Enlightened Ummah

Enlightened Ummah -“𝗔𝗹𝗹𝗮𝗵”একদিন ভাগ্য পরিবর্তন 🌸🖤
-করে দিবে 𝗜𝗻𝘀𝗵𝗮𝗹𝗹𝗮𝗵…!❣️

📌 Context :কলকাতা সিভিল কোর্টের উকিল মিঃ চন্ডিদাস। তার এক মেয়ে ছিল যার নাম গৌরিবালা দাস। চন্ডিদাসের সহকারী উকিল মিঃ অরন...
27/08/2024

📌 Context :

কলকাতা সিভিল কোর্টের উকিল মিঃ চন্ডিদাস। তার এক মেয়ে ছিল যার নাম গৌরিবালা দাস। চন্ডিদাসের সহকারী উকিল মিঃ অরন্য কুমার চক্রবর্তী চন্ডিদাসের কলকাতাস্থ বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করতো। এই সুযোগে চন্ডিদাসের মেয়ে গৌরিবালার সাথে অরন্য কুমার চক্রবর্তীর অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠে। এভাবে চলতে থাকে দিনের পর দিন। তার ফলশ্রুতিতে এরই মধ্যে গৌরিবালা গর্ভবতী হয়ে পড়েন। গৌরিবালা যখন বুঝতে পারলেন তিনি গর্ভবতী হয়েছেন তখন গৌরিবালা অরন্য কুমার চক্রবর্তীকে তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দেন। অরন্য কুমার চক্রবর্তী ইহাতে রাজি না হয়ে অবৈধ সম্পর্কের কথাও অস্বীকার করেন। এদিকে চন্ডিদাস বিষয়টি জানার পর চিন্তিত হয়ে পড়েন। এরই মধ্যে গৌরিবালা ১২/১২/১৯২০ ইং তারিখে একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন। তার নাম রাখা হয় দেবদাস চক্রবর্তী। চন্ডিদাস অরন্য কুমার চক্রবর্তীকে গৌরিবালাকে উঠিয়ে নেয়ার জন্যচাপ দিতে থাকেন। কিন্তু অরন্য কুমার রাজি হন না। এরই মধ্যে গৌরিবালার ছেলে দেবদাস বয়স ২ বছরে উন্নিত হয়। চন্ডিদাস হতাশা গ্রস্থ হয়ে পড়েন এবংভীষণ অসুস্থতা বোধ করেন। চন্ডিদাসের বিশ্বস্ত মহুরী শেখ লুতফুর রহমান ছিলেন একজন নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান। চন্ডিদাস মেয়েকে নিয়ে সমাজে মুখ দেখাতে পারছেন না এমন অবস্থায় গৌরীবালার ছেলে দেবদাসের বয়স যখন ৩ বছর, তখন চন্ডিদাসের মহুরী শেখ লুৎফর রহমান চন্ডিদাসের সমূহ সম্পত্তিসহ গৌরিবালাকে বিয়ে করেন। তখন এফিডেভিট করে গৌরিবালার নাম রাখা হয় ছাহেরা বেগম এবং ছেলের নাম রাখা হয় দেবদাস চক্রবর্তীর পরিবর্তে শেখ মজিবুর রহমান।

এফিডেভিট নং- ১১৮

তারিখ- ১০/১১/১৯২৩ ইং সাল

কোলকাতা সিভিল কোর্ট, পচিমবঙ্গ, ভারত।

সাক্ষীঃ-

(১) জনাব আব্দুর রহমান সাফায়াত, কোর্ট দারোগা, কলিকাতা, থানা+পোঃ- ভান্ডারিয়া, সাবেক জেলা- বরিশাল।

(২) শ্রী অনিল কুমার, কোর্ট দারোগা, সাবেক জেলা- বরিশাল।

লক্ষ লক্ষ যুবকের প্রাণের স্পন্দন  আলেম মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানী মুক্তি পেয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ🖤
26/08/2024

