Galaxy Global Software Media and News

Galaxy Global Software Media and News এই পেইজে আসার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্?

02/10/2025
বন্টননামা বা বাটোয়ারা দলিল কীভাবে করবেন রেজিষ্ট্রেশন ও আনুষঙ্গিক খরচ কি ?বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে যত জমি সংক্রান্ত মামল...
21/09/2025

বন্টননামা বা বাটোয়ারা দলিল কীভাবে করবেন রেজিষ্ট্রেশন ও আনুষঙ্গিক খরচ কি ?

বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে যত জমি সংক্রান্ত মামলা দায়ের হয় এর মধ্যে বন্টনজনিত মামলাই (Partition Suit) অধিকাংশ। তাই সবারই ওয়ারিশান সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারার সময় একটি বাটোয়ারা দলিল করে নেওয়া উচিত।

বন্টন বাটোয়ারা দলিল কি কি কাজে লাগে-
১. অংশীদারগণের মধ্যে ওয়ারিশান সম্পত্তি বন্টনের লিখিত প্রমান হিসাবে বাটোয়ারা দলিল কাজে লাগে। এতে ভবিষ্যতে যে কোন অংশীদার এই দলিল অনুযায়ী নিজেদের মধ্যে সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারা করতে বাধ্য থাকে।
২. ওয়ারিশি সম্পত্তির নামজারি করতে বন্টন দলিলের প্রয়োজন হয়।
৩. ওয়ারিশি জমি বিক্রি করতে গেলে বন্টন দলিলের প্রয়োজন হয়।
৪. ভূমি জরিপকালীন সময়ে ওয়ারিশি সম্পত্তিতে রেকর্ড করাতে।
৫. ওয়ারিশি জমির মাধ্যমে ব্যাংক থেকে লোন করাতে গেলে।
৬. অংশীদারগণের মধ্যে ভবিষ্যতে মামলা মকদ্দমা হওয়া থেকে বাচা যায়।
এছাড়া আরো নানা কারনে আপনাদের বন্টন বা বাটোয়ারা দলিলের প্রয়োজন হতে পারে ।
তো চলুন এখন দেখি বন্টন দলিল করার জন্য কি কি লাগবেঃ
১. যে ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করা হবে উক্ত ব্যক্তির মৃত্যু সনদ লাগবে
২. মৃত ব্যক্তির ওয়ারিশগণের প্রমান হিসাবে ওয়ারিশ সনদ লাগবে
৩. মৃত ব্যক্তির যে সম্পত্তি বন্টন হবে উক্ত সম্পত্তির দলিল লাগবে
৪. মৃত ব্যক্তির যে সকল ওয়ারিশ সম্পত্তির মালিক হবে স সকল ওয়ারিশের সম্মতি থাকতে হবে
তো চলুন এখন দেখি বাটোয়ারা দলিল করার প্রক্রিয়াগুলোঃ
১. একটি বন্টন দলিল করার সকল প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো থাকলে প্রথমে আপনারা একজন দক্ষ দলিল লেখক বা একজন বিজ্ঞ আইনজীবীর কাছে যাবেন।
২. সেখানে গিয়ে মৃত ব্যক্তির পূর্বের দলিলগুলো তাকে প্রদান করবেন এবং একটি বন্টন দলিল লিখার জন্য বলবেন।
৩. দলিল লেখক/আইনজীবী প্রথমে মৃত ব্যক্তির পূর্বের দলিলগুলো দেখে এবং সমন্বয় করে একটি নতুন বন্টন দলিল লিখবেন।
৪. এবার উক্ত দলিলটি নিয়ে ওয়ারিশগণ সংশ্লিষ্ট সাবরেজিস্ট্রি অফিসে যাবেন সেখানে গিয়ে বাটোয়ারা দলিলের জন্য নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে
৫. এবার দলিলের সকল অংশীদারগণ সাবরেজিস্ট্রারের সম্মুখে রেজিস্ট্রি ভলিউমে স্বাক্ষর করবেন।
৬. এর পরে সাবরেজিস্ট্রার উক্ত দলিলটি রেজিস্ট্রি করে নিবেন।
আপনারা চাইলে উক্ত বাটোয়ারা দলিলের একটি অবিকল নকল দলিল তখন নিয়ে নিতে পারেন
তো এইভাবেই খুব সহজেই সম্পাদিত হবে একটি আপোষমূলে বাটোয়ারা দলিল।
বন্টননামা (Partition) বা বাটোয়ারা দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য
***************************
রেজিস্ট্রেশন ফিসঃ
(ক) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য অনুর্ধ ৩ লক্ষ টাকা হলে ৫০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (১) অনুসারে)।
(খ) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য অনুর্ধ ১০ লক্ষ টাকা হলে ৭০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (২) অনুসারে)।
(গ) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য অনুর্ধ ৩০ লক্ষ টাকা হলে ১২০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (৩) অনুসারে)।
(ঘ) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য অনুর্ধ ৫০ লক্ষ টাকা হলে ১৮০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (৪) অনুসারে)।
(ঙ) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য ৫০ লক্ষ টাকার উর্ধে হলে ২০০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (৫) অনুসারে)।
রেজিস্ট্রেশন ফি পে-অর্ডারের মাধ্যমে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিঃ এ, কোড নং ১৪২২২০১ তে জমা করতে হবে (পুরাতন কোড ১৮২৬)।
স্টাম্প শূল্কঃ ৫০ টাকা (১৮৯৯ সালের স্টাম্প আইনের ১ নম্বর তফশিলের ৪৫ নম্বর ক্রমিকে উল্লিখিত বর্ণনা অনুসারে)।
এছাড়া
১। ২০০ টাকার স্টাম্পে হলফনামা।
২। ই- ফিঃ- ১০০ টাকা।
৩। এন- ফিঃ-
(!) বাংলায় প্রতি ৩০০ (তিন শত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ১৬ টাকা।
(!!) ইংরেজি ভাষায় প্রতি ৩০০ (তিন শত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ২৪ টাকা।
৪। (নকলনবিশগনের পারিশ্রমিক) এনএন ফিসঃ-
(!) বাংলায় প্রতি ৩০০ (তিনশত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ২৪ টাকা।
(!!) ইংরেজি ভাষায় প্রতি ৩০০ (তিনশত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ৩৬ টাকা।
৫। সম্পত্তি হস্তান্তর নোটিশের আবেদনপত্রে ১০ টাকা মূল্যের কোর্ট ফি।
মন্তব্যঃ-
১। এন- ফি ও ই- ফি, রেজিস্ট্রেশন ফি এর সাথে একত্রে পে-অর্ডারের মাধ্যমে কোড নং ১৪২২২০১ তে জমা করতে হবে (পুরাতন কোড ১৮২৬)।
২। এনএন- ফি নগদে রেজিস্ট্রি অফিসে জমা করতে হবে।
৩। সরকার নির্ধারিত হলফনামা, ২০০ টাকার স্টাম্পে প্রিন্ট করে মূল দলিলের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
বিঃদ্রঃ ১। ওয়ারিশী স্হাবর সম্পত্তি ব্যতিত অন্যভাবে অর্জিত স্হাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত বন্টন নামা দলিলের ক্ষেত্রে উৎস কর প্রযোজ্য।
২। রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ১৪৩ বি, ধারা মোতাবেক কোন রেকর্ডীয় মালিক মৃত্যুবরণ করলে তাঁর জীবিত ওয়ারিশগণ নিজেদের মধ্যে একটি বন্টননামা দলিল সম্পাদন করে রেজিস্ট্রি করবেন।

