Mamun & Amina

07/11/2025

আমার জামাইকে নিয়ে আর পারছিনা 🥲🥲

05/11/2025

কখনো চিন্তা করিনি এমন পোস্ট আমার করা লাগবে!!

আমাদের বায়েজিদ ভালো নেই। এক সপ্তাহের মধ্যে হাসিখুশি সুস্থ সবল একটা মানুষ, চোখের সামনে নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। আর আমরা কিছুই করতে পারছিনা।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন বায়েজিদ ARDS (Acture Respiratory Distress Syndrome) রোগে আক্রান্ত হয়েছে যা খুবই বিরল রোগ। ওর এখন উন্নত চিকিৎসা দরকার। ( এই রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে গুগলে সার্চ দিন)

বর্তমানে বায়েজিদ ঢাকা কাকড়াইল ইসলামিয়া ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালের লাইফ সাপোর্টে চিকিৎসা রত আছে। এখন পর্যন্ত হাসপাতালের বিল চলে এসেছে প্রায় ৩ লাখ। গত দুইদিনের বিল এসেছে ৮৫ হাজার। এবং ঘন্টায় ঘন্টায় বিল বেড়েই চলেছে।

পরিবার আর আত্নীয় স্বজনেরা এতদিন খরচ চালিয়ে নিলেও এখন ওর চিকিৎসার খরচ চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ ডাক্তাররা জানিয়েছেন ওর ফুসফুসের কার্যক্রম কমে আসছে। অক্সিজেন লেভেল কমে আসছে

তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ, যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী প্লিজ এগিয়ে আসুন। ওর চিকিৎসা চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন প্লিজ।

১০০/৫০০/১,০০০ আরও বেশি কিংবা কম, যেমন এমাউন্টই হোক । আল্লাহ চাইলে এটা কোনো ব্যাপার না।

আর যদি সেটাও না পারেন প্লিজ পোস্টটা শেয়ার করুন, যেন অন্য কেউ সাহায্য করতে পারে।

আর সবার কাছে অনুরোধ , ওর জন্য বেশি বেশি দু'য়া করুন, যেটা ওর এখন সবচেয়ে বেশি দরকার। আল্লাহর তো 'হও' বললেই হয়ে যায়

[বায়েজিদ খুবই মেধাবী ছাত্র, বয়স মাত্র ২০। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম বাবা (আমার মামা) মারা গেছেন দেড় বছর হয়েছে মাত্র। ওর মা খুব কষ্ট করে ওদের দুই ভাইয়ের লেখাপড়া চালিয়ে নিচ্ছিলেন। এর মধ্যেই বায়েজিদের হঠাৎ এই কঠিন অসুখ ধরা পরে, যা ওর পরিবারের কাছে মাথায় আকাশ ভেঙে পরার মত ]

🔹বিকাশ/নগদ পারসোনাল: 01731427986 (বায়েজিদের ছোট ফুপ্পি)

🔹বিকাশ পারসোনাল : 01933732414 (বায়েজিদের ছোটভাই)

ব্যাংক একাউন্ট : 2050 363 02 00721414
[ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, ফতুল্লা ব্রাঞ্চ]
Ayesha Binte Abubakar