লক্ষ লক্ষ যুবকের প্রাণের স্পন্দন আলেম মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানী মুক্তি পেয়েছেন।
আলহামদুলিল্লাহ🖤

24/08/2024

ধেয়ে আসছে গজওয়াতুল হিন্দ❗স্টুডেন্ট সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''’'''''''''''''''''''''
🇧🇩❤️‍🔥🇮🇳পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়ায়ে হিন্দ” তথা হিন্দুস্থান ভারতের বিরুদ্ধে মুসলমান উম্মাহদের যুদ্ধ। এই সম্মানিত যুদ্ধে নিশ্চিত মুসলমান উম্মাহরা বিজয় লাভ করবেন। সুবহানআল্লাহ.!
🔹 কিন্তু এই সম্মানিত যুদ্ধে এক তৃতীয়াংশ মুসলমান শাহাদাত বরন করবেন এবং শেষাংশ যুদ্ধ শেষ করে বিজয় লাভ করবেন। সুবহানাল্লআহ.!
যারা এই সম্মানিত যুদ্ধে শাহাদাত বরন করবেন উনারা নিশ্চিত জান্নাতবাসী হবেন। সুবহানআল্লাহ.! এবং যেসব মুসলমানগন এই সম্মানিত যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে গাজী হয়ে ফিরবেন উনারা ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরন করে জান্নাতবাসী হবেন। সুবহানআল্লাহ.!
• আবার এই সম্মানিত যুদ্ধ থেকে যেসব নামধারী মুসলমানরা পালিয়ে যাবে তারা বেইমান হয়ে মৃত্যুবরন করবে। নাউজুবিল্লাহ!
• পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফির মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তম জি”হ|দ/যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্তানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জি”হ|দ চালিয়ে যাবে।
মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ যে হয়তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য।
• অন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের (চুড়ান্ত) যুদ্ধ। রাসুল (ﷺ) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (ﷺ) কে জিজ্ঞেস করলেন, “ইয়া রাসুলুল্লাহ (ﷺ) আপনি এমন করছেন কেন!”
🔹 রাসুল (ﷺ) বললেন, “আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি।” সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ(ﷺ) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (ﷺ) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক।
ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকুনি পর্যন্ত ডুবে ।
• রসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য!(সুবহানাল্লাহ)
🤲 হে আল্লাহ এই জিহাদে আমাকে এবং আমার মুসলিম ভাই বোনদের কবুল করুন"🙂🙂

24/08/2024

ফেরাউন,নমরুদ এর পতনের পর চল্লিশ দিন পর্যন্ত বৃষ্টি,বন্যা হয়েছিলো, পরে জমি উর্বর হয়েছিল

ধৈর্য ধরুন ভাল কিছু আছে। ইনশাআল্লাহ।

24/08/2024

একটি প্রকল্প থেকে ৫৯ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ! কল্পনা করা যায়? কিভাবে পারে এরা? এক জীবনে আরাম আয়েশের জন্য একজন মানুষের ঠিক কতো অর্থ প্রয়োজন? আরো কিছুদিন সময় পেলে, লুটপাট করতে করতে এদেশের মানুষকে এরা ফুটপাতে বসিয়ে ছাড়তো।

24/08/2024

দুনিয়াতে যে ব্যক্তি তার কোনো ভাইয়ের একটি বিপদ দূর করবে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা তার একটি বিপদ দূর করবেন।
[সুনান আত তিরমিজী : ২৯৪৫]

24/08/2024

বাঁধের সামনে বাঁধ নির্মাণ কি উপর্যুক্ত সমাধান?
ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশ সমুদ্র তীরে অবস্থিত এবং ভাটির দেশ। সুতরাং প্বার্শবর্তী অঞ্চল গুলোতে উৎপন্ন অধিকাংশ নদী উক্ত অঞ্চলে প্রবেশ করবে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠে পতিত হবে। সমগ্র ঘটনাকে একটা ঢালুতল হিসেবে কল্পনা করা যেতে পারে যেখানে পানি গড়িয়ে পরছে। বাংলাদেশ মূলত অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় এই ঢালু পথ হিসেবে ভূমিকা পালন করে।

