নিন। বিশেষ করে সন্তানকে কিভাবে বড় করব? এই বিষয়গুলো নিয়ে যদি দুইজন দুই জায়গায় অবস্থান করেন, এবং সেটা আবার অভদ্র ভাষায় ঝগড়ার মাধ্যমে সন্তানের সামনে আসে, তাহলে সন্তান ভাববে "আমার মা-বাবা নিজেরাই ঠিক করতে পারে না যে, আমার জন্য কোনটা ভালো! আমি ওদের কারো কথা কেন শুনবো?" এই জিনিসটা অনেক ক্ষতি করে। তাই সচেতন থাকা জরুরি।

🔸 খুবই চমৎকারভাবে এই দুইটা বিষয়ের গাইডলাইন আমরা কুরআনের আয়াতে পাই। যে আয়াতে আল্লাহ আমাদেরকে শান্তিপূর্ণ পরিবারের জন্য দুয়া করা শিখিয়েছেন। সেই সূরা ফুরকানের ৭৪ আয়াত পড়ে আমরা বেশি বেশি দুয়া করবো নিজের দাম্পত্য জীবনে বরকত বৃদ্ধির জন্য।

শুনতে যতই বেসিক লাগুক, আসলে একটা সুন্দর বিয়ের সম্পর্কে জন্য প্রতিনিয়ত দুয়া করে যেতে হয়। বিয়ের আগেও, বিয়ের পরেও। দোয়া করব, আল্লাহ যেন আমাদের পার্টনারদেরকে আমাদের জন্য "চক্ষু শীতলতাকারী" করেন।

এই "চোখের শীতলকারী" একজন স্বামী অথবা স্ত্রী হতে পারার অর্থ অনেক গভীর! দুয়াটা শুধু মুখে মুখে লিপ সার্ভিস না হয়ে যদি গভীরতা বুঝে করা যায়, তাহলে সত্যিকার অর্থেই দাম্পত্য জীবনের মোড় ঘুরে যাবে ইন শা আল্লাহ।

আসুন আমরা এর গভীরতা বুঝার চেষ্টা করি,

সূরা ফুরকানের ৭৪ আয়াতের দুয়া:
"হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্বামী/স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্যে চোখের শীতলতা দান করুন, এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্যে আদর্শ হিসেবে কবুল করে নিন।"

এখানে আল্লাহর কাছে আমরা চাই, আল্লাহ যেন আমাদের পার্টনারদেরকে এবং আমাদের সন্তানদেরকে আমাদের জন্যে "চক্ষু শীতলতাকারী" বানিয়ে দেন। অর্থাৎ আমাদেরকে এমন স্বামী-স্ত্রী দান করেন, যেন তাদের দিকে তাকালেই আমাদের চোখ, মন এবং অন্তর শান্তিতে ঠান্তা হয়ে যায়।

দুয়ার ব্যাখ্যা:
🔸 আরবের মরুভূমিতে প্রায়ই বালুর ঝড় হতো। সেই ঝড়ের মধ্যে পড়লে সবচেয়ে কষ্ট হতো যখন চোখে বালু ঢুকে যেত! প্রচন্ড ব্যথা লাগত চোখে, আর মরুভূমির গরম বালু লেগে চোখ গরম হয়ে যেত। এ অবস্থা থেকে বাঁচার জন্যে এমন কিছু লাগবে যা চোখকে শীতল করে দিতে পারে।

এই বিষয়টাই আল্লাহ তায়ালা অসম্ভব সুন্দর ভাবে এই দুয়ার সাথে মিশিয়ে দিয়েছেন। স্বামী স্ত্রীরা একজন আরেক জনের জন্যে এমনভাবে মানসিক, শারীরিক এবং আত্মিক শান্তির উৎস হবে, এমনভাবে সাপোর্ট করবে যেন দুনিয়ার ঝড় মোকাবেলা করতে করতে চোখ -মন যখন ক্লান্ত হয়ে যাবে, তখন আমাদের স্পাউজরাই আমাদের ঠান্তা করবে।

ঘরের বাইরের ঝড় গুলো সামলে এসে দরজা বন্ধ করে যখন আমি ঘরের ভিতরে ঢুকবো, আমার স্ত্রীর চেহারাটা দেখেই আমার চোখ এবং অন্তর ঠান্ডা হয়ে যাবে—এমন একজন স্ত্রী হওয়ার কথা আমাদেরকে বলা হচ্ছে। এবং স্ত্রীর জীবনের সমস্ত ঝড়ের বিপরীতে শান্তি দানকারী একজন স্বামী হওয়ার কথা আমাদেরকে বলা হচ্ছে। আমরা কি তা করতে পারছি?

