Naseeha tv

Naseeha tv Naseeha tv পেইজে আপনাদের স্বাগতম।
(3)

28/09/2025

াতার_গোসল_এর_নিয়ম🟩

জ্বীন যাদু ও বদনজর হাসাদগ্রস্ত রোগীদের জন্য।বেশ উপকারী গোসল হলো: বরই পাতার গোসল।
উক্ত গোসলের নিয়মটি বিস্তারিত নিচে দেওয়া হইলো।

বরই পাতার গোসলের জন্য সবচেয়ে উত্তম পানি হলো :

১/ জমজম কূপের পানি।
২/ বৃষ্টির পানি।
৩/ সমুদ্রের পানি
৪/ সাধারণ টিউবওয়েল এর পানি।

এই পানি গুলোর মাঝে যে কোনো একটি পানি বা মিশ্রিত পানি দিয়ে আপনি গোসল করতে পারবেন।

বরই পাতার গোসলের ২ টি নিয়ম নিচে উল্ল্যেখ করা হলো।যেকোনো ১ টি করলে হবে ইনশা আল্লাহ্।

✅১নং পদ্ধতি :
বরইয়ের সাতটি সবুজ পাতা পিষে এক বালতি পানিতে ঢেলে নাড়তে থাকুন এবং নিম্নের আয়াতসমূহ পড়ে ফুঁ দিতে থাকুন।
১. আয়াতুল কুরসি
২. সুরা ফালাক
৩. সুরা নাস
এরপর সেই পানি রোগী তিন ঢোক পান করবেন(রোযারত অবস্থায় পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন) এবং বাকিটা দিয়ে গোসল করবেন। রোগীর অবস্থার উপর নির্ভর করে ঠান্ডা বা গরম পানি মিশ্রিত করতে পারবেন।

আর এভাবে টানা কয়েক দিন গোসল করবেন। তাহলে ইনশাআল্লাহ রুগী সুস্থ হয়ে উঠবে। তবে আশা করা যায় প্রথম গোসলেই যাদু নষ্ট হয়ে যাবে।
(আস সরিমুল বাত্তার, ২২তম সংস্করণ, ২১৪পৃষ্ঠা)

✅ ২নং পদ্ধতি :
বিন বায রহিমাহুল্লাহ এই গোসলের নিয়ম বর্ণনা করেছেন শাইখ আব্দুররহমান বিন হাসানের ফাতহুল মাজিদ (সালাফি ভাইদের একটি আকিদার কিতাব) থেকে, তবে সেখানে অনেক কিছু পড়তে বলেছেন। তাঁর লিস্ট হচ্ছে –

1. সূরা ফাতিহা।
2. আয়াতুল কুরসি।
3. সূরা আরাফের যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো। (১১৬-১২২নং আয়াত)
4. সূরা ইউনুসের যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো। (৭৯-৮২নং আয়াত)
5. সূরা ত্বহা এর যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো। (৬৫-৬৯নং আয়াত)
6. সূরা কাফিরুন।
7. সূরা ইখলাস – ৩বার
8. সূরা ফালাক – ৩বার
9. সূরা নাস – ৩বার

সাথে কিছু দোয়া পড়া। যেমন-

اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ مُذْهِبَ الْبَاسِ اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لاَ شَافِيَ إِلاَّ أَنْتَ شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا

10. “আল্লাহুম্মা রাব্বান নাস! আযহিবিল বা’স। ওয়াশফি, আনতাশ শাফী। লা শিফাআ ইল্লা শিফাউক। শিফাআন লা ইয়ুগা-দিরু সাকামা।” [৩ বার]
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৪২)

11. “بِاسْمِ اللهِ أَرْقِيكَ، مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ، اللهُ يَشْفِيكَ بِاسْمِ اللهِ أَرْقِيكَ.

