Farhabi Chowdhury

Farhabi Chowdhury Hello Farhabi People! This is Farhabi bhai, Your personal entertainer. You may follow if you really dont wanna sit depressed!

Farhabi Bhai is fun loving guy who roam around social media, talks about trending issues, love to make people laugh and so on.

জাতি কি চায় দেখা যাক।রিয়াক্টের পার্থক্যই বলে দিবে সব।
30/10/2025

জাতি কি চায় দেখা যাক।
রিয়াক্টের পার্থক্যই বলে দিবে সব।

19/10/2025

Celebrating my 8th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

02/10/2025

“রোজা-পূজা একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”—
🗣️ জামায়াত নেতা শিশির মনির।

হায়রে ক্ষমতা লোভী মানুষ.
ইসলাম বেইচ্চা আর কত এমন ভন্ডামীর রাজনীতি চলব এদেশে 😡

স্ত্রী গরমে ঘেমে অনেক সময় নিয়ে চা-নাস্তা বানিয়ে নিয়ে এসেছে।শ্বশুর, শাশুড়ি সবাই বসে খাচ্ছে।স্বামী চায়ে চুমুক দিয়ে বিরক্ত ...
02/10/2025

স্ত্রী গরমে ঘেমে অনেক সময় নিয়ে চা-নাস্তা বানিয়ে নিয়ে এসেছে।
শ্বশুর, শাশুড়ি সবাই বসে খাচ্ছে।
স্বামী চায়ে চুমুক দিয়ে বিরক্ত হয়ে বলছে,
“নাহ, এখনও তুমি মা’র মত চা বানাতে শিখলে না। কতবার বললাম মা’র কাছ থেকে দেখো কতখানি লিকার দিতে হয়।
মা! ওকে দেখিয়ে দিয়েন তো কীভাবে চা বানাতে হয়।”

— এ হচ্ছে #লুমাযাহ।
> এরা সুযোগ পেলেই মানুষের মুখের উপর তার বদনাম করে।
> কারও কোনো দোষ ধরার সুযোগ পেলে সহজে ছেড়ে দেয় না।
> সারাদিন একে ধমকানো, ওকে খোঁচা মারা, একে গালি দেওয়া, ওকে ব্যঙ্গ করা, এগুলো হচ্ছে এদের স্বভাব।
> এদের নিজেদের দোষের কোনো শেষ নেই।
নিজের দোষ ঢাকার জন্য এরা সবসময় অন্যের দোষ নিয়ে ব্যস্ত থাকে।

এদের জিভ হচ্ছে একটা #ধারালো_অস্ত্র।
এই অস্ত্র দিয়ে সারাদিন এরা একের পর এক মানুষের হৃদয় ক্ষতবিক্ষত করতে থাকে।
..
আত্মীয় বেড়াতে এসেছে।
গল্প করার ফাঁকে জিজ্ঞেস করলো, “আপনার মেয়ে কেমন আছে? ওর বাচ্চাগুলো ভালো আছে?”
মা উত্তর দিলেন, “গত সপ্তাহে শুনলাম ওরা অসুস্থ। দেখি শুক্রবারে ফোন করলে বুঝতে পারবো কী অবস্থা?”

আত্মীয় অবাক হয়ে বললেন, “শুক্রবারে? আপনার মেয়ে প্রতিদিন আপনাকে ফোন করে না?
আমার মেয়ে প্রতিদিন সকালে ফোন করে সবার আগে আমার খোঁজ নেয়।
আপনি এত কষ্ট করে মেয়ে বড় করে বিয়ে দিলেন, আর মেয়েটা আপনাকে দিনে একটা ফোনও করতে পারে না?”

মা আমতা আমতা করে বললেন, “না, না, ব্যাপারটা সেরকম না।
ও ঘর-সংসার, চাকরি নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকে।
প্রতিদিন কি আর ফোনে কথা বলা যায়?”

আত্মীয় তার নিজের মেয়ের সাথে আরও কিছু তুলনা করে চলে গেলেন।
তারপর মা সারাদিন #বিষণ্ণতায়_ভুগলেন আর বাবা’র কাছে অভিযোগ করতে থাকলেন,
“দিনে একটা ফোনও করতে পারে না? এই মেয়ের জন্য আমি রক্ত পানি করেছি? একে আমি নয় মাস পেটে ধরেছি?
নিজের বাবা-মা’র থেকে ওর সংসার আজ বেশি বড় হয়ে গেলো?”

