ভবঘুরে

ভবঘুরে This is a tour and Bengali traditional information page TheTimesNewsBD.blogspot.com

Aashiq Banaya গানে ডাক্তার ইমরান হাশমি তানুশ্রীর শরীরের এলার্জি পরীক্ষা করতে চাইলে তানুশ্রী প্রথমে আপত্তি করে। যখন ডাঃ হ...
02/09/2025

Aashiq Banaya গানে ডাক্তার ইমরান হাশমি তানুশ্রীর শরীরের এলার্জি পরীক্ষা করতে চাইলে তানুশ্রী প্রথমে আপত্তি করে। যখন ডাঃ হাশমি আপত্তির প্রতি সম্মান জানিয়ে সিড়ি নেমে চলে যাচ্ছিলেন তখন চুলকানির তীব্রতায় তানুশ্রী নিচে নেমে ডাঃ কে কাছে টেনে প্রথমে নিজের গলা এবং ব্রাউন কালারের লিপিস্টক দেখিয়ে বুঝায় এখানে শুধু চুলকানি হয়। ডাঃ হাশমি দীর্ঘ অভিজ্ঞতা দিয়ে প্রথমে ঠোঁটের উপর ত্রিশ সেকেন্ডের একটা অপারেশন চালিয়ে তানুশ্রীর ব্রেনে সিগন্যাল পাঠান যে তিনি কত বড় মাপের ডাক্তার। পরবর্তীতে গলায় ঘাড়ে উনার বিখ্যাত নাক এবং ঠোঁট দিয়ে ঘ্রাণ শুঁকে বলে দেন কি কি মেডিসিন লাগবে।

মেডিসিনের ভয়ে তানুশ্রীর পায়ে কাঁপন ধরলে দরদী ডাক্তার তাকে কোলে করে নিয়ে প্রথমে সোফায় এক দফা গভীর ভাবে শারিরীক পরীক্ষা করেন। দ্বিতীয় দফায় কোন কোন জায়গায় পিম্পল উঠেছে দেখার জন্য ফিতা খুলে দেন। যথেষ্ট ভদ্রতা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ডাঃ হাশমি উনার পরীক্ষা চালিয়ে যান মাঝখানে পরীক্ষা ডিপ হয়ে যাওয়ায় পা তুলে তানুশ্রী এর প্রতিবাদও জানায়।

তৃতীয় দফায় বিছানায় নিয়ে ফাইনাল পরীক্ষা করতে চাইলে তানুশ্রী একটু ইতস্ততবোধ করে। ডাঃ হাশমি রোগীর ভয় কাটাতে নিজেও শার্ট খুলে বুঝিয়ে দেন তুমিও যা আমিও তা। এর মধ্যে শীতকাল থাকায় ঠান্ডা অনুভূতিতে তানুশ্রী কেঁপে উঠছিলো যা দেখে স্বয়ং ডাক্তার উনার লোমশ বুক দিয়ে বার বার তানুশ্রীর শরীরে তাপ উৎপন্ন করে দিচ্ছিলেন। এমন মানবিক দরদী ডাক্তার ভবিষ্যতে আর আসবে কিনা সন্দেহ।

একদম পা থেকে মাথা পর্যন্ত যেভাবে দীর্ঘ ৪ মিনিট ৫৯ সেকেন্ড পরীক্ষা করে গেছেন তা আজকালর ডাক্তাদের মাঝে দেখাই যায়না। এরা শুধু পারে প্রেসক্রিপশন লিখে দায়সারা রোগী দেখতে। যাই হোক ডাঃ হাশমির প্রতি রেসপেক্ট এদের জন্যই তানুশ্রীর মত রোগীরা সঠিক চিকিৎসা পায়। (রিপোস্ট)

TOP 10 AI tools to level up your life 🤑📈1. ChatGPT.com – solves anything2. RecCloud.com – converts speech to text3. MidJ...
01/08/2025

