Galaxy Global Software Media and News

Galaxy Global Software Media and News এই পেইজে আসার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্?

20/06/2025

কুমিল্লা সকল হোটেল তথ্য ও মোবাইল নাম্বার ঠিকানা,
নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো...

Bangladesh Tourist Gang

হোটেল ভিক্টোরি আবাসিক (Hotel Victory Abashik)

হোটেল ভিক্টোরি আবাসিক

এসি, নন-এসি রুম ভেদে প্রত্যেক রাতের জন্য রুম ভাড়া ১,৫০০ টাকা থেকে ৬,০০০ টাকা পর্যন্ত।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: জাহাঙ্গীর জ্যাম টাওয়ার (৭ম ও ৮ম তলা), ভিক্টোরিয়া কলেজ রোড, কুমিল্লা ৩৫০০

মোবাইল নাম্বার: 01714-030094

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট

ফেসবুক পেজ

হোটেল সোনালী আবাসিক (Hotel Sonali Residential)
এসি, নন-এসি রুম ভেদে প্রত্যেক দিনের জন্য রুম ভাড়া ৫০০ টাকা থেকে ১,৫০০ টাকা পর্যন্ত।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: টাউন হল সুপার মার্কেট, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা ৩৫০০

মোবাইল নাম্বার: 01819-879688

ফোন নাম্বার: 081-63188

নিউ হোটেল ময়নামতি (আবাসিক)

প্রত্যেক রাতের জন্য রুম ভাড়া ৫০০ টাকা থেকে ১,০০০ টাকা পর্যন্ত।

BM Khalid Hasan Sujon

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: রেল স্টেশন রোড়, কুমিল্লা

মোবাইল নাম্বার: 01681-512431

হোটেল ময়নামতি (Hotel Mainamati)

প্রত্যেক রাতের জন্য রুম ভাড়া ৫০০ টাকা থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: রেল স্টেশনের পাশে, কুমিল্লা

মোবাইল নাম্বার: 01681-512430

রেড রুফ ইন হোটেল অ্যান্ড রেস্তোরাঁ (Red Roof Inn Hotel and Restaurant)

এসি, নন-এসি রুম ভেদে প্রত্যেক রাতের জন্য রুম ভাড়া ১,৫০০ টাকা থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। হোটেলে সিসি ক্যামেরা দ্বারা সর্বক্ষোণ নিরাপত্তা প্রদান করা হয়।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: নিশাত টাওয়ার, ঢাকা – কুমিল্লা – চট্টগ্রাম বাইপাস রোড, কুমিল্লা ৩৫০০

মোবাইল নাম্বার: 01730-306092

হোটেল আল-রফিক আবাসিক (Hotel Al-Rafique Residential)

এসি, নন-এসি রুম ভেদে প্রত্যেক রাতের জন্য রুম ভাড়া ১,০০০ টাকা থেকে ২,৫০০ টাকা পর্যন্ত। হোটেলে গাড়ি পাকিং ব্যবস্থা ও সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: চৌরঙ্গী শপিং সেন্টার ও জুয়েলারি মার্কেট (দ্বিতীয় তলা), টাউন হল গেইটের বিপরীতে, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা।

মোবাইল নাম্বার: 01816-023301, 01712-745707, 01554-320587

কিউ প্লেস আবাসিক হোটেল (Q Palace Residential Hotel)

এসি, নন-এসি রুম ভেদে প্রত্যেক রাতের জন্য রুম ভাড়া ১,২০০ টাকা থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া বিয়ে, অফিসিয়াল মিটিং সহ অন্যান্য অনুষ্ঠানের জন্য আলাদা সার্ভিস চার্জ নেওয়া হয়।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: রেসকোর্স, ইস্টার্ন ইয়াকুব প্লাজার বিপরীতে, কুমিল্লা সদর, কুমিল্লা ৩৫০০

মোবাইল নাম্বার: 01998-800900

ফেসবুক পেজ

সিয়াম হোটেল আবাসিক (Siyam Hotel Residential)

এখানে রুমের সাথে ওয়াশরুম, ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক, এলইডি টিভি, ফ্যান, লাইট ও রুমের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র পাবেন। রুমের ভাড়া ৫০০ টাকা থেকে ১,৫০০ টাকা পর্যন্ত।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: শশোনগাছা, কুমিল্লা

মোবাইল নাম্বার: 01749-045535

রাজমনি হোটেল আবাসিক (Rajmoni Hotel Residential)

রুমের সাথে ওয়াশরুম, ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক, টিভি, লাইট, ফ্যান সহ রুমের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র পাবেন। প্রত্যেক রাতের জন্য রুম ভাড়া ৫০০ টাকা থেকে ১,০০০ টাকা পর্যন্ত।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: মসজিদ ই-শুহাদা এর পাশে, রাজগঞ্জ রোড, রাজগঞ্জ, কুমিল্লা

মোবাইল নাম্বার: 01831-520897

হোটেল স্কাই ভিশন আবাসিক (Hotel Sky Vision Residential)

রুমের সাথে ওয়াশরুম, ঠান্ডা ও গরম পানি, এয়ারকন্ডিশন, ফ্যান, লাইট, ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক, এলইডি টিভি, রুম সার্ভিস, সোফা ও রুমের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র পাবেন।

এসি, নন-এসি ভেদে প্রত্যেক রাতের জন্য রুম ভাড়া ১,০০০ টাকা থেকে ৪,৫০০ টাকা পর্যন্ত। হোটেল গাড়ি পাকিং ব্যবস্থা ও সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিরাপত্তা প্রদান করা হয়।

যোগাযোগের ঠিকানা

ঠিকানা: সেবা ট্রেড সেন্টার, ৭ম তলা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা

মোবাইল নাম্বার: 01716-806000

টেলিফোন: 081-73376

16/06/2025

অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা
সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখন আমাদের সেই সার্ভেয়ার বা আমিনের উপর চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে হয়। সেক্ষেত্রে, প্রতারিত হবার কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। জমি পরিমাপের ব্যাসিক ধারণা পারে এই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে।
এ ছাড়া জমি পরিমাপ জানা থাকলে জমি কেনার সময় জমির পরিমাণ নিজেই মেপে বের করা যায়। এই আর্টিকেলে জমি মাপার বিভিন্ন সূত্র এবং নিয়মগুলো খুব সহজ করে বর্ণনা করা হয়েছে।
সুত্র এবং নিয়ম গুলো জানা থাকলে আশা করি, জমি মাপার বিষয়টি আপনাদের কাছে খুবই স্বচ্ছ হয়ে উঠবে।
জমির মাপের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন এককঃ
১ শতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গ ফুট
১ শতাংশ = ১৯৩.৬০ বর্গহাত
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতাংশ = ৪০.৪৭ বর্গ মিটার
জমি কেনার আগে আপনাকে যা যা জানতে হবে
বিভিন্ন পরিমানে জমির হিসাবঃ
১ শতক = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতক = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতক ৪০.৪৬ বর্গমিটার
১ শতক = ১৯৪.৬০ বর্গহাত
১ শতক ১০০০ বর্গলিংক
১ কাঠা = ১.৭৫ শতক (৩৫ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৬৫ শতক (৩৩ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৫০ শতক (৩০ এর মাপে)
১ একর = ৬০.৬০ কাঠা
১ একর = ৩.০৩ বিঘা
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ একর = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৬ বর্গমিটার
১ একর = ১৯৪৬০ বর্গহাত
১ একর = ১০০০০০ বর্গলিংক।
উদাহরণঃ একটি জমির দৈর্ঘ্য উত্তর আইল ৫০ ফুট, দক্ষিণ আইল ৫৪ ফুট, প্রস্থ পশ্চিম আইল ৩০ ফুট, ভিতরে এক অংশে ৩৪ ফুট, এক অংশে ৩৮ ফুট এবং পূর্ব আইল ৪০ ফুট জমিটির পরিমাণ কত ?
জমিটির দৈর্ঘ্য ৫০+৫৪ = ১০৪ (দুই দিকের দৈর্ঘ্য যোগ করা হলে) তাই ২ দিয়ে ভাগ করলে দৈর্ঘ্য পাওয়া যায় (১০৪ ভাগ ২) = ৫২ ফুট।
জমিটি প্রস্থে অসম হওয়ায় এর ২ দিকের বাউন্ডারীর প্রস্থ ছাড়াও ভিতরের দিকে অন্তত ২াট প্রস্থ পরিমাপ এবং তা গড় করে মূল প্রস্থ বের করা যায় ৩০+৪০+৩৪+৩৮ = ১৪২ (ফুট) এর গড় (১২৪ ভাগ ৪) ৩৫.৫ ফুট।
ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ = ৫২ x ৩৫.৫ = ১৮৪৬ বর্গফুট (জমিটির ক্ষেত্রফল)
সূত্র মতে ৪৩৫.৬০ বর্গফুট = ১ শতাংশ।
অতএব উপরের জমিটির পরিমাণ (১৮৪৬ ভাগ ৪৩৫.৬০) = ৪.২৪ শতাংশ।
পরচা, দাখিলনামা, জমাবন্দি, দাখিলা, দাগ নাম্বার, ছুটদাগ কি?
ক্ষেত্রফল আকৃতির জমির মাপঃ
প্রথমেই সুত্রগুলো জেনে নেয়া যাক-
ক্ষেত্রফল = বাহু X বাহু
কর্ন = ১ বাহু X ১.৪১৪
পরীসিমা= ১ বাহু X ৪
এখন যদি প্রশ্ন হয় একটি বর্গক্ষের বাহুগুলির দৈর্ঘ্য ১২০ লিংক করে হলে উহার ক্ষেত্রফল এবং জমির পরিমাণ বের কর।
তাহলে আমরা জেনেছি যে, ক্ষেত্রফল= বাহু X বাহু = ১২০ X ১২০= ১৪৪০০ বর্গলিংক (যদি ক্ষেত্রফলের একেকটি বাহু ১২০ লিংক হয়)।
এখন আমরা আগেই জেনেছি যে, ১ শতাংশ = ১০০০ বর্গ লিংক তাহলে জমির পরিমান,
১০০০ বর্গ লিংক = ১ শতাংশ
১ বর্গ লিংক = ১০০০ ভাগের ১ ভাগ
১৪৪০০০ বর্গ লিংকে কত হবে?
সুতরাং ১৪৪০০০ বর্গ লিংকে ১০০০ দিয়ে ভাগ দিলে যা হবে তাই হচ্ছে তার ফল অর্থাৎ ১৪.৪০ শতাংশ হবে।

জমি মাপের সহজ পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতিঃ
গ্যান্টার জরিপঃ
ইংরেজ বিজ্ঞানী গ্যান্টার জরিপ কাজে ব্যবহৃত চেইন আবিস্কার করেন। তাই তার নামানুসারে এ চেইনের নামকরন করা হয়েছে “গ্যান্টর্র্স চেইন”। এ চেইনের দের্ঘ্য ২২ গজ বা ৬৬ ফুট। এতে ১০০টি লিংক আছে। প্রতি লিংকের দৈর্ঘ্য ৭.৯২ ইঞ্চি এর দু মাথায় দুটো হাতল এবং দশম লিংক একটি করে “পেন্ডিল” বা পুলি আছে।
ইদানিং ফিতা/টেপ ব্যবহার করেও জমি পরিমাপ করা হয়। সার্ভেয়ার বা আমিন সব সময় পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত হিসাব ও পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি নিজেই জমি পরিমাপ করতে পারবেন।
হিসাবটি হলোঃ
১০০০ বর্গ লিংক (৩১.৬২x৩১.৬২ লিংক) ১ শতাংশ।
১৯৪.৬ বর্গ হাত (১৩.৯৫x১৩.৯৫ হাত) = ১ শতাংশ।
১০.০০০ বর্গ লিংক (১x১ চেইন) = ১০ শতাংশ।
৩৩.৩ শতাংশ কার্যত ৩৩ শতাংশ = ১ বিঘা। (ষ্টান্ডার্ড বিঘা)
১০০ শতাংশ বা ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর।
৪৮৪০x৯ (৯ বর্গফুট = ১ বর্গ গজ বলে = ৪৩৫৬০ বর্গফুট।
৪৩৫৬০ ১০০ (১০০ শতাংশ ১ একর বলে)= ৪৩৫.৬ বর্গফুট।
অতএব ১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট বা ৪০.৪৬ বর্গমিটার (প্রায়)।

আমাদের দেশে কোথাও ৩৫ শতাংশে ১ বিঘা, কোথাও ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা আবার ইদানিং ৩০ শতাংশে ১ বিঘা বলা হচ্ছে।
যদিও সরকারি বিঘা ৩৩ শতাংশেই করা হয়। অপরদিকে কাঠার পরিমাণ শতাংশের পরিমাণে স্থান বিশেষ পার্থক্য হলেও ২০ কাঠায় ১ বিঘার হিসেবে সর্বত্র প্রচলিত ও স্বীকৃত আছে।

ডায়াগনাল স্কেলঃ
ডায়াগনাল স্কেল একটি চার কোনা বিশিষ্ট তামা ব্রোঞ্জের তৈরি স্কেল। ইহার চার পাশে ১০ টি ঘর বা কক্ষ থাকে প্রতিটি ঘরের মান ১০০ লিংক। ১৬”=১ মাইল স্কেলে ইহা তৈরি করা হয়। এবং গান্টার চেইনের সাথে মিল আছে বলে একে গান্টার স্কেলও বলা হয়।

আভার অফসেটঃ
এটি একটি প্লাষ্টিকের তৈরি স্কেল এই স্কেলের সাথে গান্টার স্কেলের মিল আছে। ইহার দৈর্ঘ্য ২ ” এবং প্রস্ত .৫” (ইঞ্চি) এই স্কেলের সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব সহজে মাপা যায়। এটা ছাড়া অফনেট নেয়ার ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ সুবিধাজনক। গুনে গুনে সংখ্যা হিসাব করা যায় বলে একে গুনিয়া বলা হয়।