—সেই আত্মীয় হচ্ছে #হুমাযাহ।
> এরা মানুষে-মানুষে সম্পর্ক বিষিয়ে দিতে পেশাদারি দক্ষতা অর্জন করেছে।
> এদের বিষাক্ত জিভের ছোবলে সুখী পরিবারের মধ্যেও মুহূর্তের মধ্যে আগুন ধরে যায়।
..
হুমাযাতিল লুমাযাহ হচ্ছে এমন এক ধরনের মানুষ,
• যে অন্যকে তুচ্ছ, তাচ্ছিল্য করে।
• মানুষের দিকে তাচ্ছিল্য ভরে আঙ্গুল দেখায়।
• চোখের ইশারা করে ব্যাঙ্গ করে।
• কারও চরিত্রের কোনো দিক নিয়ে ব্যঙ্গ করে।
• কারও মুখের উপর তার বিরুদ্ধে মন্তব্য করে।
• কারও পেছনে তার দোষ বলে বেড়ায়।
• এর নামে ওর কাছে কথা লাগায়।
এটা তারা একবার দুইবার করে না।
এমন করে তাদের অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে।

এরা হচ্ছে হুমাজাতিল লুমা যাহ।
এদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা।
#আল্লাহুম্মাগ- ফিরলী।

30/09/2025

Two Brazilian women cricketers recognize Bangladesh for Shakib Al Hasan!👑🐐

নাম্বার ওয়ান চো*র
24/09/2025

নাম্বার ওয়ান চো*র

আর সয্য হচ্ছে না আমার, কিছু না লিখে পারলাম না।।লোক টা কেমন অসহায় হয়ে গেছে।কি দরকার ছিল, এই লোক টার রিজিকে বাধা দেওয়ার???...
23/09/2025

