Anda Panda Collections

Anda Panda Collections "Anda Panda Shop"

এই "Faking" এর দুনিয়ায় একটু খানি "Trust Making" এর চেষ্টায় কাজ করে যাচ্ছে - "Anda Panda Collections" :)

বিশ্বস্ততার সাথে রুচিশীল ও মানসম্মত প্রোডাক্ট নিয়ে আমরা আছি আপনার পাশে । আমাদের রয়েছেঃ

-- প্রতিটি আইটেমের "কোয়ালিটি চেক"
--"কাস্টমার স্যাটিস্ফ্যাকশন" প্রায়োরিটি ;
-- সারা দেশে হোম ডেলিভারী;
-- দক্ষ ও আন্তরিক একটা টীম :)

বড়দের ড্রেস আর অন্যান্য আইটেম এর পাশাপাশি ছোট্ট সোনামনিদের জন্যেও দার

ুন সব আইটেম পাবেন "Anda Panda Collections" এ।

যেকোন ধরণের তথ্য জানতে, অর্ডার প্লেস করতে অথবা ডিস্‌-স্যাটিস্ফ্যাকশন রিপোর্ট করতে সরাসরি যোগাযোগ করুন আমাদের নম্বরেঃ 0174 67 67 494.

অথবা মেইল করুন এই ঠিকানায়ঃ [email protected]
আর পেইজ এর ইনবক্স তো খোলা থাকছেই........

10/04/2025
14/02/2025

১৪ ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব যিনা দিবস।

শয়তান মানুষকে যে খারাপ কাজগুলোকে ভালো মোড়কে সাজিয়ে দেয় তার মধ্যে হারাম সম্পর্ক একটি।
নাটক-সিনেমা-উপন্যাসে যেটাকে প্রেম হিসেবে দেখানো হয় সেটা হারাম সম্পর্ক।

ভাইয়েরা, আল্লাহ আযযা ওয়া জাল্লা সূরা নূরের ৩০ নম্বর আয়াতে যা বলেছেন তার অর্থ -

// মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাযত করে; এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। তারা যা করে নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবহিত। //

রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “ইচ্ছা ছাড়াই হঠাৎ কোন বেগানা নারীর উপর দৃষ্টি পতিত হলে সেদিক থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে নাও।
[মুসলিম: ২১৫৯]

একটা মেয়ের দিকে আপনি না তাকিয়ে প্রেম করতে পারবেন?

বোনেরা,

আল্লাহ আযযা ওয়া জাল্লা সূরা আহযাবের ৩২ নম্বর আয়াতে যা বলেছেন তার অর্থ -

// হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা অন্যান্য নারীদের মত নয়, যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর তবে পরপুরুষদের সাথে কোমল কণ্ঠে এমনভাবে কথা বলো না, যাতে ব্যাধিগ্রস্ত অন্তরের মানুষ প্রলুব্ধ হয়। //

অধিকাংশ আলিমদের মতে পরপুরুষের সাথে কথা না বলার হুকুম শুধু নবীর স্ত্রীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, সমস্ত মুমিন নারীদের জন্য প্রযোজ্য।

এখন আপনি কীভাবে একটা ছেলের সাথে আদুরে গলায় ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে পারেন?

আপনারা বলতে পারেন, আমরা তো বিয়ে করব বলেই প্রেম করছি।

না।

বিয়ের জন্য প্রেম করা যাবে না। প্রেমের জন্য বিয়ে করতে হবে।

বিয়ের জন্য প্রেম করলে বিয়ের পর প্রেম শেষ হয়ে যাবে। থাকবে খালি ঝগড়া। আর যদি প্রেমের জন্য বিয়ে করেন তাহলে বিয়ের পর প্রেম শুরু হবে - দিনের পর দিন সেই প্রেম বাড়তেই থাকবে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ব যিনা দিবস এড়িয়ে চলুন।
বিয়ের আগে যে কোনো রোমান্টিক সম্পর্ককে হারাম মনে করুন, আগুন মনে করুন - এটা থেকে বেঁচে থাকুন। আল্লাহ আপনাদের পবিত্র সঙ্গী দিয়ে সুন্দর একটা সাংসারিক জীবন দিবেন ইনশা আল্লাহ।
Md Sharif Abu Hayat

02/02/2025

সন্তানদের কিভাবে কুরআন ভালোবাসতে শেখাবেন?