ডিভাইডার বা কাটা কম্পাসঃ
ইহা একটি জ্যামিতিক কম্পাস। ইহার সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব নিয়ে ডাইগোনাল স্কেলে মাপ নেয়া যায় এবং দুরত্ব গুনিয়া গুনিয়া সংখ্যা বুঝা যায়।

জোনাল জরিপঃ
ভূমি সংস্কার কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক রিভিশনাল সেটেলমেন্ট পদ্ধতির পরিবর্তে ১৯৮৫-৮৬ অর্থ বছরে স্থায়ী পদ্ধতির জোনাল সেটেলমেন্ট আরম্ভ হয়। ১০ টি বৃহত্তর জেলায় জরিপ কাজ হয় এবং এ জরিপে সৃষ্ট খতিয়ানকে বাংলাদেল সার্ভে বা বি. এস. খতিয়ান বলে। কেউ আবার একে আর. এস. খতিয়ান বলে।
দিয়ারা জরিপঃ দরিয়া শব্দ থেকে দিয়ারা শব্দের উদ্ভব। যে সকল এলাকায় নদী বা সাগরের কারনে জমির ভাঙ্গাগড়া বেশী হয় সে অঞ্চলে দিয়ারা জরিপ পরিচালিত হয়।
বিঘা থেকে কাঠা ও শতাংশ বের করার পদ্ধতি :
১ কাঠা = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট x৩৫ (৩৫ শতাংশে বিঘা হিসাবে) ২০ (২০ কাঠায় বিঘা বলে)। ১ কাঠা = ১৫২৪৬২০ = ৭৬২.৩ বর্গ ফুট, ১ কাঠা ৭৬২.৩ ৪৩৫.৬ = ১.৭৫ শতাংশ। অনুরুপভাবে ৩০ শতাংশে ১ বিঘা ধরলে ১ কাঠা সমান = ১.৫০ শতাংশ।

#আপডেট_জমি_রেজিস্ট্রি_খরচঃ #জমিররেকর্ড #জমিরসমস্যা #ভূমিসেবা #আইনী #খারিজ #ভূমি #খাজনা ゚

শহর,কিংবা গ্রাম, ফ্লাট, মার্কেট প্রতি ইঞ্চি জমি অনেক মূল্যবান তাই ১০০%ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভূমি জরিপ করা হয় |
বাংলাদেশের সকল জেলায় আমরা ডিজিটাল সার্ভের কাজ করে থাকি | ডিজিটাল পেন্টাগ্রাফ ম্যাপ তৈরি করা হয় ডিমারকেশন করা হয় এবং সকল মৌজার ম্যাপ সরবরাহ করা হয় ভূমি বিষয়ের যেকোনো তথ্য সেবা এবং ভূমি পরিমাপের জন্য যোগাযোগ করুন |

আতিক হাসান মন্ডল লেবু
সিভিল কোড কমিশনার
জেলা ও দায়রা জজ আদালত গাইবান্ধা
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
বাংলাদেশ সার্ভেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
ইমু &হোয়াটসঅ্যাপ 01737-132014

যেসব ছয় শ্রেণির দলিল বাতিল হচ্ছে:১. হেবা দলিল:যেসব হেবা দলিলে প্রতারণা, জালিয়াতি বা অসুস্থ ব্যক্তিকে ব্যবহার করে সম্পত্ত...
02/06/2025

যেসব ছয় শ্রেণির দলিল বাতিল হচ্ছে:

১. হেবা দলিল:যেসব হেবা দলিলে প্রতারণা, জালিয়াতি বা অসুস্থ ব্যক্তিকে ব্যবহার করে সম্পত্তি হস্তান্তর করা হয়েছে, সেগুলো বাতিল হবে। হেবা দলিল তৈরির নির্ধারিত নিয়ম মানা না হলে দলিলটি অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে।

২. ওসিয়তনামা দলিল:এক-তৃতীয়াংশ সীমা লঙ্ঘন করে অথবা ওয়ারিশদের কাউকে ইচ্ছাকৃতভাবে ওসিয়ত করলে সেই দলিল বাতিল বলে গণ্য হবে। পূর্বের ওসিয়ত বাতিল করে পরবর্তীতে করা নতুন ওসিয়ত বৈধ থাকবে।

৩. রেজিস্ট্রেশনবিহীন দলিল:যেসব দলিল কেবল মহুরীর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে এবং নিবন্ধন হয়নি, সেগুলো স্ক্যান বা ডিজিটাল হবে না এবং বাতিল হিসেবে গণ্য হবে।

৪. জাল দলিল:ভুয়া ও প্রতারণার মাধ্যমে তৈরি দলিল প্রশাসনের নজরে এলে তা বাতিল করা হবে। অনলাইনে যুক্ত হয়ে গেলে সেগুলো বাতিল করা কঠিন হয়ে পড়তে পারে।

৫. ক্ষমতার অপব্যবহারে অর্জিত দলিল:রাজনৈতিক বা প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বক সম্পত্তি দখল ও দলিল প্রস্তুতের ক্ষেত্রে, সেসব দলিল বাতিলের আওতায় পড়বে। ভুক্তভোগীরা আইনি পথে তাদের মালিকানা ফিরিয়ে নিতে পারবেন।

৬. অংশের চেয়ে বেশি জমি বিক্রির দলিল:যে ক্ষেত্রে কোনো ওয়ারিশ তার প্রকৃত অংশের চেয়ে বেশি জমি বিক্রি করেছেন, অতিরিক্ত অংশের দলিল অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে। প্রকৃত ওয়ারিশ আদালতের মাধ্যমে অংশ ফেরত নিতে পারবেন।

উদ্দেশ্য ও ফলাফল :সরকার জানিয়েছে, এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে একদিকে জমির মালিকানায় স্বচ্ছতা আসবে এবং অন্যদিকে জালিয়াতির শিকারদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত হবে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় আধুনিকতা ও ডিজিটালকরণে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।

আমি একজন ছেলে। গত বছর মার্চের তিন তারিখে পারিবারিক ভাবে বিবাহ হয়। এর আগে এই মেয়ে সম্পর্কে জানতাম না, শুধু বিবাহের আগে ...
01/06/2025

আমি একজন ছেলে। গত বছর মার্চের তিন তারিখে পারিবারিক ভাবে বিবাহ হয়। এর আগে এই মেয়ে সম্পর্কে জানতাম না, শুধু বিবাহের আগে ৮/৯ দিন কথা হইছে। এখন আসল কথায় আসি, বিবাহের আগে "আমার মেয়েলি কিছুই ছিলো না, এমনকি কোন প্রেমের সম্পর্ক ও না!"