এমন হলে, বিবাহিত জীবনের প্রতিটা পদক্ষেপ, ধৈর্য, কান্না, হাসি, একটু ছাড় দেওয়া এভাবে প্রতিটা পর্বই আল্লাহর ইবাদাত হিসেবে গণ্য হবে।

🔸দুয়ার ২য় অংশটুকু আরো চমৎকার - শুধু একজন আরেকজনের অন্তর জুড়িয়ে দিয়েই বিয়ের শেষ না। এই বিয়ের মাধ্যমে আল্লাহ যেন এমন নেক সন্তান পৃথিবীতে রেখে যাবার তাওফিক দেন—যে দুনিয়াতে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করবে এবং আখিরাতে বাবা-মার জন্যে মুক্তি এবং পুরষ্কারের উসিলাহ হবে।

আমাদেরকে সন্তানদের জন্যে এমন লিডার হবার তাওফিক দিন, যেন আমরা কবরের নিচে মিশে যাবার পরেও সন্তান রা আমাদের জন্যে দুয়া করতে থাকে। এবং সেই দুয়া স্বামী স্ত্রীর জান্নাতে দাখিল হবার উসীলাহ হিসেবে কবুল হয়।

🔸 সেজন্য নিজেদের মধ্যে যতই মতপার্থক্য থাকুক না কেন, কখনোই সন্তানের সামনে ঝগড়াঝাঁটি করা উচিত নয়। এটা কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ! আপনাদের স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যে কোন সমস্যা তৈরি হলে, এটা প্রাইভেটলি নিজেরা সমাধান করে নিন। বাচ্চার তারবিয়াত নিয়ে দুইজন দুই জায়গায় অবস্থান করলে, সন্তান ভাববে "আমার মা-বাবা নিজেরাই ঠিক করতে পারে না, সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, আমি ওদের কথা কীভাবে শুনবো?"

তাই এই বিষয়টা খুব হিকমতের সাথে মাথায় রাখবেন, স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া/মতপার্থক্য তর্ক গুলো যেন সন্তানের সামনে বাজে ভাবে এক্সপোস না হয়। তাহলে সেই সন্তানকে সুস্থ তারবিয়াহ এবং শিক্ষা দেয়া আরো কঠিন হবে।

একটা পরিবার শক্ত মানে পুরো সমাজ/ উম্মত শক্ত!
পরিবার একটি সমাজের অন্যতম একক, ইউনিট। এজন্যেই শয়তান সবচেয়ে বেশি খুশি হয় যখন স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া/বিচ্ছেদ ঘটে। একটা ফ্যামিলি ভেঙে দিতে পারলে, সমাজের কাঠামোই আস্তে আস্তে ভেঙে যায়। আল্লাহর দ্বীন শিখার প্রথম স্কুল হচ্ছে - পরিবার - আমাদের মা- বাবা। ফ্যামিলির ভিত্তি থেকে দুর্বল করে দিলে, সেখানে দ্বীন শিক্ষা তো দূরে, সন্তানরা একটা মিনিমাম আদর্শ ধরে রাখতেই হিমশিম খাবে।

বিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্যে একটা বিশেষ রহমত। খুশির উৎসব! কত আনন্দ চারপাশে বিয়ে নিয়ে, তাই না? সবকিছুর মাঝে ফুরকানের ৭৪ নং আয়াতটা যেন আমরা ভুলে না যাই! বাচ্চাদেরকে দুনিয়াতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বানিয়ে আখিরাতের জন্যে তাকে ফকির করে যেন বড় না করি!