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি আরকিকা, মিন কুল্লি শাইয়িন ইয়ু’যিকা, ওয়া মিন কুল্লি আইনিন ও ওয়া হাসিদিন আল্লাহু ইয়াশফ

22/09/2025

মনে রাখবেন!
মেয়েরা বেশি বেশি জাহান্নামে যাবে।
゚viral ゚

"বর্তমানে একটি ট্রেন্ড চালু হয়েছে, মানুষ স্পষ্ট হা*রা*ম কাজে জড়িয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করে ও সাহায্য কামনা ক...
20/09/2025

"বর্তমানে একটি ট্রেন্ড চালু হয়েছে, মানুষ স্পষ্ট হা*রা*ম কাজে জড়িয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করে ও সাহায্য কামনা করে! "
"নাউযূবিল্লাহ্"

যেমন:

০১. ফেসবুক, ইস্টাগ্রামে মেয়েরা নিজেদের হিজাব ওয়ালা/হিজাব বিহীন ছবি দিয়ে সাথে কুরআনের আয়াতও পোস্ট করে...আল্লাহ আমার জন্য যথেষ্ট/ তিনি তাকওয়াপূর্ণ ব্যক্তিদের পছন্দ করেন।
"নাউযূবিল্লাহ্"

০২. মাশাআল্লাহ আন্টি আপনার মেয়ে তো দারুন নাচতে পারে।
"নাউযূবিল্লাহ্"

০৩. হ্যা "আলহামদুলিল্লাহ" স্কুলের ড্যান্স প্রতিযোগিতায় সে প্রথম হয়েছে।
"নাউযূবিল্লাহ্"

০৪. এক ছেলে কলিগের স্ত্রীকে ইঙ্গিত করে ভাবি,
আর বইলেন না আপনি যা সুন্দর "মাশাআল্লাহ।
"নাউযূবিল্লাহ্"

০৫. ইনশাআল্লাহ এবার যদি আর্জেন্টিনা ওয়ার্ল্ড কাপ জিতে, তাহলে আমি নামায শুরু করবো।
"নাউযূবিল্লাহ্"

০৬. মাশাআল্লাহ আপনার ছেলের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান দারুন হয়েছিলো। যা ড্যান্স করেছি জোয়ান বুড়ো সবাই। হ্যাঁ "দোআ" করবেন দ্বিতীয় ছেলেটার বিয়েও যেনো এমনভাবে পালন করতে পারি।
"নাউযূবিল্লাহ্"

০৭. ছেলে মেয়ে মিক্স ফ্রেন্ড সার্কেল কে উদ্দেশ্য করে, আলহামদুলিল্লাহ আমরা ফ্রেন্ডসরা খুব হেল্পফুল।
"নাউযূবিল্লাহ্"

০৮. মাশাআল্লাহ তোমাকে তো এমনেই সুন্দর দেখায়, দাড়ি রাখবে কেনো।
"নাউযূবিল্লাহ্"

৯. মাশাআল্লাহ আমার মেয়ে এতটাই সুন্দরী যে, সব মানুষ ওর দিকে তাকিয়ে থাকে।
"নাউযূবিল্লাহ্"

১০. আমাদের রিলেশনের ৬ বছর কেটে গেলো আলহামদুলিল্লাহ। দোআ করবেন যেনো আমরা বফ/গফ এভাবেই সবসময় পাশে থাকি।
"নাউযূবিল্লাহ্"

১১. এক আঙ্কেল এসে বললো, শুনছো অমুক ভাইয়ের ছেলের তো আল্লাহর রহমতে খ্রিষ্টান মিশনারিতে চাকরি হয়ে গেছে। গাড়ি এসে তাকে নিয়ে যায়।
"নাউযূবিল্লাহ্"

দা*জ্জা*লের একপাশে থাকবে জান্নাত আরেকপাশে থাকবে জা*হা*ন্নাম। আমরা দা*জ্জা*লের জান্নাতকেই আল্লাহর নিয়ামত মনে করছি।
এখনি আমাদের এই অবস্থা, না জানি দা*জ্জা*লের আগমনে কি হবে আমাদের।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন, আল্লাহুম্মা আ-মীন 🤲
এছাড়াও রয়েছে জন্ম মৃত্যু দিবস এই দিবস সেই দিবস

আল্লাহ আমাকে এইসব জাহিলিয়াত থেকে রক্ষা করো এবং সকলকেও রক্ষা করো

゚ ゚viral

19/09/2025

আল্লাহ তায়ালা ভালোবাসতে বলেছেন।
゚viral ゚

18/09/2025

অচর্চিত সুন্নত
-------
গানের আওয়াজ শুনলে কানে আঙুল দেয়া সুন্নত।
আমল করার সুযোগ হয়েছিল কখনো?
ইবনে উমর রা একদিন তার আযাদকৃত দাস নাফের সাথে কোথাও যাচ্ছিলেন। বাঁশীর আওয়াজ শুনতে পেলেন। সাথে সাথে কানে আঙুল দিলেন। দ্রুত ওই জায়গা থেকে দূরে সরে গিয়ে বললেন,
-নাফে, এখন কিছু শুনতে পাচ্ছো?
-জি না।
ইবনে উমর কান থেকে আঙুল সরিয়ে বললেন,
كُنتُ معَ النَّبيِّ - ﷺ - وسمعَ مثلَ هذا وصنعَ مِثلَ هذا
একদিন আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে ছিলাম। তিনিও এমন বাঁশীর আওয়াজ শুনেছিলেন। হুবহু এই কাজ করেছিলেন।
-আবু দাউদ: ৪৯২৪