-নিজে কুরআন ভালোবাসুন।
-যারা কুরআন ভালোবাসেন, তাদের সাথে মেলামেশা করুন।
-কুরআনের সাথে আছে এমন বাচ্চাদের সাথে মিশতে দিন।
-জীবনে কুরআনের শিক্ষা প্রয়োগ করুন।
-ওদের জন্য দোয়া করুন।
-ভালো কুরআন টিচার দিন ওদেরকে- যিনি শুধু পড়াবেন না, কুরআন নিয়ে বাচঁতেও শেখাবেন।

~উস্তাজা নায়লা নুযহাত

30/01/2025

আমি স্ট্রিক্ট প্যারেনটিং এ বিশ্বাসী।
স্ট্রিক্টনেস অর্থ এই নয় বাচ্চা অংকে কম নাম্বার পেলে তাকে হ্যাংগার দিয়ে পেটানো। কুকুরের চেইন দিয়ে বেঁধে রাখা। পান থেকে চুন খসলে গালমন্দ করা। দুষ্টুমির জন্য কোন নালিশ এলে অন্ধকার বাথরুমে দরজা বন্ধ করে আটকে রাখা।

স্ট্রিক্ট থাকতে হবে প্রিন্সিপালে, ডিসিপ্লিনারী ইস্যুজ এ, ডু'জ এন্ড ডোণ্টজ এ, ফ্যামিলি রুলস এ।

বাচ্চা যেন খুব পরিষ্কার ভাবে এই মেসেজটি পায় যা নো, তা নো-ই থাকবে। গড়াগড়ি দিয়ে কাঁদলেও ইয়েস হবে না। কোনমতেই ফ্যামিলি রুলস ভাঙা যাবে না।

এখানে ফ্যামিলি মেম্বারদেরও একটি দায়িত্ব আছে। আদর দেখাতে ছোট বাচ্চাদের চিপস চকলেট আর বড় বাচ্চাদের রিপিটেডলি দামী গিফট দেবেন না।

বাচ্চাকে গিফট দিয়ে হাত করবার একটা বাজে টেন্ডেন্সি কারও কারও ভেতর থাকে। অনেক সময় নি:সন্তান কেউ থাকলে তারা বুঝতে চায় না। সে কি ভাববে এই ভেবে বাবা মাও কিছু বলতে পারে না।

বাবা মাদের বলব তাদের মন রাখতে গেলে আপনার সন্তান গোল্লায় যাবে। আর তাদের এবং দাদা-দাদী, নানা-নানীকে বলব বাবা-মা কে দায়িত্ব পালন করতে দিন। তাদের কাজে বাম হাত ঢোকাবেন না। আপনার টার্ন চলে গেছে।

বাচ্চা কোন ভাল কাজ করলে ছোট খাট গিফট দিয়ে পুরষ্কৃত করা যায়। আমার মেয়ে একদম ছোট থাকতে আমি জার ভরে মাল্টি কালারের বিডস লুকিয়ে রাখতাম। যে কোন ছোটখাট এচিভমেন্টে একটা করে দিতাম। বড় ধরনের এচিভমেন্টে হয়তো ৩ টা ৩ কালারের বিডস, বাটার ফ্লাই, বই।

এচিমেন্টের মাত্রা বুঝে বই এর সংখ্যা। কিন্তু ব্র‍্যান্ডেড অরিজিনাল কপি কখনো না।

এর উদ্দেশ্য ছিল এটা বোঝানো, দুনিয়াতে সব কিছু কষ্ট করে আর্ন করতে হয় সে যাই হোক। কষ্ট করে আর্ন করা কোন জিনিসই তুচ্ছ না। জিনিসকে ভ্যালু করতে শেখানো, এক্সপেকটেশান্স লেভেল কে লো রাখা। অল্পতে তুষ্ট থাকা, খুশি হতে শেখানো। গিফটকে কখনো টাকার দাড়িপাল্লায় না মাপা।