14/09/2025
📍📍আপনার জমির দলিল যদি আপনার কাছে না থাকে, তাহলে চিন্তার কিছু নেই। কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করে আপনি আপনার জমির দলিল খুঁজে বের...
14/09/2025

📍📍আপনার জমির দলিল যদি আপনার কাছে না থাকে, তাহলে চিন্তার কিছু নেই। কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করে আপনি আপনার জমির দলিল খুঁজে বের করতে পারেন। নিচে ধাপে ধাপে করণীয়গুলো বলা হলো:

✅ ১. জমির তথ্য জোগাড় করুন

🔰প্রথমে আপনার জমির নিচের তথ্যগুলো সংগ্রহ করুন:
✅দাগ নম্বর
✅খতিয়ান নম্বর (আর.এস./সি.এস./এস.এ. বা বিএস)
✅মৌজা ও জেলাশহর / থানা
✅জমির পরিমাণ
✅সাবেক মালিকের নাম (যদি জানেন)

✅ ২. ভূমি অফিস বা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে যোগাযোগ করুন

আপনার জমি যেই এলাকায় অবস্থিত, সেই এলাকার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে নিচের পদক্ষেপ নিন:

📌 ক) দলিল তল্লাশি আবেদন করুন

“তল্লাশি ফর্ম” পূরণ করে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে জমা দিন