TOP 10 AI tools to level up your life 🤑📈

1. ChatGPT.com – solves anything
2. RecCloud.com – converts speech to text
3. MidJourney.com – generates art
4. Replit.com – writes and runs code
5. Seaart.ai – creates AI videos
6. Soundraw.io – produces music in seconds
7. Fliki.ai – turns text into TikToks
8. Starry.ai – creates AI avatars
9. SlidesAI.io – makes presentations for you
10. PicWish.com– edits photos fast

A conversational AI system that listens, learns, and challenges

22/07/2025

গত ১৬ বছরের দুর্নীতির দায় যদি আপনি ডঃ ইউনুসের উপর চাপান তাহলে আমি বলব আপনারা মাথামোটা মূর্খ শ্রেণীর লোক।

কারণ গত ১৬ বছরে কখনো একটা যুদ্ধবিমান কিনা হয়নি দুর্নীতি করে সব টাকা পকেটে পুড়িয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার।

এখন আপনারা বলছেন এই এক বছরে ডঃ ইউনূস এসে সকল যুদ্ধবিমান পরিবর্তন করে নতুন যুদ্ধবিমান কিনত?
এটা আপনি কিভাবে দাবি করেন?
এখন এরকম একটা দুর্ঘটনার দায় সম্পূর্ণ ডক্টর ইউনুস সরকারকে দিচ্ছেন।
আর এই ইউনূস সরকার কে তৈরি করেছে আপনি আমি নাকি সে জোর করে নিজে এসে ক্ষমতায় বসেছে এটা একটু ভেবেছেন?

নির্বোধ মূর্খ নাগরিক এর জীবনে কখনোই উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনা এসব নাগরিকদের জন্য আজীবন দুঃখ দুর্দশা লেগেই থাকে, এবং তাদের পাশাপাশি ফল ভোগ করতে হয় বিচক্ষণ নাগরিকদেরও।

বাংলাদেশে হাই রেঞ্জের প-তি-তা ভার্সিটির। অর্থাৎ বাংলাদেশের এলিট শ্রেণীতে সবচেয়ে চড়া মূল্যে বাসায় আনতে হয় ভার্সিটির সুন্দ...
19/07/2025

বাংলাদেশে হাই রেঞ্জের প-তি-তা ভার্সিটির।
অর্থাৎ বাংলাদেশের এলিট শ্রেণীতে সবচেয়ে চড়া মূল্যে বাসায় আনতে হয় ভার্সিটির সুন্দরী মেয়েদের।

বিশেষ করে ভার্সিটির শিক্ষক,ব্যাংকার,ব্যবসায়ী,নেতা ইত্যাদি ধরণের ক্যাটাগরির মানুষের প্রথম পছন্দ ভার্সিটির মেয়ে।

একেকজন এর রেট ১০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা হতে পারে৷।
বিশেষ করে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির মেয়েদের চাহিদা বেশি।

আমি যখন ভার্সিটিতে পড়ি। তখন আমাদের ভার্সিটির একটা লোকেশনে এসব কার্যকলাপ ছিলো।
ভার্সিটির মেয়েরা এসব করে এগুলা অনেকে বিশ্বাস ই করবে না।

কিন্তু আপনারা জানলে অবাক হবেন যে অভিজাত শ্রেনীর মানুষরা এখন ভার্সিটির মেয়ে ছাড়া ভোগ করে না।

আর সাধারণ আবাসিক হোটেল ত লেবার,ড্রাইভার, দিনমজুরদের।

একটা ভার্সিটির মেয়ে যদি মাসে ৩/৪ লাখ টাকা আর্ন করে। সে কিভাবে টাকার লোভ সামলাবে।
চট্টগ্রামে হালিশহরে একটা পতি-তালয়ের সন্ধান পেয়েছি।
যা ভার্সিটির মেয়েদের দ্বারা পরিচালিত।