একবার স্কুলে এক বাচ্চাকে কোন এক কাজের পুরষ্কার হিসেবে গাড়ির মত দেখতে ইরেজার দেবার পর আরেক বাচ্চা বলেছিল এ আর এমন কি এসব তার বাবা রোজই আনে। বাবার কিনে আনা জিনিস আর কষ্ট করে পুরষ্কার হিসেবে পাওয়া জিনিস দেখতে এক রকম হলেও যে এক নয়, সেটা সেই বাচ্চাকে তার বাবাই শিখতে দেয়নি।

এই বাচ্চা কিছুই আর্ন করতে শিখবে না। সব কিছুই ফ্রি তে পেতে চাইবে এবং এক্সপেক্টেশান্স লেভেলও বাড়তে থাকবে।

মা ভালোবাসে, কাজেই যখন যা ইচ্ছা করবে ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে তাই আদায় করা যাবে, এই কনফিডেন্স বাচ্চাদের ভেতর কোনভাবেই গ্রো করতে দেয়া উচিৎ না।

আদর করা আর স্পয়েল করার মধ্যে যে ফাইন লাইন আছে সেটি বুঝতে হবে।

বাচ্চার ইচ্ছামত বাসার চাকা ঘুরবে না, সে পরিবারের বস না, বাবা ইস দা বস। শেষ কথা তার। এটা বাচ্চাকে শেখানো মার দায়িত্ব।

বাচ্চা ঘরের মেমবার হিসেবে তার ওপিনিয়ান দিতে পারে, কিন্তু ডিসিশান না। ওপিনিয়ান দেয়া আর ডিসিশান দেয়ার ভেতর পার্থক্য মাকে নিজের বুঝতে হবে আগে। তাকেও চেইন অফ কমান্ড মানতে হবে।

বাবাকে পরিবারের বস মানতে অনেক মাদের-ই আপত্তি থাকে। অনেক সময় মায়েরা নিজেদের দাবী গুলো বাচ্চার মাধ্যমে আদায় করেন, বাচ্চাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন, সেসব ক্ষেত্রে বাচ্চাকে বোঝানো বেশ কঠিন, প্রায় অসম্ভব। এই মায়েরা নিজ স্বার্থে সন্তানকে ব্যবহার করে তার ভবিষ্যত ধ্বংস করে।

মাতৃতান্ত্রিক পারিবারিক ব্যবস্থাপনায় যেসব সংসার চলে যুগ যুগ ধরে অর্থাৎ পরিবারের গার্ডিয়ান মা, মার বস নানী, সেই শিক্ষায় বেড়ে ওঠা বাচ্চারা নৈতিক দিক থেকে খুব বেশী উন্নত হয় না। আল্লাহ তা'লার নিয়মের বাইরে গিয়ে সমৃদ্ধ হওয়া যায় না।

যেসব ফ্যামিলিতে রান্না, খাওয়া, আড্ডা, ঘোরাঘুরি অর্থাৎ ফূর্তি বেশী চলে সে ফ্যামিলির বাচ্চারা পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারে না। তারা ফোকাসড হয় না এবং সময়ের মূল্য বোঝে না। পারিবারিক এমন আবহ প্র‍্যাক্টিসিং মুসলিম হিসেবে বেড়ে ওঠার জন্যও সহায়ক নয়।

যেসব মায়েদের ধর্ম, পশুপ্রেম, আর্ট, ক্রাফট,গার্ডেনিং এর প্রতি আগ্রহ নাই তাদের বাচ্চাদের সংবেদনশীল ধার্মিক এবং ক্রিয়েটিভ হিসেবে তৈরি করা বেশ কষ্টকর।

বিয়ের আগ থেকেই নিজেকে মা হিসেবে তৈরি করুন মানষিকভাবে। একটি ব্যাচেলার মেয়ে তার পুরো সংসারও যদি টানে, বছরের পর বছর বাইরে এমনকি স্কুলেও যদি কাজ করে, তবুও সেই মেয়ে এবং একজন মায়ের দায়িত্বের মধ্যে পার্থক্য আকাশ পাতাল। ভালো মা হতে বললেই সে পারবে এমন নয়। বাচ্চা জন্ম দেয়া সহজ, মা হওয়া কঠিন।