13/09/2025
আপনার জন্ম হয়েছিল মক্কার অন্যতম প্রভাবশালী পরিবারে। পিতাকে হারিয়েছিলেন জন্মের পূর্বে। বনু সাদের নারীরা শুধু এতিম বলেই আপ...
06/09/2025

আপনার জন্ম হয়েছিল মক্কার অন্যতম প্রভাবশালী পরিবারে। পিতাকে হারিয়েছিলেন জন্মের পূর্বে। বনু সাদের নারীরা শুধু এতিম বলেই আপনাকে গ্রহণ করেনি। তারা জানত না, আপনি এতিম কিন্তু অভিভাবকহীন নন। দুগ্ধপোষ্য শিশু না পাওয়ার লজ্জা এড়াতেই আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে আপনাকে গ্রহণ করেন হালিমা সাদিয়া। মুহূর্তের মাঝে মহান রবের রহমত ছেয়ে গেল তাদের মাঝে। দুর্বল পশুটিও হয়ে উঠল মোটাতাজা। বনু সাদেই কাটল আপনার জীবনের প্রথম কয়েক বছর।

আপনি ফিরে এলেন মক্কায়। মায়ের কোলে। আপনার মা ইচ্ছে করলেন মদিনায় যাওয়ার। সেখানে আপনার পিতার সমাধি। নানাবাড়ি। ছোট্ট আপনি তখনো জানতেন না, আপনার মায়ের সাথে এটিই আপনার শেষ সফর। সফর থেকে ফেরার পথে আপনি হারালেন আপনার মাকে। উম্মে আয়মান ছাড়া আর তো কেউ ছিল না আপনাকে কোলে তুলে নেওয়ার।

নবীজি, সেদিন আপনার কেমন লেগেছিলো!

হিযরতেরও বহুদিন পর। আপনি সে পথ ধরেই যাচ্ছিলেন। কাফেলা নিয়ে। একটা সময়ে থেমে গেলেন। একটা কবরের পাশে গিয়ে অঝোরে কাঁদলেন। সুখ অথবা দুঃখের সময়গুলোতে মায়ের কথা আপনার অনেক বেশি মনে হতো!

মক্কায় ফিরে এসে আপনি পালিত হতে থাকলেন দাদার তত্ত্বাবধানে। একদিন দাদাকেও হারালেন। দাফন করার কাফেলার পেছনে সেদিন আপনি কাঁদতে কাঁদতে যাচ্ছিলেন। মাত্র আট বছর বয়সেই ত্যাগ আর শোকের কত পরিস্থিতির মুখোমুখিই না আপনাকে হতে হয়েছিল।

আপনি বড় হতে লাগলেন। সমাজে ভিন্নরকম এক ব্যক্তিত্ব নিয়ে। পরম সত্যবাদী। আমানতদার। বিশ্বস্ত। একটা সময় মহান আল্লাহ আপনাকে বিশেষ এক নিয়ামত দান করলেন। খাদিজা। রাযিআল্লাহু আনহা। পরম সংকটে আপনার সাহস, আস্থা আর ভালোবাসার জায়গা।

নবুওয়ত লাভের পর আপনি যখন চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি তখন আপনাকে সাহস জুগিয়েছিলেন। বলেছিলেন, “আল্লাহ আপনাকে লজ্জিত করবেন না। আপনি তো সব সময় সত্য বলেন। অন্যের ঋণ পরিশোধ করেন। অসহায়দের খোঁজ রাখেন। অতিথিদের আপ্যায়ন করেন। তার বিদায়ের পরেও আপনি তাকে ভুলতে পারেননি। প্রতিটি সুখের মুহূর্তে আপনি তাকে স্মরণ করতেন। তিনি ছিলেন আপনার সেই সময়ের সঙ্গী, যখন পুরো সমাজের বিপরীতে আপনি একা লড়েছিলেন।