সেখানে আপনি জমির দলিল নম্বর, মালিকের নাম, জমা দেওয়ার সাল ইত্যাদি দিলে তারা দলিল খুঁজে দিতে পারবে।

✅ ৩. দলিলের নকল (Certified Copy) সংগ্রহ করুন

যদি আপনার দলিল পাওয়া যায়, তাহলে আপনি অফিস থেকে একটি সার্টিফাইড কপি (নকল) নিতে পারবেন। এর জন্য নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে।

✅ ৪. লোকাল মৌজা অফিস বা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী অফিসেও খোঁজ নিন

সেখানে খতিয়ান ও দাগ সংক্রান্ত আরও বিস্তারিত রেকর্ড থাকতে পারে, যা দলিল খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।

✅ ৫. উকিল বা ভূমি বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিন

যদি আপনি নিজের পক্ষে খুঁজে বের করতে সমস্যায় পড়েন, একজন অভিজ্ঞ ভূমি আইনজীবী (এডভোকেট) বা ডিড রাইটার এর সাহায্য নিতে পারেন।

📝 অতিরিক্ত পরামর্শ:

জমি যদি পৈতৃক হয়, তবে পুরাতন জমি ক্রয়ের সময়কার নাম/তারিখ জানলে খোঁজ সহজ হয়।

দলিল হারিয়ে গেলে থানায় জিডি করে পরবর্তী সময়ে ডুপ্লিকেট দলিল তোলার আবেদন করতে হয়।

কি মূলে রেকর্ড হয়েছে জানতে চান? খসড়া বা ড্রাফট খতিয়ান সংগ্রহ করলেই পাবেন আসল সত্য!আমাদের দেশে অনেকেই শুধু খতিয়ান হাতে পে...
14/09/2025

কি মূলে রেকর্ড হয়েছে জানতে চান? খসড়া বা ড্রাফট খতিয়ান সংগ্রহ করলেই পাবেন আসল সত্য!

আমাদের দেশে অনেকেই শুধু খতিয়ান হাতে পেলেই মনে করেন—
“এই তো জমির মালিকানা প্রমাণ হয়ে গেলো!”
কিন্তু আসল সত্য হলো, খতিয়ান মানেই মালিকানা নয়।

👉 খতিয়ান হলো শুধু রেকর্ড, আর এই রেকর্ড কি মূলে হয়েছে তা বোঝার জন্য প্রয়োজন খসড়া খতিয়ান।

✅ খসড়া বা ড্রাফট খতিয়ান কি?
খসড়া খতিয়ান হলো রেকর্ড প্রস্তুতের সময়কার একটি প্রাথমিক নথি। এটাকে জমির “প্রথম খসড়া ইতিহাস” বলা যায়।

👉 এখানে লেখা থাকে—
✅জমির রেকর্ড দলিল মূলে হলো, নাকি উত্তরাধিকার সূত্রে হলো।
✅যদি দলিল মূলে হয়ে থাকে, তাহলে কোন দলিল নম্বর ও সাল অনুযায়ী রেকর্ড হলো।
✅জমির পূর্বতন মালিক কে ছিলেন।
✅কার নামে কত শতক রেকর্ড হয়েছে।

মানে এক কথায়, খসড়া খতিয়ান ছাড়া কখনোই আপনি জমির আসল ইতিহাস জানতে পারবেন না।

🗼 উদাহরণ:
ধরুন, আপনার দাদার নামে সি.এস রেকর্ড আছে। কিন্তু আপনার দাদা জীবনে কখনো জমি কেনেননি।
তাহলে কি মূলে রেকর্ড হলো?
👉 উত্তর আছে কেবল ড্রাফট খতিয়ানে।
এখান থেকে বুঝবেন, রেকর্ডটা কোনো পুরনো দলিলের ভিত্তিতে হলো, নাকি দাদার পৈতৃক সম্পত্তির ভিত্তিতে হলো।

👆 সমস্যা হলো, অনেকেই খসড়া খতিয়ান সংগ্রহ করেন না। শুধু আপডেটেড খতিয়ান হাতে পেয়ে জমির মালিকানা নিশ্চিত হয়ে যান। কিন্তু পরে হঠাৎ দেখা যায়, আরেকজন এসে দাবি করছে—
“এই জমি আমার দাদার দলিল মূলে রেকর্ড, আপনার নামে ভুলে গেছে!”
তখন শুরু হয় লম্বা মামলা আর ঝামেলা।