একজন মা কে যথেষ্ট ম্যাচিওর বুদ্ধিমতি এবং স্যাক্রিফাইসিং মানষিকতার হতে হয় যদি সে ভালো মা হতে চায়। অনেক সময় বাবাকেও বাবা হিসেবে তার টাস্ক কি সেটিও ওই মাকেই শিখিয়ে দিতে হয়।

বাবা মায়ের দায়িত্ব বাচ্চাকে মানুষ করে দুনিয়াতে ছেড়ে দেয়া যেন সে ভালো মন্দ পার্থক্য বুঝে একা পথে চলতে পারে। মন্দ থেকে দূরে থাকতে পারে। মানুষের হক্ক আদায় করতে পারে। আল্লাহ তা'লার অনুগত বান্দা হতে পারে।

আজ আমি খাওয়াবো আর পরে সে কামাই করে খাওয়াবে এমন দুনিয়াবী আশা রাখা বাবা মায়েরা প্রকৃতপক্ষে নি:স্বার্থ ভাবে আল্লাহ তা'লার দেয়া দায়িত্ব হিসেবে সন্তান প্রতি পালন করেন না। তারা ইনভেস্ট করেন।

একটা সময় ছেলেদের ব্যাপারে এমন আশা রাখা হত। ইদানিং কয়েক বছর ধরে দেখছি বহু বাবা মা বিবাহিত মেয়েদের কাছ থেকেও রীতিমত দাবী করে টাকা আদায় করছেন। তাদের মানুষ করেছে, খরচা করেছে, এহসান করেছে এখন তাদের পালা তা শোধ করার, এসব বলে চাপ দিয়ে চাকরি করান। কেউ কেউ মুখে না বললেও হাবে ভাবে এমনটিই বোঝান।

এসব মেয়েরা নিজেদের সন্তান সংসার ফেলে চাকরি করছে শুধু বাবা মাকে সার্ভ করার জন্য। নিজের কামাই এর এক পয়সাও নিজের সংসারে এরা খরচ করতে পারে না। বাস্তব থেকে বলছি। তাদের স্বামীরাও এসব নিয়ে প্রশ্ন তোলে না।

এমন বাবা মা যারা আল্লাহ তা'লার সন্তষ্টির জন্য মেয়েদের মানুষ করেন নাই বরং ইনভেস্ট করেছেন ভবিষ্যতে লাভের গুড় খাবার আশায়, তারা আল্লাহ তা'লার কাছ থেকে কেমন প্রতিদান পাবেন আল্লাহ তা'লাই জানেন। এমন বাবা মার হাত থেকে এসব সন্তানদের আল্লাহ তা'লা হিফাজত করুন।

প্যারেনটিং_টিপস

07/11/2024

"অত:পর কোনো বিপদাপদ মানুষকে স্পর্শ করলে সে আমাকে ডাকে। তারপর যখন আমরা আমাদের পক্ষ থেকে নি'আমাত দিয়ে তাকে অনুগ্রহ করি তখন সে বলে, 'জ্ঞানের কারণেই কেবল আমাকে তা দেওয়া হয়েছে'। বরং এটা একটা পরীক্ষা। কিন্তু তাদের অধিকাংশই তা জানে না।"
--- সূরাহ: আয-যুমার: ৪৯.

23/10/2024

শিশুদের হালাল ট্রেইনিং
এই মুহুর্তে আমার বাসায় গিফট দেয়া দুই প্যাকেট চকলেট পড়ে আছে। সন্তানরা এনালাইসিস করে নিশ্চিত হতে পারছে না, এটা হালাল কিনা। তাই এগুলো খাবে না। চকলেট, আইসক্রিম শিশুদের অত্যন্ত লোভনীয় বিষয়।

মেয়ের জন্ম সিংগাপুরে, স্কুল শুরু করেছিল সেখানেই। শিশুদের স্কুলে কারোর না কারোর জন্মদিন থাকে। অনেক চকলেট দিতো ক্লাসমেটদের। মেয়েকে স্কুলে যাওয়ার আগ মুহুর্তে ওর আম্মু প্রতিদিন বুঝাতো চকলেট দিলে খাবে না, বাসায় এনে চেক করবে।

স্কুলের দেয়া চকলেট চেক করে যদি হালাল না হতো, তবে তাকে দিয়ে ডাস্টবিনে ফেলানো হতো। পরে তাকে হালাল চকলেট পুরুষ্কার হিসেবে কিনে দেয়া হতো। সবসময়ই যে কিনে দেয়া হতো তা নয়।

মেয়ে বড় হয়েছে, সে তার ভাইকে শিখিয়েছে। এখন দু'জন হালাল চেকার! ওরা মাঝে মাঝে আমাকেও এই বিষয়ে সচেতন করে!