আর সয্য হচ্ছে না আমার, কিছু না লিখে পারলাম না।।
লোক টা কেমন অসহায় হয়ে গেছে।
কি দরকার ছিল, এই লোক টার রিজিকে বাধা দেওয়ার???????
কি দরকার একজন এর রিজিক নষ্ট করার!!!
উনি ওনার মতো করে জীবিকা নির্বাহ করছে, তা নষ্ট করার জন্য কিছু মানুষ পাগল এর মতো পিছু লেগেছে।
কয়টা দিন যাবত দেখছি গ্রুপে গ্রুপে এতো এতো পোস্ট দিচ্ছে অনেকেই যে,,,
ওনার ওয়াইফ এত এত কেক কেমনে বানায়, এই কেক গুলোতে এই নাই সেই নাই... হেন তেন...........
আরে!! আমার দুইজন হেল্পিং হ্যান্ড থাকলে এরকম ৫০/৬০ টা কেক আমিও বানাতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
এটা নিয়ে এত মাতামাতির কি আছে বুঝলাম না!!
আচ্ছা নিজের খেয়ে অন্যের উপর এভাবে নাক গলানো টা কি ঠিক হচ্ছে!!!
ওনার উন্নতি দেখে সয্য হচ্ছে না কিছু মানুষ এর তাই উঠে পরে লেগেছে কিভাবে ওনার বিজনেস টা কে নষ্ট করা যায়! আমার একদম ই ভাল লাগছে না কিছু মানুষ এর নাক গলানো টা দেখে।
আরে, করুক না উনি ওনার মতো বিজনেস! আল্লাহ তার রিজিকে রেখেছেন তাই উনি তা ভোগ করছেন,,
মানুষ ওনার থেকে খাচ্ছে, মজা তো কিছু হলেও পাচ্ছে তাইতো খাচ্ছে , তো........আপনাদের সমস্যা কি!!
যাদের ভাল না লাগবে তারা না খাবে!!
আপনারা কেন উঠে পরে লেগেছেন ওনার বিজনেস নষ্ট করার জন্য?????
উনি যদি কোন বেকারি থেকে কেক এনে বিক্রি করে থাকে, তো করুক না!!!
কিন্তু তারপর ও তো মানুষ খাচ্ছে ওনার কেক!!
আসলে এটা একটা আল্লাহর রহমত,
ওনার উপর স্বয়ং আল্লাহ রহমতের ভান্ডার খুলে দিয়েছেন, ওনার ভাগ্য খুলে দিয়্বছেন আল্লাহ, কয়জন এর এমন ভাগ্য হয় বলুন????
ওনার উপর নিশ্চয়ই আল্লাহ খুশি আছেন, তাই ওনার রিজিকে আল্লাহ বরকত দান করেছেন।
আর এখন যদি উনি মানুষ কে ঠকায় সেটাও আল্লাহ ই ওনার বিচার করবেন, হয়তো ওনার রিজিক কমিয়ে দেবেন।
কিন্তু আপনারা কেন গায়ে পরে ওনার ক্ষতি করছেন????
আজকে কিছু না লিখে পারলাম না, আজকে একটা আপু ওনার দোকানে গিয়ে ওনার কতটা ক্ষতি করার চেষ্টা করছে, খুবি খারাপ লাগ্লো আমার বিষয় টা।আর সয্য হচ্ছে না আমার, কিছু না লিখে পারলাম না।।
লোক টা কেমন অসহায় হয়ে গেছে।
কি দরকার ছিল, এই লোক টার রিজিকে বাধা দেওয়ার???????
কি দরকার একজন এর রিজিক নষ্ট করার!!!
উনি ওনার মতো করে জীবিকা নির্বাহ করছে, তা নষ্ট করার জন্য কিছু মানুষ পাগল এর মতো পিছু লেগেছে।
কয়টা দিন যাবত দেখছি গ্রুপে গ্রুপে এতো এতো পোস্ট দিচ্ছে অনেকেই যে,,,
ওনার ওয়াইফ এত এত কেক কেমনে বানায়, এই কেক গুলোতে এই নাই সেই নাই... হেন তেন...........
আরে!! আমার দুইজন হেল্পিং হ্যান্ড থাকলে এরকম ৫০/৬০ টা কেক আমিও বানাতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
এটা নিয়ে এত মাতামাতির কি আছে বুঝলাম না!!
আচ্ছা নিজের খেয়ে অন্যের উপর এভাবে নাক গলানো টা কি ঠিক হচ্ছে!!!
ওনার উন্নতি দেখে সয্য হচ্ছে না কিছু মানুষ এর তাই উঠে পরে লেগেছে কিভাবে ওনার বিজনেস টা কে নষ্ট করা যায়! আমার একদম ই ভাল লাগছে না কিছু মানুষ এর নাক গলানো টা দেখে।
আরে, করুক না উনি ওনার মতো বিজনেস! আল্লাহ তার রিজিকে রেখেছেন তাই উনি তা ভোগ করছেন,,
মানুষ ওনার থেকে খাচ্ছে, মজা তো কিছু হলেও পাচ্ছে তাইতো খাচ্ছে , তো........আপনাদের সমস্যা কি!!
যাদের ভাল না লাগবে তারা না খাবে!!
আপনারা কেন উঠে পরে লেগেছেন ওনার বিজনেস নষ্ট করার জন্য?????
উনি যদি কোন বেকারি থেকে কেক এনে বিক্রি করে থাকে, তো করুক না!!!
কিন্তু তারপর ও তো মানুষ খাচ্ছে ওনার কেক!!
আসলে এটা একটা আল্লাহর রহমত,
ওনার উপর স্বয়ং আল্লাহ রহমতের ভান্ডার খুলে দিয়েছেন, ওনার ভাগ্য খুলে দিয়্বছেন আল্লাহ, কয়জন এর এমন ভাগ্য হয় বলুন????
ওনার উপর নিশ্চয়ই আল্লাহ খুশি আছেন, তাই ওনার রিজিকে আল্লাহ বরকত দান করেছেন।
আর এখন যদি উনি মানুষ কে ঠকায় সেটাও আল্লাহ ই ওনার বিচার করবেন, হয়তো ওনার রিজিক কমিয়ে দেবেন।
কিন্তু আপনারা কেন গায়ে পরে ওনার ক্ষতি করছেন????
আজকে কিছু না লিখে পারলাম না, আজকে একটা আপু ওনার দোকানে গিয়ে ওনার কতটা ক্ষতি করার চেষ্টা করছে, খুবি খারাপ লাগ্লো আমার বিষয় টা।

(কালেক্টেড)

মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি গত মাসে। একমাত্র মেয়ে। ছেলেটা ছোট এখনো কলেজে পড়ে।আজ মেয়ের বাসায় দাওয়াত পরেছে। ইফতারের দাওয়াত। কাল রাত...
19/09/2025

মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি গত মাসে। একমাত্র মেয়ে। ছেলেটা ছোট এখনো কলেজে পড়ে।
আজ মেয়ের বাসায় দাওয়াত পরেছে। ইফতারের দাওয়াত।
কাল রাতেই মেয়েকে ফোন করে জিজ্ঞাসা করলাম - তোর কি কি খেতে মন চায়? কি আনবো?