তাই আমি একটা ভালো মেয়ে আশা করছিলাম। একটা ভা"র্জি"ন মেয়ে! যদি সে অতীতে প্রেম করে থাকে, তাহলে তা নিয়ে কোনো বিপত্তি ছিল না! কেননা বর্তমান যুগ সম্পর্কে আমার ধারণা আছে! তবে বর্তমান শুধু আমি থাকবো এমন।

এক কথায় একটা আবেগ পুষতাম অন্তরে, একটা মেয়ে নিয়ে আমি সারাজীবন কা"টা"বো। চাওয়াটা বেশিই ছিল, যেহেতু আমি আমার আবেগ কোথাও বিলাই নাই।
বিয়ের আগে যেই কয়দিন ওর সাথে কথা হইছে, আমি ওর অতিত এবং বর্তমান সম্পর্কে জানতে চাইছি, বলেছিলাম দেখেন আপনার অতীততে কিছু থাকলে বলেন নির্দ্বিধায়।

আমি বিয়ের পর কোন ফলস মেনে নিতে পারবো না। তখন সে আমাকে এইটা বলছে যে আমিও কখনো রিলেশন এ জরাই নাই, ছোট বেলা থেকেই রে"স্ট্রি"ক"শনে বড় হইছি, কোনো ছেলের সাথে আমার কোনো ফ্রেন্ডলি সম্পর্ক ও ছিলো না, আরো অনেক কিছুই।

এমনকি মেয়ে আমাকে তার একটা ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড পর্যন্ত দিছে, দেখার জন্য! তখন আমি মানা করে বলছি আমি এতো নিচু মান-সি"ক"তা রাখি না, যে আমি আপনার মেসেঞ্জার চ্যাক করমু।

আর যেহেতু ঢাকায় থাকে তাই এলাকায় খবর নেই নাই কারন ঢাকাতে কেউ কাউকে চিনে না।

বিবাহ হওয়ার পর ভালোই কা"ট"ছে এই কয়দিন, কিন্তু গত সোমবার ও ঘুমাইয়া যায় সন্ধ্যার দিকে মানে আটটা বা সাড়ে আটটার দিকে। আমি শুইয়া শুইয়া কোন কাজ পাইতাছিলাম না। হঠাৎ ওর ফোনের উপর আমার চোখ পরে, আর ফোন হাতে নেই।

ফিংগার প্রিন্ট লক ছিলো ওর হাত দিয়া খুইলা নেই আমি। এরপরে ওর সবকিছু ঘাটছি মানে ওয়াটস এপ, মেসেঞ্জার গ্যালারি ইত্যাদি।

শেষে গুগল ফটোতে ডুকি আমি। এরপরের গুগল ফটো দেখার পর তখন মনে হইছে
ঘু"ম"ন্ত অবস্থায় ওকে খু/ন করি! কারণ এমন এমন কিছু ফটো পাইছি যা ভা"ষা"য় ব্যক্ত করতে পারমু না।

একটা ছেলের সাথে ব্র* প"রা ছবি, এরপরে জরাইয়া সেলফি নিয়েছে, আরো কত রকম ফটো! এরপরে ভি"ডি"ও ক"লে কথা বলার সময়ের দুজনের স্ক্রিনশট এমন অ"র্ধ"ন"গ্ন এ"ডা"ল্ট ছবি। এক কথায় অ''শ্লী''ল''তা''র সীমা ছাড়িয়ে গেছে সে! যা আমি কখনোই কল্পনা ও করি নাই।

সারারাত ঘুমাই নাই, কতযে চোখের পানি ঝড়ছে, একমাত্র আমি জানি।
এইসব যে আমি দেখছি, এইটা ওরে বুঝতে ও দেই নাই বরং আগের থেকে আরো বেশি কেয়ার করতাছি যদিও অভিনয় করতাছি প্র"তি"শো"ধের জন্য।

এখন আমার চিন্তা ভাবনা বলি।
আমি ওরে কখনোই ক্ষ/মা করবো না, ওরে আমি তি"লে তিলে ধ্বং"স করমু। এখন চাইতাছি ওরে "মে/থো/ট্রে"ক্সেট" খাওয়ামু, যা খাইলে নাকি বা"চ্চা নেওয়ার স"ক্ষ"মতা চলে যায় এবং শ"রী"রে স্থায়ী ক্ষ/তি হয়। এরপরে আমি ওরে ডি"ভো"র্স দিমু! একটা সি"ন"ক্রি"য়েট করে।

আর ওর ঐ ফটো গুলা আমি আমার ফোনে নিয়া রাখছি, যাতে পরবর্তীতে কোথাও বিয়া হইলে যদি আমি জানি, তাইলে ওর হাজব্যান্ড কে এগুলা দিমু।

মোটকথা ওর জীবন আমি জা"হা"ন্নাম বানাইয়া ছাড়মু, কখনোই ক্ষ/মা করমু না।

আমার এই প্ল্যান কি ঠিক আছে?
আর ঔ"ষ"ধ খাওয়াইলে কোনটা ভালো হবে? যাতে ও কখনো বা"চ্চা জন্ম দিতে না পারে। পরামর্শ দিয়েন একটু। আর কেউ ক্ষ/মা"র বানি শুনাইয়েন না প্লিজ। আমার সাথে অনেক বড় ধোকা হইছে! 😭

>নাম প্ররকাশে অনিচ্ছুক (ইনবক্স থেকে)

শুনলাম বাংলাদেশের একজন BCS ক্যাডারের বেতন মাত্র ৩৩ হাজার টাকা !! নিউজটা দেখে আমি বিস্মিত হলাম। যাদের বেতন মাত্র ৩৩ হাজার...
01/06/2025

শুনলাম বাংলাদেশের একজন BCS ক্যাডারের বেতন মাত্র ৩৩ হাজার টাকা !!
নিউজটা দেখে আমি বিস্মিত হলাম। যাদের বেতন মাত্র ৩৩ হাজার টাকা তাদের বেশিরভাগই কোটিপতি কিন্ত কিভাবে সম্ভব ?

বাংলাদেশে বিসিএস ক্যাডার হবার আগ পর্যন্ত অলমোস্ট ১৬-১৭ বছর পড়াশুনা করতে হয় ।
এই ১৬-১৭ বছর পড়াশুনা কি শুধুই দূর্নীতি শেখার জন্যে ?

এতো সম্মানের একটা জব কিন্তু বেতন মাত্র ৩৩ হাজার টাকা এটাও মেনে নেওয়া কষ্টকর !!

বর্তমান বাংলাদেশে ছোট একটা পরিবারের সংসার খরচ ই ৩০-৪০ হাজার টাকা !

আর যারা ভালো পজিশনে জব করে তাদের অবশ্যই পরিপাটি হয়ে থাকতে হয় । তাই অবশ্যই তাদের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক খরচের চেয়েও বেশি খরচ হওয়াটা স্বাভাবিক বিষয়।

তাহলে একজন বিসিএস ক্যাডার যদি ভালো একটা চাকরি করার পরেও সংসার চালাতে কষ্ট হয় তাহলে সে দুর্নীতি না করে কিভাবে সংসার চালাবে তাকে তো দুর্নীতি শেখায় আমাদের দেশের সিস্টেম !