আপনারা পরিবারে শান্তি, সমৃদ্ধি ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য নিয়মিত সিজদাতে, দুয়া কবুলের সময়গুলোতে দুয়া করতে থাকবেন। এবং এই দুয়ার গভীরতা বুঝে সেই অনুযায়ী আমল করতে হবে।

আল্লাহ আপনার চোখের শীতলতাকারী ফিরিয়ে দিবেন কারণ তিনি আল-ওয়াহহাব। আল্লাহ কখনো তার বান্দাকে ফিরিয়ে দেন না।

#রাইটিং_থেরাপি
©️ শারিন

26/01/2024

মুসলিম হওয়া মানে আপনার কোন সমস্যা থাকবেনা এমনটা নয়। তবে আপনার সাথে থাকবে সকল সমস্যার সমাধান দেওয়ার একমাত্র উৎস আল্লাহ্ সুবাহানাহু ওয়া তা'আলা।
~ড. বিলাল ফিলিপস।

#সীরাহ

দ্বীনে ফেরা প্রতিটি হৃদয়ের হাহাকার—কবে আসবে আগলে নিতে, ফেতনার পৃথিবীতে একজন জীবনসঙ্গী দ্বীনদার.?🙂
26/01/2024

দ্বীনে ফেরা প্রতিটি হৃদয়ের হাহাকার—কবে আসবে আগলে নিতে, ফেতনার পৃথিবীতে একজন জীবনসঙ্গী দ্বীনদার.?🙂

দুঃখদুর্দশা বিয়োগ করতে শিখুন; তবেই সুখটা যোগ হবে। শূন্যতা ছাড়া কী পূর্ণতা আসে? ~আদিব সালেহ।
26/01/2024

দুঃখদুর্দশা বিয়োগ করতে শিখুন; তবেই সুখটা যোগ হবে। শূন্যতা ছাড়া কী পূর্ণতা আসে?

~আদিব সালেহ।

হে আমার রব🤍
25/01/2024

হে আমার রব🤍

যে তাওবা করে এবং ইমান আেন!🌸
25/01/2024

যে তাওবা করে এবং ইমান আেন!🌸

24/01/2024

দুনিয়ার সুখ:

১. মা-বাবা। ২.নেক স্বামী। ৩. নেক বিবি। ৪. নেক ছেলে মেয়ে।

আখেরাতের সুখ:

১. ইলম। ২. পরহেজগারী। ৩. সদকা। ৪. নেক আমল।

শরীরের সুখ:

১. কম খাওয়া। ২. কম ঘুমানো। ৩. কম কথা বলা। ৪. কম হাসা।

মনের সুখ:

১. সবর। ২. জিকির ও তাসবীহ পাঠ করা। ৩. আল্লাহর শোকর আদায় করা। ৪. ভাবগাম্ভির্য থাকা।

ঈমানের স্বার্থকতা:

১. লজ্জা। ২. পাক পবিত্র থাকা। ৩. সত্যের সাথে থাকা। ৪. ইনসাফ করা।

তুমি কি জানো, জা*হা*ন্না*মের আগুন কি?তা কাউকে জীবিতও রাখবে না,আবার মৃত অবস্থায়ও ছেড়ে দিবে না।চামড়া কে পু*ড়ি*য়ে কালো করে ...
23/01/2024

তুমি কি জানো, জা*হা*ন্না*মের আগুন কি?
তা কাউকে জীবিতও রাখবে না,
আবার মৃত অবস্থায়ও ছেড়ে দিবে না।
চামড়া কে পু*ড়ি*য়ে কালো করে দিবে।
উনিশজন ফেরেশতা তার প্রহরী হবে।

- সূরা মুদ্দাসসির:- ২৭-৩০

বিয়ের আগে দুআ করবেন, আপনার স্বামীর মাঝে নিচের তিনটি গুণ যেন অবশ্যই থাকে। অন্যথায় আপনাকে ভুগতে হবে জীবনভর।এক. দায়িত্বশ...
22/01/2024