মেয়ে আমার এক লম্বা লিস্ট ম্যাসেজ করে পাঠালো। কিন্তু লিস্টের কোথাও মেয়ের পছন্দের কোন কিছু দেখলাম না। আমার মিসেস কে বললাম - মেয়ে তো জীবনেও মিষ্টি খায় নাই। আজ এতগুলা পদের মিষ্টি নিতে বলল কেন?
ফলও তো কোনদিন জোর করে খাওয়াতে পারি নাই। তবুও ৬ পদের ফলের নাম লিখে দিছে। আবার লিখছে ১০ কেজি দেশি দুধ আর ৮ টা দেশি মুরগি নিতে। এগুলাও তো তারে খাওয়াইতে পারতাম না এই বাসায় রেখে। এক মাসেই মেয়ের খাবারের রুচি বদলে গেলো? যাক ভালো অভ্যাস হয়েছে।

সে কোন কথার উত্তর দিলো না। যেন তার এতে কোন মাথা ব্যাথা নেই।

সকাল সকাল উঠে ঠাটারি বাজার গিয়ে দেশি মোরগ নিলাম। আগের রাতে একজনকে গোয়ালের দুধ এনে দিতে বলেছিলাম। সেও নিয়ে হাজির।

যাওয়ার পথে ফল আর মিষ্টি কিনে নিবো।

আমি যখন দুপুর বেলা নামাজে পড় রেডি হচ্ছি তখন আমার স্ত্রী মাত্র কুরআন পড়তে বসলো।
তার মেয়ের বাড়িতে যে তার দাওয়াত সেটা সে পাত্তাই দিচ্ছে না।

জোরে এক ধমক দিয়ে বললাম - মেয়েটার বাসায় তাড়াতাড়ি যাবো। দুটো গল্প করবো তা না উনি দেরি করে যাবে।

সে এখানেও কোন কথা না বলে এক পাতা পড়ে উঠে গেলো রেডি হতে।
ছেলেকেও ধমকিয়ে রেডি করলাম।
আমার বাসা থেকে ওর বাসায় যেতে প্রায় ৪৫ মিনিট লাগে। রাস্তায় জ্যাম থাকলে আরো বেশি সময় লাগে।

এক সিএনজি তে সবার জায়গা হচ্ছে না।
আমি মুরগি দুধ নিয়ে এক সিএনজি তে উঠলাম আর মা ছেলেকে আরেকটায় তুলে দিলাম।
রাস্তা theke ওর লিস্ট করা সব ফল নিলাম।

আমার ভীষণ আনন্দ লাগছে। মেয়েটাকে কত দিন পর দেখবো। কত কথা জমে আছে।
ছেলের চেয়ে মেয়েটাকেই আমার বেশি আপন লাগে। ও জন্মনোর সময় বারবার করে আল্লাহর কাছে বলেছি আল্লাহ একটা জান্নাত দিয়েন আমার ঘরে। মেয়েটার নামও রেখেছি জান্নাত।

ওদের বাসায় গিয়ে দরজায় নক করতেই বেয়াই সাহেব গেট খুলে দিলো। একে একে সবাই আসলো আমাদের স্বাগতম জানাতে। কিন্তু মেয়েটা এলো না।
যা যা এনেছি সব ওদের হাতে তুলে দিচ্ছিলাম কিন্তু কারো মুখে তেমন আনন্দ দেখলাম না।

আমরা বসেছি পরে মেয়েটা দৌড়ে আসলো। আমাকে দেখেই হেসে বললো - তুমি অনেক শুকায় গেছো আব্বা। আমি উঠে দাঁড়িয়ে মেয়েটাকে জড়িয়ে ধরতে হাত বাড়িয়ে দিলাম।

তখন আমার জান্নাত বললো - আব্বা আমার গায়ে অনেক ঘাম। তুমি ফ্যানের নিচে বসো। রেস্ট নেও। আমি চুলায় রান্না রেখে আসছি। আমি যাই।

আমার হাত দুইটা ওভাবেই নামিয়ে নিলাম।

সে তার মা আর ভাই এর সাথে কুশল বিনিময় করে রান্না ঘরে চলে গেলো।
আমাদের সাথে ড্রইং রুমে বসে রইলো তার শাশুড়ি, শশুর, জামাই আর দেবর।
রোজা রেখেছি তাই পানি খাওয়া সম্ভব না। আজ যে গরম টা পরেছে একদম মগজ গরম হয়ে যাওয়ার মত।

এই ভাবতে ভাবতে দেখি বেয়াই বললেন - আজ অনেক গরম পরেছে। আমার রুমে এসে বসেন। এসি টা চালিয়ে দেই।
তার রুমের দরজা দিয়ে এসিটা চালিয়ে দিলো।

এরপর সবাই নানা বিষয়ে কথা শুরু করলো।

আমার মনটা এসিতেও ঠান্ডা হচ্ছিলো না।
মেয়েটা আমার তখনও চুলার সামনে দাঁড়িয়ে এই গরমে রান্না করছে।