শিশুদের ফর্মেটিভ বছরগুলো (৩-৯ বছর) খুব গুরুত্বপূর্ণ। এরপর ১০-২০ বছরও খুব করে খেয়াল রাখতে হবে পিতামাতাকে।

আমার লিখিত প্যারেন্টিং ( #সন্তান_প্রতিপালনে_এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ বইতে এমন ধরনে অনেক অভিজ্ঞতা, তথ্য, বিশ্লেষন করা হয়েছে।

গতকাল একজন চিটাগাং থেকে মেসেজ পাঠিয়েছেন, এই বইয়ের থিম কাজে লাগিয়ে তারা নাকি একটা স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন।

11/10/2024

সন্তান পালন নিয়ে এক শায়েখের আলোচনার একটা অংশ শুনে খুব মজা পেলাম। উনার কথা টা এমন ছিল, বডি বিল্ডার হয়ে কিন্তু শয়তানের সাথে যুদ্ধ করা যায় না, শয়তানের সাথে যুদ্ধ করতে জ্ঞান লাগে, বুদ্ধি লাগে।

তো আমরা সবাই নাদুসনুদুস বাচ্চা পছন্দ করি। সারাদিন এই খাওয়ানোর পেছনেই পড়ে থাকি। একটু শুকিয়ে গেলে নিজেদের ঘুম হারাম! তার উপর "পাছে লোকে কিছু বলে" তো আছেই। মানুষের কথায় আমরা ভীষণ প্রভাবিত হই। অথচ খাইয়ে মোটা করা ছাড়াও বাচ্চার জন্য অনেক কিছু করার আছে। সঠিক তারবিয়াহ দেয়া- চাট্টিখানি কথা না। তারবিয়াহ নিয়ে পড়াশোনা করতে হয় প্রচুর।

বেশিরভাগ ই আমরা প্যারেন্টিং সম্পর্কে জিরো নলেজ অবস্থায় বাবা-মা হয়ে যাই। পরবর্তীতে ঠেকে ঠেকে শিখি। প্যারেন্টিং চ্যালেঞ্জিং একটা জার্নি। সারাদিন খাওয়ার পেছনে, মোটাতাজাকরণ প্রক্রিয়ায় পড়ে থাকলে বাচ্চা ভোগবাদ ছাড়া আর কিছু শিখবে?

আমরা কী করবো? নিউট্রিশন সম্পর্কে বেসিক জানবো। আমরা খাবার খাওয়ার জন্য বেঁচে থাকি না। বরং বেঁচে থাকার জন্য খাবার খাই। খাবার আমাদের শারীরিক শক্তির যোগান দেয় এবং আমাদের শরীরে ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমরা এই দুটো বিষয়কে মাথায় রেখেই বাচ্চার খাবার নির্বাচন করব।

বাচ্চারা খাবার অল্প খায়- এটা ন্যাচারাল। তো এই অল্প খাবারটা যাতে ওর শারীরিক পুষ্টি চাহিদা মিট করে সেটার দিকে খেয়াল রাখবো। প্রতিদিন নূন্যতম কী কী পুষ্টি উপাদান বাচ্চার লাগবে?- সেটা জেনে সেভাবেই বাচ্চাকে খাবারে অভ্যস্ত করবো।