আর তাদের সেবা গুলো ভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে।
যেমন নির্দিষ্ট পতি'তা কে ২/৪ দিনের জন্য কন্টাক্ট করে কক্সবাজার বা নিজেদের বাসায় নিয়ে যায়।

বেশিরভাগ কক্সবাজারে নিয়ে যায় সবাই।
কক্সবাজারে ট্রেন সেবা চালু হয়েছে।
এটার একটা হিডেন ম্যাসেজ আছে।

এই দেশটা কে সমূলে ধ্বংস করতে কক্সবাজারের বিকল্প নাই।
ট্যুরিস্ট স্পট গুলো সহজলভ্য করা মানে। আর্থিক ব্যানিফেশিয়াল এর পাশাপাশি অবাধ যৌনতা দিয়ে দেশ কে ডুবিয়ে দেওয়া।

কক্সবাজারে অধিকাংশ যায় এসব হোটেলে প্রাইভেট এনজয় করার জন্য৷
আর ঢাকার কথা কি বলব।

ঢাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো অবস্থা ভয়াবহ।
ঢাকা এখন স্মার্ট পতি-তা নগর৷

—সংগ্রহ পোস্ট

08/07/2025

🧠 ব্রেন ধ্বংস হচ্ছে… কিন্তু টেরও পাচ্ছে না!

একটা কথা বলি —
আমাদের ব্রেন, মানে এই মস্তিষ্কটা আজকাল নিজের হাতে আমরা নিজেরাই ধ্বংস করছি।
আর সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার হলো —
আমরা জানিও না, কিভাবে ধীরে ধীরে আমাদের চিন্তাভাবনা, স্মৃতিশক্তি, মনসংযোগ… সব শেষ হয়ে যাচ্ছে!

👇 জানো কী কী জিনিস আমাদের ব্রেন শেষ করে দিচ্ছে?

1️⃣ অতিরিক্ত মোবাইল ও সোশ্যাল মিডিয়া –
ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রল করে করে আমরা মস্তিষ্কের ফোকাস পাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছি।
বুকের ভেতর মরে যাচ্ছে স্বপ্ন…

2️⃣ ঘুম না হওয়া –
রাত জেগে ফোন, গেম, সিরিজ…
এইসবই ব্রেনকে বিষ খাওয়ানোর মতো।
ঘুম ছাড়া ব্রেন "সফটওয়্যার ক্র্যাশ" হয়ে যায়!

3️⃣ একসাথে অনেক কিছু করার চেষ্টা (Multitasking) –
আমরা ভাবি আমরা স্মার্ট…
আসলে আমরা আমাদের ব্রেনকে গাধার মতো ব্যবহার করছি।
ব্রেন একসাথে সব হ্যান্ডেল করতে পারে না, ধীরে ধীরে বিপর্যস্ত হয়।

4️⃣ নেগেটিভ চিন্তা আর স্ট্রেস –
"আমি কিছুই পারি না",
"আমার কিছু হবে না" —
এই কথাগুলো ব্রেনকে ধ্বংস করে, ভেতর থেকে।

5️⃣ অস্বাস্থ্যকর খাবার আর জলের অভাব –
হ্যাঁ, খেয়াল করো —
মগজটা তৈরি হয়েছে ৭০% জল দিয়ে।
জল না খেলে ও ভুল খাবার খেলে ব্রেন শুকিয়ে যেতে থাকে… সত্যি!

---

🙇‍♂️ আর শেষে একটা কথা…
ব্রেন যদি শেষ হয়ে যায়, জীবন আর কিছুই না!
তাই এখনই সাবধান হও।
নিজের মস্তিষ্কটাকে বাঁচাও, না হলে জীবনে কিছুই থাকবে না — শুধু একটা ফাঁকা খোলস… 😔