রেফারেন্স : Bayzid

▪️ওর রিপোর্ট আর হাসপাতালের বিলের রিসিট আমি কমেন্টে দিয়ে দিবো

04/11/2025

এই নিয়ম আর ভাল্লাগেনা

04/11/2025

03/11/2025

Hello Thailand 🇹🇭
Follow Our Reels page Amina Stories

31/10/2025

কাকে বিশ্বাস করবো বলুন?
এই লোক আমার আব্বার কাফেলায় একাধিকবার হজ ও উমরাহ করেছেন। নাম-মি: আবু হানিফ। গ্রামের বাড়ি বরিশাল। নারায়ণগঞ্জ আয়রন মার্কেটের লোহা ব্যবসায়ী। ওনারই অফিসে বসা এই ছবি। অফিসে যাওয়া মাত্রই আব্বার জন্য চেয়ার খালি করে দিতেন। স্বচোখে দেখেছি, অনেক খাবার দাবার আমাদের বাসাও পাঠাতেন। আর এই মানুষটা'ই আমার আব্বার দুর্দিনে সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেন! এক ভদ্রলোক বিদেশে লোক পাঠাবেন বলে আব্বার নিকট থেকে অনেক.. টাকা পয়সা এবং পাসপোর্ট নেন। নাম- জাফর খান। নিউইয়র্ক নিবাসী। প্রায় এক কোটি ত্রিশ লাখ টাকা! কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, লোকটি গাড়ি এক্সিডেন্ট করে জেলে এখন। জাফর সাহেব আসলেই ভালো লোক। কেননা, ওনি জেলখানা থেকে আব্বাকে শান্তনা দিয়েছেন। ওনি যদি খারাপ হতেন, তাহলে লেনদেন অস্বীকার করতেন। কারণ, আব্বা লেনদেনের কোনো ডকুমেন্টস করেননি। মূলত: এখানেই আব্বার সমস্যা। মানুষকে খুব সহসাই বিশ্বাস করেন। আপনারা হয়তো জানেন যে, এর আগেও এক লোক আব্বার নিকট থেকে ২২ লাখ টাকা এবং ৮টি পাসপোর্ট নেন। নাম- আব্দুল মতিন। (মতলব চাঁদপুর) সৌদি আরবের রিয়াদে গাড়ি এক্সিডেন্ট করে মারা যায়। লেনদেনের ডিট ডকুমেন্টস সব ছিলো। কিন্তু আমার দাদি رحمه الله (এখন দুনিয়ায় নেই। অত্যন্ত পরহেজগার একজন নারী ছিলেন আমার দাদি) আব্বাকে বলেছেন, মতিন যেহেতু মরে গেছে, সেহেতু তার স্ত্রী ছেলের নামে মামলা করিস না বাবা। ওরা এখন এতিম। আমি দোয়া দিলাম। আল্লাহ তোর ক্ষতিপূরণ দিবেন। সেই ঋন অনেক কষ্ট করে আব্বা পরিশোধ করেছেন। আব্বা আমাদের বুঝতে দেননি। যাক, বর্তমান ঋণের বোঝা থেকে পরিত্রাণ পেতে আব্বা নিজের বাসস্থান ফ্ল্যাট বাসা (২১৬০ বর্গফুট) বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন। যার মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। জাকির নামে এলাকার স্থানীয় একজন ভদ্রলোক ফ্ল্যাট নিবেন বলে জানান। কিন্তু হানিফ আংকেল, জাকির আংকেলকে ফ্ল্যাট দিতে বাঁধা দেন। জাকির আংকেলের বৌ নাকি অনেক খারাপ। অথচ আন্টি অনেক ভালো মানুষ। আমাদের অনেক মায়া করতেন। হানিফ আংকেল নানান কথা বলে আব্বাকে রাজি করে ফেলেন। এরই মধ্যে হানিফ আংকেল ফোন করে (ফ্ল্যাট দেখার শর্তে) চাবি চান। আমরা তখন ঢাকায়। এক আত্মীয়ের বাসায় বেড়াতে আসছি। আব্বা আমাদের ফোন করে বলেন, হানিফ সাহেবকে ফ্ল্যাটের চাবি দেয়ার জন্য। আমরা তো আশ্চর্য! টাকা পয়সা না পেয়ে কেন চাবি দেবো! আব্বা বলেন, সমস্যা নেই বাবা। ফ্ল্যাট দেখে ওনি চাবি ফেরত দিয়ে দিবেন। আব্বাকে আর বুঝাতে পারলাম না। চাবি পাঠিয়ে দিলাম। পরদিন জানতে পারলাম যে, হানিফ আংকেল ঐ রাতেই পরিবার নিয়ে ফ্ল্যাটে ঢুকে পড়েছেন! এমনকি আমাদের ন্যামপ্লেটও খোলে ফেলেছেন! কথা শুনে আমরা হতভম্ব! সাথে সাথে আব্বা ফোন করেন হানিফ আংকেলকে। কি ব্যপার ভাই? এটা তো কথা ছিলো না? হানিফ আংকেল জানান, সমস্যা নেই ভাই। টাকা দিয়ে দিচ্ছি। এরপর থেকে নানান অজুহাত। একবার বলেন, গাড়ি বিক্রি করে টাকা দিবেন। আবার বলে, টাকা ম্যানেজ করতে সময় লাগবে। এভাবে কয়েকমাস পার হয়ে যায়। (এদিকে পাওনাদারদের নানান কথা) একদিন হানিফ আংকেল ফোন রিসিভ করে আব্বাকে বলেন, আমাকে ফোন করেন কেন? আপনি ফারুক ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করেন। (যার থেকে আমরা ফ্ল্যাট ক্রয় করেছি, ওনার নাম-নাছির মিয়া ফারুক)
অতঃপর ফারুক সাহেবের সাথে আব্বা যোগাযোগ করেন। ফারুক সাহেব প্রথম দিকে টাকা দেয়ার আশ্বাস দিলেও পরবর্তীতে নানান তালবাহানা শুরু করেন। ফারুক সাহেব বলেন, আমি ফ্ল্যাট বিক্রি করেছি আপনার কাছে। আর আপনি বিক্রি করেছেন হানিফ ভাইয়ের কাছে। অতএব হানিফ ভাই আপনার টাকা দিবেন।
আবার বলেন, শুনলাম আপনার কাছে অনেকে টাকা পাবে? আব্বা বলেন..হ্যাঁ, মানুষ আমার কাছে টাকা পাবে। সেটার জন্য আপনি এবং হানিফ ভাই দায়ী না। আমি তো ঐ ঋনের জন্যই মূলত: ফ্ল্যাট বিক্রি করেছি। এগুলো কি শোনাচ্ছেন আমাকে? এরপর আর বুঝতে বাকি নেই যে, এসব হানিফ আংকেলের পূর্ব পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র।
অতঃপর নিরুপায় হয়ে আব্বা উকিল নোটিশ করেন।