আসরের নামাজের সময় ওরা সবাই যখন নামাজে অন্য রুমে গেলো,মেয়ে আবার আসলো আমাদের কাছে।
এসে চুপিচুপি বলল - আব্বা তোমাকে না বলছিলাম ৩ রকমের মিষ্টি আনতে? তুমি এক রকমের অনলা কেন? মুরগি গুলাও ছোট। তরমুজটাও বেশি বড় না।

শুনে আমার মনটা আরও খারাপ হয়ে গেলো।
আমার স্ত্রী খুব স্বাভাবিক ভাবেই শুনছে।

আমি বললাম - তুই যে মিষ্টি খাস এটাই তো আমি জানিনা।
- আহা আব্বা আমার জন্য না। ওদের জন্য।

রুমে জামাই ঢুকলো আর মেয়ে আমার বলল - তোমরা বসে গল্প করো আমি রান্না করতে যাই।

ওর পুরা গা ঘামে ভেজা।

এই মেয়েকে কত যত্নে রেখেছি। গরমে যেন কষ্ট না করে তাই ওর রুমে সবার আগে এসি দিয়েছিলাম। এখন সেটা ছেলে ব্যবহার করে।
আর এখন মেয়েটা গরমে কত কষ্ট করছে। বিয়েতে জামাই কেও একটা এসি দিয়েছি। এবার গিয়ে দেখলাম ঐটা ওর শ্বশুরের রুমে লাগিয়েছে।

সবাই একেক করে
ইফতারের আগে দিয়ে সবাই টেবিলে বসলো। জামাই মোবাইলে কি যেন দেখছে আর হাসছে।

মেয়ে তখনও রান্নাঘরে।
একটু পর প্রায় ১০-১২ পদের ইফতার টেবিলে পরিবেশন করলো।
আজান দিলো।
মেয়েটা তখন আমার পাশে বসে একটু ইফতার করল।
ইফতার করা অবস্থায় ওর জামাই বলল - চায়ের পানি বসাও নাই?
জান্নাত চেয়ার থেকে উঠে বলল - আল্লাহ একদম ভুলে গেছি।
এই বলে আবার রান্নাঘরে দৌড় দিলো।

আসার পর থেকে মেয়েটার সাথে একটুও কথা বলার সুযোগ পাই নি।

সবার ইফতার শেষে যে যার মত টেবিলে থালা বাটি রেখে চায়ের কাপ নিয়ে উঠে গেলো আবারো এসি রুমে।
আমাদেরও ডাকলো।
আমি তখন বললাম - আমার অত গরম লাগছে না। আমি সামনের রুমেই বসি।

মন চাইলো না। আমার স্ত্রী ও ছেলে গেলো। কিন্তু আমি গেলাম না।
কারন আমার সামনেই জান্নাত সবার এটো থালা নিচ্ছে ধোয়ার জন্য।
আমি বললাম - তোর বাসায় বুয়া নেই?

মেয়ে একটু হেসে বলল - বুয়া আছে। কিন্তু সে তো তার কাজ করে সকালেই চলে গেছে।

ও রান্নাঘরে সব ধোয়া মাজা করছে।
আওয়াজ পাচ্ছি।
এর মধ্যে সবার চায়ের কাপ নিয়ে জামাই জান্নাতের কাছে এনে বলল - এই নাও কাপগুলো।

জান্নাত এগুলাও ধোয়া শুরু করলো।

সব ধোয়া শেষ করে ওড়নায় হাত মুছতে মুছতে আমার কাছে এসে বলল - আব্বা তুমি এখানে কেন? এই রুমে যে গরম। যাও ঐ রুমে গিয়ে বসে ওদের সাথে গল্প করো।

আমি বললাম - তুই আমার পাশে বস। একটু কথা বলি।

ও আবার হেসে বলল - আরে নাহ। রাতের ডিনার এখনো রান্না হয় নাই। ঐটা বসাতে হবে।

এই বলে উঠে গেলো।
আমি বসেই রইলাম।
কিছু ভালো লাগছে না। ভীষণ রাগ রাগ লাগছে।

রাতের রান্না শেষ করে জান্নাত সবাইকে টেবিলে ডাকলো। সবাই একেক করে বসলো।
আমি বললাম - আমার ক্ষুধা নাই। ইফতার বেশি খেয়ে ফেলছি।
জান্নাত জোর করে বলল - একটু হলেও খাওয়া লাগবে।
বেয়াই বেয়াইনো জোর করলো।
খেতে বসলাম কিন্তু খাওয়া ভেতরে যাচ্ছেনা।
সবাই খেতে বসেছে। সবাইকে খাবার বেড়ে দিচ্ছে আমার মেয়ে। কিন্তু সে বসলো না।
বলল সে সবার শেষে খাবে।
খেয়াল করলাম তার হাতে তেলের ছিটে আসা অনেকগুলো দাগ।
আমি জানি সবার খাওয়া শেষে সে আবারো রান্নাঘরে গিয়ে থালাবাটি ধুবে। হয়ত সব শেষ করে আরো কয়েক ঘন্টা পর খাবে।