মক্কার পরিবেশ প্রচণ্ড বৈরী হয়ে গেলো। আপনার গোত্রের নিকট আপনাকে চাইল কাফিররা। আপনার গোত্র অসম্মতি দেওয়ায় আপনাদের বয়কট করা হলো। আশ্রয় নিলেন শিআবে আবু তালিবে। তিন বছর এভাবে চলল। খাদ্য-পানি সবকিছুর মাধ্যমে তারা আপনাদের অত্যাচার করেছিল। একসময় অবৈধ এই অঙ্গীকারের অবসান হয়। মুক্ত পৃথিবীতে আপনি বিচরণ করেন। কিন্তু কিছুদিনের মাথাতেই আপনি হারালেন আপনারা চাচাকে। মক্কার মারাত্মক প্রতিকূল পরিবেশে সেই তো আপনাকে আগলে রেখেছিল। আপনি শোকে মুহ্যমান। এর মাঝেই আপনাকে বিদায় জানালেন খাদিজা। রাযিআল্লাহু আনহা।

ইসলাম প্রচারে আপনি ছুটলেন তায়েফে। সাথে যায়েদ বিন হারেছা। হতভাগারা আপনাকে সেদিন রক্তাক্ত করেছিল। রক্তে আপনার শরীরের সাথে পায়ের জুতা আটকে গিয়েছিল।

নবিজী! কতটা অসহায়ত্ব থেকেই না আপনি আপনার রবকে বলেছিলেন “… হে আমার রব, আপনি আমাকে কার হাতে ছেড়ে দিলেন! …”

মক্কায় যখন কাফিররা বলে বেড়াচ্ছিল আপনার রব আপনাকে ত্যাগ করেছেন। আপনার রব তখন আপনার প্রতি সূরা দোহা অবতীর্ণ করলেন। জানালেন, “আপনাকে এত নিয়ামত দেওয়া হবে, যে আপনি খুশি হয়ে যাবেন।" সেই মুহূর্তে আপনি বলে উঠলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার একজন উম্মত জাহান্নামে থাকবে, আপনি ততক্ষণ খুশি হবেন না। যেই উম্মতের কারও আগমন আপনার বিদায়ের শ বছর বা হাজার বছর পরে, সেই উম্মতের প্রতিটি মানুষের জন্যে আপনার হৃদয় ব্যাকুল । দীর্ঘ সিজদায় এই উম্মতের মাগফিরাতের জন্যে ক্রন্দন। হাশরের মাঠের পরম কঠিন মুহূর্তে, যখন কেউ কাউকে চিনবে না। সকলেই বলতে থাকবে “নাফসী, নাফসী”। শুধু আপনিই হবেন ব্যতিক্রম। বলবেন “উম্মাতী, উম্মাতী”।

শত শত বছর পর, আজও যখন শিশু-কিশোররা আপনার সীরাত অধ্যয়ন করে, মায়ের মুখে আপনার গল্প শোনে, ভিন্নরকম এক না পাওয়া কাজ করে তাদের মাঝে। তারাও যদি হতে পারত, হাসান-হুসাইন, যায়েদ, উসামা অথবা আনাস। রাযিআল্লাহু তা’আলা আনহুম। তারাও আপনার আদর পেত। ভালোবাসা পেত। আপনার সাথে খেলা করত। আপনার কপালে চুমু খেত।

আপনাকে ভালোবেসেছিল আবু তালহা। রাযিআল্লাহু তা’আলা আনহু। উহুদ যুদ্ধে নিজের শরীরকে ঢাল হিসেবে পেতে দিয়েছিল কাফিরদের আক্রমণের সামনে। যুদ্ধ শেষে কাফেলা যখন ফিরছিল। এক নারী মদীনার অলিগলিতে ছুটছিল। জানতে চাচ্ছিলেন আপনার সংবাদ। আপনার কিছু হয়নি তো ! একসময় তিনি জানলেন তার স্বামী শহীদ হয়েছেন, জিজ্ঞাসা করলেন আপনার কিছু হয়নি তো! একে একে জানলে শহীদ হয়েছে তার ভাই, তার সন্তান। তখনো তার ব্যাকুল হৃদয়ে আপনার সংবাদ জানাটাই মুখ্য। একসময় জানলেন আপনি বেঁচে আছেন। বলে উঠলেন, তিনি সব শোক ভুলে গিয়েছেন। স্বামী, সন্তান, ভাই…