#ব্রেন #ভয়ানক_সত্য

KGF CHAPTER - 3
27/06/2025

KGF CHAPTER - 3

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ুপথ ...
27/06/2025

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ুপথ দিয়ে বেরোতে থাকে। তৎসহ এমন দুর্গন্ধ ছড়ায় যা সহ্য করা অসম্ভব। আর ঐ দুর্গন্ধ পোকার সমগোত্রীয় পোকাদের নিমন্ত্রণ দেয়।
দুর্গন্ধ পেয়ে সমস্ত পোকা, মাকড়, বিছে মানুষের মৃতদেহের দিকে যাত্রা শুরু করে আর সবাই মিলে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করে দেয়।
কবরস্থ করার তিনদিন পরে সবচেয়ে প্রথমে নাকের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে এবং পচন ধরে যায়।
ছয় দিন পরে নখ খসে পড়তে থাকে।
নয় দিন পরে চুল খসে পড়া শুরু হয়।
মানুষের শরীরের সমস্ত লোম ঝরে পরে আর পেট ফোলা শুরু হয়ে যায়,
17 দিন পরে পেট ফেটে যায় আর শরীরের ভিতরের সমস্ত অংশ বাহিরে বেরিয়ে আসে।
60 দিন পরে মৃতদেহের শরীরের সমস্ত মাংস শেষ হয়ে যায়। মানুষের শরীরে একটু টুকরো মাংস অবশিষ্ট থাকে না।
90 দিন পরে সমস্ত হাড় একে অপরের থেকে পৃথক হয়ে যায়।
এক বছর পরে মানুষের শরীরের সমস্ত হাড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়।
আর যে মানুষের মৃতদেহ কবরস্থ করা হয়েছিল তার সমস্ত অস্তিত্ব মুছে যায়।
অতএব আমার ভাই ও বোনেরা বলুন -
মানুষের এতো অহংকার, এতো আত্মগরিমা, এতো হিংসা, এতো বিদ্বেষ, এতো লালসা, এতো নাম, এতো শৌর্য্য, এতো সম্মান, এতো শক্তি, এতো সামর্থ্য, এতো ধণদৌলত, এতো ক্ষমতা, এই বাদশাহী কোথায় যায়?
সবকিছুই মাটিতে মিশে যায়।
মানুষের অস্তিত্ব বা কি আছে?
মাটি থেকে সৃষ্ট, মাটিতেই কবরস্থ হয়ে, মাটিতেই মিশে যায়।
5 ফুট, 6 ফুট, 7 ফুটের মানুষ কবরে চলে যাওয়ার পরে তার নাম, চিহ্ন মুছে যায়।
এই দুনিয়াতে গাম্ভীর্যের সঙ্গে বিচরণকারী যখন কবরে চলে যায় তখন তার অস্তিত্ব মাটি ছাড়া অন্য কিছুই থাকে না।
অতএব মানুষের আসল জীবন, আমৃত্যু জীবন যাতে সুন্দর হয় এবং শান্তিপূর্ণ হয় তার চেষ্টা করা উচিত এবং সেই মোতাবেক কাজ করা উচিত।
প্রতিটি ভালো কাজ, এবং প্রতিটি উত্তম কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করা উচিত। আর প্রতিটি মন্দ চিন্তাভাবনার অস্তিত্ব নষ্ট করার জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থণা করা উচিত। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)😔

19/06/2025
বর্তমান যুদ্ধের একদম সংক্ষিপ্ত সরল বর্ণনা
19/06/2025

বর্তমান যুদ্ধের একদম সংক্ষিপ্ত সরল বর্ণনা

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অন...
11/06/2025

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
৭১) খিরাজ: খাজনা
৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
৭৪) গির্ব: বন্ধক
৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
৮৩) নথি: রেকর্ড
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
৯৩) তরমিম: সংশোধন
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি

বিঃদ্রঃ
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে।

কাকরাইলে অনেকগুলো সরকারি অফিস আছে। তার মধ্যে দুদকের একটা অফিস। গেটের বাইরে একটা অভিযোগ বাক্স রাখা আছে যাতে করে লোকজন খুব...
11/05/2025