মূলত এই কারনেই ইন্ডিয়ার বাঁধের সামনে আরেকটি বাঁধ নির্মান উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নয়। কেননা ভাটি অঞ্চলের হওয়ায় ইন্ডিয়ার বাধ খুলে দিলে আমাদের বাঁধ তা প্রতিরোধ করতে পারবে কিন্তু সে পানি বিপরীতে তাদের অঞ্চলে পাঠানো যাবে না। অর্থাৎ পালটা বাঁধ নির্মানের মাধ্যমে ভারতকে থ্রেটে রাখা যাবে না।

আর একটি বাঁধ মানে বিস্তীর্ণ পরিমান অঞ্চলকে স্রেফ ধ্বংস করে দেওয়া। বাঁধ নির্মাণ মানে প্রকৃতির গতিপথ বাধাগ্রস্থ করা। আর এই বাধা দূর করতে পানি ছড়িয়ে যাবে বাঁধের আশেপাশের অঞ্চলে। ফলাফল বন্যা এবং প্রক্রিয়া চলমান থাকলে হ্রদ কিংবা হাওর। বাংলাদেশের কাপ্তাই বাঁধের ক্ষেত্রেও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। পানি প্রবাহে বাধা প্রদানের কারনে তৈরি হয়েছে বিস্তীর্ণ এক জলাভূমি।

বাঁধের সামনে বাঁধ তৈরি হলেও তা তৈরি হবে আমাদের মাটিতে। কাজেই পানি ছড়িয়ে পরার কারনে পরিবেশ বিপর্যস্ত হলে তা আমাদের মাটিতেই হবে। আর ভাটির দেশ হওয়ায় পানিকে উলটো গতিপথে পাঠানো সম্ভব না। তাছাড়া বাংলাদেশ এত বিশাল পরিমান অঞ্চল নেই যা হ্রদ হতে দিয়ে বাধ নির্মান করা যাবে।

তাহলে সমাধান কি? সমাধান খুব সম্ভবত অনেকের পছন্দ হবে না। কিন্তু শেষ এবং আদি সমাধান এটাই যে, ২০১৪ সালে ইউক্রেন, ক্রিমিয়া অঞ্চলে প্রবাহিত একটি নদীর উপর বাঁধ নির্মান করে। ভৌগলিকভাবে নদীটি ক্রিমিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ন পানির উৎস বিবেচিত হওয়ায় বাঁধ নির্মান করে পানি আটকে দেওয়া একপ্রকার দমন-পীড়ন নীতি ছিলো। পরবর্তীতে রাশিয়া উক্ত বাঁধ ভেঙে দেয় ।

মূলত বাঁধ ভেঙে ফেলাই এবসোলুট সমাধান। আর আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ভাটির দেশে প্রবাহিত নদীপথকে বন্ধ করা বেআইনী । কাজেই এখানে আপনাকে জবাবদিহিতার চিন্তা করতে হবে না। আর গান্ধীবাদী কিংবা বুদ্ধের শান্তির বাণী পালন করে এক গালে চড় খেয়ে আরেক গাল এগিয়ে দেওয়া কোনো সমাধান নয় । বরং এটা শত্রুর কাছে নিজেকে ধ্বংস করে দেওয়ার নামান্তর। মূলত পৃথিবীতে লড়াই ছাড়া কোনো জাতী-ই টিকতে পারে না। এই কারনেই দেখা যায় এক গালে চড় খেলে আরেক গাল এগিয়ে দেওয়ায় বিশ্বাসী শান্তিবাদী জাতিগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অত্যাচারী। চীন, ভারত কিংবা ক্রুসেডারদের দিকে খেয়াল করুন, এর উপযুক্ত উদাহরণ পাবেন। একইভাবে পরপর দুইটি লম্বা সময়ের যুদ্ধের পরও আফগানীরা টিকে আছে তাদের লড়াকু মনোভাবের কারনে। বিপরীতে “বই হাতে উঠলে অস্ত্র নিচে নামতে বাধ্য” টাইপের শিশুসুলভ কথা আওড়ানো দলগুলোর ক্রেডিট প্রায় শূন্য। কারন মুক্তিযুদ্ধের সময় যোদ্ধারা বন্দুক না নিয়ে বই হাতে নিলে আজ তারা এইসব শিশুসুলভ কথাবার্তা আওড়ানোর জন্য বেঁচেও থাকতো না।