তাই হলো। আমাদের খাইয়ে সে রান্নাঘরে গেলো ধোয়ার কাজ করতে।

আমার তখন রাগে গা জ্বলে যাচ্ছে।
আমার স্ত্রীকে বললাম - বাসায় চলো। রাত হইছে।

সেও সম্মতি জানালো।
জান্নাত রান্নাঘর থেকে দৌড়ে আসলো। আর বলল - আরেকটু থাকো তোমরা।

বাকিরাও বলল।

আমি খুব করে বলতে চাচ্ছিলাম যতক্ষন থাকবো তোমাকে শুধু কাজ করতে দেখবো। আমার ভালো লাগবে না।

কিন্তু কিছু না বলে রাত বেশি হয়ে যাচ্ছে সেই দোহাই দিয়ে বেরিয়ে গেলাম।

পুরা রাস্তায় কেউ কোন কথা বললাম না। এবার এক সিএনজতেই আসলাম।

বাসায় ফিরে আর রাগ ধরে রাখতে পারলাম না।
জান্নাতের মাকে বললাম - আমি মেয়েকে কাল যেয়ে নিয়ে আসবো। মেয়ের অবস্থা দেখছো? ঐ বাসার কেউ মেয়েটাকে একটুও হেল্প করে না। সবাই সুন্দর আরাম করে। জামাইটাও একটা গাধা। বসে বসে মোবাইল টিপে। ননসেন্স ফ্যামিলি। এইখানে আর মেয়েকে রাখবো না। অনেক হইছে। তার উপর উনাদের বাজার পছন্দ হয় নাই বলে মেয়েকে না জানি কি বলেছে আর আমরা আসার পর কি কি যেন আরো শুনাবে। না না এখানে না।
ইডিয়েট একেকটা।

মিসেস খুব স্বাভাবিক ভাবে বলল - মাথা ঠান্ডা করো।
এই বলে সে কাপড় বদলাতে লাগলো।
আমি বললাম - আমি আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি তোমাকে দেখে। কিভাবে পারছো এগুলা দেখে স্বাভাবিক হতে? মেয়ের জন্য কি মায়া লাগে না?

শাড়ির পিন খুলতে খুলতে সে খাটেতে বসলো।
আমার দিকে তাকিয়ে বলল - তোমার মেয়ে যা করছে, সেটা আমিও বিয়ের পর থেকে করে আসছি। তোমার কোনদিন মনে হয়নি আমিও কারো মেয়ে। তোমার কোনদিন মনে হয়নি আমারো কষ্ট হয়। তোমার কাছে যেমন সব স্বাভাবিক লেগেছে আমার কাছেও এখন এসব স্বাভাবিক লাগে। আমি আমার বাবার বাড়ি যেতে নিলেই তুমি তোমার মায়ের অসুস্থতায় কে দেখবে তাকে বলে থামিয়ে দিতে। আমার বাবার বাড়ি থেকেও কেউ আসলে তাদের হাতের দিক তাকিয়ে থাকতো সবাই কি এনেছে এই দেখার জন্য। একটু কথা বলারও সুযোগ পেতাম না। নিজের পছন্দ সই খাবার খাই নি কতদিন। এরপর তো ভুলেই গেলাম কি যে আমার পছন্দ। আস্তে আস্তে ধরে নিলাম এটাই স্বাভাবিক জীবন।
আমার জন্য এগুলা নতুন না। তাই আমার কাছে সব স্বাভাবিক ই লেগেছে। যেভাবে আমার মায়ের লেগেছিলো আমার জন্য। শুধু জান্নাতের বাবা হলে হয় না। জান্নাতের স্বামীও হতে হয়। স্ত্রীকে জান্নাতের মত পরিবেশও করে দিতে হয়।

এই বলে সে দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বলল - রাতে তো খেয়ে এসেছি। গোসল সেরে আসি। সেহেরির রান্না করা লাগবে।

এই বলে সে উঠে বাথরুমের দিকে গেলো।

আমার মুখে শ' মনের একটা তালা দিয়ে গেলো।
মুখ দিয়ে কিছুই বের হচ্ছে না। এতো বছর পর যেন চাপা আগুন বের করলো আজ।

সে একটা কথাও মিথ্যা বলে নাই। স্ত্রীর জন্য যদি সেসময় আমার খারাপ লাগতো আজ হয়ত মেয়ের কপালটাতেও বিবেকবান এক স্বামী জুটতো।