কাকরাইলে অনেকগুলো সরকারি অফিস আছে। তার মধ্যে দুদকের একটা অফিস। গেটের বাইরে একটা অভিযোগ বাক্স রাখা আছে যাতে করে লোকজন খুব সহজেই তাদের অভিযোগ জানিয়ে যেতে পারেন। তাতে করে অভিযোকারীর নাম, পরিচয় গোপন থাকে, আবার সে নিরাপদেও থাকে। অভিযোগ বাক্সে জমা পড়া চিঠিগুলোর গুরুত্ব বুঝে মাঝেমধ্যে তদন্ত করে দেখা হয়।

সেদিন ঠিক এমন একটা চিঠি নিয়ে বসেছিলেন দুদক অফিসার কফিলউদ্দিন। চিঠি পড়ে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ছিলেন। পাশের চেয়ারে বসা দীর্ঘদিনের সহকর্মী বাশার ভাই ভ্রু কুঁচকে বলে, 'কী হইছে কফি ভাই?'

বাশার ছোট করে কফিলকে কফি ভাই বলে ডাকে। অবশ্য আরেকটা কারণ আছে। কফিল ভাই ঘন্টায় ঘন্টায় কফি খায়। সেই জন্যই এই নাম নিয়ে কফিল ভাই কখনও আপত্তি করেনি।

কফিল হাতের চিঠিটা নামিয়ে রেখে বলে, 'এক লোক একজন সরকারি অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে যে উনি নাকি প্রতি ফাইল সাইন করতে পাঁচটা করে শিঙাড়া ঘুষ নেন। আচ্ছা বলেন, এটা কোনো দূর্নীতি হইল? বেচারা তো আর টাকা চায় নাই। তার হয়তো শিঙাড়া খুব পছন্দ।'

বাশার চোখের চশমা নামিয়ে বলে, 'এমন অদ্ভুত অভিযোগ কখনও শুনি নাই তো। আর ওই সরকারি অফিসারটাও তো আরও অদ্ভুত। ফাইল পাশ করতে শিঙাড়া চায়। চলেন না, একদিন ছোটখাটো তদন্ত করে আসি আর শিঙাড়াও খাইয়া আসি।'

কফিলউদ্দিন তাচ্ছিল্যের গলায় বলে, 'ভাই, আপনি তো জানেন এখন হাতে কত বড়ো বড়ো রুই কাতলার কেস ঝুলছে। এইসব ফালতু কেস নিয়ে সময় ব্যয় করার মানে নেই।'

এমন সময় পিয়ন এসে এক কাপ কফি দিয়ে যায়। কফিলউদ্দিন আয়েশ করে কফিতে চুমুক দেয়। কেন যেন হঠাৎ করে শিঙাড়া খেতে ইচ্ছে করছে।

এর কিছুদিন পর আবার সেই চিঠিটা আসে। কফিলউদ্দিন ভ্রু কুঁচকে চিঠিটা পড়ে। তারপর গলা তুলে বলে, 'বাশার ভাই, গেটের বাইরের ওই অভিযোগ বাক্সটা সরাই ফেললে হয় না?'

বাশার জিজ্ঞাসু গলায় বলে, 'কেন কফি ভাই, কী হইছে?'

কফিল চিঠিটা দেখিয়ে বলে, 'সেই লোক আবার চিঠি পাঠিয়েছে। এবার অভিযোগ হলো সেই সরকারি অফিসার নাকি ফাইল প্রতি পাঁচটার জায়গায় দশটা করে শিঙাড়া নিচ্ছে। তা তুই দশটা শিঙাড়া কিনে দে। ফালতু সব অভিযোগ।'

বাশারের খুব মজা লাগে। আগ্রহের গলায় বলে, 'কফি ভাই, চলেন না একদিন আমরা একটা ফাইল নিয়া যাই। দেখি আসলে ব্যাপারটা কী? আমরাও না হয় শিঙাড়া খাইয়া আসলাম।'

