Our Little Angle

Our Little Angle Our Little Angle is a baby related page.Here we describe about our babys physical and mental growth.

👉👉👉👉আমরা সবাই চাই আমাদের সন্তান তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন ও মেধাবী হোক। এ জন্য শিশুর খাবারের প্রতি আমাদের অবশ্যই অত্যন্ত যত্...
10/10/2023

👉👉👉👉আমরা সবাই চাই আমাদের সন্তান তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন ও মেধাবী হোক। এ জন্য শিশুর খাবারের প্রতি আমাদের অবশ্যই অত্যন্ত যত্নবান হতে হবে। সাধারণত পাঁচ বছর বয়সের মধ্যেই শিশুর মস্তিষ্কের প্রায় সার্বিক গঠন ও বিকাশ সম্পন্ন হয়। তাই বিশেষ করে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর খাদ্যযত্ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শিশুর মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে যেসব খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেগুলো নিয়ে আজ আলোচনা করা হলো।
゚viral

শিশু কী খাবে? কেন খাবে?

👉মায়ের দুধ : শিশুকে অন্তত ছয় মাস বুকের দুধ খাওয়ানো উচিত। কারণ মায়ের দুধ পান করলে শিশুর বুদ্ধিমত্তা বাড়ে। ব্রাজিলের একদল গবেষক সাড়ে ৩ হাজার শিশুর ওপর দীর্ঘদিন নজর রাখার পর এ সিদ্ধান্তে আসেন।

👉শাকসবজি : কিছু কিছু শাকসবজিও রয়েছে যেগুলো শিশুর মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। পাতাকপি ও পালংশাকে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন কে এবং বিটা ক্যারোটিন। যা শিশুর স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। পুষ্টিগুণে গুণান্বিত টমেটো। এটি মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। প্রতিদিন শিশুকে সালাদে নানাভাবে টমেটো খাওয়াতে চেষ্টা করুন।

👉ডিম: ডিম প্রোটিনের খুব ভালো উৎস, এটা আমরা সবাই জানি। এ ছাড়া ডিমের কুসুমে কোলিন থাকে, যা শিশুর স্মৃতিশক্তি বাড়াতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

👉দুধ: দুধ ও দুধজাতীয় খাবার থেকে প্রোটিন ও ভিটামিন পাওয়া যায়; যা মস্তিষ্কের গঠনের জন্য অপরিহার্য।

👉চিনাবাদাম ও চিনাবাদামের মাখন (পিনাট বাটার): চিনাবাদাম ভিটামিন ই-এর উৎস হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া এতে এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা স্নায়ুতন্ত্রের আবরণকে সুরক্ষা দান করে। এ ছাড়া চিনাবাদাম থেকে থায়ামিন পাওয়া যায়, যা মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রকে গ্লুকোজ ব্যবহার করে শক্তি তৈরিতে সাহায্য করে।

👉বিনজাতীয় খাদ্য: বিনজাতীয় খাদ্য শিশুর চিন্তাশক্তি বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
শিম, মটরশুঁটি, বাদাম প্রভৃতিতে অধিক পরিমাণে প্রোটিন, জটিল শর্করা, খাদ্যআঁশসহ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। এসব খাবার শিশুর মানসিক বিকাশে সহায়তা করে।

👉সামুদ্রিক মাছ ও মাছের তেল : মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সামুদ্রিক মাছ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। মস্তিষ্কে থাকা ফ্যাটি এসিডের ৪০ ভাগ হচ্ছে ডিএইচএ, যা সামুদ্রিক ও মাছের তেলে পাওয়া যায় ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড হিসেবে। এ ধরনের যৌগিক উপাদান অন্য খাবারে পাওয়া সম্ভব নয়। তাই শিশুর বয়স এবং দেহের গঠন অনুযায়ী পর্যাপ্ত পরিমাণে সামুদ্রিক মাছ ও মাছের তেল সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন খাওয়াতে চেষ্টা করুন।

👉কলা : কলা এমন একটি ফল, যাতে আছে প্রচুর পরিমাণে বলকারক কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা। সকালে নাস্তার কিছু সময় পর হালকা স্ন্যাক হিসেবে একটি কলা খেলে আপনার বাচ্চাটি সকালজুড়েই তার শক্তি ধরে রাখতে পারবে। ফলে যে কোনো কাজে তার মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতাও বাড়বে। তাই টুকিটাকি স্ন্যাক হিসেবে সন্তানের ব্যাগে চিপস বা বিস্কিটের প্যাকেটের বদলে একটি কলা দিয়ে দিন।

👉শুকনো ফল : যেসব ফল শুকিয়ে রাখা যায় সেগুলোতে থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এগুলো হল ব্যাপক শক্তির উৎস। তাই শিশুদের শুকনো ফল খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে। তাহলে শিশুর মেধা বিকাশে অনেক প্রসারতা লাভ করবে। মায়েদের উচিত চকলেট খেতে না দিয়ে শুকনা ফল দেয়ার অভ্যাস করানো। এতে শিশুর দাঁতও ভালো থাকবে।

👉পনির : ফ্যাট কম, ফাইবার বেশি এ ধরনের খাদ্য গ্রহণের গাইডলাইন বড়দের জন্য, ছোটদের জন্য নয়। শিশুদের বর্ধিষ্ণু দেহের জন্য দরকার তুলনামূলক বেশি ফ্যাট ও কম শর্করা। এতে তারা দেহে বেশি শক্তি পায় এবং বিভিন্ন কাজ অনেক ভালোভাবে করতে পারে।

👉কালোজাম : কালোজামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস যা ক্ষতির হাত থেকে হার্ট ও মস্তিষ্ককে বাঁচায়। একই সঙ্গে হার্টে রক্ত সঞ্চালনও বাড়িয়ে দেয় এ ফলটি। তাই শিশুর প্রতিদিন ১-২টা করে কালোজাম খেতে দিতে চেষ্টা করবেন।

👉লাল আপেল : আপেলের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। এছাড়া এতে রয়েছে এমন উপাদান যা মস্তিষ্ককে ক্ষুরধার করার পাশাপাশি হৃদরোগের আশঙ্কা কমায়। আপেল অনেক শিশু খেতে ভালোবাসে, তাই শিশুকে আপেল খেতে দেবেন বেশি করে।

👉কুমড়ার বীজ : কুমড়া যেমন উপকারী তেমনই এর বীজে রয়েছে নানা খনিজ ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও মস্তিষ্ককে ক্ষুরধার করে তোলে। সুতরাং কুমড়ার বীজ না ফেলে দিয়ে শিশুকে ভেজে দিতে চেষ্টা করবেন।

👉মধু : স্বাস্থ্য সংক্রান্ত উপকারিতায় কোনো খাবার সম্ভবত মধুকে টেক্কা দিতে পারবে না। সব রোগের নিরাময় করতে মধু প্রয়োজন হয়। এতে রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম ইত্যাদি। হার্ট ও মস্তিষ্কের জন্যও মধু একই রকম প্রয়োজনীয়।

তথ্যসূত্র :গুগুল।

Address

Cumilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Our Little Angle posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Our Little Angle:

Share