কিছুই ভালো লাগছিলো না আর। উঠে গিয়ে এসি রুম থেকে ছেলেকে ডেকে বের করলাম।
বললাম- তোমার আম্মা এখন রেস্ট করবে।
আসো আমরা সেহেরির রান্নাটা করে ফেলি।

ছেলে বেশ হাসি মুখে আমার সাথে সঙ্গ দিতে চলে আসলো। বুঝতে পারলাম সে আমার মত বিবেকহীন হয় নি।
তার মা গোসল থেকে বেরিয়ে দেখল ছেলে সবজি কাটছে আর আমি চাল ধুয়ে ভাত বসাচ্ছি।

আমি ছেলেকে বলছি - শোন বাবা তোর বৌ যেন তোর মা আর বোনের মত কষ্ট না পায়।

সে দরজার ধারেই দাঁড়িয়ে রইলো। কিছু বলল না। তার চোখের দিকে তাকানোর সাহস হলো না। তবে মনে হলো তার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে।

©জাকিয়া হোসেন তৃষা

আমি বিয়ে করেছি ২৬ দিন চলে। আমি প্রায় আমার স্ত্রীর এলাকায় যাই। তার সাথে দেখা হয় না, কিন্তু আমার ওদের এলাকাতে হেঁটে বে...
19/09/2025

আমি বিয়ে করেছি ২৬ দিন চলে। আমি প্রায় আমার স্ত্রীর এলাকায় যাই। তার সাথে দেখা হয় না, কিন্তু আমার ওদের এলাকাতে হেঁটে বেড়াতেও অনেক ভালো লাগে। গতকালকে গিয়েছি সন্ধ্যায়, দেখি আমার স্ত্রী দোকান থেকে পুরী কিনে নিয়ে যাচ্ছে,মা"থা একদম নিচু করে!আর একা একা মুচকি হাসি চেহারা। হাঁটার ধরন পুরো আ্যাব - নরমাল আমি তার কাছে গেলাম,যে বললাম -"একটা কাজে এসেছিলাম দেখা হয়ে গেল তোমার সাথেও! "তখন সে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, এমনভাবে, যেন আমাকে চিনেই না।যেমন আমি তার কাছে অচেনা কোন ব্যক্তি!

পরে বলে " ও আচ্ছা"। এই কথাটুকু বলেই চলে গেল হেঁটে সামনে।
আমার তখনই মে"জা"জ খা"রা"প হয়েছিল, সামনে গিয়ে জিজ্ঞেস করছি --কোথায় গিয়েছিলে? তখনো অচেনা ব্যক্তির মত তাকিয়ে আছে!

অনেকক্ষণ পর যেন চিনতে পারলো। তখন টুকটাক কথা হয়েছে, এক জায়গায় যেয়ে বসেছি। তখন স্বাভাবিক আচরণ করেছে, কিন্তু এর আগেও আমি তার মধ্যে এরকম আচরণ দেখেছি, সে প্রথমে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকে, তারা তাকানোর ধরন মোটেও স্বাভাবিক মানুষের মতো না।
পরে তার সাথে বসে কেবল একটু কথা বলতেছি "ওর মা ফোন দেওয়া শুরু করল, আর তখন সে পুরো দমে প্যা"নি"ক করছে, হাস ফাঁ&স অ"ধৈ"র্য আচরণ। আমি ওর এমন প্যা"নি"ক করা দেখে, খাবারের অর্ডার ক্যা"ন"সে"ল করে ওকে তুলে দিলাম।
ও শুধু একবার বলল ""বাসায় আসেন ভাইয়া ""!
এটাও নোটিশ করার মতন,আমার বউ, আমাকে ভাই বলে ডাকলো?

আমি আর কিছু বলি নাই, সেও চলে গেছে। বিয়ের দিন আমি সঠিক জানিনা, কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে "আমার স্ত্রীর গা"য়ে হা"ত তুলেছে থা"প্প"ড় দিয়েছে তার মা"।

