22/01/2023
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
২০২৩ সালের বিতর্কিত সিলেবাস বাতিল ও সিলেবাস প্রণয়নে অভিযুক্তদের তদন্তপূর্বক
শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
-(পীর সাহেব চরমোনাই)
শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হয়নি বরং আগামী প্রজন্মকে ধ্বংস করার জন্য অস্ত্র তুলে দেয়া হয়েছে। আগামী প্রজন্মকে রক্ষার জন্য এ পাঠ্যক্রম বাংলাদেশে পড়তে দেয়া উচিত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই)।
১২ জানুয়ারি ২০২৩ শুক্রবার ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগর সভাপতি মুহা. মঈনউদ্দীন এর সভাপত্বিতে ও জেলা সাধারন সম্পাদক মুহা. নাইমুল হাসান ও নগর সাধারণ সম্পাদক মুহা. মাহাদী হাসান মুন্নার যৌথ সঞ্চালনায় খুলনার জামিয়া রশিদীয়া গোয়ালখালী মাদ্রাসা ময়দানে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগর ও জেলার আয়োজিত ছাত্র গনজমায়েতে প্রধান অতিথির আলোচনায় তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করেন।
পীর সাহেব চরমোনাই আরো বলেন শিক্ষকরা হচ্ছে জাতির বিবেক। কিন্তু শিক্ষাক্রম প্রণয়নে জাতির বিবেকরা যখন চৌর্যবৃত্তির আশ্রয় নেয় তখন তা জাতির জন্য লজ্জার। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বকীয়তা নষ্ট করতে এবং আগামীর প্রজন্মকে নৈতিকতা বিবর্জিত জাতিতে পরিনত করার গভীর ষড়যন্ত্র নিয়ে শিক্ষা সিলেবাসে আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। দেশীয় বোধ-বিশ্বাস বিরোধী সেক্যুলার শিক্ষাক্রম দেশের সর্বস্তরের শিক্ষার্থী অভিভাবক বুদ্ধিজীবী সহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিতর্কিত পাঠ্যক্রম বাতিল ও পাঠ্যক্রম প্রণয়নে জড়িতদের তদন্ত পূর্বক শাস্তি দিতে।
ছাত্র গনজমায়েতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর নায়েবে আমীর অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ, খুলনা মহানগর সভাপতি আলহাজ্ব মুফতী আমানুল্লাহ।
ছাত্র গনজমায়েতে প্রধান বক্তার বক্তব্যে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি নূরুল বশর আজিজী বলেন , শিক্ষা সিলেবাসকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংসের নীলনকশা অংকন করা হচ্ছে। পাঠ্যপুস্তকে ইসলামের অন্যতম বিধান পর্দার বিরুদ্ধে নানা কাল্পনিক গল্প সাজিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ডারউইনের মতবাদের মাধ্যমে আমাদের পুর্বপুরুষদেরকে বানর হিসেবে সাব্যস্ত করার চক্রান্ত হচ্ছে। তিনি বলেন, বিতর্কিত শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের চেষ্টা করলে সচেতন শিক্