(বিঃদ্রঃ)
হানিফ আংকেলের দলিল:
(১) পাওনাদারদের চাপে শায়েখ আবু বকর সাহেব এই এলাকায় আর আসবেন না।
(২) যদিও তিনি দশ বছর সপরিবারে ফ্ল্যাটে ছিলেন, কিন্তু ওনার নামে ফ্ল্যাট এখনো রেজিষ্ট্রি হয়নি।
(৩) বাড়ির মালিক ফারুক সাহেবও ফ্ল্যাট রেজিষ্ট্রি করে দিতে পারবেন না। কারণ, সম্পুর্ন ফ্ল্যাট বাড়ি (সাজেদা মঞ্জিল) ব্যাংকের নিকট দায়বদ্ধ।
(৪) বায়না দলিলের কি'বা পাওয়ার আছে। সুযোগটি কাজে লাগিয়ে দিলাম!

আব্বার দলিল:
(১) ফ্ল্যাট মালিক সমিতির একজন সদস্য হিসেবে দীর্ঘ ১০ বছর আমি সপরিবারে ফ্ল্যাটে ছিলাম এবং সমস্ত সার্ভিস চার্জ দিয়ে আসছি। যার ডিট ডকুমেন্টস এবং ব্যাংক জমা রিসিট, সবকিছু মৌজুদ আছে।
(২) বায়না দলিলের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও (বাড়ি ওয়ালা) ফারুক সাহেব আব্বার নিকট থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা (ফ্ল্যাট বাবদ) নিয়েছেন।
আল্লাহর কসম! যে কোনো সময়, যে কোনো মূল্যে, আমরা এই ফ্ল্যাটে উঠবে। (ইনশাআল্লাহ)
এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

পরিশেষে, আলহাজ্ব নাছির মিয়া ফারুক ভাইকে ধন্যবাদ জানাই এই জন্যে যে, তিনি আমার আব্বা কে সম্মান করে কথা বলেছেন।
আফসোস, মোনাফেক আবু হানিফ আংকেলের জন্য, যিনি আমার আব্বার সাথে বেইমানী করেছেন। গালিগালাজ করেছেন। নিশ্চয় সে তার কৃতকর্মের ফল পেয়ে যাবে। (ইনশাআল্লাহ)
হানিফ মিয়া কি অভিশপ্ত ফেরউন, নমরুদ, এবং কারুনের চেয়েও বেশি শক্তিশালী?
তা-ও মেনে নিলাম।
কিন্তু আমার আল্লাহর কাছে এসব অপশক্তি নিমিষেই নিঃশেষ হয়ে যাবে। কোনো সন্দেহ নেই।
আমাদের ১০০% বিশ্বাস, মহান আল্লাহ.. অচিরেই এই বিশ্বাস ঘাতককে ধ্বংস করে করে দেবেন। (ইনশাআল্লাহ)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: পোস্টটি শেয়ার কিংবা কপি করতে কোনো বাধা নেই।

31/10/2025

নতুন জামাইকে যেভাবে জামাই-আদর করা হলো!!

29/10/2025

আগারগাঁওয়ের ভাইরাল কেক খেতে গেলাম!

27/10/2025

প্রতি পিস কেক ১০০ টাকা

24/10/2025

দাওয়াতে গেলে সবসময় এমন হয়

21/10/2025

এমন বউ ঘরে থাকলে সংসার শেষ!! Soap Kakoli Business Shop