এইবার আসে- "পাছে লোকে কিছু বলে" র কী করবো? "কিছু" টা শুনে গলে না গিয়ে ব্রেইন দিয়ে চিন্তা করবেন। "কিছু" টা যদি আপনার জন্য কল্যাণকর হয়, সচেতন হবেন। আর আজাইরা হলে- আমাদের দুইটা কান না? এক কান দিয়েই তো শোনা যায়। তাহলে দুই কান কেন? এক কান দিয়ে শুনবেন, অন্য কান দিয়ে আজাইরা কথা বের করে দিবেন। আর কথাগুলো আপনার জন্য কষ্টদায়ক হলে- প্রতিবাদ করার সুযোগ থাকলে তো করবেন। না পারলে- সূরা নাবার ৩৫ নং আয়াতের কথা ভাববেন- لَّا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا وَلَا كِذَّٰبًا- অর্থ: "সেখানে (জান্নাতে) তারা শুনবে না কোনো অসার ও মিথ্যা বাক্য।" কারো কথায় কষ্ট পেলে আপনার আসল বাড়ির কথা ভাববেন। সেখানে কেউ কাউকে কষ্ট দিয়ে কথা বলবে না। তো, ক্ষণিকের এই দুনিয়ার কষ্টগুলো চিরস্থায়ী জীবনে আর থাকবে না। সুবহানাল্লাহ!!
Toontoon shop

12/07/2024

💖বাচ্চার জন্য হারিয়ে ফেলা জীবন, ঘুম, শান্তি, আরাম সবই একদিন ফিরে আসবে.......
শুধু বাচ্চার শৈশবটা ফিরে আসবে না, সকাল সকাল তার ময়লা কাঁথা কাপড়গুলো আর সযত্নে ধুতে হবে না.......☺
তার জন্য শখ করে আর খেলনা কেনা হবে না।
জিদ করে দাঁত হীন মারি দিয়ে কামড় দিতে চাইবে না, দুই হাত মুঠ করে আমার চুল ছিড়বে না,বাবার চুল ধরে টান দিবে না.......
ঘন্টায় ঘন্টায় তার জন্য আলাদা খাবার রান্নার পেরেশানি টা থাকবে না। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা খেলনা গুলো গুছানোর কাজ আর পাবো না। নতুন খেলনা দেখলে তার বাবা আর কিনবে না 🙂 এই হাতে তাকে আর গোসল করিয়ে দিতে হবে না,খালি বুকটায় তাকে আর জড়িয়ে ধরে ঘুম হবে না....
কারণ সন্তান বড় হয়ে যাবে। অসীম যে যন্ত্রণায় ভুগে তাকে নিজের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে জন্ম দিয়েছিলাম, সেই যন্ত্রণার ব্যথাও শেষ হয়ে গেছে.......
কাটা ছেঁড়া সেলাই হওয়া শরীরটা নিয়ে এই দুই হাতে তাকে প্রথমবার জড়িয়ে ধরেছিলাম সেই দিনও গত হয়ে গেছে.....
এইভাবে কত শত দিন, কাল,মাস, বছর, পেরিয়ে যাবে, আমার কোল ছেড়ে দিয়ে নিজে সংগ্রাম করে বাঁচা শুরু করবে।বুলি না ফোটা যে মুখটার কথার সাথে আমি মা তাল মিলাই এই মায়ের সাথে অনেক কথা তার আর বলা হবে না।
মিস করবো, ভীষণ মিস করবো____😭😭

এই আমাদের তখন তাকে নিয়ে থাকা সকল ব্যস্ততাকে ছুটি দিতে হবে।
সে তার নিজের সাথে ব্যস্ত হয়ে যাবে বলে।।
যেই শৈশব তার স্মৃতিতে থাকবে না....
তার সেই শৈশব আমাদের স্মৃতি জুড়ে থাকবে।

তাই জীবনে টাকা একটু কম ইনকাম হলেও সমস্যা নেই।বাচ্চাদের সময় দিন।
Collected

11/07/2024

খুব সাধারণ সব ব্যাপারে মেয়েদের খুঁত ধরা হয়। ‘মেয়েদের খেতে এত সময় লাগলে হয়? তুমি এত আস্তে খাও বলেই তো তুমি ঠিকমত খেতে পারো না, বাচ্চা ঘুম থেকে উঠে যায়। মহিলারা কি করে এত আস্তে আস্তে খায়?’ কেন ?