চৌদ্দ শ বছর পর। কোটি কোটি হৃদয়ে আপনার অবস্থান। আপনাকেই ভালোবাসি হে আমার নবীজি। সেই ভালোবাসা অতি তুচ্ছ, আল-বাহতা উপত্যকায় নির্যাতিত সুমাইয়া রাযিআল্লাহু আনহার ভালোবাসার নিকট। উহুদের ময়দানের আবু তালহা, হামযা ও হানযালার ভালোবাসার নিকট। রাযিআল্লাহু তা’আলা আনহুম। এই ভালোবাসা তুচ্ছ আবু বকর রাযিআল্লাহু তা’আলা আনহুর ভালোবাসার সামনে। বিদায় হজের ভাষণে সবাই যখন উদ্দীপ্ত, দ্বীন পূর্ণাঙ্গ হওয়ার আনন্দে। একা ক্রন্দনরত আবু বকরই বুঝেছিলেন আপনার বিদায় নেওয়ার সময় হয়েছে।

এ ভালোবাসা অস্তিত্বহীন আপনার প্রতি সাহাবীদের ভালোবাসার হাজার ভাগের এক ভাগের সামনে… তবুও গ্রহণ করে নিন আমাদের ভালোবাসাকে। আপনি তো আমাদেরই ভালোবেসেছিলেন, নবীজি….

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ

(সীরাতে ইবনে হিশাম ও সীরাতে মুস্তফার আলোকে লিখিত)

27/08/2025

ছেলে মেয়ে বিবাহের উপযুক্ত এবং সামর্থবান হলে তাদেরকে সামাজিক রীতি অথবা নিজেদের স্বার্থের কারণে বিবাহ থেকে আটকে রাখার নুন্যতম কোন অধিকার নাই। সামর্থবান যুবক ছেলেদেরকে বিবাহ করার সুযোগ দেয়া আদর্শ পিতা মাতার আবশ্যকীয় দায়িত্ব। যদি ছেলে প্রাপ্ত বয়স্ক হয় এবং সামর্থবান হয়, স্ত্রীর ভরণপোষন দিতে পূর্ণ সক্ষম হয়, এবং ছেলে বিবাহের জরুরত অনুভব করে: তাহলে তার জন্য বিবাহ করা আবশ্যক।

এক্ষেত্রে পিতা মাতা অনেক সময় তাদের কথা না শুনলে বদ দোয়া দেয়,সামাজিকভাবে বয়কট করে অনেক সময়। বেয়াদপ বলে, ত্যাজ্য পুত্র করার ঘোষণা দেয়। শরীয়তে ত্যাজ্যপুত্রের কোন ভিত্তি নাই, এটা মানুষের মনগড়া। ত্যাজ্যপুত্র করুক আর যাই করুক, তার দ্বারা সন্তানের সঙ্গে পিতা মাতার সম্পর্ক ছিন্ন হয় না, তাদের মৃত্যুর পরে সন্তান মীরাস পাবে।

মনে রাখতে হবে : পিতা মাতা বদদোয়া দিলেই সেটা কার্যকর হবে না। বদদোয়া কাজে লাগতে হলে সেটা যথাযথ হতে হবে। মনগড়া বদদোয়া, নিজের মতের বিরুদ্ধে গেলেই বদদোয়া দিলে সেটার কোন ভ্যালু নাই আল্লাহর কাছে। সবার উপরে শরীয়ত, সবার উপরে ঈমান। বিবাহের দ্বারা ঈমান মজবুত হয়। এক্ষেত্রে সামর্থবান উপযুক্ত ছেলে মেয়েকে বিবাহ থেকে বাধা দেয়াটাই জুলুম, এবং পিতা মাতা এক্ষেত্রে কবীরা গোনাহগার বলে বিবেচিত হবে।

অতএব হে যুবক ভাই বোন! এসব মনগড়া বদদোয়া, স্বার্থান্বেষী বদদোয়ার ভয় করবেন না। ঈমান,যৌবন হেফাজত করুন। হ্যাঁ: অবশ্যই যে কোন মূল্যে তাদের সাথে উত্তম ব্যাবহার এবং আদব বজায় রাখতে হবে।