যে চাকরি করে ঠিকমতো নিজের সংসার ই চালানো কষ্টকর সেই চাকরি করে বাংলাদেশের ৯০% বিসিএস ক্যাডার কোটি কোটি টাকার মালিক ।

তাহলে হিসেব কি হয় ?
তাহলে কি বাংলাদেশের ৯০ % বিসিএস ক্যাডার দুর্নীতিবাজ ! দূর্নীতি যদি না করে তাহলে ওরা কোটি টাকা পেলো কোথায় ??

ওকে আপনাদের আরেকটা হিসেব দি - মনে করেন একজন বিসিএস ক্যাডার এক কোটি টাকার মালিক। মাসে যদি সে পঞ্চাশ হাজার টাকা করে জমা করে তারপরেও এক কোটি টাকার জন্য তার ২০০ মাস লাগবে জ্বি ২০০ মাস বা অলমোস্ট ১৬.৬৬ বছর । কিন্তু বাংলাদেশের বেশিরভাগ প্রথম শ্রেনির সরকারি চাকরিজীবীরা কোটি ।।

শুধু কোটিপতি বললে ভুল হবে কোটি কোটি টাকার মালিক।

আর অন্যদিকে সাধারণ প্রবাসীদের কথাই বলি বেশিরভাগ প্রবাসীদের নূন্যতম বেতন ৫০ হাজার টাকা এখন ২-৩ বছর প্রবাসে থাকার পরে একজন প্রবাসী যখন বাংলাদেশে যায় সে নতুন একটা ফোন তার পরিবারের জন্য নিতে পারবে না দিতে হবে ট্যাক্স এই হচ্ছে বাংলাদেশ ।। সে ফোন যদি সে লুকিয়ে দেশে আনে তাহলে সে চোরাচালানকারী !!

যারা দেশে সরকারি চাকরি করে কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করে তারাই আমাদের দেশে সম্মানিত ।

আর যারা দেশের বাইরে থেকে দেশের রেমিটেন্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখছে তারাই অবহেলিত ।।

প্রবাসে আপনি আয় করে সমস্ত টাকা ত দেন ই ধার করেও পাঠান!আচ্ছা আপনার টাকা যারা ভোগ করে(মা-বাবা,ভাই-বোন, সন্তান, আত্মীয় স্...
26/05/2025

প্রবাসে আপনি আয় করে সমস্ত টাকা ত দেন ই ধার করেও পাঠান!
আচ্ছা আপনার টাকা যারা ভোগ করে(মা-বাবা,ভাই-বোন, সন্তান, আত্মীয় স্বজন)
তারা আসলেই আপনাকে নিয়ে ভাবে?

২/১ জন‌ ভাবলেও আসলে গভীরভাবে কেউ ভাবেনা😭
তারা আপনাকে ছাড়া বাকি পরিবারের সবাইকে নিয়ে থাকে!
আপনি কাকে নিয়ে থাকেন??
একজন প্রবাসী শুধু আশা নিয়ে থাকে!!!

সবার জীবনে সুখ -আনন্দ লাগবে!
আপনার জীবনে আনন্দ প্রয়োজন নেই ??

ভালো কাপড়, হাসিখুশিতে জীবন কাটানো এটা আপনার ও ব্যাক্তি অধিকারের মধ্যে পরে ভাই।

টাকা আয় করে অন্যের জীবন সুন্দরের পাশাপাশি নিজের জীবনেও খুশি নিয়ে আসুন, আপনার নিজের কথা ভাবুন,নিজেকে সময় দিন।
গ্রামের বন্ধুদের হয়তো আপনার জীবনে আর অতো বেশি পাবেন না 🙏
তাই প্রবাসেই ভালো সময় কাটানোর জন্য আপনার একটা সার্কেল থাকুক 🙏
জীবন থেকে আপনার সময় গুলো ও চলে যাচ্ছে😭
অলরেডি আমার ৯ বছর চলছে😭
কাজের ফাঁকেই আপনাকে সময় বের করতে হবে নিজেকে দেওয়ার জন্য 🙏

আলহামদুলিল্লাহ মালোশিয়ায় গতো দুই বছরে অনেক সমস্যার মধ্যেও মনে হয়নি আমি বিদেশে আছি😘

বন্ধু-বান্ধবরা সাহস যোগিয়েছে , ভালোবাসা ও দোয়া রইলো তাদের জন্য আল্লাহ তাদের ভালো রাখুক।

আমি মনে করি রক্তের সম্পর্কের বাহিরে বন্ধুত্বের সম্পর্ক ও একটা মানুষের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
শুধু বন্ধু নির্বাচন সঠিক হওয়া চাই 🙏

আরেকটা বিষয় ঘুরতে যেতে টাকা লাগে,যারা আমাদের সার্কেল‌ একটা লোককেও আমি দেখিনি যে কত টাকা খরচ করছে সেটার হিসেব করতেছে 😘❤️

ওপারে যেতে কিছুই নিতে পারবোনা!
সবাই টাকা কষ্ট করেই আয় করে সহজে না🙏

আপনার টাকায় চৌদ্দ গুষ্টি খুশি হতে পারবে!
তাহলে নিজের টাকায় নিজেকে কেনো খুশি করতে পারবেন না??

শত ঝুট ঝামেলার মধ্যেও জীবন সহজ
যদি আপনি সেটাকে সহজ ভাবে নিতে জানেন 🙏
টাকার প্রয়োজন মৃত্যুর আগে কারোর ই শেষ হবে না
তাই অল্প আয়েই নিজের জীবনের গতিপথ ঠিক করুন
একা নয় আত্মার বন্ধুদের নিয়ে বাঁচুন ❤️😘

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে 🥰পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০টি শব্দের অর্থের তালিকাখুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অ...
23/05/2025

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে 🥰
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০টি শব্দের অর্থের তালিকা
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
৭১) খিরাজ: খাজনা
৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
৭৪) গির্ব: বন্ধক
৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
৮৩) নথি: রেকর্ড
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
৯৩) তরমিম: সংশোধন
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি

শেষ কথা:
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে।

পাহাড় ছেড়ে সমতলে এলো অর্থ পাবার আশায়,ছনের ঘর ছেড়ে টিন লাগালো সুখী হবার আশায়,টিন ছেড়ে ইট লাগালো লোক দেখানোর আশায়,গ...
23/05/2025

পাহাড় ছেড়ে সমতলে এলো অর্থ পাবার আশায়,
ছনের ঘর ছেড়ে টিন লাগালো সুখী হবার আশায়,
টিন ছেড়ে ইট লাগালো লোক দেখানোর আশায়,
গ্রাম ছেড়ে শহরে এলো ভদ্র হওয়ার আশায়,
দেশ ছেড়ে বিদেশ গেল নিশ্চয়তার আশায়,
বিদেশ ছেড়ে দেশে ফেরে আপন দেখার আশায়,
শহর ছেড়ে পাহাড় খুঁজে শান্তি পাবার আশায়,
সব ফেলে "সে--ই গ্রামে" যাচ্ছে বেঁচে থাকার আশায়।

তাহলে অর্থ, সুখ, শান্তি, নিশ্চিত জীবন কোথায় তৃপ্ত ?