একজন পুরুষের জন্য যদি বাসায় একটা কাজও না করে খাবার টেবিলে গল্প করে করে এক ঘণ্টা ধরে বিপুল পরিমাণে খাওয়াটা দোষ না হয়, তাহলে একজন মহিলা সারাদিন রান্নাবাড়া করে, ঘরের কাজ বাইরের কাজ বাচ্চা সামলে তাকে জন্তুজানোয়ারের মতো হাপুস হুপুস করে খেতে হবে কেন? কেন সে স্বস্তি মতো খাওয়ার সময়টুকুও নিজের জন্য ব্যয় করতে পারবে না? বিয়ে হলেই মেয়েদের কাছে আশা করা হয় সে তার চিরাচরিত খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে ফেলবে, অথচ একজন পুরুষ শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে গেলেও তার জন্য তা-ই রান্না করা চাই যা সে নিজের বাড়িতে খায়।

সন্তানসম্ভবা হলে যখন মেয়েদের বাপের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়, তার অনেক কারণ থাকে। কিন্তু আমার খুব অদ্ভুত লাগে এই ভেবে যে, মেয়েটা যতদিন কাজ করার উপযোগী ছিল ততদিন তাকে শ্বশুরবাড়িতে রাখা হলো, আর যখন তাকে দেখাশোনা করা প্রয়োজন হয়ে পড়ল—তখন তাকে মায়ের বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হলো! বলি বাচ্চাটা কোন বাড়ির?

বই : নট ফর সেল
লেখিকা : রেহনুমা বিনতে আনিস

👌কোন সুন্দর মুহুর্তে কাউকে কিছু একটা গিফট্‌ করতে চান; কিন্তু বাজেট আর পছন্দ মিলছে না!🤌কাউকে এমন কিছু গিফট করতে চান যা এক...
09/09/2023

👌কোন সুন্দর মুহুর্তে কাউকে কিছু একটা গিফট্‌ করতে চান; কিন্তু বাজেট আর পছন্দ মিলছে না!

🤌কাউকে এমন কিছু গিফট করতে চান যা একই সাথে হবে সুন্দর, ছিমছাম আর এটাও চান যে তা ঐ প্রিয়জনকে আপনার কথা মনে করিয়ে দেবে?

🫵বিশেষ কোন আয়াত, হাদীস বা কোটেশন কাউকে জানাতে চান; কিন্তু ঠিক সাজিয়ে উঠতে পারছেন না?

এমন মুহুর্তে চিন্তা-ভাবনা না করে অর্ডার করুন AndaPanda -র করা এই ইউনিক গিফ্‌ট ফ্রেমগুলো। যা আপনাকে একই সাথে দিচ্ছে

🏵️ নিজের চাহিদামত সাইজ বেছে নেবার সুযোগ।
🏵️বিভিন্ন রকম স্মার্ট ডিজাইন।
🏵️নিজের পছন্দের আয়াত, হাদীস বা কোটেশন দিয়ে কাস্টমাইজ করার সুযোগ।

দুনিয়ার হাজারো কাজের ভীড়ে দুনিয়ার মালিককেই ভুলে যাই আমরা! কেমন হতো যদি এমন কেউ বা কিছু যদি থাকতো যে পাশে থেকে ক্ষণে ক্ষণ...
09/09/2023

দুনিয়ার হাজারো কাজের ভীড়ে দুনিয়ার মালিককেই ভুলে যাই আমরা! কেমন হতো যদি এমন কেউ বা কিছু যদি থাকতো যে পাশে থেকে ক্ষণে ক্ষণে আমাকে আমার মালিকের কথা মনে করিয়ে দিত? অথবা শত মন খারাপের মাঝে হঠাত সামান্য উৎসাহ দিয়ে যেত?
অবশ্যই ভালো; তাই না!
এই ভুলে যাওয়া মনকে চটজলদি রবের কথা মনে করিয়ে দিতে অথবা রোজকার কাজে একফোঁটা মোটিভেশন যোগ করতে পাশে রাখুন AndaPandaরএই রিমাইন্ডার ফ্রেমগুলো।

আপনার জন্য রয়েছে :

👉নিজের চাহিদামত সাইজ বেছে নেবার সুযোগ।
👉বিভিন্ন রকম স্মার্ট ডিজাইন।
👉নিজের পছন্দের আয়াত, হাদীস বা কোটেশন দিয়ে কাস্টমাইজ করার সুযোগ।

আয়াত বা বাণীসহ ফ্রেম অর্ডার করতে যোগাযোগ করুন আমাদের ইনবক্সে। Anda Panda Collections

Address

Dhaka-1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anda Panda Collections posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share