15/08/2025
জুরানপুর আদর্শ ডিগ্রি কলেজ। কলেজটা অনেকের কাছে আবেগের।কারন এখানে রয়েছে অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। অনেকে তাদের স্বপ্ন পুরনের জন্য এখানে আসে।অথচ বলতে খারাপ লাগে, এত সুন্দর কলেজ,এত বড় ক্যম্পাস।কিন্তু হতাশার ব্যাপার হলো কলেজের ব্যবস্থাপনা।কলেজের যারা আফিস সহকর্মী তাদের মধ্যে নুন্যতম বিবেকবোধ নেই। আমার যারা প্রাক্তন ছাত্র -ছাত্রী বা আমাদের অভিভাবকরা যদি কোনো কারনে বা প্রয়োজনীয় কোনো কাগজপত্রের জন্য আফিসে যাই তাদেকে অনেক হয়রানির শিকার হতে হয়।কিছুদিন আগে আমাদের সাথে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা।আমারা কয়েকজন বন্ধু মিলে আফিসে গেলাম আমাদের ভর্তির জন্য কিছু কাগজপত্র আনতে।সেখানে অনেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পেয়েছে।কিন্তু খুবই খারাপ লাগল তাদের ব্যবহার দেখে, আমারা গেলাম আমাদের কোনো মুল্যায়ন নেই। ওনাদের কথার ধরন ও ভালো না।কলেজের কাগজ পত্র আনতে প্রয়োজন ১০০০ টাকা ওনারা আমাদের কাছে ১২০০ টাকা চাইছেন আমরা বলি ১২০০ টাকা কেন। ওনারা বলে ২০০ টাকা ওনাদের খরচ।আমরা যে এতগুলো টাকা খরচ করে বেতন দেই।সেখান থেকে কি ওনাদের বেতন দেওয়া হয়না।মোশাররফ হোসেন সরকার ওনি আমাদের সাথে বাজে ব্যবহার করেছিলেন। আমাদের কাছ থেকে বেশি টাকা চেয়েছেন।তারা যারা বর্তমান ছাত্র -ছাত্রী বা তাদের অভিভাবকদের সাথেও নাকি বাজে ব্যবহার করে।অনেকের কাছ থেকে TC নিতে গেলে বাড়তি টাকা চায়।টাকা বিনিময়ে আগে পরে ভর্তি করে দেয়। আমি আমার অবস্থান থেকে এর বিচার ও এই হয়রানিসহ আরো যত সমস্যা আছে তার সমাধান এর জন্য কলেজ কতৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানাই।কলেজ কতৃপক্ষ যেন এসব লোকদের বিরুদ্ধে যথাযত ব্যবস্থা নেয়। এদের কে যেন ব্যবহার শিখানো হয়।যাতে প্রাক্তন ছাত্র -ছাত্রী ও তাদের অভিভাবকদের সাথে কেমন ব্যবহার করা উচিৎ।