এই আশা কি কখনো ফুরাবে ?
নাকি নিরাশায় থেকেই ফুরিয়ে যাবে জীবন ?

তারপরও গ্রামের চাষারা মানুষ হতে পারলো না,
চাষাই রয়ে গেল। বিত্তশালী ভদ্র সমাজে মূল্যহীন এক গ্রাম্য অস্পৃশ্য কীট। করমোর্দন করলে হাত নোংরা হবে, বসতে দিলে সোফা।

হায় শান্তি ! হায় তথাকথিত অর্থশালী ভদ্রলোকের শান্তি !

"সে--ই গ্রাম"। হ্যাঁ, সেই গ্রামের কথা বলছি। যেখানে ছিল বেঁচে থাকার মত শান্তি আর নিশ্চয়তা। যেখানে কিছু সম্ভ্রান্ত বাড়িতে থাকতো সরকারি একটা হাতে চাপা টিউবওয়েল, যা থেকে আশেপাশের প্রায় সবাই সুপেয় ঠান্ডা মিষ্টি নিতো। বাড়ির প্রায় সকল ঘরের চালে ছন । ২/৪ জন বড় চাষীর টিনের চালা ঘর, যে ঘরের চৌকিতে শুয়ে আবার পূর্ণিমা রাতে জোৎস্না উপভোগ করা যেতো। বর্ষার জন্য রাখা হতো ১০/১২ টা মালশা, যা দিয়ে শুকনো ধান, গম, সরিষা বৃষ্টির পানি থেকে ভিজে না যাওয়ার হাত থেকে ঠেকানো যায়। ১-২ টা চৌকিতে ভেজার মত কিছু নেই, কাঁথা ২ টা গুছিয়ে মাচায় তোলা আর চৌকিতে শিতল পাটি। ঘরের বেড়া হিসেবে মাটি, ছন, টিন, ব্যবহার হতো। পুকুরে ছিল একটা ক্ষয়ে যাওয়া ঘাটলা।
আশেপাশে নেই কোন কোলাহল। হাটবারে দুই পোয়া কেরোসিন, এক পোয়া সরিষার তেল, চার হাট পরে এক সের লবন, ৪/৬ হাট পরপর গায়ে মাখা আর কাপড় কাঁচার সাবান। ব্যাস, আর কি চাই ? খাবার খাদ্য তো সব জমি, পুকুর, খোঁয়াড় আর গোয়াল থেকে আসতো।
সন্ধ্যায় কুপি জ্বালিয়ে বাচ্চারা পড়তে বসতো, কেউ কেউ আবার ২/১ টা হারিকেন ব্যবহার করতো। সন্ধ্যার আগেই যা ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করে কেরোসিন ঢেলে রেডি করে রাখতো। ওয়াজ বা বিয়ে শাদিতে হ্যাজাক জ্বালাতে দেখা যেতো। আহ্ কি ফকফকা আলো ! যেন দিনের মত গায়ের পশম দেখা যায় ! মসজিদে মুয়াজ্জিনের এশার আযান শুনে রাতের খাওয়া দাওয়া শেষে নামাজ পরে ঘুম। ফজরের আযানের আগেই ঘুম ভেঙ্গে যায়। সকাল সকাল ক্ষেতে গিয়ে যোহরের আগেই কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরে গোসল অজু করে, নামাজ - খাওয়া - ঘুম। বিকেলে একটু আড্ডাবাজির ছলে ফসল বেচার পাঁয়তারা।

আহ্ ! কি শান্তি।
নেই কোন কম্পিটিশন, নেই ঘর সাজানোর চিন্তা, নেই ফার্নিচারের চিন্তা, নেই তৈজসপত্রের ঝনঝনানি, নেই কোন অপ্রাপ্তি, নেই কোন অনিশ্চয়তা, নেই কোন অশান্তি।

07/04/2025

অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখন আমাদের সেই সার্ভেয়ার বা আমিনের উপর চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে হয়। সেক্ষেত্রে, প্রতারিত হবার কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। জমি পরিমাপের ব্যাসিক ধারণা পারে এই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে।
এ ছাড়া জমি পরিমাপ জানা থাকলে জমি কেনার সময় জমির পরিমাণ নিজেই মেপে বের করা যায়। এই আর্টিকেলে জমি মাপার বিভিন্ন সূত্র এবং নিয়মগুলো খুব সহজ করে বর্ণনা করা হয়েছে।
সুত্র এবং নিয়ম গুলো জানা থাকলে আশা করি, জমি মাপার বিষয়টি আপনাদের কাছে খুবই স্বচ্ছ হয়ে উঠবে।
জমির মাপের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন এককঃ
১ শতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গ ফুট
১ শতাংশ = ১৯৩.৬০ বর্গহাত
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতাংশ = ৪০.৪৭ বর্গ মিটার
জমি কেনার আগে আপনাকে যা যা জানতে হবে
বিভিন্ন পরিমানে জমির হিসাবঃ
১ শতক = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতক = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতক ৪০.৪৬ বর্গমিটার
১ শতক = ১৯৪.৬০ বর্গহাত
১ শতক ১০০০ বর্গলিংক
১ কাঠা = ১.৭৫ শতক (৩৫ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৬৫ শতক (৩৩ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৫০ শতক (৩০ এর মাপে)
১ একর = ৬০.৬০ কাঠা
১ একর = ৩.০৩ বিঘা
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ একর = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৬ বর্গমিটার
১ একর = ১৯৪৬০ বর্গহাত
১ একর = ১০০০০০ বর্গলিংক।
উদাহরণঃ একটি জমির দৈর্ঘ্য উত্তর আইল ৫০ ফুট, দক্ষিণ আইল ৫৪ ফুট, প্রস্থ পশ্চিম আইল ৩০ ফুট, ভিতরে এক অংশে ৩৪ ফুট, এক অংশে ৩৮ ফুট এবং পূর্ব আইল ৪০ ফুট জমিটির পরিমাণ কত ?
জমিটির দৈর্ঘ্য ৫০+৫৪ = ১০৪ (দুই দিকের দৈর্ঘ্য যোগ করা হলে) তাই ২ দিয়ে ভাগ করলে দৈর্ঘ্য পাওয়া যায় (১০৪ ভাগ ২) = ৫২ ফুট।
জমিটি প্রস্থে অসম হওয়ায় এর ২ দিকের বাউন্ডারীর প্রস্থ ছাড়াও ভিতরের দিকে অন্তত ২াট প্রস্থ পরিমাপ এবং তা গড় করে মূল প্রস্থ বের করা যায় ৩০+৪০+৩৪+৩৮ = ১৪২ (ফুট) এর গড় (১২৪ ভাগ ৪) ৩৫.৫ ফুট।
ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ = ৫২ x ৩৫.৫ = ১৮৪৬ বর্গফুট (জমিটির ক্ষেত্রফল)
সূত্র মতে ৪৩৫.৬০ বর্গফুট = ১ শতাংশ।
অতএব উপরের জমিটির পরিমাণ (১৮৪৬ ভাগ ৪৩৫.৬০) = ৪.২৪ শতাংশ।
পরচা, দাখিলনামা, জমাবন্দি, দাখিলা, দাগ নাম্বার, ছুটদাগ কি?
ক্ষেত্রফল আকৃতির জমির মাপঃ
প্রথমেই সুত্রগুলো জেনে নেয়া যাক-
ক্ষেত্রফল = বাহু X বাহু
কর্ন = ১ বাহু X ১.৪১৪
পরীসিমা= ১ বাহু X ৪
এখন যদি প্রশ্ন হয় একটি বর্গক্ষের বাহুগুলির দৈর্ঘ্য ১২০ লিংক করে হলে উহার ক্ষেত্রফল এবং জমির পরিমাণ বের কর।
তাহলে আমরা জেনেছি যে, ক্ষেত্রফল= বাহু X বাহু = ১২০ X ১২০= ১৪৪০০ বর্গলিংক (যদি ক্ষেত্রফলের একেকটি বাহু ১২০ লিংক হয়)।
এখন আমরা আগেই জেনেছি যে, ১ শতাংশ = ১০০০ বর্গ লিংক তাহলে জমির পরিমান,
১০০০ বর্গ লিংক = ১ শতাংশ
১ বর্গ লিংক = ১০০০ ভাগের ১ ভাগ
১৪৪০০০ বর্গ লিংকে কত হবে?
সুতরাং ১৪৪০০০ বর্গ লিংকে ১০০০ দিয়ে ভাগ দিলে যা হবে তাই হচ্ছে তার ফল অর্থাৎ ১৪.৪০ শতাংশ হবে।