কফিলউদ্দিন ঠোঁট উল্টায়, 'আপনি যান, আমি সব ব্যবস্থা কইরা দিতাছি। ওই অফিসে আমাদের লোক আছে। তারে বললেই একটা ভুয়া ফাইল পাশের ব্যবস্থা কইরা দিব।'

বাশার উৎসাহী গলায় বলে, 'আচ্ছা, কফি ভাই। এমন মজার অভিযোগ আগে শুনি নাই। লোকটারে দেইখাই আসি।'

সপ্তাহখানেক পরে বাশার একদিন নিজেই যায়। সেই সরকারি অফিসারের অফিসটা ওদের পাশেই। আগে থেকেই সব ঠিক করা ছিল। আজ সকাল এগারোটায় উনি সময় দিয়েছেন। বাশার অপেক্ষা করছিল। অফিসারের নাম তাজুল ইসলাম। আসলে অফিসার না, উনি পরিচালক পদে আছেন। এত বড়ো পোস্টের একজন লোক এমন অদ্ভুত কাজ করছে, বিশ্বাস হয় না।

ঠিক এগারোটায় বাশারের ডাক পড়ে। দরজায় টোকা দিয়ে ভেতরে ঢোকে বাশার সালাম দেয়। তাজুল ইসলাম গম্ভীরমুখে বলে, 'কী চাই?'

বাশার ভালো করে দেখে। লোকটার মাথায় একটা মস্ত টাক। গোলগাল চেহারা, বেশ স্বাস্থ্যবান। আহারে, লোকটা শিঙাড়া খেয়েই বুঝি এমন নাদুসনুদুস স্বাস্থ্য বানিয়েছেন।

বাশার গলাখাঁকারি দিয়ে বলে, 'স্যার, আমার একটা ফাইল ছিল।'

তাজুল মাথা নেড়ে বলে, 'হ্যাঁ হ্যাঁ। আমি কাজ করে রেখেছি। আপনি শিঙাড়া এনেছেন?'

বাশারের বুক ধুকপুক করে উঠে। অভিযোগ দেখি সত্য। এই লোক আসলেই শিঙারা ঘুষ নেন।

বাশার একটু তোতলানো গলায় বলে, 'না আনিনি স্যার। কয়টা আনব?'

তাজুল ওর ফাইলটা নেড়েচেড়ে বলে, 'বেশি না, আপনি পাঁচটা শিঙাড়া নিয়ে আসেন।'

বাশার রুম থেকে বেরিয়ে নিচে আসে। একটু এগোতেই একটা টং দোকান দেখতে পায়। কড়াইয়ে গরম গরম শিঙাড়া ভাজা হচ্ছে। নিজে দুটো শিঙাড়া খায়। তারপর পঞ্চাশ টাকা দিয়ে পাঁচটা শিঙাড়া কেনে। দোকানি সাথে কিছু কাটা পেঁয়াজ আর বিট লবণ দিয়ে দেয়।

বাশার শিঙাড়া নিয়ে আবার তাজুল ইসলামের রুমে ঢোকে।

বাশার তেলতেলে গলায় বলে, 'এই যে স্যার, একদম গরম গরম শিঙাড়া নিয়ে এসেছি।'

তাজুল হাসে, 'ভাই, আমি সব দোকানের শিঙাড়া খাই না। আপনি এই অফিস থেকে নেমে বাম দিকে দুই মিনিট হেঁটে গেলে একটা রেস্টুরেন্ট দেখবেন। নাম - লাজুকলতা রেস্টুরেন্ট। ওইখানে গিয়ে আমার নাম বললেই ওরা স্পেশাল শিঙাড়া বানিয়ে দেবে। যান, দেরি করেন না। আমার হাতে অনেক কাজ।'

বাশার ভ্রু কুঁচকে তাকায়। তারপর মাথা নেড়ে বাইরে আসে। বাপ রে, একদম নিজের পছন্দ করা আলাদা দোকান থেকে শিঙাড়া আনতে হবে?