23/08/2025

হাদিসে বর্ণিত ছোট দরুদ শরিফ
১. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ،وَّأَنْزِلْهُ الْمَقْعَدَ الْمُقَرَّبَ عِنْدَكَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ
উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আনজিলহুল মাক্বআদাল মুক্বাররাবা ঈনদাকা ইয়াওমাল ক্বিয়ামাহ।’
অর্থ: হে আল্লাহ! মুহাম্মদ (স.)-এর প্রতি রহমত বর্ষণ করুন এবং কেয়ামত দিবসে তাঁকে সমাসীন করুন আপনার নৈকট্যপ্রাপ্ত আসনে।’ (আলমুজামুল কাবির, তবারানি: ৪৪৮০; মুসনাদে আহমদ: ১৬৯৯১; ফাদলুস সালাত: ৫৫; মুসনাদে বাজজার: ২৩১৫; মাজমাউজ জাওয়ায়েদ: ১৭২৫৯)

২. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ عَبْدِكَ وَرَسُوْلِكَ، وَصَلِّ عَلٰى الْمُؤْمِنِيْنَ وَالْمُؤْمِنَاتِ،وَالْمُسْلِمِيْنَ وَالْمُسْلِمَاتِ
উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন আবদিকা ওয়া রাসূলিকা, ওয়াসাল্লি আলাল মু’মিনীনা ওয়াল মু’মিনাত ওয়াল মুসলিমীনা ওয়াল মুসলিমাত।’ অর্থ: হে আল্লাহ! রহমত বর্ষণ করুন আপনার বান্দা ও রাসুল মুহাম্মদ (স.)-এর প্রতি এবং সকল মুমিন ও মুসলিম নর-নারীর প্রতি।’ (সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯০৩; আলআদাবুল মুফরাদ: ৬৪০; মুসতাদরাকে হাকেম: ৭৩৫২)

৩. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَّسَلِّمْ উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন ওয়াসাল্লিম।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ! মুহাম্মদ (স.)-এর ওপর রহমত ও শান্তি বর্ষণ করুন।’ (মুসান্নাফে আব্দুর রাজজাক: ১৬৬৪; মুসনাদে আহমদ: ২৬৪১৬; জামে তিরমিজি: ৩১৪)

৪. اَلسَّلاَمُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهٗ
উচ্চারণ: ‘আসসালামু আলাইকা আয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।’
অর্থ: ‘আপনার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক হে নবী! এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত।’ (সহিহ বুখারি: ৮৩১)

৫. صَلَّى اللهُ عَلَى النَّبِيِّ مُحَمَّدٍ উচ্চারণ: ‘সাল্লাল্লাহু আলান্নাবিয়্যি মুহাম্মাদিন।’ অর্থ: ‘আল্লাহ রহমত বর্ষণ করুন নবী মুহাম্মদ (স.)-এর প্রতি। (সুনানে নাসায়ি: ১৭৪৬)

৬. اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ صَلَوَاتِكَ وَبَرَكَاتِكَ عَلٰى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا جَعَلْتَهَا عَلٰى آلِ إِبْرَاهِيْمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْدٌ
উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মাজআল সালাতিকা ওয়াবারাকাতিকা আলা আ-লে মুহাম্মাদিন কামা জাআলতাহা আলা আ-লে ইবরাহীম, ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।’ অর্থ: হে আল্লাহ! আপনার রহমত ও বরকত দান করুন মুহাম্মদ (স.)-এর পরিবারবর্গকে, যেরকম দান করেছেন ইবরাহিম (আ.)-এর পরিবারবর্গকে। আপনি নিঃসন্দেহে অতি প্রশংসিত, মহিয়ান।’ (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ৮৭২৬; ফাদলুস সালাত: ৬৫)

৮. صَلّى اللهُ عَلٰى‏ النَّبِيِّ وَسَلَّمَ
উচ্চারণ: ‘সাল্লাল্লাহু আলান্নাবিয়্যি ওয়াসাল্লাম।’
অর্থ: ‘রহমত ও শান্তি অবতীর্ণ হোক নবীজির ওপর।’ (নাতাইজুল আফকার, ইবনে হাজার: ১/২৮৩, সহিহ)
৯. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى آلِ إِبْرَاهِيْمَ، اَللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى آلِ إِبْرَاهِيْمَ
উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইবরাহীম, আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইবরাহীম।’
অর্থ: ‘হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মদ (স.)-এর উপর রহমত নাজিল করুন, যেমন রহমত নাজিল করেছেন ইবরাহিম (আ.)-এর পরিবারবর্গের উপর।’ (সুনানে কুবরা, নাসায়ি: ৯৭৯৬; জিলাউল আফ্হাম, পৃ. ১০২ (১১১) (সহিহ)