জমি মাপের সহজ পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতিঃ
গ্যান্টার জরিপঃ
ইংরেজ বিজ্ঞানী গ্যান্টার জরিপ কাজে ব্যবহৃত চেইন আবিস্কার করেন। তাই তার নামানুসারে এ চেইনের নামকরন করা হয়েছে “গ্যান্টর্র্স চেইন”। এ চেইনের দের্ঘ্য ২২ গজ বা ৬৬ ফুট। এতে ১০০টি লিংক আছে। প্রতি লিংকের দৈর্ঘ্য ৭.৯২ ইঞ্চি এর দু মাথায় দুটো হাতল এবং দশম লিংক একটি করে “পেন্ডিল” বা পুলি আছে।
ইদানিং ফিতা/টেপ ব্যবহার করেও জমি পরিমাপ করা হয়। সার্ভেয়ার বা আমিন সব সময় পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত হিসাব ও পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি নিজেই জমি পরিমাপ করতে পারবেন।
হিসাবটি হলোঃ
১০০০ বর্গ লিংক (৩১.৬২x৩১.৬২ লিংক) ১ শতাংশ।
১৯৪.৬ বর্গ হাত (১৩.৯৫x১৩.৯৫ হাত) = ১ শতাংশ।
১০.০০০ বর্গ লিংক (১x১ চেইন) = ১০ শতাংশ।
৩৩.৩ শতাংশ কার্যত ৩৩ শতাংশ = ১ বিঘা। (ষ্টান্ডার্ড বিঘা)
১০০ শতাংশ বা ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর।
৪৮৪০x৯ (৯ বর্গফুট = ১ বর্গ গজ বলে = ৪৩৫৬০ বর্গফুট।
৪৩৫৬০ ১০০ (১০০ শতাংশ ১ একর বলে)= ৪৩৫.৬ বর্গফুট।
অতএব ১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট বা ৪০.৪৬ বর্গমিটার (প্রায়)।

আমাদের দেশে কোথাও ৩৫ শতাংশে ১ বিঘা, কোথাও ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা আবার ইদানিং ৩০ শতাংশে ১ বিঘা বলা হচ্ছে।
যদিও সরকারি বিঘা ৩৩ শতাংশেই করা হয়। অপরদিকে কাঠার পরিমাণ শতাংশের পরিমাণে স্থান বিশেষ পার্থক্য হলেও ২০ কাঠায় ১ বিঘার হিসেবে সর্বত্র প্রচলিত ও স্বীকৃত আছে।

ডায়াগনাল স্কেলঃ
ডায়াগনাল স্কেল একটি চার কোনা বিশিষ্ট তামা ব্রোঞ্জের তৈরি স্কেল। ইহার চার পাশে ১০ টি ঘর বা কক্ষ থাকে প্রতিটি ঘরের মান ১০০ লিংক। ১৬”=১ মাইল স্কেলে ইহা তৈরি করা হয়। এবং গান্টার চেইনের সাথে মিল আছে বলে একে গান্টার স্কেলও বলা হয়।

আভার অফসেটঃ
এটি একটি প্লাষ্টিকের তৈরি স্কেল এই স্কেলের সাথে গান্টার স্কেলের মিল আছে। ইহার দৈর্ঘ্য ২ ” এবং প্রস্ত .৫” (ইঞ্চি) এই স্কেলের সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব সহজে মাপা যায়। এটা ছাড়া অফনেট নেয়ার ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ সুবিধাজনক। গুনে গুনে সংখ্যা হিসাব করা যায় বলে একে গুনিয়া বলা হয়।

ডিভাইডার বা কাটা কম্পাসঃ
ইহা একটি জ্যামিতিক কম্পাস। ইহার সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব নিয়ে ডাইগোনাল স্কেলে মাপ নেয়া যায় এবং দুরত্ব গুনিয়া গুনিয়া সংখ্যা বুঝা যায়।

জোনাল জরিপঃ
ভূমি সংস্কার কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক রিভিশনাল সেটেলমেন্ট পদ্ধতির পরিবর্তে ১৯৮৫-৮৬ অর্থ বছরে স্থায়ী পদ্ধতির জোনাল সেটেলমেন্ট আরম্ভ হয়। ১০ টি বৃহত্তর জেলায় জরিপ কাজ হয় এবং এ জরিপে সৃষ্ট খতিয়ানকে বাংলাদেল সার্ভে বা বি. এস. খতিয়ান বলে। কেউ আবার একে আর. এস. খতিয়ান বলে।
দিয়ারা জরিপঃ দরিয়া শব্দ থেকে দিয়ারা শব্দের উদ্ভব। যে সকল এলাকায় নদী বা সাগরের কারনে জমির ভাঙ্গাগড়া বেশী হয় সে অঞ্চলে দিয়ারা জরিপ পরিচালিত হয়।
বিঘা থেকে কাঠা ও শতাংশ বের করার পদ্ধতি :
১ কাঠা = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট x৩৫ (৩৫ শতাংশে বিঘা হিসাবে) ২০ (২০ কাঠায় বিঘা বলে)। ১ কাঠা = ১৫২৪৬২০ = ৭৬২.৩ বর্গ ফুট, ১ কাঠা ৭৬২.৩ ৪৩৫.৬ = ১.৭৫ শতাংশ। অনুরুপভাবে ৩০ শতাংশে ১ বিঘা ধরলে ১ কাঠা সমান = ১.৫০ শতাংশ।