মূলত যুদ্ধ মানবজাতির জন্য এক অনিবার্য সত্য। আপনি জুলুম করতে চাইলেও যুদ্ধ করতে হবে এবং জুলুম রোধ করতে চাইলেও যুদ্ধ করতে হবে। তাহলে কি আমি সরাসরি যুদ্ধের কথা বলছি? মোটেও না। যোদ্ধা জাতিগুলো যতটা না যুদ্ধ করে তার থেকে বেশি পরিচিত থাকে তাদের মিস্টিকের জন্য। তারা একটি মিস্টিক তৈরি করে যা অন্য জাতি কে তাদের উপর আক্রমণ করার পূর্বে চিন্তিত করে তোলে। ষষ্ঠ শতাব্দীর আরব, ভাইকিংস, সেক্সন, জারের রাশিয়ান ওয়ার মেশিন, জানিসারি ইত্যাদি সকল যোদ্ধারা শত্রুর চক্রান্ত থেকে অধিকাংশ সময় মুক্ত ছিলো নিজেদের মিস্টিকের জন্য। শত্রু চক্রান্ত করার আগে ভাবতো আমরা যদি দশটা ইটও ছুড়ে মারি তাহলে তারা এর বিপরীতে আটটা ইট হলেও ছুড়বে। সুতরাং তাকে আক্রমণ করা কিংবা ক্ষেপিয়ে তোলা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।

আপনি মূলত রাশিয়া এবং আমেরিকার ক্ষেত্রে মিস্টিকের সূত্র মিলাতে পারেন। আমেরিকা পৃথিবীর এতো দেশে আক্রমণ করলেও রাশিয়ায় আক্রমণ করেনা। এমনকি সে চীনেও আক্রমণ করেনা যদিও এগুলো তার জন্য হুমকিস্বরূপ। কারন তাদের উপর আক্রমণ করা মানে সাক্ষাত নিজের উপর বিপদ ডেকে আনা। যদিও এমন হতে পারে যে তাদের সামরিক শক্তি কম এবং তর্কের খাতিরে আমরা ধরে নিচ্ছি যে তাদের সামরিক শক্তি সত্যিই কম। কিন্তু এরপরও আক্রমণ করা মানে তাদের পক্ষ থেকে কোনো না কোনো পালটা আক্রমনের শিকার হওয়া।

বিপরীতে আমাদের এই অঞ্চলের মানুষ এই মিস্টিক তৈরি করতে পারেনি। ১৯৭১ এর পর থেকে সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার প্রচেষ্টা এবং সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ন হটিয়ে দেওয়ার চক্রান্তের পর প্রতিবেশি দেশগুলোর নিকট তারা পরিচিত হয়েছে শুট করা কিংবা টার্গেট প্রেকটিসের উপকরন হিসেবে। আর এর পরবর্তীতে বর্ডারে গুলি করে মেরে ফেললেও প্রতিবেশীর কাছে কোনোরূপ জবাবদিহিতা কিংবা পালটা আক্রমণ না করা তাদের এই বিশ্বাস তৈরি করেছে যে এদের মেরে ফেললেও সমস্যা নেই। এভাবেই আমাদের মিস্টিক তৈরি হয়নি আর যতটুকু হয়েছে ভেঙে দেওয়া হয়েছে তাও।