বিয়ের পর দুইবার ওরা দাওয়াত করে খাইয়েছে, পরে আমার কাছে নিয়ে এসেছে।
বিয়ের দিন মেয়েদের একটা পিপারেশন থাকে, কিন্তু দাওয়াত এর দিনগুলোতে তো তার আমার সামনে থাকার কথা।
কিন্তু খাবার শেষ হবার পরে, তারা :তাদের মেয়েকে নিয়ে এসেছে আমার সামনে।
আর একবার এলাকায় ওর বাবার সাথে দেখা হয়েছিল, সেই ভদ্রলোক অনেক বাবা, আব্বু বলে ডাকল। কিন্তু আচরণে মনে হয় "তাদের যেন অনেক অনীহা, "আমাকে তাদের বাসায় নিতে!
আমি এগুলো নিয়ে কখনো চিন্তা করিনি! কিন্তু তার আচরণ আমার কাছে একটু অন্যরকম লাগছে। আর তার সাথে ফোনে কথা বলি, বউ শুধু দুই তিন দিন নিচে থেকে ফোন দিয়েছে, আমি সব সময় দেই।
আমার কাছে মনে হয়েছে, Extreme introvert.কথা মুখ থেকে বেরিয়ে হয় না, নিজে থেকে কোন কিছু জিজ্ঞেস করে না, আমি ভেবেছি প্রথম প্রথম বলে হয়তো এমন। কিন্তু বউ যে মাঝে মাঝে আমাকে চিনতে পারে না? আর হাঁটার ধরন দেখে তো অস্বাভাবিক লাখছে।

আমি ভাবছি তার এলাকায় যেয়ে তাকে বাসা থেকে নিচে নামতে বলবো, দেখি তারা বউকে নিচে নামতে দেয় কিনা।
আর কিরকম আচরন সে করে। ডিসেম্বরে তাকে উঠিয়ে নিবো, কিন্তুু সে এমন কেন?

আর বউ যদি একটু আ্যব - নরমালই হয়, তহলে ইংরেজি তে অনার্স পরছেই বা কিভাবে?
আমার স্ত্রী সমান্য রো'"গা, কিন্তু তার চেহারা অনেক ভালো। আমি তাকে প্রথম দেখেই এত পছন্দ করেছি যে তার রূ'প দেখে আমি দু"র্ব"ল হয়ে গেছি।

কিন্তু তার এমন অদ্ভুত আচরণ আমাকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছে, এমন হলে তো তাকে নিয়ে সংসার করা যাবে না 💔
কোন না কোন ঘটনা তো আছেই! কিন্তু কি সেটা আমি বুঝতে পারছি না 🥲
এখন আমার কি করা উচিত?

সংগৃহীত ‼️

Thank you SRI LANKA. 💙Bangladesh qualify to Super Four. 🇧🇩
18/09/2025

Thank you SRI LANKA. 💙

Bangladesh qualify to Super Four. 🇧🇩

আজ একটা সত্যি কথা বলি!ব‍্যাচেলর পয়েন্ট সিরিজটা নিয়ে অনেকের অনেক মত থাকতে পারে কিন্তু চুপিচুপি সবাই কিন্তু এটা দেখে বিনোদ...
13/09/2025

আজ একটা সত্যি কথা বলি!

ব‍্যাচেলর পয়েন্ট সিরিজটা নিয়ে অনেকের অনেক মত থাকতে পারে কিন্তু চুপিচুপি সবাই কিন্তু এটা দেখে বিনোদন নেয় ' অনলাইনে সবাই ক্রিটিক্স সাজতে চাইলেও সময় মতো ঠিকই তারা ব‍্যাচেলর দেখতে বসে যায় ' আমি কখনো ব‍্যাচেলর পয়েন্ট নিয়ে ক্রিটিসিজম করিনি বা করতে চাই ও না, আমি নিজে একজন ব‍্যাচেলর পার্সন তাই আমি এটা দেখি শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য দ‍্যাটস ইট! এবং ব‍্যাচেলর পয়েন্ট আমাকে সেই বিনোদনটা দিতে পারে যেটা বাংলার অন্য কোনো নাটকের সিরিজ বতর্মান দিতে পারছে না, আর এটা সত্যি কথা ব‍্যাচেলর পয়েন্ট এটা শুধুমাত্র একটা নাটক নয় বরং এটা এখন একটা brand এ পরিণত হয়ে গেছে!

সিজন 1 থেকে সিজন 5 এই জার্নিটা আমাদের যেমন বিনোদিত করেছে তেমনই অনেক বাস্তবতাও শিখিয়েছে!

আলহামদুলিল্লাহ বরিশাল থেকে ডিবি হারুনের ডান হাত, জুলাইয়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদেরকে জোরপূর্বক লীগের পক্ষে কন্টেন্ট বানাতে থ্...
24/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ বরিশাল থেকে ডিবি হারুনের ডান হাত, জুলাইয়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদেরকে জোরপূর্বক লীগের পক্ষে কন্টেন্ট বানাতে থ্রে'ট করা ক্রি'মি'নাল, হ*ত্যা মামলার আ'সা'মি তৌহিদ আফ্রিদিকে বরিশালে বিশেষ অভিযান চালিয়ে গ্রেফ'তার করেছে সিআইডি-পুলিশ।

Address

Cumilla
3547

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Farhabi Chowdhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category