✅ ভালো তরমুজ চেনার উপায়:🍉-বাজারে উঠা তরমুজ কিনে ঠকেছেন এমন ঘটনা হরহামেশাই দেখা যায়। এমন হয়েছে যে বাড়িতে এনে খেতে গিয়ে দ...
10/03/2025

✅ ভালো তরমুজ চেনার উপায়:🍉-
বাজারে উঠা তরমুজ কিনে ঠকেছেন এমন ঘটনা হরহামেশাই দেখা যায়। এমন হয়েছে যে বাড়িতে এনে খেতে গিয়ে দেখলেন টাকাটাই বরবাদ। ছোট-বড় এত এত তরমুজ থেকে কীভাবে সেরা তরমুজটি বেছে নিবেন? কীভাবে চিনবেন লাল ও রসালো তরমুজ।

✅ ভালো তরমুজ চেনার উপায়:🍉-
১। তরমুজের বোটা সবুজ হলে বুঝবেন গাছপাকা। বোটা কালো বা হলুদ হলে তরমুজ অনেক দিন আগে কাটা।

২। নীচে রেখার মিলিত ফুলের অংশ ছোট থাকবে। যেটা শুকনা বা পক্তকে নিদর্শন করে। বড় থাকলে কাঁচা ইঙ্গিত করে।

৩। চার আঙুল দিয়ে আঘাত করলে মোটা শব্দ হলে তরমুজ পাকা চিকন শব্দ হলে তরমুজ কাচা। কারণ তরমুজ পাকলে সুগার বেড়ে মাঝে ভ্যাকিউল তৈরি হয় তাতে শব্দ বাড়ে।

৪। ভ্যারিগেটেড তরমুজ যেটা কৃষক বাংলালিংক বলে সেটার ডোরা কাটা গুলোর মাঝে ফাঁক বেশি হলে তরমুজ ভালো হবে।

৫। তরমুজ মাটির সাথে লেগে থাকা অংশ হলুদ হলে তরমুজ পাকা। ওই অংশ সবুজ হলে ওটা কাচা।

৬। নীচে হলুদাভ ফিল্ড স্পট আছে এমন তরমুজ কিনবেন। সাদা হলে কাঁচা ইঙ্গিত করে।

৭। ডেনসিটি বেশি মানে সাইজের তুলনায় ওজন বেশি এমন তরমুজ কিনবেন।

৮। তরমুজের গায়ে বাদামী বর্ণের জালিকা থাকলে কিনবেন।

৯। সিমেট্রিকাল সাইজ শেপ দেখে কিনবেন।

১০। ক্ষত, ডিপ্রেসড থাকলে কিনবেন না।

তথ্য - সংগৃহিত

#তরমুজ_চেনার_উপায় #তরমুজ #চেনা


08/02/2025

জীবনের কঠিন সময়গুলোতে নিজেকে গোপন রাখাই ভালো। নিজের দুঃখ কষ্ট কাউকে না দেখানোই উত্তম।

জীবনে যদি কখনও খুব খারাপ সময় আসে, তাহলে নিজের দুঃখ কষ্টগুলো নিজের মাঝে এমন ভাবে আড়াল করে রেখো যেনো তোমার গা ঘেঁষে বসে থাকা মানুষটিও টের না পায় গোপনে তুমি ভেঙে গেছো খুব।

পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে মনের বন। আকস্মিক ঝড়ে, ঝরে গেছে জীবন বৃক্ষের সব কয়টি সবুজ পাতা। শক্ত হও। নিজেকে নিজেকে বুঝাও যে এত সামান্য বাতাসে ঝরে যেতে নেই, ভেঙে যেতে নেই অমন হাল্কা আঘাতে।

কান্না পেলে একা একা গোপনে কাঁদো, তবুও নিজের দুঃখের ক্ষতগুলো কাউকে দেখাতে যাবে না। মনে রেখো, যে নিজের জন্য আলো হতে পারে না, পৃথিবীর সমস্ত আলো মিলেও তাকে পথ দেখাতে পারে না।

জানোই তো মানুষ বড় নিষ্ঠুর ও নির্দ্বয়। ভেঙে যাওয়া মৌচাক দেখলে ঢিল মেরে আরও বেশী ভেঙে দিয়ে পৈশাচিক আনন্দ পায়।

পরিক্ষার আগে অভিবাকদের জন্য কিছূ কথা👉একটা বিষয় মনে রাখবেন যে, যারা পরীক্ষা দিতে বসবে, তাদের মধ্যে একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যত...
15/12/2024

পরিক্ষার আগে অভিবাকদের জন্য কিছূ কথা

👉একটা বিষয় মনে রাখবেন যে, যারা পরীক্ষা দিতে বসবে, তাদের মধ্যে একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে শিল্পী হবে, যার গণিত শেখার কোনো দরকার নেই।

👉একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হবে, যার ইতিহাস কিংবা ইংরেজি সাহিত্যে পাণ্ডিত্যের প্রয়োজন নেই।

👉একজন সংগীতশিল্পী হবে, যে রসায়নে কত নম্বর পেয়েছে তাতে তাঁর ভবিষ্যতে কিছু আসে-যায় না ৷

👉একজন খেলোয়াড় হবে, তাঁর শারীরিক দক্ষতা পদার্থবিজ্ঞান থেকে বেশি জরুরি।

👉যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় খুব ভালো নম্বর পায়, সেটা হবে খুবই চমৎকার। কিন্তু যদি না পায়, তাহলে প্লিজ, তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস কিংবা সম্মানটুকু কেড়ে নেবেন না।

👉তাদেরকে বুঝিয়ে বলবেন যে, পরীক্ষার নম্বর নিয়ে যেন তারা মাথা না ঘামায়, এটা তো একটা পরীক্ষা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদেরকে জীবনে আরো অনেক বড় কিছু করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।

👉আপনি আপনার সন্তানকে আজই বলুন যে, সে পরীক্ষায় যত নম্বরই পাক, আপনি সব সময় তাকে ভালোবাসেন এবং কখনোই পরীক্ষার নম্বর দিয়ে তার বিচার করবেন না!

👉প্লিজ, এই কাজটি করুন, যখন এটা করবেন দেখবেন যে, আপনার সন্তান একদিন পৃথিবীটাকে জয় করবে!

👉একটি পরীক্ষা কিংবা একটি পরীক্ষায় কম নম্বর কখনোই তাদের স্বপ্ন কিংবা মেধা কেড়ে নিতে পারবে না ৷

👉প্লিজ, আরেকটা কথা মনে রাখবেন যে, এই পৃথিবীতে কেবল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অফিসার, প্রফেসর বা আইনজীবীরাই একমাত্ৰ সুখী মানুষ নন!

Address

Kaziatal, Muradnagar
Cumilla

Telephone

008801940763501

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Galaxy Global Software Media and News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Galaxy Global Software Media and News:

Share

Category