সত্যি বলতে ইন্ডিয়া যদি চীন, নর্থ কোরিয়া কিংবা আফগানেও বাঁধ খুলে বন্যা তৈরি করার সুযোগ পায় তাহলেও সে করবে না। কারন তার বিশ্বাস এতে সে চরম বাধা এবং পালটা আক্রমণের শিকার হবে। আমাদেরও এই মিস্টিক অর্জন করতে হবে। আমাদেরও নিজেদের এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন শত্রু আমাদের কথা কল্পনা করেই ভয় পায়। সে যেন মনে করে বাঁধ ছাড়লে বর্ডারে জওয়ানদের তাজা রাখা হবেনা, সেভেন সিস্টার্সকে শান্ত থাকতে দেওয়া হবে না, গুপ্তহামলার বাহিনীগুলোকে ভদ্রভাবে সাজিয়ে রাখা হবেনা।

এরকমটা করা গেলে মিস্টিক পূনরুদ্ধার করা সম্ভব, শত্রুর বুকে ভীতি তৈরি করা সম্ভব। তাছাড়া বাকি সব সমাধান মেকি। যুদ্ধে ভায়োলেন্স বলতে কিছু থাকেনা কিন্তু যদি থাকে তাহলে “ভায়োলেন্স ইজ দা আল্টিমেট ওয়েপন”

23/08/2024

"আব্বু-আম্মুকে ফেলে যাচ্ছেন কেন? আপনারা নৌকা থামান, আমি তাদের ছাড়া যাবো না..."

কান্নারত শিশুটিকে কিভাবে বুঝাই, শুধু তাকে আর দাদির জায়গা হবে নৌকাতে। ফেলে আসতে হচ্ছে মা-বাবাদের।

চিরতরে বিদায়ের মতো বিচ্চেদের কান্না আসে কানে, বিস্ময় কাটে না শিশুর চোখেমুখে। নৌকা ছেড়ে দেয়ার আগে সন্তানকে জড়িয়ে ধরে, চুমু খেয়ে মা বলেন, "পানির কাছে যেও না, দাদির আচল ছেড়ো না..."

এই যন্ত্রণা কেমনে ভুলে স্বেচ্ছাসেবীরা। নির্দয়ের মতো ইঞ্জিন চালিয়ে দেয় নৌকার, পিছনে ফেলে আসে ভালোবাসার মানুষগুলোকে।😓

আজ ফুলগাজীর ধরমপুর আর জগতপুরের মানুষদের
উদ্ধারের কাজ করছে স্বেচ্ছাসেবীরা।

-কালেক্ট

23/08/2024

এই জাতিকে কেমনে দমাবেন!!

পানি ছাড়ছেন বন্যা হইসে। সম্মিলিত এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে নৌকা নিয়ে হাজির।

স্পিড বোট লাগবে? কর্নফুলি শিপিং বোট সাপ্লাই দিচ্ছে

ইঞ্জিনের জন্য তেল লাগবে? ফুয়েল স্টেশন মালিক তেল ফ্রি করে দিছে।

ত্রাণ কর্মীদের যাতায়াতের জন্য একুশে এক্সপ্রেস ফ্রি করে দিসে বাস।

নৌকা নিয়ে যাওয়া সম্ভব না? প্রবাসীর হেলিকপ্টার ফ্রি হেলিকপ্টার সার্ভিস নিয়ে হাজির।

মোবাইলে নেট/মিনিট নাই? মোবাইল অপারেটর ফ্রি নেট/মিনিট সেবা চালু করে দিছে।

মোবাইলে চার্জ নাই??টাওয়ার কর্তৃপক্ষ চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিছে।

এ জাতিকে দমানো সোজা না। তোমরা আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবা না। আরো একটা ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করতে চলেছি।

Address

Photographer , Digital Creator
Dhaka Chandragati
MAN

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Enlightened Ummah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Enlightened Ummah:

Share