👉 তাই সচেতন হোন—

🩰 আপনার জমির রেকর্ড দলিল মূলে হয়েছে নাকি উত্তরাধিকার মূলে, তা জানুন।
✅আজই সংগ্রহ করুন ড্রাফট খতিয়ান।

👉 কোথায় পাবেন?
✅ জেলা বা উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে।

👆 মনে রাখবেন—
খসড়া বা ড্রাফট খতিয়ান হলো জমির জন্মসনদ। এটি ছাড়া জমির প্রকৃত ইতিহাস জানা অসম্ভব।

━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━
>>-------------------->> Ruhul Amin

কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?➥১. পর্চা বা খতিয়ান। ➥২. দলিল। ➥৩. ম্যাপ বা নকশা।এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া ...
14/09/2025

কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?
➥১. পর্চা বা খতিয়ান।
➥২. দলিল।
➥৩. ম্যাপ বা নকশা।
এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন হতে নানান সমস্যা হয়।
সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজপত্র সংগ্রহে রাখার জন্য সরকারি নানান দপ্তর রয়েছে, যারা ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখে। এখন আপনার কাজ হল, ঐ সকল দপ্তরগুলো কে নিশ্চিত করে তাদের শরণাপন্ন হওয়া ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করা।
নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো, কোথায়, কীভাবে এবং কত সময়ের ভেতরে আপনি জমির খতিয়ান, দলিল ও নকশা সংগ্রহ করবেন।
➥প্রথমত,আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন.?
জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত চারটি অফিসে পাবেন। তা হলো,
১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস।
২/উপজেলা ভূমি অফিস।
৩/জেলা ডিসি অফিস।
৪/সেটেলমেন্ট অফিস।
➤ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস। ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়।
➤উপজেলা ভূমি অফিস
যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতেও খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না।
➤জেলা ডিসি অফিস
এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে।
➤সেটেলমেন্ট অফিস
শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।
পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়।
❖প্রশ্নঃ খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.?
উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর অনলাইন করি www.land.gov.bd থেকে বিনামূল্যে সংগৃহ করা যায়।তবে সিটি জরিপের জন্য ১০০ টাকা খরচ হবে।
➥দ্বিতীয়ত, আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন?
দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো।
১/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস।
২/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফিস।
➤উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস
যেখানে নতুন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই অফিস হতে নতুন দলিলের নকল ও মূল দলিল পাওয়া যায়। কিন্তু পুরাতন দলিল বা বায়া দলিল এই অফিসে পাওয়া যায় না।
➤জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সদর রেকর্ড রুম।
এই অফিসে নতুন বা পুরাতন দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পাওয়া যায়।
➥ আপনার জমির মৌজা ম্যাপ বা নকশা কোথায় পাবেন?
সাধারণত ম্যাপ বা নকশা দুইটি অফিসে পাবেন, তা হলো
১/জেলা ডিসি অফিস
২/ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ( DLR) অফিস, ঢাকা।
➤জেলা ডিসি অফিস:
এই অফিস হতে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস যেকোনো মৌজা ম্যাপ সংগ্রহ করা যাবে।
সংগ্রহ করতে যা লাগবে আবেদন ফরম + ২০ টাকার কোর্ট ফি এবং ৫০০ টাকা নগদ জমা বাবদ বা ডি.সি.আর বাবদ। অর্থাৎ ৫২০ টাকায় মৌজা ম্যাপ তুলতে পারবেন।
➤ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, (তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়), ঢাকা।
সারা বাংলাদেশের যে কোনো মৌজা ম্যাপ সিএস, এসএ, আরএস, বিএস, জেলা ম্যাপ, বাংলাদেশ ম্যাপ উক্ত অফিস হতে তুলতে পারবেন।
এই অফিসের ম্যাপের গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশি। সারা বাংলাদেশের যে কোন ম্যাপ এই অফিসে পাওয়া যায়। ম্যাপ তুলতে খরচ আবেদন ফরম + কোর্ট ফি + ডি.সি.আর মোট= ৫৫০/= টাকা মাত্র।
❖প্রশ্নঃ ম্যপ তুলতে কতদিন সময় লাগে?
উত্তরঃ আবেদন করার দিন হতে, ৫-৮ কার্য দিবসের ভিতরে ম্যাপ সরবরাহ করা হয়।

11/09/2025
11/09/2025

Address

Kaziatal, Muradnagar
Cumilla

Telephone

008801940763501

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Galaxy Global Software Media and News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Galaxy Global Software Media and News:

Share

Category