অফিস থেকে নেমে বাশার একটু হাঁটতেই লাজুক লতা রেস্টুরেন্টটা পেয়ে যায়। রেস্টুরেন্টে ঢুকতেই ক্যাশে বসা লোকটাকে উদ্দেশ করে বলে, 'তাজুল স্যারের জন্য পাঁচটা স্পেশাল শিঙাড়া দেন তো।'

ক্যাশে বসা লোকটা একটু নড়েচড়ে উঠে। তারপর নিজে চেয়ার থেকে উঠে এসে ওকে নিয়ে ভেতরে আলাদা একটা খালি টেবিলে বসায়। এক ফাঁকে কাউকে উদ্দেশ করে বলে, 'ওই, পাঁচটা কলিজা শিঙাড়া দে।'

বাশার হাসে। লোকটা বললেই পারত কলিজা শিঙাড়া খাবে।

একটু পর সুন্দর একটা লাল রঙের বাহারি ঠোঙায় শিঙাড়া আসে। বাশার মানিব্যাগ বের করে বলে, 'ভাই, শিঙাড়া কত করে?'

ক্যাশিয়ার লোকটা ভ্রু কুঁচকে বলে, 'আপনি নতুন নাকি? স্যারের শিঙাড়ার রেট জানেন না?'

বাশার মাথা নাড়ে, 'না তো। কত করে বলেন।'

ক্যাশিয়ার গলাখাঁকারি দিয়ে বলে, 'দশ হাজার কইরা। পাঁচটার দাম পঞ্চাশ হাজার।'

বাশারের চোখ বড়ো হয়ে যায়। এতক্ষণে বুঝতে পারে ব্যাপারটা। ঘুষ খাবার একটা অভিনব টেকনিক। তারমানে ছোটখাটো ফাইলে পঞ্চাশ হাজার টাকা। আর ফাইল বড় হলে দশটা শিঙাড়া, মানে এক লাখ টাকা।

বাশার মন খারাপ গলায় বলে, 'ভাই, আমি তো অত টাকা নিয়া আসি নাই। কাইল আবার আসমু।'

ক্যাশিয়ার লোকটা অসন্তুষ্ট গলায় বলে, 'রেট না জাইনা হুদাই শিঙাড়া কিনতে আসেন ক্যান। যান, টাকার বন্দোবস্ত করেন।'

সেদিন অফিসে গিয়ে কফিলউদ্দিনকে পুরো ঘটনা খুলে বলতেই উনি হতভম্ব হয়ে যান, 'কী বলেন! এত্ত বড়ো শেয়ানা। দাঁড়ান, এর ব্যবস্থা নিতেছি।'

পরদিনই লাজুকলতা রেস্টুরেন্টের ক্যাশিয়ার সহ তাজুল ইসলামকে আটক করা হয়। বাশারের পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে পাঁচটা শিঙাড়া কেনার দৃশ্যটা গোপনে ভিডিয়ো ধারণ করা হয়। এই শিঙাড়া যে তাজুল ইসলামের জন্য কেনা হচ্ছে সেটাও।

পুরো দেশের মিডিয়া যেন ঝাঁপিয়ে পড়ে। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় তাজুল ইসলাম অনেক দিন ধরেই এমন অভিনব কায়দায় ঘুষ নিচ্ছিলেন। আর লাজুকলতা রেস্টুরেন্টের মালিক উনি নিজেই। এর ক্যাশিয়ার তার স্ত্রীর ছোট ভাই, অর্থাৎ শ্যালক আর দুলাভাই মিলে পুরো ঘুষ বাণিজ্যটা চালাতেন।

তাজুল ইসলামের বক্তব্য নিতে গেলে সে শুধু গম্ভীরমুখে বলেছে, 'শালা আমাকে ডুবিয়েছে।'

সংগৃহীত

Address

Baniapara
Cumilla
3530

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভবঘুরে posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ভবঘুরে:

Share

Category