১০. اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى‏ مُحَمَّدٍ النَّبِيِّ الأُمِّيِّ উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি।’
অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি উম্মী নবী মুহাম্মদ (স.)-এর উপর রহমত বর্ষণ করুন।’ (আততারগিব ওয়াত তারহিব, কিওয়ামুস সুন্নাহ: ১৬৫৪; জিলাউল আফ্হাম, পৃ. ৮৮ (৮২); আলকাউলুল বাদি’, পৃ. ৩৭৯ (সহিহ)

ফজরে দ্রুত উঠা এবং ঘুম দূর করার কিছু উপায়-1️⃣ যখন উঠে একদম বসে যেতে পারবেন ঠিক সেই টাইমের এলার্ম সেট করা উচিৎ আমার মতে ক...
19/08/2025

ফজরে দ্রুত উঠা এবং ঘুম দূর করার কিছু উপায়-

1️⃣ যখন উঠে একদম বসে যেতে পারবেন ঠিক সেই টাইমের এলার্ম সেট করা উচিৎ আমার মতে কারণ আমি দেখেছি যেদিন ৩-৪ টাইম পরপর এলার্ম সেট করি সেদিন আর উঠতেই পারি না! কারণ বারবার এলার্ম বাজে আর ভাবি পরের এলার্ম বাজার সময় উঠব, আরেকটু ঘুমাই, টাইম তো আছেই! এভাবে শয়তানের কঠিন ধোঁকায় পড়ে ফজর কাযা হয়ে যায়!

2️⃣ রাতে মিনিমাম ৫ ঘন্টা হলেও ঘুমাতে হবে, যদিও ৮ ঘন্টা ঘুমানোর নিয়ম কিন্তু আমরা বেশিরভাগ ই তো রাতে দেরিতে ঘুমানো পাবলিক তাই রাতে ৮ ঘন্টা ঘুম খুব কম মানুষের ই হয়!
কিন্তু ফজরের আগে একেবারেই কম সময় ঘুমালে ফজরে উঠা বেশ কষ্টকর হয়ে যায়! আর তখন কোনোমতে ঘুম থেকে উঠে নামাজে দাঁড়ালেও চোখে ঘুমঘুম ভাব ঠিকই থাকে আর নামাজে কী পড়া হচ্ছে, রুকু সিজদাহ কয়টা দেয়া হলো সেসবও ঠিকমতো মনে থাকে না, এভাবে ঘুম চোখে নামাজ পড়াও নিষেধ।

3️⃣ আর এলার্ম অফ করে শুয়ে থাকবেন না, এলার্ম অফ করে উঠে বসে পড়বেন, শুয়ে থাকলে কয়েক ঘন্টাতেও ঘুম শেষ হবে না, এটাই বাস্তবতা! আর ফোন বা ঘড়িতে এলার্ম দিয়ে সেটা কিছুটা দূরেই রাখবেন যেন উঠে গিয়ে অফ করতে হয়, তাহলে বাধ্য হয়ে উঠতেই হবে, ঠ্যালার নাম বাবাজি!

4️⃣ আলসেমি ঝেড়ে ফেলুন, আরেকটু ঘুমাই আরেকটু ঘুমাই এই প্রবণতা দূর করুন, ফজরের সময় এটা স্পষ্ট শয়তানের ধোঁকা। ঘুম ভাঙলে আর দেরি না করে উঠে বসে পড়ুন, আর চোখ বন্ধ রাখবেন না, চোখ বন্ধ করে ওয়াশরুমের দিকে যাবেন না। চোখটা খুলুন, ফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকান কিছুক্ষণ, মুসলিম বাংলা এপটাতে ঢুকে ফজর শুরুর এবং শেষ সময়টা দেখুন, এভাবে দেখবেন আপনার ঘুমটা চলে যাবে ইনশাআল্লাহ, এই টেকনিকটা আমার খুব কাজে দেয়, আপনারাও একবার করেই দেখুন ইনশাআল্লাহ।

5️⃣ মাথায় সেট করে রাখুন- "ঘুমের চেয়ে নামাজ উত্তম", তাহলে এলার্ম বাজলেই লাফিয়ে উঠবেন ফজরের জন্য। এই কাজটা রাতেই মাথায় সেট করে রাখতে হবে, রেগুলার করলে একটাইমে অটো হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