বিয়ের আগে দুআ করবেন, আপনার স্বামীর মাঝে নিচের তিনটি গুণ যেন অবশ্যই থাকে। অন্যথায় আপনাকে ভুগতে হবে জীবনভর।

এক. দায়িত্বশীল মনোভাব। বিয়ের পর নারীরা যখন বাস্তব জীবনে প্রবেশ করে, তখন একজন বাস্তববাদী পুরুষের গুরুত্ব তারা উপলব্ধি করতে থাকে। স্ত্রী ও পরিবারের কখন কী প্রয়োজন, তা সময়মতো বুঝতে পারা এবং তা পূরণ করা, স্ত্রী অসুস্থ হলে তার যথাযথ কেয়ার করা, বাচ্চাদের প্রতি যত্নশীল থাকা, পরিবারের সবার সুবিধা অসুবিধার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা—এসবই একজন দায়িত্বশীল পুরুষের বৈশিষ্ট্য।

এমন অনেককে দেখেছি, যারা মুখে হাজার বার 'আইলাভইউ' বললেও বাস্তব জীবনে দায়িত্বশীল আচরণ করে না। এমনও দেখেছি, মাসের পর মাস তাবলিগে সময় লাগায়, ওদিকে পরিবারের ভরণ-পোষণ ও বাজার সদাইয়ের কোনো খবরই তার নেই।

দুই. সেক্রিফাইস ও হজম করার মানসিকতা। আসলে বৈবাহিক সম্পর্ককে সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর রাখতে 'ধৈর্যশীল' মনোভাব অর্জনের বিকল্প নেই। স্ত্রীর ভুলগুলো হাসিমুখে মেনে নেওয়া ও তার বাচ্চাসূলভ আচরণ খুব সহজে হজম করতে পারা একজন সত্যিকার পুরুষের বৈশিষ্ট্য। অল্পতে সিরিয়াস হওয়া চলবে না। ভুলে যেতে শিখতে হবে। ত্যাগেই সুখ খুঁজে পায়, এমন পুরুষ হতে হবে।

পুরুষের 'পুরুষত্ব' তো এখানেই। তাকে গোটা একখানা ঘরের 'ছাদের' বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে হয়। পরিবারের অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত সকল প্রতিকূল পরিস্থিতি ঠান্ডা মাথায় সামাল দিতে জানতে হয়।

তিন. স্ত্রীর ভালো গুণগুলোর কদর করা ও তাকে মূল্যায়ন করা। অনেক পুরুষ তো বউয়ের প্রশংসাই করতে জানে না। নারী তার প্রিয় মানুষটির কাছ থেকে প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে। কাজেই রান্না ও ঘর সামলানো থেকে শুরু করে নারীর প্রতিটি কাজের পরিমিত প্রশংসা করা চাই।

এর বিপরীতে নারীরা যে বিষয়টা সবচেয়ে বেশি অপছন্দ করে, সেটা হলো অন্য নারীর সঙ্গে তাকে 'তুলনা' করা। কে কোন দিক থেকে তারচেয়ে বেটার, সেটা সে শুনতে পারে না। এমন অহেতুক অভ্যাস যেসব পুরুষের মাঝে আছে, তারা আর যাই হোক স্ত্রীকে সুখী করতে পারে না।

- আবুল হাসানাত কাসিম

কতো দিন অপেক্ষা করলে ভালো দিন আসে.?🌸
22/01/2024

কতো দিন অপেক্ষা করলে ভালো দিন আসে.?🌸

মৃত্যুর পর কার সাধ্য আছে যে এখানে রয়ে যাবে ? সবাইকে তো তার রবের নিকটে ফিরতেই হবে ।তবে,বুদ্ধিমান তো সে যে মৃত্যুর আগেই র...
21/01/2024

মৃত্যুর পর কার সাধ্য আছে যে এখানে রয়ে যাবে ? সবাইকে তো তার রবের নিকটে ফিরতেই হবে ।

তবে,
বুদ্ধিমান তো সে যে মৃত্যুর আগেই রবের নিকটে ফিরে আসে!











Address

Cumilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গুরা'বা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to গুরা'বা:

Share