6️⃣ ওয়াশরুমের কাজ সেরে এরপর ব্রাশ/মিসওয়াক করুন, আয়নার দিকে তাকান, চোখে পানি দিন। এতেও ঘুম কমে আসবে। তারপর অজু সেরে বের হোন।

7️⃣ ঘুম থেকে উঠে অন্ধকারে বসে থাকবেন না। এতে ঘুম দূর হয় না। উঠে বাসার সব লাইটগুলো অন করে দিন, বারান্দার দরজা জানালা খুলে দিন। এতে ঘুমও দূর হবে আর ফজরের সময়কার যে সুশীতল বাতাস বয়ে যায় সেটাও আপনার ঘরে আসবে। এরপর বারান্দায় গিয়ে একটু দাঁড়ান, আকাশটা দেখুন।

8️⃣ হালকা আওয়াজের এলার্ম টোন সেট করবেন না।
লাউড কোনো টোন সেট করবেন যেটাতে ঘুম ভাঙার চান্স বেশি। আযানের অডিও সেট করতে পারেন চাইলে। অনেকের বাসা থেকে আযান শোনা যায় না কাছাকাছি কোনো মসজিদ না থাকলে। আর মাঝেমধ্যে আমরা যেটা করি সেটা হচ্ছে বোরিং আর রাগ উঠে যাওয়ার মতো টোন সেট করি যেটা শুনে না উঠে উপায় ই নেই! শয়তানের সাথে এভাবেই নানাভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে যুদ্ধ করে উঠতে হয় ফজরে!

9️⃣ সর্বশেষ পরামর্শ / টিপস বিয়ে করুন (দ্বীনদার কাউকে)। 😐
আপনারা এটা পড়ে হাসবেন জানি, কিন্তু ফজরে জাগাতে একজন দ্বীনদার জীবনসঙ্গী সবচেয়ে বেশি কাজের, এটা এলার্মের চেয়েও বেশি কাজে দেয়! বিশ্বাস নাহলে বিয়েটা করেই দেখুন! দ্বীনদার জীবনসঙ্গী থাকলে সে একদিন আপনাকে ডাকবে, আরেকদিন আপনিও তাকে ডাকবেন, এভাবে একে অপরের সহযোগী হয়ে কাজ করবেন, এজন্যই তো বিয়ে হচ্ছে দ্বীনের অর্ধেক। তাই দ্রুত বিয়ে করুন! thanks me later 🫢

ঘুম দূর করার জন্য একটা না একটা পরামর্শ আপনার কাজে দিবেই ইনশাআল্লাহ। ট্রাই করে দেখুন।

17/08/2025

নারীর জন্য পোশাকের নিচের অংশ লম্বা করা সুন্নত, এবং তাতে সওয়াব আছে। কিন্তু রাস্তায় যে নাপাক জিনিস থাকে, তার কী হবে?!

উম্মে সালামা (রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর স্ত্রী) থেকে বর্ণিত, তিনি বললেন:
“আমি তো একজন মহিলা, আমার পোশাকের নিচের অংশ লম্বা থাকে, আর আমি নোংরা জায়গায় হাঁটি।”
তখন উম্মে সালামা বললেন:
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
“তার পরের অংশই (যা পরিষ্কার মাটির সাথে লাগে) সেটাকে পবিত্র করে দেয়।”

(আবু দাউদ: ৩৮৩), (তিরমিযি: ১৪৩), (ইবনে মাজাহ: ৫৩১), (আহমদ: ২৬৪৮৮) এবং আলবানী রহ. (মিশকাতুল মাসাবীহ: ৫০৪) এ সহিহ বলেছেন।

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
লোকেরা বলল:
“হে আল্লাহর রাসূল ﷺ, আমরা তো মসজিদে যেতে চাই, আর পথে নাপাক জায়গায় পা পড়ে যায়।”
তখন রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন:
“পৃথিবীর এক অংশ অন্য অংশকে পবিত্র করে দেয়।”
(ইবনে মাজাহ: ৫৩২)

পোশাকের নিচের প্রান্তে যে ধূলা লাগে, তা নিয়ে উপহাস করা যায় না, বরং সেটাই ইজ্জতের প্রতীক এটা লজ্জাশীলতা ও পবিত্রতার ধূলা।

আল্লাহ আমাদের ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন!!

13/06/2025

গা*যায় নেট যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন।
জানিনা কি চলছে!
ইয়া রাব্বাহ!

Address

Cumilla
3500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Naseeha tv posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category